দ্য প্যাভিড প্যাভিলিয়ন – সিডনি শেলডন

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ অনীশ দাস অপু

পৃ-১৩ঃ

……..স্যালি মাথা ঝাঁকিয়ে মন্থরগতিতে তাকাল তার দিকে। মেয়েটির বয়স বাইশ তেইশ বছর হবে অনুমান করল হ্যামিলটন। আত্মবিশ্বাসে ভরপুর চেহারা । ওর মাও এমনিই ছিল। তবে পার্থক্য শুধু স্যালির লম্বা, ছিপছিপে শরীরে। ওর বক্ষজোড়া লক্ষ করল হ্যামিলটন, হাঁটার তালে দুলছে বােঝা যায় ভেতরে ব্রা পরেনি, গায়ের লেডিস শার্ট জিনসের প্যান্টের কোমরে গোঁজা।………

পৃ-৩৫-৩৬ঃ

….ভার্জিনিয়ার মাথা ছুঁয়েছে লেনির দাড়ির নিচে। সে লেনির মােটা সুতি কাপড়ের প্যান্টের সঙ্গে নিজের লিলেন শার্ট চেপে ধরল, সিল্কে ঢাকা বুকজোড়া ঘষা খেল ওর বুকে । টের পেল পকেটে কতগুলাে বলপয়েন্ট পেন রেখেছে লেনি। মুখ তুলে ওর দিকে চাইল ভার্জিনিয়া । হাসল। ওর আমন্ত্রণ পরিষ্কার বুঝতে পারছে ক্যালিফোর্নিয়ান। লেনি ওর মুখে চুমু খেল।

ইভ তােমাকে বিগ অ্যাপেলে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে, মদালসা ভঙ্গিতে ফিসফিস করল ভার্জিনিয়া । এক কামড় খাবে?

হাসল লেনি থরাে। এরকম সুযােগ পেলে কোনাে অ্যাডাম কী ছাড়ে, ইভ? ভার্জিনিয়া ওর পিঠ জড়িয়ে ধরে ঊরুতে পেট ঘষল । টের পেল প্যান্টের নিচের জিনিসটা শক্ত হয়ে গেছে। ওকে আবার চুম্বন করল লেনি। ভার্জিনিয়া ওর প্যান্টের ওপর হাত চালিয়ে দিল । খুঁজে পেল জিপার। টেনে খুলে ফেলল। হাত ঢুকিয়ে দিল ভেতরে । মি. থরাে। আপনি দেখছি আন্ডারপ্যান্ট পরেননি।

ক্যালিফোর্নিয়ানরা কখনাে আন্ডারপ্যান্ট পরে না। মৃদু গলায় বলল লেনি। তার ঠোট কাঁপছে। আন্ডারপ্যান্ট তােমাকে বন্ধ্যা বানাতে পারে ।

ভার্জিনিয়া বেঁটে বলে মেঝেতে উপুড় হলাে না। সে লেনির সামনে একটি টুল তুলে তার ওপর হাঁটু জুড়ে বসল। লেনির প্যান্ট এখন গােড়ালির ধারে গড়াগড়ি খাচ্ছে। সে নড়াচড়া করতে পারছে না। তার পুরুষাঙ্গ পাথরের মতাে শক্ত হয়ে আছে। ভার্জিনিয়া ওদিকে ফিরে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল- এই আশ্চর্য জিনিসটি তাকে সবসময় মুগ্ধ করে। সব একই সমান হলেও প্রতিটি কিন্তু একটির থেকে আলাদা। আঙুলের ডগা স্পর্শ করতেই ঝাকি খেল লেনি। ওটিতে ঠোট বুলাতে লাগল ভার্জিনিয়া। লেনি তখনও প্রস্তর মূর্তি হয়ে জানালা দিয়ে তাকিয়ে আছে বাইরের শহরের দিকে । গােঙাতে গােঙাতে বলল, চলাে বিছানায় যাই। আমি তাে ভেবেছিলাম ক্যালিফোর্নিয়ানরা বিছানা ছাড়া অন্য সব জায়গা পছন্দ করে । বিড়বিড় করল ভার্জিনিয়া । তাছাড়া আমার ওয়াটার বেড নেই ।

ওহ্ শূন্য গলায় বলল লেনি।

বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারল না সে। ভার্জিনিয়াকে হতাশ করে দিয়ে একটু তাড়াতাড়িই বীর্যপাত হয়ে গেল । ভার্জিনিয়ার মুখ ভরে গেল ক্রিমের মতাে আঠালাে জিনিসে। স্বাদ অনেকটা সিনক্লেয়ারের বাড়ির হ্যান্ড লােশনের মতাে। শরীরের পেশি ঠিক রাখতে এটি ব্যবহার করে ভার্জিনিয়া । ডু আই গিভ গুড হেড, মি. ক্যালিফোর্নিয়া। ইয়েস ইয়েস । ওয়ান্ডারফুল । আই লাভ ইট।

ভার্জিনিয়া টুল থেকে উঠে পড়ল। পােশাক খুলে ফেলে কাউচের ওপর ছুড়ে দিল। গর্বিত ভঙ্গিতে টান টান হয়ে দাঁড়াল লেনি থরাের সামনে। ওর হাত ধরে নিজের বুকে রাখল । ভার্জিনিয়ার বুকজোড়া ছােট তবে ভরাট এবং শক্ত। চল্লিশােৰ্দ্ধ বয়সেও এতটুকু টোল খায়নি। হাতটা বুক থেকে নেমে তলপেটে, সেখান থেকে সুডােল নিতম্বে। ওর ওপর থেকে চোখ সরিয়ে নিতে পারছে না লেনি। প্যান্টটা ছুড়ে দিল সে, খুলল উলের টাই এবং শার্ট। কতগুলাে বলপয়েন্ট পেন ছড়িয়ে পড়ল কার্পেটে।

ওয়েল। বলল ভার্জিনিয়া ।

লেনি ওর গরম আঙুল দিয়ে আদর করতে লাগল ভার্জিনিয়ার বুক এবং উরুতে। ভার্জিনিয়া টুলের ওপর চিত হলাে । ওর ওপর ঝুঁকে এলাে লেনি।

তুমি পরিপূর্ণ একজন নারী দুইশাে ভাগ ইভ, বলল সে ।

ভার্জিনিয়া ওর চুল ধরে টেনে সামনে আকর্ষণ করল । লেনি ওর স্তনে চুমু খেল, মাথা নামিয়ে আনল পেটের ওপর। ভার্জিনিয়া লেনির নরম দাড়ির স্পর্শ পেতে চাইছে ওর পায়ে এবং ওর আসল জায়গায়।

আমার নাম ভার্জিনিয়া । হাসতে হাসতে বলল ও। কলেজে পড়ার সময় ওরা আমাকে সংক্ষেপে ডাকত ভার্জিন- তবে এ শব্দটি বেশিদিন টিকিয়ে রাখতে পারিনি। আই লাভ ইট। খলখল করে হাসল লেনি। তারপর সে ভার্জিনিয়ার ওপর হামলে পড়ল।………

