সিক্রেটস অব অলিম্পিক ভিলেজ – সুসান অ্যাশলে

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ প্রফেসর মকবুল হােসেন

………রােয়েনার এখন যা বয়েস, এই বয়েসে তার সারা দেহ এখন ফুলের মতো ফুটে ওঠার কথা। কিন্তু গােয়েনার ক্ষেত্রে তা হয়নি। তার শরীর এখন অনেকটা সমুদ্রের জেলেদের মতাে কঠিন ও পেটানো।

কঠিন সাঁতার অভ্যাসের ফলে রােয়েনার কাধ, বুকের খাঁচা এত চওড়া হয়ে গেছে যে তাকে প্রায় সমতল বুকের মেয়ে মনে হয়। অথচ তার দুই স্তনের প্রকৃত আকৃতি মােটামুটি ভালই, সাধারণ মাপের উর্ধে। কিন্তু পাঁজরের ওপরে পেশি তার বুকের টিস্যুর মধ্যে ছড়িয়ে গেছে। ফলে তার বুককে এখন মনে হয় দুটি ছড়ানাে প্যানকেক’, যেখানে আসলে সুগােল সুন্দর উচ্চতা থাকার কথা।………

………সুইমিং কস্ট্যূমের নিচে ওই অদ্ভুত বিশালতা দেখে ডেবি নিঃসন্দেহ হবার জন্য ছেলেটির কাছে আগেই একবার এগিয়ে গিয়েছিল। পাতলা নীল আবরণের নিচে ছেলেটির পুরুষাঙ্গ পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রি কোণ জুড়ে রয়েছে। তবু সুইমিং সুটের মধ্যে তার পুরাে আকৃতিটা বেশ স্পষ্ট বােঝা যাচ্ছে। সাঁতারের ছােট্ট জাঙ্গিয়া—একটা নামমাত্র আবরণ—এমনভাবে ফুলে-ফেঁপে আছে, যে সন্দেহ হতে পারে, কাপড়ের তলায় কেউ মেটাল সিলিন্ডার গুজে দিয়েছে।

ডেবি তখন ভাবছিল হায় ভগবান, পুরুষদেহের এমন মাংসল প্রত্যঙ্গ কি সম্ভব! সুন্দর অ্যাথলিটটির দিকে তাকিয়ে এখন সে তার অন্তরতম প্রদেশে শিহরণ অনুভব করল। ক্লিটরিচ দপদপ করছে ।

আঠারাে বছরের মধ্যে গত পাঁচ বছর ধরে ডেবি সুইমিং পুলে হাজারাে মানুষ দেখেছে। পুরুষ হলে প্রথমেই সে তাদের দুই উরুর মধ্যদেশ লক্ষ্য করত। কিন্তু কোনও দিন সে এমন কিছু দেখেনি যা এই ছেলেটির অদ্ভুত সম্পদের ধারেকাছে আসতে পারে।

তখন ডেবি কল্পনা করার চেষ্টা করেছিল—এই পুরুষাঙ্গ কতখানি দীর্ঘ হতে পারে!

ডেবির অভিজ্ঞতা বলে অনেক সময় এক জোড়া বৃহদাকৃতি অণ্ডকোষ ফুলে উঠে সাধারণ আকৃতির পুরুষাঙ্গকে ভুল করে বিশাল বলে ধাধার সৃষ্টি করতে পারে। তখন স্নানের পােশাকের তলায় সাধারণ-সাইজের যৌনাঙ্গকে ভ্রমবশত মনে হবে—বােধহয় অতি দীর্ঘ। ডেবি এও জানে সাঁতার কাটলে যৌনাঙ্গের আকৃতি বৃদ্ধি পায়, আর ডাইভাররা তাে সর্বক্ষণ জলে থাকে— জলচর প্রাণীর মতাে।…….

…….আরেকটু কাছে এলাে ডেবি, যাতে ভালভাবে ম্যাসেজ করা যায়। কিন্তু তার ফলে যা হলাে তাতে চূড়ান্ত বিস্ময়ে তার দম বন্ধ হয়ে এলাে।

ডেবির তলপেট সহসা স্পর্শ করল ছেলেটির কস্টূমের পাতলা আবরণে ঢাকা পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ। আশ্চর্য, ডেবি ওর কাছ থেকে অন্তত আধ ফুট দূরে, অথচ তার লিঙ্গমূল ডেবিকে সুস্পষ্টভাবে আঘাত করল। আলতাে স্পর্শের শিহরন জাগানাে আঘাত । নিজেকে কোনও মতে সামলে নিল ডেবি।……..

………ঘরে ঢুকেই সরল মনে ডেবির দিকে ফিরে ডনের প্রশ্ন—ও, কে কোচ, এবার বলাে তাে, হােয়াট ইজ মাই সেকেন্ড প্রবলেম?

ডেবির চোখ আবার সেই বিশাল দণ্ডের দিকে। কস্টূমের আড়ালে এবারে এত স্পষ্ট। ডেবি ভাবছে—ছেলেটা কি টের পাচ্ছে না, এত কাছে দাঁড়ালে তার বিশাল পুরুষাঙ্গ কিঞ্চিত উখিত অবস্থায় যে কোনও লােকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেই।

—দ্বিতীয় সমস্যাটা ওইখানে। বলেই এবার সুস্পষ্টভাবে ডনের পুরুষাঙ্গের দিকে তাকাল ডেবি। —কোনখানে?

ডন একটু বিভ্রান্ত। ডেবি সেটা বুঝল। সে স্থির করল—সবচেয়ে ভাল বিষয়টার সােজাসুজি মােকাবিলা। দৃশ্যটা পরিষ্কার হােক এবং প্রকৃত অর্থে ডেবি এখন ডনকে সিডিউস’ করাই উচিৎ মনে করল।

তবু একটু ভূমিকা প্রয়ােজন।

কিন্তু ওই বৃহৎ-দীর্ঘ পুরুষাঙ্গের আকর্ষণ তাকে সুস্থভাবে চিন্তা করতে দিচ্ছে না। হ্যা, এখন ডেবিকে ডেয়ারিং কিছু করতেই হবে, তাতে ডন যদি শক পায়, তবুও।

হাঁটু গেড়ে ডনের সামনে বসল ডেবি। তার সুন্দর মুখের থেকে ডনের বৃহৎ অঙ্গ মাত্র কয়েক ইঞ্চি দূরে।

সহসা হাত বাড়িয়ে ডনের সেই পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করল ডেবি–এইখানে! তােমার দ্বিতীয় সমস্যা এইখানে। ঠিক এই জায়গায়।

ডেবির আঙুল যেন পরম শ্রদ্ধাভরে প্রথমে কাপড়ের ওপর দিয়েই ডনের লিঙ্গ পরীক্ষা করল, কণ্ঠস্বর ফিসফিস। ডেবির আঙুল এখন এই অঙ্গের সর্বত্র ঘুরে ফিরে এর গঠন, প্রকৃতি, দৈর্ঘ্য-প্রস্থ সবকিছুর পরীক্ষা শুরু করল চিকিৎসকের মতে, তবে পেশাদারী চিকিৎসক নয়, এক আন্তরিক প্রেমমুগ্ধ চিকিৎসক। অথবা যেন এক অন্ধ মানুষ, যে শুধু স্পর্শ করে বন্ধুর পরিচয় জানতে চায়।

হ্যা, পুরাে স্ফিতিটাই জননেন্দ্রিয়, কোনও সন্দেহ নেই। সামনে অণ্ডকোষ নেই। সম্পূর্ণটাই মাংসল বৃহ দীর্ঘকায় স্ফিতি। অকৃত্রিম!

ডন আরও বিভ্রান্ত-আরে, কি করছাে তুমি? আমি তাে মানে

—ডন, আমি বুঝি, তােমার এই বয়েসে এইখানে তােমার অসহ্য উত্তেজনা জমাট বেঁধে রয়েছে। এটা তােমার জীবনে একটা প্রধান সমস্যা হয়ে উঠতে পারে। এবং তার থেকে তােমার অন্য সমস্যাগুলােও জটিল হয়ে উঠবে।

ডন বিমূঢ়।

ডেবি প্রশ্ন করেন, এই টেনশন থেকে মুক্ত হবার কোনও উপায় তােমার জানা আছে।

ডেবি মুখ তুলে তাকায়। তার মুখে এখন নরম আন্তরিকতা ভরা উৎকণ্ঠা। তার মুখে এই প্রথম সে ডনের বিশেষ অঙ্গ থেকে দৃষ্টি সরিয়ে তার মুখের দিকে ভাল করে তাকাল। মানে, অফিসরুমে প্রবেশের পর এই প্রথম।

ডনও লক্ষ্য করল ডেবির দুই বুকের মাঝখানে ট্যানড়’ চিহ্ন। ডেবি হাঁটু গেড়ে বসা, মাথা পেছনে, সংক্ষিপ্ত পােশাকের মধ্যে তার স্তনযুগল এবার স্পষ্ট দৃশ্যমান। ডন এখন পর্যন্ত কোনও মেয়ের প্রায় নগ্ন বুক এত কাছ থেকে দেখেনি। অধিকন্তু, তার পুরুষাঙ্গে এক নারীর হাতের স্পর্শ ও আদর তাকে এবার উন্মাদ করে তুলল।

ধৈর্য হারাল ডন। নিচু হয়ে ডেবির ট্যাংক সুটের ‘জিপার’-এ হাত দিল সে। কম্পিত আনাড়ি হাতের টানে সে ডেবির কাধের স্ট্র্যাপ দুটো বাহুর উপর নামিয়ে দিন। সােনালি অঙ্গ, ঝলমল করে উঠল ডেবি।

অধৈর্য ডন এবার ডেবির পােশাকের উর্ধ্বাংশ প্রায় ছিড়ে ফেলল। দুই পুরুষ্ট বুক লাফিয়ে এগিয়ে এলাে, পােশাকের বাধন মুক্ত হয়ে পুরুষের হাতের বাঁধনে ধরা পড়ার জন্য।

ডেবির বক্ষসৌন্দর্যে ডন এখন রুদ্ধশ্বাস!

ডেবির দুই স্তন দুই বিশাল পয়েন্টেড গ্লোব’ বাদামি ‘ট্যান’ ছেয়ে আছে। বোটা দুটির মধ্যে সামান্য চেরা দাগ, গর্বিতভাবে ফুটে উঠেছে।

ডেবি বলল, ডন, তােমার এত অধৈর্য টানাটানির কোনও দরকার নেই। আমি তােমাকে, তােমার সামনে নিজেকে মেলে ধরছি।

ডন কি বলবে বুঝে উঠতে পারছে না।
ডেবি বলল, আসলে তুমি যা চাইবে আমি তাই করবাে, যা বলবে

আবার সেই পুরুষাঙ্গের প্রতি দৃষ্টি ফেরাল ডেবি। এবার দুই হাতের মুঠোয় ধৃত ডনের বৃহৎ-অঙ্গ। ডেবির আদর এবার কৌশলি, সামনে-পিছনে অঙ্গ সঞ্চালনে রত তার দুই করতল।

এইবার স্পর্শের যাদুতে নতুন সাড়া জাগছে। বৃহৎ-অঙ্গ আরও বৃহৎ হচ্ছে। ডেবি ফিসফিস করল—-ডন, তুমি কিন্তু আমার প্রশ্নের উত্তর এখনও দাওনি।

প্রশ্নঃ কি প্রশ্ন

ডেবির দুই হাত এখন ডনের পুরুষাঙ্গ নিয়ে আগ্রহভরে পরীক্ষায় রত। ডনের সারা শরীরে শিহরন ছড়িয়ে পড়ছে।

—তােমার সেই টেনশনের ব্যাপারটা। ডন, সেই টেনশন থেকে মুক্তি পাবার কোনও পথ কি তােমার জানা আছে?

ডন চমকিত, তার গলা এবার শুকিয়ে এসেছে। এমন যৌন অভিজ্ঞতা তার আগে ছিল না।

ডন বলল, টেনশন বলতে তুমি কি বােঝাতে চাইছ ? ডেবি এবার ডনের পুরুষাঙ্গ মুঠোর মধ্যে ধরে দলিত-মথিত করতে চাইছে।

—এই তাে, এইখানে তুমি কি অনুভব করছ? আমার হাতের মধ্যে তােমার এই বিশাল অস্ত্র, এখানে কেমন লাগছে এখন?

—আঃ, হ্যা, আমি নিজের হাতেই মাঝে মাঝে এমন করে থাকি। —তার মানে? —আমি এইভাবে একে ধরি, আদর করি।

ডেবি হাসল—তার মানে তুমি এর থেকে ভেতরের রস নিংড়ে বের করে দাও, নিজের হাতে ? আই মিন, জার্কিং!

ডেবির কথার ভাষায় ডন আরও বিস্মিত হচ্ছে। কোনও মেয়ের মুখে এমন কথা সে আগে শােনেনি। কিছুক্ষণ কোনও ভাষা এলাে না ডনের মুখে।

ডেবি আরও উৎসাহভরে পুরুষাঙ্গ নিয়ে খেলা করতে করতে ডনের মনে সাহস সঞ্চারের চেষ্টা করল।

-বললা, সব খুলে বলাে। তুমি থারটি নাইন’ অভ্যেস করাে, তাই না? —থারটি নাইন।

—হা, থারটি নাইন। আরবের লােকেজের শরীরের রস নিংড়ে ফেলাকে এই কথায় প্রকাশ করে। তার মানে তারা বােঝাতে চায়, স্বাভাবিক সাধারণ যৌনসঙ্গমের চেয়ে এটা থারটি নাইন টাইমস বেশি পরিশ্রমের, ক্লান্তির। তা যদি সত্যি হয়, তবে এই ‘জার্কিং বিষয়টা অ্যাথলেটদের পক্ষে ভাল নয়, বুঝেছ ডন ?

-আঁ, আমি, আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।

ডেবি অনুভব করল, তার নিজের যােনির অভ্যন্তরে ‘ক্লিট’-সবচেয়ে স্পর্শকাতর বিন্দুটা শক্ত হয়ে উঠেছে। ডনের মনকে শান্ত করতে গিয়ে সে নিজেও কম উত্তেজিত হয়ে পড়েনি, কিন্তু ডনের স্নানের পােশাক থেকে সে হাত সরাতে পারছে না।

—ডন, বলাে, তােমার এই মাংসখণ্ড নিয়ে তুমি কখন, কতবার এমন করে নিজেকে বার করাে?

—তা, ধরাে…আই জার্ক অফ টোয়াইস আ ডে। দিনে দু’বার। ডনের গলায় এবার লজ্জা, অস্বস্তি। -কখন, কেমনভাবে? –সাধারণত সকালে একবার, বিকেলে একবার। —তখন তােমার মনে কি ঘটে? কি চিন্তা করাে? –চিন্তা

-হ্যা, তুমি কি তখন কল্পনা করাে না যে তুমি নয়, একটি সুন্দরী মেয়ে তােমার এই পুরুষাঙ্গ নিয়ে এমন খেলা করছে।

ডন স্বীকার করে হ্যা, আমি সেইরকমই কল্পনা করি।

ডেবি আবার বাঁ হাত নিচে নামিয়ে ডনের দুই অণ্ডকোষ মুঠোয় নিয়ে ম্যাসেজ শুরু করে, আর ডান হাতে আগের কাজই অব্যাহত থাকে। তার স্পঞ্জের মতাে লিঙ্গ এবার আগাগােড়া পরীক্ষিত হতে থাকে।

বেশ, মনে করাে, একটি সুন্দরী মেয়ে তােমার এই কঠিন দণ্ড নিয়ে খেলা করছে। ডন, এখন কল্পনা নয়, তােমার কল্পনা এখন বাস্তব। তােমার চোখে আমি কি সুন্দরী নই?

—হ্যা, অবশ্যই—তুমি, মানে, আমি যত মেয়ে দেখেছি তার মধ্যে সবচেয়ে সুন্দর। ডনের উত্তর অকৃত্রিম। এই সরল অকপট স্বীকৃতি ডেবিকে আরও খুশি করল।

এইবার ডেবি তার নগ্ন দুই বুক ডনের উরুসন্ধিস্থলে চেপে ধরল। নিজের ঊর্ধ্বাঙ্গ সে দু’পাশে দোলাতে লাগল। ডনের লিঙ্গমুখের সঙ্গে ডেবির দুই স্তনের ক্রমাগত ঘর্ষণ! স্নানের পােশাকের নিচে থেকে এবার ফেটে বেরিয়ে আসতে চাইছে। ডেবির চোখ বন্ধ, ঠোটে তুপ্তিময় হাসি!

ফিসফিস করে বলল ডেবি ডন, এ পর্যন্ত ক’জন মেয়ে তােমার এই গােপন যন্ত্র দেখতে পেয়েছে।

কোনও উত্তর নেই। ডেবি বুঝল এতক্ষণ তার যে ধারণা ছিল, সেটাই ঠিক। ডন ভার্জিন কুমার, এখনও নারীসঙ্গমে অনভিজ্ঞ। ডনের নিরুত্তরে ডেবি চাপ সৃষ্টি করবে না, ডনকে নতুন করে অস্বস্তি দেওয়া ঠিক নয়।

তবু ডেবি বলল, আমি জানি, যে মেয়েরা এটা দেখেছে, তারা একে ভালবেসেছে।…তাই আমিও দেখতে চাই। দেখাবে কি, প্লীজ।

—অন্য কোনও মেয়ে…ডন কথার মাঝপথে থেমে গেল।

—অন্য কোনও মেয়ে তােমার ক্যস্টূমের নিচে এই মাংসল বিশালতাকে ভাল না বেসে পারবে না। আমিও না।

—কোনও মেয়ে এখনও পর্যন্ত আমাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখেনি। ডনের গলা দিয়ে যেন আহত আর্তনাদ বের হলাে। -ওঃ, তাহলে আমি কত লাকি! আমিই প্রথম মেয়ে যে… ডেবির আগ্রহী আঙুল এবার স্নানের পােশাকের দু’পাশ দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করল। ডন কিন্তু অনিশ্চিত। -সত্যিই তুমি আমার এই গােপন অঙ্গ দেখতে চাও? —ও, ইয়েস। —আমার একটা ভয় আছে। —কিসের ভয়?

–আমার পুরুষাঙ্গ দেখলে মেয়েরা ভয় পাবে। তারা জানে না আমার এই গােপন অঙ্গ কত বিরাট এবং কুৎসিত। পুরুষবন্ধুরা এই নিয়ে আমায় কত ঠাট্টা-বিদ্রুপ করে। আমি লজ্জায় সকলের সামনে নগ্ন শরীরে স্নান করতে পারি না মানে পুরুষদের সামনেও। তারা আমাকে অদ্ভুত প্রাণী বলে অপমান করে।

ডেবি ডনকে আশ্বস্ত করে—তুমি জানাে না ডন, পুরুষের লিঙ্গ যত দীর্ঘ হয়, মেয়েরা তত বেশি পছন্দ করে। তােমার বন্ধুরা আসলে মনে মনে তােমায় হিংসে করে।

এইবার ডেবিও বেশি উত্তপ্ত-দেখি, তােমার বিরাট যন্ত্র আমাকে এবার দেখাও, আমার প্রতিক্রিয়াতেই বুঝতে পারবে তােমায় আমি ঠিক বলেছি কি না! লক্ষ্য করাে

ডন চিৎকার করে—ডেবি আমি কুৎসিত! ডেবি হাসে–না, তুমি সুন্দর । অবশ্যই । আমায় দেখতে দাও।………

………নিচে মাটিতে ডেবির হাসি মুখ। সে এক মূর্তিমান প্রিয়তা, আ ভিশন অব লাভলিনেস! পূর্ণ যৌবনা। তবে শেষ যখন তাদের দেখা হয়েছিল, তখন ডেবি এক কিশােরী। মনে পড়ে কিন্তু মনােরম ছিল সেই কিশােরী শরীর। চিকিৎসক হিসেবে তাকে তিনি নগ্ন অবস্থায় দেখেছিলেন। হােয়াট আ বডি! এ পর্যন্ত পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য তিনি যত বুক মর্দন করেছেন, যত স্ত্রীঅঙ্গের অভ্যন্তর মন্থন করেছেন তাঁর রাবার গ্লাভস পরা হাত ও আঙুল দিয়ে, তিনি ডেবি উইলির মতাে কোনও দেহ দেখতে পাননি। ডাক্তার হওয়া সত্ত্বেও তার মনে অন্য ধরনের অনুভূতির সঞ্চার হতাে। তা একমাত্র এই ডেবি উইলির দ্বারাই সম্ভব হয়েছে। মনে পড়ে সেদিনও—-অতীতে—ডাঃ স্যাম স্কেলি অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছিলেন কিশােরী ডেবিকে। সেটা ছিল এক গ্রীষ্মের সকাল। ডেবি উইলি সােজাসুজি এসেছিল তার অফিসে। ঠিক মিউনিক গেমসের পরেই।……….

