…..তারপর আর একদিন চন্দ্রাণীর জড়লটার কথা বলল পলাশ। চন্দ্রাণীর বুকের বাঁদিকে লাল জঙুল। আর বলল, চন্দ্রাণীর গভীর নাভির কথা।…..
…..পলাশ একদিন চন্দ্রাণীদের বাড়ি নিয়ে গেল আমায়। আমি দেখছিলাম চন্দ্রাণীর কেঁপে আসা চুল। কনকচাঁপা রং, টুকটুকে ঠোঁট। ওর লাল জড়লটার কথা ভাবছিলাম আমি। ভাবছিলাম গভীর নাভিটার কথা।…..
……অন্ধকার ঘরে ভয় পাচ্ছিল চন্দ্রাণী। ভয়ে। কাঁপছিল ও। জড়িয়ে ধরছিল আমায়।
আমি ওকে সাহস দিচ্ছিলাম। ওর প্রজাপতির ডানার মতাে থিরথির করে কাঁপা ঠোঁটে চেপে ধরলাম আমার ঠোট। অন্ধকারে। আমার চোখ জ্বলছিল। ওর ফরসা বুকে লাল জডুলটা দেখতে পাচ্ছিলাম আমি। আমার জিভ ঠিক খুঁজে নিচ্ছিল ওর গভীর নাভি। যন্ত্রণাকাতর মানুষের মতাে গুঙিয়ে গুঙিয়ে উঠছিল ও।…….একসময় চোখের আলাে নিভে গেল আমার। গােঙানি থেকে গেল চন্দ্রাণীর। পাশাপাশি শুয়ে রইলাম দু’জনে। শুয়ে রইলাম চোখ বুজে।…….