পৃ-৫৮-৫৯ঃ

…….দ্বিতীয়বার চড়া গলায় হ্যাপি বার্থডে টু ইউ বলার সঙ্গে সঙ্গে নকল কেকটি যেন পাপড়ি মেলে খুলে গেল এবং তার ভেতর থেকে সম্পূর্ণ নগ্ন একটা মেয়ে বেরিয়ে এসে লাফিয়ে নামল মেঝে। সে হাত নাড়তে নাড়তে উত্তেজিত কণ্ঠে চিৎকার দিল। মেয়েটির চুলের রঙ কালাে। সপ্রশংস দৃষ্টিতে নাথান মেয়েটির বড় বক্ষ জোড়া দেখলেন ।

হ্যাপি বার্থডে, নাথান। কিচমিচ করে উঠল মেয়েটি।

তিনি ভাবলেন এই মেয়েটাই কি গত বছরেও তাঁর জন্মদিনের সময় এসেছিল? এই মেয়েটির সঙ্গে সেবারে সবাই মিলিত হয়েছিল এবং আমরা তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভােগ করেছি । তবে এটি সেই মেয়েটি না-ও হতে পারে। যদিও অভিনয় করল সে একই রকম । মাথার ওপর হাত তুলে নগ্ন পায়ে নাথাকে চেয়ারের চারপাশে ঘুরে ঘুরে নাচল সে, পেট নাচাল, পাছা দোলাল। নাথান তার শরীরের নিচে একধরনের উষ্ণতা টের পেলেন, যেন তার কুচকি জীবন ফিরে পেল।

কৃষ্ণকেশী দু’হাতে নিজের বুক ধরে নাথানের বুকের সামনে দোলাতে লাগল, স্তন ঘষে দিল নাথানের গালে। নাথান তখন মেয়েটির মুখখানা পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছেন । মুখ ভর্তি ফুটকি, কপালে ব্রন উঠেছে। তার ইচ্ছে করল চিৎকার করে বলে ওঠেন অপরিষ্কার। কিন্তু ছেলেরা হতাশ হয়ে যাবে ভেবে বললেন না। ওরা নিশ্চয় অনেক বাছাই করে এ মেয়েটিকে নিয়ে এসেছে।মেয়েটির চোখ জ্বলজ্বল করছে । তবে নিশ্চয় জানে না সে কোথায় এসেছে।

নাথান, নাথান, শিশুর মতাে আধাে-আধাে গলায় বলল মেয়েটি । তুমি তােমার জন্মদিনে কী চাও?………

…….মেয়েটি নাথানের যন্ত্রটি দু’আঙুলে ধরল। তারপর বুড়াে আঙুল দিয়ে এক সেকেন্ড ম্যাসেজ করল ।

চোষাে, ঘোঁৎ ঘোঁৎ করে উঠলেন নাথান । বেবী মেয়েটির মাথা চেপে ধরে নিচু করল । ছেলেরা আবার গাইতে লাগল ।

হ্যাপি বার্থডে টু ইউ… হ্যাপি বার্থডে টু ইউ… হ্যাপি বার্থডে বিলাডেড নাথান হ্যাপি বার্থডে টু ইউ।

সুখের আবেশে চোখ বুজলেন নাথান। তিনি দলগত রমন দৃশ্যটি পরে দেখবেন সিদ্ধান্ত নিলেন। তবে চোখ বুজে থাকতে থাকতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছেন নিজেই জানেন না। জেগে উঠে দেখেন গ্যাং ব্যাঙ চলছে না। বাইরের কোনাে এক ঘর থেকে চিৎকার ভেসে এলাে কানে। অন্য কোথাও গ্যাং ব্যাঙ চলছে পল এবং তার ভাইয়েরা দরজা খুলল । তারপর আবার বন্ধ করে দিল । ………

পৃ-৬৬-৬৭ঃ

…..মি. পিটার হ্যামিলটন, এমন জোরে চেঁচিয়ে উঠল মােনা, ভরাট দুই বক্ষের ভেতর থেকে ওঠে এলাে চিৎকার ।………

………মােনা তার কোনাে ছবিতে খুব বেশি শরীরের খাজ-ভাঁজ দেখায়নি। তবে প্রথম দিনকার ছবিগুলােতে স্তনের ঝিলিক দেখা গেছে মাত্র। ছবিতে ফুল ফ্রন্টাল ন্যুডিটি দেখানাে হয় বলে ইদানীং সে খেদোক্তিও করেছে। আমি একটু পানিতে নামব, ঘােষণার সুরে বলল মােনা। বড় গরম লাগছে।

বিয়ারের গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে হ্যামিলটন দেখল সিধে হয়েছে এবং নাটকীয় ভঙ্গিতে শরীর থেকে খসে পড়তে দিল রােব ওর পুরাে কিনারাটা এখন দেখতে পাচ্ছে হ্যামিলটন। বয়স পঁয়ত্রিশ হলেও স্বীকাযর করতেই হবে মােনা তার দেহ সৌষ্ঠব দারুণভাবে ধরে রেখেছে। চমৎকার গোল নিতম্ব, পেটের কাছটা একটু স্ফীত মনে হলেও মােনা যখন দু’হাত তুলল ওপরে, টানটান করল শরীর, একদম সমান দেখাল উদর। মােনা হ্যামিলটনের দিকে তাকিয়ে চোখ ধাঁধানাে একটা হাসি দিল। তারপর নিখুঁত ডাইভ মারল নীল-সবুজ জলে। মনে মনে নিজেকে অভিনন্দিত করল……

পৃ-৭০ঃ

…….হাঁটু গেড়ে বসে মােনার দিকে তাকিয়ে রইল হ্যামিলটন। বিকিনির কুচকির কাছটা পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। কালাে চুলের পরশ বােঝা যায় ।………

পৃ-৭৪-৭৬ঃ

…….হেসে উঠল মােনা। হ্যামিলটনের কাঁধে হাত রেখে এগিয়ে গেল কাছে। মােনার ভরাট দুই বুকের চাপ খেল হ্যামিলটন তার বুকে। মেনার স্তন দুটো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। তােমার বডি বেশ ভালাে, বলল মােনা। শক্ত, পেশিবহুল । ……..

……… হাসল মােনা তারপর নিজের মুখ চেপে ধরল হ্যামিলটনের মুখের ওপর, জিভ ঢুকিয়ে দিল ওর দাঁতের ফাঁকে। মােনাকে নিয়ে সুইমিং পুলের তলায় ডুব দিল হ্যামিলটন। মুখ গুঁজে দিল দুই বুকের খাদে। কেঁপে উঠল মােনার দেহ, পা দিয়ে পেঁচিয়ে ধরল হ্যামিলটনের কোমর। ওরা যখন পুলের ওপর ভেসে উঠল, কাঁপা গলায় জানতে চাইল মােনা। পিটার, এখানে নাকি বাড়িতে?

