সিলেস্টিয়াল বেড – আরভিং ওয়ালেস

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  ›› ১৮+  

অনুবাদ : চিরঞ্জীব সেন

………..প্যাডে লিখে রাখা নােটের ওপর আর একবার চোখ বুলিয়ে নিয়ে জেনেট জানতে চাইল, “সে আমার যৌনাঙ্গে হাত দিলে আমার তীব্র উত্তেজনা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমার কি করণীয়?”

ফ্রিবার্গ ধীরে ধীরে মাথা নাড়ালেন, বললেন, “সেরকম কিছু ঘটলে ঘটতে দেবে। সম্ভব হলে শুধু নিজেকে সংযত রাখার চেষ্টা করবে।”……

……..“এবার আমার পালা,” বলল এলেইনি ওয়েক, “পুরুষাঙ্গের প্রবেশ ঘটানাে কি নিরাপদ ?”

“আমি তােমাদের পূর্ণ আশ্বাস দিচ্ছি, রুগীকে আগাগােড়া পরীক্ষা করে নেওয়া হবে। তার অন্য কোন রকম রােগ থাকবে না।”

“আমি গর্ভ সঞ্চারের সম্ভাবনার কথা বলছি।”

“সে ক্ষেত্রে পিলের ব্যবস্থা রয়েছে। নিরাপত্তার জন্য অন্য কোন ব্যবস্থা নিতে চাইলেও নিতে পারাে।”………..

……..ছ বছর আগে টাকসনে মেয়েটির যৌন প্রতিনিধিত্বের প্রশিক্ষণকালে বহুবার তিনি ওর নগ্ন দেহ দেখেছেন। তার সৃতির পাতায় স্পষ্ট অক্ষরে ছাপা হয়ে আছে মেয়েটির গােপন অঙ্গের নিখুত বর্ণন। তার মসৃণ ঢালু কাধ, সম্মুখে প্রসারিত পরিপূর্ণ স্তন, স্তনের সুপুষ্ট বাদামী বৃন্ত, তার ছােট নরম কোমর, সরু দুটি পাছা, স্ফীত থাই এবং সুগঠিত পা। ……….

……..হান্টার সুসির ব্লাউজের ওপর হাত নিয়ে গেল। ওর স্তনের ওপর সাদরে হাত দুটো ঘােরাফেরা করতে লাগল। সুসির ব্লাউজ খুলে দিতে লাগল। সুসি ওর হাত থামিয়ে দেবার চেষ্টা করে বলল, “শােন চেট, তােমার সঙ্গে আমি আগে কিছু জরুরি কথা বলে নিতে চাই।”

কিন্তু ওর হাত ইতিমধ্যে সুসির ব্রেশিয়ারের মধ্যে ঢুকে গেছে। আঙুলগুলাে ওর বুকের নিপিল খুঁজে মরছে। বলল, “তােমার কথা পরে হবে, আগে আমাকে একটু সুখ পেতে দাও।”

“চেট আমার কথা শােন..” বেশ বিরক্তির সঙ্গেই বলল, অনুভব করল ওর নিপলগুলাে শক্ত হয়ে উঠেছে। চেটকে তার বুকের ওপর ওকে তুলে নিতে দিল। “চেট…” বুঝতে পারল চেট তার যৌন অঙ্গ দিয়ে ওর থাইয়ের ওপর ঠেলা মারছে এবং আনন্দে গােঙানির শব্দ করছে। চেট ওর ব্লাউজ খুলে দিতে দিতে বলল, “আমরা পরে কথা বলব সােনা। আমি এখন তােমার সঙ্গে বিছানায় যেতে চাই। এসাে সােনা, এমন সুযোগ আর আসবে না।”
ওর ব্লাউজ খুলে ফেলার সঙ্গে সঙ্গে ওর শেষ প্রতিরােধটুকুও আর রইল না। ব্রেশিয়ার খুলে বুকের পাশে ঝুলতে লাগল। উঠে দাঁড়িয়ে স্কার্টের চেন নামিয়ে দিতে নিম্নাঙ্গের আড়ালটুকুও আর রইল না। বলল, “এসাে চেট, এবার তাহলে আমরা…”

সুসি দু পা ছড়িয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ল। চেট ওর পাশে এসে শুতে সুমি উত্তেজনা অনুভব করতে লাগল। ও ওর দুটো নরম পায়ের মাঝে উঠে এলাে। “এটা ভেতরে টেনে নাও সােনা, গদগদ কঠে বলল। সুসি এর অঙ্গ টেনে নেবার আগেই শিথিল হয়ে গেল। সুসির হাত, পা নােংরা হয়ে গেল। তৃপ্তির কোন সুযােগই পেল না।……….

…….ও সমস্ত পােশাক খুলে ফেলে দেখল, জেকা রাজকীয় বিছানার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বিছানার একেবারে কাছে পৌছে গিয়ে, ও ন্যানের দিকে ঘুরে দাঁড়াল। যে পুরুষটার সঙ্গে ন্যান একটু পরেই বিছানায় যাবে, তাকে সামনা সামনি নগ্ন অবস্থায় দেখতে পেল। অবশ্য সামনে থেকে দেখেও, তার পুরুষাঙ্গ কঠিন না শিথিল অনুমান করতে পারল না।

বিছানায় উঠে জেকা ওর দিকে চোখ ছােট করে তাকাল। বলল, “আর দেরি করছ কেন।” ন্যান ধীরে ধীরে বডিস খুলে ফেলল। নাইলনের প্যান্টি খুলে ফেলে, পা দিয়ে ঠেলে পাশে সরিয়ে রাখল। ওর নিম্নাঙ্গ ঘন কালাে চুলে ঢাকা, ও ভেবেছিল, ঐতেই ওর গােপনীয়তা অনেকখানি বজায় থাকবে।

ডেকা কুনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে শুয়ে ওর গােপন অঙ্গের ওপর চোখ বুলিয়ে যাচ্ছিল। ভারি সুন্দর খাজ” বিড়বিড় করে বলল, “এখনই হবে ভেবে রেখেছিলাম।”

বিছানার ওপর ন্যান ওর কাছে গড়িয়ে গেল। হাত পা ছড়িয়ে দিয়ে চোখ বুজে রইল। আশা করেছিল, জেকা ওকে চুমু খাবে? ওর গায়ে বুকে হাত বােলাবে। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেও, যখন সেরকম কোন অভিজ্ঞতা হলাে না, তখন ও চোখ খুলে বলল, “টনি আলােটা নিবিয়ে দাও।”

“না, আমি এখন যা করছি তা নিজের চোখে দেখতে চাই। আমার টাকার দাম উসুল করে দিতে চাই।”

ন্যান অস্বস্তিবােধ করতে লাগল, ওর পাছার ওপর জোর-লােমশ হাতের স্পর্শ অনুভব করতে লাগল। একটু পরে ও দুটো পা ন্যানের পায়ের ওপর তুলে দিতে ন্যান ভাবল, যাক এবার তাহলে একটু স্বস্তি পাওয়া যাবে। কিন্তু তা মােটেই হলাে না। বরং ন্যানের বিরক্তি বেড়ে গেল। জেকা ন্যানের শরীরের মধ্যে ওর অঙ্গ প্রবেশ করিয়ে কেবলই চাপ দিয়ে যেতে লাগল। তাতে ন্যান ব্যথা অনুভব করতে লাগল। ওর মনে হতে লাগল, এই ব্যথা বুঝি মােটেই থামবার নয়। পরে বাথরুমে গিয়ে শরীর পরিষ্কার করার সময় ও ভাবল, লােকটা তীব্র উত্তেজনার বশেই মনে হয় এমন করল। পরে যখন আবার মিলিত হবে, তখন নিশ্চয়ই এমন উত্তেজনা প্রকাশ হবে না।………..

