………..খোলা রাস্তায় একটা ভরা যৌবন মেয়ে দেখে কদর্য হাসি ফুটে উঠলো লোকগুলাের চেহারায় । মার্থার সামনে এসে ঘােড়া। থামালো ওরা। মােট সাতজন।…..
…….কিন্তু মার্থা দেখলো এখন লােকটা নির্লজ্জের মতাে হাসছে। মাথার বুকের দিকে বার বার দৃষ্টি বুলাচ্ছে উলফ। সত্যিকারের নেকড়ের মতােই ক্ষুধার্ত দৃষ্টি।……
……শেষমেস দুহাতে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো তাকে। মাথার বুকটা মিশে আছে উলফের শরীরের সাথে। এতাে জোরে চেপে ধরেছে লােকটা—মার্থার মনে হচ্ছে শরীরটা যেনাে গুড়িয়ে যাবে।
জোর করে ওর মুখে চুমু খেলো উলফ। একে বেঁকে মুখটা সরিয়ে নিতে চাইলো মার্থা। পারলাে না। একহাত দিয়ে মার্থার জামাটা টেনে কোমর পর্যন্ত নামিয়ে ফেললো উলফ। জামার নিচে ব্রা পড়েনি ও।
নগ্ন স্তন দেখে উলফ যেন পাগল হয়ে উঠলাে। কুকুরের মতাে মার্থার উদ্ধাঙ্গ লেইতে শুরু করলাে ও। প্রকাশ্য রাস্তায়, শহরের সমস্ত মহিলা আর বাচ্চাদের সামনে এরকম অপমানে চোখ ফেটে জল এলো মাৰ্থর। উলফের ছয় সঙ্গীর মাঝে রায়ান ছাড়া সবাই চাটিয়ে চাটিয়ে উপভােগ করছে দৃশ্যটা। উহু, কি লজ্জা চোখ বন্ধ করে ফেললাে মার্থা।
বুদ্ধিটা এলো তখনি। উলফকে জাপটে ধরলো ও। চুমু খেলো অনেক কষ্টে লোকটার নোংরা ঘাড়ে। কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বললো। “এখানে না ডালিং। ঘরে চলো।”
প্রথমে অবিশ্বাস করলে উলফ। কিন্তু মাথার নির্লজ্জ, কামুক হাসি আর স্বইচ্ছায় ওর শরীরে চেপে ধরা বুক দেখে সন্দেহ উবে গেলো। বললো, “চলাে, চলো। আমার কিন্তু বেশি সময় নেই।” সঙ্গীদের দিকে ফিরে চোখ টিপলো ও। ওরা সানন্দে মাথা নেড়ে সায় দিলো।…..
……..উলফ আর দেরী করলাে না। প্যান্টের জিপার টেনে নামিয়ে ফেললাে। ওর দিকে তাকিয়ে হেসে ফেললাে মার্থা।
“আস্তে ডলিং, অস্তে। এতে ব্যস্ত হচ্ছে কেনো?” বলতে বলতে মেয়েটা উলফের প্যান্ট খুলতে লাগলো। হােলস্টারসহ প্যান্টটা খুলে চেয়ারের উপর রাখলো মার্থা। উলফের দিকে পিছন ফিরে নিজের জামাটাও খুলে ফেললো ও।
ক্ষুধার্ত দৃষ্টিতে লােকটা মার্থার নগ্ন পিঠের দিকে তাকিয়ে আছে। সারামুখে ওর উত্তেজনা। হাসিতে দাত বেরিয়ে পড়েছে। মার্থা ধীরে সুস্থে ওর জামাটা উলফের প্যান্টের উপর রাখলাে।
একটানে উলফের খুলে রাখা প্যান্টের সাথে ঝুলন্ত হােলস্টার থেকে পিস্তলটা বের করে ঘুরে দাড়ালো ও। স্তনদুটো দুলে উঠলাে উলফের চোখে মুহুর্তের জন্য। তারপরই– টাস্……….