মােনা, আমার বেশ কিছু আমন্ত্রণপত্র এখনও বিলি করা বাকি।

গুঙিয়ে উঠল মােনা। পিটার, আই লাভ ইউ । ইউ আর আ ফানি ম্যান । আমরা নিবিড় হতে পারি না? মানিকজোড়ের মতাে? জানি না আমি।…….

…….জলের নিচে মােনার পেট এবং কুচকির উত্তপ্ত ছোঁয়া টের পাচ্ছিল হ্যামিলটন। মােনার মধ্যে একটা জাস্তব, বুনাে ভাব আছে । ওর সঙ্গে পারফিডিয়া সিনক্লেয়ারের চেয়ে ভার্জিনিয়ার বেশি মিল পাচ্ছে হ্যামিলটন। আবেগে বুজে আসছে মােনার চোখ, ওর গায়ে ঠেসে ধরছে শরীর। তবে সে আরেকটু এগােবার আগেই রঙ্গমঞ্চে বেরসিকের মতাে হাজির হলাে ওয়াং। ……….

…মােনা পুলের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে বসল। নগ্ন বক্ষ স্তন জোড়া বন্দুকের নলের মতাে উচিয়ে আছে হ্যামিলটনের দিকে।……..

পৃ-৭৮-৭৯ঃ

…….তােমাকে আসলে ওই বড় বড় দুধ জোড়া নিশায় ধরেছে, বিদ্রুপের সুরে বলল স্যালি। হ্যা, ক্রুদ্ধ গলায় বলল হ্যামিলটন । ধরেছে, কারণ আমি বড় দুধ পছন্দ করি। তাতাে করবেই । তুমি তাে বালকমাত্র । বালকরাই বড় দুধ পছন্দ করে, প্রাপ্তবয়স্করা না।……

পৃ-৯৪-৯৯ঃ

…….ফেলিক্স কাঁধ ঝাঁকিয়ে লাজুক ভঙ্গিতে মুচকি হাসল। তারপর আডেল একটা কাণ্ড ঘটাল। সে মুখ টিপে হাসতে হাসতে টেবিলক্লর্থের নিচ দিয়ে হাত চালিয়ে দিয়ে ফেলিক্সের ন্যাপকিনের নিচে তার পুরুষাঙ্গ চেপে ধরল জোরে । এমন চমকে উঠল ফেলিক্স আরেকটু হলে চেয়ার দিয়ে পড়ে যাচ্ছিল। তার টাই নষ্ট হয়ে গেল ঝােল ছিটকে উঠে । সে জোর করে মুখে হাসি ফুটিয়ে রাখল এবং ন্যাপকিন তুলে টাই মােছার সময়ও আডেল তাকে ছাড়ল না। তার পুরুষাঙ্গ চেপে ধরেই থাকল । ……….

………সকালের পুরােটা সময় দুজনে বিশ্রাম নিল। তারপর ওরা সেক্স করল । ভার্জিনিয়াই এগিয়ে এলাে নিজে। সে ফেলিক্সের হাত ধরে নিজের বেডরুমে নিয়ে গেল। বিছানার চাদর এলােমেলাে হয়ে আছে। ভার্জিনিয়া বিছানায় উঠে গেল, ইশারায় ডাকল ফেলিক্সকে। ফেলিক্স সাবধানে ওর পাশে শুয়ে পড়ল। ওকে চুমু খেল । ঠোটের ওপর থেকে মুখ নিয়ে গেল গলায়, সেখানে থেকে বুকে। ভার্জিনিয়ার বুকজোড়া ভারি সুন্দর। সুগােল এবং মখমলের মতাে নরম। স্তনজোড়া ছােট ছােট। জিভের ডগা দিয়ে স্পর্শ করা মাত্র শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে গেল বোঁটা। শিউরে উঠল ভার্জিনিয়া ।

ফেলিক্স একটা হাত চালিয়ে দিল ভার্জিনিয়ার দুই ঊরুর ফাঁকে। ওর যোনির লােমগুলাে সুন্দরভাবে ছাটা । ভগাঙ্কুরে আঙুলের স্পর্শ লাগতেই ঝাকি খেল ভার্জিনিয়া । না ফেলিক্স, শ্বাস টানল সে। হাত দিয়ে নয়। ফেলিক্স ওখানে তার মুখ ডুবিয়ে দিল । নাক ঘষল । জির্ভের ডগা ছোয়াল । ইয়েস, ফেলিক্স দেয়ার ইজ আ ভার্জিনিয়া । গুঙিয়ে উঠল ভার্জিনিয়া । অ্যান্ড শী ইজ রাইট দেয়ার । ভীষণ উত্তেজক শরীর ভার্জিনিয়ার । রহস্যমৰ জটিল, লুকানাে ধনসম্পদে পূর্ণ, এ যেন স্রেফ একটি নগ্নদেহের চেয়েও অনেক কিছু। সে ফেলিক্সকে স্পর্শ করল, গলা দিয়ে আর্তসুর বেরিয়ে আসছে। ওকে নিতে বলছে। তার চোখ প্রবল প্রত্যাশায় জ্বলজ্বল করছে। ভার্জিনিয়া ফেলিক্সকে আবার গনগনে চুমু খেল। ফেলিক্স, ডিয়ার ফেলিক্স ….

ফেলিক্সকে নিজের শরীরের ওপর টেনে নিল ভার্জিনিয়া । দুই পা ফাক করল । ওর ভেতরে প্রবেশ করল ফেলিক্স । নিতম্ব দুহাতে চেপে ধরে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে ফেলিক্সের শরীরের দখল নিয়ে নিল ভার্জিনিয়া। একটিও মুহূর্ত নষ্ট না করে দারুণভাবে প্রেম করল সে। এমনকি তার রাগমােচনও যেন সুবিন্যস্ত করা। মৃদু চিৎকার দিয়ে শরীর আলগা দিল সে, ওর জিভের ডগা ফেলিক্সের দাঁতে। ফেলিক্স সর্বশক্তি দিয়ে চালিয়ে যেতে লাগল। মুখ হাঁ করল ভার্জিনিয়া । হাঁপাচ্ছে। গরম মিষ্টি নিঃশ্বাস ফেলছে ফেলিক্সের মুখে। ফেলিক্স কর্কশ গলায় চিৎকার দিয়ে জিসচার্জ করল। ভার্জিনিয়ার মুখে ফুটল শিশুর মিষ্টি হাসি। সে জোরে চেপে ধরে রাখল ফেলিক্সকে। নিচ থেকে কোমর তােলা দিচ্ছে। একবার, দু’বার, তিনবার। অবশেষে ধীর গতিতে, গিয়ার যেন দেওয়া হলাে নিউট্রালে, ভার্জিনিয়ার অস্থির শরীর শান্ত হলাে ফেলিক্সের দেহের নিচে। ফেলিক্স, দ্যাট ওয়াজ লাভলি । ফেলিক্স ওকে চুমু খেল। ওটা ছিল একটা মহাতাণ্ডব, ভার্জিনিয়া ।….

