অনুবাদ : অনীশ দাস অপু
……….কলিংবেল টিপতেই দরজা খুলে দিল ফারাহ্ নিজেই। সদ্য গােসল সেরে এসেছে। সারা পিঠময় ছড়িয়ে আছে ঘন ভেজা চুলের বন্যা। কপালের উপর কিছু পানি। সূর্যের রওশনী আলােয় ঝক ঝক করছে মুক্তোর দানার মত। ফিনফিনে পাতলা একটা নাইটি পরে আছে ও ক্রীম কালারের। স্পষ্ট ফুটে উঠেছে তরুণী ভার্যার মত অমূল্য দেহসম্ভার।…….
………স্রেফ চুপ করে গেল মাইক। বুক আর জিভ শুকিয়ে এল। আর শরীরের একটা বিশেষ অঙ্গ স্মরণ করিয়ে দিল আসলেই মরুভূমির মত কি রকম শুকিয়ে আছে সে। ওর চোখের দিকে গাঢ়ভাবে তাকাল মাইক। ওর চোখের তারায় মায়াবী নেশার মতন আহবান। পুরােপুরি ভুলে গেল মাইক বর্তমান সমস্যা যে সদ্য চাকুরীচ্যুত একজন আর্মি ক্যাপটেন সে। কোন কথাই বলা হলাে না আর। অপলক চোখে তাকাল ফারাহর শরীরে। স্বচ্ছ নাইটি ভেদ করে উঁচু হয়ে আছে সংক্ষিপ্ত ব্রা’র বাঁধনে ওর সুউন্নত বুকের উপত্যকা। যেন ফুসে উঠতে চাইছে ক্ষণে ক্ষণে। চিকন কোমর আর মৃণাল নাভীদেশ। কালাে প্যান্টি সাপের মত পেঁচিয়ে রেখেছে বিশাল নিতম্ব আর জঙ্গা। সাদা হাতির শুড়ের মত কিংবা মােটা মােটা থামের মত ওর মাখন পেলব উরু।
দু’হাতে জড়িয়ে ধরল মাইক ফারাহুর কোমর। মুখের ভেতর ললিপপের মত পুরে নিল ওর ঈষৎ আঠালাে ঠোট জোড়া। চাটতে লাগল। চুষছে পাগলের মত। দুহাতও থেমে নেই ওর। ঘুরে বেড়াচ্ছে ফারাহর শরীরের যত্রতত্র। কিন্তু বারবারই প্যান্টি, ব্রা-এসব বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে মাইকের অবাধ্য হাত জোড়াকে। হঠাৎ দুহাতে ওকে ঠেলে সরিয়ে দিল মাইক। দরজাটা বন্ধ করা হয়নি, ডার্লিং,’ ফিস ফিস করে বলল ও। পর্দাগুলােও টেনে দেয়া দরকার আরেকটু ভালাে করে।’
‘সরি ডার্লিং, মাথা ঠিক ছিল না আমার, উঠে দাঁড়িয়ে-ভৈতর থেকে ছিটকিনি লাগিয়ে দিল মাইক দরজার। ভাল করে টেনে দিল রুমের ভারী মখমলের পর্দা। সকাল আটটা বাজে। বাইরে পুরােপুরি সকাল, অথচ মাঝরাতের কাজকর্ম শুরু করতে যাচ্ছে ওরা দুজনে।
এবার এগিয়ে এসে দুহাতে পাঁজাকোলা করে তুলে নিল মাইক ফারাহকে। আলতােভাবে শুইয়ে দিল বিছানায়। এসব কাজ একটু তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভােগ করতে পছন্দ করে মাইক। প্রথমেই খুলে নিল পায়ের বিরক্তিকর কেডস জোড়া। সাদা স্পাের্টস গেঞ্জী আর জিনস্ খুলে ছুড়ে ফেলল ঘরের এক কোনায়। সারা দেহে এখন শুধু আণ্ডারওয়্যার। দু’হাত মাথার উপর হেলে আলস্য ভরে আড়মােড়া ভাঙল মাইক। সাথে সাথে কিলবিল করে উঠল দেহের পেশীগুলাে। তাকিয়ে দেখে মুগ্ধ বিস্ময়ে ওর ছাবিবশ বছরের পুরুষ দেহটাকে দু চোখে গিলছে ফারাহ। এবার এগিয়ে গেল মাইক বিছানার দিকে। হাঁটু গেড়ে বসল ওর পায়ের কাছে। আস্তে আস্তে উপরের দিকে উঠাতে শুরু করল ওর নাইটির ঝুল। উরুর কাছাকাছি পর্যন্ত তুলে নিয়ে থামল একটু। ঠোট বােলাতে শুরু করল ওর সুগঠিত মসৃণ ধবধবে ফর্সা পা জোড়ায়, হাটুতে, উরুতে।
এসময় উঠে বসে মাথা গলিয়ে নাইটিটা খুলে ফেলে ঘরের এক কোণে ছুঁড়ে ফেলে দিল ফারাহ। মৃদু ধাক্কা দিয়ে ফের শুইয়ে দিল ওকে মাইক। এক কনুইয়ের উপর ভর দিয়ে শুয়ে পড়ল ওর একপাশে। কাত হয়ে শুয়ে জড়িয়ে ধরল ওকে। মুখ ঘষতে লাগল ওর ফুটোর মত নাভীর উপর। স্পষ্ট অনুভব করল শিরশির করে কাঁপছে ওর সারা দেহ। ‘দ’-এর আকার ওকে কাত করে শােয়াল। পেছন দিক থেকে খুলে দিল ব্রা’র স্ট্যাপ জোড়া। টান দিয়ে খুলে ছুড়ে ফেলে দিল ওটা। ফুসে উঠে লাফিয়ে উঠলাে ফারাহ্র উদ্ধত স্তন জোড়া। যেন ফণা মেলেছে এক জোড়া পদ্ম গােখরা সাপ।
