বাঘিনীর চোখে ঘুম নেই – নিক কার্টার

›› অনুবাদ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ প্রফুল্ল কুমার পাত্র

…..কার্টার তাকাল, নিঃশ্বাসে ফুলছে মােহময়ী বুক। সে মেয়েটির পাতলা ব্লাউজ খুলে দিল। কালাে রঙের ছােট্ট ব্রা দিয়ে ঢাকা দুটি আশ্চর্য সাদা স্তন। নিক তাকাল স্তনের গােলাকার কমনীয়তায়, ঈষৎ গােলাকার বৃত্তে অবশেষে লাল চেরী বৃন্তে। সে দেখতে পেল একটি সিলভার লকেট একদিকে কাত হয়ে ঝুলছে।…..নিদ্রিতা কোন রমণীর শরীরে আদর দিয়ে কোন সুখ নেই মনে মনে ভাবল সে।….কিন্তু ফাসী যাওয়া ঐ লােকটি কে ? কেনই বা তার মৃত্যুর ছবি এক রমনীর কামুক দুটি স্তনের মাঝে বন্দী আছে দিল ভার লকেটে ?….

…..মেয়েটি গুঙিয়ে ওঠে। তার কোকড়ান লালচে চুল ছড়িয়ে আছে কপালে। ভারী অপরুপ ভঙ্গিতে শুয়ে আছে সে। স্কাটের ফাক দিয়ে চোখে পড়েছে ভরাট উরুর সৌন্দর্য।….ঘুমিয়ে থাকা মেয়েটির আরো কাছে পৌছে গেল হনডাে। ব্যারােনেস এলিস কি ঘুমের মধ্যে আলােড়ন তুলেছে দেহে । নাহলে তার স্কার্ট ফুলে উঠে মসৃন উরু দেখা যায় কেন? এখন হনডাে নীচু হয়ে দুটি অপূর্ব সুন্দর উরুতে আলতাে চুমু দিল।…..

….যে বাঁদরটা নিশিরাতে রাজকুমারীর শােবার ঘরে ঢুকেছিল। এলিসের ছােট বৃন্ত যেন গল্পটার সঙ্গে মিলে গেছে। হলুদ চামড়ার ভগবান কি সাদা মানবীর দেহে নতুন প্রজাপতির সূচনা করবে।…..ঘরের মধ্যে হনডাে এবার চঞ্চল। স্কার্ট তুলে সে মেয়েটির লজ্জা স্থানকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। নিকের পেশীরা এবার জেগে উঠবে।…..হনলাে এবারে সবচেয়ে সুখকর কাজে নেমে পড়েছে। তার কুতকুতে আঙুল ঢুকিয়ে দিয়েছে কালাে প্যান্টির মধ্যে।….

…..তাড়াতাড়ি আমাকে জড়িয়ে ধরে। তাড়াতাড়ি। তার কথা শেষ হবার আগেই সে কোমল দেহের স্পর্শ পেল। সে এলিসের নরম তুলতুলে স্তনের মােহময়ী অস্তিত্ব অনুভব করছে।….নিক এলিসকে উচু করে তুলে ধরল। তার কালাে লেস দেওয়া নাইটি দেখা যাচ্ছে। সাংঘাতিক ভাবে উন্মুক্ত স্কাটের ফাক।…..

…..লজ্জা শব্দটা নিজেই লজ্জা পাবে এখন। দুটি চোখে, উন্নত গ্রীবাতে, আধখােলা শুনে, ভজ দেওয়া তলপেটে শুধু আদিম আকাঙ্খা।….

…..দরজা বন্ধ করবার সময় মাইগার সুডৌল নরম স্তন নিকের অনাবৃত বুকে লাগল। তার সদ্য কামানো গালে হাত রেখে বলে আহ, কি সুন্দর। মসিয়ে শয্যাসঙ্গিনী হিসেবে আমি কি খুব খারাপ ? ব্যারােনেস জানতে পারবে না। তােমার ইচ্ছে হলে আমাকে ডেকো। -আমি তােমাকে তাড়াতে বাধ্য হবো। শেষবারের মত হাসল মাইগা। তার পাছা দুলছে, বুকের স্পন্দনটুকুও দেখা যায়।…..