…বিছানার নগ্ন মূর্তির মতােই দুর্দান্ত লাগছে দাঁড়িয়ে থাকা ভার্জিনিয়াকে। সে কভার ফেলে দিয়ে আইসক্রিমের বাটিতে চামচ ঢোকাল। ….ভার্জিনিয়া আইসক্রিম শেষ করে সরিয়ে রাখল বাটি। ফেলিক্সের দিকে তাকিয়ে আমন্ত্রণের ভঙ্গিতে হাসল, জ্বলজ্বল করছে চোখ। ওর পাশে এসে দাঁড়াল। নিতম্ব ঘষে দিল গালে। ওকে দু’হাতে জড়িয়ে ধরল ফেলিক্স। ঘােরাল নিজের দিকে যাতে পেটে চুমু খেতে পারে। ফেলিক্স, চলাে বিছানায় যাই।……….

পৃ-১১২ঃ

………সে গ্যাসের চুলা নিভিয়ে দিল। তারপর ওর দিকে ফিরল। হাত বাড়িয়ে একটানে খুলে ফেলল অরভিলের বাথরােব । তারপর নিজের গাউনটা তুলে নিয়ে অরভিলের হাঁটুর ওপর বসল। ওর ওজন এক টন তাে হবেই। অরভিলের কাঁধ চেপে ধরে নিজের বিশাল স্তন ঠেসে ধরল স্বামীর মুখে । চোষাে, ঘোঁৎ ঘোঁৎ করে উঠল এমিলি। তারপর দেখছি কী করা যায় ।

অরভিল দুই হাতে এমিলির বুক ধরল, চাপতে লাগল। সে চিৎকার দিল, গােঙাতে লাগল । এসব শুনতে এমিলি খুব পছন্দ করে। এমিলিও গুঙিয়ে উঠল। শরীরটা সামনে টেনে নিয়ে এলাে সে। তারপর অরভিলের পুরুষাঙ্গ ঢুকিয়ে দিল তার ভেতরে । তারপর কোলের ওপর বসে লাফাতে লাগল। তার পুরাে ওজন অরভিলের গায়ের ওপর। ধাক্কার চোটে সে চেয়ার থেকে প্রায় পড়ে যাওয়ার দশা। হঠাৎ বিকট শব্দে চেয়ারের একটা পায়া ভেঙে গেল আর ওরা হুড়মুড় করে পড়ে গেল মেঝেতে। অরভিলের যন্ত্র সকেট থেকে বেরিয়ে এলাে। ব্যথায় আর্তনাদ করে উঠল এমিলি। ধীরে-সুস্থে এমিলির বন্ধন থেকে নিজেকে মুক্ত করল অরভিল । এমিলি জায়গাতেই বসে রইল। গােড়ালি চেপে ধরে আছে, রাগের চোটে কাঁদতে লাগল সে। সান অব আ বীচ, হাউমাউ করে উঠল এমিলি, দ্যাখাে আমার কী করেছ। আমার গােড়ালি ভেঙে গেছে ।…………

পৃ-১১৪-১১৭ঃ

……..স্যালি নগ্ন, হ্যামিলটনের দিকে পেছন ফেরানাে। হাতে কফির মগ। দাঁড়াবার ভঙ্গিটা সটান, কেমন অন্যমনস্ক ভঙ্গি, মাথাটা খাড়া, সুগােল নিতম্ব ভােরের শীতল হাওয়ায় যেন তিরতির করে কাঁপছে।……….স্যালি উবু হয়ে কী যেন তুলে নিল । একটি পাতা। ওর বা বুকের মৃদু দুলুনি দেখতে পেল হ্যামিলটন।……… হ্যামিলটন, তুমি দেখছি পুরাে ন্যাংটা, চেঁচিয়ে উঠল স্যালি। তুমিও তাে তাই। নিজেকে লক্ষ করােনি বুঝি? …….তুমি তাে ভালােই কফি বানাও, কফির মগে চুমুক দিল হ্যামিলটন। ই, কফি দিয়ে রতিক্রিয়া পরবর্তী গন্ধ আসে, বিড়বিড় করল স্যালি। আবার? …….আমি ওটার কথা ভুলতেই পারছি না, বিড়বিড় করল স্যালি। ওটা আবার শক্ত হয়ে যাচ্ছে।……..

পৃ-১২১ঃ

……মেরিনা এবং তার মার সঙ্গে সঙ্গম দৃশ্যের কথা মনে পড়তে বিব্রতবােধ করে ফ্রেঞ্চ । মেরিনার সঙ্গে ও যখন মিলিত হচ্ছিল, পারফিডিয়া বসে বসে দেখছিল । মাঝে মাঝে হাত নাড়িয়ে ফ্রেঞ্চের অন্ডকোষ টিপে দিচ্ছিল আর কৃতজ্ঞ ভঙ্গিতে হাসছিল । যেন ফ্রেঞ্চ তার মেয়েকে অঙ্ক বুঝিয়ে দিচ্ছে। এরপর ফ্রেঞ্চ পারফিডিয়ার সঙ্গে প্রেম করে।……….

