লেনি ব্রুস ও গোপাল ভাঁড়ের – বাসুদেব দাশগুপ্ত

›› গল্পের অংশ বিশেষ  

…..প্রায়ই আমার পাশে বসে হরিকিষেণের বৌ কুঁচকি পর্যন্ত কাপড় তুলে দলাই মলাই করে স্নান করত।…….

….এদিক ওদিক তাকিয়ে অবশেষে জানালা দিয়ে মুখ বাড়াতেই দেখি পাঠশালারই এক বেঞ্চে হরকিষণ তার কালো মোটা ধুমসি বৌটাকে ঠেসে ফেলে ঘোঁৎ ঘোঁৎ শব্দে সঙ্গমে রত…….

……সুমিতা তখন দু’হাত পিছনে দিয়ে আমার সামনে দাঁড়িয়েছিল, যেন কিছু কঠিন শাস্তি দেবে আমায়-এমন ভাবখানা। পিঠের বেণী বুকের দুই স্তনের, হ্যাঁ, অর্ধস্ফুট দুই স্তনের মাঝখান দিয়ে ঝুলে পড়ে, দুলতে থাকে শূন্যে, মৃদু বাতাসে। সুমিতা আরও ঝুঁকে আসে……

…..আমার মেয়েছেলে চাই
আমার একমিনিটে চাই
আমার দুই বগলে চাই
মাগীর ডাসা দুটো মাই
মাগীর তুলে দুটো ঠ্যাং
বগল বাজাব ড্যাং ড্যাং
চা-চা চাই, চা-চাই-চাই
ইচ্ছা ইছাই চা চাই চাই
তা তা তা ধিন তা তা।
………

……..কুমুদ পাছায় এক ঠোক্কর মেরে বলে—এসব কি নক্সা হচ্ছে? চল, ঘরে চল। আমি টলতে টলতে উঠে দাঁড়াই।…….দীপ্তির আঁচল সরিয়ে দেয় ওরা, খুলে দেয় ব্লাউজ বডিস। ঢাউস বেগুনের মতাে শাদা ধপধপে দুই স্তন ফেটে বেরােয়। ওরা লােফালুফি খেলে, পাছায় চিমটি কাটে। কাপড়ের মধ্যে দিয়ে হাত চালিয়ে দেয়। দীপ্তি বিরক্ত হয়ে বলে—“আই, আই। হচ্ছে কি? যাও সব বাইরে যাও। একে একে হােক।………

Leave a Reply