ম্যাসেজ গার্ল- জে. উড

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ প্রফেসর মকবুল হােসেন

…….এলাে মােনিকা। একটা কাফতান গায়ে, পায়ের গােড়ালি পর্যন্ত ঝুল। লিনেনের রং ক্রীম, গলার কাছে আরব দেশের কারুকাজ। পােশাকটার দুটো পাশ কাটা, তাই ওর চলাচলের সময়ে খালি পা, আর নগ্ন উরু দেখা যাচ্ছে। পােশাকটাই উত্তেজক, বিশেষত যখন সন্দেহ হয় তলায় আর কিছু আছে কি না। মােনিকার স্তন দুটো বিশাল বড় নয়, কিন্তু যথেষ্ট বড় এইটুকু বােঝাতে সে বেডরুমে ব্রা খুলে এসেছে, নরম লিনেন দুই উঁচু মাংসের টিলার ওপর নিজেকে মেলে ধরেছে-তাই তার স্তনের বোটাও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।……..

…… মােনিকা হাসে। উঠে এসে সােফায় ডেভির পাশে বসে। অবশ্য দুজনের মাঝে যথেষ্ট দূরত্ব রাখে যাতে ডেভি তাকে ছুঁতে না পারে। ড্রিংকসে চুমুক দেয়, সােফায় পা তুলে বসে ডেভির মুখােমুখি হয়। তার গাউন ওপরে উঠে গিয়ে দুই উরুকে নগ্নভাবে মেলে ধরে। মােনিকার দুই উরু তার শরীরের অন্যান্য প্রত্যঙ্গের মতো সুন্দর।

বােধহয় ভাল হয় যদি এই পােশাকটা খুলে আরও সহজভাবে বসি—বলতে বলতে ভুরু কুঁচকে কানটা মাথার ওপর দিয়ে তুলে খুলে ফেলে। অবহেলায় পাশে ফেলে দেয়। এবার সম্পূর্ণ উলঙ্গ মােনিকা, আরাম করেই বসে। ……. সত্যি, তােমার মারাত্মক ফিগার!

ডেভির এ কথাটা অবশ্য মিথ্যে নয়। কেউ যদি বলে মােনিকার বুক দুটো তেমন বড় নয়, তাদের স্বীকার করতে হবে শরীরে মাপে নিখুঁত, এমন সুগঠিত স্তন দেখা যায় না। বোঁটা দুটো কালাে দানার মতাে শক্ত, কিন্তু তার চারপাশে স্তনের মুখের ত্বক মেরুন রঙের, গােলাকৃতি ফর্সা বুকের ওপর যেন স্ট্যাচুর মতাে বসে আছে । দুই স্তনের মধ্যে থেকে যেন বিদ্যুতের শক্তি ঠিকরে বেরােচ্ছে। ডেভি অনুভব করল, মােনিকার বুকের বৈদ্যুতিক চার্জের সাথে তাল মিলিয়ে তার দণ্ড ও অণ্ডকোষে সাড়া জাগল। মােনিকার শরীরে কোথাও এক আউন্স বাড়তি চর্বি নেই, কিন্তু সে মােটেই রােগাটে নয়—যা তন্বী মেয়েদের প্রায়শই দেখায়। মােনিকার পেট সমতল ও কঠিন, নিচে দুই নিতম্ব সুগঠিত। আরও নিচে সামনের দিকে লাভ-মাউড সুন্দর যৌনাঙ্গ-কালাে, কুঞ্চিত, ঘন লােমে ছেয়ে গেছে, মুখটা ঢাকা পড়ে গেছে, কিন্তু তার যােনিদেশের দুটি রক্তাভ ঠোট কালাে লোমের ভেতর দিয়ে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যােনিদেশের সামনের ভাঁজও দৃশ্যমান ।

মােনিকা সােফার ওপর এবার ডেভির মুখােমুখি। নিজের নগ্নতা সম্পর্কে তার কোনও সংকোচ নেই। ডেভির চোখের সামনেই সে দুই উরু দুদিকে ছড়িয়ে দেয় এমন ভঙ্গিতে যেন পৃথিবীতে এটা সবচেয়ে সাধারণ আচরণের মধ্যে একটা। ডেভি দুই প্রসারিত পায়ের মধ্যস্থলে তাকায়, তার দেহে উত্তেজনার পারদ চড়তে থাকে। তার নিজের দুই পায়ের মাঝেও কম্পন জাগে। মােনিকা লম্বা মেয়ে, কিন্তু তার পুসি আশ্চর্য ধরনের ছােট সেই তুলনায়। পুরাে চেরা দাগটা দুই ইঞ্চির বেশি হবে না। দুই উরুর ঠিক জায়গায় তার রাজকীয় অবস্থান। ………

…….নিজের নগ্ন উরু আর পেটের ওপর হাত বােলাতে শুরু করে মােনিকা। নিজেকে আদর করতে করতে সে খুব কাছ থেকে ডেভিকে লক্ষ্য করে । ডেভি যে তাকে দেখছে— এটা একটা দারুণ আনন্দ। প্রদর্শনের আনন্দ। প্লেজার ইন বিয়িং ওয়াচড়। বিশেষ করে যখন এমন একজন তার কর্মকাণ্ড দেখছে যে তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ । মােনিকার চোখ চকচক করে, তার হাত এবার নিজের স্তনের ওপর উঠে আসে। দুই সুগােল অঙ্গের ওপর ধীরে ধীরে নরম মর্দনের আদর। আঙুলের নখ দিয়ে স্তনের দুই বোঁটাতে আঁচড় কাটে । নাকের ফুটো দিয়ে নিঃশ্বাস ঘন। দুই গালে লাল আভা জেগে ওঠে। ধীরে ধীরে তার হাত সেই ঘন কালাে লােমের অরণ্যে, যােনির মুখে ও চারপাশে চলে আসে। তার পুসি যেন এখন রক্তপানে আকুল, সমস্ত অংশ ভিজে উঠেছে।

ডেভি সােফার ওপর নড়াচড়া করছে, নিজের উত্তেজনা আর লুকানাের প্রশ্ন নেই। মােনিকা লক্ষ্য করল ডেভির প্যান্টের সামনের অংশ আরও ফুলে উঠেছে। রিটা বলেছিল—ডেভির দণ্ডটি অসাধারণ এবং সেটা ব্যবহারের অসাধারণ ক্ষমতাও সে রাখে। তবু মােনিকা পুরােপুরি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বিশ্বাস করতে চায় না। রিটার বরাবরই একটু বাড়িয়ে বলার অভ্যেস। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, রিটা বােধহয় অনেকটাই সত্যি বলেছে। মােনিকার মনের মধ্যে বিদ্যুৎ-তরঙ্গ খেলছে, আর ক্রমশ দেখা যাচ্ছে ডেভির প্যান্টের সামনের দিকটা প্রায় ফেটে পড়ার উপক্রম।

মােনিকা বলে, বােধহয়, তােমার কিছু পােশাক ছেড়ে হাল্কা হওয়া ভাল!

অনুগত পরিচারকের মতাে আদেশ পালন করে ডেভি। মােনিকার দিকে পিছন ফিরে প্যান্ট খােলে। তাই প্রথমে মােনিকা ডেভির নগ্ন পুরুষাঙ্গ দেখতে পায় না। একটু পরেই ঘুরে দাড়ায় ডেভি, এইবার মােনিকা যা দেখার জন্য মরে যাচ্ছিল, সেটা সে দেখতে পায়। ভেতরে ভেতরে পরম উত্তেজিত মােনিকা, কিন্তু উপরে উপরে সে শান্ত অবিচল থাকার অভিনয় করে। চিন্তিতভাবে কুঞ্চিত চোখে, তারপরেই বড় বড় চোখে তাকায় মােনিকা। ডেভির যন্ত্রের দৈর্ঘ্য ও বেধ মনে মনে মাপে সে, মাপের অংক তাকে মারাত্মক উত্তেজিত করে।

ডেভির লিঙ্গের দৈর্ঘ্য মােটামুটি আট ইঞ্চি, আর বেধ দু’-তিন ইঞ্চি হবে-—অন্তত মােনিকার আঙুলের মাপে তাই হবে। মানিকা এর চেয়ে দীর্ঘ লিঙ্গ দেখেছে—তলপেট থেকে ঠিকরে বেরিয়েছে। তবে তার সংখ্যা খুব বেশি নয়। ডেভির যন্ত্রটি একদম পুরােপুরি সােজা ও উন্নত, একটা পিংক আভা, কিন্তু সারা লিঙ্গের গাত্রবর্ণ যেন আইভরি টাইপের । লিঙ্গের মুখের চামড়া কাটা নয়, অর্থাৎ সার্ককামসাইজড নয়। তার লিঙ্গের মুখ মােটা কিন্তু লিঙ্গমুখের চামড়া বা ফোরস্কিন বেশ টাইট করে ঢেকে রেখেছে শীর্ষদেশ। দুই অণ্ডকোষের আকৃতিও লিঙ্গের সাথে মানানসই, ঝুলন্ত, চামড়ার থলিকে পূর্ণ করেছে।

মােনিকা সােফার একটা হাতলে হেলান দিয়েছে। ডান হাতের অনামিকা আঙুলের মাথাটা তার পুসির ওষ্ঠদেশ স্পর্শ করছে । জ্বলজ্বল করছে এই অঙ্গ, রসে ভিজে চকচক করছে—অর্থাৎ দেহের মধ্য থেকে অদ্ভুত গন্ধের কামরস বেরিয়ে আসছে। যােনির ওষ্ঠদেশে আঙুল সঞ্চালনে সারা শরীর শিহরিত হচ্ছে। এইবার তার আঙুল ক্লিটরিচে এসে পৌঁছেছে—ছােট মাংসখণ্ড, ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে তাকে অনুভূতির তীব্রতায় নিয়ে আসে মােনিকা, সারা দেহে আবার কম্পন।

—তােমার দিকে তাকিয়ে—মানে এই উলঙ্গ পুরুষ শরীরের সামনে এই হ্যান্ড জব খুব কাজ দেয়। | মােনিকার আঙুল তার ক্লিটরিচে। এইবার লিঙ্গকে হাতের মুঠোয় নেয় ডেভি, আস্তে ফোরস্কিন অর্থাৎ সম্মুখভাগের তুককে নিচে ঠেলে নামিয়ে লিঙ্গমুখ উন্মুক্ত করে। লিঙ্গমুখ মাশরুম আকৃতির মাংসল ত্রিকোণ একটি অংশ। এর প্রকাশে উচ্ছ্বসিত মােনিকা-“উমম। এই দৃশ্য দারুণ লাগছে আমার।

