…….মিন্টু মামী আসনপিড়ি হয়ে বসে আমাকে তার কোলে মুখােমুখি বসিয়ে নিজের জামাটা দু’হাতে তুলে ফেলল। করমচা-রঙা বুক দুটো চকচক করে উঠল শীতের রােদে। দু’হাতে আমার মাথাটা ধরে আমার মুখটা তার বুকের মধ্যে ঠেসে দিল তারপর ডান দিকের বুকের পুরুষ্টু বোটাটা আমার মুখে পুরে দিয়ে বলল, খা, চুষে চুষে খা। আমি গাঁইগুই করতে লাগলাম। আমার সারা শরীরে ভীষণ এক উত্তেজনা হতে লাগল। যেমন আগে কোনােদিনও হয়নি। মিন্টু মামী বলল, ভাল করে চোষ, আমার খুব আরাম লাগবে। তারপর বলল, তােরও আরাম লাগবে, দেখিস। মিন্টু মামী যা বলল আমি তাই করতে লাগলাম মিন্টু মামীকে দু’হাতে জড়িয়ে ধরে। ডান বুক খাওয়া হলে তারপরে মিন্টু মামী বাঁ দিকের বুকটা আমার দু’টি ভিজে ঠোটের মধ্যে ঠুসে দিল। আমি খেতে লাগলাম। আমি যখন খাচ্ছি তখন মিন্টু মামী তার ডান হাত দিয়ে আমার দু’পায়ের মধ্যে প্যান্টে হাত দিল। ততক্ষণে আমি শক্ত হয়ে গেছিলাম। প্যান্টটা তাঁবুর মতাে হয়ে গেছিল। মিন্টু মামী অর্ডার করল, খুলে ফ্যাল প্যান্টটা।
কেউ এসে পড়লে? কেউ আসবে না। আমি লক্ষণ রেখা কেটে দিয়েছি।
তাের জামাও খােল- আমিও সব খুলছি।
বলেই আমাকে আতঙ্কিত করে নিজের শাড়ি-সায়া-জামা সব খুলে ফেলল। তার দু উরুর মধ্যে এক বিভাজিকা, তাতে নরম পাটের মতাে কালাে চুল- দুই বগলতলিতেও তাই। আমি বিস্ফারিত চোখে চেয়ে রইলাম সেই শায়িত উদ্ভিন্নযৌবনার নগ্নতার দিকে। দুটো কুরাে পাখি ডাকছিল জঙ্গলের গভীর থেকে। একটার ডাকে অন্যটা সাড়া দেয় গুব গুব গুব গুব গুব গুব করে । চোতরার জঙ্গলের উপরে হলুদ প্রজাপতির ঝাঁক উড়ছিল, হাঁড়িচাচা ডাকছিল একটা কর্কশ শব্দ করে। মিন্টু মামী আমার ওটাকে দুহাতে আদর করে ধরে তার দু’পায়ের মধ্যের নরম সুগন্ধি পাট ক্ষেতের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। দিয়ে নিজেই নিজের কোমর উঠাতে-নামাতে লাগল । ভাল লাগায় আমার কান্না পেয়ে গেল। সমস্ত শরীরটা কান্নাকাটি করতে লাগল। ………আমার তখন এত আনন্দ, ঈসরে। সে কি আনন্দ! মিন্টু মামীর শরীর গরম হয়ে গেছিল। দু’চোখের মণিতে যে সাদা অংশ থাকে সেই অংশ দুটো লাল হয়ে গেল রক্ত গিয়ে। আমি ভয় পেয়ে বললাম, মামী তােমার চোখ লাল হয়ে গেছে। মামী বলল, হয়। তুই থামলি কেন? তুই কি বুড়াে হয়ে গেছিস নাকি?