ওর পেছনে শুয়ে গায়ের সাথে সেটে দুহাতে মৃদু অত্যাচার করতে থাকল স্তন বৃন্তের উপর। মাইকের হাতের কঠোর পুরুষালী স্পর্শ পেয়ে শক্ত হয়ে উঠল স্তনের বোটা। মাইক মুখ গুজল ফারাহ র ঘাড়ের পেছনে, গহীন নেশার গন্ধ চুলের অরণ্যে। ওর চুলের গন্ধ বহু গুণে বাড়িয়ে দিল ওর উত্তেজনা।
বাঁ হাত দিয়ে টেনে নামিয়ে দিল ফারাহর প্যান্টি। ভরা কলসীর মত নিতম্ব ওর। এদিকে শক্ত ইলাস্টিক আণ্ডারওয়্যারের বাঁধনে সিংহের মত গর্জন করে মাথা ঠকতে শুরু করে দিয়েছে মাইকের বেয়ারা ব্লজাটা। এখন অর্থহীন এ আবরন। টেনে খুলে ফেলল মাইক জাঙ্গিয়া। জন্মদিনের পােশাকে এখন দুজনেই সৃষ্টির আদম মানব আর মানবী।
মাইক উঠে বসে চিৎ করে শুইয়ে দিল ফারাহকে। হালকা দুর্বা ঘাসের মত রােমাচ্ছাদিত ওর সামান্য ফুলাে ফুলাে ত্রিভুজটা, মাইক কোমর জড়িয়ে ধরে হাত চালিয়ে দিল ওখানে। মাইকের স্পর্শে থর থর করে কেঁপে উঠল মেয়েটার তনু। এবার ওর উপর উপুর হয়ে শুয়ে পড়ল মাইক। একহাত কোমর আর এক হাত পিঠের নীচে দিয়ে মুখের ভিতর পুরে নিল একটা স্তন। চুষছে চকলেটের মত। ইতিমধ্যে ওর গরম গুহায় ঢুকে গেছে মাইকের লৌহদণ্ড। সুগভীর উত্তেজনায় বার বার দেহটা উপরের দিকে ঠেলে ঠেলে তুলতে লাগল ফারাহ। তারপর অগ্নৎপাত শুরু হলাে। লাভা স্রোত বেরিয়ে আসার পরে শান্ত হলাে দুটি দেই। কিন্তু মাইককে ছাড়ল না ফারাহ্। গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে রইল। ওর দুই গিরিখাদের মাঝে বন্দী হয়ে আছে মাইকের মুখ ।
‘ডার্লিং,’ ওর বুকের উপত্যকা থেকে একটু মুখ সরিয়ে ফিস্ ফিস্ করে ডাকল মাইক। এবার ওঠা উচিত আমাদের।’
‘ঘন্টাখানেক না যেতেই ফের আবার আমাকে গােসল করাতে বাধ্য করলে দুষ্টু কোথাকার, কপট রাগের সাথে বলল ফারাহ্ সাবরিনা।
নগ্ন দেহে বিছানা থেকে উঠে দাঁড়াল ও। নিতম্বে আটলান্টিক মহাসাগরের ঢেউ তুলে চলে গেল এটাচড বাথরুমে : কোমরে বেডসীটটা পেঁচিয়ে নিয়ে একটা সিগারেট ধরিয়ে টানতে টানতে অপেক্ষা করতে লাগল মাইক।……
………নীল জিন্স আর সবুজ প্রিন্টের একটা ব্রা পরে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এল সাবরিনা। পেছন দিকে টেনে বেঁধেছে চুলগুলাে। বাচ্চা একটা খুকীর মত মিষ্টি লাগছে ওকে। কেমন যেন লাগছে বুকের মাঝে। শালার প্রেমে পড়ে গেল নাকি, ভাবল মাইক।……
…….সেদিন সকালে বসে ডিকটেশন দিচ্ছে মাইক ও ওর ভারতীয় সেক্রেটারী সােনিয়াকে। বােম্বের মেয়ে সোনিয়া। এক জোড়া লােভনীয় বক্ষের অধিকারী মেয়েটি। আটোসাটো ব্লাউজ খুঁড়ে বেরিয়ে আসতে চাইছে ও দুটো। নিজের অজান্তেই বারবার মাইকের চোখের দৃষ্টি চলে যাচ্ছে বুকের উপত্যকায়। ব্যাপারটা স্পষ্ট বুঝতে পারছে সােনিয়াও। নীচের দিকে তাকিয়ে ক্ষণে ক্ষণে মুচকি হাসছে ও।
নিজেকে শাসন করার চেষ্টা করল মাইক। শালা লােচ্চা কোথাকার। দু’দিন হয়নি জয়েন করেছ চাকরিতে, এখনই সুন্দরী সেক্রেটারীর বুকের দিকে নজর। এ চাকুরিটাও খাবে না কি।………
……….কিছুক্ষণের ভেতর গুরু নিতম্বিনী এক মেয়েকে নিয়ে ফিরে এলাে চিয়াং। পাংক বলা যায়। অর্থাৎ অদ্ভুত বেশভূষা। পুরাে নেটের একটা ম্যাক্সি পরা। কোমরে একটা বিচিত্র বেল্ট। বেল্টের বকলেসের জায়গায় বিরাটকায় এক সিংহীর মুখ। পরে মাইক জেনেছে এটা ওদের প্রতীক। ভেতরে ব্রা নেই। গােলাকার ছােট একটা আবরণ দিয়ে শুধু স্তনের বোঁটা ঢাকা। আর লাল রঙের একটা হার্ট দিয়ে ঢাকা নিম্মাংগ। এ ছাড়া নেটের ম্যাক্সির নীচে তাকে প্রায় নগ্নই বলা যায়। বরং ছােট ছােট আবরণগুলাে যেন বহুলাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে ওর নগ্ন দেহের সৌন্দর্য। আশি বছরের বুড়ােরও যৌন সুরসুরি জাগাতে পারবে এ মেয়ে। ক্যাসিনাের ম্যানেজারীর বদৌলতে বহু কিসিমের মেয়ে দেখেছে মাইক কিন্তু এরকম আজব চিজের দেখা আজই প্রথম।…..