পৃ-১৫০ঃ

…….দরজার ফাঁক দিয়ে মাথা গলিয়ে দিল ফেলিক্স। সাবানের ফেনায় ঢাকা ভার্জিনিয়ার নগ্ন দেহ। হাসল সে, বলাে। ফেলিক্স কি ভেতরে ঢুকবে? না, ওর মুখটা কেমন শক্ত হয়ে আছে। পিটার ফোন করেছিল। ওরা আমাদেরকে সাড়ে সাতটার সময় নিতে আসবে । স্থির দৃষ্টিতে ভার্জিয়াির দিকে তাকিয়ে আছে সে । নিচে তাকাল ভার্জিনিয়া । সাবানের ফেনা ভেদ করে ওর একটি স্তন ফুটে আছে পানির ওপর।…….. পৃ-১৭৬- ………বিছানার ওপর শুয়ে আছে কোঁকড়ানাে চুলের, চোখে চশমা পরা মােটাসােটা একটি মেয়ে। তার পরনে কালাে ব্রা এবং প্যান্টি। তার বক্ষজোড়া বেশ বড়সড় । একটি বই পড়ছিল মেয়েটা।….. …….ভার্জিনিয়া বলল, লেনি, স্টাডসকে ওর ব্রা খুলে ফেলতে বলি? ও কি খুলতে রাজি হবে? দ্রুত জানতে চাইল ভার্জিনিয়া । রাজি হবে না কেন? ব্রা খুলে ফেল, স্টাডস। তাতে আরও আরাম লাগবে। তুমি তাে গায়ে কোনাে কাপড়ই রাখতে চাও না । ঠিক কথা, বলল স্টাডস । নাও, হুক খুলে দাও। গড়ান দিয়ে উপুড় হলাে সে ।  লেনির গ্লাসটা হাতে ধরে রইল ভার্জিনিয়া আর সে স্টাডের ব্রার হুক খুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল। আবার চিত হলাে স্টাডস। ওর বুক দুটো বেশ ভারী এবং বড় বড় বাদামি স্তনের চারপাশে হালকা জেগে আছে শিরা। লেডি খ্যাক খ্যাক করে হাসল। ওর বুক দুটো দারুণ, না, ভার্জিনিয়া? ছােট বাচ্চার মতাে করছে লেনি। ইউ নাে, আই লাভ ইট। আমি স্টাডসের মতাে বড় বড় বুকের মহিলাদেরকে খুব পছন্দ করি।। সিলি বাস্টার্ড, বলল স্টাডস, আমি তােমারটা দেখতে চাই। ভার্জিনিয়াকে বলল সে। কিন্তু কেন? জিজ্ঞেস করল ভার্জিনিয়া । কেন আবার? চেঁচিয়ে উঠল লেনি। গাে অন, ভার্জিনিয়া। তুমি ড্রেসটা খুলে ফেলছ না কেন? ভাজ-টাজ পড়ে যাবে। ঠিক আছে। নির্বিকার কণ্ঠে বলল ভার্জিনিয়া । তুমি যদি বুক দেখাতে কিছু মনে করতে পার আমারও তবে সমস্যা নেই । সিধে হলাে ভার্জিনিয়া । কোমরের বেল্ট খুলল, তারপর ড্রেসের বােম খুলে গলিয়ে আনল পােশাক। শেষে খুলে ফেলল ব্রা। ওর পরনে এখন শুধু বিকিনি প্যান্ট। হেই। গ্রেট। আই লাভ ইট। বলে লাফ মেরে বিছানায় পড়ল লেনি। আমিও আমার প্যান্ট খুলে ফেলছি। ঘােষণা করল সে। প্যান্ট খুলে শুধু জেব্রা স্টাইপড় বিকিনি শর্টস পরে আবার বিছানায় উঠে এলাে লেনি। তিনজনে মিলে শুয়ে পড়ল পাশাপাশি। টুকটাক কথা বলতে লাগল । পিটার হ্যামিলটনর পার্টিতে লেনিকেও দাওয়াত দেওয়া হয়েছে । লেনি বলল সে স্টাডসকে সঙ্গে নিয়ে যাবে । লেনি আগেই তার শর্ট খুলে ফেলেছিল। আর দণ্ডটি পুরাে দাঁড়িয়ে গেছে। সে ভার্জিনিয়ার নিটোল এবং সুদৃঢ় স্তনে চট করে চুমু খেল । ভার্জিনিয়ার খুব ইচ্ছে করছে লেনির যন্ত্রটা দু’হাতের মুঠোয় চেপে ধরে। কিন্তু স্টাডসের সামনে সে লজ্জা পাচ্ছিল। লেনি স্টাডসকে বলল, ভার্জিনিয়া খুব ভালাে একজন রাইটার । স্টাডস চশমার আড়ালে বড়সড় করল চক্ষু । তুমি উভকামী নও তাে?  আরে না । তুমি? জানি না। তবে মাঝে মাঝেই ভাবি আমি উভকামী কিনা। আমিও জানি না, অন্যমনস্ক গলায় বলল ভার্জিনিয়া । কারণ আমি কখনাে … চেষ্টা করে দেখেনি। কুঁইকুই করল লেনি। এখন নিজেদেরকে আবিষ্কার করার সময় গার্লস। সে এক চুমুকে তার গ্লাসের মদটুকু সব গিলে নিল। গ্লাসটা ছুড়ে ফেলল পাশের রুমে। তারপর এক হাতে স্টাডসের বুক চেপে ধরে অন্য হাত রাখল ভার্জিনিয়ার বুকে । বইতে এরকম কোনাে দৃশ্যের কথা লেখা নেই। তা নেই। বলল ভার্জিনিয়া । তাহলে পুরােটাই তােমার কল্পনা? জিজ্ঞেস করল স্টাডস। হা। ভার্জিনিয়া হাত বাড়িয়ে লেনির জিনিসটা চেপে ধরল। তার চোখ বড় বড় হয়ে গেল । ভার্জিনিয়া মুখ নিয়ে আনল ওটার ওপর । তবে মুখে নিল না । ওটার ওপর শ্বাস ফেলতে লাগল। তারপর হাত বাড়িয়ে স্টাডসের একটি স্তন মুঠোয় পুরে নিয়ে চটকাতে লাগল। আবেশে চোখ বুজল স্টাডস । নিজের এহেন আচরণে ভার্জিনিয়া নিজেই অবাক। টের পেল তার শরীর হাতড়াচ্ছে স্টাডসের আঙুল। তারপর তিনজনে মিলে মেতে উঠল বুননা, উদ্দাম সেক্সে। ………ও ঠিকই বলেছিল, লেনির দিকে ইঙ্গিত করল ভার্জিনিয়া । তােমার বুকজোড়া সুন্দর ।  মাথা নাড়ল স্টাডস। না, তােমার জোড়া অনেক বেশি সুন্দর।……  পৃ-১৮৩-১৮৬ঃ ……ক্যাপ্টেন তােমাকে জড়িয়ে ধরল। সম্ভবত চুমু খেল ঘাড়ে। জাস্ট অ্যাজ আই লাইক ইট। মাথা ঝাঁকাল মােনা। ঠোট চাটল জিভ দিয়ে। ……সে কী করল তােমার সােয়েটারের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিল। ওয়েল, মােনা, এরকম পরিস্থিতিতে এমনটাই ঘটে। সায় দেওয়ার ভঙ্গিতে মাথা দোলাল মােনা ।  