……….ঘরে ঢুকেই ডেবি বলেছিল–আমার এখনই দরকার। আমাকে ভাল করে পরীক্ষা করে মত দিন। আপনি কি আমার শরীর আগে দেখেছেন? আমার মা সবসময় আমাকে লেডি ডাক্তারদের কাছে পাঠায়। কিন্তু আমি আপনাকে চাই, সবসময় চাই।

কথা শেষ করে স্নানের পােশাক ঢিলে করেছিল ডেবি। সেই বুক জোড়া এখনও মনে আছে। সুন্দর টাটকা কচি অথচ সঠিক মাপের দুই স্তন। মনে হয় দুই বুকে শিশিরকণা ছড়িয়ে আছে। কোমরের নিচ স্বর্ণবর্ণ, আর সােনালি লােমের রেখা নাভির নিচ দিয়ে নেমে গেছে।

ডাঃ স্কেলি এগিয়ে গিয়ে তার বেদিং সুট আরও নিচে নামিয়ে দিয়েছিলেন, কাঁধের স্ট্র্যাপ সরিয়ে বুকের মধ্যে হাত ঢুকিয়ে পরীক্ষা করলেন। তখনই সে দুষ্টু কিশােরী থেকে একেবারে অশান্ত শিশু হয়ে উঠল। প্রায় চিৎকার করে বলল, আঃ, আমার লাগছে, জামা ছিড়ে যাবে, আমি সদ্য সাঁতার সেরে এসেছি। পােশাক ছিড়ে গেলে বেরােব কি করে ? আপনি দেখেননি—ওখানে অন্য মেয়েরাও রয়েছে। এক একটা শরীর ট্রাকের মতাে, শক্ত মাসল ওদের, লােহার মতাে শরীর। ওদের বাবা-মা ওইভাবে ওদের শরীর তৈরি করিয়েছে। জলে দু’বছর সাঁতার কেটেই সুন্দর মেয়েগুলাে সব বানরী হয়ে গেছে। আমি তা চাই না, কিছুতেই না, আমি এমন শরীর তৈরি করব না।

কথা বলার সময় ডেবি উইলির বুক নড়ছিল। এবার বােঝা গেল, গােটা শরীরের মাপ ধরলে ডেবির বুক জোড়া একটু বড়—কিন্তু সুগােল সুন্দর। কথা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেছিল ডেবি।……..

………গেমস-এ তার হতাশাব্যঞ্জক পারফরম্যান্স! প্র্যাকটিসের তিন মাস আগে এক লেডি ডাক্তার শক্ত ইলাস্টিক দিয়ে ডেবির বুক বাঁধতে চেয়েছি। দুই বুক খুব শক্ত করে যাতে আটকে থাকে, কারণ এই দুই স্তনই তার দ্রুতগতি সন্তরণের পথে বাধা। কোচেরা বলেছে, এত বড় বুক নিয়ে স্পীড পাওয়া মুস্কিল। ছােট মাপের বুক দরকার—ফ্ল্যাট চেষ্টেড হলে খুব ভাল, সুতরাং দুই স্তনকে চেপে ছােট করতে হবে । 

কিন্তু বুক দুটো এই বয়সেই যেমন সুন্দরভাবে গড়ে উঠছিল, সুন্দর শেপে, তাই নিয়ে ডেবির আনন্দ-গর্বের সীমা ছিল না। কিন্তু যেটা তার গর্ব, কোচেদের কাছে সেটাই নিন্দনীয়। পারলে তারা যেন ওর বুক দুটো কেটে ফেলতে চায়!………

……….—প্লীজ, যা বলছি করুন। আমি আপনাকে প্রতিদান দেব। এমন কৃতজ্ঞ মূল্যবান প্রতিদান—যা আপনি জীবনে কখনও পাননি। দুই স্তনে কম্পন তুলে ডেবি লাফ দিয়ে পরীক্ষা টেবিলে উঠে শুয়ে পড়ল। দুই পা প্রসারিত করল দু’পাশে।
–আমার কুমারীত্ব আপনাকে উৎসর্গ করব আমি। আমার ‘ভার্জিনিটি’ আপনার কাছেই বিসর্জন দেব।

ডাঃ কেলির পক্ষে সেই দৃশ্য এড়িয়ে যাওয়া কষ্টকর। তার মন বালিকার মতাে, কিন্তু তার দুই স্তন ঐশ্বর্যময়ী, অসাধারণ, মুখমণ্ডল সুন্দর। ডেবি ডাঃ স্কেলিকে চরম উত্তেজিত করেছিল ।………..

………..একটু মেকআপ নিয়েছে রেনি: রুবি লিপস্টিক, আলতাে ব্লাশার, সুন্দর আইশ্যাডাে। স্যাম স্কেলি মাথা নাড়লেন—মেয়েরা মুখের প্রসাধনে এত যত্ন নেয় কেন, যখন কেউ—ডাক্তার বা প্রেমিক তার যােনিদেশের সাক্ষাৎপ্রার্থী। টেবিলে শায়িত রেনিকে অপূর্ব সুন্দর দেখাচ্ছে। তার যা কর্তব্য, সেই কাজ করতে ডাঃ স্কেলির এখন ঘৃণা হচ্ছে।

আস্তে চাদর সরিয়ে রেনির নিম্নাঙ্গ দেখলেন তিনি এবং যা দেখলেন, তাতে তার চোখ কপালে উঠল। এত লােমশ যােনিমুখ তিনি জীবনে দেখেননি। দীর্ঘ কোকড়ানাে ঘন লােমরাশি, যােনিমুখ থেকে নাভি পর্যন্ত উঠে গেছে। এমন কি কুঞ্চিত হয়ে দুই উরুর দেয়ালে পর্যন্ত ছেয়ে গেছে। হাঁটুর নিচে ‘শেভ করা যদিও। স্কেলি ভাবলেন এটা বােধহয় নর্থ আমেরিকান রীতি রক্ষার জন্য। তিনি জানেন—বহু ইউরােপীয়ান পুরুষ লােমশ নারী পছন্দ করে। ফ্রান্স এবং ইটালিতে পুরুষের কাছে নারীর পায়ে ও বগলের লােম অতি প্রিয় । যেমন এখানে লােমহীন শরীরের আদর বেশি। স্কেলির মনে হলাে, রেনির দেহে এই লােমের আধিক্য, পেশিবহুল সারা শরীরে লােমের অস্তিত্বই রােধহয় তার নারীত্ব নিয়ে বিতর্কের সুযােগ দিয়েছে।

প্রথমে উরুর ওপর হস্ত সঞ্চালন শুরু করলেন কেলি—যাতে চিকিৎসকের হাতের স্পর্শের সাথে বেনির প্রাথমিক পরিচয় হয়। রেনির কোনও নেতিবাচক প্রক্রিয়া নেই। তাই এবার পরীক্ষা শুরু করলেন ডাঃ স্কেলি। 

যােনিমুখের বহিওষ্ঠ উন্মীলিত করলেন, ওপর দিকে ক্লিটরিচ’, মােটামুটি স্বাভাবিক আকৃতি। এখানে ‘হারম্যাফ্রোডিটিজ’-এর কোনও চিহ্ন নেই। এবার দ্রুতগতিতে মধ্যাঙ্গুলি প্রবেশ করালেন যােনিমুখ দিয়ে ভিতরের অংশে। একমুহুর্ত থামলেন, রেনিকে সুযােগ দিলেন পূর্ণ প্রবেশের আগে প্রস্তুত হতে। যােনি গহ্বরে মধ্যাঙ্গুলি দিয়ে তিনি নিজেও অনুপ্রবেশের আগে তৈরি হলেন।

এইবার এক বিশাল বিস্ময়! একি! কি বিশাল গহ্বর, কোনও তলদেশ ছুঁতে পারছে। তিনি। কোনও মাংসল বাধা নেই! | আঙুল ঘুরিয়ে চারপাশে অনুসন্ধান চালালেন তিনি। কিন্তু একই অভিজ্ঞতা। যােনি সুগভীর, অন্তহীন! শূন্য! মধ্যাঙ্গুলির সাথে এবার আরেকটি আঙুল একসাথে প্রবিষ্ট হলাে। এইবার যােনির পার্শ্বদেশ সামান্য ছোঁয়া গেল। কিন্তু তবু তিনি এক বিশাল গুহায়। এ যাবৎ যত নারীর গােপনাঙ্গ পরীক্ষা করেছেন তিনি, কখনও এমন অভিজ্ঞতা হয়নি। না, কোনও সন্দেহ নেই। এটা অস্বাভাবিক।

রেনি ডাবলিয়ারে স্ত্রীঅঙ্গ অতি সুগভীর, যার তুলনা নেই, অন্তত ডাঃ স্কেলির জীবনে। যদিও যােনিদেশের এই অতলতা ছাড়া আর কোনও কিছু অস্বাভাবিক নয়। যােনিপার্শ্ব ভেজা স্পঞ্জের মতােই, যেমন হয়ে থাকে, ভেতরের যােনিও স্বাভাবিক।

বৃহৎ সুগভীর যােনিদেশ বলে রেনিকে অ-নারী বলা উচিৎ নয়। আচ্ছা, নারীত্বের লক্ষণ কি? নারীত্ব তাে নারী লক্ষণের, নারী অঙ্গের বিশালত্তে নষ্ট হতে পারে না। এই যে আমেরিকানরা বৃহৎ স্তন নিয়ে এত মাতামাতি করে, অতি বৃহৎ স্তনের নারীর নারীত্ব নিয়ে তাে প্রশ্ন ওঠে না। আর যদি স্তনের আকৃতি বা বিশালত্ব দিয়ে বিচার করা হয়, তাহলে তাে রেনি ডাবলিয়ার পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতমা নারীদের একজন বলে গণ্য হবে। তবু এই হতভাগা কমিটি রেনির নারীত্বের পরীক্ষা চায়!

স্যাম স্কেলি এবার হাত সরিয়ে নিলেন। ভাল করে লক্ষ্য করলেন রেনির নিম্নাঙ্গ। অবাক হয়ে দেখলেন ঘন গুচ্ছ গুচ্ছ রেশমি ললামের সম্ভার। গ্লাভস খুলে নার্সের দিকে ইঙ্গিত করলেন—পরীক্ষা শেষ।………

………লাল রঙের স্কার্টের জিপারে হাত রাখল রেনি। আয়নায় নিজের চেহারার দিকে তাকিয়ে ধীরে ধীরে সে স্কার্ট খুলল, পায়ের তলায় মেঝের ওপর খসে পড়ল স্কার্ট।

হ্যা, আমার দুই পা সুগঠিত, শেrলি। মাসকুলার, কিন্তু শেrলি। যখন আমি পায়ে হাত বুলাই, পুলক জাগে, আমার হাত আমার এই প্রিয় অঙ্গ—যাকে আমি আদর করে ‘পুসি’ বলি, সেখানে চলে আসে ।

রেনির হাত এবার নিজের দুই উরুর ওপর দিয়ে নিচে নামতে থাকল। এই ঘন লােম, অজস্র লােমের ঘন অরণ্য—আমার প্রিয়, আমার সম্পদ।

রেনির হাত এবার প্যান্টির কাছে। উরুসন্ধির কাছে পৌঁছে নিজের হাতের ঘর্ষণে উত্তপ্ত হলাে রেনি। কিন্তু প্যান্টির মধ্যে হাত ঢােকাবার আগেই রেনির চোখে পড়ল একটি জিনিস। আয়নার মধ্যে দিয়ে তার প্রতিফলন নজর কাড়ল। 

এটা একটা মােমবাতি-সুদীর্ঘ, সুলাকৃতি। …….মােমবাতিটা এক হাতে ধরল রেনি। উপর থেকে নিচ পর্যন্ত এর গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকল–যেন এ এক সুবৃহৎ পুরুষাঙ্গ! বাতিদানের বেস্ থেকে মােমদণ্ডটি খুলে নিল রেনি।

আবার আয়নার সামনে মােমবাতিকে আদর করছে রেনি, সেই আদরের ছায়া পড়ছে আয়নায়। আ নিউ লাভ অবজেক্ট, ভালবাসার নতুন জিনিস। সে মনে মনে মােমবাতিকে জিজ্ঞেস করল—তুমি আমায় পছন্দ করাে? আমি তােমায় লাইক করি, কারণ তুমি আমার শরীর নিয়ে ব্যঙ্গ করবে না, কারণ তুমি আমাকে তৃপ্তি দেবে।

রেনি নিচু হয়ে প্যান্টি খুলে ফেলল। এইবার সােজা হয়ে আয়নায় নিজের পূর্ণাঙ্গ প্রতিফলনের দিকে তাকাল। অর্ধনগ্ন এই রূপের মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গা দেখা যাচ্ছে ওই কালাে ঘন লােমের অরণ্য। এই সুপ্রচুর ফসল তার প্রিয়। বালিকা বয়সেই এই রােমাবলী তাকে যখন ছেয়ে ফেলেছিল, সে একে সযত্নে ব্রাশ করত, কুঞ্চিত করত। আগ্রহভরে অপেক্ষা করত কবে সেই দিন আসবে যেদিন সে তার স্বামীকে এই অজস্র সম্পদ দেখিয়ে গর্বিত হবে, প্রশংসা পাবে।

মােমদণ্ডটি দিয়ে রেনি এবার যােনিমুখে ঘর্ষণ শুরু করল। রেনির বালিকা বয়সের স্বপ্ন সফল হয়নি। টিনএজেই এক প্রেমিক জুটেছিল অবশ্য, প্রথম প্রেমিক। কিন্তু মেক্সিকো সিটিতে বিতর্কের সূচনা হতেই রেনি তাকে হারাল। সে প্রেমিক চলে গেল, যে মুহূর্তে তার মনে হলাে রেনি অস্বাভাবিক।

মােমবাতিটা এবার তার পুসি’-তে সােজাসুজি প্রবেশ করেছে। রেনি আরও ঠেলে এর প্রায় সবটুকু ঢুকিয়ে অনুভব করল—হা, এই তাে তার গর্ভস্থলে এর মুখ ছুঁয়ে ফেলেছে।

মােমদণ্ডটি সে পাক দিয়ে ঘােরাতে শুরু করল, যেন মন্থন করে কোনও রন্ধন প্রক্রিয়ায় নিয়ােজিত রেনির দুই হাত। যােনিগহ্বর সম্পূর্ণভাবে অধিকার করেছে এই নিষ্প্রাণ মােমদণ্ড। কিন্তু কে বলে নিষ্প্রাণ? রেনি মােমদণ্ডের নিম্ন অংশটা মুঠো করে ধরল এমন ভাবে ঘােরাতে লাগল যাতে তার যােনির পার্ষদেয়ালের সর্বত্র তীব্রভাবে ঘষা খায় । অন্তিম যােনিওষ্ঠেও ছোঁয়া লাগে । তার ক্লিটরিচ এখন নরম অবস্থা থেকে দৃঢ় হচ্ছে। তলপেট জুড়ে উত্তেজনার ঢেউ ছড়িয়ে পড়ছে।

আয়নার সামনে রেনির নগ্ন নিম্নাঙ্গ! তার যােনিদেশে মােমদণ্ড সম্পূর্ণ প্রবিষ্ট। এই দৃশ্য উন্মত্ত হলাে রেনি। তার মুখ রক্তবর্ণ, উরুর পেশিতে টান ধরেছে, রেনি তার স্ত্রীআসে মােমদও সঞ্চালন করতে থাকল। বা হাতে নিজের পশ্চাদদেশ টেনে ধরল রেনি,নিজেই ঝাপিয়ে এলাে মােমদণ্ডের ওপর। ক্ষুধার্ত মাংস—তার হাংগ্রি ফ্লেশ—মােমদণ্ডকে চেপে ধরে অসাধারণ আনন্দে অস্থির হয়ে উঠল। রেনির মুখ হাঁ হয়ে গেছে। সারা মুখমণ্ডল চরমানন্দের পুর্বমুহূর্তে রক্তবর্ণ, সারাদেহ কাঁপছে। সে লক্ষ্য করল তার আগমন।। শী ওয়াচড় হারসেল্ফ কাম্। রেনির চরমানন্দের ধারা—ভাসিয়ে দিল তার দুই উরু।

ক্লান্ত রেনি আর্ম চেয়ারে। মােমদণ্ড এখনও তার যােনিগর্ভে। তার যােনিদেশ এই লালরঙের মােমদণ্ডকে এখনও দোলা দিচ্ছে। সে একটু উঠে বসে মােমদণ্ডকে মুক্ত করল। তপ্ত মােমদণ্ড! উষ্ণ ভালবাসার রসে পরিপূর্ণ। কোনওমতে তাকে টেবিলের ওপর শুইয়ে রাখল রেনি। তারপর তৃপ্তির নিদ্রায় আর্ম চেয়ারে ডুবে গেল ।……….

……… অদূরে বসে থাকা দুই ছায়ামূর্তির কাছে এগিয়ে গেল। একটু লাফিয়ে সে প্রথম মেয়েটিকে দেখল—এবং যা দেখল, তাতে খুশি হবার কথা।

মেয়েটির চোখ বেশ বড়, কালাে। তার নাক খুব সােজা নয়, কিন্তু ঠোট দুটি আকর্ষণীয়। পূর্ণ এবং লােভাতুর। যেন আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। মােটের ওপর, মেয়েটি বেশ সুন্দর। ফ্র্যাঙ্ক কখনও ওরিয়েন্টাল মেয়ের সাথে যৌনসঙ্গম করেনি। সে ভাবল—কেমন হবে ব্যাপারটা! তারপরেই মন থেকে এই চিন্তা মুছে ফেলল।

তরুণীটি হাঁটু মুড়ে উঠে বসল, ফ্র্যাঙ্ক কাছে এসেছে। একটি প্যাড ও পেন এগিয়ে দিল সে।

—আমার নাম তামুরা— ধীর কণ্ঠ মেয়েটির। ফ্র্যাঙ্কের অহংবােধ তৃপ্ত হলাে, কারণ মেয়েটার কথায় শ্রদ্ধার ভাব রয়েছে। প্যাড আর পেন হাতে নিয়ে ফ্র্যাঙ্ক বলল, জানাে তাে, স্বাক্ষর দিলে আমি চার্জ নিই। কিন্তু তােমরা দুজনে এত ভাল, যে আমি বিনামূল্যে সই দিচ্ছি।

অন্ধকারেই কাগজের ওপর নিজের নাম লিখতে গেল সে, কিন্তু ওরা বাধা দিল। —না, না, এভাবে নয়!—তামুরা বলে। —তবে কি ভাবে?

–আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি বলে অন্য মেয়েটিও হাঁটু মুড়ে তামুরার পাশে এগিয়ে বসল।

তামুরা হাসল—তুমি ওরিয়েন্টাল অটোগ্রাফ জাননা না ? এ কেমন প্রশ্ন! এর মধ্যে হাসিরই বা কি আছে? ফ্র্যাঙ্ক দেখল—দুটো সুন্দর মুখ তার তলপেটের নিচের অংশ থেকে মাত্র কয়েক ইঞ্চি দূরে। বেশ অস্বস্তি হলাে।

-না, আমি ওরিয়েন্টাল অটোগ্রাফ জানি না। —আমরা দেখিয়ে দিচ্ছি—সেই দ্বিতীয় মেয়েটি বলল।

মুহুর্তের মধ্যে মেয়েটি হাত বাড়িয়ে ফ্র্যাঙ্কের শর্টস্ টেনে হাঁটুর কাছে নামিয়ে দিল। এত দ্রুত যে ফ্র্যাঙ্কের কিছু করার ছিল না। চিন্তা করার সময় পর্যন্ত পায়নি।

পরিপূর্ণ মুখের তামুরা বলল, এইবার তােমার অটোগ্রাফের যন্ত্রটা আমার চাই। | তামুরার গলায় যে কুহুধ্বনি। তার আঙুল এবার জকন্ট্রাপের ইলাস্টিকের মধ্যে ঢুকে গেল। ফ্র্যাঙ্ক এখনও বিহ্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। সে স্থাণুবৎ। এবার বাঁধনটা হাঁটুর কাছে নেমে এলাে। ফ্র্যাঙ্কের ….পুরুষাঙ্গ অন্ধকারে শিথিল হয়ে ঝুলে আছে।

-এবার তােমার যন্ত্রকে আমরা শক্ত করে তুলব–তামুরা বলে ফিসফিস স্বরে, কিন্তু উত্তেজিত।  ঠোট ফাক করে তামুরা। ঝুলন্ত লিঙ্গকে আঙুল দিয়ে স্পর্শ করে। তারপর সােজাসুজি তুলে ধরে, হরাইজেন্টাল ভঙ্গিতে। মাথা নামিয়ে এগিয়ে আসে । তপ্ত গরম মুখগহ্বরে তার লিঙ্গ সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করে তামুরা । পুলকে কাঁপতে থাকে ফ্র্যাঙ্ক। টের পায় তার লিঙ্গমুখে আলতাে কামড় দিচ্ছে তামুরা, আর তার ফলে মুখগহ্বরেই স্ফীত হচ্ছে তার পুরুষাঙ্গ। তামুরার কণ্ঠে আবার কুহুস্বর-হাউ নাউস! দ্য কক্‌ ইজ গেটিং হার্ড নাউ! অ্যাকিয়ােয় !

ফ্র্যাঙ্ক এবার অবস্থাটা বুঝেছে । সে এক ধাক্কায় তামুরার মুখে নিজেকে ভাল করে প্রতিষ্ঠিত করল। এমন অভিজ্ঞতা অবশ্য তার নতুন, তাই তার উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তার মাথা থেকে অন্য সব চিন্তা এখন পরাহত। শুধুমাত্র এই অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা বাস্তবে দুটি ওরিয়েন্টাল মেয়ে তার লিঙ্গ চোষণ ও লেহনে যত্নবতী।

অ্যাকিয়াে বলল—তামি, আমি একটু দেখব। লেট মি সি হিজ কক!

