……নিজামুদ্দি বাবুর্চির কানে কথাটা গেলে, সে ওই গ্রামে বসবাসরত তার স্ত্রী, যে কিনা আগে এই প্রহরী ফাড়িতে আসত রান্নাবান্নার সাহায্যের জন্য, এখন নিজামুদ্দির বউ হয়ে যাওয়ায় সে আর এই ফঁাড়িতে কাজে আসে না, কারণ তাতে নিজামুদ্দির প্রেস্টিজে লাগে, (আসল কথা, একদিন তার স্ত্রী মর্জিনা কলতলায় বাসন মাজছিল, এই সময় তার ব্লাউজের বড় গলা দিয়ে তার স্তনের কিয়দংশ দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল, তখন নিজামুদ্দি প্রথমে তাকায় তার হাবিলদারের চোখের দিকে, হাবিলদারের দৃষ্টি অনুসরণ করে সে তাকায় তার স্ত্রীর বুকের দিকে, তখনই সে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যে মর্জিনাকে আর এই ফঁাড়িতে কাজ করতে দেওয়া সংগত হবে না), তাকে এই খবরটা দেয়। মর্জিনার ছেলেপুলে নাই। বাজা মেয়েমানুষ নিয়ে নানা সমস্যা। তার শরীরে তাকদ আছে। কিন্তু কোল জোড়া একটা সন্তান না থাকলে মাইয়া মানুষ ঠিক জুতে আসে না।……
…..মর্জিনা বলে, আরে তােমাকে ওই মাইয়াকে এটে কোনা আনা না লাগিবে, তােমাকেও বর্ডারত যাওয়া না লাগিবে। তােমরা খালি কী করিবেন, একটা মগত তােমার বুকের দুধ একনা ভরি দিমেন। মুই নিজে নিয়া যামাে। ফুলবানুর বুকে দুধের বান বয়ে যাচ্ছিল। দুধের চাপে সে দুধ ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছিল। মর্জিনার কথায় সে রাজি হয়। একটা মগ বুকে ধরে স্তনে চাপ দিতেই ফিনকি দিয়ে দুধ বেরিয়ে মগ ভরিয়ে দেয়।…..
…… মর্জিনার কণ্ঠস্বর শােনামাত্র ফুলবানুর বুকে দুধের চাপ ওঠে, সে তার দুই বাচ্চাকে তখন ভাতভাজি খাওয়াচ্ছিল, একনা খাড়ান বুবু, এই মুই হাতটা খালি আজার করি ন্যাও, বলে বাচ্চাদুটোর মুখে ভাত ঠেসে ধরে সে তাড়াতাড়ি মগটা হাতে নেয়। উলের ব্লাউজ খুলে স্তনের বোটায় মগ ধরে সে ভাবতে থাকে তার সদ্য মারা যাওয়া সন্তানটার কথা, ছেলে বাচ্চা ছিল, নাম রাখা হয়েছিল সাছ……