তুমি বাংকের ওপরে, কেমন, বলল ফেলিক্স। শিহরণে কাঁপছে তােমার দেহ। লােকটার চোখ জ্বলজ্বল করছে কামনায় । সে বলছে সোনা, তুমি যদি বডিস পরে থাকো তাহলে এক্ষুণি আমি ওটা একটানে ছিড়ে ফেলব। কিন্তু, আপত্তি জানাল মােনা। আমি তো বডিস পরি না। আমি সােয়টারের নিচে কিছুই পরি না। সে তাে বটেই, অধৈর্য গলায় বলল ফেলিক্স। আমি সে প্রসঙ্গে এখন যাচ্ছি । ডিন তােমার সােয়েটার খুলে ফেলল এবং দেখতে পেল তুমি নিচে কিছুই পরনি। সে তার মুখ নিয়ে গেল তােমার আ তােমার মিষ্টি বুক দুটোর ওপর। এবং স্বাভাবিকভাবেই তুমি ততক্ষণে কামনায় অস্থির হয়ে উঠেছ। তারপর কী হলাে, ফেলিক্স । বলাে বলাে! ডিন এরপর ধীরে ধীরে তােমার প্যান্টের জীপার খুলে ফেলল । দেখা গেল নিচেও তুমি কিছু পরনি। হ্যা, ঠিক আছে বর্ণনা, জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে মােনা । হঠাৎ সে তার মুখ নামিয়ে আনল তােমার ওখানটায়। তুমি তার শক্ত দাড়ির ঘষা খেলে দুই উরুর সঙ্গমস্থলে। তুমি গুঙিয়ে উঠলে ।…… মােনা ওর ঘাড়, বুক এবং পেটে চুমু খেল । পা এবং হাঁটুর মালাইচাকিতে কামড় দিল। সেই সঙ্গে গুঙিয়ে চলেছে এবং হাঁপাচ্ছে। মাঝে মাঝে সে তার পুরুষ্ট বুক গুঁজে দিল ফেলিক্সের মুখে । ফেলিক্সের অণ্ডকোষ ধরে জোরে চাপ দিল । ফেলিক্স মজা পাচ্ছে নাকি ব্যথা পাচ্ছে সেদিকে তার কোনাে খেয়াল নেই। অবশেষে সে ফেলিক্সের পুরুষাঙ্গ মুখে পুরে নিয়ে সশব্দে চুষতে লাগল। মােনা একটা জন্তু। মনে মনে বলল ফেলিক্স । তবে এরকম জম্ভর সঙ্গে তার আগে কখনাে পরিচয় হয়নি। আরর গরর, উমম, আআআ । কিছুক্ষণের মধ্যে ঘেমে নেয়ে গেল ফেলিক্স । মােনা তার গায়ের ওপর বুক ঘষতে লাগল । দুই বুকের মধ্যে বন্দী করে নিল ফেলিক্সের পৌরুষ । সেই সঙ্গে মুখ দিয়ে বিচিত্র সব কামার্ত ভঙ্গি করে চলল। এবং ফেলিক্স যখন তার শরীরের মধ্যে প্রবেশ করল রীতিমতাে উন্মাদিনী হয়ে গেল মােনা। ফেলিক্সকে আঁচড়ে কামড়ে খামচে ব্যতিব্যস্ত করে তুলল। বিছানা জুড়ে এমন তাণ্ডব শুরু হয়ে গেল যা কহতব্য নয় এমন কামুকী নারী জীবনে দেখেনি ফেলিক্স। এর সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে  রিতিমতাে হাঁপিয়ে উঠল সে। যখন রেতপাত হলাে মােনার, এমন জোরে চিৎকার দিল, ফেলিক্সের ভয় হলাে ওয়াং না শুনতে পেয়ে ছুটে আসে মনিবনীর কিছু হবাে কিনা ভেবে।………. পৃ-১৯৩-১৯৫ঃ …..কসাই যেমন কাটার জন্য মাংস ধরে হাতে, ওভাবে থাবা মেরে ধরল সে স্যালিকে। হ্যামিলটনের কাছে স্যালি একটি সেক্স অবজেক্ট । তবে স্যালি হ্যামিলটনকে কামনা করে, পার্থক্যটা এখানেই ও খুব একটা রাফ নয়, মনে মনে স্বীকার করে স্যালি। সে স্যালির বুকে সেভাবে আস্তে আস্তে হাত বুলায়, আদর করে যেন আবিষ্কার করছে স্যালির দেহ। ওকে সে চুমু খায়। হ্যামিলটনের শরীর ওর পায়ের সঙ্গে লেগে আছে, হাত চলে এলাে ওর কুচকিতে। হ্যামিলটন উত্তপ্ত ।……. ……হ্যামিলটনকে জড়িয়ে ধরল স্যালি। ওর শরীরে প্রবেশ করল হ্যামিলটন। হ্যামিলটন খুব উদ্ভট, প্রাণচাঞ্চল্যে ভারপুর । চোখ বুজল সালু। তারপর হ্যামিলটনের আদর খেতে লাগল । ওর শরীরের গভীর থেকে গভীরে প্রবেশ করতে লাগল হ্যামিলটন। একের পর এক সুখের ঢেউ জাগল সারি দেহে। তারপর একসঙ্গে দুজনের রাগ মােচন হলাে। হাঁপাতে লাগল সূর্নলি। তারপর আস্তে আস্তে শান্ত হলাে ।……… ………খুশির চোটে চিৎকার দিল স্যালি। এক লাফে বিছানা থেকে নেমে ঢুকল বাথরুমে। বন্ধ করে দিল দরজা । গােসল সেরে হ্যামিলটনের আফটার সেভ লােশন মাখল গায়ে। তারপর বেরিয়ে এলাে বাথরুম থেকে । লাফিয়ে উঠে পড়ল বিছানায় । হাঁটু জুড়ে বসল হ্যামিলটনের পাশে। | হ্যামিটনের পুরুষাঙ্গ নিস্তেজ হয়ে ঊরুর পাশে কুকুরের মতাে নিদ্রামগ্ন। দ্যাখাে অবস্থা, বলল স্যালি । অতি ভােজন করে এখন মরার মতাে পড়ে আছে। | তুমি কি চাইছ ওটা উঠে দাঁড়িয়ে তােমার জন্য নাচ শুরু করে দেবে? হাই তুলল হ্যামিলটন। স্যালি নিস্তেজ পুরুষাঙ্গটা মুখে পুরে নিল। প্রায় সঙ্গে সঙ্গে ওটার ঘুম ভেঙে গেল । শক্ত এবং খাড়া হয়ে উঠল। স্যালি ওটা মুখ থেকে বের করে নিল। তারপর ওটার ওপর চড়ে বসল । হ্যামিলটন হালকা হাসি মুখে ফুটিয়ে তাকিয়ে রইল স্যালির দিকে। আই লাভ ইট, ফোস করে একটা শ্বাস ফেলল স্যালি। বন্ধ করল চোখ। এ জিনিসটার আকর্ষণ তুমি কিছুতেই অগ্রাহ্য করতে পার না বলল হ্যামিলটন। নিজের সম্পর্কে এত উচ্চ ধারণা পােষণ করাে না… গড, সে হ্যামিলটনের কথা ভাবা মাত্র কেমন গরম হয়ে উঠেছে, একটু পরেই ওর রেতপাত হলাে। হ্যামিলটনের বুকের ওপর লুটিয়ে পড়ল স্যালি । ………. পৃ-১৯৯-২০৩ঃ ………..