তামুরা মাথা নাড়ল। তারপর সে ধীর গতিতে লিঙ্গকে মুখ থেকে বের করল। পুং ইন্দ্রিয়ের গা বেয়ে তার ঠোট লিঙ্গমুখে এসে থামল। কিছুক্ষণের জন্য আবার লিঙ্গমুখটুকু মুখগহ্বরে নিল, যেভাবে শিশুরা ললিপপ খায়। তারপর লিঙ্গমুখে জিভ ঠেকিয়ে সে ফ্র্যাঙ্কের যন্ত্রকে মুক্তি দিল।

হেসে বলল, অ্যাকিয়াে-—এই নাও, এবার শক্ত দণ্ড। লিঙ্গ-গােড়ায় দুই আঙুলের চাপ দিয়ে ঠেলে সে বন্ধুর কাছে উপহার এগিয়ে দিল।

অ্যাকিয়ে বলল, এত অন্ধকারে ভাল করে দেখা যাচ্ছে না। আমি লাইটার জ্বলছি।

পকেটে হাত ঢুকিয়ে অ্যাকিয়ে একটা সস্তা বুট লাইটার বের করল। ফ্র্যাঙ্কের উরুসন্ধিক্ষণের এক ফুট নিচে লাইটারটা ধরল সে।

ফ্র্যাঙ্ক যখন বুঝল—কি করতে যাচ্ছে অ্যাকিয়াে, তখন একটু গুটিয়ে ফেলেছিল নিজেকে। সে চায় না তার পুরুষাঙ্গ ওরা দেখুক, দেখলে ওদের হয়তাে ভাল লাগবে না। হয়তাে ভাববে এটা যথেষ্ট দীর্ঘ নয় । তামুরা লক্ষ্য করল ফ্র্যাঙ্ক একটু কঠিন হয়ে যাচ্ছে । স্বাচ্ছন্দ্য নেই। সে ফ্র্যাঙ্কের উরুতে হাত বুলিয়ে বলল, ইট ইজ অল রাইট।

লাইটার জ্বলে ওঠা মাত্র ফ্র্যাঙ্ক দাত চেপে চোখ বুজল। শুনতে পেল অ্যাকিয়াের খুশিভরা কথা—উ-উ-উ, দণ্ডটি বেশ বড় তাে! ওরিয়েন্টাল যন্ত্রের মতাে ছােট্ট নয়। বেশ বড় এবং রাগী।

ফ্র্যাঙ্ক বুঝছে না এই মন্তব্য সে কিভাবে গ্রহণ করবে। কেউ কখনও বলেনি তার লিঙ্গ দীর্ঘ ! তার সৎমা বরঞ্চ উল্টোটাই বলত—এবং সেই থেকে জীবনব্যাপী একটা মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। সে অবাক হয়ে ভাবল—ওরা ব্যঙ্গ করছে না তাে! | অ্যাকিয়ে এগিয়ে এসে ফ্র্যাঙ্কের ঝুলন্ত অণ্ডকোষ দুটি চেপে ধরল । ফিসফিস করে বলল, নাইস সফট বলস্, যন্ত্রের সাথে ম্যাচ্‌ করেছে, কিন্তু শক্ত নয়। তাই তাে হয়।

তামুরা হাসল—এবার আমরা অটোগ্রাফ নেব। নিচু হয়ে সে মাটিতে পড়ে থাকা প্যাড আর পেন তুলে নিল। একটা ছােট টেবিলের মতাে কিছু এগিয়ে দিল ফ্র্যাঙ্কের ইন্দ্রিয়ের সামনে। লিঙ্গ এখন সুদৃঢ়। তামরা বন্ধুকে বলল, যন্ত্রটা চেপে নামাও।

অ্যাকিয়াে তার ছােট আঙুল দিয়ে লিঙ্গের উপর চাপ সৃষ্টি করল। টেনে নামিয়ে সাদা কাগজের ওপর লিঙ্গমুখ রেখে একটু থামল। ফ্র্যাঙ্ক যদিও কাপছে, কিন্তু ইতােমধ্যেই তার পুরুষাঙ্গ তপ্ত মুখ আর উষ্ণ হাতের সেবায় অভ্যস্ত হয়েছে অনেকটা।

তামুরা এবার পেনটাকে লিঙ্গের গােড়ায় ধরে রাখল, তারপর পেনের মুখ দিয়ে সাদা কাগজের ওপর স্থাপিত লিঙ্গের চারপাশ দিয়ে দাগ কাটতে শুরু করল। পূর্ণ লিঙ্গ এখন সাদা কাগজের ওপর শায়িত।

—তুমি কি আমার ইন্দ্রিয়ের ছবি আঁকছ? আর ইউ ট্রেসিং মাই প্রিক? তামুরু হাসল,—একেই বলে—অটোগ্রাফ ওরিয়েন্টাল স্টাইল।

ফ্র্যাঙ্ক তামুরার কালাে চোখের দিকে তাকাল। সেও এখন ফ্র্যাঙ্কের দিকে এমনভাবে তাকিয়ে যেন পুজো করছে। ফ্র্যাঙ্ক কল্পনা করতে পারেনি, এত অল্পবয়সী সুন্দরী মেয়ে তাকে এত শ্রদ্ধার চোখে দেখে।

তামুরা এবার কাজে মন দিল। সে পেন দিয়ে লিঙ্গের মুখ থেকে দাগ কেটে চলল সারা প্রত্যঙ্গ ঘিরে। পেনটা ডানপাশে আসতেই তামুরা দেখল পেনের গায়ে প্রাক বীর্য রস আঠার মতাে লেগেছে। পেন ও লিঙ্গের মাঝখানে মাকড়সার জালের মতাে কিছু একটা তৈরি হয়েছে ।…….তারপর ছয় ইঞ্চি দীর্ঘ ফ্র্যাঙ্কের দণ্ড সে মুখের মধ্যে আগু-পিছু করা শুরু করল, তার দৃষ্টি ফ্র্যাঙ্কের চোখের দিকে। ফ্র্যাঙ্কের কিছু করার নেই। লিঙ্গের গােড়া পর্যন্ত তামুরা জিভের দ্রুত সিক্ত অ্যাকশন তাকে অবিশ্বাস্য আনন্দের পথে নিয়ে আসছে। এই দৃশ্যটুকু দেখাই যথেষ্ট উত্তেজক, দৈহিক পুলকের তাে কথাই নেই। দৈহিক ও মানসিক উত্তেজনা আর আনন্দ মিলে-মিশে যাচ্ছে।

তার উপর আরেক বৈচিত্র্য। সিগারেট লাইটারের আলাের শিখা স্থির হয়ে আছে । এই শিখা দুটি সুন্দর মুখের উপর আলাে ছড়াচ্ছে। দুটি মুখ তার নিম্নদেশ ও পুরুষাঙ্গের শিরা-উপশিরা পর্যন্ত এগিয়ে আছে। মনে হচ্ছে—ফ্র্যাঙ্ক যেন কোনও সুপ্রাচীন প্রাচ্যদেশের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছে। দুই সুন্দরী ভক্ত তার শক্ত দণ্ডকে পুজো করছে-লিঙ্গ পূজা! লাইটার যেন প্রদীপ, ওরা আরতি করছে।

ফ্র্যাঙ্ক এবার তামুরার কাঁধে হাত রাখল। অ্যাকিয়াের কাছ থেকে পেনটা নিল তারা। সেই আগের মতাে দণ্ডায়মান পুরুষাঙ্গের পাশে কলম ধরে কাগজের ওপর ট্রেসিং হলাে। তামুরার মুখে তৃপ্ত হাসি। 

-এইবার আরেকটু তামুরা প্যাডের রেখার দিকে তাকিয়ে বলল । অ্যাকিয়ে বলল, আমি একবার অটোগ্রাফটা দেখি। লাইটারের শিখার সামনে প্যাডটা মেলে ধরে দেখাল-ফ্র্যাঙ্কের পুরুষাঙ্গের মাপ একটি রেখা ঘিরে অঙ্কিত। তামুরা হাসল—আমি এবার অটোগ্রাফটা শেষ করছি।

ওপরে তাকিয়ে সে ফ্র্যাঙ্কের লিঙ্গের দৃঢ়তা লক্ষ্য করল, তারপর পেন দিয়ে প্যাডের রেখাকে নতুন করে সাজাতে শুরু করল, শ্যাডাে অ্যান্ড লাইন—আরেকটু স্পষ্ট করা দরকার। ফ্রাঙ্ক বিমূঢ়, তামুরার কাজের শেষে দেখা গেল—সুন্দর একটি পুরুষাঙ্গের চিত্র প্যাডের ওপরে সুস্পষ্ট, হুবহু ফ্র্যাঙ্কের ইন্দ্রিয়ের ছবি ।

তামুরা গর্বিত—হ্যা, এইবার সমাপ্তি। থ্যাংক ইউ, অনেকক্ষণ ধৈর্য ধরেছ, আমরা অটোগ্রাফ পেলাম, এবার প্রতিদানে আমরা কি দিতে পারি? হােয়াট ফেবার ?

প্রতিদান? ফ্র্যাঙ্ক ওদের চোখের হাসির মানে বুঝতে চাইল। বিদ্রুপ না তাে? ফেবার? মেয়েদের কাছে এতদিন জীবনে যেটুকু পেয়েছে সে, তার চেয়ে অনেক বেশি ফেবার তাে করেছে এরা! যদি দৌড়বীরেরা আমেরিকায় এমন পূজা পায়–

—ফাক্ অর সাক্ ?—তামুরা বলল, উই ক্যান ডু এনিথিং ইউ ওয়ান্ট।

সেই ভক্তির বন্দনা, সেই পূজার ভঙ্গি। একটি ছােটখাটো দেবতার কাছে কি নৈবেদ্য রাখবে, সেই জিজ্ঞাসা। সেই ধর্মীয় অনুষ্ঠানের রীতি, সেই লাইটারে আরতি। সব মিলিয়ে পুণ্য আরাধনা। তামুরার মুখনিঃসৃত কথাও যেন মন্ত্রোচ্চারণের ছন্দে ধ্বনিত-সাক্, ফাক্ , সাক্। সেরিমােনিয়াল ওয়ার্ড। স্তুতি ও ভালবাসার নৈবেদ্য। | ফ্র্যাঙ্ক এবার সাহসী । তামুরার ডাকনাম ধরে সে বলল, তােমার সােয়েটার খুলে ফেল তামি!

তামুরা একটানে খুলে ফেলল সােয়েটার। মনে হবে, সে যেন সারা জীবন এইভাবে জামা খােলার অভ্যাস করেছে—এত সহজ সাবলীল! না, ফ্রাঙ্ককে সে অপেক্ষায় রাখবে । নানাভাবে তাকে খুশি করতে সে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

আবছা আলাে-আঁধারিতে ফ্র্যাঙ্ক যা দেখল, তাতে তার মুখের ভেতরটা আরও শুকিয়ে গেল। তামুরার স্লিম শরীর থেকে দুই সুগঠিত স্তন তীক্ষভাবে জেগে উঠেছে। ঠিক প্রাচ্যদেশীয় মুক্তা, স্তনবৃন্ত দুটো ছােট কৃষ্ণবর্ণ । তার লম্বা চুল ডান কাঁধের ওপর দিয়ে দুই বুকের মাঝখানে এসে পড়েছে।

উত্তেজনায় কাঁপছে ফ্র্যাঙ্ক। তামুরা এখন একটা ছায়া, এক স্বপ্ন। পবিত্র মূর্তি। তাকে স্পর্শ করা ঠিক হবে কি? ফ্র্যাঙ্ক এবার বলল, অ্যাকিয়াে, তুমি প্যান্ট খুলে ফেলাে।

অ্যাকিয়া বাধ্য মেয়ের মতাে আদেশ পালন করল। প্রথমে শর্টস, তারপর প্যান্টি। ফ্র্যাঙ্ক দেখল তার তিনকোণা কালাে লােমে ঢাকা এক স্ত্রী-অঙ্গ। বিন্দু বিন্দু ঘাম জমল তার কপালে।

অর্ধনগ্ন মেয়েটিকে এবার হাত ধরে টেনে তুলল ফ্র্যাঙ্ক–চলাে ওদিকে যাই। 

দুই অর্ধনগ্ন নারীর হাত ধরে ফ্র্যাঙ্ক এসে দাঁড়াল একটা ঢালু জমির কাছে যেটা ট্র্যাক থেকে প্রায় তিরিশ গজ উঁচুতে উঠে গেছে। সে অনুভব করল, চলার সময় অ্যাকিয়াের মুক্ত হাতটি তার পশ্চাদদেশের মাঝখানে ওঠা-নামা করছে। এর ফলে যে কাঁপুনি আসছে, তাতে সে যে কোনও সময়ে পড়ে যেতে পারে।

ঢালের কাছে এসে ফ্র্যাঙ্ক বলল, আমরা এখানে থামব। তার পরিকল্পনাটা স্বপ্নে দেখা। সেটা কি বাস্তব জীবনে ঘটতে পারে? সে অ্যাকিয়াের পশ্চাদদেশে স্পঞ্জের মতাে মাংসল অংশ ঠেলে ধরে বলল, ওপরে উঠে যাও। ওয়াক আপ দ্য হিল!

অন্ধকারেই অ্যাকিয়াের নগ্ন পশ্চাদদেশ দুলছে। স্লোপের গা বেয়ে সে তিন স্টেপ উঠল। এইবার তার সিল্কের মতাে গাল টিপে তাকে থামাল ফ্র্যাঙ্ক।

—এবার সামনে ঝুঁকে পড়াে ফ্র্যাঙ্ক নিচু গলায় আদেশ দিল।

—ইউ ওয়ান্ট টু ফাক্ মি ইন অ্যাস? বলেই উত্তেজিত মেয়েটা মাটিতে কনুই রেখে ঝুঁকে পড়ল।

-ননা, আই ওয়ান্ট ইওর কান্ট! তামি, তুমিও এসাে এখানে।

তামুরার কাঁধে হাত দিয়ে কাছে টানল ফ্র্যাঙ্ক, তারপর অ্যাকিয়াের পাশে তাকেও পজিশন নিতে হলাে। ফ্র্যাঙ্ক এবার দু’জনকে ভাল করে দেখল-তামুরার ঊর্ধ্বাঙ্গ নগ্ন, সুন্দর দুই বুক আহ্বান জানাচ্ছে। ফ্র্যাঙ্ক নিচু হয়ে উন্মত্তের মতাে তামুরার ডান স্তনবৃন্ত চোষণ শুরু করল। অনুভব করল, এই আক্রমণে তামুরার বুকের মাংস নরম হয়ে গলে যাচ্ছে যেন, বোটাটা ফুলে উঠছে, তার ভিজে জিভের মধ্যে আঘাত হানছে।।

এইবার বড় হাঁ করে তামুরার একটি স্তন সম্পূর্ণভাবে মুখের মধ্যে নিয়ে নিল ফ্র্যাঙ্ক। মিষ্টি পিচ্ছিল ত্বক! আবার ক্ষুধার্ত জিভ স্তনের বোঁটাকে আক্রমণ করল, দুর্দম লেহন শুরু হলাে।

তামুরার নিজের হাত এবার তীক্ষ্ণ স্তনের কাছে। সেটাকে নিজের হাতেই সে তুলে ধরে ফ্র্যাঙ্কের মুখের মধ্যে পুরে দিল। চিৎকার করে বলল, আমার গােটা বুকটা শুষে নাও ফ্র্যাঙ্ক! প্রাণপণে শুষে নাও।

এহেন প্রতিক্রিয়ায় ফ্র্যাঙ্ক বন্য হয়ে উঠল। পুরাে একটি স্তন তার মুখের ভেতর, তার চোয়াল ফেটে যাচ্ছে হাঁ করে সেটা গ্রহণ করতে—তপ্ত নরম মাংস সারা মুখে পরিপূর্ণ!

অবিশ্বাস্য! ফ্র্যাঙ্কের মনে হলাে—দুই মেয়ে যেন এক ধরনের দুই মস্তকবিশিষ্ট হাইড্রা যে তার সামনে দাড়িয়ে দুই বুক মেলে ধরে, আবার একই সময় নিচু হয়ে নিম্নাঙ্গ উন্মুক্ত করতে পারে।

অ্যাকিয়াের আহ্বান, শরীরের দ্বিধাহীন ডাক এবার উগ্র দোলায় অস্থির। ফ্র্যাঙ্ক সাড়া দিল, কোনও অসুবিধে নেই—সিক্ত, পিচ্ছিল সঙ্গম সুড়ঙ্গ ।

-তামি, আমি পরিপূর্ণ–অ্যাকিয়াে বন্ধুকে সােৎসাহে জানাল। —ইউ আর লাকি! তামুরার উত্তর—কিন্তু আমি কি বাদ যাব?

তামুরা এখন শুধু একটা আনন্দই পেয়েছে, ফ্র্যাঙ্কের দুই আকুল ঠোট তার স্তনবৃন্ত শুষে নিয়েছে, তার বুক সেই পুলক স্পর্শে শিরশির করে উঠছে। পুরুষের ঠোটও যে এক নারীকে এত আনন্দ দিতে পারে শুধু কুমারী বক্ষ চোষণ করে, তা আগে কখনও বােঝেনি তামুরা। ফ্র্যাঙ্কও চেয়েছে যে নিজের পূর্ণ উত্তেজনা অ্যাকিয়াে গ্রাস করুক, তামুরা এখন বাইরে থাকুক ঊর্ধ্বাঙ্গে আদর নিয়ে। অ্যাকিয়াের তলপেট নৃত্যরত । তার গতি অনেকটা হবি হর্সের সমতুল্য—যার গতি অন্তহীন।

—তােমার ভাল লাগছে?—অ্যাকিয়াের জিজ্ঞাসা। নিশ্চই!

তামুরার স্তনবৃন্ত শোষণ অবস্থায় ফ্র্যাঙ্কের উত্তর একটু অস্পষ্ট। পরক্ষণেই অ্যাকিয়াের গাঢ় আলিঙ্গন। কানে গরম নিঃশ্বাস, তার নিজের দেহও যেন আনন্দে চিড়ে যাচ্ছে, নিয়ন্ত্রণের বাইরে সবকিছু। কানের কাছে তামুরার গলা—আমার জন্য কিছু রেখ। নিজেকে এখনই সম্পূর্ণ শেষ করে ফেলাে না।

—কি বললে?

অ্যাকিয়াে বন্ধুবৎসল–হ্যা, তামির জন্য কিছু রাখবে। আমি তােমাকে আমার ভেতরে পেয়েছি, আমি ধন্য। আমার জীবনের এক সার্থক মুহূর্ত!

ফ্র্যাঙ্ক অস্থির—কিন্তু আমার পক্ষে আর সংযম সম্ভব নয়, আমি অপেক্ষা করতে অক্ষম। সত্যিই, অ্যাকিয়াের আক্রমণ এখন তীব্র, ফ্র্যাঙ্ক এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে এসে গেছে। তপ্ত স্ত্রী-অঙ্গ তার সবকিছুই উৎসারিত করতে চাইছে। হ্যা, ফ্র্যাঙ্ক সাড়া দিতে বাধ্য। তার উদ্দাম আঘাত এবার জ্যাক হ্যামারের সাথে তুলনা পেতে পারে।

তামুরার ফিসফিস স্বর—ফ্র্যাঙ্ক কি প্রস্তুত? -হ্যা, আর মুহূর্ত মাত্র!—ফ্র্যাঙ্কের উত্তর।

—আমি তােমার অণ্ডকোষ ধরে রাখছি, তুমি কাঁপছো, বাইরে এসাে এখুনি, অ্যাকিয়াকে অন্যভাবে আদর করাে—পেছন থেকে। পারবে?

তামুরার হাত সেইভাবে কাজ করল,—আই হ্যাভ কাপড্  ইওর বলস্। তার আঙুলের যাদুস্পর্শে ঔরসের সঞ্চয়স্থল এবার ফেটে পড়ছে। তামুরা কি ম্যাজিক জানে! তার আঙুল যেন চিকিৎসকের মতাে পরীক্ষা করছে। ফ্র্যাঙ্কের সমস্ত শক্তির দুটি বৃহৎ বীজ তার হাতে-চরমানন্দের বহিঃপ্রকাশ আর কতদূর!

–আঃ সহসা ফ্র্যাঙ্কের আর্তনাদ। আনন্দ-বেদনা মিশ্রিত এই আর্ত চিঙ্কার প্রমাণ করল সেই ক্লাইমেক্সে পৌঁছেছে। অ্যাকিয়াে সেটা অনুভব করেছে অবশ্যই। হলুদবর্ণ পশ্চাদ ত্বকে শ্বেতশুভ্র রসপ্লাবন, তার উপচে ওঠা বিদ্রোহ অ্যাকিয়াের ডান গাল পর্যন্ত ছুঁয়ে গেল। দ্বিতীয় দফার উৎসায়ন অ্যাকিয়াের দেহ দেওয়ালের পশ্চাতে বিদীর্ণ রেখা লক্ষ্য করে সবেগে ধাবিত।

-মাই গড! ফ্র্যাঙ্কের স্বগতােক্তি। | অ্যাকিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে । ফ্র্যাঙ্কের বুক উত্তল, ফুসফুস জ্বলছে, আরও দশ মাইল দৌড়ের যে প্রতিক্রিয়া, তাই সারা দেহে অনুভব করছে সে। 

তারা বলল, কিন্তু এখন তােমার থামা চলবে না ফ্র্যাঙ্ক! তুমি দৌড়বীর, তােমার রান এখনও শেষ হয়নি। আমার কাছে এসাে, আমি তােমায় চাই!