আমি বললাম, আমি ফুরিয়ে গেছি। | মামী বলল, দাঁড়া তােরে জাগাই আমি।
সেবার যখন শেষ হলাে তখন আরামে-আবেশে আমি আর মিন্টু মামী দু’জনেই দু’জনকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়লাম। কতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলাম মনে নেই। চোখ খুলে দেখি বেলা পড়ে এসেছে। আর দুটো শেয়াল কাছ থেকে আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। ভেবেছে, আমরা বুঝি মরে গেছি। মিন্টু মামী বলল, দূর হ, দূর হ, মরারা। তারপর বলল, চল যাই। ভাল করে চান করতে হবে। রাতে আবার তাের ছােট কাকা ঢুকবে এসে আমার ঘরে। আমার ঘরটা ত স্থলযান- বারান্দার উপরে বেড়া দেয়া ঘর । ধাক্কাধাক্কি করলে পাছে শব্দ হয় তাই আমি খুলেই রাখি। তবে তাের ছােট কাকাটা নিকম্মা। তিন মিনিটেই শেষ। কোনাে কোনােদিন ভিতরে আসার আগেই তার হয়ে যায়। সে বিয়ে করলে বউ তাকে ছেড়ে চলে যাবে। তারপর শাড়ি পড়তে পড়তে বলল, সিসটেমটা ভালই। সকালে আমার হাতের ফেনা ভাত-ঘি আর ডিম সেদ্ধপটল সেদ্ধ দিয়ে না খেলে তার চলে না আর রাতে আমাকেই ফেনা ভাত করতে আসে। এলে কি হয়। তার ডিম দুটোও যেমন পটলও তেমনি। তারপরই হেসে বলল, বল হরি হরিবােল, একটা লম্বা দুটো গােল। আমি উদ্বিগ্ন গলাতে বললাম, আমার প্যান্টটা ভিজে গেছে। যাবেই ত। আনন্দের অশ্রুতে ভিজেছে।……..বাইরে থেকে আমাদের কিছু বােঝা যায় না। আমি গিয়ে ভাল করে চান করব । সায়াতে একটু আধটু লেগে থাকবে তাের দান বা দাদন যাই বল। সে কাল চান করার সময় দেখা যাবে। রাতে ত আবার তাের চড়াই পাখি ছােট কাকা আসবে। তবে সে ইলশেগুড়ি বৃষ্টি। একটা যাচ্ছেতাই! কিন্তু বড় ভয় করে রে। দিদি জামাইবাবু যদি কখনও জানতে পায় তাহলে এখানে আসাই আমার বন্ধ হয়ে যাবে। নীলফামারীতেও কি কম বিপদ। যাক সে সব কথা। পুরুষগুলাে বড় হ্যাংলা- কচুবনের শুয়ােরের মতাে। তােকে আমি এমন ট্রেনিং দেব যে দেখবি তাের বউকে সাত চড় মারলেও সে তােকে ছেড়ে যাবে না। তারপরই বলল, তাের বন্ধু খইরুলের কি খবর রে? ভালই আছে। ওকে একদিন নিয়ে আসিস ত। ওরা ত মুসলমান। ওদের কাটা থাকে বলে শুনেছি ওরা অনেকক্ষণ করতে পারে। মুসলমান মেয়েদের কি মজা! তারপরই বলল, আনবি একদিন। আমি কোনাে মুসলমানের সঙ্গে কখনও করিনি। আমি উত্তর না দিয়ে চুপ করে থাকলাম। মিন্টু মামী বলল, জলের মধ্যে করতে খুব মজা। সামনেই পূর্ণিমা। তােদের বাড়ির পেছনের পুকুরে তাের সঙ্গে করব রাতের বেলা। চারদিকে হাজার হাজার চাঁদের সাপ কিলবিল করবে আর তাের সাপটা হিল হিল করতে | করতে ঢুকবে আমার দু উরুর মধ্যে। ভাল লাগাতে মরেই যাব।………..
……….সাঁতার কাটতে কাটতে একদিন জীবার জামার বুকের বােতাম ছিড়ে গেল। ভেতরে কোনাে জামা ছিল না। দুটি কচি বাতাবী লেবুর মতাে বুক উদ্বেল হয়ে উঠল। হঠাৎ করে আমার রংপুরের পুকুরপাড়ের মিন্টু মামীর স্মৃতি জাগুরুক হলাে এবং হতেই আমি এক তীব্র কামভাবে তাড়িত হলাম। ডুব-সাঁতার কেটে জবার পা ধরে উঠে আমি জলের তলাতে নামিয়ে আনলাম এবং ওর জাম্বুরার মতাে বুকের একটিতে হাত দিয়ে মর্দন করে অন্যটিকে চুষে খেতে লাগলাম। জবা ছটফট করে উঠল। কিন্তু মাছের চেয়েও ভাল সাঁতার কাটত ও। একটু পরে দুজনেই উঠে দেখি জবার অন্য বােনেরা সুমনা মাসীর মেয়ের সঙ্গে পাড়ে উঠেছে। জবা মিন্টু মামীরই মতাে অভিজ্ঞ কিনা বুঝলাম না কিন্তু হাত দিয়ে চোখের উপরের ভিজে চুল সরাতে সরাতে ও বলল, কাল ওরা সবাই সিনেমা দেখতে যাবে। আমার মা ও সুমনা মামীও যাবে। আমি পেটে ব্যথা করছে বলে যাব না। তুমি এসাে।………
