সেক্সাস – হেনরি মিলার

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ আবু কায়সার

……..তারপর চেপে বসলাম একটা ক্যাবে। গাড়ির চাকা ঘুরে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে আবেগে আমার ওপর চড়াও হলাে মারা। তারপর শুরু হলো এক অন্ধ সঙ্গম। গাড়ি যখন ছুটে চলেছে, আমাদের দুজনের দাতে দাতে তখন ঠোকাঠুকি, জিহ্বায় জিহ্বায় কামড়াকামড়ি এবং তার শরীর থেকে রস গড়াচ্ছে গরম সুপের মতো। নদীর অন্য পারে, আমরা যখন খোলা মেলা প্লাজা পেরুচ্ছি তখন ভাের হচ্ছে। আমি বললাম, ‘সকাল হয়ে এলো মারা। সেই সঙ্গে চাইছিলাম আলিঙ্গন মুক্ত হতেও। কিন্তু মারা চেঁচিয়ে উঠলাে ‘রোস রোস’। সে যেন ভিক্ষে চাইছে, তার গলার আওয়াজ ঠিক সেই রকম। সে আমাকে এমন শক্ত ভাবে আঁকড়ে ধরলল, মনে হলাে, আমার শিশ্নটি ছিড়ে যাবে। হঠাৎ যেন বিদুৎস্পষ্টের মতােই তার ক্লান্ত শরীরটা ছিটকে পড়লাে সীটের কোনায়। তার কাপড় চোপর তখনও স্তুপাকার হয়ে আছে নিজেরই পায়ের ওপর। আমি আবার উবু হয়ে ওর ওপর শুয়ে পড়লাম। জড়িয়ে ধরলাম সজোরে। তারপর তার ভিজে যােনির মধ্যে চালিয়ে দিলাম আমার হাত। সে আমাকে জড়িয়ে ধরলো জোকের মতো। আমি অনুভব করলাম, গরম রসে ভেসে যাচ্ছে আমার আঙুল গুলাে। আমার চারটে আঙুলই ভিজে সপ, সপ, করছে একেবারে। দু’থেকে তিনবার তার রেতঃপাত ঘটলো। অতঃপর কিছুটা শান্ত মনে হলো তাকে। ফাদে পড়া হরিনীর মতো ক্লান্ত চোখ তুলে সে আমার দিকে তাকিয়ে হাসলো। কিছুক্ষন পর সে তার আয়না বের করে পাউডার লাগাতে শুরু করলো মুখে। ………

……. নিউ ইয়র্কের একটা জায়গায় গিয়ে আমার ভালাে লাগতাে। তা হচ্ছে বন্ধু উলরিখের ষ্টুডিও। তার জীবিকা তাকে ঘনিষ্ট করে তুলেছিলো নানা ধরনের যৌনাচারী মেয়ের সঙ্গে। যে সব রাজহংসী তার স্টুডিওতে উদোম হয়ে হাঁটাহাঁটি করতো, তার মধ্যে একটা নিগ্রো মেয়েকে আমি পছন্দ করতাম। এ মেয়েটিকে যেভাবে খুশি সেভাবে বসানো চলতো। তবে হ্যা, এই ভাবে আমাদের জন্যে পােজ দেওয়া মেয়ে গুলাের জন্যে খুব সহজ ব্যাপার ছিলেন। একবার তাে মহা ঝামেলা। আমরা আরাম কেদারার ওপর ওদের এমনভাবে পা রেখে বসতে বললাম, যাতে স্যামন মাছের মতো রাঙা জায়গাটুকু শিল্পী স্পষ্ট দেখতে পায়। তা আঁকার হাত পাকাই ছিলো উলরিকের। কার্টন আর কৌটোর জন্যে খাসা ডিজাইন করতো। বস্তুতঃ ম্যাগাজিনের ব্যাক কভার বানাবার ব্যাপারে তার দক্ষতা অবিসংবাদিত। তবে সে কী আঁকতে সবচে বেশি পছন্দ করতো। সে পছন্দ করতাে রকমারি সব যোনি অঙ্কন করতে। সুঠাম, রসালো যােনি যার ছবি বাথরুমের দেয়ালে সাটলে দিব্যি খােলতাই হবে পরিবেশটি। এ সব ছবি সে অাকতো প্রায় অকারণেই। কেউ কিছু খাওয়ালে বা দু’বার টাকা হাতে তুলে দিলেই সে ফটাফট একে দিতো রং বেরঙের জননেন্দ্রিয়। একটু আগেই যে কথাটি বলছিলাম, ওই যে সেই কৃষ্ণাঙ্গ মেয়েদের কথা! তার বিশেষ প্রিয় বিষয় ছিলো কালাে যােনি। নানা সম্ভব অসম্ভব ভঙ্গীতে শুইয়ে, বসিয়ে বা দাড় করিয়ে যােনি অাকতে অকতে হঠাৎই হয়তাে হেকে উঠতো উলরিকঃ ‘ওই জায়গায় একটু চেপে ধরবে লুসি ? এবং লুসিও যে কম করিৎকর্মা নয়—তার প্রমান পেতে দেরী হতাে না।-বেশীক্ষন দেয়ী হবে না লুসি। উৎফুল্ল কণ্ঠে বলতো আঁকিয়ে। আর এদিকে হয়তাে আমার দিকে চোখ ট্যারা করে বলতো, জননেন্দ্রিয়ের দ্রাঘিমাংশটি এবার লক্ষ্য করো!’ লুসি কান খাড়া করা মাদী খরগােসের মতাে এই আনন্দদায়ক বাক্যটি শ্রবণ করতাে। তার জন্যে জননেন্দ্রিয়’ শব্দটিই ছিলো এক ইন্দ্রজালিক ধ্বনি। একদিন আমি আর উলরিক রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছি। হঠাৎ লুসির সঙ্গে দেখা। লুসি জিজ্ঞেস করলে—আজ জননেন্দ্রিয়ের মহড়া নেই, মিস্টার উলরিক? ……

…….আমি দুর থেকে মেয়েটিকে জরিপ করতে লাগতে লাগলাম। যৌনতার অধিক যৌনতা তাকে তুলনাহীনা করে রেখেছে। আমার চোখে যেন আর পলক পড়ে না। সে কেবল মাত্র একটা চেয়ারে বসেছে—সঙ্গে সঙ্গে আরো দুটি মেয়ে ঢুকলো আসরে। আমার এক দিকে বড় খিদে পেয়েছে—অন্য দিকে গরম হয়ে উঠেছে শরীরের অংশ বিশেষ। এখন আমার মনে কেবল দু’টি চিন্তা। খাদ্য এবং কাম। আমি অন্যমনস্কর মতাে বাথরুমে ঢুকলাম দরজা খােলা রেখেই। উত্তেজিত শিস্নটা ফুসে উঠছিলো বারবার। মুঠোর মধ্যে তাকে শক্ত করে চেপে ধরে আমি প্রস্রাবটা ছেড়ে দিলাম সজোরে। হঠাৎ চমকে উঠে দেখি, আমার পেছনে এসে দাড়িয়েছে আইরিন-মানে সেই পঙ্গুর সুন্দরী বউটা। সে আমাকে খুব স্বাভাবিক ও সহজ দেখে নিশ্চিন্ত হলো। হঠাৎ সে-ও এসেছে প্রস্রাব করতেই। এবং আমার শেষ হলে, সেও এসে পানের কাছে দাড়াবে। ও বাববাহ-প্রস্রাব বটে। মেয়েটি বললাে-“রীতিমতাে একটা অনুষ্ঠান। আমি শেষ কয়েকটা ফোটার জন্যে নুনু ধরে ঝাঁকি মারতেই সে আবার বললােঃ “আপনি এভাবেই একর্মটি করে থাকেন বুঝি? তার কথা শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গেই আমি তাকে খপ করে ধরে নিজের দিকে টেনে নিলাম।

না, প্লীজ এরকম করবেন না। মেয়েটি সকাতরে প্রার্থনা করলাে। তাকে খুবই ভয়ার্ত, আতঙ্কিত মনে হচ্ছিলো। আমি এক হাতে তাকে জাপ্টে ধরে অন্য হাতে দরজা লক করতে করতে ফিসফিস করে বললাম,-এই একটু খানি জাষ্ট, ওয়ান মিনিট। কথার সঙ্গে সঙ্গে আমার শিস্নটা যেন ওর শরীরের নানা জায়গায় অচড় কাটছিলো। আমি হাঁ করে ওর লাল মুখের ওপর আমার মুখ টাকে জাপ্টে ধরলাম ।

প্লীজ, প্লীজ!-কাকুতি মিনতির সঙ্গে সঙ্গে সে আমার আলিঙ্গন থেকে মুক্তি পাবার জন্যে আপ্রান চেষ্টা করছিলো। কিন্তু আমি তাড়াতাড়ি কাজ সারছিলাম। অনেকটা ক্ষ্যাপার মতাে। বললাম, আমি তােমাকে ছেড়ে দেবো খালি আর একটা চুমু।’ বলতে বলতে ওকে আমি দরজার উপর ঠেকিয়ে একটা হেভী লোড চাপিয়ে দিলাম। আমার অনুপস্থিতি ওদিকটায় কেউ লক্ষ্য করেনি। অন্তত বাথরুম থেকে বেরিয়ে আমার সেই রকমই মনে হলাে। দক্ষিনী -ছেড়াগুলো ঢলাঢলি করছে অন্য দুটি মেয়েকে নিয়ে। উলরিক আমাকে জিজ্ঞেস করলো ‘আচ্ছা আইরিন মেয়েটা গেলাে কোথায় বলতে পারো? ওকে যে দেখছিনা। আমার মনে হয় সে বাথরুমে গেছে। আমি বললাম।

কী রকম লাগালে ?-এখনো মুখে রস লেগে আছে বুঝি! সে বললো। জবাবে আমি মৃদু হাসলাম। উলকি বললো, “তা তোমার মেয়েটিকে নিয়ে এসোনা এখানে একদিন। খাস জমবে। …..

……ওই যে, সেই—বাক্য অসমাপ্ত রেখে উলরিকের দিকে তাকিয়ে অর্থপূর্ণ হাসি হাসলাে আইরিন। ওই হাসি আমার ভেতরে যেন একটা নেশা ছড়িয়ে দিলো মুহুর্তে। আমি ওকে ধরে এক রকম ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে গেলাম কোনার দিকে। তারপর সরাসরি ওর যােনির ওপর আমার হাত রাখলাম। যোনিটা তখন জ্বলছে। আমি ওর গলার ভেতরে ঢুকিয়ে দিলাম আমার জিহ্বাটা। : তুমি পালিয়ে যাচ্ছো কেন?—সে ফিস ফিস করে বললাে। ‘কেন তুমি থাকবে না। উলরিক সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে এসে নাক গলালাে। বললােঃ আরে ওর কথা চিন্তা কোরােনো। জোঁকের মতো ঘনিষ্ট হয়ে জানালো: ওকে সান্তনা দেবার দরকার নেই। যা দরকার, তার চেয়ে ঢের ঢের বেশী মেয়েলোক ওর আছে। বেরিয়ে আসবার সময় দেখলাম, আইরিণ হাত তুলে আমাকে বিদায় জানালাে। সে তেমনি আধা-উবু হয়ে আছে। স্কার্টটা হাটুর ওপর তোলা। উলরিক এক হাতে ওকে আঁকড়ে ধরে অন্য হাতে ওর গরম যোনি তছনছ করে ফেলছে। উফ, —কুত্তী বটে একটা! আমি মনে মনে বললাম। ……..

………উলরিকের মতে, একটা মেয়েমানুষকে তিনবার লাগালেই মােটামুটি সে তৃপ্তি পায়। কিন্তু আইরিণকে লাগাতে হয় সারারাত। মাগিটা আসছেই।’ মন্তব্য উলরিকের। বলে :—ওর পঙ্গু, স্বামীর নুনুটাকে ও নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে ছিড়ে ফেলেছে। …….

