……….বছর তিনেক আগে এখানেই একদিন শার্ট কিনতে এসে ডীনার সাথে পরিচর হয় জিমির। প্রথম দিনই ডীনার আকর্ষণীয় ফিগার দেখে মনের ভেতর প্রচণ্ড একটা ধাক্কা খেলাে ও। দেখতে ততো সুশ্রী না হলেও ডীনার ফোলা-ফাঁপা বুক, ক্ষীণ কটি আর গুরু নিতম্ব দেখে যে কোনো বয়সী পুরুষের বুকেই কামনার আগুন জ্বলে উঠবে। এমনকি স্টোরের বুড়ো মালিকও সুযােগ পেলে ওর স্কাটের ভেতর হাত ঢোকাবার চেষ্টা করে।………
……..বয়সের প্রচুর ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও ডীনার ভাষায় জিমি বিছানায় খুব ভালাে। অতীত অভিজ্ঞতা থেকে একটা কথা সবসময় স্বীকার করে ও যে কোনাে অল্প বয়সী যুবকের চেয়ে জিমি বিছানায় অনেক বেশি দক্ষ এবং ওর মতাে এতাে আনন্দ আগে আর কেউ দিতে পারেনি ওকে।……..
………সাথে সাথে গলা ছেড়ে দিয়ে হাতের এপিট ওপিট দিয়ে কষে চড় মারলে ডীনার গালে। এক হ্যাচকা টানে ওর ছােট্ট স্কার্টটা ছিড়ে ফেললে ফর ফর করে। উন্মুক্ত বুকের দিকে মুখ খিচিয়ে উঠলাে, ‘বল, মাগী, নয়তাে কামড়ে ছিড়ে ফেলবো।’………
……..জানালার পাশ থেকে একটু সরে আড়াল থেকে ভালােভাবে ওর দিকে তাকালাে জিমি। বুকের দিকে তাকাতেই আশ্চর্য হলাে। ডীনার চেয়েও বড় স্তন কোনো মেয়ের থাকতে পারে তা দেখে না দেখলে বিশ্বাস করতো না ও।………
……..ডেকে ওঠার আগে দড়ির সিড়িতে ঝোলানাে ব্রা-টা পরে নিয়ে – উঠে এলাে সিলভিয়া। ওর ভেজা শরীরে গেলে থাকা পানির ফোটাগুলাে চিকচিক করছে মুক্তোর মতো। সােনালী বৰঙচুল লেপ্টে আছে গলায় ও ঘাড়ে। নাভীর নিচে ছােট্ট এক টরে ত্রিকোন কালাে কাপড় কোনাে রকমে নগ্ন হওয়া থেকে রক্ষা করছে ওকে। ভেজা শরীরের খাঁজে খাঁজে বসে গেছে কাপড়টা। একটা তোয়ালে দিয়ে গা মুছতে মুছতে ছন্দময় ভঙ্গীতে ঘরে চলে গেলে। সিলভিয়া। ওর ভারী জমাট নিতম্বের দোল দেখে মুখের ঘাম মুছলো জিমি।……..
……… সিলভিয়ার পাহতে মাথা পর্যন্ত দেখলাে জিমি। প্যান্টের সাথে ছেলেদের বুশ শাট পরেছে সিলভিয়া। ওপরের দুটো বােতাম খোলা। ঝুকে পানে কয়েকটা মাছের টুকরাে ফেললো সিলভিয়া। ওর নিতম্বের বাকের দিকে তাকিয়ে বৈদ্যুতিক শক খেলাে জিমি। ……….
………..সিলভিয়ার নরম বুকের চাপ লাগছে জিমির কাঁধে। ঘাডের পাশে সুড়সুড়ি লাগছে চুলের। মুহূর্তে খুব ইমােশনাল হয়ে পড়লাে ও। আবেগ উথলে উঠলাে বুকের ভেতর।……..