ফ্র্যাঙ্কের মনে হচ্ছে সে শূন্যের মধ্যেই দ্বিখণ্ডিত হয়ে যাচ্ছে। সে আর নিজের কর্মের কর্তা নয়। সে টের পেল, তামুরার হাত তাকে অ্যাকিয়াের সংস্পর্শ থেকে মুক্ত করে নিল। ঘাসের ওপর চিৎ হয়ে পড়ে রইল ফ্র্যাঙ্ক, সে এখন শুধু শরীর, মনহীন দেহ।

এখনও ফ্রাঙ্কের নিম্নাঙ্গের ছােট পােশাক হাঁটুর নিচে আটকে ছিল। তামুরা এবার সম্পূর্ণভাবে বসনমুক্ত করল তাকে। উলঙ্গ ফ্র্যাঙ্ক, ঘাসের ওপর, উর্ধ্বে তেমনই নগ্ন আকাশ—কিন্তু তার দেহে তারকার চুমকি ছড়িয়ে আছে। ব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দুতে সে, বলা যায় আনন্দের কেন্দ্রবিন্দু, অনন্ত সুখের জগতে।

তামুরাও তার নিজের শর্টস খুলে ফেলেছে, দুই স্তন থরথর কাঁপছে। নিজেকে বিবসনা করে তামুরা দেখাল তার দুই পা কত সুন্দর, অন্ধকারেও দেখা যায় তামুরার হাসি, উজ্জ্বল দাঁত ঝকঝক করছে, তারাখচিত আকাশের নিচে তামুরার এই শরীর যেন এক নগ্নিকা দেবীমূর্তির মতাে। সুদৃঢ়, ফ্ল্যাট তলপেট, সুচারু ঢেউ, নিম্নাঙ্গের সুড়ঙ্গমুখে সে সুদৃশ্য ত্রিকোণ রােমের আবরণ। মনে হয় ওর পরনে এক জি-স্ট্রিং—নিম্নাঙ্গে লােমশ অংশ এত সুন্দর।

তামুরা দণ্ডায়মান, প্রসারিত দুই পা। মনে হচ্ছে এক শক্তিরূপা আমাজন সম্পদ্রায়ের মহিলা—বীরাঙ্গনা। ফ্র্যাঙ্কের শরীরের ওপর পা রেখে তাকে পরাস্ত করছে যুদ্ধপ্রিয় এক আমাজন রমণী—যারা পুরুষের চেয়ে বেশি শক্তি ধরে। তামুরার দুই স্তন সগৌরবে উথিত, সামনের শূন্যতাকে নয়, আকাশকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। সাে পয়েন্টেড! পদতলে শায়িত ফ্রাঙ্কের কাছে দুই উরু সন্ধিস্থানের রহস্য অনাবৃত, তার ভালভ থেকে কামরস রেশমি লােমকে সিক্ত করেছে ।

একটি সােজাসুজি নিখুঁত অ্যাথলেটের গতিতে তামুরার গােপনাঙ্গ যেন দ্রুত নেমে এলাে ফ্র্যাঙ্কের ওপর। জিমন্যাস্টের দক্ষ ব্যায়ামের অনুশীলন অনুযায়ী, ফ্র্যাঙ্কের দেহের উপর উপস্থাপিত তামুরা, সহাস্যবদন। সহসা তার আঙুলের আদর! আবার ফ্র্যাঙ্কের শক্তির উত্থান, গগনমুখী দৃঢ়তা, সে নিজের এহেন অঙ্গের ক্রিয়ায় নিজেই আশ্চর্যান্বিত!

এবার আমি তােমায় ভােগ করছি, আমি তােমায় রেপ করছি, অবশ্য ঠিক রেপ নয়, তােমার ইচ্ছের বিরুদ্ধে নয় । বাট আই নীড ফাকিং ইউ গুড, আই অ্যাম মেজর পার্টনার। আই মুভ, ইউ রেসপন্ড। সাে—তামুরা তার কথা রাখে, অক্ষরে অক্ষরে। শীর্ষদেশ থেকে তলদেশ ঢাকা পড়ে যায়, তামুরার কামরসের অবিশ্রাম বর্ষণে । তার শক্তিশেলের সর্বাঙ্গ স্নানধৌত করছে এক ভৈরব হর্ষে।

এক পবিত্র রমণী তার দেহের ওপরে। এরকম কখনও কল্পনায় ছিল না, এবার ফ্র্যাঙ্ক এক ভক্ত পূজারী। দেবী তার তরবারিকে কোষে গ্রহণ করেছে। এবং তরবারিও অসাধারণ।

ফ্র্যাঙ্কের বুকে দু’হাতে চাপ দিল তামুরা। সেই হাতের চাপেই তার দেহনর্তন, ঘূর্ণন, তালে তালে পাকে পাকে নিগূঢ় বন্ধন। এবার ফ্র্যাঙ্কের দুই করতল নিজের দু’হাতের মুঠোয়, অপূর্ব ভঙ্গিমা—হাতে হাতে, পায়ে পায়ে, প্রতি অঙ্গে অঙ্গে, এও এক অ্যাথলেটিকাল গেম্ ।

খেলা চলছে, তপ্ত গুহাগহ্বর থেকে নরম পাথরের দেয়াল এবার গলে গলে পড়ছে। তামুরার ডাকে মাথা তােলে ফ্র্যাঙ্ক। সঙ্গম অংশে তাকিয়ে সে আতঙ্কিত! কোথায় তার পুরুষাঙ্গ? সম্পূর্ণ অন্তর্হিত! মুহূর্তের জন্য তার নিজেকে অঙ্গহারা বলে মনে হয়, কিন্তু না, পরক্ষণেই দুই অঙ্গের যুক্ত অংশে সে তার শূলদণ্ডের তলদেশ সামান্য দেখতে পায়। বুঝতে অসুবিধা হয় না, সে বিলক্ষণ সুদেহী।

তামুরা শরীর হলুদ বরণ, তার মধ্যে কালাে লােমশ ক্রিকোণ তাই এক ধরনের কালার-কন্ট্রাস্ট। হঠাৎ এক আলাের ঝিলিক!

ফ্র্যাঙ্ক চমকে ওঠে! পরক্ষণেই বােঝে-অ্যাকিয়াে আবার সিগারেট লাইটার জ্বেলেছে। এই আলাে আবার প্রদীপ শিখা। সেই পবিত্র পূজার আরতি। তামুরার গােপনাঙ্গ এবার পরিষ্কার প্রদীপ দৃশ্যমান, ক্লিট-বাট পর্যন্ত সুস্পষ্ট। যেন কৌতুকভরে উঁকি দিচ্ছে।

—ফ্র্যাঙ্ক, তুমি এবার স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছ তাে! আমরা কিন্তু পাচ্ছি। হা, ফ্র্যাঙ্কও মুগ্ধ দৃষ্টি নিয়ে দেখছে—এক পরম আশ্চর্য বস্তু যা সহজে কেউ দেখতে পায় না।

নারী-অঙ্গ একটি সম্পূর্ণ গােটা জীবন্ত দেহ, দেহাংশ নয়। শান্ত গতিতে সমুদ্রতীরে তার বিচরণ, অবশ্যই শিকার সন্ধানে। বর্তমানে তার শিকার এক পুরুষাঙ্গ, এবার ধীরে ধীরে তার সমস্ত রক্ত শুষে তাকে টিপে মারবে সে।

এবার অ্যাকিয়ার হাত নেমে এলাে। হার ফিংগারস্ কার্ল রাউন্ড হিজ বল। পুরুষ শক্তি-খােলসের মধ্যে দুর্দান্ত ম্যাসেজ—সমস্ত ঔরস আবার উপচে বেরিয়ে আসবে!

ফ্র্যাঙ্ক, এবার আমায় দেখাে, আমি আসছি। আই কাম নাও, আমার চরম-আনন্দ এবার উচ্ছাসে ভাসাবে আমাকে, তােমাকে। প্রাণভরে দেখে নাও।

তামুরার ক্রিয়ার দুর্বার গতি! ফ্র্যাঙ্কের অঙ্গ এখন শুধু এক সেবক মাত্র। তামুরার চিৎক্কার—আমি আসছি, আই কাম নাও! সারা অলিম্পিক ভিলেজের স্তব্ধতা চূর্ণ করে তামুরার চিৎকার। ভয় নেই। ফ্র্যাঙ্ক জানে, এত দূর থেকে কেউ শুনতে পাবে না। তাই সে এবার নিজেকে বিলিয়ে দিতে প্রস্তুত।

তামুরার মাথা পিছনের দিকে ঝুঁকে গেছে, তার সুন্দর কেশরাশি কাঁধের পেছনে পিঠ ছুঁয়ে দুলছে, দু’চোখ বন্ধ, গলার স্বরে অদ্ভুত শব্দ!

—আমি আসছি!

ফ্র্যাঙ্ক যেন তামুরার কথার প্রতিধ্বনি করে, অ্যাকিয়াের হাতের অবিশ্রাম খেলা তার দুই অণ্ডকোষ থেকে নিংড়ে কামরসের বিস্ফোরণ ঘটায় এবার।

–আর পারছি না আমি, তুমি এসাে, আমার সাথে, একসাথে, আমাকে তােমার সবকিছু দাও।

তামুরার চিৎকার আর ফ্র্যাঙ্কের আর্তনাদে বাতাসে এক মৈথুন-উন্মত্ত যুগলবন্দী রচনা করে। তামুরা ভাসছে, ভেসে চলেছে, তাই ফ্র্যাঙ্কও দৌড় শুরু করে, অন্য এক বিচিত্র দৌড়! বন্যা ও দৌড়! কে আগে যাবে? না কি একসাথে, পাশাপাশি, সমান বেগে ধাবিত হবে?

এইবার ওরা স্থির হয়ে আসছে।

ফ্র্যাঙ্ক আবার আকাশের দিকে তাকায়। তামুরার কাছ থেকে অঙ্গমুক্ত ফ্র্যাঙ্ক এবার তারাভরা আকাশকে প্রণাম জানায়। অনুভব করে তার পুংইন্দ্রিয়ে এবং সারা দেহে চারটি নরম হাত এখনও আদর বৃষ্টি করছে। তামুরা ও অ্যাকিয়ে।………

………নিজের অঙ্গটি মুঠোয় কঠোরভাবে তুলে ধরে জেনির দিকে এগিয়ে যায় ডন। এতক্ষণ মেয়ে দুটো যেন নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল। যেন ডন সেখানে অনুপস্থিত। তাই ডন মঞ্চে প্রবেশ করল, এরপর হয়তাে অ্যানাটমির ক্লাস শুরু হবে।

এখনও পুংদণ্ড ডনের স্বহস্তে ধরা, অগ্রভাগ আঙুল ছাপিয়ে সামনে সামান্য ঝুঁকে পড়েছে। সে জেনিকে বলল, এগিয়ে এসাে, সামনের দিকটা টাচ্ করাে, দেখবে যাদুমন্ত্রের কাজ হচ্ছে!

—এটা কি আরও বড় হবে?—জেনির অবাক জিজ্ঞাসা । —সেটা নিজেই পরীক্ষা করাে।

একটা পতঙ্গ যেমনভাবে আগুনের শিখার দিকে এগিয়ে যায়, জেনির ডান হাত সেইভাবে প্রসারিত । সে জানে, কাজটা ঠিক হচ্ছে না, সে বুঝছে, সারা জীবন যত উচিৎ কথা শিখেছে, সেগুলাে ভঙ্গ হচ্ছে আর ভাবী স্বামীর প্রতি গর্হিত অন্যায় তাে আছেই।

 কিন্তু এই আকৃতি তাকে অসহায় করে ফেলেছে। সে এটাকে অনুভব করতে চায়, অন্তত এক মুহূর্তের জন্য হলেও এর অপূর্ব বৈশিষ্ট্যের অভিজ্ঞতা লাভ করতে সে ইচ্ছুক।

এগিয়ে এলাে জেনি। তার আঙুলের মাথা ডনের পুরুষাঙ্গের মুখ স্পর্শ করল। ক্রমশ এক আঙুল থেকে দুই এবং দশ আঙুল সেই দণ্ডটি ঘিরে স্পর্শ ছড়াতে লাগল—যেন এক অন্ধ হাত দিয়ে কিছু ছুঁয়ে বােঝার চেষ্টা করছে—কি এই সামগ্রী।

ডনের নিজের হাত এবার অঙ্গের গােড়ায় সরে এলাে—জেনিকে সামগ্রিক স্পর্শের সুযােগ দিতে।

–ঠিক আছে, পুরােটা হাতের মুঠোয় ভাল করে ধরাে।

জেনি বাধ্য মেয়ে। অঙ্গের গােড়া পর্যন্ত হাত পাতল। তার করতলের উপর এখন স্থাপিত ডনের পূর্ণ পুরুষাঙ্গ। অনেকটা কসাই-এর হাতে রাখা একটি বিশাল মাংসখণ্ডের মতাে। যদিও জেনির হাত নরম, কসাই-এর সাথে তুলনা চলে না।

—ভারী, ভীষণ ভারী। তুমি যখন চলাফেরা করাে, তখন এর ওজন তােমাকে সামনে ঝুঁকিয়ে দেয় না?

—না, এটা তাে অভ্যেস হয়ে গেছে।—ডন এবার জেনির মুগ্ধ প্রশংসা উপভােগ করে।

-কিন্তু আমার এ ধরনের কাজের অভ্যেস নেই।—জেনি বলে। -কিন্তু তােমার ভাল লাগছে। তাই না? -হ্যা, তা তাে বটেই, কিন্তু…তােমার এই যন্ত্র বেশ শক্তিশালী, বেশ সুন্দর। —যখন সম্পূর্ণ শক্ত হবে, তখন আরও সুন্দর হবে।

এবার যেন প্রভুর নির্দেশে কাজ করছে জেনি। তার বাঁ হাত এগিয়ে এলাে। পুরুষাঙ্গের মুখে নরম পিচ্ছিল ত্বকে আদর, পােষা বেড়ালের গায়ে যেমন হাত বােলায় মানুষ, তেমন আদর। আগ্রহী, আয়াসভরা হাত-বুলন ।

-এই দেখ, তােমার পেনিস্ এবার মােটা হতে শুরু করেছে।

বলতে বলতে অবাক চোখে ডনের মুখে তাকায় জেনি। এই প্রথম সে ডনের মুখের দিকে তাকাবার সময় পেল।

এতক্ষণে ভ্যাল কথা বলল, আরে, অদ্ভুত যন্ত্রটা এবার লম্বায় বেড়ে চলেছে দুটি মেয়ে এবার একমনে দেখছে একটি পুংদণ্ডের ক্রমশ বৃহৎ আকৃতি ধারণ। বৃহৎ থেকে বৃহত্তর ।…এবার এইবার জেনির হাত থেকে সেই অঙ্গ ছিটকে গেল।

জেনির প্রশংসা—আরে, এবার নিজে নিজেই সােজা হয়ে দাড়িয়েছে। ভ্যাল যেন আদেশ করল–হ্যা, তুই হাত সরা। আমি একবার ভাল করে দেখি।

জেনি হাত সরাল, ডনের যন্ত্র যেন এক দৃঢ় শাণিত খাড়া ইস্পাতের অস্ত্র। সব দিক থেকে সাগ্রহে একে দেখছে ওরা, অবাক মনে—যেন অষ্টম আশ্চর্য ।

জেনি ভাবল—এমন জিনিস কি ভাবে কোনও মেয়ের শরীরে প্রবেশ করবে। ফিসফিস করে ভ্যালকেও এ প্রশ্ন না করে পারল না।

–ঠিক জানি না—ভ্যালের উত্তর—কিন্তু এই সুযােগ ছাড়লে আমি সারা জীবন পস্তাব।

ব্লাউজের বােতাম খুলতে শুরু করে ভ্যাল। জেনি এতক্ষণ ধরে এই দৈত্যাকৃতি যন্ত্র নিয়ে যে খেলা খেলছিল, সেই দৃশ্য ভ্যালকে দারুণ উত্তেজিত করেছে। তার দুই উরুর মধ্যে ‘লাভ জুইস’-এর ক্ষরণ শুরু হয়েছে, ক্লিট যেন ফেটে পড়তে চাইছে।

ব্লাজউ খুলে জেনির হাতে দেয় ভ্যাল। এইবার ডনের বিস্ময়ের পালা।

ভ্যালের জামার নিচে কোনও ব্রা ছিল না। বুকের ওপর থেকে ঠেলে উঠে আসা দুই গ্লোব সুগােল ও বিশাল। বেশ মােটা লাল স্তনবৃন্ত—তার চারপাশে অনেকখানি জুড়ে স্তনবৃন্তের গােড়ার রঙিন চামড়া—ফুটো ফুটো অজস্র।

বােঝা যাচ্ছে ভ্যাল কতটা উত্তেজিত। ডনের সামনে এসে টান হয়ে দাড়াল ভ্যাল। —তাকাও আমার বুকের দিকে কেমন লাগছে?

ডন দু’হাত বাড়িয়ে সাগ্রহে এই নিবেদন গ্রহণ করে। এটা ভ্যালের কথার কার্যকরী উত্তর । দুই বুক একটু তুলে ধরে, যেন সযত্নে দুটো বাতাবি লেবু পর্যবেক্ষণ করছে।

ভ্যাল হাসল ভেব না তুমি একাই বিশেষ গুণের অধিকারী! যাই হােক…আমাদের কাজ শুরু হােক। একটা ট্রেনিং টেবিল দরকার। ওই তাে

ভ্যাল এগিয়ে গেল। ডন ও জেনি অনুসরণ করছে। জেনির দৃষ্টি আবার নিবদ্ধ ডনের দোদুল্যমান ইন্দ্রিয়ের দিকে।

ওরা ফিজিক্যাল থেরাপি রুমে এলাে।

ভ্যাল একটা চামড়ার গদিওয়ালা ম্যাসেজ টেবিল পেয়ে গেল। লাফ মেরে উঠে বসে ডনের দিকে তাকিয়ে হাসল সে। কোমরের বাঁধন খুলছে ভ্যাল। স্ট্রিপটিজ-এর স্ট্রিপারের মতাে হাসি, পাকা হাতে স্ন্যাকস খুলল সে, উরু পর্যন্ত নামিয়ে দিল । একট থামল, হাসল,—সেই দৃষ্ট কামনাভরা ভঙ্গি, তারপর ছুঁড়ে ফেলে দিল স্ন্যাকস। জামার নিচে যেমন ব্রা ছিল না, তেমনি স্ন্যাকস-এর নিচে কোনও প্যান্টি নেই। তাই ডনের চোখের সামনে ভ্যালের উরুসন্ধিক্ষণের একগুচ্ছ লাল বুনাে ঝােপ স্পষ্ট হয়ে উঠল। ডনের দৃষ্টি লক্ষ্য করল ভ্যাল। হ্যা, এবার ঠিক মতাে এগােতে হবে।

দুই পা দু’দিকে ছড়িয়ে দিল সে–ক্রিমসন রঙের লালচে স্ত্রী-অঙ্গ। পশ্চাদদেশ ঠিক মতো টেবিলের ওপর রেখে পজিশন নিল ভ্যাল। অবশ্য ডন কিংসলেকে নিয়মমাফিক 

নিমন্ত্রণ করার কিছু নেই। তার পুরুষাঙ্গ উখিত, কম্পিত এবং স্বাভাবিক ভাবেই সে নির্দিষ্ট লক্ষ্যে এগােবে। ডনের পুরুষাঙ্গ এবার ভ্যালের তলপেটের ওপর স্থাপিত । ডান হাতে সেটাকে মুঠো করে ধরে ভ্যাল। তারপ্র লিঙ্গ মুখকে গাইড করে এনে যােনিদ্বারে নিয়ে আসে। এইবার সে অপেক্ষা করে প্রবল বেগে ডন প্রবেশ করুক তার দেহে আঘাতের পর আঘাতে তাকে সুখের যন্ত্রণায় অস্থির করে তুলুক।

ডন লক্ষ্য করল, ভ্যাল ডেবির চেয়েও বেশি পিচ্ছিল । রসসিক্ত। প্রথমে তিন ইঞ্চি, চার এবং আরও কিছুটা অগ্রগতি। পিছিয়ে এসে আবার দ্রুত অগ্রগমন, প্রায় অর্ধাংশ প্রবিষ্ট ।

ভ্যালের মধুর আর্তর-আঃ, গড, দ্যাট ইজ আ থিক প্রিক। ডনের আঘাত শুরু। -ওঃ নাে, বিগ বয়—ভ্যাল বলে—তুমি একা নও। আমরা দুজন একসাথে খেলব।

ডন তবু এগােতে চায়। ভ্যালের হাতের সহসা বাধাদানে অবাক ডন। কি চাইছে ভ্যাল! তার নিম্নাঙ্গে অবিরত ঘূর্ণিপাক গহ্বরের বন্যা তাে বুঝিয়ে দিচ্ছে সে পূর্ণগ্রহণের জন্য আকুল! তবে?

ডন আক্রমণ থামায় না। এবারের প্রচেষ্টায় প্রায় আট ইঞ্চি প্রবেশ। অর্থাৎ আর তিন-চার ইঞ্চি এগােলেই পূর্ণগ্রাস। কিন্তু ভ্যালের হাত তার পুরুষাঙ্গের গােড়ায়—সে বুঝতে পারছে আর কতখানি বাকি।

সুন্দর! খুব ভাল! দু’জনে একতালে চলব বলেছি। চলাে, আমরা আবার নতুন করে শুরু করি, দোলনার মতাে।

ডনের পুরুষাঙ্গকে যেন জোর করে বের করে দেয় ভাল। তারপর আবার আমন্ত্রণ। দোলনায় দোলার মতাে ভঙ্গিতে ডনের পুনরাগমন। নৃত্যছন্দে। ভ্যালের গহ্বর তাকে গ্রাস করে, তার সমস্ত লালসা অঙ্গটিকে চিড়ে ফেলেছে। ডনের দুই পা, তলপেট, অণ্ডকোষ—এমন কি সারা মন এবার পুলকে ছেয়ে গেছে। গােঙানি ডনের কণ্ঠে। হাত দিয়ে টেবিলের সাপাের্ট নিয়ে প্রাণপণে নিজেকে ঠেলে দেয় ডন। চোখের কোণ দিয়ে কিছু একটা দেখতে পায় ডন। চমকে ওঠে।

পাশে দাঁড়িয়ে আছে জেনি হিলিব্র্যান্ড। নিম্নাঙ্গ সম্পূর্ণ নগ্ন । আশ্চর্যের বিষয়, জেনির তলদেশে বিন্দুমাত্র লােম নেই। পরিচ্ছন্ন, নির্লোম তার যােনিদেশ উন্মুক্ত। জেনির মুখে অপার্থিব ভঙ্গিমা। সে যেন ধ্যানস্থ, তার দৃষ্টি শুধুমাত্র ডনের পুরুষাঙ্গের দিকে, এইমাত্র যেন খাপখােলা তরবারি। ভ্যালের গহ্বর থেকে মুক্ত।

কি চাইছে জেনি? ঠিক বােঝা যায় না। তার মুখে লালসা, কামনা নয়, এক স্থির বিশ্বিত ভক্তি মেশান দৃষ্টি। সে অপেক্ষারত, নিজের অবধাদেশ নগ্ন করে, কখন ডনের বিশেষ অঙ্গ তাকে দয়া করবে।

জেনির এই মূর্তি ডনের মনে নতুন ঢেউ তােলে। কিন্তু সামনে ভাল, তার প্রতি কর্তব্য এখনও অসম্পূর্ণ। তীব্রবেগে ভ্যালকে আঘাত করে ডন—আজ ফার অ্যাজ হিজ ডি ক্যান এনটার হার হট বক্স।

জেনি কাছে এলাে। তার গায়ে হােট জামা, কিন্তু নিম্নাঙ্গ নগ্ন । সে এসে ভ্যালের মাথার পেছনে টেবিলের কাছে দাঁড়াল। খুব মন দিয়ে ভালের দুই বিশাল স্তন দেখছে 

ডন নিজের জোরে, নিজের দক্ষতায় পূর্ণ দখল চাইছে। কিন্তু সম্ভব নয়, ভ্যালের হাতের গাইড ছাড়া সম্ভব নয়। চরমানন্দের পূর্ব মুহূর্ত এসে গেছে! ভ্যালের হাত এখন ভার লিঙ্গের গােড়ায় চেপে-ধরা। ভ্যালের চোখের দৃষ্টি বলছে সেও অরগ্যাজম-এর মুখে। ডন এবার বিস্ফোরণ ঘটাল! ইট ইজ আ গ্রেট কান্ট। এক ও দুই ঝলকে বীর্য প্লাবন। জেনি খুব কাছ থেকে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটা লক্ষ্য করল।

ভ্যালের প্রতিক্রিয়া কিন্তু পূর্ণ তৃপ্তির নয়। ডন একটু তাড়াতাড়ি ফেটে পড়েছে। আরেকটু সময় থাকা দরকার ছিল। ভ্যাল আরও সময় চেয়েছিল।

—এত তাড়াতাড়ি! এখনই! উই কেম টু-উ সুন! এই হারামজাদা পুরুষগুলাে—সব সমান!—ভ্যাল চিৎকার করে।

জেনি প্রতিবাদ জানায়—না, মােটেই সবাই সমান নয়। কিছুতেই না। ডন চমকিত। জেনি বলে—আমি এখনই তােমাকে চাই। পারবে?
—নিশ্চয় ।…শুধু একটু আদর করাে এটাকে। সিক্ত পুরুষাঙ্গে দুই হাতের ঘর্ষণে আবার বিদ্যুৎ তরঙ্গ সৃষ্টি করে জেনি। ডনের স্পার্ম আর ভ্যালের লাভ জুসে ভিজে চপচপ করছে এই অঙ্গ। একে পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলের মাপে তুলে ধরে জেনি। বাঁ হাতে লিঙ্গের গােড়া আর ডান হাতে লিঙ্গমুখে ধীরে ধীরে ঘর্ষণ দান করে জেনি। দ্রুত স্ফীত হতে থাকে ডন।

জেনির পাঁজরে হাত রাখে ডন। সেই হাত নেমে এসে জেনির দুই পশ্চাদদেশ পীড়ন করতে থাকে। ঠিক পীড়ন নয়, বলিষ্ঠ হাতের আরামদায়ক ম্যাসেজ।

জেনির যােনিদেশ যেন শিশুর মতাে। নরম, মসৃণ, লােমহীন, পরিচ্ছন্ন, নির্দোষ! শিশুর মতােই অসহায়। সন্দেহ হয়, কোনও আক্রমণ সহ্য করতে পারবে কিনা।

আরেক হাতে ডনের আঙুল জেনির যোনির মুখের ওষ্ঠদেশ খুলে ধরে। ছােট্ট ক্লিটরিচ উঁকি দিচ্ছে। বুড়াে আঙুল দিয়ে ঘষা দেয় ডন। তারপর দুটি আঙুল ছােট গহ্বরে প্রবেশ করে।

—না, আমি আঙুল চাই না, ইওর বিগ পেনিস ইজ হােয়াট আই ওয়ান্ট। ডন এবার অবশ্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত!

ভ্যাল জিজ্ঞেস করে—আরে তুই পারবি তাে! এত বড় এই যন্ত্রকে…তুই তাে বড় কিছু কখনও পাসনি। তাের অভ্যেস অনেক ছােট জিনিস নিয়ে…সাবধান!

ভ্যাল সত্যিই উৎকণ্ঠিত। তাছাড়া জেনি মনের দিক দিয়েও পরিণত নয়। ও বরাবরই একটু নীতিবাগিশ মেয়ে। জেনি হাত সরিয়ে নিজের মাথায় সুন্দর চুল ঠিক করে । -হ্যা, আমি জানি..অসুবিধে হতে পারে । তবু একবার চেষ্টা করে দেখি! এই এত

–ঠিক আছে, আমি তােকে যতটা পারি সাহায্য করব।

ভ্যাল টেবিল থেকে নামে। এবার জেনির পালা। ডন কিন্তু ভ্যালের বিশাল দুই বুক থেকে চোখ সরাতে পারছে না। এখনও দেখামাত্রই উত্তেজনা আসছে। যাই হােক এবার জেনির দিকে মন দিতে হবে । মন মানে দেহ, দেহ মানে দেহের অংশ। অংশ মানে লিঙ্গ। এর মধ্যে অন্য চিন্তা নেই। 

একটাই চিন্তা লিঙ্গের কতখানি! যথেষ্ট অভিজ্ঞতা নেই জেনির। তাই -কোনও ভয় নেই। এই বৃহৎ অঙ্গ তােমায় ঠিক সেবাই করবে।

জেনির হাল্কা নরম শরীর তুলে ধরে টেবিলে শুইয়ে দেয় ডন। জেনি যতটুকু জানে, তাই করে, দুই পা মেলে পজিশন নেয়। অল্পক্ষণের জন্য মাথা তুলে দেখে সেই বৃহৎ যন্ত্র এগিয়ে আসছে।

জেনির অঙ্গ স্পর্শের আগেই ডন চমকে উঠে দেখে ভ্যাল তার পুংদণ্ডটি আঙুল দিয়ে ধরেছে।

—আমি গাইড করছি।

ডনের এই অভিজ্ঞতা নতুন। সামনে শায়িত এক নরম শরীরে মসৃণ বালিকাসুলভ স্ত্রী-অঙ্গ। আর সেখানে সঙ্গমপথে একটি অভিজ্ঞ আত্মপ্রত্যয়ী যুবতীর হাতের কৌশলী সাহায্য। এমন কি কখনও ঘটে? শুয়ে আছে একটি সদ্য ফোটা ফুল, আর সেখানে হুল ফোটাতে নিয়ে যাচ্ছে একটি ভ্রমর। স্নিগ্ধ শরীরের জেনি আর বিশালস্তনী ভ্যাল। দুই বিপরীত চেহারার সহ-অবস্থান। কেন্দ্রে ডনের কেন্দ্রবিন্দু—যাকে বিন্দু না বলে কেন্দ্রস্তম্ভ বললে অত্যুক্তি হয় না।

না, এখন আর বেশি কারুকলার দরকার নেই। স্ট্রেট কাম ইনটু বিজনেস। ডন জেনির মধ্যে প্রবেশ করে—প্র্যাকটিক্যালি বিনাভূমিকায়! সুন্দরীকে জয়, যাকে ওপর দিকে মনে হবে এক ফ্যাশন মডেলের পােশাক পরিহিতা। কারণ জেনির ঊর্ধ্বাংশে জামা পরা। কিন্তু কোমরের নিচ থেকে তার প্রসারিত দুই পা, উন্মুক্ত স্ত্রী-অঙ্গ—যেন যে কোনও কামনা-উগ্র নারীর মতাে। সে তৃপ্তি ভিক্ষা করছে। তাই ডনকে তার কর্তব্য করতে হবে। তৃপ্তিদান–পূর্ণ এগারাে ইঞ্চির দীর্ঘ অনুপ্রবেশের তৃপ্তিদান।

এক আঘাতে পাচ ইঞ্চি—যেন সুদক্ষ কারিগরের হাতে ড্রিলিং মেশিনের প্রথম আঘাত।

জেনির নিঃশ্বাস ঘনঘন ও দ্রুত-মাই গড আমি এমন কখনও অনুভব করিনি। ভ্যাল ডনের অগ্রগতি রােধ করল—কেন রে, তাের কি কষ্ট হচ্ছে, বাড়াবাড়ি লাগছে?

—না, না, তা নয়!—জেনি বলে—বরং আমাকে আরও দাও, আমার ভাল লাগছে । খুব ভাল।

বিস্মিত ভ্যাল ডনের পুরুষাঙ্গ থেকে হাত সরিয়ে নিল, স্বাধীনভাবে কাজ করুক ডন। জেনি অনভিজ্ঞা, কিন্তু মুরােদ আছে মানতে হবে। বেপরােয়া ডন একটি আঘাতে এবার আট ইঞ্চি অগ্রসর হলাে।

এইবার জেনির আর্তনাদ–আঃ, থামাে, ইউ হ্যাভ হিট মাই উমব। থামাে, প্লীজ।

জেনির আর্তনাদে ভ্যালের নতুন উত্তেজনা, নিজের আঙুল নিজ গহ্বরে প্রবেশ করায় সে। ক্লিট শক্ত হয়ে গেছে ।

আত্মমৈথুনে রত ভ্যাল। নিজের হাতে । –কি করছ তুমি?—ডনের জিজ্ঞাসা । –আই অ্যাম ফাকিং মাইসেল্ক –আমি আবার চরমানন্দ চাই! ইতোমধ্যে জেনির আর্ত মিনতি– ডন, ডন, প্লীজ। …কি হলাে? ডন বিভ্রান্ত। 

—চারদিকে ঘুরে বেড়াও। —তার মানে?

—আমার গভীরে বৃত্তাকারে ঘােরাও, মন্থনের মতাে। আমার প্রেমিক হল তাই করে। কিন্তু তােমার আকৃতির অর্ধেকও নয় সে। তুমি আমার গহ্বরের চারদিকে ঘুরে বেড়াও, প্লীজ।

এইবার আবার ভ্যালের সাহায্যের প্রয়ােজন। সে শক্ত করে মুঠোয় নেয় ডনের পুরুষাঙ্গের অংশ যেটুকু জেনির যোনিদেশের বাইরে রয়েছে, দুই-তিন ইঞ্চি অন্তত । ভ্যালের হাত ডনের দণ্ডকে এক মন্থন-যন্ত্রের মতাে ব্যবহার করছে জেনির অন্তরঙ্গ প্রদেশে—পাকে পাকে, ধীর গতিতে, বৃত্তাকারে। জেনি যােনিপার্শ্বর মধুর ঘর্ষণে তার চেতনা লােপ করছে।

জেনি যােগ্যভাবেই সাড়া দিচ্ছে। মনে হবে, ভ্যাল যেন রবারের তৈরি কৃত্রিম বিশাল একটি লিঙ্গ—যা ডিলডাে’ নামে বাজারে কিনতে পাওয়া যায় কামুক নারীদের ব্যবহারের জন্য—তাই দিয়ে জেনির সেবা করছে। জেনির ভাল লাগছে।

কিন্তু, এ তাে কৃত্রিম নয়। অকৃত্রিম, জীবন্ত। অবিশ্বাস্য, বিরল কিন্তু বাস্তব এক পুরুষাঙ্গ। তাই জেনি আরও অস্থির।

ও গড, কিছু একটা হতে চলেছে, জানি না। কি বলব—আমি এক্ষুনি ফেটে পড়ব।

এই প্রথম চরমানন্দ অনুভব করল জেনি। একে কি অরগ্যাজম বলে—যে কথাটা সে বহুবার শুনেছে, কিন্তু তার অর্থ বােঝেনি, অভিজ্ঞতা তাে দূরের কথা। সে একটু উঠে বা হাতে ভ্যালের ও ডান হাতে ডনের কাধ চেপে ধরল। মুখ হাঁ, অদ্ভুত শব্দ বেরােচ্ছে গলার ভেতর থেকে।

ভ্যালের আত্মরতি চলছে, সেও চরম পুলকের কাছে। ডন নিজেই এবার ঘুরছে, দ্রুতগতিতে। একটি পুরুষ ও দুটি নারী—একই সাথে চরম সুখের মুহূর্তে পৌঁছে যাচ্ছে।

ডনের বিস্ফোরণ, সাথে সাথে তার কাঁধে জেনির হাতের চাপ, যেন মরণাপন্ন মানুষের বাঁচার চেষ্টা। অ্যান আয়রন গ্রিপ। পাশাপাশি ভ্যালের চিৎকার—নীড মি, নাও আই কাম। তার বিশাল বুক এবার ঝুলে পড়েছে উত্তেজনায় থরথর কাঁপছে, দুলছে ।

তিনটি দেহ এবার মিলেমিশে একটি। অদ্ভুত তাদের গঠন। কামশাস্ত্রে এই চিত্রের, এই ভঙ্গিমার বর্ণনা নেই। তিনজনেই দমবন্ধ, প্রায় মৃত। চরম পুলকের উৎসারণের পর তারা বাহ্যজ্ঞান লুপ্ত একটি মিশ্র অস্তিত্ব—তিনটি দেহ, একটি অনুভূতি।

কয়েক মিনিট এইভাবে কাটে। নিস্তব্ধতা ভঙ্গ করে প্রথম কথা বলে ভ্যাল।

—এই একটা নিউজ-স্টোরি যা কখনাে ছাপা হবে না!

ডন হাসে। এইমাত্র দুটি নারীকে সে পরপর উপভােগ করেছে, নিজেও তাদের উপভােগ্য হয়েছে। তাদের মধ্যে একজন জীবনে প্রথম অরগ্যাজম্ অনুভব করল, এই হিসেবে সে তার প্রথম পুরুষ। জেনির প্রেমিক জেনিকে এই প্রেম দিতে পারেনি।……..

……..মনে পড়ে…

ডেবি ডনের সুইমিং কস্টূম টেনে নামাচ্ছে। কৌতূহল নৃত্য করছে তার দুই চোখের মণিতে। প্রথমে সে কস্ট্যূমটা কিছুটা টেনে নামাল যাতে তার পেশিবহুল তলপেট আর যৌনাঙ্গের কুঞ্চিত লােমরাশি প্রকাশ পায়। কিন্তু ডনের লিঙ্গ এখন উত্তেজিত, উথিত, বৃহদাকার ধারণ করেছে। তাই কস্টুম টেনে নামাতে বাধা পেল ডেবি। যেন পথ আটকে আছে।

—আমি সাহায্য করব? মনে হয়, একটু চেপে নামাতে হবে, আমার নিজের শরীরের অংশ এখন আমার কনট্রোলের বাইরে আমি—নইলে—

-না, যা করার আমিই করছি—ডেবির মনে একরকম জিদ—আজ রাতে তােমার পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করবে একমাত্র আমার হাত।

এইবার কস্টুমের ভিতরে হাত ঢুকিয়ে ডেবির হাত ডনের পুরুষাঙ্গ ধরে ফেলল। আবরণের অন্তরালে মাংসল অস্তিতকে। এক হাতে সেটা ঠেলে ধরে অন্য হাতে কস্ট্যূম টেনে নামাতে শুরু করল। একটু উল্টোপাল্টা টানাটানির পর ডেবি ডনের স্নানের পােশাকটা উরুর ঊধ্বস্থলে নামিয়ে আনল।…….

……..অস্থির ডেবির মন। হাঁটু গেড়ে বসা অবস্থাতেই সে কয়েক ইঞ্চি এগিয়ে গেল । ওই অসাধারণ যন্ত্রের কাছে তার ঠোট ধীরে ধীরে অগ্রসর হলাে। | এইবার দুই ঠোট ফাক করে ডেবি সেই লিঙ্গমুখ স্পর্শ করল। কিছুক্ষণ থেমে থাকল, তারপরেই অজস্র চুমুতে ভরে তুলল এই পুরুষাঙ্গ, যেন অভিষেক হচ্ছে। লিঙ্গমুখে যে চেরা ফাঁক আছে তাতে ঠোট ছোয়াল ডেবি। বীর্যপাতের পূর্বে যে রসধারা জেগে ওঠে, তার সামান্য আস্বাদ গ্রহণ করল। একেই বলে প্রি-সিমেনাল ফ্লুইড। 

কয়েক মুহূর্তের জন্য তার আবেগ ছাপিয়ে একটা চিন্তার উদয় হলাে। বীর্যের প্রথম দর্শন তাকে স্মরণ করিয়ে দিল–সে একটি সতের বছরের তরুণের সম্মুখীন। এই বয়সে পুরুষ যৌনশক্তিতে ভরপুর থাকে, কিন্তু অভিজ্ঞ নয়। তরুণ সহজেই উত্তেজিত হবে, উত্তেজনা অতিরিক্ত হবে অতিমাত্রায়, দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যাবে। অবশ্য ক্ষতি নেই। ক্ষতিপূরণও দ্রুত হবে, একবার স্বলনের কয়েক মিনিট পরে সে আবার প্রস্তুত হবে। তার মানে এই বয়সে অল্প সময়ের মধ্যে দু’-তিনবার চরমানন্দ লাভ করে থাকে তরুণদল। পরপর।……

…….তাই যতটা সম্ভব বড় হাঁ করল ডেবি, যাতে এই বিশাল যন্ত্র ধীরে ধীরে প্রবেশ পথ পায়। কিন্তু এই পুরুষাঙ্গের স্থুলতা তার চোয়ালে ব্যথার সৃষ্টি করল। প্রথমে লিঙ্গমুখটুকু, যেখানে ত্বকের ওপর চক্ৰদাগ, সেটা প্রবেশ করল। এই লিঙ্গমুখের দারুণ উত্তাপ ডেবির ঠোটের উষ্ণতা বাড়িয়ে দিল। তারপর আরও দুই ইঞ্চি প্রবিষ্ট হলাে—মুকুটসমেত মস্তক।

দুই হাতে সম্পূর্ণ লিঙ্গটি দৃঢ়ভাবে ধরল ডেবি। মুখ আর জিভ দিয়ে চোষণের সাথে পাম্প প্রক্রিয়া শুরু করল। ডন ডেবির নমর আঙুলের দিকে তাকাল, সুন্দর নখ, সাথে সাথে তার সর্বাঙ্গ কেঁপে উঠল। ডেবির তিনটি প্রত্যঙ্গ এখন ডনের পুরুষাঙ্গের সেবায় নিয়ােজিত—ডান হাত, বাম হাত ও মুখ-অভ্যন্তর। তবে যদি এমন অঙ্গকে জয় সম্ভব হয়!

ডন দেখল—ডেবির আঙুলগুলাে তার লিঙ্গকে ঘিরে পাক খাচ্ছে। এবার ক্ষিপ্রগতিতে এপাশ-ওপাশ—ওর লাল নখ দেখা যাচ্ছে না, যেন এক ধরনের টাইম ল্যাপস ফটোগ্রাফ। প্রকৃতপক্ষে ডনের অঙ্গকে সে যেন মুচড়ে নিচ্ছে, বােতলে ঢাকনা খােলার সময় আঙুল যেমন প্যাচ ঘােরায়, ডনের অঙ্গ নিয়ে তেমনই মেতে উঠেছে ডেবি।

ডন অনুভব করল তার অণ্ডকোষের ভেতরে এবার টান ধরছে, সেইখান থেকে পুলক-ব্যথা তার লিঙ্গমূল দিয়ে অঙ্গের মধ্যে ঢুকছে, বীর্যস্থলী থেকে শক্তিরস ধারা এবার উত্তাল হয়ে উঠে আসছে। ডেবি তাকে এমন প্রভূত আনন্দে ভরে দেবে, তার ধারণা ছিল না

ইতােমধ্যে ডেবি কোনওমতে ডনের অঙ্গ তার মুখ-অভ্যন্তরে আরও এক ইঞ্চি প্রবেশ করিয়েছে। পুরুষাঙ্গের বাকি অংশটুকু ডেবির হাতের মুঠোয় এখনও আবদ্ধ। হাত পাক খেয়ে চলেছে। ডেবির হাতের দিকে তাকালে মনে হবে কোনও খেলার শিক্ষক ব্যাটন নিয়ে পরীক্ষা করছে।

খেলতে খেলতেই ডেবির দৃষ্টি অপলক রয়েছে সেই প্রকাণ্ড সিলিন্ডারের দিকে যেভাবে লক্ষ্যভেদকারী বন্দুকের ব্যারেলের দিকে তাকিয়ে থাকে। যতই সে দেখছে, ধরছে, আর শুষে নিচ্ছে, তার বিস্ময় ততই বেড়ে চলেছে। 

মনে হচ্ছে, এই লিঙ্গের উথিত অবস্থায় পূর্ণ আকৃতি হবে অন্তত এগারাে ইঞ্চি। আর এর বেড় ছ’ থেকে সাত ইঞ্চি।

হ্যা, ডেবি একে ভালবাসছে। এর প্রতিটি ইঞ্চি তার প্রিয়। সে এর ভালবাসায় উন্মাদ।

এইবার শুরু হলাে জিবের খেলা। লিঙ্গমুখ থেকে এর সারা দেহ, সর্বাঙ্গ! চরম লেহন। এর রসালাে প্রতিটি আঘাত উপভােগ্য। ডেবির মুখের সমস্ত লালা লিঙ্গ মুখের উত্তাপকে সিক্ত করে ঠাণ্ডা করতে চাইছে, পারছে না।

ডনের পক্ষে আত্মরক্ষা আর সম্ভব নয়। ডেবির সর্বগ্রাসী চোষণ তাকে পাগল করে তুলছে। | ডন এবার ডেবির সােনালি চুলে ভরা মাথাটা চেপে ধরল। সম্পূর্ণ লিঙ্গের বাকি অংশের যতখানি সম্ভব তার মুখ-অভ্যন্তরে প্রবেশ করাতে চাইল। ডেবির ঠোট ছুঁয়ে মুখের মধ্যে আরও এক ইঞ্চি স্থান পেল। ডেবির ঠোট এবার এগােতে চাইল বাকি অংশটুকু অধিকার করতে। এবার নিজের মাথাকে আগু-পিছু করে পাম্প প্রক্রিয়া চালাল ডেবি। আগু-পিছু পিছু-আগু! তার তপ্ত ঠোট, আর আঙুলের ঘুরপাকে ডনের লিঙ্গ এবার থরথর করে কেঁপে উঠছে। যেন যন্ত্রণায় ছটফট করছে।

শেষ পর্যন্ত, এই মুহূর্তে, ডন বিস্ফোরিত হলাে!………

…….ডেবি এবার নিশ্চিন্ত হলাে—ডনের বীর্যের শেষ বিন্দুটুকু পর্যন্ত সে বের করে আনতে পেরেছে। এবার পিচ্ছিল সেই ইন্দ্রিয় এখন নরম। মুখ থেকে তাকে মুক্তি দিল ডেবি। কয়েক মুহর্তে লিঙ্গের বর্তমান অবস্থাটাও সে পরীক্ষা করল। ……. তাকিয়ে দেখল অফিস ঘরে সিলিং থেকে ঝুলন্ত আলাে এসে পড়েছে ওই বিশাল অঙ্গে। সেই আলােতে এখন ঝকঝক করছে রাজদণ্ড।……….

……..—ডেবি! ডন কোনওমতে উচ্চারণ করল, ডেবির কোমর জড়িয়ে। হাত কাঁপছে।

ইয়েস! –আমি কি তােমার শরীরের বাকিটুকু দেখতে পারি?

আরে, ডেবি ভুলেই গিয়েছিল তার পরনে ট্র্যাঙ্ক সুট এখনও রয়ে গেছে, কোমরের কাছ থেকে। ডনের হাত ছাড়িয়ে সে পিছিয়ে এলাে, মুখে দুষ্টু হাসি। তার দুই স্তন এবার উন্নত শিরে নিজেকে সামনে মেলে ধরেছে। গর্বিত ভঙ্গি! স্তনের মুখে ছােট গােলাপী রঙের বোঁটা দুটি শক্ত হয়ে উঠেছে। ডনের চোখে উত্তেজনা এবার জ্বলজ্বলে।

ডেবি একটানে তার বেদিং-স্যুট পায়ের নিচে নামিয়ে দিল। সুন্দর ছন্দে। মেঝেতে লটিয়ে পড়ল বাথ-স্যুটের নিচের ভাগটা। ঝুঁকে পড়েছিল ডেবি, এবার সােজা হয়ে দাঁড়াল, ডনের সামনে এগিয়ে এলাে।

ডেবির নগ্নদেহ আশ্চর্য সুন্দর। ডনের চোখ এবার তার শরীরকে পরিভ্রমণ করছে। সরু কোমর, পিচ্ছিল উরু, সুগঠিত পায়ের ডিম। তারপরেই দৃষ্টি গেল দুই উরুর সন্ধিক্ষণে। উরুর ঊর্ধ্বাঙ্গে একমুঠো সােনালি ঘাস—ত্রিকোণাকৃতি। সেই লােমরাশির মধ্যে দিয়েও ডন দেখতে পেল গােলাপী রঙের একটি চেরা দাগ—যেন অপেক্ষায় রয়েছে।

ডেবি নিজেকে আরও সুন্দর করে মেলে ধরল, যেন ক্যামেরার সামনে মডেল। এক হাত কোমরে, আরেক হাত মাথার ওপর। ধীরে ধীরে একটা পাক খেল ডেবি। ডেবি বরাবরই নিজের দেহ নিয়ে গর্বিত, খুবই গর্বিত, সে চাইছে তার দেহসম্পদ পরিপূর্ণভাবে দেখুক ডন।

উলঙ্গ দেহেই সারা ঘরে পায়চারি করছে ডেবি—যেন বসন্ত প্রত্যুষে সুন্দর একটি অরণ্য প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে। ঠিক মানুষ নয়, প্রকৃতির একটি অংশ। সারা দেহ সুগঠিত, নিত, আর সতেজ শক্তিতে ভরপুর। 

ডেবিকে দেখতে দেখতে ডনের নরম ইন্দ্রিয় আবার কলেবর বৃদ্ধির পথে।

ডেবি ঠাট্টা করল—ওই দেখ, তােমার যন্ত্র আবার কি যেন বলতে চাইছে। মনে হয়, ও চাইছে আমার ভেতরে আসতে!

-ইয়েস, ও তাই চাইছে।

ইতােমধ্যেই মােকাবিলার প্রয়াসে ডেবি ঘরের একটা অংশ নির্বাচন করে ফেলেছে। এই অফিস ঘরে কোনও সােফাসেট নেই, কিন্তু চওড়া ডেস্কটা কাজে লাগতে পারে। সে এক লাফে চওড়া টেবিলে উঠে দাঁড়াল, ডনকেও ইঙ্গিত দিল—এ জায়গাটা কেমন!

দুই পা দুদিকে প্রসারিত করল ডেবি। পরিষ্কার আমন্ত্রণ! ডন এগিয়ে এলাে । শুয়ে শুয়েও ডেবি দেখতে পাচ্ছে, ডনের ইন্দ্রিয় এখন যেন একটা বড়মাপের গজাল, বা হামানদিস্তা। মাথার নিচে দু’হাত দিয়ে কোমর দুলিয়ে ছটফট করতে লাগল ডেবি। পশ্চাদ অংশ এমন পজিশন নিল যেন ডনের কোনও অসুবিধে না হয়। ডেবি তাকে গ্রহণের জন্য তৈরি।

ডেবির গােলাপী রঙের যােনিমুখ স্পষ্ট দৃশ্যমান। ডনের কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমছে। ডন এবার কৌমার্য হারাচ্ছে। পুরুষের ভার্জিনিটি। লগ্ন সমাগত।

ডেবি একটু এগিয়ে ডান হাত দিয়ে ডনের কম্পমান লিঙ্গ ধরে ফেলল। ডেবির গলায় এখন অস্থির আবেগ—এসাে, আমি তােমাকে গাইড করছি।

যােনিমুখের দ্বার নিজের আঙুলের সাহায্যে উন্মুক্ত করল ডেবি। ডান করতলে দৃঢ়ভাবে ধরল ডনের শক্ত দণ্ড। হাত দিয়ে টেনে ডনের পুরুষাঙ্গ সেখানে প্রবেশ করাল। ডেবি। লিঙ্গমুখের চর্মহীন উন্মুক্ত তীক্ষ্ণতা তার যােনিপার্শ্বের মাংসল প্রদেশে আগ্রহের ঘর্ষণে সাড়া দিল। ডেবি প্রাণপণে প্রসারিত করল নিজেকে।

-মাই গড, একটা যন্ত্র বটে! ডেবি চোখ বুজে বিড়বিড় করল।

এবার ডন চাপ দিল সামনে। ডেবির মনে হলাে তার শক্ত ছােট ক্লিট যেন চিরে গেল। মাত্র দুই ইঞ্চি মাংসল অস্তিত্ব প্রবেশলাভ করেছে। কিন্তু এখন সেটুকুই যথেষ্ট। ক্লিটরিচ তার অনুভূতির কেন্দ্র, সেই কেন্দ্রবিন্দুতে ছন্দমাফিক চাপ পড়লেই সে চরমানন্দ লাভ করবে।

কিন্তু ডেবি বুঝল—ডন চাইবে তার পুংদণ্ড যতখানি সম্ভব—পারলে সম্পূর্ণ–ডেবির যােনিগহ্বরে সঞ্চালন করতে। তাই হাতের সাহায্যেই এই শক্ত হােস পাইপকে ধীরে ধীরে পথ করে দিতে হবে—তিন, চার, পাঁচ ইঞ্চি অন্তত। বা সম্ভব হলে—

ডনের কল্পনায় ছিল না সেক্স এত সুখের ব্যাপার। ডেবির শরীরের ভেতরে সুদৃঢ় মাংসল চাপ ডনের সর্বাঙ্গে বিদ্যুৎ তরঙ্গ বইয়ে দিচ্ছিল। মাথা পিছনে ফেলে সে আনন্দে চোখ বুজল।

কিন্তু ডেবির মনে হচ্ছে তার যােনিগহ্বর এবার ফেটে চৌচির হয়ে যাবে—কারণ ডনের বিশাল স্থুল অঙ্গ এখন পূর্ণ দখল চাইছে। কিন্তু প্রতিটি ইঞ্চি প্রবেশ করছে মৃদু গতিতে, অস্থিরতায় দ্রুতগামী নয়। তাই যােনির অভ্যন্তরও প্রসারিত হবার সময় পাচ্ছে। তাকে স্থান দিতে। কিন্তু প্রতিটি চাপের প্রথম অনুভূতি যন্ত্রণাদায়ক, কিন্তু ক্রমশ এই যন্ত্রণা সহ্য হয়ে আসছে। তাই শেষ দিকে পরিপূর্ণ পুলক। 

ধীরে ধীরে ডেবির যোনিদেশ সম্পূর্ণভাবে ভরাট হয়ে গেল। তার ভালভার মধ্যে এখন হাজারাে অনুভূতির তরঙ্গ, ক্লিটের উপর ছড়িয়ে পড়ছে, যে তা তা থৈ থৈ নৃত্য শুরু হয়েছে তা তার উরুদেশ দিয়ে দুই পায়ের মধ্যে এসে ধাক্কা দিচ্ছে। তার যােনিগহ্বর পরিপূর্ণ মাংসল অস্তিত্বের সুপ্রবেশে। কিন্তু মাথা তুলে ডেবি দেখল, ডনের পুরুষাঙ্গের এখনও পাঁচ-ছয় ইঞ্চি বাইরে রয়ে গেছে।

তাছাড়া আরও এক নতুন দৃশ্য। ডনের লিঙ্গ অর্ধপথে বেঁকে গেছে। সম্পূর্ণ দৃঢ় না হলে পুরুষাঙ্গ সঙ্গমে অসমর্থ হয়। কিন্তু ডনের অবিশ্বাস্য আকৃতিতে সম্ভব হচ্ছে, পূর্ণ দৃঢ়তা প্রাপ্তি ছাড়াও লিঙ্গের অংশ বিশেষ প্রথম অর্ধ—যােনিমুখে প্রবেশ করেছে। এহেন পুরুষাঙ্গের শিলাখণ্ডের মতাে শক্ত হয়ে ওঠা সহজ কথা নয়। যেমন লম্বা রবার হােসকে শূন্যে সােজা রাখা অসম্ভব।

ডেবি হাতে ধরে লড়াকু পুরুষাঙ্গকে সােজা করতে চেষ্টা করল। ডনের গলায় এখন গােঙানির শব্দযন্ত্রণা-আনন্দ-অস্বস্তি-উত্তেজনা মিশে এক অদ্ভুত শব্দ।

ক্রমশ আরও এক ইঞ্চি। এইবার ডেবি অনুভব করল লিঙ্গমুণ্ড তার সার্ভিক্স-এ আঘাত করেছে। সে চিৎকার করে উঠল–তুমি আমার গর্ভদেশে এসে গেছ!

ডেবির নরম অন্তরতম প্রদেশে ডনের সুদৃঢ় অঙ্গের মিলন। তলপেট এখন চরকির মতাে ঘূর্ণায়মান। এই দ্রুতগতি ঘূর্ণনে ডনের লিঙ্গকে উত্তেজনায় ভরে তুলছে। সে আরও প্রবেশপথ চাইছে, এইবার তাকে স্থান দিতে দমবন্ধ হয়ে যাচ্ছে ডেবির।

আর গ্রহণ সম্ভব নয়। হাত দিয়ে সে পুংদণ্ডটিকে পিছিয়ে দিল, তারপর আবার ধীরগতিতে টেনে আনল। ডনের অস্থির দাপাদাপিকে নিয়ন্ত্রণ প্রয়ােজন, কারণ পুংদণ্ডের একমুঠো অংশকে বাইরে রাখতেই হবে, ডেবির গােপন গভীরে আর জায়গা নেই।

ডন এবার নিজেই ধীর গতি, ডেবি তার লিঙ্গকে যে ভাবে গাইড করছে সেটাই উপভােগ্য। তার রেশমি নরম সিক্ত অভ্যন্তরে যেটুকু জায়গা পাওয়া গেছে, তাতেই যথেষ্ট আরাম। সেই মাপ জুড়েই তার আগু-পিছু, পিছু-আগু মুভমেন্ট। প্রতিটি অনুভূতি উত্তরােত্তর পুলক বৃদ্ধি করছে। | এই ধীর ছন্দ এবার ডেবিকে চরমানন্দের পথে নিয়ে এলাে। দুই পা শূন্যে প্রচণ্ডভাবে প্রসারিত করল ডেবি—দুই পাশে। তার তলপেট যেন দ্বিখণ্ডিত হয়ে গেল, যথেষ্ট খালি জায়গা দিতে গিয়ে।

–ফাক মি, ডেবির চিৎকার ফাক মি, আই অ্যাম কামিং!

ডেবির শক্ত ছােট ক্লিট এখন উত্তেজনায় দপদপ করছে। উত্তেজনার ছুরিকাঘাত, স্ট্যাবিং। ডন এবার বিশাল ধাক্কা দিল, আর ডেবি শূন্যে পা তুলে স্নায়ু-বিধ্বংসী চরমানন্দের কম্পনে সারা ঘর মাতিয়ে তুলল।

তার এই সাড়া ডনকেও অবিশ্বাস্যভাবে উত্তেজিত করেছে, সে আরও এগােতেই গর্ভদেশে লিঙ্গমুণ্ডের স্পর্শ, তার সমস্ত বীর্য সবেগে ধুইয়ে দিল ডেবির অন্তিম প্রদেশ।

টেবিলের ওপর অসহায় ক্লান্ত ডেবি এখন হাঁপাচ্ছে। তার সােনার অঙ্গ ঘামে ভিজে চকচক করছে। তার যােনিমুখ দিয়ে ডনের বীর্যের কিছু অংশ গড়িয়ে পড়ছে।……..

………..টেবিলের ওপর জ্যানের দুই পা দু’পাশে সরিয়ে বেঁধে ফেলা হলাে। সুন্দর পায়ের গােছ; মেয়েদের পক্ষে জিমন্যাস্টিকস্ ভাল, সাঁতার ইত্যাদি কাটলে কমনীয়তা, মেয়েলি মাধুর্য কেটে গিয়ে শক্ত মাংসপেশি জন্ম নেয়। কিন্তু জিমন্যাস্টিকসে নারী শরীরে নারীত্বের সৌন্দর্য নষ্ট হয় না।

গ্লাভস পরে, ভেজিলিন লাগিয়ে স্কেলি টেবিলের কাছে এলেন। –রেডি। —অলওয়েজ!–জ্যান হাসে।

কাপড় সরিয়ে দেখলেন, নিম্নাঙ্গের গহ্বরের ওপরে বাদামী রঙের কেশগুচ্ছ। স্বাভাবিক দেখাচ্ছে, অতিরিক্ত লােমশ নয়।

—বেশ! এবার দেখা যাক কি দাঁড়ায়।

বলে ডাঃ স্কেলি নিজের বিবেককে ভুলতে চেষ্টা করলেন। পেশাদারী পরীক্ষা। জ্যান হাসছে, বিশেষ চিন্তা নেই দেখা যাচ্ছে। …….

…….যােনিমুখ সামান্য ফাক করলেন স্কেলি। জ্যানের অন্তিম প্রদেশে কখনও যাননি তিনি। তাঁর হাত সামান্য এপাশ-ওপাশ করেছে, যাতে সে মানসিকভাবে সুস্থ থাকে। কিন্তু জ্যান কি এটা বােঝেনি, যে ডাঃ স্কেলির ডাক্তারি হাত তার গর্ভের ধারে কাছে যায়নি।

কিন্তু আজকে যােনিমুখ সামান্য ফাক করে তিনি অনেক কষ্টে নিজের মাথা ঝাকুনি গােপন করলেন। না, কোনও উন্নতি নেই। সেই ক্লিট—অদ্ভুত, অস্বাভাবিক, স্বস্থানে বিরাজিত। একই আকৃতি, একই সুলতা—এত হরমােন চিকিৎসার পরেও কোনও ফল হচ্ছে না।………

………….বলতে বলতে জ্যানের সাদা ব্লাউজের গলার কাছে বােতামটায় হাত রাখে ত্যান। এই ভঙ্গিটা এত সুন্দর, ভদ্র, আদরের মতাে, যে জ্যান বাধা দেবার কোনও চিন্তাই করতে পারল না। ত্যানের আঙুল একে একে সবগুলাে বােতাম খুলে ফেলল। ঢিলে ব্লাউজের মধ্যে থেকে এবার ব্রা-ঢাকা ফুলে ওঠা বুক দেখা যাচ্ছে। ব্রা-এর দুই কাপের নিচে তরুণীর বুকের নরম মাংস শক্তভাবে বাধা রয়েছে। ত্যান ঝুঁকে পড়ে আবার চুমু দিল। তার একটা হাত এবার ব্লাউজের ভিতরে। জিতে জিভে জড়িয়ে গেছে। নরম, স্পঞ্জের মতাে দুই জিভ। আর এক হাতে জ্যানের ডান স্তনের ওপর সামান্য চাপ ও ঘষা শুরু করল ত্যান।

জ্যান এবার স্পষ্টভাবে বুঝল—তার ক্লিট বিদ্রোহ করে সােজাসুজি উঠে দাঁড়াচ্ছে। সে দু’হাতে দৃঢ়ভাবে জড়িয়ে ধরল ত্যানের শরীর। ত্যান এবার এই আলিঙ্গনের মধ্যে ব্লাউজটা পুরাে খুলে নিল। হাল্কা বাতাসে উড়ে গেল ব্লাউজ। শুধু স্কার্ট আর ব্রা-পরা। জ্যানের শরীর দিনের আলােয় ভরা আকাশের নিচে—সুন্দর!……

……..এবার নিজের হাতে ব্রা খুলছে জ্যান। হ্যা, সেও প্রকাশ করবে তার সৌন্দর্য, দুই সূগােল স্তন তাই প্রস্ফুটিত ফুলের মতাে নিজেদের মেলে ধরল । দূরে ঘাসের ওপর ব্রা ছুঁড়ে ফেলে দিল জ্যান।

স্তনবৃন্ত দুটি শক্ত কুঁড়ির মতাে হয়ে যেন ভালবাসা ভরা বুকের উত্তেজনার পরিমাপ বুঝিয়ে দিচ্ছে। গর্বিত হয়ে মাথা তুলছে স্তন ও স্তনের বোঁটা। পারফেক্ট সাইজ, জ্যানের দেহের গঠনের সাথে খাপ খাইয়ে। মানানসই তার বুক।

ত্যানের হাত যেন ভক্তিভরে গ্রহণ করে জ্যানের বুক। নিপলের ওপর আঙুল লাগতেই যেন ইলেকট্রিক শক অনুভব করে জ্যান। সারা দেহে বিদ্যুৎ তরঙ্গ।

—এবার তুমি, তােমার

কোনওমতে বলে জ্যান, ত্যানের দুই হাত তার বুকে যে দলন-পেষণ করেও আরামের আদর ছড়াচ্ছে, মাঝে মাঝে ধীর সুড়সুড়ি দিয়ে শিহরন তুলছে—তাতে স্পষ্ট করে কথা বলা সম্ভব নয় জ্যানের পক্ষে। ত্যানের দুই হাতে তার স্তন-পরিক্রমা। সর্বত্র।………………

১০

………. রেনির মন এবার ঘুরপাক খাচ্ছে। মনে হয়, এমন অবস্থায় পুরুষমানুষ বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। তাই একে চটানাে ঠিক হবে না। বরঞ্চ, বুঝিয়ে-সুঝিয়ে ঠাণ্ডা করে কাটিয়ে দিতে পারাই সবচেয়ে ভাল। চোখ তুলে সে ডনের উরুসন্ধিস্থলে তাকায়।
সাথে সাথে প্রচণ্ড চমকে তার দমবন্ধ হয়ে আসে। এক দীর্ঘতম, সবচেয়ে পুরু পুংলিঙ্গ তার সামনে ঝুলে রয়েছে। অলস মােটা সাপের মতাে। বিশাল, অতিবিশাল এক পুরুষাঙ্গ—কিন্তু এটা কি বাস্তব, এ কি সত্যি? এমন হতেই পারে না। রেনির বুকের মধ্যে দপদপানি শুরু হয়। জীবনে, কোনও আত্ম-রতির সময়েও তার উদ্দাম কল্পনাতেও আসেনি কোনও মানুষের ইন্দ্রিয় এত অতিকায় হতে পারে। | ডন যেন সকৌতুকে বলছে-ইয়েস, দ্যাট ইজ মাই প্রবলেম। এমন একটা পুরুষাঙ্গ যা কোনও মেয়ের পক্ষে গ্রহণ করা সম্ভব নয়। কেউ আমার প্রেমিকা হবে না, স্ত্রী হবে। না, সুস্থ সঙ্গমের মধ্য দিয়ে পিতৃতুলাভ সম্ভব নয় আমার পক্ষে। এই লিঙ্গ আমাকে কদাকার এক জন্তু বানিয়েছে ।
এবার ডন দু’হাতে মুখ ঢাকে। চোখের জল আড়াল করতে চায়। হতাশার এই চোখের জল পুরুষের পক্ষে লজ্জার, গ্লানিময়।
-না, ওটা তেমন দীর্ঘ নয় যে পৃথিবীর কোনও মেয়েই গ্রহণ করতে পারবে না। রেনির পরিষ্কার দ্বিধাহীন শান্ত উত্তর।
নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারে না ডন। রেনি যেন ঘােরে পড়া মানুষের মতাে কথা বলছে। সে এবার মুগ্ধ চোখে তার বিশাল লিঙ্গ ভাল করে লক্ষ্য করছে—যেন এটা একটা বশীকরণ যন্ত্র—আ হিপনােটিক ইনমেন্ট। | রেনি এগিয়ে এসে ডনের পুরুষাঙ্গটি মুঠোয় ধরল। একটু টানাটানি, যেন সে পরীক্ষা করছে এর আকৃতিটা প্রকৃত সত্য, চোখের ভুল নয়। তারপরে লিঙ্গের সামনে সে হাঁটু মুড়ে বসে পড়ে। পােশাকের ভেতর থেকে সম্পূর্ণভাবে ইন্দ্রিয়টি বের করে সে, ফুলে ফেঁপে ওঠা লিগাত্রের শিরা-উপশিরা-মাংসের ওপর আঙুল বুলােতে থাকে। বৃহৎ লিঙ্গ তাকে সবচেয়ে অভিভূত করে। এত ভারী, এত পুরু অবিশ্বাস্য। বার বার আলের মাথা দিয়ে ম্যাসেজ চালিয়ে যায় রেনি।
ডনের কথা জড়িয়ে যায় । সে একদিকে শােকাহত, আবার বিস্মিত । রেনির ব্যবহার ও আচরণে দ্রুত পরিবর্তনের কারণ ধরতে পারে না ডন।
–তুমি, তুমি এসব কি কর? কেন করছ?

