ফাইটার – মোঃ আনোয়ার হোসেন

›› পেপারব্যাক  

…..চমকে উঠলো এন্টোনিয়া। কাপড় বদলাচ্ছিলো ও। এখন পরনে শুধু পাতলা নেগলিজি ধরনের পোষাক । কৃত্রিম কোপে জ্বালিয়ে দিতে চাইলো ও কুইককে। বললো, ‘দরজায় নক করোনি কেন ? দিন দিন যা অসভ্য হচ্ছো না তুমি ৷’
মুখে অদ্ভুত এক হাসি কুইকের, ‘আমার কাছে লজ্জার কি আছে ? লুকোনোর তো কিছু নেই !’
‘মাতাল মনে হচ্ছে তোমাকে ?’
‘নাঃ খুব একটা না । আসলে, তোমাকে দেখে বেশি মাতাল মনে হচ্ছে নিজেকে ।’ বলে হ্যাটটা ছুঁড়ে দিলো বিছানার ওপর । এন্টোনিয়ার দিকে তাকালো ও, চোখে রাজ্যের ক্ষুধা নিয়ে ৷ কুইকের কাছ থেকে একটু দূরে সরে গেলো ও। কালো লেসের পোষাকের মধ্য দিয়ে দেখা যাচ্ছে ওর দেহের প্রতিটি অঙ্গ । ওর চলার তালে তালে দুলে উঠলো পুরুষ্ট দুই স্তন। কাঁধ সমান কালো চুল । চোখ দু’টো বেশ বড়ো। চিকন কোমরের নিচেই ভারি নিতম্ব ৷ এক কথায়, ওর ওপর থেকে চোখ ফেরানো খুবই মুশকিল ।
রোবের দিকে হাত বাড়ালো এন্টোনিয়া। তাড়াতাড়ি ঢাকতে চায় নিজের দেহ, কুইকের ক্ষুধার্ত দৃষ্টির সামনে। কিন্তু হাত বাড়িরে রোবট! তুলে নেয়ার আগেই কুইক এসে জাপটে ধরলো ওকে । ঠাস করে চড় কষিয়ে দিলো এন্টোনিয়া কুইকের গালে। চমকে উঠে ওকে ছেড়ে দিলো কুইক ৷…..

…..র্যাঞ্চ হাউসের দরজায় দাড়ানো একটি মেয়ে । উঁচু বুক সদর্পে তার যৌবন ঘোষণা করছে ৷ চোখের ওপর হাত রেখে রোদ থেকে আড়াল করে ওদের দেখছে মেয়েটি। ওর ওপর ব্রাইটের চোখ আটকে রয়েছে। আসলে অদ্ভুত এক আকর্ষণ আছে মেয়েটির মধ্যে যে কারো চোখ টানবে ।….যেতে যেতেই এন্টোনিয়া পিছু ফিরে তাকালো ব্রাইটের দিকে ৷ ওর চোখে-মুখে হাসি । নিতম্বে প্রবল আন্দোলন তুলে অদৃশ্য হয়ে গেলো ও ঘরের ভেতর ।…..

…..জড়িয়ে ধরলো স্টিভ তার প্রেমিকাকে। মুখটা ধীরে ধীরে নেমে এলো ওর মুখের ওপর নিষ্ঠুর ঠোঁট ছ’টো চেপে বসলো নরম দুই ঠোঁটের ওপর । এন্টো- নিয়া যেন গলে গেলো একেবারে, স্টিভের বাহুর বাঁধনে। কয়েক মুহূর্ত পর বিচ্ছিন্ন হলো দু’জন ৷…..

….মারিন্ডার পরনে ছিলো ব্লাউজ ও স্কার্ট । কিন্তু, এখন তার খুব অল্পই অবশিষ্ট আছে ৷ কাঁধ থেকে ছেঁড়া-খোড়া ব্লাউজ ঝুলছে, স্কার্টের অবস্থাও সেরকম। শরীর খুব কম অংশই ঢাকা পড়েছে ওতে। গোটা দেহই অনাবৃত প্রায় । তবে ওর চুলটা অন্য সব মেয়ের থেকে পৃথক । ভুট্টার বীজের মতো রং ওর চুলের ।….

….এন্টোনিয়ার চোখ দু’টো জ্বলজ্বল করে উঠলো। এতোক্ষণ ও চুপচাপ ওদের কথা শুনছিলো। উঠে দাড়ালো ও। নিতম্বে প্রবল আন্দোলন তুলে এগিয়ে গেলো জনির দিকে। জড়িয়ে ধরলো ওকে, ঠোঁটের ওপর চেপে ধরলো নিজের ঠোঁট। কয়েক মুহূর্ত পর ছেড়ে দিলো আবার। হাঁপাচ্ছে ও, তালে তালে ওঠানামা করছে ওর উন্নত স্তন জোড়া। জনিকে এক গোছা হাসি উপহার দিয়ে ফিরে এলো আবার স্টিভের কাছে ।…..

…..হাত ধরে টেনে তুললো ওকে ব্রাইট ৷ মাথা ঝাঁকিয়ে চুলগুলো পেছনে ঠেলে দিলো এন্টোনিয়া। ওর চোখ-মুখ লাল হয়ে উঠেছে। জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে ও। তালে তালে বিশাল স্তন দু’টো ওঠানাম। করছে, লোভনীয় ভঙিতে…..

…..ক্রোধে উত্তেজনায় হাঁপাচ্ছে এন্টোনিয়া। স্তন দু’টে। ফুলে ফুলে উঠছে ব্লাউজের ভেতর। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে যে কোনো পুরুষেরই ওদিক থেকে চোখ ফেরানো মুশকিল হতো ।…..

 

Please follow and like us: