গহিন হৃদয় – সুচিত্রা ভট্টাচার্য

›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  

পৃ-১৩ঃ

……..এইটুকুনিরই প্রতীক্ষায় ছিল সােহিনী। নাকের পাটা ফুলে উঠল, গরম  হচ্ছে কান, ফের জাগছে শরীর। নিপুণ হাতে সােহিনীকে উন্মােচিত করল অনুপম। কামিজ সালােয়ার ব্রা প্যান্টি সরে গেল বিছানায় প্রান্তে। অনুপমও  নগ্ন এখন শুইয়ে দিয়েছে সােহিনীকে, সর্বাঙ্গ তার ভরিয়ে দিচ্ছে চুমুতে।  নারীপুরুষ মাতল আদিম খেলায়।  রমণ শেষে শুয়ে আছে ক্লান্ত অনুপম। সােহিনী উঠে বসল। ………..

পৃ-১৮ঃ

……নাইটি নিয়ে সােহিনী বাথরুমে ঢুকল। গরম তেমন নেই, তবু গায়ে একটু জল ঢালতে ইচ্ছে করছে। নিজেকে নিরাবরণ করে দেখল খানিকক্ষণ। দেহে তার মেদ জমেনি সেভাবে, যতটুকু আছে তাতে পুরুষের চোখে এখনও সে ঘােরতর আকর্ষণীয়। তার মসৃণ ত্বক, যথেষ্ট আঁটোসাঁটো বুক, কদলীকাণ্ডসদৃশ উরু, নয়নের মদিরতা, পাতলা পাতলা ঠোট, যে-কোনও তরুণীর চেয়ে কম মােহনীয় নয়। এই শরীরটাকেও কি সেভাবে মর্যাদা দেয় ভাস্কর? ………

Please follow and like us:

Leave a Reply