……যদিও লীনা সেই মুহূর্তেই তা তুলে নেবার জন্য ব্যস্ত হয়ে উঠলো না । কালো কষ্টিপাথর-সদৃশ, সংক্ষিপ্ত কাচুলি-বেষ্টিত বিপুল বক্ষের দিকে দৃষ্টিপাত মাত্র, শীতেশের প্রায় নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে এলো। প্রায় খাবলা দিয়ে দুটো সন্দেশ তুলে নিয়ে, মুখ নামিয়ে খেতে আরম্ভ করলো।…..
…..যখন অসুখের খবর পেলাম, আমার বুকটা কেমন করছিল । বলতে বলতে লীনা তার বিপুলায়তন বক্ষে আঁচলটা তুলতে গিয়ে, আবার নামিয়েই ফেললো।…..
……ছবিটি তখন আর একভাবে থাকতে পারেনি। দু’হাতে চুল তুলে পিঠে একটু আছড়ে দিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছিল। শাড়িটি পরা ছিল আটপৌরে ভাবে। সে লালপাড়ের আঁচল তুলে দিয়েছিল তার স্বাস্থ্যোদ্ধত বুকে, যদিও তেমন উদ্ধত বলা যায় না, একটি বিনম্র ঢেউয়ের মতো সেই বুক। চেহারার সঙ্গে মানানসই।…..