……..নাচের আসরে দেখা হলো মারার সঙ্গে। নাচগান হৈ হুল্লার পর সাবওয়ে স্টেশন থেকে ওর বাড়ী পর্যন্ত হেটেই গেলাম আমরা দু’জন। পথে একটা গাছের নীচে বসে কথা বলবার সময় দু’জনেই হয়ে পড়েছিলাম উত্তেজিত। এক পর্যায়ে ওর পােশাকের ভেতর হাত চালিয়ে দিলাম আমি। সে-ও অবশ্য থপ করে ধরে ফেলেছে আমার নুনু। দুজনেই বসেছি গাছের গুড়িতে হেলান দিয়ে। বেশ রাত হয়েছে। আশে পাপ জন প্রাণীর নাম-নিশানা নেই। আর কথা কি ? সে হাতের মুঠোয় ধরে ফ্লাইয়ের ভেতর থেকে বাইরে নিয়ে এলাে আমার শিশ্ন। এখন সেটিকে জায়গা মতাে পুর্নবাসিত করার অপেক্ষা। হঠাৎ গাছের ওপর থেকে আমাদের ওপরে আছড়ে পড়লাে একট। কালো বেড়াল। সে কি তার তেজ—সে কি ফোস ফোস। ………মৃদুমন্দ হাওয়ার স্পর্শে আমার শিস্ন আবার উত্তেজিত হয়ে উঠতে শুরু করেছে। এমনি সময়, মারা এসে পৌছবার সঙ্গে সঙ্গে সেটি লম্ফ ঝম্প শুরু করে দিলো। মারা ব্যাণ্ডেজ হাতে হাটু গেড়ে বসেছে আমার পাশে। আমার নুনুটা তার মুখ খানাকে প্রায় ছয় ছোয়। সে পরম আদরে তাকে চেপে ধরলো। সঙ্গে সঙ্গে ওকে আমার বুকের ওপর চেপে ধরলাম দুহাত দিয়ে। পাশে গড়িয়ে পড়লো তুলো ব্যাণ্ডজ আয়ােডিনের শিশি। তারপর আরম্ভ হলো আমাদের আদিম, অনন্ত উৎসব। মনে হলো এ উৎসবের বুঝি আর শেষ নেই। চেতনা ফিরে এলে দেখি, আমি তেমনি চিৎ হয়ে শুয়ে আছি ঘাসের উপর। আর মারা আমার জখমী জায়গা গুলোর ওপর লাগিয়ে দিচ্ছে ওষুধ। আমি আস্তে আস্তে উঠে বসলাম। সিগারেট ধরিয়ে নিলাম দুজনে। এমন স্বাভাবিক ভাবে কথাবার্তা বলতে লাগলাম যেন কিছুই হয়নি। শেষে উঠে পড়লাম। ওকে পৌছে দিলাম ওদের বাড়ির দোর গােড়া পর্যন্ত। সেখানেও জড়িয়ে ধরে রাখলাম ওকে অনেক ক্ষন। সে-ও আমাকে জাপ্টে ধরে দাড়িয়ে রইলাে আচ্ছপ্নের মতাে।তােমাকে আর যেতে দিচ্ছি না। আদুরে গলায় বললো মারা। বলতে বলতে আবার ঝাপিয়ে পড়ে আমাকে চুমো ক্ষেতে লাগলাে ক্ষ্যাপার মতাে। তারপর আমার শিশ্নটা ধরে নিজের যােনির মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাে আশ্চর্য নৈপুন্যের সঙ্গে। ওর প্রায় গা ঘেষেই একটা গর্ত। আমি ওকে টেনে ইঞ্চি কয়েক সরিয়ে আনতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু সে চেচিয়ে বললো , বের কোরােনা, বের কোরােনা!—যেন সে সকাতর প্রার্থনা জানাচ্ছে—’আমি পাগল হয়ে যাবো। আমাকে করো, আমাকে করো, করো করো করো! যেন একটা শুকরীর সঙ্গে আমি যৌন সঙ্গমে লিপ্ত। যার খাই সহজে মেটেনা। সঙ্গমের সঙ্গে সঙ্গে তার মুখটা ক্রমেই বড় হয়ে যাচ্ছিলো। চোখ দুটি যেন ফেটে বেরিয়ে যাবে। গেন এক্ষুনি সে অজ্ঞান হয়ে পড়বে মৃগী রােগীর মতাে। আমি আমার নুনুটা ঠাণ্ডা করার জন্যে একটু খানি বের করেছিলাম। ও পাশের ডােবা থেকে পানি নিয়ে আমার শিশ্ন ভেজাতে লাগলাে চমৎকার কাজ হলো তাতে। পর মুহুর্তে তার দু’হাটু আর হাতের তালু মাটিতে। সে আমার ওপর হামাগুড়ি দিয়ে আছে। ভয়ঙ্কর রকমের কামাতুর গলায় সে বললো, এবার আমার পাছা দিয়ে দাও। আমি তৈরীই ছিলাম। সে প্রচণ্ড চাপ দিয়ে আমার উর্ধমুখী শিশ্নের ওপর বসে পড়লাে। আমিও নীচ থেকে ঠেলা দিলাম যথারীতি। যন্ত্রনায় সামান্য করে উঠলো মারা। সেই সঙ্গে যেন আনন্দেও।-ওটা বড়ো হচ্ছে। হা হা, বড়ো হচ্ছে। সে জড়ানাে গলায় বলতে থাকলো,-ঢোকাও, ঢুকিয়ে দাও-যতো খানি পারো। একদম আমার ঘিলুতে নিয়ে ঠেকানাে চাই। ছিড়ে যায় যাবে। আমি থোড়াই পরােয়া করি। কারবার চলছিলো কিন্তু আমার রক্ত ঠাণ্ডা। আমি রক্তের প্রানী। ও যতােই দাপাদাপি করুক, আমি নির্বিকার। সহজে পড়ে যাবো না। তাই, বেশ ঠাণ্ডা মাথায় এই যৌনলীলা চালিয়ে যেতে যেতে আমি পর্যবেক্ষকের চোখে ব্যাপারটা লক্ষ্য করছিলাম। অবশ্য দু’হাতে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে আছি ওর পাছা। অার ওর ইচ্ছে মতােই আমার চাপ বাড়াচ্ছি কমাচ্ছি। লাগাও, লাগাও -খবর্দার, থামবেনা। তাহলে কিন্তু আমি পাগল হয়ে যাবো। আমি ওর প্রার্থনায় সাড়া দিয়ে চললাম। আর ও মুখ দিয়ে শব্দ করছিলো, ওহ আহ। অল্পক্ষনের মধ্যেই একটা প্রচণ্ড বিস্ফোরণ। বিদ্যুৎস্পষ্ঠ তিমি মাছের মতােই আমি ছিটকে পড়লাম খানিকটা তফাতে। গা হাত পা ঝেড়ে ওর বাড়ির দিকে আমরা আবার এগিয়ে গেলাম। …….

….ঠিকই তাে কুন্তীটাই তাে এসবের জন্যে দায়ী। ফ্লোরি মাগিকে কে না চেনে। একশো তিন পাউণ্ডের একটা কামুক মাংস পিণ্ড। যে নাকি জীবনে ও তার মাপ মতাে নুনু পায়নি, বড়ো নুনু পায়নি। সেই কুকুরীর সঙ্গে মারার কী সম্পর্ক ?…….

…..পথ চলতে চলতে আমি কল্পনার চোখ দিয়ে কতাে দৃশ্যই যে দেখেছিলাম। দেখেছিলাম ফ্লোরের ওপর উবু হয়ে আছে মারা। আর ক্রনস্কি তার হাটুর ওপর আলতো ভাবে টোকা দিচ্ছে। বন্দনা করছে তার রূপ লাবন্যের। বলছে, তার কাছে তিনশো ডলারের কিছু কম আছে। তবে মারা যদি তার দুটি পা সামান্য ফাঁক করে—তাহলে বাকিটার জন্যে সে চেষ্টা করে দেখবে। মারা তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আলতাে ভাবে ছুতে দিচ্ছে যেন ক্রনস্কি এতেই সন্তুষ্ট। এর বেশী এগােবার তার দরকারও নেই।…….. ক্রনস্কি এখন মারার দু পায়ের মাঝখানে মুখ গুজে দিয়েছে। তার জিহবাটা বড় গরম। মারা একটু নীচু হয়ে একটা পা গুজে দিয়েছে ক্রনস্কির ঘাড়ের ফাঁকে। তার দুপায়ের ফাঁক দিয়ে রস গড়াচ্ছে অবিরল। কিন্তু রাতভর তাকে এড়িয়ে চলেছে ক্রনস্কি। মারা তার মাথাটা দুহাতে ধরে আঙ্গুল বুলিয়ে দিচ্ছে তৈলাক্ত চুলে। নিজের যােনির ওপর চেপে ধরছে ক্রনস্কির মুখ। সে অনুভব করছে, এখনি তার রেতঃপাত হবে। সে চীৎকার দিয়ে বলছে —“কোথায় তুমি, কোথায় তােমার মস্ত নুনু।” বলতে বলতে সে ওকে সজোরে জাপ্টে ধরে নুনু এনে লাগাচ্ছে নিজের যােনির ফাকে। চীৎকার করছে—ঢোকাও, লাগাও, এখানে —হা এই তাে এইখানে। সঙ্গে সঙ্গে যেখানকার জিনিষ সেখানে। তৃপ্ত মারা আবেশে দু চোখ মুদে বলছে—ওহ ওহ ওহ ঈশ্বর। এই তো, এইবার ঠিক মতাে গিয়েছে। থাকুক থাকুক—রাখো রাখা। আরাে ভেতরে ঢোকাও। শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাও। হা, হা এই তাে পৌঁছে গেছে। ওহ ওহ,। সে তার আবদার রক্ষা করতে চেষ্টা করছে। ধর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে যথারীতি। স্বর্গীয় আনন্দ লাভ করছে সে-ও। সেই সঙ্গে তিনশো ডলারের দুশ্চিন্তা। হায়, মজা তো লুটছি। কিন্তু, টাকার যােগাড় হবে কোখেকে। কে দেবে? যীশু~-কী অপার আনন্দ। নড়ো না নড়াে না বেজন্মা কোথাকার। যীশু, কী সাংঘাতিক একটা যােনি! ওই যীশু, এভাবে যদি সারারাত চালাতে পারতাম। কিন্তু সে আসছে•••আসছে নড়িস না কুন্তী’ এদিকে আয়••আরো আরো। আহ আহ সীস-বুম ব্ল্যাম।’ আমার কল্পনার রথ থমকে দাড়ায়। …….আমি ফ্লাই খুলে বাড়ির দিকে হাটা দিলাম। আমার শিশ্ন বাইরে বেরিয়ে আছে খাড়া হয়ে। কিন্তু ওকে লাগানো আর একটা ঠাণ্ডা তালার মধ্যে গরম চাবি ঢোকানো একই কথা। আধো ঘুমের মধ্যে ওর রেতঃপাত হয়। আজ ঘুমের মধ্যেই ওকে লাগাবাে। আমি বিছানায় ওর পাশ ফিরে শােয়ার শব্দ পাচ্ছি। আমার গায়ে লাগছে ওর গরম পাছার ছোঁয়া। ওর পাশে শুয়ে আস্তে আস্তে কাজ আরম্ভ করতে হবে। নইলে জেগে উঠে তুলকালাম কাণ্ড বাধাতে পারে সে। আমাকে এমন ভান করতে হবে যে আমি ঘুমের ঘােরে এরকম করছি। নইলে সে অপমানিত মনে করতে পারে। বরং আমি যেমন ঘুমের ভান করছি, সেও তেমনি ঘুমের মধ্যেই সাড়া দিচ্ছে—এরকম বুঝে নেয়াই আমার জন্যে মঙ্গলজনক। হ্যা, আমি অর্ধেকটা ঢুকিয়েছি। ঘুমের মধ্যে ও তার শুকনো যােনি ভিজতে কোনাে অসুবিধে হয়নি। ঘুমের মধ্যে নিজের স্ত্রীর সঙ্গে রতিক্রিয়ায় লিপ্ত হওয়ার আমেজই আলাদা। তুমি তোমার বিচরনের জায়গাটা খুব ভালাে ভাবে চেনো। কাজেই কখন কোথায় পৌছুবে, তা বুঝতে কোনাে অসুবিধে নেই। তুমি যতােক্ষন ইচ্ছে, সময় নিতে পারে। কতো কিছু ভাবতে পারে। শরীরটা অবশ্য তার ; কিন্তু যােনিটা তােমার শরীর যেদিকেই যাক—শিশ্ন আর যােনি হচ্ছে বিবাহিত। সকালে দু’টি শরীর মুখোমুখি হবে। বিনিময় করবে বাক্য। কিন্তু দুজনকেই মনে হবে স্বাধীন, স্বতন্ত্র। যেন বীর্যপাত ঘটানাে কেবল শিশ্ন আর অন্যান্য প্রত্যঙ্গেরই কাজ। ঘুমের মধ্যে কী হয়েছে তাতে তার কিছুই আসে যায় না। তখন তার কাছে আমার শিশ্নটা একটা রাবারের নল ছাড়া আর কিছুই নয়। আমার আঙুলের সঙ্কেতে আমি তাকে নিয়ন্ত্রণ করি। ভারমুক্ত হই তার পাত্রের মধ্যে। যেন সে ফুলের পাপড়ির মতােই খুলছে আর বন্ধ হচ্ছে। ফুল বলছে—এখানে থাকে সূর্যসন্তান। ………….

