আমেরিকান গডস – নিল গেইম্যান

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  

অনুবাদঃ মােঃ ফুয়াদ আল ফিদাহ

প্রথম পর্বঃ এক প্রতিচ্ছায়া

……….মহিলার পরনে আঁটসাট সিল্কের শার্ট, স্তন দুটো যেন ফুলে আছে। হলদে একটা ব্লাউজ যতটা লুকিয়ে রেখেছে, তার চেয়ে বেশি দেখাচ্ছে। …..

……..‘আমাকে পেতে চাইলে, উত্তর মেয়েটা৷ ‘মােমটা তােমাকেই জ্বালাতে হবে৷

‘আমার উচিত ছিল তােমাকে দিয়ে গাড়িতেই মুখমেহন করিয়ে নেয়া’

‘হয়তাে,’ বলল মেয়েটা৷ : কেন, আমাকে পছন্দ হচ্ছে না? এমনভাবে উরু থেকে বুক পর্যন্ত হাত বােলাল যেন নিজেকে প্রদর্শন করছে!…….

……নীল জিন্স আর জলপাই টি-শার্টটা খুলে ফেলল পুরুষ৷ বাদামী আঙুল ছুইয়ে তার সাদা কাধ মালিশ করে দিল মেয়েটা। এরপর তাকে বিছানায় ফেলে হাত, আঙুল আর জিহ্বা দিয়ে সুখ দিতে শুরু করল।

পুরুষের মনে হলাে, লালচে আলো যেন ক্ষণে ক্ষণে ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হচ্ছে। এখন আলাে যা আছে, তা কেবল মােমবাতির।

‘নাম কী তােমার?’ জানতে চাইল সে। ‘বিলকীস, মাথা তুলে একটু টেনে ‘কী’ উচ্চারণ করল মেয়েটা। লােকটা শােনার মুডে আছে বলে মনে হয় না, সুখের আতিশায্যে খাবি খাচ্ছে কেবল সে আমাকে প্রবেশ করতে দাও,’ বলল ও। তােমার ভেতর প্রবেশ করতে চাই।
‘ঠিক আছে, প্রিয়,’ বলল বিলকীস। তবে ওটা করার সময় আমার জন্য একটা কাজ করবে?’
‘ওই,’ আচমকা শক্ত হয়ে গেল পুরুষ৷ ‘টাকা তুমি আমাকে দিচ্ছ, না আমি তােমাকে?’

নিখুঁতভাবে নড়ে উঠল মেয়েটা, শিহরণ জাগানাে ফিসফিসানাে কণ্ঠে বলল, তুমি আমাকে। কিন্তু কথা হলাে, আমার তোমাকে টাকা দেয়া উচিত। ইস, কি সৌভাগ্যবতী আমি যে…”।

গাল ফোলাল পুরুষ, বেশ্যার মিষ্টি কথায় সে ভলবার পাত্র না, সেটা বােঝাতে চাইল যেন৷ এসব খেলায় দক্ষ লোকটা, একেবারে শেষ মুহূর্তে যে এই বেশ্যা বাড়তি টাকা চাইবে সে ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত ও কিন্তু না, পয়সা চাইল না বিলকীস। উল্টো বলল, আমার ভেতরে প্রবেশ করার সময়, আমার উপাসনা করবে?
‘কী করব? এতক্ষণে আগু-পিছু করতে শুরু করেছে মেয়েটা। দুজনের যৌনাঙ্গের স্পর্শে সুখের বান ছুটেছে পুরুষটার দেহে৷
‘আমাকে তােমার দেবী বলে সম্বােধন করবে? আমার উপাসনা করবে? তােমার দেহ দিয়ে?

হাসল পুরুষ৷ এই কেবল চায় মেয়েটা? ওকে দোষ দিয়েই বা লাভ কী? সবার মাঝেই এমন অদ্ভুত আকাঙ্ক্ষা থাকে একটু আধট।
‘অসুবিধা নেই!’ বলল লােকটা মেয়েটা কিন্তু বসে নেই, হাত বাড়িয়ে পুরুষাঙ্গটাকে নিজের ভেতরে নিল সে৷
‘ভালাে লাগছে, দেবী? ‘আমার উপাসনা করাে, পিয়া উত্তরে বলল বিলকীস৷

‘আমি উপাসনা করি, শুরু করল পুরুষ। তোমার স্তনের, তােমার চুলের আর তােমার যােনীর৷ আমার উপাসনার বস্তু তােমার পা, তােমার চোখ, তােমার পেলব ঠোট…’