……..‘মােটেই না,’ বুকে ছন্দ তুলে চেয়ারে বসতে বসতে বলল লীলা।……..ইচ্ছে হলাে শালীর গালে চটাশ করে একটা চড় লাগায়। আর ইচ্ছে মত স্তন দুটো মুচড়ে দেয়।………
……..ওর চোখে চোখ রেখে মৃদু হাসল মাইক। আরেকটু ঘনিষ্ট হয়ে বসল, আড় চোখে তাকাল ওর ভরাট দুটো স্তনের দিকে। সংক্ষিপ্ত স্লীভলেস ব্লাউজের উপরিভাগ দিয়ে স্পষ্ট হয়ে আছে স্তনদ্বয়ের গভীর খাঁজ। ওর শরীর থেকে ভেসে আসছে ঘাম আর পারফিউম মেলান মিষ্টি একটা গন্ধ। মেয়েদের সাথে কিভাবে আগাতে হয় খুব ভালভাবেই জানা আছে মাইকের। খুব সাবধানে ডান হাতটা রাখল ওর কোলের ওপর। হালকাভাবে চাপ দিল উরুর ওপর। নিশ্ৰুপ রইল সােনিয়া। আনমনে ভাবছে কি যেন। মাইক বুঝল সম্মতি আছে মেয়েটার। আস্তে হাতটা তুলে আনল কোমরের কাছে। জড়িয়ে ধরে আরও কাছে টানল তাকে। ঝুঁকে চুমু দিতে যাবে। ঠোঁটে এমন সময় কেমন যেন আঁতকে উঠল ও। আর্ত কণ্ঠে বলে উঠল ‘না’ ।……
………‘আমার কামরায় এসে আমাকে বিছানায় ছুঁড়ে ফেলল পিশাচটা। তারপর আমাকে অবাক করে দিয়ে বিছানায় তােষকের নীচে থেকে বের করল একটা লিকলিকে বেত। বেধড়ক মারতে শুরু করল আমাকে। ওর হাতে ধরলাম, পায়ে পড়লাম। কিন্তু আমাকে পিটিয়েই চলল। একেকটা বাড়িতে কালশিটে পড়ে যেতে লাগল আমার সতেরাে বছরের তন্বী দেহে। খুব শীঘ চেতনা বিলুপ্ত হলাে আমার। বােধহয় মিনিট খানেক পরে জ্ঞান ফিরে এল আমার। দেখি বনমানুষের মত উবু হভেসে আমার সালােয়ারের গিট খুলছে পশুটা। ইতিমধ্যেই খুলে ফেলেছেনিমাটা। আদিম নেশায় বদ্ধ উন্মাদ। কোন প্রতিরােধ করলাম না করার মত শক্তিও ছিল না। সালােয়ারটা খুলে ……..প্যান্টিতে ঢাকা আমার অনাঘ্রাতা কুমারী সম্পদ। প্যান্টির উপর সরীসৃপের মত ম্যানিয়াকটার আঙুলগুলাে কিল বিল করতে লাগল। হঠাৎ উন্মাদের মত প্যান্টি ধরে হ্যাচকা টান মারল ও। ফের ব্যথায় কঁকিয়ে উঠলাম আমি।
‘প্যান্টিটা খুলে নাকের কাছে নিয়ে গন্ধ শুকলাে ও। পাশবিক আনন্দে জুলজুল করছিল পশুটার সারা মুখ। বিছানার উপর আমার সম্পূর্ণ নগ্ন কুমারী দেহবল্লরী। সারা জীবনের সাধনা এই পবিত্র দেহ। শয়তানটা লাফ দিয়ে চোখ ছুঁলাে আমার। তারপর ঠোট, গলা, বুকের উপর হাত বুলালাে কিছুক্ষণ। তারপর পেটে নাভীতে। দুই উরুর সংযােগ স্থলে ঘষতে লাগল হাতের তালু। ৩৮” ২৬” ৩৮” স্ট্যাটিসটিকস দেখে ওর মুখ থেকে প্রশংসা সূচক নানান ধ্বনি বের হতে লাগল একের পর এক। বলতে লাগল স্রেফ রাজা বনে যাব এবার।’
‘নিকশ কালাে দেখতে অসীম। শক্ত সমর্থ দেহ। একগুয়ে ভাবে খাড়া হয়ে আছে ওর পুরুষাঙ্গ। আমার পায়ের কাছে উবু হয়ে বসল অসীম। তারপর চাটাতে শুরু করল ধবধবে ফর্সা উরুদ্বয়। বলি’র অবােধ জানােয়ারের মত শুধু শির শির কাঁপতে থাকলাম আমি। আমার দুই পায়ের ফাকের কাছে মুখ এনে জিহবা ঢুকিয়ে দিতে চাইল ও। জানােয়ারের মত কামড়ে দিল। আরেকবার অসহ্য ব্যথায় ককিয়ে উঠলাম আমি।’ এবার দু’হাতে আমার দুই উরু জড়িয়ে ধরে ফের উপর দিকে চাটতে শুরু করল ও। নাভীমূল চাটা শেষ করে কোমর জড়িয়ে ধরে উপুড় হয়ে শুয়ে আমার স্তন দুটো চুষতে শুরু করল ও। ফের কামড়ে দিল সজোরে। স্তন চুষতে চুষতে অপর হাতে বেড়ালের মত আঁচড়াতে লাগল আমার সারা দেহ।