…….বলতে বলতে সে আমার গা ঘেঁষে এসে দাড়ালো। আমার কাঁধের ওপর রাখলে দুটি হাত। আমি তাকে কোলে নিয়ে পাশের সােফায় গিয়ে বসলাম। ওর কাপড় তুলে ফেললাম ওপরে। তারপর ওর দুটি পা ফাক করে আমার জিহবাটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর যােনির ফাটলে। মিনিটের মধ্যে সে আমাকে তার শরীরের ওপর টেনে তুললাে। যখন সে হাতড়ে হাতড়ে আমার নুনুটা খুঁজে পেলাে, তক্ষুনি সে সেটি সজোরে গুজে দিলো তার পুষির মধ্যে। তার আগে দু’আঙুলে সে ফাক করে ধরে ছিলো নিজের যােনি। পরপর তিনবার রেতঃপাত হলাে তার। সে উঠে গিয়ে তাড়াতাড়ি ধােয়া মোছা করে এলো। আমি বাথরুম থেকে ফিরে এসে দেখি, সে সােফার ওপর গা এলিয়ে বসে নির্বিকারে সিগারেট খাচ্ছে। : আমাকে অফিসে যেতে হয় এক্ষুনি ।’—আমি বললাম। আর তাে আমাদের কথা বার্তার কোনাে সুযোগ নেই। না, না, এক্ষুনি যেওনা। আমার নুনুর ওপর হাত রেখে সে অনুনয় করলো। আমি ওকে জড়িয়ে ধরে চুমো খেলাম। সে আমার ফ্লাই খুলে শিশ্নের ওপর হাত রেখেছে, হঠাৎ দরজায় কার করাঘাত। ও এসেছে। সে লাফিয়ে উঠে গিয়ে দরজা খুলে দিলাে। যাবার সময় বললো, “যেভাবে আছো, সে ভাবেই বসে থাকে।একচুল নড়োনা। অগতা আমিও বসে থাকলাম ওই ভাবেই। এমনকি আমার প্যান্টের ফ্লাই লাগাবার সময় থাকায় আমি খানিকটা উবু হয়ে বসে জায়গাটা আড়াল করলাম। কিন্তু কি ভেবে, পর মুহুর্তে উঠে দাঁড়িয়ে বােতাম লাগিয়ে নিলাম আবার।………

……….মারা সিগারেট খাচ্ছে আর খেলা করছে নিজের সঙ্গেই। দেখেই বোঝা যায়, কামজ্বালায় সে জ্বলে পুড়ে যাচ্ছে। আমরা আবার শুরু করলাম। শুরু করলাম কুকুর কায়দায়। কিন্তু, তাতেও কোনাে কাজ হচ্ছে না। অনেক ক্ষন পর ওর যখন হয়ে আসছে, হঠাৎ দরজায় করাঘাত। আমি লাফিয়ে উঠে দরজা ফাঁক করে বাইরে তাকিয়ে দেখি, একটা মাতাল নিজের রুম খুজে বেড়াচ্ছে। কয়েক মিনিট পরে আমি আবারো ওয়াশ রুমে নুনু ঠাণ্ডা করতে গিয়ে দেখি, লােকটা তখনাে নিজের ঘর খুঁজে পায়নি। শেষ দিকে এসে আমি অবশ্য একেবারে ঝিমিয়ে পড়লাম। আমার প্রবৃত্তি এখন আবার মরে গেছে। নুনুটা যেন পুরনাে রাবার-ব্যাণ্ডে তৈরী। একটা নিঃশেষিত ব্যাটারি। কিন্তু, শিশ্নটা খাড়া হয়ে আছে বিস্ময়কর ভাবে। আর তাই নিয়ে একটা বাইন মাছের মতােই পাক খাচ্ছে মারা। আমি অসুস্থ হয়ে পড়লাম। …….

…….আমি একটা শক্ত বেঞ্চে বসলাম। মারা এসে বসলো আমার কোলে। ও পরেছে ছােপক। ছোপকা নকশা দেয়া আমার প্রিয় সুইস পােষাকটি। যার নীচের দিকটা খোলা। আমি ওর পাছার নীচ থেকে কাপড় সরিয়ে দিলাম। আমরা ওভাবেই সাঙ্গ করলাম একটি চমৎকার সঙ্গম। তারপর নিঃশব্দে চুমােচুমি করতে লাগলাম অনেকটা সময় ধরে। উঠে বসে হাতরুমাল দিয়ে সাফ সুতরো করা গেলো নিজেদের। …….

……..কেবল মােনাই ডাকে এ নামে। ডক্টর অনিরাইফিকসের বাড়িতে আমাদের প্রথম রাতটা আমরা কীভাবে কাটাই । আমরা এক সঙ্গে গোসল করলাম শাওয়ারের নীচে। তারপর বিছানায় শুয়ে পড়লাম এক কম্বলের তলায়। বিচিত্র জিনিষপত্তরে ঠাসা কিমভূত কক্ষটির মধ্যে আমরা সুখ সঙ্গমে লিপ্ত হলাম। গায়ে গা লাগিয়ে শুয়ে ঘুমোলাম আমরা সারাটি রাত। …..কিন্তু আমাকে সে আরাে গভীর ভাবে আঁকড়ে ধরলো। 

যা বলছিলাম। আমরা ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। সে তার পাছাটা ঘুরিয়ে শুয়েছিলো আমার দিকে। কখন ওপর থেকে চাদরটা সরে গিয়ে থাকবে-ওর দুর্দান্ত পাছাটা দেথে আমার মাথা ঘুরে গেলো। আমি আমার দুটি হাত নিয়ে গেলাম সেই মাংস খণ্ডের উপর ।……..

…….খেকিয়ে উঠে আইডা বলতে, ‘সেক্স ছাড়া আর কোনাে চিন্তা তােমার মাথায় আসেনা? এ ধরনের কথা শুনে মনে করা স্বাভাবিক যে, যৌনতা ব্যাপারটাকে সে মনে প্রানে ঘেন্না করে। কিন্তু তার আচরণ ছিলো সম্পূর্ণ উল্টে।। প্রচণ্ড রকমের কামুকী। তবে শীতলতা যা ছিলো, তা ওর মৌলিকত্বের দরুন। বস্তুতঃ ওর হৃদয়টা ছিলাে বেশ্যার। বিছানায় ব্রেক ফাস্ট দিতে এলে আমি তার পুষির ওপর টোকা দিতাম। ট্রেটা আমার কোলের ওপর রেখে ও বলতাে, “ভালো লাগছে। আশা করি এতেই সন্তুষ্ট হবে। আর বিলও তার বন্ধুর ওপর আরো বেশী বিশ্বাসী হয়ে উঠবে নিশ্চয়ই ?  ওকে বলে দিলেই তাে পারো একদিন আমি বললাম।  সে কিছুতেই আমার কথা বিশ্বাস করবে না। ভাববে আমি তাকে তোমার ওপর চটিয়ে দিতে চাইছি।’—জবাব দিলো আইডা একদিন আমি গােসল করতে গেছি বাথরুমে। কিন্তু গায়ে সাবান লাগিয়ে দেখি, আইডা টাওয়েল দিতে ভুলে গেছে। আমি বললাম, ‘আইড, তােয়ালে দিয়ে যাও।’ সে বাথরুমে ঢুকে আমার হাতে টাওয়েল তুলে দিতে এলাে। পরণে তার পাৎলা ঘরোয়া পোষাক। পায়ে সিল্কের মােজা। সে উচু হয়ে বাথটাবের পাশে র্যাকে টাওয়েল রাখতে যাবে, হঠাৎ তার পােষাকের মাঝখানে বিরাট ফাক। আমি সঙ্গে সঙ্গে হাটু গেড়ে বসে ওর পােশাকের ফাক দিয়ে মাথা ঢুকিয়ে দিলাম। ব্যাপারটা এতাে তাড়াতাড়ি ঘটে গেলো যে আইডার আর বাধা দেবার সুযােগ হলো না। অথবা হয়তাে বাধা দেবার ইচ্ছাও তার ছিলােনা। মুহুর্তের মধ্যে ওকে তুলে ফেললাম বাথটাবে। ওর পােষাক খুলে ছুড়ে ফেললাম মেঝের ওপর। তবে হ্যা, পায়ের মোজা জোড়া অমনিই থেকে গেলো। কেননা মোজা পায়ে এ অবস্থায় ওকে ধারালাে মনে হচ্ছিলো অরো। আমি চিৎ হয়ে শুয়ে ওকে টেনে নিলাম বুকের ওপর। ক্ষ্যাপা কুত্তির মতো চটে গেছে ও। অাচড়ে কামড়ে লাফিয়ে দাপিয়ে অস্থির করে তুললাে আমাকে। আমার নুনুর মধ্যে সে চিমটি কাটতে লাগলো জোরে জোরে। ওকে টেনে তুলে, আমিও উঠে দাড়ালাম। ভাবখানা, কাছে থেকে ভালো করে চিমটি কাট। ছােট্ট যােনিটা রসে ভরে আছে। আমি ওর গলার কাছটাতে কামড়ে দিলাম, দাত লাগালাম কানের লতিতে। সুন্দর, সাদা পাছার ওপরও বাসিয়ে দিলাম দাতের স্পষ্ট দাগ। কারাে মুখে কোনো কথা নেই। আমাদের শেষ হলে সে গেলো নিজের ঘরে পােষাক পরতে। তার মুখে আনন্দের গুঞ্জন ধ্বনি। ব্যাস-এভাবেই শুরু হলাে। 

এই দিনটির পর থেকে সে কেবল অপেক্ষা করতে, উডরাফ কখন বাইরে যাবে আর কখন সে নিজেকে নিক্ষেপ করবে আমার ওপর। একদিন আমি বললাম তোমার ভয় করে না? হঠাৎ যদি ও এসে পড়ে?  সে তার চোখকে বিশ্বাস করবে না।’—বললো আইডা ভাববে ভুল দেখছে। তােমাকে আমার যা ভালাে লাগছে

……মনে হয়, তুমি সত্যি আমাকে পছন্দ করে। তাই না? : আমি ওইটা পছন্দ করি। একটা ছােট্ট ঘুষি দিয়ে আমি বললাম, আমি তােমার যােনিটা পছন্দ করি। তােমার ওই জিনিষটা সত্যি দুর্দান্ত,

কুত্তা। এই জন্যেই তো আমি তােকে ঘেন্না করতে চাই। বললাে আইডা : ঘেন্না করতে চাও। তা করোনা কেন ? : ওহ, কোনো কথা নয়। সে আবেগ জড়িত গলায় বললো ‘আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরাে। এখানে আমার স্তনের ওপর কামড়াও। তেমন শক্ত নয়। এখানে, হ্যা এইখানে। বলতে বলতে সে আমার আঙুল নিয়ে ঢুকিয়ে দিলো তারা ফাটার মধ্যে। : ঢোকাও সে অস্ফুট স্বরে বললো। তার চোখের তারা ঘুরছে। নিঃশ্বাস ছোট হয়ে আসছে। কিছুক্ষন পর লাঞ্চ খেতে বসে : তুমি কি এক্ষুনি ভাগবে ? আর কিছুক্ষন থাকা যায়না। জবাবে আমি ওর গায়ের পােষাক উচু করে ধরে কফি খেতে লাগলাম। বললামঃ এসো কফিটুকু খেতে খেতে একটু ঘাটাঘাটি করা যাক। : অসভ্য কোথাকার! সে বললো। কিন্তু আমার প্রস্তাব অনুযায়ী কাজ করলো। তােমার দু’টি আঙ্গল নিয়ে এটা ফাক করাে।’—আমি বললাম-এর রঙটা আমার খুব পছন্দ। মনে হয়, ভেতরে প্রবাল জড়াে হয়ে আছে। তুমি বলো, বিলের ল্যাওড়াটা মস্তবড়ো। আমি ভাবি, অতো ছােট্ট জায়গায় সে অতােবড়ো জিনিষটা ঢোকায় কী ভাবে।’ কথা বলতে বলতে পাশের মােমদানী থেকে একখানা মোমবাতি নিয়ে আমি ওর হাতে দিলাম ।-“দেখি, পুরোটা ঢোকাতে পারো কিনা ? সে পা ফাক করে কাজ শুরু করে দিলো। সে চেয়ে চেয়ে নিজের কীতি দেখছিলােও। সে পেছনের দিকে ঘুরতে শুরু করলাে। তারপর পাছা ঘােরালাে। আমি ওর পোঁদের তলা থেকে চেয়ারটা সরিয়ে মেঝেয় হাঁটু গেড়ে বসে ঘটনাটি লক্ষ্য করছিলাম অখণ্ড মনােযোগের সঙ্গে। : আমাকে দিয়ে তুই যা খুশি তাই কর-শয়তান কোথাকার! : তুমি এটা পছন্দ করো নয় কি ? মনে হলো, ওর সময় হয়ে গেছে। আমি সঙ্গে সঙ্গে মােমটা টেনে বের করে এক সঙ্গে আমার তিনটে আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম ওর ফুসে ওঠা পুষির মধ্যে।

আর কিছু করার নেই তােমার ? বললাে আইডা। আমি উঠে দাড়িয়ে ফ্লাইয়ের বােতাম খুলে ফেললাম আমার। সঙ্গে সঙ্গে সে খপ করে আমার নুনুটা ধরে নিয়ে নিজের মুখের মধ্যে পুরে চুষতে লাগলো। রগড়াতে লাগলাে জিহ্বা দিয়ে। যেন একটা ক্ষুধার্ত শকুন আমাকে ঠুকরে খাচ্ছে। : গড।’ সে বললো, আমি আগে কখনাে এটা করিনি। সে বাথরুমের দিকে দৌড় দিলো যেন বিষ খেয়ে ফেলেছে। আমি ভেতরে গিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লাম বিছানায়। ধরিয়ে নিলাম একটা সিগারেট। তারপর অপেক্ষা করতে থাকলাম ওর জন্যে। কেননা, আমি বুঝতে পেরেছিলাম, ঘটনা আরো গড়াবে। সে ফিরে এলো সিল্কের বাথরােব পরে। নীচে কিছুই নেই।

তােমারটা শিগগীর বের করো।’—সে বললো নিজের কাপড় চোপর খুলে ছুড়ে ফেলতে ফেলতে। তারপর ঝাপ দিয়ে পড়লাে আমার ওপর। আমরা দুজন দুজনকে জাপ্টে ধরলাম। ‘ওর যােনি ভিজে সপ, সপ, করছে।

তােমার শরীরে কী চমৎকার ঘ্রাণ।’ আমি বললাম। কীভাবে এই গন্ধ হয় ?

অনুমান করো তো? সে বিছানা থেকে টলতে টলতে চলে গেলো পাশের বাথরুমে। ফিরে এলে দেখি, হাতে পারফিউমের শিশি। সে তার হাতে খানিকটা মাখলাে এবং আমার গােপন অঙ্গে তা মাখিয়ে দিতে শুরু করলো। আমি যেন আগুনের মতাে জ্বলে উঠলাম এবার। আমি শিশিটা তার হাত থেকে কেড়ে নিয়ে পাগলের মতো মাখিয়ে দিতে শুরু করলাম ওর পা থেকে মাথা পর্যন্ত-শরীরের সর্বত্র। তারপর আমি দাত বসালাম ওর বগল তলায়, যােনির চুলের গােছা মুখে নিয়ে তা চিবুতে শুরু করলাম। এবং সঙ্গে সঙ্গে আমার জিহ্বাটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর পুষির ভেতরে। যেন একটা সাপ গর্তে ঢুকছে। তারপর প্রচণ্ড উত্তেজিত আমার শিটা সজোরে ঢুকিয়ে দিলাম জায়গা মতো। সেও উত্তেজিত হয়ে উঠলো ভীষণ। আমরা যে কতাে ভঙ্গীর আশ্রয় নিলাম, তার ইয়ত্তা নেই। কখনো ছােট টেবিলটার ওপর নিয়ে শোয়ালাম ওকে। কখনো বিদ্ধ অবস্থাতেই দু’হাতে উচু করে ওকে ধরে নিয়ে ঘুরে বেড়ালাম সারা ঘরময়। তারপর ওকে দু’হাতে ভর দিয়ে পা উচু করে হাঁটলাম। শিশ্ন বিদ্ধ আছে যথারীতি। কখনাে তা বের করছি, কখনাে ঢোকাচ্ছি। যাতে সে আরো বেশী উত্তেজিত হয়। তার ঠোট দুটো প্রায় ছিড়ে গেছে। সারা মুখে এবং শরীরের অন্যান্য জায়গায় নানা রকম দাগ। কোনোটা সবুজ, কোনােটা নীল। আমার মুখের ভেতরে আঠা আর শ্যানেল ১৭৬ ১/২-এর অদ্ভুত আস্বাদ। আমার নুনুটা ইঞ্চি দুই বেশী লম্বা হয়ে ফাটা ছেড়া রায়ের নলের মতো দুলছে। মনে হয়, কে যেন চিবিয়ে ওটার রসকষ সব বের করে নিয়ে গেছে। 

রাস্তায় বেরিয়ে খুব ক্লস্তি বােধ করলাম আমি। যেন হাঁটতেই পারছি না। ড্রাগ স্টোরে ঢুকে মল্টেড মিল্ক খেলাম বেশ খানিকটা। ভাবলাম, রাজকীয় সঙ্গমের কামড় বলে একেই। চিন্তা করছিলাম, উডরাফের সঙ্গে দেখা হবার পর অবস্থাটা কী দাড়াবে ?….

………অনেকে মনে করে, দীর্ঘ শিশ্নের অধিকারী হওয়াটাই জীবনের পরম পাওয়া। তাদের ধারনা, ওইটি মেয়েদের সামনে দোলাতে পারলেই কেল্লা ফতে। হ্যা, প্রকাণ্ড পুরুষাঙ্গ ছিলো বিল উডরাফের। যেন ঘোড়ার ধন। মনে পড়ে, আমি প্রথম যেদিন ওটা দেখি, আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হয়েছিলাে। যেন নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। আইডাও নিশ্চয়ই তা দেখেছে। তার তো ওর ক্রীতদাসী হয়ে থাকবার কথা। বিশেষ করে দীর্ঘ শিশ্ন সম্পর্কিত ওইসব প্যাচালে যদি বস্তু কিছু থেকে থাকে। এটি আইডাকে আকৃষ্ট করতে বটে, কিন্তু ভুলভাবে। সে সব সময় আড়ষ্ট হয়ে থাকতে ওই অতিকায়ের সামনে। খুবই সংকুচিত বোধ করতে আইভ। এবং তাকে যতােবারই বিল লাগাতে, ততোবারই তার যােনি ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হতে থাকতাে। মনে হয়, বিল ওর বুকে অথবা বগলে নুনু ঠেসে কাজ সারতো আর আইডাও মনে হয়, ‘ওটাই উপভােগ করতে ভালোবাসতো। যদিও উডরাফের মাথায় যে এ চিন্তা আসতে পারেনা, আমি তা জানি। তাহলে তারা কীভাবে কি করতো এসব ? কে জানে বাবা! “আইডা ভেরলেন। আমার একটা ইচ্ছে ছিলো, তার সঙ্গে একবার দেখা করবাে। কিন্তু সেই টাটকা মসৃন যােনিটা কি আগের মতােই আছে ? তা কি করে সম্ভব। এতােদিনে নিশ্চয়ই জায়গাটা অনেক ছড়িয়েছে। বড়াে হয়েছে বৃত্ত তবুও, এখনো যদি তা থেকে আঠা বেরােয়-যদি পাছাট। এখনাে নরম থেকে থাকে—আমি এখনো প্রস্তুত। এসব কথা চিন্তা করে আমি মনে মনে বেশ গরম হয়ে উঠলাম উত্তেজিত হয়ে উঠলো আমার শিশ্ন। ………

…….ডাক্তার কীভাবে তার যোনি পরীক্ষা করেছে তার বর্ণনা শুনে বড়ােই রহস্যময় মনে হয় মঙ্গেকে।

: তা, ডাক্তার হিলারী তােমাকে কীভাবে পরীক্ষা করলেন? আমি জিজ্ঞেস করি। মঙ্গে অশ্লীল ভঙ্গীতে হাসলো। সে খারাপ খারাপ কথা বলবার সময় এরকম হাসে।

: তিনি কী করলেন?

: ওহ, তেমন কিছু নয়, সত্যি বলছি । সে যোনিটা ফাক করলে আঙুল দিয়ে।’-লক্ষ্য করলাম, সে আমার যােনি বললাে না। অবশ্য তার আঙুলের ওপর রাবার লাগানো ছিলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই মঙ্গের যােনির রোমগুচ্ছের ওপর আমি আলতােভাবে আঙুল বুলোতে লাগলাম। অতীতের কতো কথা মনে হচ্ছিলো আমার।

: দেখি না তােমার কী হয়েছে ? আমি বললাম, আমাকে দেখতে দেবে?’ ফিসফিস করে কথা বলতে বলতে আমি ওর যােনির ওপর আঙুল ছোয়ালাম। ফুটো দিয়ে রস গড়াচ্ছে। আমি সামান্য চাপ বাড়াতেই তার দুটি পা আর একটু ফাক হলো। 

: এখানে ক্ষতটা কি এখানে?’ আমি তার গা ঘেষে বসে বললাম। তার দু চোখ আধ খোলা। সে এমন ভাবে মাথা নাড়লো যাতে হ্যা বা না দুটোই বোঝায়। আমি ওর আরো একট, ঘনিষ্ট হয়ে আরো দু’টি আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম যােনির মধ্যে। ওর কাধের ওপর একটা হাত তুলে দিয়ে আমার দিকে টেনে অনলাম। আমার আঙুল গুলো যথারীতি নড়াচড়া করছে জায়গামতো। রসে ভরে যাচ্ছে আমার হাত। আমি ওর হাতটা খপ করে ধরে নিয়ে আমার ফ্লাইয়ের মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম সরাসরি। বোতাম-কীভাবে খুলে গেলো, জানিনা। যেন ম্যাজিক। সে আমার নুনুটা হাতে নিয়ে অভ্যস্ত ভঙ্গীতে রগড়াতে শুরু করলো। অল্প ক্ষনের মধ্যেই বাধ ভেঙ্গে গেলো। আমরা পরিণত হয়েছি দু’টি আদিম মানব মানবীতে। ওর অসুখ, তাই মাঝে মধ্যেই উহ করে উঠছে। কিন্তু সঙ্গমে ক্ষান্ত দিচ্ছেনা। প্রায় শেষ মুহুর্তে আমি বিপুল বিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছি—হঠাৎ—দরজায় করাঘাত। কী সর্বনাশ । আমরা দুজনেই এমন চমকে উঠলাম, যেন এক্ষুনি হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাবে। সে-ই আমার কাছ থেকে মুক্ত হয়ে দরজার দিকে দৌড়ে গেলো।

………বলতে বলতে হঠাৎ ওকে আলিঙ্গনাবদ্ধ করলাম। জবাবে সে তার ঠোট দুটো বাড়িয়ে দিলো। আমিও আমার জিহ্বাটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর গলার ভেতরে। ওর শরীরটা আমার দিকে আরো একটু ঘনিষ্ট হয়ে এলো। (জলদি জলদি- কালির গলা যেন এখনাে শুনতে পাচ্ছি)। হ্যা, আমি তাড়াতাড়িই করবো। আমি মনে মনে আওড়ালাম কথা ক’টি। তারপর ওর গাউনটা উচু করে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম ওর গোপন অঙ্গে। আর কী আশ্চর্য –সে আমার ফ্লাই খুজে বের করলাে স্ত্রস্ত হাতে। বােতাম খুলে করতলগত করলো সে আমার শিস্ন। আমি ওকে দেয়ালের সঙ্গে চেপে ধরে নুনুটা সােজা ঢুকিয়ে দিলাম ওর যােনির মধ্যে। তারপর যা শুরু হলাে, তা বর্ণনা করা কঠিন। তার আচরণে আমার এটাই মনে হচ্ছিলো যে আমার পুরুষাঙ্গটি ঠিক আমার নয়—তারই নিজস্ব সম্পত্তি। আমরা দাড়ানো অবস্থাতেই চালাচ্ছিলাম। মঙ্গে প্রস্তাব দিলাে ফ্লোরের ওপর শুয়ে পড়তে।

: তোমার ঠাণ্ডা লাগবে।’ আমি বললাম। ও লাগুক সে জবাব দিলো। তারপর আমার প্যান্ট-ট্যান্ট খুলে নীচে ফেলে দিলাে। আমি আমার নুনুটা পুরাে ঢুকিয়ে দিয়েছি। ও কাম-তাড়নায় অস্থির হয়ে হিস হিস করে বললাে, “ওহ্ আমি আর পারছি না। তােমার অণ্ডকোষ সুদ্ধ ঢুকিয়ে দাও। সে তৃপ্তিতে দু’চোখ মুদে ফেললাে। আমি ওর ওপর ঝাপিয়ে পড়তে চাই না এখন। আমি এক্ষুনি বেরিয়ে পড়বে। কিন্তু পারলাম না। তার আবেদনের গভীরতার কাছে আমাকে আত্মসমর্পন করতেই হলাে। (জলদি জলদি।—কিন্তু আমি তো এ আশ্বাসও পেয়েছি যে, সে মরে নি) আমি না হয় একটা ট্যাক্সি নেবো। কতোক্ষণ লাগবে পৌছাতে? দু’এক মিনিট দেরী হলে ক্ষতি কি? কে বুঝতে পারবে—আমার দেরী হবার আসল কারণ? (ঠিক আছে, চলুক গাড়ি, চলুক মজা•••লুটে নাও আনন্দ)। সে বুঝতে পেরেছে আমি আর দৌড়বো না। সে বুঝতে পেরেছে, যতোক্ষণ ইচ্ছে আমাকে সে আটকে রাখতে পারবে। অনেক ক্ষণ পর, আমি আমার শিশ্নটা একটু বাইরে বের করেছিলাম। কিন্তু সে তক্ষুনি আবার তা ঢুকিয়ে দিলে হাত দিয়ে। আমি তখন পরিপূর্ণ ভাবে প্রবিষ্ট হলাম। কয়েকটি আঘাত। ব্যাস– ওর হয়ে গেলাে। যেন পাগল হয়ে গিয়ে দাপাদাপি করতে লাগলাে সে আমাকে জাপ্টে ধরে। তারপর গোঙাতে গােঙাতে শুয়ে পড়লো চিৎ হয়ে।………