……..সব মেয়ের বুদ্ধিই কিন্তু এরকম তীক্ষ। বুদ্ধিতে যে কোনাে মেয়ে যে কোনাে পুরুষকে যে কোনাে সময়ে হারাতে পারে। জবা ওর জাঙ্গিয়াটা খুলে পাশে রাখল। তারপর জামাটা না খুলে উপরে তুলে গলার কাছে তুলে রাখল। কি দারুণ ফর্সা জবা। আর এই ডাহুক চরা দোলারই মতাে চাপ চাপ কালাে ঘাস তার উরুসন্ধিতে। আমি নাক ডুবিয়ে চুমু খেলাম। ও শৃঙ্গার করে উর্ধ্বে দু’হাতে আমাকে টেনে নিয়ে চুল লণ্ডভণ্ড করে দিয়ে আমার ঠোটে ভীষণ কামড় দিয়ে আমার ঠোট দুটো শুষে নিতে লাগল। আমি ওর দু’ বুকের মধ্যে ওর ঠোট থেকে মুখ ছাড়িয়ে নিয়ে মুখটা চেপে ধরলাম তারপর মিন্টু মামী যেমন করে শিখিয়েছিল তেমন করে ওর বুক খেলাম। ও আনন্দে উঃ উঃ করে উঠল। তারপর আমি আমার ওটিকে বের করে বললাম, এবারে তুমি খাও। খাব? ওটা? মরে গেলেও পারব না। বললাম, খেয়েই দেখ আইসক্রিমের মতাে। তারপর দেখ তােমাকে কেমন আদর করি।
ও আপত্তি করেও খেল। খেতে লাগল আর আমি ছােট থেকে ক্রমশ বড় ও দৃঢ় হতে লাগলাম। তারপর মাখনের ডেলার উপরে ছুরি চালাবার মতাে জবার বিভাজিকার মধ্যে নিজেকে প্রবেশ করালাম। জবা হঠাৎ চমকে উঠে আনন্দে কঁকিয়ে উঠল। তারপর ও ক্রমশ গভীর আনন্দের গভীরতর উপত্যকায় ডুবে যেতে লাগল ।
আমার আবার মনে হল আমার শরীরটা কান্নাকাটা করছে, মনে হল আমার সঙ্গে যে যত খারাপ ব্যবহার করেছে তাদের সকলকে ক্ষমা করে দেই। আমার এই আনন্দঘন মুহূর্তে পৃথিবীর কারাে বিরুদ্ধে কোনাে ক্ষোভ, কোনাে রাগ পুষে রাখব না। জবা তার উরু দুটিকে আন্দোলিত করছিল আর নিজের আনন্দে নিজেই রােমাঞ্চিত হচ্ছিল। দু’জনেরই চরম পুলকের পরে আমি ওর বুকের উপরে অনেকক্ষণ পড়ে থাকলাম। দু’জনেরই নিঃশ্বাস যখন স্বাভাবিক হয়ে এলাে, আমি বললাম, তুমি আগে করেছাে? ও মাথা নাড়ল দু’দিকে। আমি বুঝতে পারলাম যে, ও মিথ্যা কথা বলছে। তুমি? হা। তখন ও বলল, আমিও। মাত্র একবার।
কার সঙ্গে?
মকবুল। আমাদের পাশের বাড়ির। কলেজের ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে।………
……….কলকাতাতে আসার পর আমাদের ভবানীপুরের ভাড়া বাড়িতে যদিও ঘর ছিল পাঁচটি, চালঘর ছিল একটি মাত্র। অলক্ষ্যে বাথরুমের দরজাতে একটি ফুটো করে নিই। দেশভাগের পরে দূরসম্পর্কের আত্মীয়, পাড়ার মানুষও অনেকে এসে উঠতেন আমাদের বাড়িতে। তাদের বাড়ি খোঁজা এবং অন্যান্য কাজ শেষ হলে আবার চলে যেতেন। তাদের মধ্যে যারা মহিলা ছিলেন পনেরাে থেকে পঁয়তাল্লিশ বছরের তাদের প্রত্যেকের চান করা দেখতাম আমি শিহরিত হয়ে যেন কোনাে নিভৃত-নির্জন বালির চরে কোনাে রাজহংসীকে দেখছি। আলাদা তাদের গায়ের রঙ। কালাে মেয়েও অনাবৃত হলে তাকে ফর্সা দেখায় আর ফর্সাদের দেখায় লালচে বা গােলাপী। একেক জনের জমন আর বুকের গড়ন একেক রকম। স্তনবৃন্তের রঙ কারাে কালাে, কারাে গােলাপী, কারাে পাটকিলে। তাদের সাবান মাখার ভঙ্গি, সাওয়ারের নিচে দাঁড়াবার ভঙ্গি, নিচু হয়ে বালতিতে মগ ডােবাবার ভঙ্গি সবই আলাদা। ছােট-স্তনী মেয়েও যখন নিচু হয় তখন তার স্তনকে বিরাট মনে হয়। তারা কেউ চান করতে করতে গান গায়, কেউ হাসে, কেউ বিড়বিড় করে । দু’হাতের আঙুল দিয়ে তারা যখন তাদের স্ত্রী অঙ্গে সাবান মাখে, গ্রীবাতে সাবান মাখে, মাখে স্তনে তখন তাদের প্রত্যেককে আলাদা করে নেয়া যায়। স্ত্রী অঙ্গের নরম লােম কেউ হেয়ার রিমুভার দিয়ে উঠিয়ে দেয়ায় তখন তাদের স্ত্রী অঙ্গকে পালক ও চামড়া ছাড়ানাে ব্রয়লার চিকেনের মতাে দেখায়। কেউ বা সেখানে বড় লােম রাখে। হেমিংওয়ের ভাষায় BUSHY PUSSY CAT-এর মতাে। যখন কেউ বসে বা দেয়ালে হেলান দিয়ে স্ত্রী অঙ্গে সাবান মাখে তখন তাদের যােনি দেখা যায়। DOM MORES-এর কবিতার কথা মনে পড়ে যায় তখন তা দেখে- “SHOW ME THE HIBISCUS FLOWER BETWEEN YOUR THIGHS”………..