কারণ তােমার এই অঙ্গ অপূর্ব! ইওর পেনিস ইজ ম্যাগনিফিসেন্ট! এই প্রথম রেনি জীবনে কোনও পুরুষকে এভাবে প্রশংসাবাণী শােনাল।

হা মুখ করে, যথাসাধ্য বৃহৎ, রেনি লিঙ্গকে গ্রহণে উদ্যোগী হলাে। ধীরে, অতি ধীরে সে নিচের ঠোটে ছোঁয়ায়। এইবার অঙ্গটিকে না টেনে নিজের মুখগহ্বর এগিয়ে দেয়। রেনি। যেন সমবেদনা নিয়ে আশ্রয়দানে তার অগ্রগমন।

ডন অনুভব করে রেনির জিভের ওপর তার পুরুষাঙ্গের আসন গ্রহণ। শিহরন জাগে। রেনির গ্রাসপ্রক্রিয়া চলতে থাকে, মুখের আরও গভীরে। দুই ঠোটে সর্বশক্তিতে কামড়ে ধরে, যতটা প্রবেশ, ততটা দশংন। সর্বক্ষণ চোখ খুলে রাখে রেনি, এই বন্দুকের ব্যারেলের গােড়াটা আর কতদূর!

ঠোটের খেলায় যাদু, মাথার আগু-পিছু, ডন এবার স্ফীত, মুখগহ্বরের মধ্যে স্ফীতি, পিচ্ছিল রসসিক্ত মুখ-গহ্বর। আশ্চর্য, ডন টের পায়, তার অঙ্গ উত্তেজিত, কিন্তু মন শান্ত হয়ে আসছে। রেনির আলাপকালীন প্রথম দিকের অভিব্যক্তিগুলাে মনে পড়ে—শান্ত, নম্র, ভদ্র, আন্তরিক আহ্বান।……..

………..রেনির মুখের সামনে এই অঙ্গ এখন পূর্ণাকৃতি—এগার ইঞ্চি। রেনির হাতের দোলায় দোদুল্যমান। তার লিঙ্গমুখের সামনে রেনির সুন্দর মুখ।

—ইউ আর আ ফাইন ইয়ং ম্যান! তােমার তাে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

এক লহমায় উঠে দাঁড়ায় রেনি। পােশাক খুলতে থাকে, যেন নৃত্যভঙ্গিমায়। জিপার নামিয়ে ঊর্ধ্ববাস কটিদেশের কাছে নিয়ে আসে। ফ্রেঞ্চ ব্র্যাসিয়ারে বাধা তার দুই সুদৃঢ় স্তন। ডনের কণ্ঠনালি শুকিয়ে আসে, এক গ্লাস বিয়ার খাওয়া সত্ত্বেও। কারণ রেনির রূপমাধুরীর অনন্য শােভা। যৌন-আবেদনময়ী প্রলুব্ধ করা কিছু শরীর সে কাছে পেয়েছে। ডন দেখেছে বহু ফিল্মস্টার ও সৌন্দর্য প্রতিযােগিতার মেয়েদের। কিন্তু আকর্ষণের সাথে এমন কবিতা মেশানাে ছন্দভরা শরীর সে দেখেনি।

নিজেকে বিবসনা করছে রেনি, কিন্তু স্ট্রিপারের ভঙ্গি নয়। প্রেমিকের কাছে নারীর আত্মনিবেদন, তাই লজ্জা ও দুঃসাহস দুটোই প্রকাশ পাচ্ছে। অদ্ভুত, অপূর্ব। ডন যেন আকাশের গায়ে রঙিন মেঘের আনাগােনা দেখছে—এই মনােরম ঘরে, রাত্রিবেলা।

সুগােল উরু, দুই পায়ে ঘন লােম, ফর্সা শরীরে কোঁকড়া ঘাসের বাগান। শােভাময়ী অরণ্যানি। রেনির পােশাক পায়ের কাছে খসে পড়ল। বাতাসে শিরশির শব্দ।

রেনি অ্যাথলেট: সিন্ধু স্টকিং সাপাের্টেড বাই ব্ল্যাক গার্টার। ধীরে ধীরে সেই ছন্দেই পার্টার ও স্টকিং-এর বিদায়। | সােজা হয়ে দাঁড়ায় রেনি। দেবীমূর্তির মতাে। ব্রাসিয়ার খােলে। দুই নিটোল উদ্ধত স্তনঅ

তার সকল সুচাৰু শােভা নিয়ে আমন্ত্রণ জানায় -আমি এসেছি, প্রিয় আমার, আমায় ভালবাস তুমি! স্তনবৃত্ত স্তনের মাপে সু-আকৃতি, ডনকে তিলে তিলে বিমােহিত করছে এক তিলােত্তমা। তার আমন্ত্রণে লালসার উগ্রতা নেই। যেন বহুদিন পরে প্রবাসী প্রেমিক ফিরে আসার পর রসবতী নারী তাকে নতুন করে নিজের রূপ-প্রদর্শন করছে। মণিমুক্তায় সাজানাে তার দেহ, সৌন্দর্যের রত্ন, ধাতুর রত্ন নয়। তার পূর্ণ সাজ-সজ্জা হবে পূর্ণ নগ্নতা।

ডনের হাত এবার আমন্ত্রণ গ্রহণ করে। প্রথমে পূজারীর হাত, তারপর প্রেমিকের হাত। হাতের ক্ষিপ্রতায় স্তনের বৃন্তদেশ আরও কঠিন হয়। সােজা দৃঢ় “প্রত্যুত্তর। রেনির প্রস্তুতির প্রতীক কোমল কুসুম এখন প্রেমের উত্তেজনার কঠোর হয়ে উঠছে।

প্যান্টি বিদায় । এইবার ঘন লােমের অরণ্য যেখানে সূর্যরশ্মি পর্যন্ত প্রবেশে পরানুখ। একটি সুন্দর দেহ, কোমল-কঠিন, এক বিন্দু অতিরিক্ত মেদ নেই। সারা তলপেট ও নিম্নাঙ্গে এতাে ঝােমরাশি এক অদ্ভুত আদরণীয় আবরণ। প্রকৃতপক্ষে নাভিমূল থেকে শুরু হয়ে নিচে নেমেছে, এক ঘন লতা ঝােপের মধ্যে হারিয়ে গেছে। হ্যা, এতাে রােমবতী মেয়ে ডনের কেন, বােধহয় কোনও পুরুষেরই দেখা নেই। নিশ্চয় সব ইউরােপীয়ান মেয়ে এমন নয়—ডন ভাবে!

–এসাে এবার আমরা শুয়ে পড়ি।

রেনির সুরেলা গলা। নিচে কার্পেটের ওপর বসে রেনি আহ্বান জানায়। ডনের হাত ধরে টেনে নামিয়ে পাশে বসায়। ডনের পুরুষাঙ্গ এখনও প্যান্টের মধ্যে থেকে উন্মুক্ত, পতাকাদণ্ডের সাথে তুলনীয়। রেনি আবার তাকে গ্রহণ করে, এর প্রিয় অংশ মুখদেশগােল, রক্তবর্ণ, ওপরের ত্বক থেকে মুক্ত। লিঙ্গমুখ দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে পড়ছে কামরস -সেমিনাল ফ্লুইড—রেনির আঙুলের ডগা ভিজছে—হ্যা ডন বেশ উত্তেজিত।

ডন, বিশ্বাস করাে, সঠিকভাবে কোনও পুরুষ আমাকে কখনও উপভােগ করেনি, আমিও কাউকে পাইনি। সেই অর্থে আমি কুমারী, এই বয়সেও। আজ, বহুদিন বাদে এই সন্ধ্যেয় মনে হচ্ছে আমি আমার এই জন্মের পুরুষ, ভালবাসার সঙ্গীকে পাব। তুমি আমায় নাও, আমার সারা শরীর তােমার। …….আঃ—ডন কিংসলে, আমাকে বাচাও—কাছে এসাে

দুই পা দু’ প্রান্তে প্রসারিত। ডনের বিস্মিত দৃষ্টি তার অতিরিক্ত লােমশ স্ত্রী অঙ্গে। যে মুগ্ধতা কিছুতেই কাটছে না, তার অঙ্গের স্ফীতির সাথে তাল মিলিয়ে মনে এক রমণীয় প্রেমানুভূতির সৃষ্টি হচ্ছে। এই অনুভূতি কখনও আগে ছিল না। তাই কি হৃৎস্পন্দন—অন্য ধরনের? তবে আজ এই মুহূর্তে আরেকটি নারী তাকে গ্রহণ করতে যাচ্ছে, কিন্তু সে যদি অন্যদের মতাে তাকে অর্ধপথে থামায়, আংশিক স্বীকৃতি দেয়, পূর্ণ বরণে অসমর্থ হয়— তবে? তবে কি হবে, তা কল্পনা করতে পারে না ডন। সে কি করবে তখন জানা নেই। তবে এটা ঠিক তার জীবন ধ্বংস হয়ে যাবে।

হাতের ওপর দেহভার রেখে ডন রেনির দেহের ওপর নিজেকে স্থাপন করে। চোখ নামিয়ে দেখে তার রক্তবর্ণ মাংসল দণ্ড এখন ক্রুদ্ধ, ক্ষিপ্ত, যােনিমুখে প্রবেশের জন্য অস্থির। যেন ফুয়েলড় মিসাইল বেগিং টু বি গাইডেড টু দ্য রাইট প্লেস’।

ডন বলে–তুমিই আমাকে গ্রহণ করাে।

রেনি সাগ্রহে নিজের হাতে ধারণ করে ডনের অস্ত্র। পুরুষাঙ্গের মধ্যদেশ তার হাতের মুঠোয়। আঙুল দিয়ে তাকে টেনে আনে, পথ দেখায়—ধীরে, কোমল হাতে। ডনের পুরুষাঙ্গের মুখদেশ সহজেই প্রবেশ করে। রেনি জোরে শ্বাস নেয়। স্ত্রী-অঙ্গের মুখে প্রবল চাপ, ঘন পুরু গুরুভার অসহনীয়, তবু আনন্দের। যােনিপার্শ্বের সমস্ত অংশ ফেটে যাচ্ছে। একটি প্রবল অস্ত্র গভীরতা সৃষ্টি করছে আয়তনের শক্তিতে—তার দীরগতি প্রবশে, কিন্তু নিশ্চিত অমােঘ, অনিবার্য। রেনি প্রাণপণে নিজেকে সজ্ঞান রাখে।

ডন বলেছিল—তুমিই আমাকে নাও।’ তাই অবশ্যই রেনিকে উদ্যোগী হতে হবে। স্বহস্তে ডনকে প্রায় ছয় ইঞ্চি গভীরে টেনে নেয় সে। যশা ছাপিয়ে এবার পুলক আনন্দের সষ্টি হয়।

-আমি নিলাম। তােমার অর্ধাংশ। এবার বাকি অর্ধেক নিয়ে তুমি নিজে এসাে।

হা, দু’জনে দু’জনকে গ্রহণ করছে। দুজনেই দাতা ও গ্রহীতা, সম্মিলিতভাবে। এই পূর্ণমিলনের সম্ভাবনায় সমান অংশীদার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ।

রেনির স্ত্রী-অঙ্গের ঘূর্ণন এখন ক্রমশ দ্রুত হচ্ছে। ডনও যেন এবার বন্য হয়ে উঠেছে। সে বেশি দ্রুত এগােতে চায় না, কারণ সেই পুরনাে ভীতি—মাঝপথে সমাপ্তি, বাধা! ব্যর্থতার ঝুঁকি নিতে চায় না ডন। স্লো অ্যান্ড স্টেডি উইন দ্য রেস। ডন এখন শ্লো, এবং তাকে স্টেডি হতে হবে। | কিন্তু রেনি এখন দ্রুতগতি চায়, তার গভীরতা পূর্ণ হােক। ডনের অশান্ত অঙ্গ কে সে আকুল বেগে টেনে নেয়। অন্তরপ্রদেশের সমস্ত শক্তি প্রয়ােগ করে তার পূর্ণ প্রবেশের জয়যাত্রা নিশ্চিত করতে চায় রেনি।

এইবার আর ধীরগতি নয়। মনের সকল শক্তি দিয়ে শপথ নেয় ডন, এবং একটি বিশাল বেগে পূর্ণ এগারাে ইঞ্চি পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করায় রেনির গহ্বরে। সজোরে, এবং সাথে সাথে নিজেকে অভিশাপ দেয়—বােধহয় এমন আচরণ করা উচিৎ হয়নি। | বেনির দমবন্ধ, অস্ফুট আর্তনাদ। মুখ হাঁ, গলার শিরা যেন ফেটে পড়বে। ডন প্রথমে শঙ্কিত, পরক্ষণেই বােঝে, রেনির এই প্রতিক্রিয়া ভয় বা যন্ত্রণার নয়। এটা সম্পূর্ণ প্যাসন; বিশুদ্ধ, নির্ভেজাল আবেগ। এইরকম আবেগের পরিচয় ডন আগে কখনও পায়নি।

ডন সবিস্ময়ে বুঝল-হা, শেষ পর্যন্ত সে সাফল্যমণ্ডিত। পূর্ণ অঙ্গের পূর্ণ প্রবেশ। সে এখন রেনির যােনিগুহায় আশ্রিত। | -ও মাই গড!-রেনির কণ্ঠস্বর প্রমাণ করে তার স্ত্রী-অঙ্গ পরিপূর্ণ। দীর্ঘ পুরু লিঙ্গ সুদৃঢ় অবস্থায় তাকে পূরণ করেছে। এর মুখায় তার গর্ভদেশ স্পর্শ করেছে। যা এ পর্যন্ত কখনও হয়নি। হওয়ার আশা ছিল না। 

ডনের কণ্ঠে সাফল্য সত্ত্বেও অবিশ্বাস—আমি, আমি কি অ্যাম আই অল দ্য ওয়ে ইনসাইড ইউ।

-হ্যা, তুমি সম্পূর্ণভাবে আমার মধ্যে—অল দ্য ওয়ে ইনসাইড মি! মাই কান্ট ইজ ফিলড উইথ ইওর ডিক! |

রেনি ডনের মুখের দিকে তাকায়। নিজের বাম্পায়িত চোখে সে দেখে ডনের দুই চোখের জল গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে। এই চোখের জল অবশ্য আনন্দাশ্রু।

আনন্দিত ডন তবু বলে—আমার ঠিক বিশ্বাস হচ্ছে না। আমরা একবার দেখি, দু’জনেই বুঝে নিই আমরা পরস্পরকে সম্পূর্ণভাবে পেয়েছি।

ডন মাথা নামায়, রেনি মাথা তােলে। দুজনে একসাথে তাকায় তাদের দুই দেহের সঙ্গমকেন্দ্রে।

এবার সরে যাও, তােমার বিশাল অঙ্গ এবার বের করে নাও। ধীরে, যাতে আমি এর প্রতিটা ইঞ্চি লক্ষ্য করতে পারি। তারপর আবার এসাে। সেই রকমই ধীরে—তােমার প্রবেশ আমি লক্ষ্য করব। অল দ্য ওয়ে ইনসাইড মি এগেইন।

ডনের ইন্দ্রিয় বহিরাগত। যেন ঝকঝকে খাপখােলা তলােয়ার। রেনি উল্লসিত—এত বিরাট, বিশাল, এত সুন্দর! আমাকে আবার পূর্ণ করাে । প্লীজ।

এবার দুজনে একসাথে লক্ষ্য করে একটা পূর্ণ এগারাে ইঞ্চি প্রেমদণ্ডের পুনঃপ্রবেশ । আবার নতুন পুলক, সদ্য সফল আনন্দের পুনরাবৃত্তি। দু’জনের দেহমন হর্ষদোলায় দুলতে থাকে।

ডন বলে, এইবার আমরা বুঝেছি, উই আর সাকসেসফুল। এমন মেয়ে আমি আগে পাইনি। এমন নারীদেহে আমি আশ্রয় পাব বিশ্বাস ছিল না । অপূর্ব!

রেনি দু’হাতে ডনের গলা জড়ায়। ডন চোখ বুজে ওকে আলিঙ্গনে আবদ্ধ করে। পশ্চাদদেশের পেশি হাল্কা করে রেনি। ডনের স্পঞ্জের মতাে ইন্দ্রিয় এখন নতুন করে ক্রিয়া শুরু করে। রেনির অভ্যন্তরে সে চারপাশে সক্রিয়। রেনির কামরসে সিক্ত সে। রেনির ভেতরে সারা পরিমণ্ডল উত্তপ্ত, সিক্ত। লিঙ্গমুখ থেকে লিঙ্গমূল পর্যন্ত প্রােথিত। | সঙ্গমের চরমক্ষণ আগত। ডনের কঠোর দুই অণ্ডকোষ এবার রেনির রােমশ যােনিমুখে ঘর্ষণ সৃষ্টি করে। হিজ বলস প্রেস এগেইনস্ট হার হট হেয়ারি ক্র্যাক, ডন বােঝে এবার দ্রুতগতি অবশ্যম্ভাবী।

দু’পাশে মেঝেতে হাতের চাপে নিজেকে তুলে ধরে ডন। পুরুষাঙ্গকে অর্ধেক বের করে এনে আবার প্রবেশ করায়। অণ্ডকোষে টান ধরে। পুরুষাঙ্গ বিস্ফোরণ-পূর্ব অতিরিক্ত ভয়ংকর আকৃতি—ভূগহ্বরে ভূমিকম্পের পূর্বাভাস।

রেনির মুখে এবার জপমন্ত্র—আঃ আঃ আঃ!

আরেক জগতে ভাসমান রেনি। এই পৃথিবীতে সে একমাত্র নারী যে এই অনুভূতির জোয়ারে এমন ভেসে যেতে পারছে। এইভাবে চরমানন্দ—অরগ্যাজম-কেউ পায় না।

—তােমার এই বিশাল দণ্ড আমার গর্ভে আঘাত করছে। রেনির কণ্ঠে উল্লাস ও কৃতজ্ঞতা। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, ডন ঈশ্বরপ্রেরিত। ………..