……..মেয়েটার পিঠের ওপর ব্রেসিয়ারের ফিতের ওপর নিচে ব্র্যান্ডনের হাতের আঙুল ধীরে ধীরে ঘােরাফেরা করতে শুরু করে ক্রমশ চঞ্চল হয়ে উঠতে লাগল। পিঠে হাত দিয়ে ব্র্যাণ্ডন প্রথমে বেশ শক্ত শক্ত অনুভব করছিল, এখন ক্রমশই বেশ শিথিল ও নরম অনুভব  করতে লাগল। দেখল, মেয়েটা কেমন আনন্দ প্রকাশ করছে। এক সময় মেয়েটা আনন্দের চোটে বলেই ফেলল, “ভারি সুন্দর, সত্যিই অসাধারণ।

ও কোন উত্তর দিল না ওর হাতের আঙ্গুল গুলাে শুধু মেয়েটার পিঠের ওপরে, নিচে, পাশে ঘােরাফেরা করতে লাগল। কুড়ি মিনিট ধরে এভাবে চলার পর ও হাত থামাল। ওর হাত থেমে যেতে দেখল, মেয়েটা তার হাত পিঠের ওপর নিয়ে এলাে। ভাবল, মেয়েটা বুঝি ওর হাত ধরতে চাইছে। কিন্তু না। দেখল, মেয়েটা ওর ব্রেসিয়ারের ফিতা খুলে দিয়ে বুকের ওপর চেপে বসে থাকা ব্রেসিয়ারের বাঁধন শিথিল করে দিল। তারপর ব্র্যান্ডনের দিকে ঘুরে দাড়িয়ে ওর দিকে তাকাল।

ন্যান ওর ব্রেসিয়ারের বাধন খুলে ফেলল। মােচার মত স্তন ব্র্যান্ডনের চোখের সামনে ভাসতে লাগল। তবে লাল বোটাগুলাে খাড়া হয়ে রয়েছে। এগুলাে বেশ শক্ত।

“তুমি যাতে আমাকে জানতে পারো সে জন্যই আমি এটা করলাম। আমি সতীপনার ভান করা মেয়েছেলে নই। কারুকে সঙ্গী করে কখনাে যৌন উত্তেজনা উপভােগ করিনি। আমার মনে হয়, আমি এবার সঠিক হাতে পড়েছি, ঠিক ভালাে হয়ে যাবে।”

“ধন্যবাদ ন্যান।” ন্যান নিজের স্তনের দিকে তাকাল। স্তন দুটো একটু নাড়াল। তারপর ওর দিকে তাকিয়ে বলল, “আমার বয়সী কোন মেয়ের পক্ষে নেহাত খারাপ নয়।”

“তােমার স্তন দুটি ভারি সুন্দর ন্যান!”

ন্যান ব্রেসিয়ার নিয়ে স্তন দুটো আবার ঢাকা দিতে লাগল। নিজের হাতে ব্রেসিয়ারের হুক লাগিয়ে জামাটা নেবার জন্য সােফার গায়ে হাত বাড়াল। “ভবিষ্যতেও এমন শান্তশিষ্ট হলে তাের কাছে আমার সব প্রকাশ করতে বাধবে না”, ন্যান বলল।………….

………গেইলি স্বচ্ছন্দে ওর শরীরের ওপরের অংশের পােশাক খুলে ফেলল। তারপর ব্রেসিয়ারের বাধন খুলে ওটা চেয়ারের ওপর ফেলে দিল। স্কার্টের চেন টেনে নামিয়ে দিল। ওটা কার্পেটের ওপরই পড়ে রইল। পায়ের জুতাে খুলে আয়নার সামনে এসে দেখল, ও এখন সত্যিই সম্পূর্ণ নগ্ন, শুধু কোমরের নিচের প্যান্টিটা ছাড়া। শেষ পর্যন্ত ও, ওটাও খুলে ফেলল। আয়নার সামনে দাড়িয়ে দাড়িয়েই ও দেখতে পেল ডেমস্কি শেষ পর্যন্ত পােশাক খুলছে। ও শার্ট খুলল, তারপর প্যান্ট খুলে ফেলল। আণ্ডার প্যান্টটা খুলতেই যা একটু সময় নিচ্ছিল।……

……..স্তনের নিচে হাত দুটো রাখল। “এ দুটো কেমন, তোমার কেমন লাগে ডেমস্কি?”
“ওদুটো ভারি সুন্দর গেইলি” ধরা গলায় ডেমস্কি বলল।

গেইলি আয়নায় ওর স্তনের দিকে তাকাল। আমি জানি না, আমি সত্যিই জানি না  ও দুটো কেমন। আমার কেবল মনে পড়ে, আমার সেই যৌবনের শুরুর দিনগুলাের কথা, তখন আমার সত্যি কথা বলতে কি স্তন বলতে কিছুই ছিল না। আমি ভেবেছিলাম, আমার বুঝি কোনাদিন স্তন উঠবে না, আমি ছেলেদের মতাে হয়ে থাকবো। ছেলেরা আমাকে দেখবে না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আস্তে আস্তে ঠিক স্তন উঠল। আমি যে একটি মেয়ে, সে নিয়ে আর প্রশ্নের অবকাশ রইল না। তবে আমি নিশ্চিত করে জানি না, তরুণ যুবকরা আরাে উন্নত স্তন প্রত্যাশা করে কিনা, আমি দেখেছি, মেয়েদের ফ্যাশন ম্যাগাজিনের আমার থেকেও ছােট স্তনের মডেল – দেখতে ভালাে লাগে। তবে পুরুষরা ঐরকম সাইজের স্তনে আগ্রহী নয়। পুরুষদের পত্রিকায় দেখা ছত্রিশ আটত্রিশ-সাইজের স্তনই ওদের বেশি পছন্দ। আমার স্তনদুটো সে রকম নয়। তাই সুখী নই।”

“তােমার স্তন দুটো সত্যিই সুন্দর, গেইলি, আমার পক্ষে একেবারে আদর্শ সাইজ,” ডেমস্কি বলল। ওর চওড়া, দৃঢ় পেটের ওপর হাত বােলাতে লাগল।

শরীরের এই অংশ নিয়ে আমার কোন অভিযােগ নেই। আমার ওজনও ঠিক আছে। আমার ডায়েট করারও দরকার হয় না।”

ধীরে ধীরে ওর হাত নিম্নাঙ্গের ঘন কালাে কেশের ওপর নেমে এলাে। আমার নিম্নাঙ্গের কেশ সম্বন্ধেও আমার কোন অভিযােগ নেই। এক একটি নারী আছে যাদের নিম্নাঙ্গের কেশ যেন একটি ইস্পাতের ছাট। আমার কিন্তু সেরকম নয়। পাখির পালকের মতাে নরম। তুমি আমার ওপর শুলে উপলব্ধি করতে পারবে।”

গেইলি আয়নার দিকে তাকিয়ে অনুভব করল, তার ভাষণে ডেমস্কি একেবারে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। মুখ দিয়ে ওর কথা সরছে না। তারপর গেইলি একে একে ওর নিতম্ব, উরু, কনুই, হাত, গােড়ালি ছুঁয়ে যেতে লাগল, অ্যাডামকে জিজ্ঞেস করল, “তুমি কিছু মন্তব্য করতে চাও ?” “হ্যা..আমি..” ওর গলার স্বর অবদ্ধ হয়ে এলাে। “আচ্ছা যাক, এবার তােমার পালা, আমার মত করে তুমিও তােমার শরীর প্রদর্শন কর।” ……….

