….তিনি আরো বলেন, ‘যেই মাইয়াগুলি আগে দুদ ফুলাইয়া পাছা দুলাইয়া কোমর নাচাইয়া মার্কেটিংয়ে যাইত, তারা এইখন বোরখা হিজাব ছাড়া বাহির হয় না। মমিনরা বল, মাইয়ালোক উচা দুদ ফুলাইয়া আর চওরা পাছা দুলাইয়া রাস্তায় বাহির হইলে কোন মমিন না পাগল আয়? মমিনের পক্ষে তখন জেনা না কইর্যা উপায় থাকে না। অহন আর সেই অবস্তা নাই।‘…..
…..জিহাদিদের একটি মহান গুণ হচ্ছে তারা মালাউন মেয়ে পছন্দ করে।
আমিও করি, ওদের একটু খেলাতে পারলে ওরা উর্বশীদের মতো নাচে; আমার জিহাদিরা অবশ্য নাচটাচ পছন্দ করে না, ওরা ঢুকতে বেরোতে পারলেই শুকরিয়া আদায় করে। এতে প্ৰধান প্রতিভা তালেবান মোঃ হাফিজুদ্দিন, ও হয়তো ফেরেশতাদের কাছ থেকে বিশেষ কোনো হালুয়া লাভ করে; তবে মোঃ কেরামত আলি, মোঃ মোস্তফা, মোঃ আকবর আলিও কম যায় না, এটা আমি পছন্দই করি, জিহাদে কোনো কম যাওয়া-যাওয়ি নেই, তাতে জোশ কমে যায়। ওরা যখন একেকটি মালাউন মেয়ের ওপর চড়ে, তখন ওরা মনে করে ওরা একেকটি নাছারা নগর ধ্বংস করছে, যার নির্দেশ রয়েছে। আমি আশ্চর্য হই, ওরা রুহুল্লা খোমেনির কিছুই পড়ে নি, কিন্তু চিন্তা ও কর্মে তাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
মালাউন মেয়েগুলোর গন্ধ আমার ভালো লাগে, ব্ৰাহ্মণ হোক আর চাঁড়াল হোক আর কৈবর্ত, যাই হোক, ওগুলোর গন্ধ ভালো, একটা তীব্ৰ প্ৰচণ্ড দমবন্ধ করা মহাপার্থিব গন্ধ ছুটে আসে। ওদের স্তন থেকে, বগলের পশম থেকে, উরু থেকে, ওদের কুঁচকির ঘামেও অদ্ভুত সুগন্ধ; হয়তো গাদা তুলসি রক্তজবা পদ্ম, বকুল শেফালি গন্ধরাজ ফুলের সঙ্গে ওদের একটা সম্পর্ক আছে বলে, আর ওরা ক্ৰীড়া করেও ভালো, মনে হয় ওদের প্রত্যেকেরই কামসূত্র মুখস্থ; এমনকি কৈবর্ত মেয়েগুলোর গন্ধও আমাকে পাগল করে, আমি কৈ আর গজার মাছের গন্ধ পাই, মনে হয় পুকুরে ডুব দিয়ে কাদার ভেতর থেকে মাছ ধরছি।…..
…..সীতারামপুর গ্রামটিকে আমরা প্ৰথম বেছে নিই।
এই নামটা কেনো যেনো আমার পছন্দ হয়, হয়তো ওই সীতা মেয়েটির জন্যে, মেয়েটিকে আমার প্রথম থেকেই পছন্দ। ওকে আমার খুব সেক্সি মনে হয়েছিলো, যখন ওর জন্মের গল্পটি প্রথম পড়েছিলাম। সে খুবই সেক্সি, একটি বইতে পড়েছিলাম, সে আসলে যোনির সিম্বল, আর রাম হচ্ছে শিশ্নের সিম্বল; তাই যোনি ও শিশ্নের গ্রামটিকেই আমি প্রথম বেছে নিই।…..
….আমরা জানতাম তারাই আসবে, আমরা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যুবতীরা বুকের কাপড় খুলে পাছা দুলিয়ে নাচতে নাচতে স্বাগতম জানানোর জন্যে আসবে না।….
….বাড়িতে দুটি বিবি আছে, সে এক প্ৰচণ্ড শক্ত পুরুষ, তার পুরুষাঙ্গ হয়তো পিস্তলের থেকেও প্ৰচণ্ড। সে নিজেই মাথা থেকে পা পর্যন্ত একটি দণ্ডায়মান পুরুষাঙ্গ। তার ভাগ্য ভালো, লাইনে সে প্ৰথম, সেই প্রথম ঢোকে। ঢোকার কিছুক্ষণ পর মেয়েটির একটি চিৎকার শুনতে পাই, মনে হয় মেয়েটির ভেতরে হয়তো একটি কামান ঢুকেছে।
সে অভিজ্ঞ পুরুষ, তার বের হতে একটু সময় লাগে।…..