কিছুক্ষণ পরে নিজের আঙুল এবার পুসির মধ্যে পূর্ণ প্রবেশ করে। এমনভাবে শুয়েছে মােনিকা যে ডেভি তার আঙুল দিয়ে যােনিমর্দন পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে। আঙুলের প্রবেশ তার চোখে নীল আলাের সৃষ্টি করছে। আঙুল এখন যােনিরসে সিক্ত, সেই ভেজা আঙুল ডান স্তনের বোঁটার ওপর রাখে মােনিকা, স্পর্শ বুলিয়ে যেন রঙের কোটিং দিতে চায়। ছােট দানার মতাে স্তনবৃন্ত রসে লিপ্ত হয়ে চকচক করে। যেন আদিরসের কোনও মলম মাখানাে হয়েছে।

রসের কোটিং দেওয়া স্তনের বোঁটার দিকে তাকিয়ে ডেভি বিড়বিড় করে—আঃ, এটা দারুণ কায়দা! সত্যি এ কায়দা সামলানাে মুস্কিল।

মােনিকা কথা বলে না। কিন্তু ডেভির কথায় তার প্রতিক্রিয়া স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তাই ডেভি তার দিকে আরও স্পষ্ট ভঙ্গিমা নিয়ে দাড়ায়। লিঙ্গমুখের ত্বক নিয়ে সে খােলাঢাকা-খােলার খেলায় মত্ত হয়ে ওঠে। উত্তেজিত মােনিকার হাত এবার নিজের দুই উরুর মাঝে চলে আসে। পুসির ঠোটে আরেকবার সজোর ঘর্ষণ—দু’আঙুলে যােনিমুখ মেলে ধরে। অভ্যন্তরের রং গােলাপী। যােনিমুখ স্পষ্ট দৃশ্যমান, কিন্তু মনে হয় ডেভির দণ্ড গ্রহণের মতাে যথেষ্ট নয় এই হাঁ-মুখের আকৃতি। আঙুলে কাজ চলছে; সেটা থামিয়ে এবার বাঁ হাত নিতম্বের তলায়। সমস্ত যােনিরসে যােনিপার্শ্ব ও নিতম্বের মধ্যস্থল নিতান্ত সিক্ত।……

……..লিঙ্গমুখের হুকটা এবার টেনে নিচে নামায় ডেভি, ফলে মুখটা চাপের চোটে একটু ঝুঁকে পড়ে—এবার আমি তােমার সেবা করতে চাই, দিব্যি কাটছি, আমি চাই, চাই, চাই!

-আমিও চাই, তুমি সে সুযােগ পাবে। কিন্তু তার আগে আমি নিশ্চিত হব, তুমি আমার জন্য পুরােপুরি তৈরি হয়েছ।

নিজেকে প্রবল ঘর্ষণে মথিত করে মােনিকা ক্লাইমেক্সে পৌঁছল। প্রধানত ক্লিটরিচ আর পশ্চাদদেশের গভীরতায় ঢেউ তুলে। অবাক হয়ে ডেভি লক্ষ্য করে, যােনিদেশের ক্রিয়াকলাপ কিছুটা মুলতুবি রাখে মােনিকা। নারীর সেক্সয়াল ভাল লাগার কোনও সক্তিযুক্ত নিয়ম নেই, লজিক নেই। শুধু এটুকু বুঝছে ডেভি, মােনিকা তাকে নিয়ে খেলা করছে, তার সংযম শক্তি পরীক্ষা করছে। মােনিকার এহেন বিচিত্র আত্মরতি কতখানি উন্মাদ করছে ডেভিকে—সেটা পর্যবেক্ষণ করাটাই এতক্ষণ মােনিকার মুখ্য আনন্দ।

পরিস্থিতির মােকাবিলা করতে প্রস্তুত হয় ডেভি। সজোরে হস্তমৈথুন চলে। মােনিকাকে বােঝাতে হবে সে যেন পরাস্ত, মােনিকার প্রদর্শনীতেই (হ্যান্ড জবের) সে চূড়ান্ত পর্যায়ে, যদিও আসলে ডেভি মােটেই ক্লাইমেক্সের ধারেকাছে আসেনি। তবু সেই ভাব দেখাতে হবে। মােনিকা জয়ী হয়েছে বােঝাতে হবে।

মােনিকা তার হাতের সমস্ত আঙুল ডুবিয়ে দিল। শী রিচড হার ক্লাইমেক্স। কিন্তু ডেভিকে ধমক দিল—ওঃ, ডােন্ট কাম নাউ। বীর্য নষ্ট করাে না। আমি চাইছি, তুমি আমার ভেতরে নিজেকে নিঃশেষে ঢেলে দাও। | ডেভি ভান করছে—নিজেকে সে যেন আর রুখতে পারছে না। সে নিশ্চিতদ্রুত বীর্যস্থলনের অবস্থা আসেনি। নিজের শরীরের উপর তার অসাধারণ নিয়ন্ত্রণ শক্তি আছে। যখন পর্নোগ্রাফিক ফিল্মে সে কাজ করত, তখন থেকেই এই বিদ্যা আয়ত্ত করতে হয়েছে। তাই ইচ্ছেকে সে দমন করতে পারে।

তাছাড়া মােনিকার কণ্ঠস্বরে যেন একটা সাবধানবাণী ধ্বনিত হয়েছে। একটা গােপন ভীতি প্রদর্শন যে, ডেভি যদি তার যৌনপরাক্রম প্রদর্শনে অক্ষম হয়, তাহলে শাস্তি পাবে। হয় তাে চাকরিটাই হাতছাড়া হবে। মােনিকা তার পরীক্ষক, তাই প্রথম পরীক্ষায় ব্যর্থ হলে বহিষ্কার অনিবার্য।

নিজেকে সহজ করার চেষ্টা করে ডেভি । হি রিল্যাক্সড় হিমসেলফ আ লিটিল। মােনিকা হাত বাড়ায়। আঙুল দিয়ে ডেভির ফুলে-ওঠা উত্তুঙ্গ লিঙ্গকে স্নেহভরে স্পর্শ করে।

মােনিকা বলে, আমার কথা রাস্তার কুত্তীর মতাে শােনাবে। তবু বলব, আমি চাই না তােমার মূল্যবান দেহের এই রস মেঝেয় পড়ে নষ্ট হােক। আমি তা সইতে পারব না। আমি একে চাই।

ডেভি বলে, আমি অপেক্ষায় আছি। আমি চেষ্টা করছি। তুমি বাজি রাখতে পার— আমি কোনও কিছু নষ্ট করব না।……..

………লােকটা বলল, তােমার নাম কি?
-লুসি। চাপা গলায় লােকটা বলল, লুসি! ইউ মাস্ট হ্যাভ বিউটিফুল পুসি।

লজ্জায় লাল-গাল লুসি দৌড়ে চলে আসতে গিয়ে আমার বুকে ধাক্কা খেল। ওর সদ্য উদ্ধিগ্ন দুই স্তন বয়েস অনুপাতে বেশ বড় এবং চোখে পড়ার মতাে। টাইট গেঞ্জি পরায় সুস্পষ্ট। ……….

……..একটা দৈত্যকায় উলঙ্গ বিশাল বুক-পাছা নিয়ে মেয়ে এসে আমাকে সােফার ওপর ফেলে যা খুশি করল। একবারে নয়, আস্তে আস্তে আমার সব জামাকাপড় খুলে নিল। আমার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। আমি দু’হাতে চোখ ঢাকলাম। শুনতে পেলাম যােশেফের গলা হাত সরাও, ইউ ইডিয়ট। চারদিকে ক্যামেরার ঝকমকি। কে যেন বলল, স্টার্ট সাউন্ড। পনের-কুড়ি মিনিট চলতে লাগল খেলা। সেই দৈত্যের মতাে মেয়েটি যার একটা বুক আমি দু’হাতেও পুরােপুরি ধরতে পারছি না, সে আমাকে চুমু খেল, ঠোটে, সর্বাঙ্গে। শেষ পর্যন্ত পুরুষাঙ্গে। আমাকে চিৎ করে ফেলে নিজের বুকের দুধ খাওয়াবার চেষ্টা করল । দুধ নেই, কিন্তু সেই বিশাল বুক আর তার বোঁটা আমাকে দমবন্ধ করে দিল । তারপর আমাকে কোলে তুলে নিয়ে আমার পুরুষাঙ্গ নিজের মধ্যে নিয়ে নিল। ক্যামেরা জুম করে নেমে এলাে একবারে দুই অঙ্গের মাঝখানে। চমকে, উত্তেজনায়, অনভিজ্ঞতায় তখন জ্ঞান হারালাম আমি। কে যেন গর্জন করল–কাট।………

মােনিকার মুখে এক শয়তানের ছায়া। ডেভির যন্ত্র তখনও কম্পমান। | বিছানায় আসে ওরা। এক পাক খেয়ে ঘুরে দুহাতের মধ্যে ডেভির যন্ত্রকে যেন লুফে নেয় মােনিকা। ডেভির শরীরের সারা অন্দরমহলে বিচরণ করে মােনিকার হাত। এইবার নিজের দুই পা দু’পাশে ছড়িয়ে দেয়। সুস্পষ্ট আমন্ত্রণ।

মােনিকার পুসির সাদর আমন্ত্রণ। ফাটলের মুখে পুরু কোটিং। এমন নিমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান কারুর পক্ষেই সম্ভব নয়। ডেভিও এমন একটি সাজানাে ডিশ ছাড়তে পারে না। সে ঝুঁকে পড়ল, মােনিকার গােঙানি এখন স্পষ্ট। সেই মারাত্মক স্পর্শকাতর জায়গায় জিভ ছোঁয়াল ডেভি। তিরিশ বছরের মহিলার শরীরের এই অংশ এক সম্পদ।…….