…….অতো সহজ নয় ব্যাপারটা। সপ্তাহ খানেক কেটে গেলাে। সঙ্গমহীন। কিন্তু যারা প্রতিদিন একই রাত্রে একাধিকবার মিলিত হয়, তাদের পক্ষে ব্যাপারটা হৃদয় বিদারক। একবার ভেবেছিলাম কনডম ব্যবহার করলে কেমন হয়। কিন্তু বস্তুটি খুবই ক্ষতিকর। একমাত্র উপায় ছিলো হস্ত মৈথুন। আমরা ওইভাবেই চালাতে লাগলাম ঠ্যাকা কাজ। সত্যি বলতে কি এটাও যেন একটা আবিস্কারের মতো মনে হতে লাগলো আমার কাছে। আমি মানসিকতার কথাই বলছি। আলিঙ্গনাবদ্ধ অবস্থায় আমার পাশে শুয়ে মােনা যেন হয়ে উঠেছিলো কেমন অচেনা, রহস্যময়ী। ওর পুষির মধ্যে আঙ্গুল চালিয়েই আমি বের করে নিলাম এক রোমহর্ষক কাহিনী। যা কোনােদিনও আমাকে সে বলেনি। আমার আঙ্গুলের খেচায় ওর গর্ত থেকে বেরিয়ে এলো রস•••মোনার ভাষায়-নোংরা।’ মােন উগরে দিলো সেই অবিশ্বাস্য কাহিনীও। গাড়িতে চড়ে তিন অদ্ভুত আগন্তুকের সঙ্গে তার নৈশ অভিযানের গল্প। তখন সে ডান্স হলে কাজ করে। সে মুখে একরকম বললেও আমি প্রকৃত অবস্থাটা আঁচ করে নিলাম।••••••• ভাবলাম, পরিবারের স্বার্থে, নগদ পঞ্চাশ ডলার হাতে পেয়েই সে অচেনা দুই বদ ইতালীয়ের হাতে সপে দিয়েছিলো নিজেকে গাড়িতে চেপে, অন্যের নজর এড়িয়ে কোলের ওপর মাগি বসিয়ে মজা লােটা নতুন কিছু নয়। মদফদও কষে গেলা হয় সে সময়। যাই হােক, গাড়িতে উঠে মােনা নাকি মদ খাবার ভান করছিলো; কিন্তু খায় নি। অরা গলা পর্যন্ত গিলেছে। অবশ্য চুমু জিনিষটা খেতে বা খেতে দেবার ব্যাপারে মোনার কোনো সংস্কার নেই। ব্যাপারটা তার কাছে তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু লোক দুটো যেভাবে তার পাছা টিপতে থাকলো, আর হাটুর ওপর দিকে নিজে দের হাত চালিয়ে নিয়ে যেতে থাকলাে, তাতে ঘাবড়াবার কথাই। এবং দু’জন একই সঙ্গে—ভাবো একবার । গাড়িতে ছিলাে আরো দুটি মেয়ে। তারা চলন্ত গাড়িতে সীট বদলবদালি করে কায়েকবার চালাচ্ছিলো অভ্যস্ত ভঙ্গীতে। কিন্তু ওরা ছিলো বাজারের মেয়ে। ওরাও ভেবেছিলো, মোনা যা তা মেয়ে নয়। টম হ্যারি ডিকের সঙ্গে শােয়না। তাই মোনার প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে তারা পেছনে এসে তাকে সামনের ভদ্রগােছের লােকটার পাশে বসতে দিলো। তার পর নিজের পুরুষদের কোলে গিয়ে টপাটপ বসে পড়লাে। তাদের পাছার কাপড় অবলীলাক্রমে সরে গেলো। তারপর হেসে হেসে, সিগারেট খেতে খেতে এমন ভাবে নড়াচড়া করতে শুরু করলাে যাতে মরদদের আনন্দে কোনাে ব্যাঘাত না-ঘটে।……..

……….: তারপর হাতটা আবার ধরে তার কোলের ওপর রাখলো। তার ফ্লাই খোলা। নুনুটা খাড়া হয়ে আছে। দুলছে, উরি বাস্। অতো বড়ো একটা ডাণ্ডার কথা ধারনাও করা যায়না। আমি ভীষণ ঘাবড়ে গেলাম। ঝাপটা দিয়ে ছাড়িয়ে নিলাম নিজেকে। সঙ্গে সঙ্গে সে গাড়িটা থামিয়ে আমাকে ধাক্কা মেরে বাইরে ফেলে দেবার চেষ্টা করলো। আমি বললাম, ‘আমাকে ফেলে দিও না। গাড়িটা আস্তে চালাও। যা করো পরে কোরো। অতাে তাড়া কীসের? •••আমার বুক থর থর করে কাঁপছে। সে রুমালে মুখ মুছে, আবার চালিয়ে দিলাে গাড়ি। মুখে অশ্লীল, অশ্রাব্য কথা। উঃ যা নোংরা-মাগাে, ভাবা যায়না। ………

……..: তাহলে শোনো-সে বললো, “তােমার মতাে মেয়েকেই চাই। তােমাকে করতে চাই অনেকটা সময় নিয়ে। তুমি তো কুমারী নও। তাহলে আর এতো ধানাই পানাই কেন? কতোবার শুয়েছে, তার হিসেব আছে নাকি? তােমার পুষি হা হয়ে গেছে কবেই তাে?” এই সব কথা সে বলতে থাকলো। ……মোনা বলে চললাে; এমন কি পেছনের সীটে বসা লোক গুলােও তাকে রেপ করার জন্যে ক্ষেপে উঠলাে। সে তো ঘেমে উঠলো আরো। এখন উপায়? তখন সে এমন একটা ভাব দেখাতে শুরু করলো, যেন একজনের পর একজনের কাছে সে দেহদান করবে। সামনেযর শয়তানটা তার এ ইঙ্গিতে তক্ষুনি গাড়ি থামিয়ে তাকে নিয়ে বাইরে যাবার জন্যে তৈরী। ও আস্তে চালাও। আমি তখন বললাম, আমি পরে দেবাে তােমাকে। আমি চাইনা, একই সঙ্গে সবাই আমার ওপর ঝাপিয়ে পড়ুক। কথা শেষ করে আমি ওর নুনুটা হাতে নিয়ে রগড়াতে শুরু করলাম। জিনিষটা এক মিনিটের মধ্যে লৌহদণ্ডের মতো শক্ত হয়ে উঠলো। আকারেও তা বহুগুন বড়ো হয়ে উঠলো আগের চেয়ে। যীশু —আমি জীবনেও এতে ভয় পাইনি। সে অবশ্যই একটা পশু। সে তার অণ্ডোকোষ জোড়াও গুজে দিলো আমার হাতের মুঠোয়। সেও এক বিশাল ব্যাপার। আমি তার অণ্ডকোষ জোড়া ঝাকাতে লাগলাম, যাতে আগে ভাগেই ওর বীর্য পাত ঘটে যায়।••• : শােনাে। আমি বৃহৎ অশ্ব-শিষ্মের গল্পে উত্তেজিত হয়ে বললাম, এসো, আমরা খােলাখুলিই আলাপ করি। আচ্ছা, অমন ঢাউস নুনুটা হাতে নিয়ে চটকাতে চটকাতে তােমার নিশ্চয়ই একবার ধর্ষিত হতে সাধ জাগলো, তাই না?

: রোসো। সে বললো। তার চোখ চকচক করছিলো। আমার হস্ত লাঘবক্রিয়ায় তার মুত্রদ্বার ইতিমধ্যে ভিজে সপ সপ করছে। আমাকে এক্ষুনি কুপোকাৎ করো না। সে মিনতি জানালো, তাহলে তো আমি গল্পটা শেষ করতে পারবে না। যীশু-আমি কখনাে ভাবিনি, তুমি এমন করে পুরাে কেচ্ছাটা শোনবার জন্যে গোঁ ধরবে। বলতে বলতে সে তার পা দুটোকে আমার হাতের ওপর এগিয়ে দিলো। যাতে সে বেশী গরম না হয়ে ওঠে। শোনো, আমাকে চুমো থাও।’—বলতে বলতে সে তার জিহ্বাটা সোজা ঢুকিয়ে দিলাে আমার গলার ভেতরে ।-ওহ, এখন আমাদের সঙ্গমরত হওয়া দরকার আর পারিনা। আর সহ্য করতে পারিনা। এটা একটা অত্যাচার। তুমি এতো তাড়াহুড়ো করছে। ওহ, আমি পাগল হয়ে যাব গাে।’

অত ক্ষেপে যাচ্ছো কেন? আমি বললাম, তারপর কী ঘটলাে বলবে তাে! লোকটা কী করলাে ?

: সে আমার ঘাড়ে ধরে, আমার মুখটা তার কোলের ওপর সজোরে চেপে ধরলাে। বললো, তােমার কথা মতােই কিন্তু আমি গাড়িটা আস্তে চালাচ্ছি। তুমি রগড়ে যাচ্ছে রগড়ে যাও। তারপর আমি তােমাকে লাগাবাে। কষে লাগাবাে খন। আমি ওর নুনুটা দেখে অবাক হয়ে গেলাম। মনে হলো কামড়াই! সত্যি বলছি ভ্যাল। আমি এরকমটা আর জীবনেও দেখিনি। তখন যেন আমার আত্ম-সমর্পিত অবস্থা। যেন তখন সে আমাকে যা খুশি তাই ই করতে পারে।

: তুমি জানো, আমি কি চাই!’-লোকটা বললো, তোমার জিহ্বটাকে কাজে লাগাও। এর আগেও নিশ্চয়ই মুখে নুনু নিয়েছে। কি নাও নি?’ বলতে বলতে সে আমার মুখের মধ্যে তার শিশ্নটা দ্রুত ওঠানামা করতে শুরু করে দিলাে। সারাটা সময় আগের মতােই সে আমার ঘাড়টা তার কোলের ওপর চেপে ধরে রাখলো। আমার তো প্রায় পাগল হয়ে যাবার অবস্থা। হঠাৎ তার এসে গেলো। উহ,ফী ভয়ঙ্কর ব্যাপার। আমার মনে হলাে, বীর্যের সেই স্রোত আর কখনো ফুরোবে না। আমি চট করে মুখটা হ্যাচকা টানে সরিয়ে আনতেই—যেন যাঁড়ের বীর্যে আমার মুখচোখ ভরে গেলো। এমন সময় আমার নিজের অবস্থাই হয়ে উঠেছিলো কাহিল। একটা ভিজে মােমবাতির মতো আমার পুরুষাঙ্গটি লাফিয়ে উঠছিলো বারবার।

সিফিলিসই থাকুক আর যাই-ই থাকুক আজ রাত্রে আমি এক রাউণ্ড লাগাবোই। আমি মনে মনে ভাবলাম। আর মোনা বলে চললো তার গল্প। কীভাবে এক হাতে গাড়ি ড্রাইভ করতে করতেই লােকটা তাকে পেড়ে ফেললো। এবং ওই অবস্থাতেই চিৎ করে শুইয়ে রেপ করতে লাগলো, তার রুদ্ধশ্বাস বর্ণনা। কারবার চলছে আর গাড়িটা মাতালের মতো আঁকাবাকা হয়ে ছুটছে। কখনো রাস্তার বা পাশে কখনাে ডান পাশে ছুটে যাচ্ছে গাড়ি। ওই অবস্থায় সে দু’ আঙুলে কীভাবে ওর পুষি হাঁ করিয়ে তার মধ্যে টর্চের ফোকাস ফেললাে, ঠোটের ফfকে যেরকম গুজে দেয় সেরকমভাবে কী কায়দায় যােনির ফাঁকে সিগারেট গুজে দিলাে, কী ভাবে পেছনের একজন তার মুখের মধ্যে নিজের নুনু ঠেলে দিতে চেষ্টা করলাে; কিন্তু বেহেড মাতাল বলে কিছুই করতে পারলো না—সব ফিরিস্তি দিতে লাগলো মােনা। বললো, গাড়ির অন্য মেয়েগুলো সম্পূর্ণ ন্যাংটো হয়ে পচা পচা গান গাইছিলো। গাড়িটা কতোক্ষণ ছুটবে, কোথায় পৌঁছবে তা কারো জানা নেই। বােঝাই যায়, লােকগুলাে যাচ্ছে তাই ধরনের খারাপ লোক। যা খুশি তাই করতে পারে। মােনা সর্বক্ষণ একটা চিন্তাই করছিলো যে, কীভাবে এই লম্পটগুলাের হাত থেকে ছাড়া পাওয়া যায়। সে ওদের কাজ কারবার দেখে ভয়ে কাঠ হয়ে গিয়েছিলো। সামনের লােকটা বারবার বলছিলাে

: রোসো তুমি সুন্দরী কুন্তী, আমি তােমার পাছা মারবো! তােমার বয়েস কতাে? রােসো মাগি-বলতে বলতে সে নিজের নুনুটা হাতের মুঠোয় নিয়ে নাচাচ্ছিলো। বলছিলো, ‘তুই কি জানিস, আমি তােকে কতােবার লাগাতে পারি। অনুমান করে বল না?”—মােনা বলতে পারতো ‘দু’বার ? তিনবার? বলতে পারতাে, ‘আমার তো মনে হচ্ছে, তুমি ভালোভাবে কখনো কাউকে করতে পারেনি ? লােকটা ক্ষ্যাপা গলায় বলে যাচ্ছিলো, “কি রকম লাগে তোমার, বােনটি ? আমি ঢুকিয়ে দেবার পর আমারটা আরো দু’এক ইঞ্চি বেশী লম্বা করে ফেলতে পারি, জানাে? তােমার একেবারে—যাকে বলে—সেই আগ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকবে জিনিষটা। তোমার কেমন লাগবে তখন, বলােতাে? তবে কথা হলাে, তোমাকে আমি একবার যুৎ মতাে লাগাতে পারলে তােমার এক মাসের জন্যে আর চিন্তা নেই।’—এই হলাে তার কথার নমুনা।

: যীশুর দোহাই !এই জায়গায় থেমাে না ।’—আমি, চেচিয়ে উঠলাম। 

: তারপর কি হলো? তারপর ?