…..একেকটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি; ঠোঁট দেখি, মোটা ঠোঁট আমার পছন্দ; জিভ দেখি, মোটা ধারালো চ্যাপ্টটা খসখসে জিভা আমার পছন্দ; স্তন দেখি, মাঝারি স্তন আমার পছন্দ, পানিভরা ব্লাডারের মতো স্তন আমি সহ্য করতে পারি না; উরু দেখি, সরু মাংসল উরু, আমার পছন্দ।…..
…..আমার পছন্দের উর্বশীরা কুমারী।
আসলে তারা সেই কাজ করেছে কি না জানি না, মালাউনগুলো কি না করে পারে? এটাই তো ওদের প্ৰিয় খেলা। তবে বিয়ে হয় নি, আর সতীচ্ছদের ও বিছানায় রক্তপাতের প্রতিও আমার মোহ নেই; আমি তো সতীচ্ছদ ভাতে মেখে খাবো না, আর অনেক রক্ত আমি দেখেছি, একটুখানি পর্দা ছেড়া রক্ত দেখার জন্যে আমার কোনো সাধ নেই। দেহখানি, স্তনগুচ্ছ, আর মুখখানি সুন্দর হ’লেই হয়, আমি যোনি নিয়ে সতীচ্ছদ নিয়ে মাথা ঘামাই না; আমার মাথার ঘাম পায়ে ফেলার অজস্র কর্মকাণ্ড রয়েছে।…..
…..আমাদের প্রাপ্য উর্বশী, রম্ভা, আর উর্বশী-রুম্ভার থেকেও যা সুন্দরী ও সেক্সি ও সেক্সাইটিং, মেরেলিন ও সুচিত্রার সংমিশ্রণ, সেই অজর অমর টাকা, যাতে খোজাও দিনরাত রতিতে মত্ত থাকতে পারে, খোজারও সর্বাঙ্গে অজস্র দৃঢ় শিশ্ন বিকশিত হয়, সেই চিরকামবেদনময়ী, অনন্তযৌবনা, কামদেবী, যার আছে অজস্র পীনোন্নত স্তন ও মধুময় যোনি, ও প্রশস্ত নিতম্ব–টাকা, সোনারুপো, যা ৭০ বিলিয়ন ছওয়াবের থেকেও আকর্ষণীয়; একদিন পাবো বাড়িঘর, যাতে আমরা পবিত্ৰ গাৰ্হস্থ্য জীবন যাপন করবো, ধর্মকর্ম করবো, মক্কা-মনোয়ারায় যাবো। …..
…..এক্সএক্সএক্স দেখতে তার ভালো লাগে; তার পছন্দ আবার ব্যাংককের মেয়েগুলো, তার মতে মেয়েগুলোকে চেপে ভর্তা বানালেও তারা বাধা দেয় না, তারা রসগোল্লার মতো নরম, জিভের নিচে রেখে চিপলে রস বেরোয়।….
….হরিপদীর বিধবা মেয়েটির ওপরই আমার প্রথম চোখ পড়েছিলো। তার ওপর সবারই চোখ পড়ে, যেমন রাস্তার পাশে কালীমূর্তির ওপর চোখ না পড়ে পারে না। মোটাগোটা, দারুণ মাজা, দারুণ দুধ, দারুণ ঠোঁটযুক্ত শক্ত কালো ঝকঝকে তাজা মেয়ে;…..
….বকুলমালার রঙ কালো কিন্তু দেহখানি তেলতোলে, আর সেটি মরা লাশের মতো নয়, ওই দেহের সংস্পর্শে দেহে কুয়ৎ জন্মে। বকুলমালার সঙ্গে সঙ্গম করা ভৈরবীর সঙ্গে সঙ্গমের সমান।….