…..ডেভির পুরুষাঙ্গেও জিভ ছোঁয়ায় মােনিকা। ডেভির মেরুদণ্ডে শিহরন খেলে যায়, কিন্তু এখনও মােনিকা তেমন সক্রিয় নয়। ডেভি বােঝে, মােনিকা এখনও তাকে ব্যবহার করছে শুধু নিজের সুখের যন্ত্র হিসেবে। কারণ মােনিকাই এখন ক্লায়েন্ট, ডেভির সার্ভিস উপভােগ করছে। ……..ডেভির জিভ আরও দুঃসাহসী হয়ে ওঠে। তপ্ত গভীরে তার তীব্র অনুপ্রবেশ। মােনিকার গােঙানি এখন বন্য জন্তুর মত্ততা, নিজের তলদেশ ডেভির মুখে চেপে ধরে। ডেভির জিভ বুঝতে পারে—ভেতরে পথ খুব প্রশস্ত নয়। তাই কল্পনা করা যায়, যন্ত্রের প্রবেশের এইখানে বেশ কঠোর গ্রিপ তাকে আনন্দ দেবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত, সেই শুরু থেকে শুধু জিভের খেলাই চলছে।

হঠাৎ জিভের আক্রমণকে তীব্র করে ডেভি। একটি লেহনে ক্লিটরিচ, যােনিমুখ, নিতম্বের ফাটল—সর্বত্র তার জিহ্বা যেন সর্বভুক। মােনিকা আক্রমণে বিধ্বস্ত, কিন্তু সেও ইচ্ছাশক্তিতে শক্তিময়ী। তাই কঠোর অনুশাসনে, মনের জোরে সে নিজেকে ভেসে যেতে দেয় না। তবে ডেভির দক্ষতার প্রশংসা করতেই হয়, নিতম্ব ও তলপেটের নিম্নদেশ হলদোলায় দুলতে থাকে তার।

-আঃ, যথেষ্ট হয়েছে! মােনিকা এবার এই পর্ব থামাতে চায়, ডেভির যন্ত্র থেকে হাত সরায় ।……ডেভি জানে, সে এখনও চূড়ান্ত পর্যায়ে আসেনি। কিন্তু বিনা যৌনসঙ্গমে, শুধুমাত্র নিজের হাতের কাজ দেখিয়ে ও তার পুরুষাঙ্গে সামান্য করুণাস্পর্শ বিতরণ করে মানিকা তাকে ঘায়েল করে বিজয়িনীর মর্যাদা অর্জন করতে চায়। স্টপ বলাটাও এক মালকিনের অত্যাচার। পরিচারকের সহ্যশক্তি নিয়ে খেলা করা, মজা দেখা। মােনিকা ভাবে, ডেভি এখন বিস্ফোরণের মুখে। পুরুষকে এই সময়ে স্টপ-ডােন্ট কাম ইয়েট, বলে চোখ রাঙানাের মধ্যে অদ্ভুত এক আনন্দ আছে। যুদ্ধ জয়ের পর জয়ী দল বন্দীদের ওপর অত্যাচার করে যেমন আনন্দ পায়।

খেলা চালাতে চায় মােনিকা। তাতে ডেভির আপত্তি নেই। ডেভির দম আছে, খেলুক মােনিকা যতক্ষণ চায়। কিন্তু মােনিকার কাছে দেখাতে হবে যেন দম ফুরিয়ে আসছে। তবে খুশি হবে গর্বিত মােনিকা। ডেভিও অতীত অভিজ্ঞতা থেকে জানে, যতক্ষণ তার যন্ত্র দৃঢ় থাকবে, অণ্ডকোষে ঔরস ভরে থাকবে, তার শেষ পর্যন্ত বিস্ফোরণ তত সুখদায়ক হবে। মনে হয়, মােনিকাও জানে এই রহস্য, তাই চরম আনন্দের মাত্রা বৃদ্ধির জন্য বারবার ডেভির স্বাভাবিক ঝরে পড়াকে সে থামাতে চাইছে।

ডেভি বলে, ওঃ, যেশাস, আমি আর পারছি না। সে জানে, মােনিকার ইগাে দারুণ খুশি হবে এই কথা শুনে।

ডেভি আবার কৃত্রিম আর্তনাদ করে-ওঃ, হো, আমি জানি না কতক্ষণ নিজেকে ধরে রাখতে পারব!

সাবধান! এখনই বা করবে না, আমি যা বলছি মনে রেখ। যে করেই পার নিজেকে ধরে রাখাে। আমি এক্ষুণিই তােমার বীর্যপাত চাই না।……..

ডেভি বলে, কিন্তু তুমিই তাে আমায় এত উত্তেজনার মাথায় নিয়ে এসেছ। আর তােমার ওই পুসি, ওটা দেখলেই তাে যে কোনও পুরুষের প্যান্ট ভেসে যাবে।

বলতে বলতে ডেভি মােনিকার পাশে শুয়ে পড়ে। মােনিকাও ওর জন্য জায়গা করে দেয়।……..

…….মােনিকার যােনিদেশে এবার সরাসরি ডেভির আঙুলের প্রবেশ, কিন্তু তলপেট ও নিম্নাঙ্গের চাপে সেই আঙুলকে ঠেলে বের করে দিতে চায় মােনিকা । ফলে আরও শক্ত করে তাকে চেপে ধরে ডেভি। এবার ডেভির আঙুলকে গ্রহণ করে নিজেকে আগু-পিছু চালনা করে মােনিকা। শী বিগ্যান ফাকিং হিজ ফিংগার। কিন্তু মুখে কোনও কথা বলে না। একবার স্বীকার করে না ডেভির দ্বারা সে কি অসাধারণ তৃপ্তি পাচ্ছে। …………

–ঠিক আছে, আর অপেক্ষা করতে হবে না। চিৎ হয়ে শােও, অ্যান্ড আই উইল রাইড ইউ।

মােনিকার চরম আনন্দ এসে গেছে, সে এখন ক্লাইমেক্সে পৌঁছতে চায়। সেটা বুঝতে অসুবিধে হয় না ডেভির। অনেকক্ষণ ডেভির বীর্যপাত ঘটিয়ে নিজের প্রভু প্রমাণের চেষ্টা করেছে মােনিকা, পারেনি। তাই শেষ পর্যন্ত এই ভঙ্গি গ্রহণ। ডেভির ওপরে আরােহণ। দিস গিভস আ সেক্স অব সেক্সয়াল সুপিরিওরিটি। আমি প্রভু, তুমি দাস। তাই আমি উচ্চে, তুমি নিচে। এই বলতে চায় মােনিকা। ঠিক আছে সেইভাবে নিজের বীর্যভার লাঘব করতে আপত্তি নেই ডেভির।…..

……….চিৎ হয়ে নিজেকে উথিত করে ডেভি বলে, উঠে এসাে, ঝটপট উঠে এসাে। আমি আর পারছি না, আর এক মিনিটের মধ্যে শেষ হয়ে যাব। ……ডেভির শক্ত লিঙ্গ দুই হাতের মধ্যে নেয় মােনিকা । ……..এক হাত দিয়ে নিজের যােনিমুখ প্রসারিত, আরেক হাতে লিঙ্গমুখ টেনে আনে মােনিকা। ডেভির লিঙ্গমুখ, সিল্কের মতাে চকচকে তার যৌবনের সমস্ত শক্তি নিয়ে টেনে নেয় মােনিকার সেই হট অ্যান্ট টাইট গােপনাঙ্গ । উত্থান আঘাতে প্রশস্ত হয় প্রবেশপথ। লিঙ্গমুখ সমেত তিন ইঞ্চি দেহ এক আবেগে প্রবেশ করে।

সত্যিই প্রচণ্ড চাপে আবদ্ধ তার যন্ত্র । লিঙ্গের গলা টিপে শ্বাসরােধ করতে চাইছে। ডেভি চিৎকার করে-আঃ, মাই বস লেডি, আমি ভাবতেও পারিনি যে

.-ফাক, মি দেন—মােনিকার হুকুম–হুম, আমাকে সমস্ত ক্রীম দিয়ে ভরে দাও। তোমার একজোড়া বল, পর্যন্ত আমার মধ্যে গলে চুপসে যাক। | তালে তাল মিলিয়ে হাঁপাচ্ছে ডেভি–আমি তােমার চাপে নড়তে পারছি না। আমার অণ্ডকোষ ফেটে যাচ্ছে, তুমি, প্লীজ।

মােনিকা ডেভির ওপর ঝুঁকে পড়ে। নিজের দুই ঠোট দিয়ে ডেভির বুকের বোটা কামড়ে ধরে। আরেক হাত পেছনে সরিয়ে ডেভির দুই অণ্ডকোষ মর্দন করতে থাকে। ডেভির বুকের বাঁ দিকে পেশিবহুল বুকের ওপর পুরুষের ছােট্ট নিপল, জিভ বুলিয়ে তাকে মটরদানার মতো শক্ত করে তােলে। পুরুষের বুকের বৃন্তকে শক্ত করে এবার তার ওপর দাঁত বসায় মােনিকা। আরেকটি নিপল আঙুল দিয়ে পাক দেয়। ডেভির মস্তিষ্ক কাজ করে না, চোখে আঁধার নেমে আসে।

কোনওমতে বলে ডেভি-অ্যাকচুয়ালি, ইউ আর ফাকিং মি আউট।

দু’হাতে মােনিকার দুই নিতম্ব ধরে ফাঁক করে যেন দু’ভাগে চিড়ে ফেলতে চায় ডেভি। আঙুল দিয়ে দুই পশ্চাদদেশ দু’পাশে টুকরাে করে ফেড়ে ফেলবে যেন। তার মধ্যে চিৎকার করে –আমি জেগে আছি, না স্বপ্ন দেখছি!

ডেভি বােঝে, এবার আর কোনও অভিনয় বা নাটক সম্ভব নয়। সে ছটফট করে, মুখে যা আসে তাই বলতে থাকে। মােনিকাকে ভদ্র-অভদ্র নানা ভাষায় প্রশংসায় ধুইয়ে দেয়। মােনিকা একটা নির্দিষ্ট নিয়ম ও তালে নিজের গতিবেগ পরিচালনা করে। বােঝে ডেভি, এর মধ্যেও মােনিকা ডেভিকে পরীক্ষা করছে।

…অ]ঃ আঃ উঃ আঃ .. বিদ্যুতের তরঙ্গ এবার ঝলসে উঠে বাজের মতাে বিস্ফোরণ ঘটায়।

চিৎকার করে ডেভি. -ও বেবি, ইউ আর ফাকিং মি টু ডেথ । …….এমন ক্লাইমেক্স ডেভির জীবনে আগে কখনও আসেনি। এর জন্য মােনিকার অভিনয় অবশ্যই দায়ী ।………

………ডেভির মুখ দিয়ে অজস্র অশ্লীল কথা বর্ষণের মধ্যে সে মােনিকার অভ্যন্তরে নিজেকে নিঃশেষ করে দেয়। তার বীর্যপাতে বন্যার বেগ, ঝড়ের ঝাপটা। মােনিকাও ডেভির ইন্দ্রিয়কে যেন নিজের মধ্যে কবর দিতে চায়। তার সর্বশক্তি প্রয়ােগ করে। পরে যখন ডেভি বলেছিল—সে এত দৃঢ় স্ত্রী-অঙ্গ এত নরম শরীরের মেয়ের মধ্যে কখনও দেখেনি, সেটা মােটেই অতিশয়ােক্তি নয়। ডেভির শক্তিও যেন নতুন করে মােনিকার দাপট থেকে ধার নেওয়া, নানা বিচিত্রভাবে নিতম্ব চালনা, পাশাপাশি, সামনে-পিছু ওপরে-নিচে—এক নৃত্যের তাল। এমনভাবে শেষ ভঙ্গিমা যাতে পুরুষাঙ্গ নারীর স্পর্শকাতর সর্বস্থলে ঘর্ষণ জাগায়। এটা খুব সহজসাধ্য নয়। সে বারবার নিজের শরীরকে ছন্দতালে নর্তন করিয়েছে যাতে তাল মেলাতে ডেভি হিমশিম খেয়ে গেছে এবং আকুল আবেদন জানিয়েছে—নাউ, প্লীজ স্টপ।

চরম পুলকের পর মােনিকাকে যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দিল ডেভি। কিন্তু মােনিকার মনে কি আছে সেই জানে। এ কি অদ্ভুত বিরামহীন সম্ভোগ! তার যােনিদেশ বিস্ফোরিত হতে চাইছে, যতক্ষণ বিস্ফোরণ না ঘটে, ততক্ষণ মুক্তি চায় না মােনিকা। তার ক্লাইমেক্স দূরে নয়, সেও তাকে এবার স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।

—আঃ, মাই গড!