……..“হ্যা ঠিকই বলছি। এতােদিন তুমি ভুল পথে চালিত হয়েছিলে। তুমি যখন ছােট ছিলে, গ্রামার স্কুলে, জুনিয়র হাই, হাইস্কুলে এমনকি কলেজে পড়ার সময় অন্য বন্ধুদের সামনে নগ্ন হয়ে তার সঙ্গে তুমি তােমার শরীরের তুলনা করতে। দেখতে তাদের লােমশ বিশাল বিশাল পুরুষাঙ্গের তুলনায় তােমার পুরুষাঙ্গ অত্যন্ত ছোট। তারপর তুমি যখন কোন পর্নো ছবি দেখেই বা জেলেদের যৌন পত্রিকা পড়েই তখনও যেসব পুরুষের ছবি দেখেছ, তাদেরও ঐ দীর্ঘ পুরুষাঙ্গ, উলঙ্গ মেয়েদের স্তন যেমন ছবিতে দেখছো বিশাল বিশাল হয়। অধিকাংশ মানুষ বােকা বলেই ভাবে, পুরুষাঙ্গ দীর্ঘ হলেই বুঝি তাতে কাম তৃপ্তি বেশি পাওয়া। যায়”

“তুমি কি বলতে চাইছ ছােট পুরুষাঙ্গের থেকে বড় পুরুষাঙ্গে বেশি আনন্দ পাওয়া যায় ?”

“দেখ অ্যাডাম, নারীর যােনি যেকোন সাইজের পুরুষাঙ্গকে স্থান দেবার মতাে করে তৈরি করা। তুমি তােমার হাতে একটা ছােট আঙ্গুল আমার যােনির মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে পার। তাহলে হবে কি, যােনি পথ দুপাশ থেকে ঐ আঙ্গুল চেপে ধরবে। এমনকি যােনির ভেতর থেকে রস নিসৃত হয়ে যােনি মধ্যে আঙ্হুল সচল রেখে আমাকে তৃপ্তি দেবে। একই ভাবে যােনির মধ্যে চার-পাঁচটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেওয়া যেতে পারে। যােনি সব ধরনের সাইজ গ্রহণ করতে পারে। যােনি দিয়ে নয় পাউণ্ডের একটা বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হবার ব্যবস্থা প্রাকৃতিকভাবে করা আছে। আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আমি তােমাকে বলছি, পুরুষাঙ্গের সাইজ যাই হােক কেন, যােনি সবেতেই তৃপ্তি অনুভব করে।”

ডেমস্কি আয়নায় নিজের দিকে তাকিয়ে রইল। “তার মানে তুমি বলছ, উত্তেজিত অবস্থায় আমার পুরুষাঙ্গ যেকোন নারীকে আনন্দ দিতে পারে?”

ও হাসল, “আমরা তা প্রমাণ করব।”……….

………..এ সম্পর্কে মেয়ে পত্রিকায় পড়া কাহিনীর প্রসঙ্গ আবার টেনে আনল গেইলি। “ঐসব পত্রিকায় যৌন গল্প গুলো পড়তে বেশ রোমাঞ্চ লাগে ঠিকই, তবে ঐগুলাে যে যৌন শিক্ষা নয়, তা অত্যন্ত ভয়াবহ। ঐসব গল্পের নায়কদের পুরুষাঙ্গ অস্বাভাবিকভাবে কেবল লম্বাই নয়, নারীর দেহের অভ্যন্তরে তারা ঐ পুরুষাঙ্গ নাকি সারা রাত ঢুকিয়ে রাখে। কোন অজ্ঞ যুবক এই কাহিনী পড়ে সেটাকে অভ্রান্ত বলে ধরে নেয়, তারপর নিজের জীবনে তা প্রয়ােগ করে দেখতে গিয়ে ব্যর্থ হয়। ফলে শেষ পর্যন্ত দুশ্চিন্তার শিকার হয়। আমার মনে হয় তুমিও এই ধরনের ভ্রান্ত ধারণার শিকার হয়েছে।”……..

………..ড্রিবার্গ প্রসঙ্গ মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে ও নিজের কাজে মন দেবে ঠিক করল। শরীরের ওপর থেকে সমস্ত পােশাক সরিয়ে ফেলে ও একেবারে উলঙ্গ হয়ে থেরাপি রুমে চলে গেল। থেরাপি রুমে গিয়ে দেখল বিবস্ত্র অ্যাডাম ডেমস্কি চেয়ারে হেলান দিয়ে বসে রয়েছে। ওর হাতে একটা পত্রিকা। গেইলি লক্ষ্য করল অ্যাডাম তার হাত বা পত্রিকা কোনটা দিয়েই তার পুরুষাঙ্গ ঢাকা দেবার চেষ্টা করছে না। দেখল, ওর পুরুষাঙ্গটা দুটো পায়ের মাঝে নেতিয়ে রয়েছে এবং ওকে দেখে ডেমস্কি লজ্জা পাচ্ছে না। এই দৃশ্য দেবে গেইলি অনেকটা আশ্বস্ত হলাে।

গেইলিকে দেখে ডেমস্কি চোখের সামনে থেকে পত্রিকা সরিয়ে দু চোখ ভরে ওর নগ্ন দেহ দেখতে দেখতে মুগ্ধ হয়ে বলল, “তুমি তাে ভারি সুন্দর গেইলি।”
“প্রশংসা আমার ভালাে লাগে। ও ওর হাত ধরল। বলল, “এখন আমার সঙ্গে এসাে।” ডেমস্কি ওর হাত ধরে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, “কোথায়?” “চলাে, আমরা দুজনে একা বাথরুমে গিয়ে স্নান করব।”………

…….গেইল চোখ খুলে আডমের হাত থেকে সাবানটা নিয়ে ধীরে ধীরে ওর গায়ে পিঠে, বুকে পেটে পাছায়, উরুতে বােলাতে লাগল। অতি ধীরে ধীরে, সামান্য জলের স্পর্শে বােলানাের ফলে সারা শরীর অচিরেই ফেনায় ভরে গেল।

গেইলি ডেমস্কির আরো কাছে এগিয়ে এসে পাছার নীচে, তলপেটের ওপর পর চক্রাকারে অঙ্গুলের চাপ দিতে লাগল। ডেমস্কির ভিজে ত্বকের ওপর ওর আঙ্গুল ঘােরাফেরা মতে লাগল। নিজের উদ্দেশ্য কতটা সিদ্ধ হচ্ছে জানার জন্য ও চোখ খুলে দেখল। গেইলি ওর পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করল না। কিন্তু ওটাকে নড়ে উঠতে দেখে ওর চোখ বিস্ফারিত হয়ে উঠল। স্পষ্ট দেখতে পেল ডেমস্কির পুরুষাঙ্গ একটু মােটা হয়ে ফুলে উঠেছে।

ডেমস্কির শরীরের এই পরিবর্তনে ও রােমাঞ্চিত হয়ে উঠল। ডক্টর ফ্লিবার্গ এই পরিবর্তন নিজের চোখে দেখলে তিনিও রােমাঞ্চিত হয়ে উঠবেন। এই প্রথম গেইলি অন্ধকারের মধ্যে সামান্য আলাের ইশারা দেখতে পেল। বুঝতে পারল সাফল্য আর বিশেষ দূরে নয়।……..