…..কণকলতা আমাকে চেনে, আমিও কণকলতাকে চিনি।
ওর ঠোঁট আর বুক দুটি আমার ভালোভাবেই চেনা, ওগুলো আমি খেয়েছি, সেদ্ধ ডিমের ভর্তা বানিয়েছি, ভর্তা আমি ভালোই বানাতে পারি; দাঁত দিয়ে কেটেছি, আমার দাঁতগুলো স্নায়ুহীন নয়, ওগুলোরও বোধ আছে, স্তনে দাঁতের লাল দাগ আমার চুনির থেকেও সুন্দর লাগে, আর সব সৌন্দৰ্যই আমার খেয়ে দেখতে ইচ্ছে করে, শুধু দেখে আমার সুখ হয় না; আর মহান আল্লাই জানেন আমার কোনো যেনো মালাউনদের গন্ধ ভালো লাগে, ওর গন্ধ নিয়েছি, কোনো ফুলের সঙ্গে ওই গন্ধ মেলাতে না পেরে আমি বিহবল হয়েছি।
শুধু সারাদেহটি আর নিচের মধুঝর্নাটি চিনি না; বকুলমালার ঘরে অতোটা দেখতে আমার খারাপ লেগেছে। আজই ওকে আমি ভালো করে দেখবো, ওর ঝর্নধারায় ভাসবো; বকুলমালার গাঙটা একটু বেশি প্রশস্ত, অনেকটা মেঘনার মতো; কণকলতারটি দিনাজপুরের কাঁকড়া নদীটিার মতোই হবে, ওর কথা ভাবলেই আমার কাঁকড়া নদীটার কথা মনে পড়ে।
ওর ছোটো নদী চলে বাঁকে বাঁকে? দুই ধার উঁচু তার ঢালু তার পাড়ি?
আমি সালোয়ার পাঞ্জাবি খুলে লুঙ্গি পরি, লুঙ্গি পরার সময় আমার লুঙ্গিটা টেনে ফেলে খিলখিল করে হেসে ওঠে কণকলতা।
কণকলতা জীবনকে সুন্দরভাবে নিয়েছে, আমাকে ও সামান্য ক’রে ফেলেছে। কণকলতা বলে, ‘হুজুর, আপনের আলহজ মওলানা ছাহেব হুজুরট দেখি এখনই খাড়া তালগাছ হইয়া আছে।’
আমি বলি, ‘খাঁটি মমিনের হুজুর এমনই হয়, তার কোনো অবসর নেই, আর এখন তো আমাদের সব সময় দণ্ডায়মান থাকা দরকার।’……
…..কণকলতার দেহটি কণকলতার মতোই; একবার ছেঁড়াফাড়া ভাঙাচোরার পরই ও ঘুমিয়ে পড়ে, মেয়েটির মনে হয় এইবারই প্ৰথম, আমার হুজুরকে প্রবেশ করাতে বেশ পেরেশান হ’তে হয়, তবে ওই পেরেশানিটাই হলো বেহেশতের সুস্বাদ, মেয়েটা কণকলতার মতোই নরম, শুধু গলতে জানে, গলতে গলতে কণকলতার ধারা হয়ে যায়।…..
…..কণকলতা আর আমি নগ্ন শুয়ে একটু একটু পান করতে থাকি, কণকলতার দেহটি পান করবো না সিভাস রিগ্যাল পান করবো বুঝতে পারি না; এক সঙ্গে দুই রকমের সিভাস রিগ্যাল পেলে কোনটি বেশি উৎকৃষ্ট, তা ঠিক করতে আমার মতো জ্ঞানীরও কষ্ট হয়। আমি কণকলতা থেকে সিভাস রিগ্যালে, সিভাস রিগ্যাল থেকে কণকলতায় যেতে থাকি। কণকলতাকেই আমার বেশি অ্যালকোহলময় মনে হয়, ১০০% ভলিউম।
কণকলতা বলে, ‘হুজুর, আপনে আমার সোয়ামি।’
আমি বলি, ‘তোমাকে একদিন আমি মুছলমান বানাবো।’
কণকলতা বলে, ‘সোয়ামি, আপনের ওই বান্ডিলটায় কী?’
আমি বলি, ‘সোনা।’
কণকলতা বলে, ‘আমি দেখুম?’
আমি বাণ্ডিলটা এনে ওকে খুলে দেখাই, লাখ লাখ টাকার নতুন নোট দেখে ও কাঁপতে থাকে, বলে, ‘হুজুর, আপনের এতো ট্যাকা?’
আমি পঞ্চাশ হাজারের একটা বান্ডিল তুলে বলি, ‘কণকলতা, এই বাণ্ডিলটা কি আমি তোমার সোনার খনিতে ঢুকাবো?’