আর্তনাদের সাথে মােনিকা ডেভির পুরুষাঙ্গকে পূর্ণগ্রাস করে এবং পরমুহুর্তে নিজের যন্ত্রণাক্ত আনন্দকে এবার উৎসারিত করে দেয়—আঃ, ডেভি, ডার্লিং, এইবার আমি আসছি। আই অ্যাম কামিং টু উ। ডেভির লিঙ্গ থেকে তখন ঘন বীর্য ঝলকে ঝলকে ঝরে পড়ছে—মােনিকার অভ্যন্তর প্লাবিত। ডেভিকে বুঝতে হয়, মােনিকার অরগ্যাজম্ কোনও সাধারণ নারীর তৃপ্তিলাভ নয়। সে ডেভির প্রতিটি বিন্দুও বেশ অনুভব করবে, পরীক্ষা করবে। তাই এত উত্তেজনার মধ্যে মাথা ঠিক রাখতে চেষ্টা করে ডেভি। তাই সমস্ত আঙুল নিতম্বের মাঝখানে স্পর্শকাতর নার্ভগুলাের মধ্যে চাপ দেয় ডেভি। পাক খেয়ে ঘুরে মােনিকার বা স্তনে মুখ লাগায়। শক্ত ও বড় হয়ে ওঠা স্তনের বোটায় কামড় লাগায় ডেভি। পাল্টা আক্রমণে মােনিকা চায় ডেভির মুখের মধ্যে তার বা বুকের সম্পূর্ণটা প্রবেশ করাতে। অতখানি হা করা ডেডির পক্ষে সম্ভব কি! সম্ভব নয়। তাই ক্রুদ্ধ মােনিকা সজোরে দংশন করে ডেভির কাধের মাংস।

—আঃ, কি অদ্ভুত!…………

………মােনিকা কি নিম্ফো! না, তা তাে নয়, তবু অফুরন কামনা ও শক্তিতে ভরপুর। ডেভিকে সে এক পরশমণি পুরুষ হিসেবে পেয়েছে—যার ছোঁয়াতে তার সকল ইচ্ছে সােনা হয়ে যাচ্ছে। এবং যাবে। 

বিনা ভূমিকায় সােজাসুজি ডেভির ওপর আবার আরােহণ মােনিকার।

-হুম! তােমার জিনিসটা আবার বিরাট আর শক্ত হয়ে উঠেছে, ঘুমের মধ্যেই তাই। দেখে আমি আর, চুপ করে যায় মােনিকা। …….

—আপনা থেকেই আমার জিনিস জেগে উঠেছে, অথচ আমি তখনও জাগিনি। আশ্চর্য, তাই না? | -তেমন আশ্চর্যের নয়। ঘুমের মধ্যেই পুরুষের যন্ত্র জেগে থাকতে পারে। তাই তােমার ঘুম ভাঙার আগেই ওর ঘুম ভেঙেছে।

মােনিকার পুসির সেই কামড় । ডেভির লিঙ্গমুখকে চেপে ধরে, গলা টিপে শুষে নেওয়ার মতাে কামড় ও চুম্বন । চোখ বড়বড় হয়ে যায় মােনিকার, গােল মুখে একটা ছােট্ট ওঃ-এর ভঙ্গি । ডেভি এখন তরবারি চালনা করছে, মােনিকাকে এখন কেটে চিরে ফালাফালা করবে ডেভি। অনেক সয়েছে, আর নয় ।

এবার অন্য মােনিকা-ওঃ, আর নয় । আর আমরা দুজনে দু’জনকে আক্রমণ করব। । আমি এসে পড়েছি, তুমিও আসছ ।…….

মােনিকার মুখে স্বীকারােক্তি—হুম। তুমি একটা ছােট ফাকিং মেশিন। না, না, ছােট নয়, রীতিমতাে বড়। হঁ, আমার বেশ কয়েকজন ক্লায়েন্টকে বধ করবে তুমি ।

মােনিকা জানে পুরুষের লিঙ্গমুখের নিচের শিরা দারুণ স্পর্শকাতর। নিজের যৌনাঙ্গে শুধু মাথাটুকু গ্রিপ করে ধরে নিজেকে চালনা করে মােনিকা। ডেভিকে এইবার স্বতঃস্ফুর্ত আর্তনাদ করতে হয়—আঃ, মােনিকা, তুমি আমার দুর্বল স্পট ধরে ফেলেছ। আই ক্যান নট স্টপ মাইসেলফ। আই ক্যান নট হােল্ড ইট ।

এবার দয়াময়ী মােনিকা, ভােরের মােনিকা– —ডােন্ট হােল্ড ইট। শু্যট ইওরসেল্ফ ইনসাইড মি । লিঙ্গমুখকে আরও জোরে চেপে ধরে টেনে নেয় মােনিকা। ভয়ংকর কম্পন জাগে ডেভির সমগ্র দেহযন্ত্রে । বীর্যকণা ছিটকে প্রবেশ করে মােনিকার অভ্যন্তরে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে।

–আঃ,–

ডেভির যন্ত্রণামেশাননা পুলকের আর্তনাদ। | মােনিকার যােনিদেশ যেন সাকশন প্রক্রিয়ার এক যন্ত্র। মােনিকার চরম পুলক এখনও আসেনি। তাই ক্লান্ত শায়িত, আত্মনিবেদিত চিৎ হওয়া ডেভি এখন সত্যিই পরাভূত শত্রু। ……..

………ক্যারেনের বয়েস বড়জোর আঠারাে। বেশ আকর্ষণীয় চেহারা, সুন্দর ফিগার। সুগঠিত। চুল দুটো পিগটেল ধরনের ঝুঁটি করে বাঁধা। লাল-নীল উলের দড়ি দিয়ে টাইট করা। এই ঝটি বাঁধা হেয়ার স্টাইলে তাকে আরও কমবয়েসী দেখায়। মনে হয় কিশােরী, সবে তার মাসিক শুরু হয়েছে। কিন্তু স্তন দুটি মােটেই কিশােরীর মতাে নয়। বালিকার বুকে যেন একজোড়া পাহাড়—উচ্চ চূড়া। নীল-লাল ট্যাংক টাপে ঢাকা, কিন্তু জামার ওপর থেকেই সেই বুকের চেহারা দেখে ডেভির অণ্ডকোষে টান ধরে। কামনার টান ।……………

…….ক্যারেন বলে, মাই গড, আমি বুঝি না, আপনার এত অস্বস্তির কারণ কি! আপনার এত সুন্দর চেহারা, আ লাভলি বডি। এত সুন্দর দুই বুক। বুক দুটি দেখলে, আই প্রমিজ, যে কোনও পুরুষের চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসবে। ……

…এখন টিভি ক্যামেরার দিকে পেছন ফিরে দাঁড়িয়ে ক্যারেন। সামনে ঝুঁকে পড়ায় হটপ্যান্টের নিচ দিয়ে তার পরিপূর্ণ দুই নিতম্ব ফুলে উঠেছে। ক্যারেনের পশ্চাদদেশ দেখেই আবার ডেভির অণ্ডকোষে টান ধরে, পুরুষাঙ্গেও শিহরন জাগে ।….

……ইতােমধ্যে ক্যারেনের হাত মিসেস ডিকের শরীরের ওপর ম্যাসেজ শুরু করেছে। এই ম্যাসেজ গার্ল বােধহয় ম্যাসেজ করেই বেশি আনন্দ পাচ্ছে—মিসেস ডিকের চেয়ে। টিভির সূক্ষ্ম কিন্তু শক্তিশালী সাউন্ড যন্ত্রে ম্যাসেজের শব্দ শােনা যাচ্ছে। ঘাড় থেকে মেরুদণ্ড বেয়ে সারা পিঠে হাত বােলাচ্ছে ক্যারেন । পিঠের মাংসে তার আঙুল ডুবে যাচ্ছে। এইবার ক্যারেনের হাত মহিলার উরুর কাছে নেমে আসছে।

ক্যারেন বলে, এবার আপনি পা দুটো দু’পাশে ছড়িয়ে দিন। আপনার থাইয়ের ওপর দিকটার দুই পাশ নরম করা দরকার।…….

..এখন ক্যারেন এমন জায়গায় যেখান থেকে সে মহিলার পুসি খুব ভাল করে দেখতে পাচ্ছে। টেবিলের শেষ সীমায় সে দাড়িয়েছে, মিসেস ডিক দুই পা দু’পাশে মেলে ধরেছে। ফলে মাঝখানের ফাটল দৃশ্যমান। | ক্যারেন ধীরে ধীরে হাত বাড়িয়ে সেই গােপনতম স্থানে অগ্রসর হচ্ছে। ডেভি ঠিক তাই করত এমন পরিস্থিতিতে। আঙুল দিয়ে নরম সিল্কের মতাে জায়গাটা পরিভ্রমণ করছে ক্যারেন।

মিসেস ডিক চিৎকার করল–আঃ, ডার্লিং, দ্যাট ইজ মার্ভেলাস।…….