শ্যাম্পেনের গ্লাস খালি করে আবার ভরে নেওয়ার জন্য সামনে ঝুঁকল। কিমােনাের ফাঁক দিয়ে তার ভরাট বুক দুটি দেখা যাচ্ছে। বিখ্যাত পারফিডিয়া সিনক্লেয়ারের বুক দেখার সৌভাগ্য খুব কম মানুষের হয়েছে। ওয়েড ফ্রেঞ্চ তাদের একজন। পারফিডিয়ার বক্ষজোড়া বড়সড়, নিটোল, লাল টুকটুকে স্তন । সে অবশ্য বুঝতে পারছিল তার দিকে তাকিয়ে আছে ওয়েড। পারফিডিয়া হেসে উঠল। কাঁপা হাতে তার শ্যাম্পেনের গ্লাস ভরে দিল ফ্রেঞ্চ। অন্যমনস্ক ভঙ্গিতে ডান দিকের স্তনটি স্পর্শ করল পারফিডিয়া । ওয়েড, মদ ফেলে দিয়াে না। বলাে, তুমি কীভাবে দেখছ । ওয়েল, তুমি যদি আমাকে বলার অনুমতি দাও । গড়, পারফিডিয়া, দ্যাট ইজ সাে বিউটিফুল ।……… ….গা থেকে খুলে ফেলল কিমােনাে। বিকেলবেলার রােদ যেন তার ধবধবে শরীরে চমকাতে লাগল । গা কাপছে ফ্রেঞ্চের। দেবীর মতাে শরীর পারফিডিয়ার । দেবরাজ জিউসের ভােগ্য। পারফিডিয়া মেঝেতে নির্বিকার চিত্তে হয়ে পড়ল। ফ্রেঞ্চের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসছে। তারপর ফ্রেঞ্চকে যারপরন্যই অবাক করে দিয়ে বাটি থেকে একটি স্ট্রবেরী তুলে নিয়ে সে তার যােনির মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। তারপর আরেকটি তারপর আরও একটি এরপরে উরুতে সে ক্রিম মাখল। এনজয়, ওয়েড। বলল সে। এনজয় পারফিডিয়া দরদর করে ঘামছে ফ্রেঞ্চি। ……..সুট-কোট খুলে ফেলল ফ্রেঞ্চ, আলগা করলো ভেস্ট। তারপর পারফিডিয়ার ফাঁক করে দুই পায়ের মাঝখানে বসল । পারফিডিয়ার চোখেমুখে প্রত্যাশা। ….ফ্রেঞ্চকে কাজটি করতে হবে। সে মাথা নামিয়ে জিভ ঢুকিয়ে প্রথম স্ট্রবেরীটি বের করে আনল পারফিডিয়া শরীরের ভেতর থেকে। হাঁপিয়ে ওঠার মতাে শব্দ করল পারফিডিয়া। ভালাে, ওয়েড। দারুণ স্বাদের স্ট্রবেরী । বিড়বিড় করল ফ্রেঞ্চ। সে এবারে পারফিডিয়ার ঊরুতে মাখানাে ক্রিম চাটতে লাগল । নিজের কাজে এত ব্যস্ত ছিল যে শুনতেই পেল না বেডরুমের দরজা খুলে গেছে। টের পেল পেছনে থেকে কেউ একজন টেনে খুলে ফেলল তার প্যান্টের বেল্ট, ট্রাউজার্স এবং জাঙ্গিয়া । শীতল একজোড়া হাত তার অণ্ডকোষ চেপে ধরল । বিস্ময়ে গুঙিয়ে উঠল ফ্রেঞ্চ। চোখ মেলে তাকাল পারফিডিয়া। ও মেরিনা । বলল সে। ওই, হাঁটু মুড়ে বসল ফ্রেঞ্চ, মেঝেতে কনুই গেঁথে স্ট্রবেরী উদ্ধার অভিযান চালিয়ে গেল । পারফিডিয়া নিতম্ব উঁচু করে ধরল যাতে ফ্রেঞ্চের পক্ষে কাজটি সহজ হয়ে ওঠে। পেছনে যে খিলখিল হাসি হচ্ছে সে ব্যাপারে সচেতনই ছিল না ফ্রেঞ্চ। …….. পৃ-২৬২-২৭৩ঃ ………পারফিডিয়ার পেছন পেছন পরের রুমে ঢুকল অরভিল। এটা বেডরুম। দরজা বন্ধ করে দিল পারফিডিয়া। আমার কেপটা (আস্তিনবিহীন ঊর্ধ্বাঙ্গের জামা) একটু খুলে দাও, প্লিজ, বলল সে। অরভিলের দিকে পেছন ফিরল যাতে জামার বােতামগুলাে খুলতে সুবিধে হয় ওর। বােতামে হাত দিয়েছে অরভিল, পারফিডিয়া ওর হাত ধরে চাপ দিল, তারপর চুম্বন করল। ডিয়ার ম্যান, ফেস করে শ্বাস ফেলল সে, একদম সহজ-সরল একটা মানুষ। হেসে উঠল অরভিল । আমি অত সহজ-সরল নই, লিটল লেডি পারফিডিয়া অরভিলের একটা হাত তার বুকের ওপর রাখল। তারপর আঃ করে শ্বাস ফেলল। জাস্ট এ মিনিট। লিটল লেডি, বলল অরভিল, আগে কেপটা খুলে ফেলি কেমন? সে সাবধানে পারফিডিয়ার ঊর্ধ্বাঙ্গের জামাটি খুলে একটা চেয়ারের ওপর রাখল। পারফিডিয়া হাত বুলাল চুলে, তার চোখ জ্বলজ্বল করছে, দ্রুত ওঠানামা করছে বুক । সে অরভিলের শরীরের সঙ্গে নিজের শরীর চেপে ধরল। আহ-আ! বলল পারফিডিয়া। অবশেষে আমি আমার মনের মানুষের খোঁজ পেয়েছি । যার সঙ্গে মৃত পুটজির তুলনা চলে।……… ………তারপর ওকে চমকে দিয়ে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরল পারফিডিয়া। তার হাত দুটো নগ্ন, স্পর্শে অরভিল বুঝতে পারছে বাকি শরীরেও সুতাে গাছটি নেই । প্রিয় অরফিও, অরভিলের ঘাড়ের খাটো চুলের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করল পারফিডিয়া। ও নাকে টেনে নিল পারফিডিয়ার শরীরের ঘ্রাণ। মদের মতাে গন্ধ আসছে পারফিডিয়ার গা থেকে। সে অরভিলের জ্যাকেটের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে দিল, বুক থেকে হাত নেমে গেল পেটে। সেখানে থেকে ঊরু হয়ে ওর পুরুষাঙ্গ খামচে ধরল পারফিডিয়া । যীশাস, লিটল লেডি । অরভিলকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে দিয়ে কদম পিছাল পারফিডিয়া। তার নগ্ন দেহ চকচক করছে। পারফিডিয়ার দেহবল্লরী ছিপছিপে, সুঠাম। বুকজোড়া ভীষণ খাড়া, গােল পেট, দুই উরুর মাঝখানে ঘন ঝােপ । ওয়াও । ফিগার বটে তােমার, লিটল লেডি। সত্যি এরকম দুর্দান্ত ফিগার জীবনে দেখেনি অরভিল। তােমার জামা-কাপড় খুলে ফেল, অরফিও, বলল পারফিডিয়া। নিশ্চয়! অরভিল ঝটপট জ্যাকেট খুলে ওটা ছুড়ে মারল পারফিডিয়ার কেপের ওপর। নীল টাই আলগা করে মাথার ওপর দিয়ে গলিয়ে নিল । তারপর খুলে ফেলল জুতা এবং পারফিডিয়ার উত্তেজিত চেহারা দেখে আরও দ্রুত প্যান্ট। মাথা ঝকাল পারফিডিয়া। অরভিলের জকি শর্টস ফুলে আছে। ওদিকে ক্ষুধার্তের মতাে তাকিয়ে রইল পারফিডিয়া । মুখে লাজুক হাসি ফুটিয়ে শর্টস খুলে ফেলল অরভিল । পারফিডিয়ার দিকে ওটা বাঘের মতাে লাফিয়ে উঠল। ইয়েস, ঘন হয়ে উঠেছে পারফিডিয়ার নিঃশ্বাস। ইয়েস, আর একটিও কথা না বলে, লজ্জার ধার না ধেরে সে এগিয়ে এলাে এবং দুই হাতে জিনিসটা চেপে ধরল। এটা একটা স্ট্যালিয়ন, অরফিও, ঘন গলায় বলল পারফিডিয়া। ধীরে ধীরে শক্ত মাংসখণ্ডটাকে হাতে ধরে মােচড়াতে শুরু করল সে। আদর করছে। অরভিল হাত বাড়িয়ে স্পর্শ করল পারফিডিয়ার উদ্ধত বক্ষ, ছােট ছােট বাদামী শুনে তার আঙুল খেলা করতে লাগল । পারফিডিয়ার চোখ বুজে এলাে, অরভিল যখন একটি হাত তার দুই ঊরুর ফাকে ঢুকিয়ে দিল তঋসে গুঙিয়ে উঠল ।…… ……..তারপরে সে অরভিলকে নিয়ে উন্মত্ত এবং বিকৃত যৌনতায় মেতে উঠল। অরভিল যখন পারফিডিয়ার শরীরে প্রবেশ করল তখন সে তীব্র চিৎকার দিতে লাগল । মনে হলাে ঘর ফেটে যাবে। প্রতিটি ধাক্কায় এমন জোরে চেঁচামেচি করছে পারফিডিয়া, পড়শীর ঘুম ভেঙে যেতে বাধ্য। কিন্তু ওকে ছাড়ল না অরভিল। প্রবল শক্তিতে রমন করেই গেল । এমন সময় বেডরুমের দরজা খুলে ? মেয়েটা এসেছে? তাতে কী? এখন অরভিল থামতে পারছে না। Mutti? মেরিনার কণ্ঠ ভেসে এলাে। আহ, ডার্লিং, হাঁপাতে হাঁপতে সাড়া দিল পারফিডিয়া। মুত্তি এখন ব্যস্ত।  Aber Mutti চুপ করাে, ডার্লিং… কর্কশ গলায় ধমক দিল পারফিডিয়া । দেখতে পাচ্ছ না … মেয়েটি যে হামাগুড়ি দিয়ে পেছনে চলে এসেছে তা অরভিল টের পায়নি। এমন সময় ছােট ছােট নরম হাতের স্পর্শ পেল সে। তার অণ্ডকোষ চেপে ধরেছে, ওকে টেনে সরিয়ে দিতে চাইছে। কিন্তু পারফিডিয়াকে প্রবল শক্তিতে ধরে থাকল অরভিল, আইস ব্রেকারের মতাে গুতিয়েই চলেছে, তারপর তার বিস্ফোরণ ঘটল। চেঁচিয়ে উঠল, অ্যাই! আমার অণ্ডকোষ ছেড়ে দাও। দাও বলছি। কিন্তু মেরিনা শুনল না। দু’হাতে চেপে ধরে রইল । পারফিডিয়া অরভিলের গায়ের নিচে, কার্পেটের ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে বেদম হাঁপাচ্ছিল এবং চিৎকার করছিল। ওকে আমার অণ্ডকোষ ছেড়ে দিতে বল । মেরিনা, মেরিনা, হুঙ্কার ছাড়ল পারফিডিয়া । tars los! তখন মেরিনার হাতের বন্ধন আলগা হলাে। অরভিল মাথা ঘুরিয়ে তাকাল ওর দিকে। মেয়েটা অগ্নিদৃষ্টিতে চেয়ে আছে। এটা কি একটা পাগল? মা রতিক্রিয়া করছে আর মেয়ে এসে উঁকি দিচ্ছে। এর কোনো মানে হয়? যীশাস, কিড, তুমি অন্য রুমে যাও না । আমাদের একটু একা থাকতে দাও। গড়ান দিয়ে চিত হলাে পারফিডিয়া । বুকজোড়া ঘন ঘন উঠছে-নামছে। ডার্লিং, বিড়বিড় করল সে। টিভি দেখাে গিয়ে । …….. ……..মােনা ডেক চেয়ার থেকে লাফিয়ে উঠে স্যালির ঠোটে চুমু খেল। হ্যামিলটনও চুম্বন করল । ভিজিয়ে দিল গায়ের জামা । হ্যালাে, বলল স্যালি । মােনার ভেজা ব্রা ভেদ করে পুরাে বক্ষসম্পদ দেখা যাচ্ছে বলে সে বিব্রতবােধ করছে।……… পৃ-৩০১-৩০৩ঃ ……….গাড়ি থেকে লাফিয়ে নামল মেরিনা। খুলে ফেলল জামাকাপড়। লােগান বালুতে বসে একটি সিগারেট ধরাল। আশেপাশে দু’চার মাইলের মধ্যে কোনাে লােকজন চোখে পড়ছে না। মেরিনা লাফাতে লাফাতে জলে নামল।…….হানি, তুমি খুব সুন্দর । বিড়বিড় করে বলল ললাগান, তবে তােমার যােনিতে বালু লেগে যাবে। লােগান হাত বাড়িয়ে ওর বুক ছুঁতে গেল, খিলখিলিয়ে হেসে হাত সরিয়ে দিল মেরিনা । ওর পা চেপে ধরার চেষ্টা করল লােগান গড়ান দিয়ে সরে গেল মেরিনা । ও এমন এক মেয়ে দেখলেই যৌন কামনা জেগে ওঠে মনে । সে লােগানের সামনে দাঁড়িয়ে নাচ শুরু করে দিল । লােগানের মুখের সামনে রসালাে ফল দুটো ঝাকাচ্ছ।……আমার কাছে অনেক টাকা আছে, হানি মেরিনার নগ্ন দেহের ওপর লেপ্টে আছে লােগানের চাউনি।………ইয়েস, বেবি, ইয়েস, ইয়েস। চেচাল লােগান। মেরিনা ওকে শক্ত করে চেপে ধরে আছে। শরীর ঘষছে শরীরের সঙ্গে। ওর টুকটুকে লাল স্তনজোড়া জলের ওপর উকি দিচ্ছে। এখনই হয়ে যাবে লােগানের।……….

Leave a Reply