‘আরও বলাে…’দ্রুত হতে শুরু করেছে বেশ্যার নড়াচড়া৷
‘আমি উপাসনা করি তােমার স্তনবৃন্তের, যেখান থেকে নিঃসৃত হয় অমিয়ধারা তােমার চুম্বনের মিষ্টতা হার মানায় মধুকে, তােমার স্পর্শের উত্তাপের সামনে জ্বলন্ত লাভাও যেন তুচ্ছ৷ আমি উপাসনা করি তােমার৷ দুই দেহের নড়াচড়ার সাথে তাল মিলিয়ে বলছে লােকটা। সকালে আমায় দান করাে তােমার কামনা, সন্ধ্যায় নিভিয়ে দাও সেই আগুন৷ যেখানেই থাকি না কেন, বারবার যেন ফিরে এসে তােমার পাশে শুতে পারি, তােমার সান্নিধ্য পেতে পারি—এই আমার প্রার্থনা৷ আমার সবকিছু দিয়ে আমি তােমার উপাসনা করি, আমার দেহ দিয়ে, আমার মন দিয়ে…আমার স্বপ্ন দিয়ে, আমার কল্পনা দিয়ে…’ আচমকা থেমে গেল সে৷ স্বাস নেবার জন্য খাবি খেয়ে উঠল প্রায়। কী করছ তুমি? এমন ভালাে তাে আগে কখনও লাগেনি৷’ নিচের দিকে তাকাবা প্রয়াস পেল বেচারা। কিন্তু মসৃণ একটা আঙুল এসে বাঁধা দিল ওকে,

‘বলতে থাক, প্রিয়া’ বলল বিলকীস৷ ‘কেন থামছ ভালাে লাগছে না বুঝি?
‘আরে না, এমন ভালাে জীবনে আর কখনও লাগেনি। ওকে জানাল লােকটা, অন্তর থেকেই কথাটা বলেছে ‘তােমার চোখের উজ্জ্বলতা তারাকে লজ্জা দেয়, তােমার ঠোটের পৈলবতা হার মানায় গােলাপকে। আমি পূজা করি তােমার৷’ আস্তে আস্তে জোরাল হতে শুরু করেছে ওর নড়াচড়া৷

‘আমাকে তােমার আশীর্বাদ দাও, এখন কী বলছে তা নিজেই জানে না লােকটা৷ ‘তােমার একমাত্র আশীর্বাদটা৷ আমাকে সবসময় এমন সুখে, এমন আনন্দে রাখাে। আমি পূজা করি…আমি…’।

ঠিক সেই মুহুর্তে আর সইতে পারল না বেচারার দেহ৷ রেতঃপাতের আনন্দে যেন ফেটে পড়ল, আরও জোরে জোরে নিজ দেহকে চালাতে শুরু করল ও। সুখের আতিশয্যে চোখ বন্ধ হয়ে এসেছে…তবে বন্ধ হয়নি তৃপ্তির কুলধারা।

আচমকা চোখ খুলে তাকাল ও চিন্তা করার ক্ষমতা যেন ফিরে পেয়েছে লােকটা, কিন্তু যা দেখল তাকে ভ্রম বলে মনে হচ্ছে তার!

দেখল, বুক পর্যন্ত মেয়েটার ভেতরে ঢুকে আছে ও অবাক চোখে তাকাল মেয়েটার দিকে, কিন্তু বিলকীস তখনও ওর কাঁধে হাত রেখে নিচের দিকে আলতাে চাপ দিয়ে যাচ্ছে।

মেয়েটার ভেতরে আরও একটু ঢুকে গেল পুরুষ। ‘কী…কীভাবে করছ?’ জানতে চাইল সাে৷ কিংবা হয়তাে চায়নি, প্রশ্নটা মুখে না করে মাথার ভেতরেই করেছে।
‘আমি করছি না, প্রিয়া তুমি নিজেই করছ।’ ফিসফিস করে জবাব দিল বিলকীস লােকটা বুঝতে পারল, যােনীর দুপাশের দেয়াল ওকে আঁকড়ে ধরেছে যেন। এই অবস্থায় কেউ দেখলে কী মনে করবে, ভেবে হাসি পেল ওর। আচ্ছা, ভয় করছে না কেন তার? পরক্ষণেই উপলব্ধি করতে পারল উত্তরটা৷
‘আমি পূজো করি তােমার…আমার সারা দেহ দিয়ে৷ বলল লােকটা, পরমুহুর্তে পুরােপুরি ঢুকে গেল মেয়েটার যােনীর ভেতর৷

বিশালাকার এক বিড়ালের মতাে আড়মােড়া ভাঙ্গল বিলকীস , হাই তুলে বলল, “আমি তােমার নৈবদ্য গ্রহণ করলাম।……..

…….‘শােননি তাহলে?’ শান্ত, অনুভূতিহীন কণ্ঠে বলল মেয়েটা। মৃত্যুর সময় আমার স্বামীকে মুখ-মেহন করে দিচ্ছিল তােমার স্ত্রী।’…….

