…..লীনা উঠে দাড়াল। ওর খালি পিঠ আমি দেখতে পেলাম। শঙ্খের মত সাদা খালি পিঠে বিন্দু বিন্দু ঘাম। হাত কাটা রাউজ প্রায় ব্রেসিয়ারের মত। পিঠের ভঁজ প্রকট। নরম সিল্কের ভিতরে ওর পুষ্ট শরীর আমাকে সময়ে অসময়ে বড় কাতর করছে। লীনা নিচু হয়ে চায়ের জলটা দেখে নিতাইকে নামিয়ে নিতে বলল। আমি ওকে নুয়ে পড়তে দেখলাম। শরীরের ভিতরে লীনা কি লুকিয়ে রেখেছে, কি এক রহস্য লুকিয়ে রেখেছে যা আমার নিত্যদিনের অভ্যাসের জল অথবা লালসার জলও হতে পারে লীনাকে নুয়ে পড়তে দেখে গড়িয়ে পড়ছে। আমি ডাকলাম, লীনা।….
……..নিয়তি অগত্যা পা ছড়িয়ে সরলের খাটে শুয়ে পড়ল। আর সরল পাশে শুয়ে জড়িয়ে বল, নিয়তি তুমি কি ভাল, তুমি কি সুন্দর এবং নিয়তির গভীরে প্রবেশ করার মুখে দেখা গেল সরল আশ্চর্য রকমের শীথিল হয়ে গেছে। নিয়তি হেসে উঠল। যা এই তােমার ঘােড় দৌড়।…..
সরল কেমন বােকার মত বলল, কি করব হয়ে গেলে। সেই সেই কখন থেকে বলছি।
নিয়তি উঠে পড়ল। বাথরুমে ঢুকে শাড়ি পাল্টাল। চোখে মুখে জল দিল। তারপর ঘরে এসে বলল, চা করব ।
সরল এখন কেন জানি আর কোন যুবতীর প্রতিই টান অনুভব করছে না। এমন কি নিয়তির চলা ফেরায় যে একটা আশ্চর্য সৌন্দর্য থাকে এখন এই মূহুর্তে তাও সে অনুভব করতে পারল না। অথচ এক দণ্ড আগে এই নিয়তির স্তন জংঘা এবং শরীর পৃথিবীর সব চেয়ে মূল্যবান সামগ্রী আর এক দণ্ড পরে শরীরের সেই কীট নির্গত হলে এই শরীর এত মূল্যহীন হয়ে যায় কি করে। এবং লীনা, লীনার স্তন জংঘা ওর সুন্দর লম্বা হাতও এ সময় মনের মধ্যে কোন ঝড় তুলতে পারল না ।আসলে নিয়তি ছিল লীনার ডামি। ……….