: কী আর হবে। লােকটা গাড়ি থামালো একটা মাঠের ধারে মেয়েগুলাে ত্রস্ত হাতে কাপড় পরছিলো। কিন্তু মেয়ে গুলোকে একটা সুতাে পর্যন্ত পড়তে দিলাে না ওরা। তারা কাপতে লাগলে ঠক ঠক করে। একটা মেয়ের গালে ছিলো ব্যাথা। সে মাঠের ওপর কাটা কলা গাছের মতাে পড়ে কোকাতে শুরু করলাে। আর একজন বোধহয় জোড়হাতে প্রার্থনা জানাতে চেয়েছিলো, কিন্তু ভয়ে তার গলা দিয়ে কোনাে আওয়াজই বেরুচ্ছে না। সামনের লােকটা গাড়ির দরজা খুলে দেবার সঙ্গে সঙ্গে আমি লাফ দিয়ে নীচে নেমেই মাঠের ওপর দিয়ে দৌড় দিলাম।’ বললাে মােনা। আমার জুতাে খুলে কোথায় পড়ে থাকলো। পা কেটে ছিড়ে রক্তারক্তি। আমি পাগলের মতাে ছুটছিলাম। আর সে ছুটছিলো আমার পেছনে পেছনে। দেখতে না দেখতেই লোকটা আমাকে পাকড়াও করে ফেললাে। অামার কাপড় খুলবার সময়টাও তার হাতে নেই। সে ফাস করে ছিড়ে ফেললাে আমার পােষাক। দেখলাম, তার হাত উঠছে ওপরের দিকে। পর মুহুর্তে আমার চোখের সামনে ফুটে উঠলো একরাশ তারা। আমি চিৎ হয়ে আছি। আমার পিঠে ফুটছে সূচ। ওপরের আকাশে চকচক করছে রাশি রাশি সূচ। সে আমার ওপরে চড়াও হলো একটা মুতিমান জন্তুর মতাে। মনে হলো, আমার হাড় গােড় ধুলাে হয়ে যাবে। সে আমার নাকে, মুখে, চোখে, কানে, কাধে, বুকে মারতে মারতে ক্ষিপ্ত জানোয়ারের মতাে ধর্ষণ করতে লাগলো আমাকে। মনে হলো, আমার দেহের কোনাে একটি অংশও আর অক্ষত অটুট নেই। যখন সে আমার ওপর থেকে সরে গেলাে, মনে হলাে, তার শেষ হয়েছে। আমি কঁদিতে শুরু করলাম। ‘চোপ।’—লােকটা গর্জে উঠলো—‘নইলে মুখের ওপর লাথি মারবো।” আমার মনে হচ্ছিলো, আমি কাচের ওপর শুয়ে আছি। আমি শুয়ে আছি। লােকটাও চিৎ হয়ে শুয়ে বললো, “হাত লাগাও।’ নুনুটা তেমনি বিশাল, শক্ত, দাড়ানাে। আমি ভাবলাম, দেয়া যাক ঝামেলাটা চুকিয়ে। কিন্তু শয়তানটা হুকুম দিলাে মুখ লাগাও। তাড়াতাড়ি। সে খুব হাফাচ্ছিলো শুয়ে শুয়ে। মুখটা হাঁ হয়ে আছে তার। সে আমাকে টেনে নিজের ওপর নিয়ে ফেললো। তারপর আমাকে ধরে ওঠানামা করতে লাগলাে পালকের মতোই। আমাকে নিয়ে লোফালুফি করতে লাগলো-যেন আমি এক টুকরো রাবার।

: এটাই ভালো, তাই না। এখন তুই লাগা কুত্তী। লোকটা বললো। আর আমি ওর বাহুর বাঁধনে আটকা পড়ে প্রানপন শক্তিতে আরম্ভ করলাম বিপরীত বিহার! তােমার গা ছুয়ে বলছি ভ্যাল। যৌনপ্রবৃত্তি আমার মধ্যে তখন এক ফোটাও ছিলােনা। কেবল এটাই অনুভব করতে পারছিলাম যে, একটা লাল তেলােয়ার আমাকে বারবার এফোড় ওফোড় করছে।’ 

এদিকের ঝামেলা খতম!’—লােকটা বললো-“এবার এইদিকে। বলতে বলতে সে আমাকে দুহাত দিয়ে উচু করে তুলে সজোরে বসিয়ে দিলো তার শিশ্নের আগায়। একটা শুলের মতো নুনুটা ঢুকে গেলো সোজা আমার পোদের ভিতরে। তারপর ওর অণ্ডকোষ জোড়া জোর করে আমার হাতের মধ্যে গুজে দিয়ে হুকুম দিলে, ‘টিপে দে মাগি। যদি একটু ব্যাথা পাই, তবে এই মাঠের মধ্যে পুতে ফেলবে। কিন্তু অল্পক্ষনের মধ্যেই, একটা ঘটনার মতােই পশুটার বীর্যপাত হলো। যেন জল প্রপাতের নীচে শুয়ে আছি আমি। আমার মুখ চোখ, পাছা থেকে শুরু করে সারাটা শরীর ভরে গেলো সাদা, আঠালো, গরম বীর্যে। “তাের গুষ্টি মারি—এই অস্ফুট, পাশবিক গােঙানিটুকু আমার কানে আসার সঙ্গে সঙ্গে সে একটা পাহাড়ের মতাে ধসে পড়লো আমার ওপর। তারপর আমার আর কিছু মনে নেই। অনেক ক্ষন পর চেতনা ফিরে এলে দেখি, শীতার্ত, উলঙ্গ, রক্তাক্ত দেহ নিয়ে আমি মাঠের ওপর পড়ে আছি। মাঠের এই জায়গাট ভিজে এবং আশে পাশে জন- প্রাণীর নাম নিশানাও নেই। আমি একা।…….

……….ফলে এক সিনেমা হলে মােনাকে ক্যাশিয়ারের চাকরি নিতে হয়। হলের মালিক ছিলাে ……..বয়েস চল্লিশের ওপর। বেশ কামুক ধরনের মানুষ। মালিক তার কিশােরী ক্যাশিয়ারকেও উপহার দিতো মাঝে মধ্যে। …… একদিন রাত্রে ডিনারের পর লোকটা তাকে নিয়ে গেলো থিয়েটারে। থিয়েটারে যাবার আগে সে মােনাকে জিজ্ঞেস করলাে—সে এখনো কুমারী কিনা। মােন বললো হা। সে ভেবেছিলাে, এটাই হবে তার রক্ষা কবচ। কিন্তু, অবাক হয়ে সে লক্ষ্য করলো, লােকটার দুটি চোখ খুশিতে চকচক করছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই লােকটা অকপটে তার মনের কথা খুলে বললাে। জানালো, কুমারী মেয়েদের কুমারীত্ব হরণ করাই তার একমাত্র নেশা। সে বহু মেয়ের কুমারীত্বের অবসান ঘটিয়েছে। এবং বিনিময়ে তাদের হাতে তুলে দিয়েছে প্রচুর টাকা। সরাসরি প্রস্তাব দিয়ে সে মোনাকে আশ্বস্ত করলো যে এতে তার কোনো ক্ষতি হবে না। এ জন্যে তাকে দেবে নগদ এক হাজার ডলার। এমনকি সে আগেই মােনাকে টাকাটা দিয়ে রাখতে চাইলো। তাড়া লাগাচ্ছিলো মােনাই বরং। কিন্তু, লােকটি বেশ ধীরগামী। মোনার মধ্যচ্ছদা ছিড়তে লােকটার সাতদিন সময় লাগলো। যৌনতায় লােকটা ছিলো নম্র, সহিষ্ণ। বাজে কথা মােটেই বলতো না। যেমন অন্য পাঞ্জিরা বলে থাকে। বরং যৌনাচারের খুটিনাটি নিয়ম সে শিক্ষকের মতােই শেখাতো তাকে। একদিন মােনা খুবই উত্তেজিত হয়ে উঠলো যখন সে তার পুরুষাঙ্গ দিয়ে ওর ঠোটের চারদিকে ঘষতে শুরু করলো। সে এক সাংঘাতিক রকম উপভােগ্য ব্যাপার।

: তুমি সত্যি উপভােগ করলে ? আমি জিজ্ঞেস করি।

: উপভােগ মনে। আমি পাগল হয়ে গেলাম। শক্ত করে ওকে জাপ্টে ধরে আমার ওপরে এনে বললাম, “কর, কর ? আমাকে কর,। সেই সঙ্গে চুমো খেতে লাগলাম ওর মুখে অনবরত। সেও নিজের ওপর সমস্ত নিয়ন্ত্রন হারিয়ে আমাকে ধর্ষণ করতে শুরু করলো। রেতঃপাত হলে আমার তিনবার । কিন্তু তবু যেন পিপাসা মেটে না। আমার কী ক্ষতি হতে পারে, সে কথা আমি একবারও ভাবলাম না। ………

………আমি একটা ক্যাবে চাপিয়ে ওদের বাড়িতে নিয়ে গেলাম। ওদের নিয়ে নিরাপদে ঘরে ঢুকলাম প্রচণ্ড বজ্রপাত এড়িয়ে। সামান্য আগে কোণের ওই ক্যাথলিক চার্চের ওপর বাজ পড়েছে। ঘন্টাটা ভেঙ্গে টুকরো টুকরো। গির্জার ভেতরে এক প্লাস্টার কুমারী চুরমার। পাদ্রী এতে অবাক হয়েছে যে প্যান্টের বােতাম লাগাবারও সময় পায়নি। তার অণ্ডকোষ দু’টো ঝুলছে পাথরের মতো। মঙে ওপর তলায় ঘুম পাড়িয়ে রেখে এলো মেয়েকে। মেলাইন আমাদের দিকে তাকাচ্ছে অর্থপুর্ণ দৃষ্টিতে। প্রচণ্ড আওয়াজে বাজ পড়ছে। চমকাচ্ছে বিদ্যুত। মেলাইন খুব ভয় পাচ্ছে তাতে। আমি একটা বড়ো আয়নার সামনে দাড়িয়ে আমার শিশ্নটিকে আনন্দের সঙ্গে লক্ষ্য করছিলাম। হঠাৎ পাশে দাড়ালো মঙে। বললাম, কাপড় খােলো। ও বললো, ‘তোমার খিদে পেয়েছে বুঝি? আমি ওকে দু’হাতে শক্ত করে ধরে আমার দিকে টেনে আনলাম। সে একটা পা উচু করে আমার খানিকটা সুবিধে করে দিলাে। আয়নায় সব দেখা যাচ্ছিলো। ও যাতে ভালোভাবে দ্যাখে, সে জন্যে ওকে আমার কোলের ওপর কায়দা করে বসালাম। এই দৃশ্য দেখে ও যেন ক্ষেপে গেলো। আমাকে পা দিয়ে আঁকড়ে ধরে বললো, “করাে করো। সে যেন ভিক্ষে চাইছে, আমাকে লাগাও, আমাকে লাগাও। বললে বলতে আর আমার জন্যে অপেক্ষা না করে নিজেই আমার নুনু নিয়ে ওর যোনির মধ্যে পুতে দিলো। আয়নায় দেখা যাচ্ছিলো সমস্ত কিছুই। এক পর্যায়ে সে কামার্ত ধ্বনিতে মুখর হয়ে শুয়ে পড়া মেঝেতে। বললো, ‘ভালো করে লাগাও, পুরোটা ঢুকিয়ে দাও। আমার কোনো ক্ষতি হবে না। যা ইচ্ছে করো। তােমার যা খুশি তাই করো। ওর কথা রাখতে গিয়ে আমি যে পর্যায়ে পৌছলাম, তাতে মনে হলো, পেশীর গুচ্ছের নীচে আমাকে কবর দেওয়া হয়েছে। আমি ওর স্তন চটকাতে লাগলাম। দুধের বোটা নখের মতােই ধারালো।সে শীৎকার করে উঠলো। বললো, ‘বের কোরোনা, আমি মরে যাবো, মরে যাবো। বলতে বলতে একটা আর্তনাদ। এবং সঙ্গে সঙ্গে সে রেতঃস্রোতে ধুলিস্মাৎ। সে পড়েই আছে। তার পা দুটো আমাকে আঁকড়ে ধরে আছে সাড়াশির মতো। তার যোনির মুখে ছোট্ট একটি পতাকা উড়ছে পত পত করে ! দোয়া মােছার পর সে আমার নুনুতে পাউডার দিয়ে দিলো। পাউডার লাগালো নিজের লোমশ যোনিতে। তারপর আমরা ঘর গরম করার জন্যে গ্যাস জ্বালিয়ে মদের পেয়ালা নিয়ে মুখোমুখি বসলাম। অদ্ভুত একটা অনুভূতি হচ্ছিলো আমার। যেন নতুন করে পরিচয় হচ্ছে আমাদের। সে প্রায়ই আমাকে চুমো খাচ্ছিলাে। আমিও যখন তখন আঙ্গুল চালাচ্ছিলাম ওর পুষির মধ্যে। আমি ঘনিষ্টভাবে এগিয়ে গেলে ও আমার হাত ধরে খপ করে মুখে পুরে ফেললো আমার পুরুষাঙ্গ। তারপর মুখ দিয়ে কামড়াতে লাগলো দাত বাচিয়ে।

