………..দরজার কাছে দাঁড়িয়ে ঈষৎ দ্বিধান্বিতভাবে জুতাে খুলছে বণা। মুখে একটু লজ্জার ভাব। যেন সে একটা নতুন বাড়িতে বেড়াতে এসেছে। এই ক’দিনেই একটু যেন রােগা হয়েছে সে, তবু শরীরের | গড়নটি চমৎকার, হঠাৎ দেখলে কেউ বুঝবেই না যে, সে দুটি সন্তানের জননী, নিতম্বের তুলনায় কোমর বেশ সরু, দেখা যাচ্ছে তার ঝকঝকে মসৃণ পেট।
রজত আর পারল না, ছুটে গিয়ে দু হাতে বুকে টেনে নিল তাকে, ঠোঁটে ঠোঁট। এ চুম্বন অন্তহীন, যেন সৃষ্টির আদি থেকে শুরু হয়েছে, শেষের পরেও থামবে না। কোনও কথা নেই, রজতের জিভ মুখের গরমের মধ্যে বণার জিভকে অফার জানাচ্ছে, ওরা নিজেদের মধ্যে কথা বলছে।
রজতের দুই ঊরু সেঁটে আছে বণার দুই উরুতে, তার এক হাত বণরি কোমরে, অন্য হাত বুকে, সে বণার ব্লাউজের বােতাম খােলার চেষ্টা করছে।
রজতের তুলনায় বর্ণার হালকা-পলকা শরীর, যেন একটা পাখির মতন তাকে আলিঙ্গনের মধ্যে রেখেই রজত মাটি থেকে তুলে নিল, পাশের শয়নকক্ষে এনে বিছানার ওপর শুইয়ে দিল।………রজত বলল, তুমি জানাে না, তুমি না থাকলে…আমি ঘুমােতে পারি না। সারা দিনে তােমাকে একবার জড়িয়ে ধরলে— | কথা বলতে বলতে সে বণার আঁচল সরিয়ে ফেলেছে, ব্লাউজ খুলে ফেলেছে। পদ্মফুলের মতন স্তনে রতমুখ প্ৰাখল। না, সে ঘ্রাণ নিচ্ছে না, শিশুর মতন ছটফট করছে আদরের তীব্রতায় রজতের চোখে জল এসে যাচ্ছে। বণারও ছলছল করছে চোখ। সে হূর্তকুলাচ্ছে রজতের চুলে। রজতের মুখের লালায় ভিজে যাচ্ছেভক্তি বুক। এই রজত তার নিজস্ব, শুধু তার একার।
রজত বর্ণার শায়ার দড়িতে হাত দিতেই সে বলল, দাঁড়াও, একটু আসছি।
শাড়িটা ছেড়ে পাশের চেয়ারে রেখে, শুধু শায়া পড়ে, নগ্ন বুকে বণা গেল ওয়ার্ড রােবের কাছে। কিছু পােশাক বার করে নিয়ে চলে গেল বাথরুমে।………….