……বাঁ দিকে আলখাল্লা পরিহিত এক মহিলা। তার পাশেই দাঁড়িয়ে আছে তিন-রমণী, প্রত্যেককে একই গ্রানাইটের খণ্ড থেকে খােদাই করা হয়েছে। কোমরের কাছে। জোড়া লেগে আছে তিনজনের, চেহারা অসমাপ্ত। তবে তাদের স্তন আর স্ত্রী-জননাঙ্গ খুব যত্নের সাথে খােদাই করা হয়েছে।……

….প্রায় তেরাে মাস পরের কথা। অনুভূতি-শূন্য কণ্ঠে বলছে লরা। রবি দেখা করতে এলাে, মদ খেয়ে মাতাল হলাম দুজন। তারপর মেঝেতেই সঙ্গম করলাম। খুব ভালাে লেগেছিল, সত্যি বলছি।’

‘মদের বােতল খােলা হলাে, আমি মাতাল হয়ে গিয়েছিলাম। অবশ্য রবি এক ফোঁটা মদ ছোঁয়নি, গাড়ি তাে ওকেই চালাতে হতাে। বাড়ি ফিরছিলাম, এমন সময় পুরনাে সম্পর্কের খাতিরে আমি ঠিক করলাম, শেষ একবার সুখ দেব ওকে-মুখ-মেহন করব। রবির প্যান্টের জিপার খুলে তাই করতে লেগে গেলাম।………

……..ঘরের ভেতরে গেল শ্যাডাের নজর। বিছানায় শুয়ে আছে কেউ একজন, ওকে দেখছে। ছােট ছােট স্তন দুটো চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছে, সােনালী চুল, চেহারাটা ইঁদুরের কথা মনে করিয়ে দেয়। গলু মামিয়ে আনল যুবক। আমার স্ত্রীকে দেখলাম কেবল…আমারই ঘরে!………

……..যেসব রাজ্যে যাচ্ছি, মিনেসােটা, উইসকনসিন ইত্যাদি, সেগুলাের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলাে-ওসব জায়গায় হাত বাড়ালেই মেলে আমার পছন্দ মতাে মেয়ে মানুষ। সাদাটে ত্বক, নীল চোখ, চুলের রঙ হালকা যে প্রায় সাদা বর্ণ; লালচে ঠোট, বড় বড় বুক…আহ! কমবয়সে এরকম মেয়ে পেলে আর ছাড়তাম না!’…..

……..কথা না বলে আঙুল দিয়ে ওটা দেখাল মেয়েটা। বাতাস আবার নাইটগাউনটাকে তার দেহের সাথে সেঁটে রেখেছে। স্তনবৃন্তগুলাে পরিষ্কার দেখা গেল এক মুহূর্তের জন্য। শীতে কেঁপে উঠল শ্যাডাে।………..

…….‘আগের মতাে ফল পাই না, সে কথা সত্যি। চোখ জ্বলজ্বল করছে মিস্টার ন্যান্সির। তবে বড় বড় দুধ-ওয়ালা মেয়েমানুষের অভাবটা বেশি জ্বালায়। অনেকেই বলে, মেয়েমানুষের পেছনটা আগে দেখে নিতে হয়। তবে আমার মতে, বুক-ই আসল। হাসিতে ফেটে পড়ল বৃদ্ধ, তাকে পছন্দ হয়ে গেল শ্যাডাের।………

………নিচের দিকে মন দাও, আদেশ দিল মেয়েটা৷ তার পরনে একটা চিতাবাঘের ছােপ-ওয়ালা স্কার্ট, বাতাসে পতপত করে উড়ছে। স্কার্টের নিচ থেকে উকি দিচ্ছে ক্রিমের মতো নরম মাংস৷ নাকে মেয়েলি সুবাস টের পাচ্ছে শ্যাডাে৷ স্বপ্নে দেখা মেয়েটা যে ওকে বাস্তব জীবনেও উত্তেজিত করে তুলছে, তা বুঝতে পারছে৷

মেয়েটার চেহারার দিকে চাইল সে, কিন্তু অন্ধকারে ঢেকে আছে তা মুখ বাড়িয়ে খুঁজতে চাইল তার নরম ঠোট, খুঁজেও পেল৷ ঠোটে পেলোব ঠোটের স্পর্শ আর হাতে নরম স্তনের ছোঁয়া পেয়ে আরও উত্তেজিত হয়ে উঠল যেন শ্যাডাে৷ আম্ভে আম্ভে সিল্কের মতাে মসৃণ পিঠ আর কোমর বেয়ে দুই উরুর ফাকে চলে এলাে ওর হাতা নরম, ভেজা জায়গাটা যেন আমন্ত্রণ জানাচ্ছে৷