……কৃত্রিম অরণ্যে পা রাখল। পুলের ধারে সিড়িতে আধশোয়া ব্যারােনেস। সম্পূর্ণ উলঙ্গা। তার ভারী স্তন ঝুলছে। সে শিশুবিক সরলতায় সাতার কাটছে। তার স্তন দিয়ে জল ঝরছে। নিককে সে দেখতে পায়নি। প্রকৃতির কোলে এক অবুঝ কন্যা।…ব্যারােনেস তার চেটো দিয়ে স্তন ঢাকা দিয়ে বলল-উহু, অসভ্য ভাবে দেখবে না। আমার শরীর নিয়ে কোন লজ্জা নেই। আমি কি গােলাপী ?

নিক তার দেহটাকে গভীরভাবে লেহন করতে করতে বললউমম। তােমার প্রতিটি ইঞ্চি গােলাপী।

হাসতে হাসতে ব্যারােনেস ছুটে গেল। ইনরা আবার বাঁধনহারা। নিক এবার সােজা চোখে দেখছে।এমন নিখুত স্তন সে আগে দেখেনি।  চুমু নেবার যােগ্য। এই তিন ভাবে  চরমভাবে আদর দিতে হবে। বাঁচবার ওটাই পথ।

নিক ছুটল। তিন পদক্ষেপে জাপটে ধরল এলিসকে। দুটি নগ্ন শরীর, অথচ লজ্জা নেই।

-তুমি এত শক্ত হও না মনে রেখো আমরা প্রেমিক। নিক বলে। এলিস নিজেকে মেলে দিচ্ছে। যদিও তার স্তন বৃন্ত এখনাে শক্ত। খেলাটা সংক্ষিপ্ত। দুটি দেহ যখন উন্মুখ তখন শৃঙ্গার তাে অর্থহীন। খাটের ওপর শুয়ে পড়ল এলিস তার ওপর নিক। দুটো দেহ মাঝে মাযে শিহরণে কাপছে। কিন্তু নিক কি সহজে পারবে ? তার মত দীর্ঘকাল ধরে রমন করতে পারে এমন পুরুষ আর নেই। সে নানাভাবে বেরোনেসের তৃপ্তি চরম সীমান্তে নিয়ে গেল। তখনাে অটুট তার সংযম। ব্যারােনেস ক্রমেই ক্লান্ত হয়ে পড়ল। যদিও পরিতৃপ্তির বিন্দুমাত্র তার অবশিষ্ট নেই।

কিন্তু এবার নিক দুরন্ত ও হৃদয়হীন চরম ক্ষণের আগে চলবে তার দীর্ঘ খেলা। অবশেষে সেটা ঘটে গেল। যেটার জন্যে পৃথিবীর যে কোন সুখকে দূরে ঠেলে দেওয়া যায়। যেটা স্বৰ্গকে করে তােলে অর্থহীন।

ওরা সব ভুলে নিঃসরণের আনন্দে আপ্লুত হয়ে গেল। অবুঝ সাজান শব্দের দ্যোতনাতে মন্ত্রিত বাতাস। ঠোটে ঠোটে খুনসুটি কি শেষ হবে না?

ওহহা কি আনন্দ। অস্ফুটে বলছে এলিস। এলিস শ্রাগ করল। নতুন উষ্ণতা সঞ্চারিত হল নিকের দেহে। তার নরম স্তন আবার নিকের বলিষ্ঠ বুকের সঙ্গে মিশে গেল।

এলিস তার স্তন ঢাকল সােনালী কিকিনি দিয়ে। কালো পাষ্টি পরে নিল। নিকের সিগারেট লাইটারের আবছা আলােতে তার অল্প প্রসাধন। বাঁকা দেহে ঝুলন্ত ভারী স্তন। দৃশ্যটা মােহময়ী। ঐ আবছা অন্ধকারে তাকে আবার তরুণী মনে হল।…..

….সবুজ সােয়েটার মাটিতে পড়ে। একজন তার ব্রা’র স্ট্র্যাপ ধরে টান মারছে। পাকা ফলের মত ঝুলছে তারী ভারী ভারী দুটি স্তন। ব্যারােনেস হাতের তালু দিয়ে বুক ঢাকবার বৃথা চেষ্টা করছে। হাত দুটো শক্ত দড়ি দিয়ে বাঁধা হল । দু’জন দ্য ব্যায়ােনেসের উলঙ্গ দেহটার দিকে লোলুপ চোখে তাকাচ্ছে।….

Please follow and like us:

Leave a Reply