………ক্যারেনের হাত কথার সাথে মিসেস ডিকের গােপনাঙ্গে আদর ছড়িয়ে যাচ্ছে । মিসেস ডিকের পা টিভি ক্যামেরার দিকে। ক্যারেন একটু সরে গেল, ফলে মােনিকা এবার পর্দার ছবিতে খুব ভালভাবে মিসেস ডিকের পুসি লক্ষ্য করতে পারল । ক্যারেন হাত দিয়ে পুসির দুই ঠোট একবার জুড়ে ধরছে, বন্ধ করছে, আবার প্রসারিত করে গহ্বরমুখ বিস্তৃত করছে। এই খােলা-বন্ধ খেলা যে কত এক্সাইটিং, ডেভির জানা আছে।……..

ক্যারেন বলে, আমি বাজি রেখে বলতে পারি আপনি কি চাইছেন! আপনি চাইছেন, আই সাক ইওর পুসি। তাই না? আপনি চাইছেন, আই ইট ইওর কান্ট আউট। একবার মুখ ফুটে বলুন, বাদী হাজির। ……

……..টিভির পর্দায় এবার আসল কাজ শুরু হয়েছে। ক্যারেন ওই মহিলার প্রতিবাদের আর তােয়াক্কা করে না। কিছুক্ষণ পুসি ম্যাসেজের পর ক্যারেন ওকে চিৎ করে ফেলে। মিসেস ডিক হাঁটু মুড়ে দু’পাশে মেলে দেয়। এবার সে আকুল প্রতীক্ষায়! টেবিলের শেষ প্রান্তে দুদিকে ফুটরেস্ট–এক ধরনের পাদানী রয়েছে। ক্যারেন টেবিলের পায়ার কাছে বসে পড়ে—জিভ দিয়ে লেহন শুরু করে। ডেভি অবাক হয়ে দেখে—জিভের এমন প্রয়ােগ সেও কল্পনা করতে পারেনি। মিসেস ডিকের গােঙানি প্রমাণ করছে জিভের কাজের জের। তার মুখ দারুণ সুখে বিকৃত। এক হাত বাড়িয়ে ক্যারেনের চুলের মুঠি ধরে সে, আরেক হাতে নিজের বুকে বিশাল সাইজের বোটায় আদর করতে থাকে। | নিতম্বে দোল দিয়ে মিসেস এবার তৃপ্তির সুরে বলে, আঃ, ক্যারেন, তুমি সত্যিই অপূর্ব।……….

……….ওটাই সমস্যা, বলতে বলতে মােনিকা এক হাত রাখে ক্যারেনের দুই উরুর মাঝে ভালবাসার ছােট্ট টিবিতে, যাকে বলা হয় লাভ-মাউন্ড। আরেক হাতে ডেভির যন্ত্র ধরে আদর করতে থাকে।…….

……ইতােমধ্যে মিসেস ক্যাপার রিকির বিশাল দণ্ডের সামনে হাঁটু মুড়ে বসে পড়েছে। তার মুখ ফেলাশিও অর্থাৎ পুরুষাঙ্গ শােষণ ও চোষণের জন্য তৈরি। শী ওয়ান্টস টু সাক্। তাই দণ্ডটি নিয়ে কয়েক মিনিট খেলা করে মিসেস ক্যাপার। লিঙ্গমুখের চামড়াটা নিয়ে আগু-পিছু করে। তারপরেই চামড়াটাকে লিঙ্গের নিচের দিকে যতটা পারে টেনে দেয়। টাইট করে—যাতে লিঙ্গমুখ এবার মাশরুম শেপ নিয়ে বিশালভাবে প্রকাশ পায়। মিসেস ক্যাপারের মুখ থেকে ভাষাহীন আনন্দের গুঞ্জন বের হয়। অকস্মাৎ লিঙ্গমুখটি নিজের মুখের মধ্যে গ্রহণ করে মিসেস ক্যাপার—এবং সঙ্গে সঙ্গে রিকের দণ্ড পূর্ণোদ্যমে উথিত হয় । ………

………ইতােমধ্যে মিসেস ক্যাপার ম্যাসেজ টেবিলে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়েছে। দুই পা পাদানীতে তােলা, তার নিম্নাঙ্গ রিকির যন্ত্রের আগমনের জন্য আকুল প্রতীক্ষায়। রিকি তার বিশাল অঙ্গ এবার মিসেস ক্যাপারের তলপেটের ওপর লম্বালম্বি করে পেতে রাখে। কয়েক সেকেন্ড। কিন্তু সেটুকু সময় অপেক্ষা করাও মিসেস ক্যাপারের পক্ষে অসহ্য।

অস্কুট চিৎকার করে মিসেস ক্যাপার—মাই গড, আমার সাথে এমন নিষ্ঠুর খেলা করাে না। কোনও কায়দার দরকার নেই আমাকে উত্তেজিত করার। যাস্ট পুট ইওর থিংগ ইন মি। আমাকে দু’টুকরাে করে চিরে ফেলল। একদম গভীর তলা থেকে ওপর পর্যন্ত। স্লাইস মাই কান্ট ইনটু টু পিসেস।

টেবিলের দু’পাশ দু’হাতে আঁকড়ে ধরেছে মিসেস ক্যাপার। তার আঙুলে দামী আংটির পাথরগুলাে জ্বলজ্বল করছে।

এবার রিকির কথা শােনা যায় ।

—অলরাইট, আই অ্যাম পুটিং ইট অ্যাজ ইউ ওয়ান্ট। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হবে! কোথায় শুট করব আমি? ইনসাইড ইওর কান্ট? অথবা বাঁচিয়ে রাখব ইফ ইউ ওয়ান্ট ইট ইন ইওর মাউথ! নাকি একদম পশ্চাদদেশে? যেখানে বলবে, আমার কাছে সব সমান। তুমি যা আদেশ দেবে, তাই হবে।…….

রিকির প্রথম আঘাতে অর্ধ-প্রবেশ। মিসেস ক্যাপারের গলায় জয়ােল্লাস। সেকেন্ড স্ট্রোক। এবার পূর্ণ প্রবেশ।……

ডেভি দেখল—সত্যিই রিকি চুপচাপ দাঁড়িয়ে। শরীরের একটি মাসল নড়ছে না। বরঞ্চ কেমন উদাসীনভাবেই দেখছে, নিচে শােওয়া মহিলা কেমন ছটফট করছে। সে নিজেই দুলছে, নড়ছে ওপরে-নিচে, সামনে-পিছনে নিজের খুশি মতাে, দু’হাতে শক্ত করে ধরে টেবিলের সাপাের্ট নিয়ে। মহিলার হাতের পেশি-শিরা-উপশিরা শক্ত হয়ে উঠেছে।…….

…..এই সময় ডেভির প্যান্টের ফোলা জায়গায় মােনিকার আঙল বেশ চঞ্চল হয়ে ওঠে।

ডেভি শোনে মােনিকা বলছে—ডিয়ার ক্যারেন, আই নিড সাম স্টিমুলেশন। তুমি ডেভির শর্টস টেনে নামিয়ে দাও, আর আমাকেও কিছুটা তৈরি করাে—প্রিপেয়ার মি।

টিভির দৃশ্য দেখা যাতে ব্যাহত না হয়, সেই জন্য ক্যারেন হামাগুড়ি দিয়ে ডেভির সামনে আসে। খুব সহজেই প্যান্ট টেনে নিচে নামিয়ে দেয়। ডেভিও সাহায্য করে। সম্পূর্ণ খুলে ফেলার পর, ডেভি ভেবেছিল, তার প্রিক অ্যান্ড বলস দেখে লেসবিয়ান ক্যারেনের মুখে বিতৃষ্ণার ছাপ ফুটে উঠবে। না, তেমন কোনও ভাব দেখা গেল না। ক্যারেন নির্বিকার। ডেভির প্যান্ট খােলার পর সে মােনিকার দিকে মন দিল। মােনিকার দামী স্যুটের নিম্ন অংশ সে খুলে নিয়ে ভাঁজ করল। একপাশে রাখল। তারপর মােনিকার প্যান্টি হােস ও প্যান্টি খুলে তাকে কোমর থেকে নিচ পর্যন্ত সম্পূর্ণ উলঙ্গ করল।……

ডেভির পুরুষাঙ্গের ওপর মুখ রাখে মােনিকা।সােফার ওপর আরাম করে পজিশন নেয় মােনিকা । ডেভির লিঙ্গমুখে তার মুখ । দু’ পা দুদিকে প্রসারণের ইঙ্গিত ক্যারেন বােঝে। মােনিকার পুসিতে মুখ রাখে ক্যারেন। ইলেকট্রিক ট্রান্সমিশন, ক্যারেন মুখ থেকে মােনিকার পুসি; সেখান থেকে মােনিকার সারা শরীরে তরঙ্গ ছড়ায়। মুখ জ্বলজ্বল করে। সেই জ্বলজ্বলে মুখ ডেভির যন্ত্রে আগুন ছড়ায় । বৃত্ত সম্পূর্ণ, দ্য সারকেল ইজ কমপ্লিট।

ডেভির মন এখন দু’ভাগে বিভক্ত। টিভির পর্দা ও সােফায় অবস্থান। যৌনবিচিত্রার সঙ্গমে তিনজনের অংশগ্রহণের ব্যাপারটার অভিজ্ঞতা আছে ডেভির । কিন্তু সে সব ক্ষেত্রে মেয়েটি দু’জন পুরুষকে সার্ভ করে—উইথ কান্ট অ্যান্ড মাউথ। এই প্রথম এক নারী সেবা পাচ্ছে একটি পুরুষ ও একটি নারীর দ্বারা যুগপৎ, অ্যাট আ টাইম। পুরুষ ডেভিকে চাইছে নারী মােনিকা। আবার সেই সময়েই নারী মােনিকার প্রয়ােজন হচ্ছে লেসবিয়ান ক্যারেনকে। এটা ডেভির অভিনব অভিজ্ঞতা। তার নতুন শিক্ষা।

টিভির পর্দায় মিসেস ক্যাপার এখন নিদারুণ ক্ষুধার্ত। রিকির সম্পূর্ণ অংশ এবার তার অভ্যন্তরে, কিন্তু রিকির সামান্য এগিয়ে আসা ছাড়া আর কোনও উৎসাহ চোখে পড়ে