……..ব্যায়ামটা ফিল শরীরের সামনের দিকে হাত বােলানাে। ন্যান জামাকাপড় বুলে এই ব্যায়াম শুরু করতে গেলে পল জানিয়ে দিল, সে তার স্তন বা যােনি স্পর্শ করবে। অত্যন্ত ধীরে ধীরে পল ওর শরীরের ওপর হাত বােলাতে লাগল। পলের হাতের স্পশে এর দেহ গরম হয়ে উঠছিল। ইচ্ছে করছিল, পলের হাত দু চেপে ধরে ওর স্তনের ওপর নিয়ে আসে। ওর নিজের মধ্যেও পলের হাত ঢুকিয়ে দিতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু পলের নির্দেশ ভঙ্গ করতে ওর মন ঠিক রাজি হলাে না। নিজেকে ও তাই সংযত করে নিল। শরীরে পলের হাত বােলানো পর্ব শেষ হলে, যখন পলের শরীরে ওর হাত বােলানাে পর্ব শুরু হলাে, তখন ওর খুব ইচ্ছে করছিল পলের পুরুষাঙ্গটা শক্ত করে চেপে ধরে। নিজের স্ত্রী-অঙ্গে ওটাকে স্বাগত জানায়। পল মনে হয় উপলব্ধি করতে পেরেছিল ন্যান কি ভাবছে তাই ও ন্যানকে সংযত করার উদ্দেশ্যে অত্যন্ত ধীরে ধীরে কথা বলতে লাগল। ন্যানের মনের উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে গেল।…..

…..বিছানায় শুয়ে শুয়েই ন্যান বাথরুমের দরজা খােলার শব্দ শুনতে পেল। দেখল টনি জেকা বিছানার দিকে এগিয়ে আসছে। ঘরের স্নান হলুদ আলােতেই দেখতে পেল জেকা কোন পােশাক নই।

ঘরে ঢুকে জো বিছানার ওপর উঠে এসে ন্যানের শৰীরের ওপর থেকে কম্বল নিয়ে ওর নাইট গাওন টেনে নামিয়ে দিল। বলল, “পা দুটো দুপাশে ছড়িয়ে দাও….

ওর এমন আচরণে ন্যান ক্রমশই বিস্মিত ও আতঙ্কিত হচ্ছিল, ভেবে পাচ্ছিল না, এ সময় ওর কি করা উচিত। ওর মাথা থেকে যাবতীয় বােধবুদ্ধি লােপ পাচ্ছিল।

‘টনি, শােন…………এখন ঠিক এসব…..” “না সােনা, আমার কথা শােন। তােমার কোমরের তলায় বালিশটা গুজে দাও।”

ও বাধা দেবার চেষ্টা করল, ‘না, টনি না, আমার পক্ষে এখন এসব করা সম্ভব নয়। ডাক্তার আমাকে বারণ করেছে। যে কদিন ইনজেকশন চলবে সে কদিন আমাকে ছুটি দিতে হবে।” বিছানায় জেকা ন্যানের পাশেই বসেছিল। ওর দুটো হাতই ন্যানের নগ্ন হাটুর ওপর রাখা ছিল। অত্যন্ত বলশালী দুটো হাত দিয়ে জেকা ন্যানের পা দুটোকে দু পাশে টেনে সরিয়ে ফাক করে দিল ন্যান ওর সে চেষ্টাকে বানচাল করার আপ্রাণ চেষ্টা করল। অনুরােধ করল ‘টনি প্লিজ ডাক্তার অনুমতি না দেওয়া পর্যন্ত….” জেকা ডাক্তারের নামে গালিগালাজ করে বলল, “আমি ডাক্তারের…..’.. | ওর দুটো পা এখন দুপাশে ছড়িয়ে রয়েছে। জকা ওর শরীরের ওপর উঠে ওর দেহের মধ্যে নিজের অঙ্গ প্রবিষ্ট করাতে সমর্থ হলাে। ন্যান যন্ত্রণায় ককিয়ে উঠল। ওর শরীরের প্রচণ্ড চাপে অতিষ্ঠ হয়ে উঠে জেকার বুকে চাপড় মারতে লাগল। অসহ্য যন্ত্রণার ফলে বলতে বাধ্য হলাে, “জেকা অতাে জোরে চাপ দিলে আমি মরে যাব।”

“হ্যা। সেই শুরু থেকে তুমি ঐ রকম করে যাচ্ছ।” বলে ও আবার চাপ দিল। ন্যানের দুচোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ল।

শেষ পর্যন্ত ও ন্যানের শরীর থেকে সরে এসে পাশে বসল। “আজকে সেদিনের মতাে অতােটা কষ্ট হয়নি কি বলল?”।
“খুব কষ্ট পেয়েছি টনি, খুব।” ………..

……….“না ভয় পাবার কিছু নেই। এটি হলাে নিম্নাঙ্গ পরীক্ষার এক নতুন পদ্ধতি। এই পদ্ধতি অনুসরণের ফলে নারী ও পুরুষের যৌনাঙ্গকে ভালাে করে জানা যায়। আমরা সাধারণভাবে নারী ও পুরুষের যৌনাঙ্গের সঙ্গে পরিচিত। কোথায় তাদের মিল এবং কোথায় তাদের অমিল তাও আমরা জানি। অধিকাংশ পরিণত বয়স্ক মানুষই এই অঙ্গ সম্পর্কে অনেক কিছুই জানে না। দুজনে একসঙ্গে এ ক্ষেত্রে বিচরণ করে আমরা জানতে পারব, কোথায় এদের মিল, অমিল। যাই হােক, আমি কি আগে তােমার অঙ্গ দর্শন করব, নাকি তুমি আগে আমার অঙ্গ দর্শন করবে? আমরা অবশ্য নারী অঙ্গ দর্শন দিয়ে আমাদের পরিদর্শন কাজ শুরু করতে পারি। তুমি কি পছন্দ করাে, আমাকে দিয়ে শুরু করবে, নাকি তােমাকে দিয়ে?”…….

…….ওরা দুজনে বিছানায় উঠল। ও পা ছড়িয়ে শুয়ে পড়ল। ন্যানকে ওর কাছে সরে আসতে বলে, ন্যানের থাইয়ের ওপর ওর পা দুটো তুলে দিল। একে একে পুরুষের গােপন অঙ্গের সঙ্গে ন্যানের পরিচয় করিয়ে দিতে লাগল।…

…….ব্র্যান্ডনের প্রতিটি অঙ্গের সঙ্গে ন্যানের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়ে গেলে ব্র্যান্ডন ন্যানকে বলল, “এবার তুমি শুয়ে পড়।”  ন্যান বিছানার ওপর পা ছড়িয়ে শুয়ে পড়ল। ব্রাওন ওর গায়ের কাছে এগিয়ে গেল। টেবিল থেকে একটা বােতল ও আগেই তুলে এনেছিল। এবার ও সেটার ছিপি খুলে তেল বার করে ন্যানের যােনি মুখে ঘষতে লাগল। “তুমি যাতে ব্যথা না পাও, তাই এই তেলটা দিচ্ছি, ও বলল। ন্যান চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল। ব্র্যাণ্ডন ওর তলপেটের ওপর আস্তে আস্তে চাপড় মারতে লাগল। কিছুক্ষণ চাপড় মারার পর, ওর ভগঙ্কূরের ভেতরে, বাইরে আঙ্গুল ঢােকাতে ও বার করতে লাগল। একটা আঙুল ওখানে ঢুকিয়ে রেখে ওটার পরিচয় ব্যাখ্যা করতে লাগল। ন্যানের গােপন অঙ্গের অভ্যন্তরে পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্যাখ্যা করে আঙুল বার করে আনার সময় ব্রান্ডন উপলব্ধি করল, একবারও ওর আঙুল বাধাপ্রাপ্ত হয়নি। বুঝতে পারল, এটা ওর এক উলেখযােগ্য সাফল্য।

এই অজ পরিদর্শন অভিযানে ন্যান এতােই পরিতৃপ্ত হয়েছে যে, ও তখনাে চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল। “কোন ব্যথা পেলে?” ব্র্যন্ডন জানতে চাইল।

“একদম নয়। কিন্তু একটা জিনিস জানার আছে ব্র্যাণ্ডন।”
“কি জানতে চাও বলে।”
“আমি কি করে জানতে পারব আমার আর কোন অসুবিধে নেই।”

“তুমি আর আমি যখন যৌন সম্ভোগে মিলিত হবে, তখন তুমি আরাম পেলে জানবে, তােমার আর কোন অসুবিধে নেই।”
“আজকে আমরা যে ব্যায়ামটা করব, সেটা একই সঙ্গে আনন্দদায়ক এবং কার্যকর। এই ব্যায়ামটার নাম দি কল্ক।”
“দি ক্লক?” ডেমস্কি কথাটা পুনরায় বলল, “আমি ঠিক বুঝতে পারছি না এটা কি ধরনের ব্যায়াম।”
‘না, এই ব্যায়ামের সঙ্গে ঘড়ির কোন সম্পর্ক নেই। আমি শুধু মনে মনে ভাবব, আমার যােনির মধ্যে একটা টাইমপিস ঘড়ি রয়েছে।”……….