……..ডনের লিঙ্গমুখ সবেগে নেমে এসে আবার গভীর গর্ভদেশ স্পর্শ করে। যন্ত্রণায় নয়, আনন্দে এবার অস্থির রেনি। তার যােনিমণ্ডল এবার কুঞ্চিত করে সে পিষ্ট করতে চায় ডনকে। নরম জেলির মতাে অংশ ধুইয়ে দেয় ডনের পুং-ইন্দ্রিয়কে। ডন বােঝে এইবার অণ্ডকোষের বেদনা তার লিঙ্গমুখে উঠে আসছে।

—মাই গড, আই অ্যাম কামিং

এবার রেনির গগনভেদী চিঙ্কার। যেন তার শ্বাসযন্ত্র ফেটে যাচ্ছে। তার সারা দেহ উঠছে-নামছে। আনন্দ যেন ছুরিকাঘাতের মতাে, তাকে, তার নিম্নাঙ্গকে–বলা যেতে পারে যােনির অভ্যন্তরে ক্রমান্বয়ে স্ট্যাবু করে চলেছে। তার ক্লিটরিচ টুকরাে হয়ে যাবে মনে হয়। আনন্দ-যন্ত্রণা ভরা অদ্ভুত মুখ এখন। তার গর্ভস্থল যেন আকাশে উঠছে, উঠছে, উঠছে। কোনও আতসবাজি আগুন খুঁজছে বিস্ফোরণের জন্য, যাতে রাতের কালাে আকাশ আলােয় উজ্জ্বল হয়ে উঠতে পারে।

ডন চাইছে এই ক্রমাগত আঘাত দিয়ে সে নিজে আগে ফেটে পড় ক। কিন্তু রেনির এই নতুন, নিয়ন্ত্রণের বাইরে প্যাসনের পাল্টা আঘাতে সে ক্ষমতা হারাচ্ছে। নড়তে পারছে না। রেনি গায়ের জোরে ডনকে মেঝে থেকে শূন্যে তুলে ধরছে, ডন পায়ের তলায় জমি পাচ্ছে না, যেখানে ভর দিয়ে সে নিজেকে নিঃশেষে ঝরিয়ে দেবে। | তাই এক জানােয়ারের মতাে অন্ধকার গহ্বরে এলােপাথাড়ি ভ্রমণ ছাড়া তার কিছু করার নেই এখন। কিন্তু মরিয়া হয়ে এবার নিজের শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে আঘাত হানল ডন।…আর সেই সঙ্গে প্রথম এক ঝলক বীর্যরস সবেগে প্রবাহিত হলাে। মনে হলাে তার পুরুষাঙ্গে এতক্ষণ একটা বঁড়শি বিধে ছিল। সেই যন্ত্রণার একটু অবসান হচ্ছে ।

এইবার দুই, তিন, চার, পাঁচ, ছয়, সাত ঝলকে বীর্যপাত হচ্ছে। রেনি সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করছে সবটুকু তার অন্তরতম প্রদেশে—এই প্রবল বর্ষণ। মুখে সহর্ষ আর্তনাদ। এপাশ-ওপাশ ঘুরছে সে, কোনও সময় দুই হাঁটু মুড়ছে, কোনও সময় দুই পা দু’পাশে ছড়িয়ে দিচ্ছে—যতখানি প্রসারণ সম্ভব—ব্যালে ডান্সারের মতাে, উরুর পেশি টনটন করলেও। ঝলকে ঝলকে গভীর গর্ভে এই ঔরসপতন সে তিল তিল করে অনুভব করছে, সেই সুখে তার চোখে জল টলমল।

শেষ সজোর উত্থান রেনির, তারপরেই কার্পেটের ওপর ভারী পতন। রেনির দেহের ওপর ডন।

সব শান্ত, স্থির। দু’জনের মুগ্ধ দৃষ্টি দু’জনের দিকে, সহাস্য মুখ। 

……….রেনি খুশি—ওই তাে আমরা। আনন্দে তার দুই স্তন নাচতে থাকে। ডনের পুরুষাঙ্গ দোদুল্যমান—হ্যা, আমাদের কত সুন্দর দেখাচ্ছে এখন! তাই না?

—তােমার ওই যন্ত্র, তার বিশেষ সৌন্দর্য! রেনি এখন অবনত লিঙ্গের প্রশংসায় মুখর।

—তােমার ওই লােমভরা গুহা—এত বিস্ময়কর সৌন্দর্য আমি কখনও দেখিনি বলতে বলতে ডন সহসা রেনির সামনে হাঁটু মুড়ে বসে পড়ে। দুই পশ্চাদদেশ টেনে ধরে তার লােমশ যােনিকে নিজের মুখের কাছে টানে।

—এখানে একটা চুমু দেব। আমার জন্য এ যা করল, তাকে এই ভাবে ধন্যবাদ জানাব।—ডন বলে।

ডনের জিভ খেলা শুরু করে। ফাটলের মধ্যে দিয়ে সে খুঁজে পায় লাভ বাটন। জিভের সমস্তটা দিয়ে তাকে লেহন করে ডন। ডনের আচরণে অবাক রেনি আয়নায় নিজের মুখ দেখে। তার মুখ ক্রমশ শিশু থেকে নারীতে রূপান্তরিত ।

ডনের মুখ এবার যেন সর্বভূক। রেনির এই দেহাংশ খাদ্য ভেবে সে উদরস্থ করতে চায়। তার লেহন ও চোষণ এখন উন্মাদপ্রায়। জিভ আর ঠোট-আঃ, এই দুই অঙ্গ যেন যথেষ্ট নয় রেনিকে পেতে হলে । রেনি সাড়া দেয়। দু’হাতে ডনের মাথা ধরে নিজের তলদেশে ঘূর্ণিপাক জাগায় রেনি।

হঠাৎ বলে, এবার তুমি! 

ডনকে ঠেলে সরিয়ে দেয় রেনি।

এবার ডন দণ্ডায়মান। রেনি হাঁটু মুড়ে বসে তার সামনে। ডনকে পাশ ফিরিয়ে দাঁড় করায়, যাতে আয়নায় তার ছায়া স্পষ্ট দেখতে পায় সে। প্রােফাইল ভিউ।

| দুই অণ্ডকোষের ওপর স্থাপিত আট ইঞ্চি এই অঙ্গ, অনুত্তেজিত অবস্থায়। পাশ থেকে বেশ বড়ই দেখায়। রেনি তাকে হাতে তুলে নেয়, সােজা করে ধরে, আয়নার সামনে এর চেহারা পরীক্ষা করে রেনি।

এবার মুখ খােলে। বিনা ভূমিকায় মুখে ভরে নেয় এই পুরুষাঙ্গ। চোখ খুলে আয়নায় দেখে কি ভাবে তার মুখের মধ্যে প্রবেশ করেছে—দিস ফ্লেশি সিলিন্ডার। ডন শুরু করে পাম্পিং প্রক্রিয়া। রেনি মুখের সমস্ত লালায় ভরে দেয় ডনের ইন্দ্রিয়। ক্ষুধার্ত হয়ে আলতাে দংশনে অস্থির করে তােলে ডনের ক্রমশ বর্ধিষ্ণু এই প্রিয় দণ্ড।

দু’জনেই দেখছে—ডনের আকৃতির স্ফীতি। দু’জনেই উপভােগ করছে আয়নায় প্রতিফলিত দৃশ্য।

সঠিক পরিমিত এগারাে ইঞ্চি দৈর্ঘ্য প্রাপ্তির পর রেনি মুখ সরায়, এর সারা গায়ে চুমু দিয়ে লক্ষ্য করতে থাকে—পরম স্নেহে।

অনেক চুমু আর মুখের আদর হয়েছে—নাও, ইটস্ মাই টার্ন টু সি হাউ উই। ফা । | উঠে দাঁড়িয়ে ডনকে বিছানায় বসায়। খাটের কিনারায়। কপালে চুমু দেয়, ঘুরে দাড়ায়। আয়নায় সেই বিশাল পুরুষাঙ্গের ছায়া- সম্পূর্ণ উত্তেজিত, উথিত, এই দৃশ্যই যথেষ্ট। রেনির ক্লিট আবার শিহরিত, স্ফীত। | রেনির পশ্চাদদেশ ডনের সামনে। দুই পা প্রসারিত। লােমশ উরু সরে গিয়ে যতটা সম্ভব জায়গা তৈরি করে।

—এইবার এসাে, এইভাবে, পেছন থেকে দুই পশ্চাদদেশ টেনে ধরে ম্যাসেজ করে ডন, তারপর সঠিক স্থানে এগিয়ে যায় । রেনি হাসতে হাসতে বসে পড়ে ডনের কোলে, আয়নার দৃশ্য ভেসে ওঠে, ডনের ইন্দ্রিয় তার অভ্যন্তরে, গােড়ার অংশটুকুতে রেনির হাতের আদর। কিন্তু বেশিক্ষণ নয়, সেই অংশটুকুও ক্রমশ গহ্বরে বিলীন হয়ে যায় ।

—একটু পিছিয়ে যাও, আমি তােমার বুকে শােব। আমার পিঠের নিচে তােমার বুক-ইউ উইল সাপাের্ট মি—রেনি বলে ।

কি করবে তুমি?

-আমি দেখব তােমার বিশাল দণ্ড কিভাবে আমায় পূর্ণ করে, আয়নাই আমার চোখ।

কনুই ভর দিয়ে শােয় ডন, তার দুই উরুতে বসে পা ছড়ায় রেনি, পায়ের পাতা কার্পেট ছোঁয়। নিজেকে একটু তুলে দেখে, ডনের তলপেটের নিচে তার দণ্ড কিভাবে রেনির অঙ্গে প্রবিষ্ট। ক্রমশ আবার ক্ষুধার্ত রেনি। ইঞ্চি ইঞ্চি করে সে গ্রাস করে ডনকে— এক ক্ষুধার্ত পশু যেন একটি ওভারসাইজড শিকারকে ধীরে ধীরে গিলছে। আবার চোখের তারায় নাচ, নয়নপত্র ঢুলুঢুলু, দেহের সাথে মন, মনের মধ্যে প্রেম।

—তুমিও দেখ, ডন, কি করছি আমরা। 

রেনি এখন মাস্টার। ডন ছাত্র।

আয়নায় তাকিয়ে দেখা যায় কি ভাবে ভক্ষ্যদ্রব্য গ্রহণ করছে রেনি। ডন ভাবে, একেই বলে—হাংগ্রি কান্ট। রেনির হাত এখন কঠোর। ডনের দুই উরু পীড়ন করছে। কিন্তু ডনকে নড়তে দিচ্ছে না। ডন শুধু দেখতে পারছে—রেনি ইজ ডুইং অল দ্য ফাকিং! তার কোলের ওপর রেনির কোমরে বেলি ডান্সারের মুভমেন্ট। ঠোট কামড়ে আছে সে, নিজেকে খুঁড়ে চাষ করতে চাইছে রেনি, ডনের অঙ্গ তার খননকার্যের হাতিয়ার মাত্র। চালক নয়।

আর সহ্য হয় না, নিজের এই নিশ্চলতা। বিছানায় ফ্ল্যাট হয়ে শুয়ে পড়ে ডন।

রেনি কাছছাড়া হয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে। সাপাের্ট নেই। তাই এবার সামনে ফিরে ঝাঁপ দেয় রেনি। শী মাস্ট স্কোয়াট অন দিস এনরমাস ফাকিং মেশিন। ডনের উরুর ওপর হাত রেখে সাপাের্ট নেয় রেনি । আয়নার দিকে তাকায়, হাসি পায়, একটি লাজুক কিশােরী যেন জঙ্গলের মধ্যে গােপনে বসে পড়েছে—মূত্রাশয় খালি করতে।

কিন্তু জঙ্গল বলা ভুল। রীতিমতাে আলােকোজ্জ্বল ঘর। দুই স্তন এবার দ্রুত উঠছেনামছে—সে লক্ষ্য করছে কিভাবে একটি অস্ত্র সম্পূর্ণ ডুবে যাচ্ছে এক গহ্বরে, কিভাবে তার ভেতরটা চিরে যাচ্ছে, কিভাবে তার গর্ভদেশে আঘাত লাগছে আবার, কিভাবে তার যােনিদেশ মাঝখান থেকে দু’টুকরাে হয়ে যাচ্ছে—আজ পর্যন্ত কোনও পুরুষাঙ্গ যা পারেনি। এই অভিজ্ঞতার ধারে কাছে আসতে পারেনি।

দুই স্তন ফুলে উঠছে, দুই স্তনের বোটা আবার কঠিন । এবার নিজের হাতে দুই স্তন ও বোটাকে মর্দন করতে লাগল রেনি। বুকের যন্ত্রণা শান্ত করতে হবে। নিজের করতল ও আঙুল দিয়ে নিজের সুন্দর বুকে নিষ্ঠুর দলন শুরু করে রেনি।

চোখের পাতা ভারী। চোখ খুলে রাখা যাচ্ছে না। তবু জোর করে চোখ মেলে আয়নায় প্রতিফলন দেখতেই হবে।

মনে পড়ে—এর আগে কতবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়েই নিষ্প্রাণ সেই কঠোর মােমবাতিটাকে নিম্নাঙ্গের অভ্যন্তরে ধারণ করতে হয়েছে। মানুষ তাকে সঙ্গ দেয়নি, সেই প্রাণহীন প্রেমিক তাকে চরমানন্দ দিয়েছে। | এখনও কি সেই রকমই আনন্দ? সেই প্রেমিক মােমদণ্ড যা নিয়ে আসত? হ্যা, তখন নির্গত হতাে কামরস। কিন্তু এখন তার চেয়ে বহুগুণ বেশি আনন্দ। ইনফিনিটলি বেটার! একটি জীবন্ত মানুষের সজীব অঙ্গ-মাংসল দণ্ড, তার মধু বর্ষিত হচ্ছে রেনির অন্তিম প্রদেশে।

রেনি পৃথিবীর চরম সৌভাগ্যবতী নারী।

তাই আবার তার চরম পুলক, চরম সেবা দান ও প্রাপ্তি! দুটি শরীর একটি সত্তায় পরিণত। তাই পরক্ষণেই তার প্রেমিকেরও চরম-আনন্দের লগ্ন। পরিপূর্ণ দু’জনে, আনন্দ সলিলে স্বর্গসুখে অবগাহন।……….

১৩

………ডেবি বলে, সেটা ছিল কিশােরী অবস্থা। এখন বড় হয়ে, নানা অভিজ্ঞতার পর বুঝেছি—তােমার পুরুষাঙ্গ এমন কিছু দীর্ঘ নয়—বােধ হয় ছ’ইঞ্চির মতন হবে। কিন্তু বেশ পুরু। হ্যা, স্যাম, ইওর কক ইজ ভেরি থিক। ওয়ান অব দ্য থিকেস্ট আই হ্যাভ এভার সিন। মাথার কাছে মাংসল অংশটার ভাজগুলাে সুন্দর, বেশ মজার।

স্কেলি তবু নির্বাক।………

-তুমি এসব কি করছ, কেন?

ডেবি এবার সােজাসুজি হাত বাড়িয়ে স্কেলির উরুসন্ধিস্থল স্পর্শ করে। হাতের তালুর চাপ দিয়ে তার পুরুষাঙ্গ অনুভব করে।

—বােথ অব আস নিড টু বি ফাকড়!—ডেবি বলে, এর চেয়ে সরল কথা আর কি বলব! —সেটা ব্যাপার নয়।

ডেবির হাত এবার স্কেলির প্যান্টের মধ্যে—আদর চলতে থাকে। বােথ ডিক অ্যান্ড বলস। স্কেলির মুখে তখনও ক্লান্তির ছাপ।………

………..স্কেলির প্যান্টের জিপার খুলে ফেলে ডেবি। স্কেলি জিজ্ঞেস করেন—কিসের মিল? -আমরা দুজনেই ক্লান্ত। তাই না স্যাম? -হ্যা, হয়তাে তাই।…..

……এইবার স্কেলির পুরুষাঙ্গ সে বের করে আনে। দু’হাতের নরম ম্যাসেজ চলতে থাকে।…..

……… ডেবি এবার হাঁটু মুড়ে বসে। ইন ফ্রন্ট অব হিজ স্টাবি কক। ভাজপড়া ইন্দ্রিয়ের মুখটুকু সে মুখে নেয়, চোখ বােজা। ডেবির ঠোট স্কেলির নরম পুরুষাঙ্গকে ঘিরে ধরে।

স্কেলি বলেন, বহুদিন বাদে। ডেবির হাতের আদরও চলে—বহুদিন বাদে তােমাকে উত্তেজিত করা হচ্ছে।  আমিও অনেকদিন ধরে এমনই চাইছিলাম হয়তাে—স্কেলি স্বীকার করেন।

স্কেলির ইন্দ্রিয়ের ওপর চুম্বন বৃষ্টি। সমান তালে জিভ ও ঠোটের আদর। স্কেলির লিঙ্গ স্ফীত হয়েছে এবার অন্তত ছ’ইঞ্চি। ডেবির প্রস্তাব পরিষ্কার—লেট আস ফাক, স্যাম, অতীতের কথা ভেবে।

আবার টেবিলে উঠে বসে ডেবি-পােশাকের নিচে হাত গলিয়ে একটানে নিজের প্যান্টি খুলে ফেলে। ছুঁড়ে দেয় মেঝের ওপর। দুই পা মেলে কোমর পর্যন্ত স্কার্ট তুলে ধরে। স্কেলি এবার পরিষ্কার দেখতে পান-হার বিউটিফুল পুসি। স্কেলির ভুরুতে বিন্দু বিন্দু ঘাম। এই পুসি চার বছরের আগের মতােই বেস্ট সাে ফার। যত তিনি দেখেছেন এ পর্যন্ত। ডেবি কাছে টানে তাঁকে। নিম্নাঙ্গ মেলে ধরে। মুখে দুষ্টু হাসি । নিজের হাতে লিঙ্গমুখ যােনির মধ্যে প্রবেশ করায়। এইবার সন্তুষ্ট স্যাম।

—আমি তাহলে সারা পথ যেতে চাই ডেবি। অল দ্য ওয়ে। ইয়েস, অল দ্য ওয়ে।

স্যাম হাসেন—এটা কিন্তু হাসির ব্যাপার। একজন প্রৌঢ় ডক্টর, আজ এক আঠারাে বছরের সাথে। চার বছর পরে।

-ঠিক আছে, সব ঠিক আছে, কোনও অসুবিধে নেই। স্কেলির বুকে মাথা রাখে ডেবি।

কেলি বলেন, তােমার মধ্যে আমি স্থির থাকতে চাই। নড়তে চাই না। নট ইভেন ফর অ্যান আউট স্ট্রোক । তুমি আমার শান্ত আরামের নিরাপদ আশ্রয়। 

—তােমার হয়ে আমি শুরু করছি—ফর বােথ অব আস। খুব ধীরে। আমরা বন্ধু তাই তাে! উই উইল এনজয় আ ফ্রেন্ডলি ফাক্ ।

ডেবির নিম্নাঙ্গ ঘুরছে, ধীরে। স্কেলি যেন শান্তি পান—নিশ্চেষ্টভাবে তিনি ডেবির ঘূর্ণিল উপভােগ করেন। বহুদিনের উপবাসী, অনভ্যস্ত কেলির ইন্দ্রিয়।

ডেবি, ঠিক বলেছ, ঠিক করছ। আমি বহুদিন ক্লান্ত, খুব ক্লান্ত। অ্যাথলেটদের অদ্ভুত শরীরগুলাে দেখে দেখে আমি আরও ক্লান্ত হয়ে গেছি। তাই এখন একটি সুস্থ সুন্দর শরীরের আশ্রয় পেয়ে খুব ভাল লাগছে।

ডেবি ফিসফিস করে—জ্যান কার্টরাইট তােমায় পেয়েছে।

-হ্যা, একবার। বেচারা। মনে হয় না ও কখনও স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে। শেষবার ওকে হসপিটালে দেখেছি। সে বলেছে আমাকে আর যেন দেখা না হয়। সে আরও বলেছিল—তার জীবন ঠিক হয়ে যাচ্ছে আর কোনও ডাক্তারের প্রয়ােজন হবে না কখনও।………

….স্কেলির গালে ডেবির চুমু। নিম্নাঙ্গে ঘর্ষণ। –মাই গড, দ্যাট ইজ গুড। —এর আগে কাদের পেয়েছ?…………

………-কারণ ইওর কক ইজ ইওরস। এটা স্যাম স্কেলির অঙ্গ। আমার ভালবাসার লােক ফেলি, তাই একেও ভালবাসি। এবার দৃঢ় আলিঙ্গন। সঙ্গম অবস্থায় এত বার্তালাপ। ডেবি নিয়ত চলমান, ধীর নৃত্য। স্কেলি স্থির, শুধু অনুভূতি! কৃতজ্ঞ ভালবাসার অনুভূতি।…..

………স্কেলির ঠোটে চুমু দিল ডেবি। এবার তার নিম্নাঙ্গ দ্রুত ঘুরছে। স্কেলির মুখের মধ্যে এবার জিভ ঢাকায় ডেবি, তারপর মুখ সরিয়ে স্কেলির মাথা বুকে জড়িয়ে ধরে।………—তােমার ভেতরে নিজেকে ঢেলে দেব, বাট আই উইল নট মুভ। এক ইঞ্চি মুভমেন্ট ছাড়াই আমি তােমার সুন্দর পুসিকে ভাসিয়ে দেব।

-তাহলে আই উইল ওয়ার্ক মাই কান্ট ফর ইউ ।

ডেবির গলায় প্যাশন। নিম্নাঙ্গের গতি এখন অতি দ্রুত। ঘূর্ণন প্রক্রিয়া। তার স্ত্রীঅঙ্গ যেন তার মন, তার আত্মা। সে স্বাধীন মুক্ত, কোনও বাধা নেই ।

—আঃ,—পরিতৃপ্ত স্বর স্কেলির গলায়। ডেবির স্কার্ট কোমরের কাছে ছড়িয়ে উড়ছে । –ইটস্ গুড-ডেবি বলে। -ইয়েস, গুড ফাকিং-নরম্যাল, ডিলাইটফুল।

দ্যাটস্ রাইট–শান্ত, স্বাভাবিক, সুন্দর। -ইয়েস! কিন্তু মুখে বললেও ডেবির শরীর—নিম্নাঙ্গ মােটেই শান্ত নয়। স্বাভাবিক ও সুন্দর অবশ্যই। স্কেলি বরঞ্চ স্থির, স্থিতপ্রজ্ঞ, নিশ্চল, গতিহীন, অপেক্ষারত। যেন ধ্যানস্থ।…..—আই অ্যাম কামিং স্যাম! আমার ক্লাইমেক্স আসছে। স্যাম স্কেলির শান্ত হাসি।

এইবার কথা না বলে ডেবির অন্তরতম প্রদেশে নিজেকে নিঃশেষে ঢেলে দেন স্কেলি। স্থির ভঙ্গি, দণ্ডায়মান, শুধু উরুর পেশি সামান্য নড়ে, সমস্ত ঔরস কয়েক পশলা বৃষ্টির মতাে ঝরতে থাকে। –আমার যা কিছু সম্বল, তােমায় উজাড় করে দিচ্ছি। এই মুহূর্তের সকল সঞ্চয় । দেহের সব ভালবাসা, সব শক্তি।……..

Leave a Reply