মিসেস ক্যাপারের শােয়া অবস্থায় নিচ থেকে নিম্নদেশের ওঠা-নামায় যে সময়টুকুর জন্য রিকির যৌনাঙ্গ দেখা যাচ্ছে, টিভির ক্যামেরায় সেটা স্পষ্ট ফুটে উঠছে। মিসেস ক্যাপারের সমস্ত কামরস সর্বাঙ্গে মেখে, তার ভালবাসার শিশিরকণায় সিক্ত হয়ে রিকির দণ্ড এখন ঝকঝকে তলােয়ারের মতাে—অবিরত খাপে গ্রোথিত ও নিষ্কাশিত । সূক্ষ্ম মাইক্রোফোনে রসের প্লাবনের শব্দ শােনা যাচ্ছে।

হঠাৎ মিসেস ক্যাপারের চিৎকার—আরও কাছে এসাে, আরও ভেতরে।

পাজিশন পরিবর্তন করে মিসেস ক্যাপার। নিচে নেমে আসে। টেবিলের পায়ের খাজে পা রেখে রিকি নিজেকে অ্যাডজাস্ট করে । এইবার দেখা যায়, যেন খানিকটা বিরক্তি নিয়ে প্রচণ্ড বেগে অসিচালনা করে রিকি। একটি বিশাল ধাক্কা এবং দ্যাট ওয়ান অ্যাকশন ওয়াজ এনাফ। মিসেস ক্যাপারের মাংস যেন দু’ টুকরাে হয়ে ছিন্ন হয়ে যায়। তার গলায় আর্তনাদ।

—আঘাঘ! আমার ভেতরে যেন ইলেকট্রিক হান্টার ঢুকেছে। আমি মরে যাচ্ছি। তবু তােমায় চাই, আরও জোরে, আরও গভীরে, আমি মরতেই চাইছি এখন।

রিকি যেন এক অটোমেশন, কিংবা রােবােট! সে সাথে সাথে আদেশ পালন করে। অ্যানাদার হিউজ হিট।

—আঘৃঘ! আবার আর্তনাদ! কিন্তু মিসেস ক্যাপারও অদ্ভুত মহিলা।

—তুমি দারুণ ভাল রিকি! তবু আমি কেন আসতে পারছি না, আই মিন, ইন ফুল ফোর্স! উইল ইউ ফাক মি ইন দ্য অ্যাস? | রিকি সর্বদা যাে হুজুর। মিসেস ক্যাপারের পরিবর্তিত পােজিশনে এবার পশ্চাদদেশে পায়ুকামে যত্নবান রিকি।

–অ্যাজ ইউ প্লীজ। ইউ আর দ্য বস—রিকি বলে।

সামান্য তৈলাক্ত ক্রীমের সাহায্য নেয় রিকি। লিঙ্গমুখে মেখে নেয়। এই গ্রিজ কাজে দেয়। রিকির ক্ষমাহীন আঘাত তার দুই নিতম্বের মধ্যদেশ বিদীর্ণ করে দেয়।………

……..ডেভি ভেবেছিল এই মনুমেন্ট সদৃশ যন্ত্র মিসেস ক্যাপারের পক্ষে পশ্চাদদেশে গ্রহণ অসম্ভব। কিন্তু সেটা সম্ভব হলাে। ডেভির কঠোর অনুপ্রবেশের সময় সে একবারও কোনও মিনতি জানাল না। বরং তার পশ্চাদদেশ রিকির যন্ত্রে পূর্ণ অবস্থায় সে নিজের আঙুলের সাহায্যে নিজেকে আদর শুরু করল, যাকে মােনিকা বলে হ্যান্ড জব—হাতের কাজ।

মিসেস ক্যাপার খুশি হা, আমি এখন মরছি। আমি এইভাবে মৃত্যু চাই। ইউ আর কিলিং মি। মাই বিলাভেড কিলার। | রিকি জিজ্ঞেস করে—উইল আই শুট নাও?

ইয়েস, শুট মি উইথ ইওর লিকুইড বুলেটস। রিকির পেটের পেশি এবার শক্ত হয়ে ওঠে। তার দুই অণ্ডকোষ গুটিয়ে ওপরে উঠে আসে। বিড়বিড় করে কিছু একটা শপথবাক্য আউড়ে নেয় ডেভি এবং পরমুহূর্তে বন্যা, বাঁধভাঙা পাবন।……

……..ফোন রেখে পােশাক খুলতে শুরু করে মােনিকা। তার নিম্নাঙ্গ আগেই উলঙ্গ ছিল, যখন ক্যারেন তার প্যান্টি খুলে নেয়। এবার গায়ের জামা খুলতে থাকে মােনিকা। ক্যারেন ও ডেভি লক্ষ্য করে। তাদের লুব্ধ দৃষ্টি, সেটা মােনিকারও চোখ এড়ায় না। | ডেভির নিম্নাঙ্গ নগ্ন ছিল আগে থেকেই।

ক্যারেন তার ইউনিফর্ম ছাড়ে। হটপ্যান্ট অ্যান্ড লাল-নীল স্ট্রাইপ-টপ। আঠারাে বছরের কিশােরী ক্যারেনের পাহাড় প্রমাণ বুক।……এখন পর্যন্ত ডেভিকে বিশেষ পাত্তা দেয়নি ক্যারেন, শুধুমাত্র তার প্যান্ট খুলেছিল, তাও মােনিকার নির্দেশে ।

বরং বলা যায়, ডেভিই ক্যারেনের প্রতি অনেক আকৃষ্ট। এখন নগ্ন ক্যারেন তাকে প্রায় পাগল করে দিচ্ছে। লাভলি পুসি, বিশাল দুই বুক, সুন্দর মুখশ্রী। কিন্তু পুরুষে ইন্টারেস্ট নেই ক্যারেনের—যদি কিছু পুরুষের সেবা করতে হয় সেটা মােনিকার আদেশে যন্ত্রচালিতভাবে করে। ডেভি মুগ্ধ। যৌনাঙ্গের ওপর কুঞ্চিত কালাে লােম, যােনিও গােলাপী, উজ্জ্বল, উন্মুক্ত করামাত্র কোনও নরম ফুলের পাপড়ির কথা মনে পড়ে। মােনিকা ওর কাছে এগিয়ে আসে। প্রশংসা করে—দেখছ তাে, ক্যারেন কত লাভলি। কি সুন্দর সাড়া দেয়। আমি হাঁ করার আগেই কি চাইছি বুঝতে পারে। হাঁটু মােড়ে ক্যারেন। মােনিকা ওর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। দুই বুক দিয়ে ক্যারেনের পুসি ঘর্ষণ করে মােনিকা। ক্রমান্বয়ে স্তনের শক্ত বোটা ক্যারেনের যােনিমুখে লাগাতে থাকে মােনিকা। তালে তালে দুই শক্ত স্তনের বোটার ঘষায় ক্যারেনের পুসি রক্তবর্ণ। তার ছােট গহ্বরে মােনিকার নিপল প্রবেশ করে। যখন বের হয়, কামরসের কোটিংয়ে চকচক করে স্তনবৃন্ত।

এবার ডেভির প্রতি মােনিকার আদেশ—লিক হার পুসি। সি, হাউ ডেলিসিয়াস।

ডেভি ভাবে এটাও মােনিকার এক মনস্তাত্ত্বিক পরীক্ষা। ডেভি জেলাস কিনা! ক্যারেনের বুকে চুমু দেয় ডেভি, তারপর সেই চুম্বন পুসিতে। মােনিকার কান্ট নিঃসন্দেহে ম্যাচিওর, কিন্তু ক্যারেনের পুসি লাভলি।

ক্যারেনের তাতে বিশেষ কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু কামরস উপচে পড়ছে। ডেভিকে সরিয়ে দিয়ে নিজের দুই স্তন সেখানে ঘষতে থাকে মােনিকা। ……… মােনিকাও নিজের বুকে পুরুষের ঠোটের স্পর্শ চায়, আবার পুরুষের বুকেও নিজের ঠোট ছোয়ায়। সেক্সের বিদ্যাধরী মােনিকা, কারণ লেসবিয়ান ক্যারেনকে নন-লেসবিয়ান মােনিকা তৃপ্ত করতে পারে।

……..দুই স্তন এবার ক্যারেনের ঠোটে চেপে ধরে মােনিকা। ক্যারেন জিভ দিয়ে সমস্ত রস লেহন করে। এইবার নিজের পুসি ক্যারেনের যােনিমুখে চেপে ধরে মােনিকা। ডেভি একটু পাশে সরে গিয়ে দেখে–দুই পুসি পরস্পরকে প্রচণ্ড ঘর্ষণে উত্তাল করে তুলছে।………

…….ডেভির পক্ষে এই অবস্থায় নীরব দর্শক থাকা মুস্কিল। মােনিকার পশ্চাদদেশে হাতের দীর্ঘ আঙুল স্থাপন করে সে।

—হুম, হি ইজ আ ডেভিল। ক্যারেন, তুই দেখ, আই অ্যাম ফাকিং ইউ উইথ মাই কান্ট, অ্যান্ড ডেভি দ্য ডেভিল ইজ ফাকিং মাই অ্যাস উইথ হিজ ফিঙ্গার।……..

………মানিকার নির্দেশে ডেভির লিঙ্গকে মােনিকার পুসিতে প্রবেশ করায় ক্যারেন। সে একা, উপভােগ বঞ্চিত। সে এখন শুধু সেবিকা। একটি নারী ও একটি পুরুষের। যে মােনিকা তার আরগ্যাজম অসমাপ্ত অবস্থায় তাকে ছেড়ে দিল, সে মালকিনের চরমানন্দের জন্য ক্যারেনের হাত এখন ক্রিয়াশীল। কি ট্র্যাজেডি!…….

……….ডেভি যায় । কিন্তু ঘর ফাকা। বরং ডেভিকেই অপেক্ষা করতে হয়। একটু পরেই মিসেস ডােনার আসে। ডেভি দেখে, বেশ সুন্দর মহিলা। ব্যায়ামের জন্য সে বেছে নিয়েছে অতি সংক্ষিপ্ত—আলট্রা-ব্রিফ বিকিনি—যার সাথে পূর্ণ নগ্নতার সামান্যই তফাৎ। বিকিনির টপ তার স্তনবৃন্তটুকু ঢেকেছে, তা এত পাতলা যে বুকের পরিষ্কার ছবি প্রকাশ্য। সত্যি সুন্দর ফিগার মহিলার এই বয়েসে। কোমরে, পেটে মেদ জমেনি। তার মানে দেহচর্চা নিশ্চয় করে। তিন কোণ সংক্ষিপ্ত বটম দিয়ে শুধু লাভ-মাউন্ড ঢাকা। তিনপাশ দিয়ে লােমরাশির সীমারেখা দেখা যাচ্ছে। ডেভির চোখের সপ্রশংস দৃষ্টিতে মিসেস ডােনারের গালে সামান্য লাল আভা জাগে। সুইট এক্সপ্রেশন। ডেভি বুঝিয়ে দেয় সে মুগ্ধ। মােনিকার দেওয়া দীক্ষার সবকছু তার মনে নেই। এখন যে মূর্তি তার সামনে মিসেস ডােনার—তাকে তের থেকে সত্তর বছর বয়েসের যে কোনও পুরুষ ভালবাসতে বাধ্য।……..