কণকলতা বলে, ‘তাইলে আমি মইর্যা যামু, হুজুর, বাণ্ডিলটা আমার হুজুরের হুজুরজির থিকাও মোডা, আর আমার খনিডা ত ট্যাকার খনি না, এইডা তো সোনালি ব্যাংক না, অগ্রণী ব্যাংক না, ইছলামি আরব-দুবাই ব্যাংক না, দক্ষিণ আফ্রিকার জোহান্সবাৰ্গও না, এইডা হইল হুজুরের মধুর খনি, হুজুর ছাড়া আর কিছু ঢুকবো না।’
তবু আমি একটা বান্ডিল ঢুকোতে চেষ্টা করি। কণকলতা চিৎকার করে ওঠে; সব কিছু সব জায়গায় ঢোকে না, যা ঢোকার তা ঢোকে। না ঢুকবে না, কিন্তু আমি এটা ওকে দিতে চাই।
কণকলতা বলে, ‘বান্ডিলডা। আমার দুধের মাঝখানে থোন।’
আমি নিজে খনিতে ঢুকতে থাকি; কণকলতা বলে, ‘বিছমিল্লা শয়তানের রাজিম কইলেন না, হুজুর?’
আমি বলি, ‘বান্ডিলটা তোমার, যাওয়ার সময় নিয়ে যেও; এটা তোমার তিন নম্বর ব্রেস্ট, তবে আসল দুটো আমার।‘
কণকলতা বলে, ‘আলহামদুলিল্লা, এমুন ব্রেস্ট মাঝেমইদ্যে দিয়েন,…..
…..কণকলতা বলে, ‘হুজুর, আমার গলায় পরাই দ্যান, বিবি অইয়া যাই।’
আমি বলি, ‘গলার থেকেও সুন্দর জায়গায় এটি পরাবো, সোনার খনিতে থাকবে এই সোনার হার।’
কণকলতা বলে, ‘সেইটা আবার কি?’
আমি বলি, ‘তুমি কণকলতার মতো ঘুমিয়ে পরো।’
কণকলতা চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকে; আমি সোনার হারটি কণকলতার সোনার খনিতে ধীরেধীরে বিলুপ্ত করি, কণকলতা সুখে কেঁপে কেঁপে ওঠে। সোনার হারও কি তাহলে এক ধরনের শিশ্ন?
আমি বলি, ‘কণকলতা, তোমার খনিতে সোনা আছে, তুমি খনন করে সোনা বের করে নাও, এই সোনা তোমার।’
কণকলতা সেটি বের করে চমকে ওঠে, চোখ ভরে তার সোনা জ্বলতে থাকে, বলে, ‘হুজুর, এইটা আমার গলায় পরাই দ্যান।’…..
….মাইয়াগুলিও ফুর্তিতে কাম করে, ফুর্তি ছাড়া কেউ কাম করতে চায় না।’
আমি বলি, ‘আপনার বিবিজান জানেন?’
সে বলে, ‘অহন জানলে আর না জানলে কিছু আহে যায় না। তয় হে ট্যাকা চিনে, আমার থিকা বাড়ি ল্যাখাই নিছে, দশ কোটি ট্যাকাও নিছে ল্যাকাপরা জানা বিবি ত, সব বোঝে, ট্যাকা বোঝে বেশি। তয় তার ছাৰ্ভিছটা ফাশ কেলাশ, গার্মেন্টসের মাইয়াগুলি অই রকম পারে না, ব্যাংককের ছেমরিরাও পারে না। আমি তাজ্জব অই বিবি এই ছাৰ্ভিছ শিগলো কোহ হানে?’
আমি বলি, ‘আপনার কি মনে হয় আপনার বেগম ছাহেবা আগেই সার্ভিস শিখে এসেছিলেন?’
সে বলে, ‘তোবা, আস্তাগাফেরুল্লা, অইডা বিবিজান করে নাই, পরথম যেই দিন ছোফার উপর ছহবত করি, লউয়ে ছোফা ভিজ্জা গেছিল; পরদিনই নতুন ছোফা কিনতে অইছিল।‘
আমি বলি, ‘অনেক টাকা ব্যয় হয়ে গিয়েছিলো তাতে?’
কোরবান আলি ব্যাপারি বলে, ‘ট্যাকা ত মুত। ছোফায় লউ দেইক্যা আমার দিল ভইর্যা গেছিল, মনে অইছিল আমি হুরি পাইছি।‘…..
….এক গেলাশ গিলতে গিলতে আমার কণকলতাকে মনে পড়ে।
তার কণ্ঠস্বর শুনতে পাই, তার দুটি স্তন পাকা গন্ধমের মতো পেয়ারাগাছের ডালে বুলিতে দেখি, তার শরীরটিকে আমার একটি কোমল সোনালি মাংসের মঠ মনে হয়, একদিন কি ওই মাংসের মঠও আমার চুরমার করতে হবে? আমি মনে মনে পাক সার জমিন গানটা গাই। …..