……..গেইলি ওর কাছে বিশদভাবে ঘড়ি ব্যায়াম পদ্ধতি ব্যাখ্যা করে শেনাল।

“তাহলে তুমি বুঝতে পারলে, এবার আমরা শুরু করতে পারি?” গেইলি বলল, “এবার শুয়ে পড়া হােক। আমি তোমার থাই, তলপেট ও বুকে টোকা মারব। তারপর আমাদের ব্যায়াম শুরু হবে।”

পালক স্পর্শের মতো অতি ধীরে গেইলি ওর শরীর স্পর্শ করলে ডেস্তি ওর যােনির বাইরে, ভেতরে ধীরে ধীরে হাত বােলাতে লাগল। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর গেইল উঠে বসল। ডেমস্কিকেও উঠে বসতে ইঙ্গিত করল। উঠে বসে বলল, “এখন তুমি বসাে আমি এবার শুয়ে পড়লাম।” বলে ও শুয়ে পড়ল। তারপর ডেমস্কিকে বলল, “এবার তুমি আমার হাটু দুটো ধরে পা ফাক করে দিয়ে দুটো পায়ের ফাকে মধ্যে বোস। আস্তে আস্তে তােমার তর্জনী আমার যােনি মুখে ঢােকাতে থাকো। প্রথমে এক ইঞ্চি, তারপর আধ ইঞ্চি, তারপর দু ইঞ্চি। আমি আমার যােনি মধ্যের কল্পনার ঘড়ির মাধ্যমে আমার প্রতিক্রিয়া তােমাকে জানিয়ে যেতে থাকবে।
“ব্যস, এইটুকুই!”
“হ্যা, এইটুকু নয়। এটাই অনেক। একবার দেখ না, কেমন উপভােগ্য।”

গেইলি পা দুটো আরাে ফাক করে দিলে, ডেমস্কি ওর তর্জনী গেইলির যােনির মধ্যে ঢুকিয়ে দিতে লাগল।
“যা, এইভাবে একটু বেকিয়ে”, গেইলি ওকে উৎসাহ দিল।

ডেমকি তর্জনীটা পুরােপুরি ওর যােনির মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। গেইলি হয়তাে ওকে এটাই বােঝাতে চাইল, নারী দেহকে সন্তুষ্ট করার জন্য পুরুষাঙ্গ দীর্ঘ হতেই হবে, এমন কোন কথা নেই।

“কেমন অনুভব করছ” ডেমস্কিকে ও জিজ্ঞেস করল। ‘নরম উত্তপ্ত।”
“আর সেইসঙ্গে চারপাশ থেকে তােমার আঙ্গুলটাকে আঁকড়ে ধরেছে সেটাও অনুভব করছ নিশ্চয়ই।”
“হ্যা তাও ‘।

“এটা হচ্ছে কারণ যােনির মধ্যে যখনই কিছু প্রবেশ করে, যােনির অভ্যন্তরের পেশী তাকে তখনই চেপে ধরে। অনেকটা ইলাস্টিক পাউচের মতাে। তার ভেতরে যাই হােক না কেন। যােনিও সেই রকম, তার ভেতরে যেটা প্রবেশ করল সেটাকে উপযুক্ত স্থান করে দেবার জন্য তার প্রয়োজন মতাে বাড়ে কমে।”

কথা বলতে বলতেই গেইলি নীচের ঠোটের ওপর সামনের দাঁত চেপে ধরে চোখ বন্ধ করে গেল। ডেমস্কিকে বলল, “ডেমস্কি তােমার আঙ্গুল ওখানে স্থির করে রেখাে না। ঢােকাও, বার করাে।”

ওর উত্তেজনা একেবারে চরমে পৌঁছে গিয়েছিল। বেশ অনেকক্ষণ পরে ওর উত্তেজনা প্রশমিত হলে, বালিশে মাথা হেলিয়ে শুয়ে পড়ল।

ডেমস্কি সটন উঠে দাড়াল। “দেখ, তুমি আমার কি করেছ” ও বলল।

এক ধ্বজভঙ্গ পুরুষের অঙ্গের ঐ চেহারা দেখে ওর বিস্ময়ের আর শেষ রইল না। দেখল, ওর পুরুষাঙ্গ প্রায় চার ইঞ্চি লম্বা হয়ে ফুলে রয়েছে। অসাধারণ। ও আবেগ প্রকাশ করল।

“তােমার তাে অনেক উন্নতি হয়েছে।”
“তােমার কি মনে হয়, আমি একেবারে স্বাভাবিক হয়ে উঠব।”
“নিশ্চয়ই হবেই।”

“এবার তুমি আমার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করার সময় এই কথাটা মনে রাখবে যে, তােমার নিজের আনন্দের জন্য তুমি আমার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করছ। আমিও তেমনি আমার আনন্দের জন্য তােমার যৌনাঙ্গ স্পর্শ করব। আমার বা অন্য কারুর যােনিতে তুমি পুরুষাঙ্গ প্রবিষ্ট করালে সেটা তো তােমার আনন্দের জন্যই করাে। আর আমিও আমার মতাে আনন্দ পাবাে। আমরা দুজনে একে আনন্দের মাধ্যমে আনন্দ উপভােগ করব।”

“যদি তুমি আমার মাধ্যমে আনন্দ না পাও?”

“সেটা ঘটা একেবারে অসম্ভব নয়। তবে আজকে আমরা অতােদূর যাবাে না। ব্যায়ামের শেষ পর্যায়ে আমি তােমার পুরুষাঙ্গটা হাতে ধরে আমার যােনির কাছে নিয়ে যাবাে।”
“তার মানে তুমি বলছ হস্ত…” চেট চমকে উঠল।

যা তুমি মনে করো। তবে আমি ওটা আমার যৌনাঙ্গের কাছে নিয়ে যাবে, কিভাবে উত্তেজনা কমাতে হয় তার নির্দেশ দেবার জন্য। আচ্ছা যাক, চলাে বেয়াম শুরু করা যাক।”….

….এখন ওরা দুজনে উলঙ্গ অবস্থায় গেইলির থেরাপি রুমে। গেইলি ওকে জিক্সেস করল, “আচ্ছা তুমি কখনাে মােচড়ানাে, নিংড়ানাে পদ্ধতির কথা শুনেছ?”

“সেটা কি?” “মিলন-পূর্ব রেতঃস্বলন বন্ধ করার জন্য মােচড়ানাে পদ্ধতি।”
“মােচড়ানাে? ও হ্যা একটা গবেষণা পত্রে আমি এ সম্পর্কে পড়েছি।

“আমরা এখন ওটাই করতে চলেছি। দুশ্চিন্তা, উদ্বেগের জন্যই মিলন-পূর্ব রেতাস্ফলন বন্ধ করার জন্য মােচড়ানাে পদ্ধতি।”

“আমরা এখন ওটাই করতে চলেছি। দুশ্চিন্তা, উদ্বেগের জন্যই মিলনপূর্ব রেতাস্ফলন ঘটে। আমি তােমার পুরুষাঙ্গে টোকা মারলে, তােমার মনে হবে এখনই আনন্দটা ষােলআনা উপভােগ করে নিই। তােমার মনেরই অন্য একটা দিক বলবে না এটা আরাে কিছুক্ষণ জিইয়ে রাখা হােক। তাই না?”

হা সেরকমই মনে হয়।”
“দেখ, মিলন-পূর্ব রেতাস্ফলনের হাত থেকে মুক্তির দুটো পথ আছে। একটা হলাে, তথাকথিত প্রচলিত ব্যবস্থা। দু এক চুমুক মদ খেয়ে নিলে যৌন উত্তেজনা প্রশমিত হয়ে যাবে। অথবা অজ্ঞান করার কোন মলম লাগালে বা কনডােম ব্যবহার করলে একই ফল পাওয়া যেতে পারে। অথবা ঘরের পর্দা, আলমারি, ড্রেসিং টেবিল, চেয়ার ইত্যাদির দিকে তাকিয়েও না দিকে মন সরিয়ে উত্তেজনা ধরে রাখা যেতে পারে। তবে সবচেয়ে সেরা পদ্ধতি হলাে, মােচড় পদ্ধতি। এই পদ্ধতি প্রয়ােগের ফলে তােমার সে সমস্যার সমাধান অবশ্যই হবে। আমাকে কিস করাে চেট, কাজ হবেই। তুমি উত্তেজনার চরমে পৌছলে আমাকে জানাবে। রেত পারে ঠিক এক-আধ মিনিট আগে। আমি ওটির নিঃসরণের বিল ঘটিয়ে দেব।”
‘ঠিক আছে আমি বলব।”

গেইলি প্রতিশ্রুতি দিল, “তুমি বলা মাত্রই আমি তােমার পুরুষাঙ্গটা ধরে নেব। কিটে আঙ্গুল দিয়ে লিঙ্গের মাথার নীচে ও লিঙ্গের একেবারে ওপরে চাপ দিতে থাকব। তাতে তােমার ব্যথা পাবার কোন ভয় নেই। তােমার সঙ্গম ইচ্ছাটা কেবল আস্তে আস্তে প্রশমিত হয়ে যাবে। তােমার লিঙ্গ নিয়ে এভাবে ম্যাসাজ করতে থাকবে। যতােক্ষণ না ওটা আবার শক্ত হয়ে ওঠে। লিঙ্গ একবার ঘুমিয়ে পড়ার জন্য চিন্তা করার কিছু নেই। কারণ, পুরুষাঙ্গকে একবার ছেড়ে দশবার সােজা করে তােলা যায়। আমি বার বার মােচড় দিয়ে তােমার লিঙ্গকে সােজা করে নিব। আমাদের চেষ্টা করতে হবে যাতে অন্তত পাঁচ মিনিট করে তােমার লিঙ্গ সােজা রেখে তােমাকে আনন্দ দেওয়া যায়। এইভাবে পাচ মিনিট থেকে বাড়িয়ে ওটা পনেরাে মিনিট পর্যন্ত করতে হবে। কারণ, নারীর অঙ্গের ভেতরে বাইরে পনেরাে মিনিট পর্যন্ত ওটা শক্ত রাখাই আমাদের লক্ষ্য। তুমি তাই চাও তাে?”
“তা, আমার আপত্তি নেই,” চেট বলল।………..

………….ব্র্যান্ডন ন্যানের গা ঘেঁষে শুয়ে পড়ল। ন্যানের নগ্ন পাছায় ব্র্যান্ডনের উরু ঠেকে গেল। ও দেখল, ন্যান চোখ বুজে ফেলেছে। ও-ও চোখ বুজে ন্যানের মুখে, নাকে, চিবুকে চোখের নীচে হাত বােলাতে লাগল। ……….

……..আস্তে আস্তে ব্র্যাণ্ডন ওর হাতের আঙুল ন্যানের স্তনের ওপর, চারপাশে বুলিয়ে স্তন দুটো একটু টিপে দিল। বােটা দুটো বাদে স্তন দুটো বেশ নরম। বোটা দুটোই কেবল একটু শক্ত। ওর স্তনের ওপর হাত বােলাবার সময় ব্র্যান্ডন অনুভব করল, ন্যান ওর বুকের ওপর আঙুল ঘষছে ওর বুকে লোমগুলাে ধরে ধরে টানছে ওর বুকর ও বোটার ওপর নরম হাতে চেটো ঘষছে।

প্রায় পনেরাে কুড়ি মিনিট ধরে এভাবে শরীরের ওপর অংশে হাত ঘষার পর ন্যানের নিম্নাঙ্গের চুলের প্রারম্ভিক অংশে ব্র্যান্ডন হাত নামিয়ে আনল। ও অনূরুপ ন্যানও তার হাত ব্র্যান্ডন নিম্নাঙ্গ চুলের ওপর নিয়ে  এলে ব্র্যান্ডন অস্বস্তিতে পড়ল। বুঝতে পারল, নিম্নাঙ্গ উত্তেজিত হয়ে উঠেছে-ন্যানের কোমল হতের আঙ্গুল ওর শক্ত পুরুষাঙ্গটাকে চেপে ধরেছে।

ব্র্যান্ডন চাইছিল নিজেকে সংযত করে নেয়। কিন্তু হাজার চেষ্টা করেও পারছিল না। বুঝতে পারছিল চুড়ান্ত সুখের স্পৃহায় ক্রমশ স্ফীত থেকে স্ফীততর হয়ে উঠছে। ব্র্যাণ্ডন অতি দ্রুত আঙুল দিয়ে ন্যানের যোনি ম্যাসাজ করে দিতে লাগল। ঘরের নীরবতা ভঙ্গ করে ন্যানের মুখ দিয়ে কয়েকটা শব্দ বেরিয়ে পড়ল “ও!…বন্ধ…..করাে না, চালিয়ে যাও।”

ও আগের থেকে দ্রুত তালে ম্যাসাজ করতে লাগল। এদিকে মেয়েটির কাছ থেকে কি ঐ রকম ব্যবহার আশা করছিল। আগের থেকে দ্রুত গতিতে ম্যাসাজ শুরু করে দেওয়ায়, ন্যানের আনন্দের মাত্রাও তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে উঠল। খুশীতে ও “আওওআ’ করতে লাগল। খুশীতে এভাবে চিৎকার করে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ও আগের থেকে শক্ত করে ব্র্যান্ডনের পুরুষাঙ্গটা চেপে ধরল।

হঠাৎ ব্র্যান্ডনের তীব্র যৌন লিপ্সা আগুনে জল পড়ার মতাে করে নিভে ঠাণ্ডা হয়ে গেল। ব্র্যাণ্ডন বুঝতে পারল মেয়েটা তার অজান্তেই ব্র্যানের পুরুষাঙ্গে মােচড় পদ্ধতি ব্যবহার করেছে। ও মেয়েটাকে ধন্যবাদ জানাল। ………

……..গেইলিকে অনুসরণ করে ব্র্যান্ডন এক সূতি কক্ষে প্রবেশ করল। ঘরে ঢুকে ব্র্যান্ডন নিজের হাতে গেইলির পােশাক এক এক করে খুলে দিতে লাগল। ওর পােশাক খােলা হয়ে গেলে নিজের সমস্ত পােশাক খুলে ফেলল। পােশাক খুলে ফেলে গেইলিকে আবার জড়িয়ে ধরল। ওর মুখ চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে লাগল। সারা মুখে চুম খাওয়া হয়ে গেলে আস্তে আস্তে মুখ নামিয়ে এনে ওর বুকের ওপর চুমু খেতে লাগল। ওর স্তনের বাদামি বোঁটাগুলাে ফুলে শক্ত না হওয়া পর্যন্ত মুখ দিয়ে হাত দিয়ে ওগুলােকে আদর করতে লাগল।………..