‘আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত লেহন কার্য শেষ করে মিনিটখানেকের মত বিরতি নিল সে। আর আমি মহা আতংকে অপেক্ষা করতে লাগলাম পরবর্তী বিকৃত ভয়াবহ কিছু একটার জন্যে। সাথে সাথেই আমাকে ধাক্কা মেরে উপুড় করে শােয়ালাে। একইভাবে চাটতে শুরু করল। তবে এবার উপর থেকে নীচে। ঘাড় থেকে পিঠ, কোমর তারপর নিতম্ব।’
কিছুতেই যেন যৌন বিকৃতির উপশম হচ্ছিল না পশুটার। আমাকে আরও নানাভাবে দলিত মথিত করার পর এক পর্যায়ে পাশের চৌকিতে ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। তারপর পেছন থেকে চড়াও হলে সে। প্রচণ্ড ব্যথায় চিৎকার করে উঠলাম আমি। বুঝলাম কুমারীত্ব শেষ হয়ে গেছে আমার। রক্তে ভেসে যাচ্ছে নিম্নাংগ। একসময় ক্ষান্ত দিল লােকটা। আমাকে ছেড়ে দিয়ে চিৎ হয়ে শুয়ে হাঁপাতে লাগল।……..
………..সাথে সাথে পীনােন্নত পরোধৰ এক যুবতী এসে ঢুকলাে ঘরে। এর একটু শুশ্রুষা করাে, জিনা, আমি ঘন্টা খানেকের ভেতর আসছি’ মাথা নত করে অনেকটা কুর্ণিশের ভঙ্গিতে মনিবনীর কথায় সায় দিল মেয়েটা।………হাঁটু অবধি একটা মিডি পরে আছে জিনা। পাতলা কাপড় ভেদ করে দেখা যাচ্ছে ভরা নদীর মত যৌবন। একটু ভারী দেহ মেয়েটার। কাপড়টা মােটেই বাগ মানাতে পারেনি বিশাল দুটো স্তনকে। তেমনি সংক্ষিপ্ত প্যান্টি অনেক আকর্ষণীয় করে তুলেছে ওর ভারী নিতম্ব।……
………ঘাড়ের ক্ষতটা পরিস্কার করার সময় ওর ভরাট স্তন মাইকের বুক ছুঁয়ে গেল। ভেতরে ভেতরে গরম হয়ে উঠল মাইক। ফের যখন কপালে ব্যান্ডেজ লাগাতে যাবে তখন ওর কোমর জড়িয়ে ধরে টেনে বসাল কোলের ওপর। একটু আড়ষ্ট হয়ে গেলেও বাধা দিলনা মেয়েটা। ওর নরম নিতম্বের স্পর্শে গরম হয়ে উঠল মাইক। ওর কাঁধে মুখ ঘষল। উপর দিয়ে দু’স্তনের উপত্যকায় ডুবিয়ে দিল মুখটা। আলগােছে ডান হাত চালান করে দিল নিতম্বের কাছে। প্যান্টির ভেতর ঢুকিয়ে দিল হাত।………
……….ভেতর থেকে দরজাটা বন্ধ করে দিল মহারাণী। তারপর ফিরল মাইকের দিকে। ঝাড়বাতির আলােয় স্পষ্ট চোখে দুজনে তাকাল পরস্পরের দিকে। রাজকুন্যাই ওর জন্য উপযুক্ত উপমা। পরনে গােলাপী রঙের একটা নাইটি। কোমরের কাছে ফিতে বাঁধা । একরাশ রেশমি চুল কোমর ছাড়িয়ে নেমে গেছে হাঁটু অবধি। ধনুকের বাঁকানাে উরু জোড়া। আঁখি পল্লব যেন ঈশ্বরের বিশেষ নির্দেশে তৈরি । মরাল গীতিকোল নাক, রক্তরাঙা ঠোঁট, আর কাঁচা সােনার মত গায়ের রঙ। দেখতে দেখতে ভেতরে ভেতরে কেঁপে উঠল মাইক। ঘেমেও উঠেছে। স্বচ্ছ গােলাপী নাইটির নিচে সম্পূর্ণ নগ্ন মেয়েটা। অপূর্ব দেহসৌষ্ঠব। আটত্রিশ-চব্বিশ-আটত্রিশ। লম্বায়ও কমসে কম পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি। হাতাকাটা নাইটির বুকের কাছটাতে উদ্ধত স্তনদ্বয়ের গর্বিত প্রকাশ। ফুটে আছে হালকা খয়েরি স্তনের বোঁটা।
একেবারে ওর গা ঘেঁষে বসল মেয়েটি। প্রচন্ড যৌনাকাঙ্ক্ষা তাতিয়ে তুলছে মাইকের শরীরটাকে। কিন্তু পাশাপাশি তীব্র একটা অনিচ্ছা ভাবও মনে জাগছে। মনে হচ্ছে যেন বন্দী অবস্থায় ধর্ষণ করা হবে ওকে। কাত হয়ে মাইকের গলা জড়িয়ে ধরল সে। অধর জোড়া মিলিত হলাে মাইকের ঠোঁটের সাথে আর দুই বগলের নিচে হাত ঢুকিয়েজাইক টেনে নিল মাখন পেলব শরীরটা। দুজোড়া ঠোঁট বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছিল। মাইকের নিষ্ঠুর ঠোঁট জোড়া আগ্রাসী ভঙ্গিতে আবার দখল করে নিল রক্তিম আঠালাে অবগুলাে। কমলার কোয়ার মত চুষতে লাগল। দুজরে জিভে জিভে যুদ্ধ চলল কিছুক্ষন একসময় উঠে দাঁড়ালাে মেয়েটা। ইশারায় মাইককেও দাঁড়াতে বলল। দুজনে দাঁড়িতে আছে মুখােমুখি। যত্নের সাথে মাইকের গলার টাই খুলল সে। কোট আর শার্ট খুলে কি জুতাে জোড়া খুলে রেখেছিল মাইক আরও আগেই। পরনে শুধু ট্রাউজার । ট্রাউজারেক্ট বােতামে হাত রাখল সুন্দরী। টেনে নামিয়ে দিল চেইন। পা দিয়ে ট্রাউজারটা নামিয়ে দিল মাইক। নিজ হাতে ওর জাঙ্গিয়া খুলে নিল মেয়েটা। তড়াক করে লাফিয়ে উঠল পুরুষাঙ্গ। যেন লেফটেন্যান্টের সামনে এসে পড়েছে কোন জেনারেল । সপ্রশংস দৃষ্টিতে মাইকের নগ্ন দেহটা দেখতে লাগল ও। মাইকের সামনে হাঁটু গেড়ে বসল। ললিপপের মত মুখে পুরে নিল ওর দণ্ড। শির শির করে উঠল সারা দেহ। দুহাতে মেয়েটার মাথা চেপে ধরে রাখল মাইক।
একটু পর উঠে দাঁড়িয়ে মাতাল কণ্ঠে মেয়েটি বলল, এবার ভেনাসের মত নগ্ন করাে আমাকে, ডার্লিং।’ পুরােপুরি পাগল হয়ে গেছে মাইক। নীচু হয়ে ওর সামনে বসল। পায়ের কাছে ঝুল ধরে আস্তে আস্তে উপরের দিকে তুলতে লাগল ওর নাইটির আবরণ। ফরসা দুটো আলতা রং পায়ের ডিম আর সুগঠিত পা জোড়া বেরিয়ে এল প্রথমেই। আরেকটু উপরে তুলতেই বেরিয়ে এলাে ধবধবে কলা গাছের মত অপূর্ব সুন্দর উরুদ্বয়। যেন উরুর ত্বক দিয়ে গলে গলে পড়ছে মাখন। অতঃপর নরম দুর্বা ঘাস। কিঞ্চিৎ টিবির মত উঁচু হয়ে থাকা ব দ্বীপের অপরূপ সৌন্দর্য। চিকন কোমর আর ফুটোর মত নাভীমূল, মেদহীন পেট। বুকের উপর গলার কাছে মাইক তুলে ফেলল নাইটি। কলার মােচার মত ওর বিশাল স্তনদ্বয়। ভারী অথচ খাড়া। উত্তেজনায় টান টান হয়ে আছে কিঞ্চিত খয়েরী স্তনবৃন্ত। মাথা গলিয়ে কামরার এক কোণায় নাইটিটা ছুঁড়ে ফেলল ও। দুহাতে মাইকের মাথা দুই স্তনের মাঝে চেপে ধরল। মাইকও দুহাতে কোমরে পেঁচিয়ে ধরে কাছে টেনে নিল ওকে।
কিছুক্ষণ পর দুহাতে পাজাকোলা করে তুলে নিল মাইক ওকে। বিছানায় নিয়ে শুইয়ে দিল। তারপর দুটি নগ্ন শরীরে উঠল প্রবল ঝড়। ঝড় শেষে পরম তৃপ্তিভরা ভেজা দৃষ্টি নিয়ে মাইকের দিকে তাকাল মেয়েটা। তারপর বাথরুম গেল। কাত হয়ে শুয়ে থাকল মাইক। পনেরাে বিশ মিনিট পর ফের নগ্ন দেহে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এল ও।
ইতিমধ্যে মাইকের জিনিসটা আবার এ্যাটেনশন। কোলের কাছে নগ্ন ভরাট নিতম্ব লাগিয়ে বসল মেয়েটা ফের। খেলা করতে শুরু করল মাইককে নিয়ে। ওর কোলে মুখ গুঁজে শুয়ে পড়ল মাইক। একহাতে জড়িয়ে ধরল দীর্ঘল নিতম্ব সমেত ওর কোমর। কেমন যেন ভেজা ভেজা আর নেশাময় মিষ্টি গন্ধ আসছে। দুহাতে ওর কোলের মধ্যে ঠেসে ধরে রাখল সুন্দরী। লেহন শুরু করল মাইক। কেমন যেন অবসাদ লাগছে, ক্লান্তি লাগছে। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে ঘুমের অতলান্তে এবং দ্বিতীয়বার সঙ্গম শুরু করার আগেই ঘুমিয়ে পড়ল ও।………..