উত্তেজনার শীৎকার বেরিয়ে আসছে মেয়েটার দুই ঠোটের ফাক দিয়েও। আচমকা নিজের পুরুষাঙ্গের উপর মেয়েটার হাতের মৃদু চাপ অনুভব করল শ্যাডাে। আর সামলাতে না পেরে মেয়েটাকে শুইয়ে দিয়ে আর উপরে চড়ে বসল ও।  আগে কখনও এমন নরম ঠোটে চুমু খায়নি শ্যাডাে, আসলে কারও ঠোট যে এতটা নরম হতে পারে তা জানতই না৷ তবে মেয়েটার ঠোট বেশ কর্কশ, যেন স্যান্ডপেপার৷

-কে তুমি? জানতে চাইল ও
উত্তর দিল না মেয়েটা, দেয়ার চেষ্টাও করল না। উল্টো ওকে শুইয়ে দিয়ে নিজে উঠে এলাে উপরে৷ তীক্ষ নখ দিয়ে আঁচড়ে দিল শ্যাডাের দুই পাশ, কিন্তু ব্যথা পেল না যুবক। বরঞ্চ সুখের আবেশে যেন তলিয়ে গেল। মেয়েটা যা-ই করছে, কোন এক পরশ-পাথর যেন সেটাকে পরিণত 
করছে আনন্দে…আবেশে… | কী যেন বলতে চাইল শ্যাডাে, কিন্তু কথা খুঁজে পাচ্ছে না অনেক চেষ্টার পর আবারও জানতে চাইল, কে তুমি?
এবারও উত্তর এলাে না৷ কেবল উজ্জ্বল চোখ দিয়ে যে রইল মেয়েটা শ্যাডাের দিকে। আলতাে করে মুখ নামিয়ে পরম অনুরাগের সাথে চুমু খেল, এমনভাবে যে ওই ব্রিজের উপর…না ; কায়রাে ফিউনারেল হােমের বিছানার উপর আরেকটু হলেই রেতঃপাত হয়ে যেত শ্যাডাের। কিন্তু না, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়াশ পেল ও মেয়েটাকে সাবধান করে দিতে হবে৷

-আমার স্ত্রী, লরা! তােমাকে খুন করবো।

-না, করবে না। জানাল মেয়েটা।

মেয়েটার নাম জানার জন্য আকুলি-বিকুলি করছে শ্যাডাের মন, কিন্তু তৃতীয়বারের মতাে জিজ্ঞাসা করতে ইচ্ছা করছে না। আচমকা আঁকড়ে ধরল ওকে মেয়েটা, বুকের উপর শক্ত হয়ে থাকা স্তন-বৃন্তের স্পর্শ পেল শ্যাডাে ওকে যেন চাপ দিয়ে সর্বোচ্চ সুখ দিতে চাইছে মেয়েটা৷ এবার আর পারল না সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বশক্তিতে প্রবেশ করল মেয়েটার ভেতরে, যত দূর পারে…যতটা পারে…

-আটকে রেখাে না নিজেকে, ছেড়ে দাও আমাকে দাও সবটা৷  তিন বছরের জমিয়ে রাখা পৌরুষ তাই একবাওে উপহার দিল শ্যাডাের দেহ৷………..

পর্ব দুইঃ আমার আইনসেল

…….‘আইন নিয়ে আমি খুব একটা মাথা ঘামাই না ওয়েনসডে বললেন। আর তাছাড়া আমার মেয়েটাকে দরকার। আসলে ঠিক মেয়েটাকে না, দরকার একজন কুমারীকে। দেহে রক্তের বান ডাকতে কুমারীর জুড়ি নেই। সকালের আগে আমাকে বিরক্ত করাে না।’…..

……….পাইনউডে ওঠা দুই টিনেজ মেয়ে শ্যাডাের ঠিক সামনের সিটেই বসেছে। বয়স টেনে-টুনে চোদ্দ হবে। ওদের কথা শুনে বােঝা যাচ্ছে, মেয়ে দুটো বান্ধবী, আত্মীয়া নয়। এদের মাঝে একজনের যৌনতার ব্যাপারে কোন ধারণাই নেই, তবে পশু-পাখি সম্পর্কে জ্ঞান অনেক। অন্যজনের আবার পশু-পাখির ব্যাপারে কোন আগ্রহ নেই। তার পূর্ণ মনােযােগ যৌনতার উপর। আলকা-সেল্টর ট্যাবলেট ব্যবহার করে কীভাবে মুখমেহনের সর্বোচ্চ আনন্দ উপভােগ করা যায়, তার বিস্তারিত বর্ণনা না চাইতেও শুনতে হলাে শ্যাডােকে।……

Leave a Reply