………..ওরা বিছানার একেবারে মধ্যিখানে গিয়ে মুখােমুখি বসল। দুজনেরই চোখ খােলা। একটা বোতল থেকে তেল নিয়ে, ঐ তেল ন্যানের যৌনাঙ্গ বাদে সারা গায়ে মাখিয়ে দিল। তারপর বােতলটা ন্যানের হাতে তুলে দিয়ে ন্যানকে বলল, ওর গায়ে তেল মাখাতে। ন্যান ওর নির্দেশ মতাে ওর সারা শরীরে তেল মাখিয়ে দিতে লাগল। এই তেল মাখাবার সময় ব্র্যান্ডন লক্ষ্য করল, ন্যানের স্তনের বৃন্ত দুটি দ্রুত শক্ত হয়ে খাড়া হয়ে উঠেছে।………

…….ও চিৎহয়ে শুয়ে পড়ল। ব্র্যান্ডন ওর শরীরে হাত বােলাতে শুরুক রল। মাথা,চুল, মুখের ওপর হাত বােলাতে বােলাতে নিচের দিকে হাত নামিয়ে আনতে লাগল। ওর স্তনের কাছে হাত দুটো নিয়ে এলে ওর স্তন দুটো অনেকটা সােজা হয়ে উঠল, স্তনের বোঁটা দুটো শক্ত হয়ে উঠল।

ব্র্যান্ডন ন্যানের পেটের ওপর মৃদু আঘাত করল। অতি ক্ষীণ শব্দ ভেসে এলাে। ন্যানের নিম্নাঙ্গের চুল স্পর্শ করল।

এই সময় মেয়েটা বলল, “এবার তুমি আমার শরীরের ওপর এসাে।”

এদিকে ব্র্যান্ডনের হাত তখন ন্যানের যৌনাঙ্গের ওপর ঘােরাফেরা করছে। মেয়েটা বিছানার ওপর থেকে থাই তুলে ফেলেছে। দীর্ঘ সময় ধরে ওর নিম্নাঙ্গে হাত বােলানাের ফলে ও অত্যন্ত চঞ্চল, অস্থির হয়ে উঠল। ব্র্যান্ডন ওর চঞ্চলতায় ভ্রূক্ষেপ না করে ওর নিম্নাঙ্গ পর্ব সমাপ্ত করে ওর থাইয়ের ওপর হাত নিয়ে গেল। সেখান থেকে ওর পায়ে। ব্যায়ামের এই শেষ পর্যায়ে এসে মেয়ে নিস্তেজ হয়ে শুয়ে পড়ল।

হঠাৎ ওকে বিস্মিত করে মেয়েটা বিছানার ওপর উঠে বসে ওকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেল। ‘তুমি আমাকে যে আনন্দ উপভোগ করতে দিয়েছ তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।” বলে ও ব্র্যান্ডনকে বিছানার ওপর শুইয়ে দিল। বলল, “এখন আমার পালা। দেখি আমি তােমাকে কতােটা আনন্দ দিতে পারি।”

ব্র্যান্ডন ওর সঙ্গে কথা বলতে চাইছি না। এড়িয়ে যাচ্ছিল। কর্তব্যপরায়ণ মানুষের মতাে ও শুয়ে পড়ল, চোখ বন্ধ করল।

ব্র্যান্ডন নিজের চোখ, গাল থুথনিতে ওর হাতের স্পর্শ পেল। শুনতে পেল, ন্যান ফিসফিস করে বলছে “তুমি ভারি মিষ্টি, চমৎকার।”………..

………গেইলি ও ব্রাটি খুলে ফেলল, ব্রায়ের বাধন মুক্ত হয়ে স্তন দুটো ব্ৰণ্ডনের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ল।

ব্র্যান্ডনও সঙ্গে সঙ্গে এক হাত দিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরল। ওর কানের বোটায় চুমু খাবে বলে মুখ নীচু করল। “তুমি সত্যিই অসাধারণ ও মনের আনন্দ প্রকাশ করল। ব্র্যান্ডন ওর স্তনের গােড়ায় চুমু খেতে লাগল। স্তন দুটোর ওপর হাত বােলাতে লাগল। ওকে কোলে তুলে নিল।…………

………ওরা দুজনেই গদির ওপর উলঙ্গ দেহে শুয়ে ছিল। গেইলি কুনুইযের ওপর ভর দিয়ে অ্যাডাম ডেমস্কির দিকে তাকিয়ে বলল, “ডেমস্কি আমাদের আজকের ব্যায়ামটা কি তা তােমার। জানা আছে?”

“না তাে।”

আজকে আমরা যে ব্যায়ামটা করল সেটার নাম হলাে অঙ্গ সংস্থাপন। ভয় পেও না। নিজের সাধ্যমতাে আমার শরীরে তােমার অঙ্গ সংস্থাপনের চেষ্টা করে যাবে।”

অ্যাডামকে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দেবার জন্য গেইলি উৎসাহী হয়ে উঠল। আমি তােমাকে একটা গােপন কথা জানাই অ্যাডাম। এক সম্পূর্ণ শিথিল পুরুষাঙ্গও রমণের আনন্দ উপভােগ করতে পারে, যদি তার পুরুষাঙ্গটা পাচ শতাংশও স্ফীত হয় তাহলেই চলবে, একশাে ভাগের একশো ভাগ স্ফীত হবার দরকার নেই। এখন আমাদের ব্যায়ামের আজকের প্রথম পর্যায়, আমি তােমার ওপর শােব। ব্যায়ামের এই পর্যায়টাকে আমরা বলব, সামান্য সংস্থাপন এবং এর পরের পর্যায়ে তুমি আমার ওপর শােবে।”

গেইলি বালিশে মাথা দিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে ডেমস্কিকে বলল, “ডেমস্কি তুমি আমার বুকে পিঠে হাত বােলাও। আমার স্তনের বৃত্তে চুমু খাও।”

ডেমস্কি আধ বসা, আধ শােয়া হয়ে ওর নির্দেশ পালন করতে উদ্যত হলাে। কয়েক মিনিট ধরে ডেমস্কি ওর শরীরে হাত বােলাবার পর, গেইলি ধীরে ধীরে ওকে শুইয়ে দিয়ে ওর মাথা, পেট, বুক, পিঠে ম্যাসাজ করার ভঙ্গিতে হাত বােলাতে লাগল। হাত দুটা নিচের দিকে নিয়ে গিয়ে ওর অণ্ডকোসে কিছুক্ষণ বুলিয়ে পুরুষাঙ্গে কয়েকটা টোকা দিল।

গেইলি অনুভব করল, অ্যাডামের পুরুষাঙ্গটা ক্রমশ স্ফীত হচ্ছে, যদিও এই স্ফীতি সংস্থাপন করার ক্ষমতা ধরে না, ও অবশ্যই বড় হচ্ছে। ও নিজ মনে সিদ্ধান্ত নিল, এই যথেষ্ট। বলল, “চুপ করে শুয়ে থাক অ্যাডম, নড়াে না।

সাফল্যের আনন্দে গেইলি অ্যাডমের বস্ত্রহীন শরীরের ওপর উঠে এলাে। এক হাতে ওর স্ফীত পুরুষাঙ্গটা ধরে নিয়ে যােনি পথের মুখের সামনে নিয়ে এলাে। ধীরে ধীরে অথচ স্বচ্ছন্দে যোনির মধ্যে ওর পুরুষাঙ্গটাকে প্রবিষ্ট করাতে লাগল। ও অনুভব করতে লাগল একটা ছােট কিছু ওর শরীরের মধ্যে ঢুকছে। “সেই গাড়ির গল্প এখন তােমার মনে পড়ে অ্যাডাম সেই যে যা তুমি তােমার হাতের আঙুল আর যােনির মধ্যে নিয়ে গিয়েছিলো এখন তােমার পুরুষ অঙ্গ আমার শরীরের মধ্যে।”
“হ্যা আমি অনুভব করছি” অ্যাডাম বলল।

ওর অনুভূতিতে আরাে স্পষ্ট প্রভাব ফেলার জন্য গেইলি যােনিপথের পেশিগুলো আরাে চেপে ধরল। বলল, “কেমন অনুভব করছ?”……………….