………আবার আমন্ত্রণ। মাইক জানত, আসবে। কিন্তু বেচারা জানেনা যে এ ব্যাপারে এখন খুবই ক্লান্ত সে। এছাড়া পরশু ওর ফাইট। দুহাতে কোমর পেঁচিয়ে ধরে কাছে টানল ওকে। উষ্ণ নরম স্তনের স্পর্শ লাগল মাইকের দেহে। বেশ একটা রােমাঞ্চ লাগল। আজ না, হানি’ ফিসফিস করে বলল ওকে। সারাদিন জিমনেশিয়ামে কাটাতে হবে আগামী দিন। ঠোঁটে ঠোঁট রাখল মাইক। উষ্ণ কপােতীর মত নরম দেহটাকে পালকের মত কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখল বুকের সাথে। পাতলা কাপড়ের নিচে ওর স্তন জোড়া নিষ্পেষিত হলে মহিঁকের দেহের সাথে। ওর দুহাত ঘুরতে লাগল কামিজের ওপর দিয়ে সীমার নরম ঘাড়, পিঠ আর ভরাট নিতম্বে।
নিজের অজান্তেই সীমার নরম আঠালাে ঠোঁট জোড়াকে যেন নিষ্পেষিত করতে থাকল ওর ঠোঁট জোড়া। ডান হাতে টান দিয়ে খুলে ফেলল কোমর পর্যন্ত ওর কামিজের চেইন। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই কামিজের ভেতরে চালান করে দিল হাতটা। বগলের নিচ দিয়ে একহাতে আঁকড়ে ধরল একটা স্তন। মাইকের হাতের স্পর্শে শক্ত হয়ে উঠল সীমার স্তনের বোঁটা। স্তন থেকে হাতটা নিচে নামল আরেকটু। নাভীর কাছে, তারপর সালােয়ারের ভেতর দিয়ে নিচে তলপেটে, আরও নিচে। শির শির কেঁপে উঠল সীমার সারা দেহ। হাত দিয়ে মাইকের হাতের যথেচ্ছ নারীদেহ ভ্রমণ থামিয়ে দিল ও। ‘আজ থাক, মাইক,’ হাঁপাতে হাঁপাতে বলল সীমা। ‘এখন উচিত না। তােমার ফাইট আছে পরশু দিন।’
‘এখন বাধা দিয়াে না মানিক, দুহাতে পাজাকোলা করে তুলে নিল ওকে মাইক। শুধু একবার, তারপরই চলে যাব। নইলে বুঝতেই পারছাে, লাভের চেয়ে লােকসান হবার সম্ভাবনাই বেশি। ফিস্ ফিস্ করে কিছু একটা বলতে গেল ও। কিন্তু ঠোটের উপর ঠোট চেপে ধরে মুখটা বন্ধ করে দিল মাইক। বিছানার উপর আলতাে করে শুইয়ে দিয়ে বন্ধ করে দিল দরজাটা। কামিজ খুলে ফেলল। কাঁচা হলুদের মত অপূর্ব তুক, গর্বোদ্ধত একজোড়া স্তন। সালােয়ারের গিট খুলে টেনে নামাল ওটা মাইক। রােমাচ্ছাদিত ফুলে ওঠা বদ্বীপ। নির্লোম একজোড়া মসৃন পেলব উরু। সুগঠিত দেহ। তাড়াতাড়িই যখন ফিরতে হবে সময় নষ্ট না করে হামলে পড়ল মাইক ওর নগ্ন দেহের উপর। তারপর শুধুই দুই শরীরের সুখের খেলা।…….
