………চিনুদার মােটরবাইক, পিছনে তাকে জড়িয়ে ধরে বসে সম্পূর্ণা। নরম বুক দুটো চাপ দিচ্ছে চিনুদার পিঠে। আরও যেন বেড়ে যাচ্ছে দ্বিচক্রযানের গতি। হাওয়ায় চুল এলােমেলাে, গলায় জড়ানাে দোপাট্টা উড়ছে।……
……..তখন কানে যেন মধুবর্ষণ করেছিল কথাগুলাে! আস্তে-আস্তে চিনুদাতে ডুবছিল সম্পূর্ণা। সন্ধেবেলা শ্যামসায়রের পাড়ে বসে আছে দু’জনে। থাবার ভিতর তার নরম হাতখানা ধরে কচলাচ্ছে চিনুদা, বিদ্যুৎতরঙ্গ বয়ে যাচ্ছে শিরায়-শিরায়! সম্পূর্ণার কামিজের ভিতর ঢুকে এল চিনুদার অবাধ্য হাত, উফ, কী রােমাঞ্চ ! তারপর তাে সেই রাত। মামী গেছে বাপের বাড়ি, রােগী দেখে হাক্লান্ত মামা ঘুমােচ্ছে অকাতৱে। হঠাৎই দরজায় টকটক। পাল্লা খােলামাত্র সম্পূর্ণাকে জড়িয়ে ধরল চিনুদা। কিছু বলার অবকাশ না দিয়ে পাগলের মতাে চুমু খাচ্ছে। তার জেগে ওঠা পুরুষাঙ্গের চাপ টের পাচ্ছে সম্পূর্ণা। চূর্ণ হয়ে গেল ক্ষীণ মানসিক প্রতিরােধ। কী উন্মত্তের মতাে সেদিন মিলেছিল দুটো শরীর! মিলনেও যেন পুরাে তৃপ্তি হয়নি। কত ভঙ্গিমায় যে মােবাইলে ছবি তুলল নিরাবরণ সম্পূর্ণার।। | পরের দিনই অবশ্য সম্পূর্ণার খুব অনুশােচনা হয়েছিল। কে যেন ভিতর থেকে বলছিল, কাজটা ভাল করছিস না রে। থেমে যা, থেমে যা, এবার অন্তত থাম। কিন্তু নিষেধের বেড়া একবার ভাঙলে আর কি প্রবৃত্তিকে রােখা যায়? কয়েক রাত পরে আবার চিনুদা হাজির। মামী বাড়িতে আছে জেনেও। সেদিনও সম্মােহিতের মতাে নিজেকে অবারিত করে দিল সম্পূর্ণা, সর্বাঙ্গে শুষে নিল চিনুদার তাপ! এভাবেই চলছিল খেলাটা। ভাগ্যিস কন্ডােম ব্যবহার করত চিনুদা! না হলে আরও যে কী সর্বনাশ হত। তারপর তাে এক দুপুরে ধরা পড়ে গেল মামীর কাছে। মামী সেদিন মন্দিরে গিয়েছিল, সাত তাড়াতাড়ি ফিরে আসবে সম্পূর্ণারা আশাই করেনি। তখন বড় বেপরােয়াও হয়ে গিয়েছিল চিনুদা, সময়-অসময় মানতে চাইত না। সম্পূর্ণারই কি সে সময়ে জ্ঞানগম্যি থাকত। শরীরের নেশা যে কোন নরকে টেনে নিয়ে যায়! দৃশ্যটায় এখনও গায়ে কাঁটা দেয় সম্পূর্ণার। দড়াম করে দরজা খুলে দাড়িয়ে গেল মামী। দু’চোখ ঠেলে বেরিয়ে আসছে যেন। বিছানায় সম্পূর্ণা আর তার আদরের ছেলে চিনু, কারওরই অঙ্গে সুতােটি পর্যন্ত নেই!…….