: তুমি কি এখুনি চলে যাবে ? সে জিজ্ঞেস করলাে। ও যদি তুমি যেতে বলো আমার জবাব।

আমি কী দোষ করলাম, বলোতাে?—মঙে বললাে। ওকে কীরকম অচেনা মনে হচ্ছে যেন আমার। বিশ্বাস হতে চায় না, ওর সঙ্গে এতো গুলো বছর আমি কাটিয়েছি।

: মনে হয়, দোষ আমাদের দুজনেরই। আর একট, মদ গ্লাসে ঢালতে ঢালতে আমি বললাম।

……সে মদ আনতে রওনা হলো তৎক্ষনাৎ। আমি লাফ দিয়ে তার হাতের কব্জিটা ধরে ওর পাছার ওপর চুমো খেলাম।

: আমাকে যেতে দাও’—সে অনুনয় করলে, এক মিনিটের মধ্যে আমি ফিরছি । সে ওপর থেকে নামার সময় কার সঙ্গে যেন ফিস ফিস করে কথা বলছিলো। আমার সামনে পা টিপে টিপে এসে বললো, ‘গায়ের ওপর কিছু দাও। এলসি আসছে ! আমি বাথরুমে গিয়ে গায়ে টাওয়েল জড়ালাম। এলসির তো আমাকে দেখে হাসতে হাসতে প্রায় ফিট হবার দশা। মােনাকে জড়িয়ে ধরে আমাকে একদিন শুয়ে থাকতে দেখবার পর থেকে তার সঙ্গে আমার আর দেখা হয়নি। তার চোখে মুখে সুন্দর এক কৌতুহল ঝলমল করছে। তারা আর ক’ বোতল মদ, কিছু কনিয়াক, একটা গ্রামােফোন আর রেকর্ডে নামিয়ে নিয়ে এসেছে। গ্রামােফোনের সঙ্গীতের সংগে সংগে আমরা তিনজন নাচতে শুরু করলাম। মাঝে মাঝে দু’একটা চুমুক। তার পরেই উদ্দাম নাচ। এলসির পােষাক খুবই সামান্য তাকে অর্ধনগ্নই বলা চলে। কিন্তু তাতে মঙের কিছুই আসে যায় না। সেই তো ডেকে নিয়ে এসেছে এলসিকে। এদিকে নাচের ঠ্যালায় আমার তোয়ালে খুলে গিয়ে তা মেঝেয় লুটাচ্ছে। কিন্তু কে তা কুড়িয়ে আনে। আমার নুনু পতাকা-দণ্ডের মতো উদ্যত। কিন্তু আমি খুব স্বাভাবিক ভাবে বােতল থেকে গ্লাসে মদ ঢেলে নিতে লাগলাম। এলসি একবার আমার দিকে তাকিয়েই চোখ কপালে তুলে চট করে মুখ ঘুরিয়ে নিলো অন্যদিকে। মঙে আমার হাতে তুলে দিলে তােয়ালে। অর্থাৎ নুনুর ওপর ছুড়ে দিলো।

-তুমি কিছু মনে করছে না তাে, এলসি!’ বললো মঙে। এলসির স্তন দুটো সশব্দে নড়াচড়া করলেও তাকে খুব স্বাভাবিক মনে হচ্ছিলো। সে গিয়ে বারবার রেকর্ড বদলে দিতে থাকলাে। মাঝে মাঝে চুমুক দিচ্ছিলো মদের গ্লাসে।

ওর সংগে একটু নাচতে পারো তো তুমি ।-মঙে বললো। ‘আমি তােমাকে বাগড়া দেবো না। চালিয়ে যাও। এলসি এর সংগে নাচো। মঙের দিকে ঘুরে গিয়ে নাচতে নাচতেই এলসি আমার টাওয়েলটা ফেলে দিয়ে নুনুটা চেপে ধরলাে। ওর সারা শরীর কামােত্তেজনায় থর থর করে কঁপছিলো।

আমি কয়েকটা মােমবাতি নিয়ে আসি। মঙে বললাে, ‘আলোটা বড্ড চড়া এখানে। বলতে বলতে সে পাশের ঘরে অদৃশ্য হলাে। সংগে সংগে নাচে ক্ষান্ত দিলাে এলসি। আমাকে জড়িয়ে ধরে গভীর চুম্বনে আবদ্ধ করলো সে। আমি আমার আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম ওর যােনির মধ্যে। তারপর ঘাটাঘাটি করতে লাগলাম সমানে। সে অামার নুনুটা ধরেই আছে। রেকর্ডটা থেমে গেলাে। কিন্তু গ্রামোফোনটা বন্ধ করার ব্যাপারে আমাদের কারো মধ্যে কোনাে উৎসাহ দেখা গেলো না। মঙের ফিরে আসার শব্দ শুনতে পাচ্ছি। কিন্তু তখনাে এলসির বাহু বন্ধনে আটকে আছি আমি। আমি ভাবলাম, এই রে, এবার সেয়েছে। কিন্তু এ ব্যাপারে মঙের কোনো মনােযোগই দেখলাম না। সে মােম বাতি জ্বালিয়ে বিজলী আলোগুলাে নিভিয়ে দিলো। আমি এলসির কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাবার উদ্যেগ নিতেই মঙ্গে বললাে, “আরে, ঠিক আছে, ঠিক আছে। আমি কিছু মনে করছি না। আমিও যােগ দিচ্ছি।’ বলতে বলতে সে আমাদের সঙ্গে এসে গা জড়াজড়ি করে দাড়ালো এবং চুমােচুমি শুরু করলো। ও উহ, কী গরম—বললো এলসি।

: কাপড় চোপর খুলে ফেললেই তাে পারো বললো মঙ্গে। ‘নাও, আমিই খুলে দিচ্ছি। মঙ্গে একটানে খুলে ফেললো। এলসির পরণের এক চিলতে পােষাকটুকু খুলে ফেললো নিজের টাও। মুহুর্তেই দেখা গেলো, আমরা তিনজনই সম্পূর্ণ উলঙ্গ। আমি মঙ্গেকে কোলে নিয়ে বসলাম। তার যোনি আবার ভিজে উঠেছে। এলসি আমাদের পাশেই দাড়ানাে। মঙ্গের গলা জড়িয়ে ধরেছে সে দু’হাতে। সে মঙ্গের চেয়ে খানিকটা লম্বা—দেখতেও ওর চেয়ে ভালো। ওর তলপেটটা এখন ঠিক আমার মুখের কাছে। আমি একহাতে ওর তলপেটে মৃদু চাপড় মেরে আঙুল চালিয়ে দিলাম ওর ঘন রোম রাজির মধ্যে। এ দৃশ্য দেখে মঙ্গের মুখে ফুটে উঠলো অনাবিল খুশির ছাপ। আমি এলসির দিকে অারাে খানিকটা ঝুঁকে তার যােনির ওপর চুমো খেলাম।

: হিংসে না করা যে কতাে সুন্দর!’—মঙ্গে বললে খুব সহজ গলায়। এলসির মুখ রাঙা হয়ে উঠেছে। সে জানেনা, তার সীমানা কতােটুকু। কতােদুর সে যেতে পারবে। আমি এ মুহুর্তে চুমো খাচ্ছি মঙ্গেকে। আমার আঙুল নড়ছে এলসির যােনির ভেতরে। এলসি ক্রমেই আমার দিকে ঘনিষ্ট হয়ে আসছে। নড়াচড়া করছে সে খুব। আমার আঙুল ভিজে যাচ্ছে। এদিকে মঙ্গে উঠে দাড়িয়ে তার বিস্ফোরিত যোনি ঠেলে দিচ্ছে আমার শিশ্নের দিকে। তার মুখটা ঠেকে আছে এলসির স্তনের ওপর। সে ওর স্তনের বোঁটায় মুখ রাখলো। এলসির শরীরটা খুব জোরে নড়ে উঠলো। সঙ্গে সঙ্গে সাদা রসে ভরে গেলে তার যৌনাঙ্গ-মুখ । আমি আমার হাতটা সরিয়ে নিতেই মঙ্গে চট করে নিজের মুখটা রাখলো এসির যােনির ওপর। একই সঙ্গে এলসি মঙ্গের ওপর ঝুকে পড়ে ঠোটটা রাখলো আমার নুনুতে। আমরা তিন প্রানী জড়াজড়ি করতে লাগলাম আদিম তাড়নায়। বােঝা গেলাে, মঙ্গের হয়ে আসছে। আমি নিজেকে শক্ত রাখলাম। মধুটুকু সঞ্চিত রাখতে হচ্ছে এলসির জন্যে। এক্ষুনি বাজে খচার কোনাে মানে হয়না। মঙ্গের রেতঃপাত হয়ে যাবার সঙ্গে সঙ্গেই আমি এলসিকে জড়িয়ে ধরলাম। মঙ্গে যখন বাথরুমে তখনও আমাদের মধ্যে পুরোদমে কামড়া কামড়ি চলছে। সে যখন ফিরে এলো, এলসি তখন আমার কোলে। চুমােয় চুমােয় গরম করে ফেলেছে সে আমার মুখ । মঙ্গে ফিরে এলে, এলসি বাথরুমে গেলো। আমিও সিংকে গিয়ে ধোয়া মােছাটা সেরে নিলাম। অবশ্য সবাই তখনাে ন্যাংটো !

: এতো আনন্দ আর কখনো আমি পাইনি।’ বললো মঙ্গে। …..হঠাৎ টেবিলের জিনিষপত্র নীচে নামাতে শুরু করলে মঙ্গে। তার সঙ্গে সম্মোহিতের মতাে হাত লাগালে এলসিও। পাশের ঘর থেকে পাৎলা একটা কম্বল এনে বিছিয়ে দেওয়া হলো টেবিলের ওপর। এমনকি একটা বালিশও। আলাে জ্বেলে মদ খাওয়া শুরু হলাে আবার। তা, মদ আমরা প্রচুর গিলেছি আজ। আমার মাথাটা বারবার হেলে পড়ছে। মনে হচ্ছে মদ আমার শিক্ষ, আমার অণ্ডকোষ পর্যন্ত পৌছে গেছে আজ। তবুও গিলছিলাম আমি। এলসি হঠাৎ এসে আমার অণ্ডকোষের নীচে হাত রেখে মজা পেয়ে বলে উঠলো, ‘আরে, কী আশ্চর্য । এর একটা বিচি দেখছি আর একটার চেয়ে বড়ো। হিঃ হিঃ হিঃ হিঃ। একটু থেমে সে আবার বললো, আমরা এক সঙ্গে কিছু একটা করতে পারিনা? সে মঙের দিকে তাকিয়ে ছিলাে। মঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলো, “কেন পারবো না। এলসি বললো, তাহলে আলাে নিভিয়ে দেওয়া যাক। আলোর আর দরকারই নেই। তাই না? বলতে বলতে সে মঙ্গেকে টেবিলে নিয়ে শুইয়ে দিলো। তারপর আমার হাত ধরে নিয়ে গেলো অঙ্গের কাছে। তারপর মঙ্গের দিকে তাকিয়ে বললো, শুরু করবাে?” মঙ্গের মুখ থেকে কোনাে জবাব পাবার আগেই সে আমার নুনুর কাছে পৌছে খপ করে নিজের মুখের ভিতর তা ডুবিয়ে নিলাে। কয়েক মিনিট পর মুখ থেকে ওটা প্রায় উগরে দিয়ে বললো, “এখন••••••এখন মজা দেখা যাক! সে আমাকে ধাক্কা দিয়ে মঙ্গের ওপর নিয়ে ফেললাে। আমি যখন মঙ্গেকে লাগাচ্ছি–এলসি উবু হয়ে সেই দৃশ্য উপভোগ করছে। তার শাস পড়ছে ঘন ঘন। চোখ দুটি যেন ছানাবড়া। হঠাৎ সে ফিসফিস করে বললো, ওটা একটু বের করাে না। আমি দেখি । আমি ওর কথা শুনলাম। ও বললো, আবার ঢোকাও। পরক্ষনে সে জানালার শেড তােলার জন্যে ছুটে গেলাে। বললো, থেমো না, থেমাে না। লাগাও। করো!’ বলতে বলতে সে বসে পড়লো আমার পাশে। এবং আমার অশুকোষের ওপর চুমো খেতে লাগলো। হঠাৎ মঙ্গে চেঁচিয়ে উঠলো, “তােমারটা এক্ষুনি ফুরিয়ে ফেলোনা, এলসি বেচারার জন্যেও কিছু রাখো!’ বলতে বলতে সে নেতিয়ে পড়লাে। তখন একই ভাবে পরস্পরকে জাপ্টে ধরলাম আমি আর এলসি। এলসির মুখটা মঙ্গের যােনির ওপর। আমি পেছন থেকে চড়াও হলাম এলসির ওপর। এখন মঙ্গে খেলা করছে আমার অণ্ডকোষ নিয়ে। জানালায় চাঁদের হলদে আলাে। আমার মুখে যােনির স্বাদ ! আমি মাঝে মাঝে শিশ্নটা এলসির যােনির ভেতর থেকে বের করে মঙ্গের মুখের ভেতরে ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম। তারপর আবার তা ঢুকিয়ে দিচ্ছিলাম এলসির ফুটোয়। এলসি মঙ্গের যােনির মধ্যে আঙুল নাড়তে নাড়তে কুত্তীর মতো মাথা ঝাকাচ্ছিলো। এক সময় ক্ষেপে উঠে আমাকে জোরে চেপে ধরে গােঙাতে শুরু করলাে। সে। তারপর খামচাতে আরম্ভ করলাে আমাকে।

আরে আরে। কী করছে। রক্তারক্তি হয়ে যাচ্ছে যে। মঙে বলে উঠেছিলো। আমি চিল্লিয়ে উঠলাম, “চুপ কুন্তী। রক্তারক্তি হচ্ছে ? না? তুই-ই তো এটা চেয়েছিলি। চাসনি ? বলতে বলতে এলসির যােনির মধ্যে যতোদূর সম্ভব পুরোপুরি ঢুকিয়ে দিলাম আমার পুরুষাংগ। কয়েক মুহুর্তের ভেতরেই একটা ভুমিকম্প। বেদনা আর আনন্দের এক দ্বৈতশিহরণ। এলসি অর্ধ মুছিতের মতো ছিটকে পড়লো মেঝের ওপর। মৃত কল্প ! পুর্ণ ধষিতা। একটু পরে এলসিকে টেবিলের ওপর শুইয়ে, হাতে একটা গ্লাস নিয়ে আমি ওর যােনিটা খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে লাগলাম ।

: দারুন যোনি তােমার এলসি।’—বললাম আমি । মঙ্গেও মুগ্ধ চোখে জিনিষটা লক্ষ্য করছিলো। আমি বললাম, ‘চুমাে খাও ওখানে। তারপর এলসির যােনির ওপর মৃদু হাতে চেপে ধরলাম ওর মুখ। এভাবে চললো বেশ কিছুক্ষণ। যে পর্যন্ত এলসির আর একটা রেতঃপাত ঘটলো—শেষ পর্যন্ত। তারপর আমি বললাম, আমি ঘুমাবো এখন।

:তুমি আমার সঙ্গে শুতে পারো।’—মঙ্গে বললো।

: হ্যা, পারবে না কেন? নিশ্চয়ই পারবে! এলসি বললাে, ‘আমিও তােমাদের সংগে শুতে পারি। পারি না? মঙের দিকে চেয়েই সে বললো, “অবশ্য, তোমার কোনো অসুবিধে ঘটাবাে না আমি। আসল কথা হচ্ছে, আমি তােমাকে ছেড়ে যেতে চাইনে এখনি। : তােমার বাসার লোকজন কী ভাববে? মঙে জিজ্ঞেস করলো ।

: তারা তো হেনরীর খবর জানেনা ভাববে তোমার সঙ্গেই শুয়ে আছি।

: আর ম্যালেইন?’—আমি এবার জিজ্ঞেস করি চিন্তিত গলায়। ওহ, সে তো এখন চাকরি পেয়েছে একটা। চলে গেছে সেই ভোর বেলায়। জবাব দিলো মঙে। 

…….: না, এখন নয়।’ এলসি বললো, ‘বডড দেরী হয়ে গেছে। আমরা জিনিষ পত্র সরিয়ে ঘরটা পরিস্কার করলাম। তারপর জড়াজড়ি করে শুয়ে পড়লাম সবাই। আমি ওদের মাঝখানে। সবাই উলঙ। তখনাে ঘুমিয়ে পড়িনি। আমার দু’টি আঙুল খেলা করছে ওদের দুজনের দুই যোনির ভেতর। ওরা আমাকে নিয়ে খেলছে যেন দড়ি-টানাটানি খেলা। কিন্তু আমার শরীরে আর এক বিন্দু প্রবৃত্তিও অবশিষ্ট নেই। দু’জনেই আমাকে খোচাচ্ছে। বিশেষ করে এলসি বলছে আবার একটুখানি লাগাতে। ঘর ভর্তি যৌনতার উপকরণ। বাইরে ভিজে মাটির ঘ্রাণ। আমরা নির্ঘুম তিনটি প্রানী সরীসৃপের মতো বিচরণ করছি বিশাল বিছানায়। এক সময় এলসি আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিস করে বললাে, “ও কি ঘুমিয়েছে। আবার একটু করো আমাকে, লক্ষ্মীটি তোমার পায়ে পড়ি। । এখন না!’ আমি নীচু গলায় জবাব দিলাম, “সকালের দিকে দেখা যাবেখন।’

না, এখনি! সে মাথা কুটতে লাগলো আমার পায়ে। আমার চোপসানো নুনুটা ওর হাতে। সে তাতে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে বললো, “দোহাই, আর এক বার, আর মাত্র একটি বার, হেনরী!

ওকে ঘুমােতে দাও। নেশার ঘােরে মঙে বললাে। ঠিক আছে।’ বললো এলসি। তারপর মঙেকে জড়িয়ে ধরলো। কিছুক্ষণ পর এলসি আমার কানের কাছে মুখ এনে খুবই নামানো গলায় বললো, “ও ঘুমিয়ে পড়লে হবে- কেমন?” আমি মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম। কখন একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছি, জানিনা। হঠাৎ মনে হলো, কেউ আমার পুরুষাঙ্গ মুখে পুরে অবিরাম চুষছে। আর আমি যাতে কথা বলি, তাই আমার মুখের ওপর কারো হাত। ততােক্ষনে চাঙা হয়ে উঠেছে আমার লিঙ্গ। যেন এটা একটা নতুন শিশ্ন। এখন ওটা আরো দীর্ঘ, অারো পক্ত আরো তরতাজা মনে হচ্ছিলো আমার। আমি এলসিকে আমার বুকের ওপর টেনে তুললাম। ওর যােনিটা মঙের যােনির মতো নয়। লম্বা এবং সরু। অনেকটা দস্তানার অওলের মতাে। আমি যখন শুরু করলাম, তখন ও একটা মাদী জন্তুর মতো কঁকাতে লাগলাে।

ওহ, কী দারুন!’—ফ্যাসফেসে গলায় এলসি বললো, “রােজ রাতেই তুমি যদি আমাকে লাগাতে। তুমি থাকো কোথায় ? তােমাকে একা পাওয়া যাবে কোথায় !”তুমি কি শুনতে পাচ্ছো? তােমাকে কোথায় পাবো আমি। দোহাই, এখনি শেষ কোরােনা !••সারাজীবন চলবে এরকম। আমি এরকম তরতাজা পুষি আর কখনাে পাইনি। যা বুঝলাম তাতে মনে হয়, বারো বারের বেশী তাকে কেউ লাগায় নি। যােনির চুলগুলো কী ঘন সুঘ্রান। আর তার বুক ? ঠিক যেন এক জোড়া আপেল। সে আমার অণ্ডকোষ নিয়ে বারবার খেলা করছিলো। আমার মুখ নিয়ে গুজে দিচ্ছিলাে তার স্তনের বোটায়। যেন দুধ খাওয়াচ্ছে। আর তার শক্ত দাঁতের কামড় ? ওই, কী যে মিষ্টি।

: তুমি কি সব রাতেই এভাবে করো?-প্রশ্ন করলো এলসি।

: সব রাতেই নয়।

: হেনরী-করো করো আমার আসছে আসছে। লাগাও আমাকে লাগাও। ওহ ঈশ্বর এই তো স্বর্গ ।•••করো করো করো! আমি শুরু করে দিলাম ।……..

…… ঘরে ঢুকেই সে জুতাে ছুড়ে ফেললাে। আমি তাকে সাহায্য করলাম পােষাক খুলতে। প্যান্টি ছাড়া প্রায় নগ্ন হয়ে সে যখন আয়নার সামনে দাড়ালো, একমাত্র তখনই আমি বুঝতে পারলাম, তার ফিগারটা খুবই চমৎকার। তার স্তন জোড়া সাদা এবং নিটোল। গোল এবং সূচীমুখ। বোটা দুটোর রং উজ্জ্বল স্ট্রবেরীর মতাে।

: প্যান্টিটা আবার পরে থাকছো কেন? আমি বললাম। ওটাও খুলে ফ্যালাে।

: না, এখন নয়। সে বললো। তার মুখটা হঠাৎ রাঙা হয়ে উঠেছে।

: আমি তাে আগেই খুলেছিলাম। আমি বললাম, “এখন খুললে নতুনত্বটা আর কী হলো? বলতে বলতে প্যান্টি খোলার জন্যে ওর কোমরে হাত দিতে যেতেই ও বলে উঠলো, “প্লিজ, এক্ষুনি নয়। আমাকে অন্ততঃ গােসলটা সেরে নিতে দাও। আর জানো আমার মাসিক চলছে ! আঁৎকে উঠলাম কথাটা শুনে। আমার চোখে বিদুৎ চমকের মতাে ভেসে উঠলাে দগদগে দাগের ছবি। আমি আমতা আমতা করে বললাম ঠিক আছে। তুমি গােসল করো। আমি আর একদিন এখানে এসে তােমার সংগে দেখা করবাে।

তুমি আমার পিঠ কচলে দেবে না?’—সেই মারাত্মক হাসিটা হেসে সে বললো।

নিশ্চয়ই…’ বলতে বলতে ওর সংগে আমি বাথরুমে ঢুকলাম। আমার শরীরের অর্ধেকটা অবশ্য দরজার বাইরে। কেননা আমার ইচ্ছে, ওকে ঢুকিয়ে দিয়েই আমি কেটে পড়বাে। কিন্তু ও প্যান্টিটা খুলে ফেলতেই—কী হেরীলাম প্রভাে?—ধবধবে পাছার ওপর কুচকুচে তিল। ওহ, জীবনেও এরকমটি আর দেখিনি হে !•••পােপের পাছায় চুমো খাবো? কখখনো নয় বাওয়া। সে যখন গায়ে সাবান ঘষতে লাগলো, আমি আরো দুর্বল হয়ে পড়লাম। আমি ওর হাত থেকে সাবানটা নিয়ে ওর ঝোপঝাড়ের মধ্যে মাখতে শুরু করলাম। সে তার গােপন অঙ্গে আমার আঙুলের পিচ্ছিল, ফেনময় স্পর্শ পেয়ে রোমাঞ্চিত শিহরিত হয়ে উঠতে লাগলো।

: ব্যাস ।-মাসিকটা নেই।’ সে বললো। তারপর দু’হাতে যােনিটা ফাক করে নিশ্চিত হলাে। বললো, দ্যাখো তো? কিছু চোখে পড়ছে কি? আমি আমার ডান হাতের আঙুল দিয়ে ওর যােনির ওপর মৃদু ম্যাসাজ করতে শুরু করলাম। বলাই বাহুল্য, মেয়েটি এতে উত্তেজিত হয়ে আমার ফ্লাইয়ের ভেতরে হাত চালিয়ে দিলো। তারপর খপ করে আমার নুনুটা ধরেই মুখে পুরে ফেললো। তাকে বেশ পেশাদার বলেই মনে হলাে এ ব্যাপারে। কেননা আমার বীর্যে তার মুখ ভরে গেলেও, সে খুব স্বাভাবিক ভাবে টাবের মধ্যে চিৎ হয়ে শুয়ে চোখ মু’দলো। আমি ভাবলাম, এই তো সময়। কেটে না পড়ার কোনো কারণ নেই। যেন সিগারেট খেতে যাচ্ছি, এই রকম ভঙ্গী করে হ্যাটটা হাতে নিয়েই আমি নীচতলায়। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট হােটেলের সামনে দীর্ঘ সময় প্রতীক্ষা করেও মোনার দেখা পাওয়া গেলো না। সে আসেনি। কি করে আসবে। কেননা-পরে জানা গেলো ওর বাবা মারা গেছে!……..

Please follow and like us:

Leave a Reply