……….—নাে ফ্ল্যাটারি ম্যাডাম, সত্যি কথা। ধরুন, ফর একজাম্পল, আপনার দুই বুক। বয়সের সামানা ছাপ পড়েনি। যে কোনও যুবতী আপনার ব্রেস্টকে হিংসে করবে। এমন দেখা যায় না।

এটা মিথ্যে নয়। বেশ বড় মাপের দুই স্তন তার দুই পাজরের পাশ থেকে উদ্ধত হয়ে আছে। একটুও নিম্নগামী নয়। এত ভারী হওয়া সত্ত্বেও। মেরুন রঙের দুই বোটা ছােট গজালের মতাে ফুটে উঠছে। বোটার দু’ পাশে বাদামী ভূকে উজ্জ্বল আভা। বোটা দুটো ত্রিকোণ শেপের—সূচিমুখী। ধারাল শীর্ষ, যেন হাত লাগলে গিথে ফেলবে।…..

……..বিকিনির বটম খুলে ফেলে ডােনার, একইরকমভাবে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। সম্পূর্ণ উলঙ্গ, মুখে মিষ্টি লাজুক হাসি। সারা দেহে কোনও সংকোচ নেই, শুধু মুখের ভাবে সংকোচের অভিনয়। এই সুন্দর দেহে যেটা অভিনব, সেটা হচ্ছে, নাভির নিচ থেকে ঘন পুরু কালাে লােমের গুচ্ছ সারা তলপেট ছেয়ে গেছে। আরও নেমে এসে পুসির দরজায় অরণ্যের সৃষ্টি করেছে। মনে হবে যেন একটা ছােট কালাে পশমের জাঙ্গিয়া পরে আছে মিসেস ডােনার। যােনিমুখের রং তবু দেখা যাচ্ছে—রক্তবর্ণ লাল। ডেভি মুগ্ধ হয়ে দেখতে থাকে, কুণ্ঠাহীন। মিসেস ডােনার পরম আনন্দে এই ইয়ং ম্যানের মুগ্ধতা উপভােগ করেন, মুখে কুণ্ঠা।……

……এরই মধ্যে হঠাৎ যেন একটু আতঙ্কিত হয়ে কেঁপে ওঠে ক্যাথি। ডেভিও প্রথমে বুঝতে পারে না, তারপরেই টের পায় আবেগের বেগে ক্যাথির বেশ কাছে এগিয়ে আসার দরুন তার লিঙ্গমুখ স্পর্শ করেছে ক্যাথির পশ্চাদদেশ। উথিত লিঙ্গের স্পষ্ট স্পর্শ। 

ক্যাথির দুই উরু যেন স্ফটিক স্তম্ভ। লােমশ স্ত্রী-অঙ্গের অকুণ্ঠ আমন্ত্রণ । ডেভির হাত সেদিকে অগ্রসর হয়।

—তুমি কোথায় আসছ ডেভি? —আমার প্রিয় জায়গায়। তবে তুমি বললেই আমি থেমে যাব। —না, থামবে না। আমি শুধু জিজ্ঞেস করলাম।…….

………গলা থেকে মালিশ শুরু করে ডেভি। সুন্দর গলা ও কলার বােনের নরম মাংসের ওপর থেকে হাত এবার বৃহৎ সুন্দর দুই স্তনের ওপর নেমে আসে। আশ্চর্য, শােয়া অবস্থাতেও ক্যাথির দুই বুক সুউচ্চ, দুই স্তনবৃন্তের তীক্ষ্ণ অগ্র যেন আকাশকে বিদ্ধ করতে চাইছে। শুয়ে থাকা পােজিশনে এমন মনুমেন্টাল ব্রেস্ট বিশেষ দেখেনি ডেভি। গােলাপি নিপল টকটকে লাল হয়ে উঠছে। ফুলের মতাে, যেন মৌমাছির দংশন চাইছে হুল ফুটিয়ে মধু খাক। বুকের ওপর পাক খাচ্ছে ডেভির হাত। অপূর্ব!

বুকের ওপর নিরন্তর আদর। স্তনবৃন্ত এবার কালচে হয়ে পাকা-অলিভের রং ধারণ করছে। নিঃশ্বাস দ্রুত। ডেভির নিঃশ্বাসের গতির সাথে এখন তার উথিত লিঙ্গ শূন্যে ওঠা-নামা শুরু করেছে এবং কখন যেন বলা যায় অজান্তেই এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে ডেভির লিঙ্গ অল্পক্ষণের জন্য ক্যাথির মুঠোয় আবদ্ধ হয়। পরক্ষণেই হাত সরিয়ে নেয় ক্যাথি।……….

……ঠোট কামড়ে কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে ক্যাথি। তারপর সহসা হাত বাড়িয়ে স্পষ্টত মুঠো করে ধরে ডেভির যন্ত্র। নরম মুঠো, ধীরে ধীরে দৃঢ় হতে থাকে। এক মিনিটের মধ্যে ক্যাথির নরম হাতের কঠোর মুঠোয় বন্দী হয়ে যায় ডেভির পূর্ণ দৈর্ঘ্য লিঙ্গ।..

……বলতে বলতে হঠাৎ ক্যাথির স্তনের বোঁটার ওপর লিঙ্গমুখ ঘর্ষণ করে ডেভি। শিউরে ওঠে ক্যাধি—চমক ও পুলক। ভারী-কঠিন লিঙ্গমুখ দিয়ে পালা করে ডান ও বান বুকের বৃন্তকে সেবা করে ডেডি। স্তনের বোঁটার কঠিন মুখে ডেভির কঠিনতর লিঙ্গমুখ এক আদরের ছুরি—যেন কেটে ফেলছে ক্যাথির নিপলস!….

………..ডেভি বােঝে—এই পার্টির একটা বড় উদ্দেশ্য মােনিকা চিরন্তন লিঙ্গক্ষুধার পরিতৃপ্তি। ডেভি একা পারবে না ধরে নিয়েই হয় তাে ডাউগকে ডাকা হয়েছে। ডাউগের যন্ত্রও বিশাল, প্রায় রিকির কাছাকাছি। মােনিকা সেটা নিয়ে খেলা শুরু করে দিয়েছে। লিঙ্গমুখের চামড়া টেনে খােলা-বন্ধ খেলা চলছে। ডাউগের লিঙ্গমুখ তারই চামড়া দিয়ে ঢাকা-খােলা এক লুকোচুরির মতাে। লিঙ্গমুখকে পােশাক পরাচ্ছে আর খুলছে মােনিকা স্বহস্তে, দারুণ মজা পাচ্ছে। সে মালিক, তার সাম্রাজ্যের সম্পদকে সে কখন ঝাঁপি খুলে বের করবে আর কখন আড়ালে রাখবে, সেটা তারই ব্যাপার । ডাউগ খুশি। ফুল ইরেকশন তার প্রমাণ।

ক্যারেন তার কাজ করছে। সে যথারীতি মােনিকার পুসি নিয়ে ব্যস্ত। এ অবস্থায় তার কি কর্তব্য—ভাবে ডেভি। ভ্যাকেন্সি কোথায়?

সামান্য ভেবে—এগিয়ে এসে মােনিকার দুই স্তন মর্দনে যত্নবান হয় ডেভির কুশলী হাত।

ক্যারেন জিজ্ঞেস করে ডেভিকে—বােধহয় এই প্রথম সােজাসুজি ডেভির সাথে কথা বলে—ডু ইউ ওয়ান্ট টু সার্ড হার পুসি? তাহলে আমি বরং ওর বুক নিয়ে আদর করতে 

–এখন নয়। আমি বুকের সেবা করি, তােমার কাজ তুমি করাে।

মােনিকা-ওঃ, তােমরা তিনজনই ওয়ান্ডারফুল। এক ঘণ্টা ক্যারেনের মুখ আর ডেভির হাতের ম্যাজিক চলুক, আর আমার হাতের ম্যাজিক ডাউগের কক টের পাক। ফাইন!

মােনিকার হাতের কাজ শেষ, এখন মুখ। মুখের যাদু। সেটা ডাউগ টের পাচ্ছে। এক ঘন্টার আগেই মােনিকার নির্দেশে চিৎ হয়ে শুতে হয় ডাউগকে।

সেই চতুর্মুখ জানােয়ারের সার্কাস পােজিশন । ডাউগের লিঙ্গের ওপর চেপে বসে মােনিকা। ডেভির ওপর মােনিকার পায়ুকামের নির্দেশ আসে, কঠিন ভঙ্গিমা, কিন্তু সফল হয় ডেভি। ক্যারেনকে আদেশ করা হয় প্যান্টি খুলে মােনিকার মুখের কাছে আসতে। শী ওয়ান্টস টু ইট ক্যারেন’স পুসি।

ভেবেচিন্তে একটি একটি আদেশ জারি হয়। তৎক্ষণাৎ এক-একেকটি আদেশ পালিত হয়।

ডেভি ভাবে—সিলভিয়ান মিউজ কেন চালায় মােনিকা কতখানি ব্যবসা করে টাকা রােজগারের জন্য, আর কতখানি নিজের ব্যক্তিজীবনে বিনা পয়সায় পৃথিবীর কিছু বেস্ট কক—আর ক্যারেনের মতাে কিছু মােস্ট ওবিডিয়েন্ট অ্যান্ড ইন্টারেস্টিং লেসবিয়ান পেয়ে নিজের শরীরকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুখে ভরে রাখা।

ডাউগের সাথে সঙ্গমে আজ হঠাৎ তেমন পুলক পায় না মােনিকা। তার সরস যােনি-অভ্যন্তর কেমন শুষ্ক। তাই ঘর্ষণে তীব্র জ্বালার সৃষ্টি হয়।

—তুমি আমাকে একটু ছেড়ে দাও ডাউগ। তার বদলে ডেভি আসুক। আই ক্যান নট স্ট্যান্ড বিয়িং ফাকড ড্রাই।…….

………ক্যারেনের সাহায্যের আগেই ডেভি কর্তব্যের অগ্রসর। কিন্তু মােনিকা ইতােমধ্যে চোখ বুজে মাথা নেড়ে সম্মতি দিয়েছে। তাই বিদ্যুৎবেগে ক্যারেনের হাত এসে মুঠো করে ধরে ডেভির দণ্ড। প্রথমে ডেভির মনে হয়–অ্যান অড় বিহেভিয়ার অব ওম্যান। যে মেয়ে অন্যের সেক্স উপভােগে নিজে উপভােগ করে। আরেক হাতে ডাউগের বিশাল দণ্ডকে মােনিকার মুখে প্রবেশ করায় ক্যারেন। ডেভি এখন পায়ুকামে মগ্ন হবে, তাই মােনিকার পশ্চাদদেশ সুগন্ধি ভেজিলিনে সিক্ত করে ক্যারেন । জিভের লেহনে সিক্ততর করে। হঠাৎ মুখ ঘুরিয়ে ডেভির লিঙ্গমুখে চুমু দেয় ক্যারেন। কিন্তু পলকের জন্য। চমকে ওঠে ডেভি। এই আদেশ তাে নেই এবং আদেশ ভিন্ন কিছু করে না ক্যারেন। বিশেষ করে পুরুষাঙ্গ নিয়ে! তবে? কি হলাে? বিস্মিত চোখে ক্যারেনের দিকে তাকিয়ে বিষয়টা বােঝাবার চেষ্টা করে ডেভি। ক্যারেনের চোখে এখন মিনতি, যেন বলছে-মাপ করাে, ভুল হয়ে গেছে। ভুলে যাও।……

—গাে অ্যাহেড! ক্যারেন যেন এবার দু’জনকেই আদেশ দেয়। যুগপৎ দুই পুরুষাঙ্গ মােনিকার যােনি ও পায়ুদেশে প্রবেশ করে—সমতালে।

মােনিকা চিৎকার করে—আঃ, দিস ডবল-ফাক, বিউটিফুল, আই ফিল হ্যাপি ইন মাই কান্ট অ্যান্ড অ্যাস। লােয়ার হাফ অব মাই বডি ইজ ইন হেভেন।

বলতে বলতে ক্যারেনের নিম্নাঙ্গে মুখ বাড়িয়ে দেয় মােনিকা। যেন প্রাগৈতিহাসিক কালের এক জন্তু। দুই পুরুষ ও এক নারীকে নিয়ে অদ্ভুত যৌনক্রীড়ায় রত–আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে। পুরনাে বিষয়, তবু নিত্য নতুন।……

অতঃপর বিস্ফোরণ পরপর। ডাউগ এবং মােনিকা। কিন্তু ডেভি নয়। কিন্তু ক্যারেন?

ডেভি নিশ্চিত—ক্যারেনের চরমানন্দ হয়নি। মােনিকার নিষ্ঠুর প্ল্যানে একমাত্র ক্যারেনই অরগ্যাজম থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। কেন? ডেভির ইচ্ছে করে এখনই বিদ্রোহ করতে। সুন্দরী ক্যারেনের মিষ্টি গর্ভে তার পুরুষাঙ্গ সজোরে প্রবেশ করিয়ে তাকে চরমানন্দ দানে তৃপ্ত করা দরকার। দুঃখী ক্যারেন, সকলের সুখলাভে শ্রমদানে অক্লান্ত ক্যারেন, নিজের সুখ অবদমিত রাখা ক্যারেন, ডার্লিং মােনিকার অন্ধ সেবাদাসী ক্যারেন—অন্তত এক পলকের জন্য ডেভির লিঙ্গমুখে এক সেকেন্ডের স্বতঃস্ফুর্ত চুম্বনে, লুকিয়ে, বুঝিয়ে দিয়েছিল—কতকানি শাস্তি বারবার ভােগ করছে সে। | মােনিকা বলে, ওঃ, তােমরা এবার সরে যাও, দশ মিনিট চোখ বুজে বিশ্রাম চাই আমি ।………..

………-ক্যারেন, ডেভিকে রেডি করতে তাের এত সময় লাগল? তুই সামনে আয়, আগে তােকে খাই, তারপর ডেভিকে।

ক্যারেনের পুসিকে আক্রমণ করে মােনিকার মুখ। আড়চোখে ডেভির দিকে তাকায়। মুখ ঘুরিয়ে নেয় ডেভি। ইয়েস, মােনিকা ভাবে, ডেভির হিংসে হচ্ছে। আর কুদ্ধভাবে ক্যারেনকে আদর করে মােনিকা, আদর নয়, অত্যাচার। মুখ দিয়ে একটা শব্দ বের করে না ক্যারেন। মােনিকার হিংস্র কামড় সহ্য করে। অথচ এইখানেই ডেভিকে সে কত সুন্দরভাবে পেতে পারত। মােনিকা কি তাকে ক্ষত-বিক্ষত করতে চায়? মূলত এবার ডেভিকে শাস্তি দিতে? হঠাৎ চিৎ হয়ে শােয় মােনিকা ।

—ডেভি, আমার দুই বুকের মাঝখানে তােমার দণ্ড রাখ। দুই বুক দিয়ে চেপে ধরে প্যাসেজ করে নাও। তারপর ফাক মি, অ্যান্ড শুট, মাই মাউথ উইল ক্যাচ ইওর কাম।

বলতে বলতে ডেভির বদলে নিজের দুই হাত দিয়ে দুই স্তন চেপে ধরে ডেভির পুরুষাঙ্গকে বন্দী করে মােনিকা। বুকের ওপর ডেভির দুই অণ্ডকোষের ভারও অনুভব করে। মােনিকা বুকে লিঙ্গ রেখে চেপে রাখলেও পুরাে দেহভার দেয় না ডেভি। তাতে দমবন্ধ হয়ে যাবে মােনিকার। তাই দুইপাশে হাঁটুর ওপর ভর রাখতে হয়। গলার ওপর দিয়ে মুখের কাছে লিঙ্গমুখ টেনে নেয় মােনিকা।

মােনিকার দুই বুকের টাইট প্যাসেজে যাতায়াত করে ডেভির দণ্ড। যৌন-বিজ্ঞানে একে কি বলে জানে না ডেভি। ব্রেস্ট-ফাকিং? দুই হাতে নিজের স্তনে চাপ দিয়ে ডেভিকে শুষে নেয় মােনিকা।……..

১০

……..এবার ক্যারেনের শরীরটা বিচার করে ডেভি—পর্যবেক্ষকের চোখ দিয়ে। হা, কেউ কেউ বলবে মােনিকার ফিগার বেশি ভাল, তার কারণ মােনিকার দুই স্তন ক্যারেনের চেয়ে বড়। কম বয়েসী ক্যারেন এখন বড় বক্ষের অধিকারী নয়, কিন্তু অদ্ভুত দৃঢ়, শক্ত আপেলের মতাে সুগােল তার দুই বুক। গােলাপী স্তনবৃন্ত এখনও যেন পাপড়ি হয়ে আছে। উত্তেজনায় সামান্য শক্ত হয়ে উঠেছে। দুই হাত-পা এখনও কিশােরী, নম্র, নরম। শরীরে নারীত্ব সত্ত্বেও একটা বয়িশ’ ভাব। কিন্তু আশ্চর্য তরতাজা তার চেহারা। ভােরের ফুলের মতাে।…..

১১

…….একটা ডিভানে বসে পড়ে ডেভি। ক্যাথি এসে ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে। যথারীতি দুই নিপল দিয়ে ডেভির পিঠ ফুটো ফুটো করে দিতে চায়। তারপর দুই স্তনের বোঁটা দিয়ে ডেভির পুরুষাঙ্গ ও অণ্ডকোষকেও ক্ষতবিক্ষত করতে চায়। মুহূর্তের মধ্যে ডেভির শিথিল যন্ত্র সুদৃঢ় হয়ে সম্পূর্ণ আকৃতি ধারণ করে। দুই স্তন ও স্তনবৃন্ত দিয়ে ডেভির নিম্নদেশ ঘর্ষণে ঘর্ষণে উত্যক্ত করে ক্যাথি। বুক দিয়ে এহেন আক্রমণ আগে কখনও টের পায়নি ডেভির গর্বিত লিঙ্গ।…..

…….ইতােমধ্যে সিউ আর লিজ তাদের সব পােশাক খুলে ফেলেছে। সিউ একটা আর্মচেয়ারে দুই পা এলিয়ে আরাম করে বসে। লিজ তার ব্যাগ খুলে ব্যাটারিচালিত ভাইব্রেটর বের করে। কৃত্রিম লিঙ্গ দৈত্যাকৃতি। রিকির দৈর্ঘ্য ও বেধের সঙ্গে তুলনীয়। বােঝা গেল ওরা তিনজন পরস্পরের সামনে হস্তমৈথুন উপভােগ করে থাকে। তাই ক্যাথি যখন প্রকৃত যৌনসুখে মত্ত, ওরা কৃত্রিম সুখে মগ্ন থাকতে চায়, শুধু দর্শক হয়ে লাভ কি! ……..

…….ক্যাথির মুখে ডেভির পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট ছিল। তাই এতক্ষণ কথা বলতে পারছিল না সে। কিন্তু ডেভির মানসিক উত্তেজনার রেশ শরীর বেয়ে পুরুষাঙ্গে কম্পন জাগাচ্ছিল। তাই ক্যাথি বুঝছিল-ঝড় আসছে, শান্ত ডেভি এখন ক্রমশ দুর্দান্ত অশান্ত হয়ে উঠেছে। সময় কম। তাই এর মধ্যে ডেভির বীর্যের শেষ বিন্দু তাকে শুষে নিতে হবে।……..

………লিজ আর সিটকে একসাথে জড়িয়ে ধরে ডেভি। ডিভানের ওপর আছড়ে ফেলে। দুই পা ছড়িয়ে দু’জরে বুকের ওপর চেপে বসে।……..লিজ্জের যােনিদেশে উবাজি মতাে প্রবেশ করে ডেভির যন্ত্র। সেকেন্ডে দুবার করে আঘাত। দ্বিগুণ ফীত ডেভির পুরুষাঙ্গ। ডান হাতের সম্পূর্ণ মুঠো ঢুকে যায় সিউয়ের গর্ভে। আর্তনাদ করে উঠে। ডেভি হিংস্র দাঁত নেমে আসে লিজের বাম স্তনবৃন্তে, একটি কামড়ে ছিড়ে নেয়। রক্তাক্ত হয়ে যায় লিজের বুক। এবার ঠোট নেমে আসে সিউয়ের ঠোটের ওপর। তার নিচের ঠোট প্রচণ্ড দংশনে প্রায় টুকরা করে ফেলে ডেভি।……..

Please follow and like us:

Leave a Reply