………আমি প্রস্তুত আছি।” হান্টার বলল, “আমরা কি এখনই শুরু করব।”
“নিশ্চয়ই। এসাে আমরা পাশাপাশি শুয়ে পড়ি। সংস্থাপনের পর্যায়ে না পৌছানাে পর্যন্ত চলাে দেহ র্মদন করতে থাকা হােক।”

তার জন্য বিশেষ সময়ের দরকার হবে না।” ও গেইলির উম্মুক্ত স্তনের দিকে তাকিয়ে বলল, “তােমার ঐ বল দুটো একবার স্পর্শ করলেই আমার বিশেষ অঙ্গ সতর্ক হয়ে উঠবে।”……..

……….“দেখা যাক । তুমি যেন মাটিতে শুয়ে আছ তেমনি শুয়ে থাকো। আমি তােমার শরীরের ওপর এবার শােব।”

“এক মিনিট, দেখ নিজের বুকে উপর উলঙ্গ নারীকে শােয়াবার অভিজ্ঞতা আমার নেই।”

“আজকে সে অভিজ্ঞতা অর্জন করো। এটা তাে তুমি সুখের জন্য করছ না। তােমার সুস্বাস্থ্যের জন্য করছ।”

বাধ্য বালকের মতাে চেট শুয়ে পড়ল। গেইলি ওর দেহের ওপর নিজের শরীর এলিয়ে দিল। চেটের পুরুষাঙ্গ ওর যৌন অঙ্গের চারপাশের চুল স্পর্শ না করা পর্যন্ত নিজেকে চেটের দেহের কাছে নিয়ে গেল।

“এখন তােমার কেমন অনুভব হচ্ছে?” গেইলি জানতে চাইল। চেট চোখ বন্ধ করে আচ্ছন্নের মতাে অবস্থায় থেকে বলল, “আমার মনে হচ্ছে আমার যৌন অঙ্গ থেকে কিছু একটা বেরিয়ে আসছে।”

গেইলি কথাটা শােনা মাত্র আর দেরি না করে বাঁ হাতের দুটো আঙুলের ফাকে ওর পুরুষাঙ্গের ওপর ভাগটা চেপে ধরল। ধীরে ধীরে চেটের পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে এলাে। তারপর ও আবার নিজের দেহটাকে চেটের গায়ের ওপর নিয়ে গেল। চেট ওর স্তনে হাত দিল। আগের বারের মতাে এবারও আগাম স্ফলনের আশঙ্কায় চিৎকার করে উঠতে গেইলি সাবধানতা অবলম্বন করল। এভাবে বেশ কয়েকবার পরীক্ষা করার পর গেইলি ওর শরীরের সঙ্গে নিজের শরীর নিশিয়ে দিল। চেট প্রকৃত সংস্থাপনের যােগ্যতা অর্জন করল। ব্যায়াম শেষে ও গেইলির কাছে জানতে চাইল, “প্রকৃত যৌন সম্ভোগের আনন্দ কি আমার পক্ষে লাভ করা সম্ভব?”

গেইলি বলল, “তােমাকে যেগুলাে বাড়িতে প্র্যাকটিস করতে বলেছি, সেগুলাে নিয়মিত করে গেলে ঠিক পারবে।”

তারপর ডেমস্কি গেইলির মাথা থেকে হাত বােলাতে শুরু করল, হাত বােলাতে বােলাতে ওর বুকের ওপর হাত দুটো নিয়ে এসে স্তনের ওপর হাত বােলাতে লাগল। কানের বোটা দুটো টিপতে লাগল। গেইলি অনুভব করল, ওর স্তনদুটো ক্রমশ শক্ত হয়ে উঠছে ওর পা ঘামতে শুরু করেছে।………..

………..বিছানায় উঠে ব্র্যান্ডন ন্যানের শরীরের ওপর নিজের দেহটাকে ফেলে দিল। ন্যান দুটো পা দুপাশে ছড়িয়ে ব্র্যান্ডনকে কাছে টেনে নিল। ব্র্যান্ডন ধীরে ধীরে ওর শরীরের মধ্যে নিজের অঙ্গ সঞ্চালন করে যেতে লাগল। ন্যান কোন রকম ব্যথা অনুভব করছে কি না জানারই চেষ্টা করল না। ওর উজ্জল, হাসি খুশী মুখ, ওর আনন্দেরই ইঙ্গিত বহন করছিল। ব্র্যান চাপ দিতে থাকলে, ন্যান আনন্দ প্রকাশ করতে লাগল।

বেশ কিছুক্ষণ পরে ব্র্যাণ্ডন ওর শরীরের ওপর থেকে নেমে পাশে এসে শুয়ে পড়ল। ন্যান ওর মুখে ওপর একটা চুমু খেয়ে জিজ্ঞেস করল, “এবার আমি পুরােপুরি স্বাভাবিক তাে?”

“ই, স্বাভাবিক। এবার তুমি কি করবে ঠিক করেছ?”……….

………. গেইলি ওকে বলল, “তােমার পুরুষাঙ্গ নিয়ে এখন তুমি চিন্তা করাে না। আগে তুমি আমার দেহ স্পর্শ করে। তারপর আমি তােমার দেহ স্পর্শ করব।”

কিছু পরস্পরের অঙ্গ স্পর্শ করার পর চেট গেইলির দেহের ওপর উঠে গেল। বিনা বিধায় গেইলির নিন্মাঙ্গে ওর পুরুসাঙ্গের প্রবেশ ঘটাল, চেট নিজের শরীরটাকে গেইলির দেহের ওপরে নীচে করতে লাগল। গেইলি বলল, “আস্তে আস্তে। হুটোপটি করাে না।”………..

সুসি শরীর থেকে সমস্ত পােশাক খুলে ফেলে হান্টারকে বিছানায় ডাকল। হান্টার অনাবৃত দেহে বিছানায় ওর পাশে গিয়ে বসল। রমনপূর্ব স্ফলনের ভীতি ওর মাথায় চেপে বসলে একে একে প্রতিটি ধাপের সমযস্ত ব্যায়াম স্মরণ করতে লাগল। নিজের অনাবৃত দেহটাকে সুসির অনবৃত দেহের ওপর মেলে দিল। ওর পুরুষাঙ্গ সুসির যৌনাঙ্গের কোমল প্রান্ত স্পর্শ করল। চেট যা আশা করেছিল তা হলাে না। নিজের দেহকে সুসির দেহের সঙ্গে একাত্ম করার জন্য ও প্রবল অস্থির হয়ে উঠল।
ওর এই তীব্র আকুতি সফল হলাে। সুসির দেহের সঙ্গে ওর দেহের আর কোন দূরত্ব রইল না। দুটো দেহ একাকার হয়ে গেল। এই প্রথম হান্টার সফল যৌন জীবনের স্বাদ পেতে লাগল। কতোটা সময় কেটে গেল, তা চেট বা সুসি কেউই খেয়াল করল না। দীর্ঘক্ষণ ওরা সুখের শীর্ষ বিন্দুতে অবস্থান করল।………….

Leave a Reply