…..মায়ারানির শরীরখানা যাকে বলে একেবারে পাথরে কোঁদা! যেমন শক্ত তেমনি মজবুত। কষ্টি পাথরের একটি নিখুঁত প্রতিমা যেন। কোথাও এতটাকু বাড়তি মেদ নেই, ক্ষীণমধ্যা গুরুনিতম্বিনী রম্ভোরু বলতে যা বোঝায়, মায়ারানি তা তো বটেই, তার শরীরের মধ্যে সবচেয়ে আশচর্যজনক হল তার বুক দুটি! অজ পাড়াগাঁয়ে দারিদ্র অপুষটি অযত্নের মধ্যে সম্পদ দুটি যেন বিধাতার ভ্রান্তির মতো। এমন দৃঢ় উন্নত নিটোল বক্ষসম্পদ প্রাচীন মন্দিরগাত্র ছাড়া কোথাও নেই মনে হয়।…….
…..তা সেই ডাক্তারবাবুর বাড়িতে মায়াকে দেখেই নেপালের পা থেকে মাথা পর্যন্ত ঝনঝন করে উঠেছিল। মায়া তখন রান্নাঘরের সামনে বসে নারকেল কোরাচ্ছিল। কোরানোর তালে তালে, বোধ হয় একটা ইমিটেশনের চেন, তার বুকের মাঝখানটায় দোল খাচ্ছি! ……..
…….চুপি চুপি মায়ার পিছনে গিয়ে দেখল, তার উর্ধাঙ্গে কোনও আবরণ নেই! ভরাটা ভারী নিটোল স্তন দুটি একেবারে অনাবৃত! সামনে একটা মাটির ভাঁড়ে ক’টা মৃত ব্যাং। ভাঁড় থেকে একটাা বাঁশের চাঁছারি দিয়ে কী একটা তরল তুলে তুলে সে তার স্তনবৃন্তের চারপাশে প্রলেপ দিচ্ছে! বলাই স্তম্ভিত হয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘ও কী! কী লাগাচ্ছ তুমি?’
মায়া হাসল, রহস্যময় নির্মম হাসি। বলল, ‘ফলিডলের গন্ধ সবাই চেনে- গন্ধ পেলে ইঁদুর খাবে না। তুমি শুয়ে পড়ো-আমি একটু বাইরে যাব, ভোর হওয়ার আগেই ফিরে আসব।’……….সেই আশায় মায়া সম্পুর্ণ নিরাবরণ হয়ে স্তন দুটি নেপালের মুখের কাছে তুলে ধরে বলল, ‘নাও।’ পায়োরিয়ার ঘা-এর রন্ধ্রপথে তীব্র হলাহল তার পথ খুঁজে নেবে।………
really awesome story i like it
গল্পের আগা মাথা কই