……দুহাতের তেলােতে করে তুলে ধরল ওর মুখটা। ভেজা ভেজা হয়ে আছে দুচোখের পাতা। আস্তে করে চুমু খেল ওর চোখের পাতায়। নাকের ডগায়। কামনায় উন্মুখ হয়ে আছে ওর রক্তিম ঠোট জোড়া। মাইকের আগ্রাসী ঠোট জোড়া ঝাপিয়ে পড়ল ঐ কোমল নরম ঠোট জোড়ার উপর। এবার বিছানার উপর উঠে বসল মাইক। তেমনি কাত হয়ে শুয়ে আছে সীমা। বুকের উপর থেকে সরে গেছে শাড়ীর আঁচল হাত দিয়ে ঠেলা মেরে চিৎ করিয়ে দিল মাইক ওকে। খুলতে শুরু করল শ্রীড়ী। শাড়ী খুলে ওটাকে ছুঁড়ে ফেলে দিল ঘরের এক কোণে।
এসব ভারতীয় মেয়েদের শাড়ী খােলার সাথে যে কি বন্য আনন্দ আর উত্তেজনা সেটা জানে না আমেরিকর্মিরা। এবার ওর পিঠের নীচে হাত ঢুকিয়ে টপ টপ করে খুলে ফেলল ব্লাউজের টিপ বােতামগুলাে। দুহাত গলিয়ে ব্লাউজটা খুলে ফেলল সীমা নিজেই। চালাক মেয়ে, ব্রা পরেনি ভেতরে। উর্ধাঙ্গ ওর পুরােপুরি নগ্ন। ঢিবির মত উঁচু হয়ে আছে উদ্ধত স্তন জোড়া। খাড়া হয়ে রয়েছে বাদামীবৃন্তদ্বয়।
সীমার গায়ের তক সােনালি । পেটের দিকে তাকাল মাইক। মসৃণ নাভীর চারপাশে হালকা রােম। ফুটোর মত সরু নাভী। পেটিকোটের গিটে হাত দিল এবার। কিছুতেই খুলছে না গিটটা। সেটা খােলার চেষ্টায় ক্ষান্ত দিয়ে ওর কোমরের পাশে কাত হয়ে শুয়ে পড়ল। মুখ ডুবিয়ে দিল ওর পেটে। মুখ ঘষতে শুরু করল ওর নাভীর উপর। দু হাতে জড়িয়ে ধরল সরু কোমর।
মুখ নিয়ে এল সীমার ভরাট দুটো স্তনের উপর। এক হাতে জড়িয়ে ধরল একটা স্তন। কিছুতেই যেন মুঠোর ভেতর ধরা দিতে চাচ্ছে না বিশাল স্তনটা। আরেকটা স্তনের উপর মুখ নিয়ে জিভ বের করে চেটে দিল বোঁটা। উত্তেজনায় আর আরামে তিরতির করে কাঁপছে সীমার সারা দেহ। মুখ উপরে তুলে নিয়ে মাইক চুষতে লাগল সীমার ঠোট আর জিভ। এক সময় আলতাে কামড়ে দিল কানের লতি। ব্যথায় আনন্দে শীৎকার করে উঠল মেয়েটা। এবার ওর নিম্নাঙ্গের উপর উপুড় হয়ে বসল মাইক। নীচে থেকে উপর দিকে তুলতে শুরু পেটিকোট। উন্মােচিত হলাে ওর সুগঠিত পা’ জোড়া। আরও উপরে তুলল পেটিকোটের ঝুল। বেরিয়ে এল কলাগাছের মত বিশাল উরুদ্বয়। আরও উপরে তুলে টান দিয়ে ছিড়ে ফেলল ওর পেটিকোটের গিট। ব্যথা পেয়ে কঁকিয়ে উঠল সীমা। দু হাতে ওর দুই উরু জড়িয়ে ধরে তলপেটের উপর মুখ ডুবিয়ে দিল মাইক। দু’পা উপরে তুলে দুটো বিশাল কোমল উরু দিয়ে ওর গলা পেঁচিয়ে ধরল সীমা সাপের মত। মাইক দু’ হাতে মুখ ঠেসে ধরল ওর দুই উরুর ফাঁকে। পাগলের মত হাঁপাচ্ছে। এদিকে পুরােপুরি দণ্ডায়মান মাইকের পৌরুষ। সীমার দু উরুর বেষ্টনী থেকে মুক্ত করে নিল নিজেকে। চিত হয়ে শুয়ে হাপাচ্ছে ও। ধাক্কা দিয়ে উপুড় করিয়ে দিল সীমাকে। ভরা কলসীর মত ঢেউ-খেলৈ আছে ওর নিতম্ব। তাতে যেন ভূমধ্য সাগরের তরঙ্গ। কাত হয়ে শুয়ে ওর বিশাল নিতম্বটা জড়িয়ে ধরল মাইক। কামড় বসাল নিতম্বে ঋজে।
তারপর উপুর হয়ে হামলে পড়ল সে। মাইকের দেহের নীচে দলিত মথিত নিষ্পেষিত হতে লাগল সীমার কোমল কুসুম পেলব নগ্ন নারীদেহ । তারপর একসময় শান্ত হলাে ঝড়। বাতি নিভিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। দু’জনে।….
……….মাইক গেটের কাছে আসতেই দেখে ভাড়া করা ট্যাক্সী থেকে নামছে সীমা। রং জলা জিন্সের টি শার্ট আর ট্রাউজার পরনে। মাথার চুল টেনে বাঁধা। চোখে সান গ্লাস। শার্টের উপরিভাগ ঠেলে বেরিয়ে আসতে চাইছে ওর লােভনীয় স্তন জোড়া। “কি ব্যাপার মাইক,’ উদ্বেগ ভরা গলায় বলল ও।…..
……..সীমাকে বসিয়ে রেখে এসেছে রিসিপশন রুমের ভেতর। দরজা খুলে দাঁড়াল একটা মেয়ে। পরণে স্বচ্ছ নাইটি, কঁাধের কাছে খােলা। নাইটির ফিনফিনে আবরণ ভেদ করে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ঈষৎ লালচে স্তনের বোঁটা। বােধহয় বেড়ে গিয়ে সবে নাইটিটা খুলতে যাচ্ছিল সে। গলায় গালে মৃদু অত্যাচারের চিহ্ন। মাইক বুঝল, ড্যানের সেই শিখ মেয়ে অনীতা। জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে মাইকের দিকে তাকাল ও।…….
………পাশে বসে ছিল ও। হ্যাচকা টান মেরে নিজের উপর ফেলল ওকে মাইক। দুহাতে জড়িয়ে ধরে আগ্রাসী চুমু খেল ওর ঠোটে। দুপুরের সেই জিন্সের শার্ট আর ট্রাউজার পরনে ওর। বাঁ হাতের কনুইয়ের উপরে ভর করে কাত হল ওর দিকে। ডান হাতে একটা একটা করে খুলতে লাগল ওর শার্টের বােতাম। নাভী পর্যন্ত খুলে বুকের উপর থেকে সরিয়ে দিল শার্টের উপরাংশ। ব্রা পরেনি ও ভেতরে। বুকের উপর থেকে শার্ট সরাতেই ফুসে বেরিয়ে এল স্তন জোড়া। মাইক কাত হয়ে চুমু খেল স্তনের বোঁটায়। মুখ রাখল দুস্তনের মাঝখানের খাজে। মাইকের মাথাটা নিবিড়ভাবে দুহাতে বুকের উপর জড়িয়ে ধরে থাকল সীমা।
মাথাটা ওর দুস্তনের বাঁধন থেকে মুক্ত করে নিল একটু পরেই। যত্নের সাথে খুলে দিল শার্টের বাকী টা বােতাম। হাত লাগিয়ে শার্টটা খুলে ফেলল সীমা। পরণে ওর এখন শুধু জিন্সের ট্রাউজার। ওর বুড়াে দাদুর দেয়া বার্মিজ লুঙ্গি আর ফতুয়া পরেছিল মাইক। এবার খুলে ফেলল ফতুয়াটা। খালি গায়ে শুধু লুঙ্গি পরনে। চিৎ হয়ে শুয়েছিল সীমা। টান মেরে লুঙ্গির গিটটা খুলে ফেলে হামলে পড়ল মাইক ওর উপর।
উপুর হয়ে জড়িয়ে ধরে পাগলের মত চাটতে শুরু করল ওর ঠোট, খাজ কাটা চিবুক, নরম কাঁধ আর বগলের খাজ । ঘামের গন্ধের সাথে নারী দেহের কেমন মিষ্টি একটা মাতাল করা গন্ধ। আলতাে করে কামড়ে দিল ওর এক স্তনের বোঁটা। উত্তেজনায় শিরশির করে উঠল সীমার সারা দেহ।
পাগলের মত চুষছে ওর স্তনের বোটা,স্তন। মুখের ভেতর পুরে নিতে চাইল ডাবের সাইজের স্তনের যতটুকু পারা যায়। আরেক হাতে সমানে দুমড়াচ্ছে, মােচড়াচ্ছে আরেক স্তন। কুকুরের মত চাটছে দু’বুকের গিরিখাদ। চাটতে চাটতে নীচে নেমে এল আরাে। পেটে, নাভীর ভেতর ঢুকিয়ে দিতে চাইল জিভ। হঠাৎ খেয়াল হলাে তখনাে ট্রাউজার পরণে সীমার।
কোমরের কাছে উবু হয়ে বসল মাইক। টান মেরে খুলল ট্রাউজারের টিপ বােতাম। টেনে নামিয়ে দিল জিপার। টেনে ট্রাউজার নামিয়ে দিল নীচে। ওর দুউরুসন্ধিস্থল ঢাকা আছে সাপের মত চিকন কালাে রঙের প্যান্টিতে। ধবধব করছে ফর্সা থামের মত উরুদ্বয়। সীমা পা লাগিয়ে টেনে খুলে ফেলল ট্রাউজার। ছুঁড়ে ফেলে দিল ওটা কামরার এক কোণে। পরনে শুধু প্যান্টি সীমার। উন্মুক্ত হয়ে আছে প্রায় নগ্ন দেবীর মত নারী দেহ। মাইক উবু হয়ে মুখ রাখল তলপেটে। টেনে খুলে ফেলল প্যান্টির বাঁধন। এবার পুরােপুরি নগ্ন ভেনাস ও। ঠেলে দিয়ে কাত করে শুইয়ে দিল ওকে। ‘দ’ এর আকারে ওর পেছনে কাত হয়ে শুয়ে পড়ল মাইকও। পেছন থেকে দুহাতে জড়িয়ে ধরল ওর দুই বুক। তারপর সীমার শরীরে প্রবেশ করল ও। সেই সঙ্গে শুরু করল মন্থন।……..
………..এদিকে হােটেলের রুমের ভেতর দ্বিতীয় বারের মত অনীতার সঙ্গে প্রেম করার প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন দূতাবাসের প্রথম সচিব ড্যান ওয়েন। বিছানার উপর একরাশ চুলে ঢাকা পড়ে আছে অনীতার কাঁধ আর পিঠের কিয়দংশ। বিছানার অদূরে একটা ইজি চেয়ারে হেলান দিয়ে সিগারেট খাচ্ছে আর নগ্ন নারী দেহের শােভা দেখছে ড্যান। নৌকার গলুইয়ের মত উঁচু হয়ে আছে। অনীতার বিশাল নিতম্ব। সরু কোমর আর কলা গাছের মত থাই। সত্যি, কোন তুলনা হয় না ভারতীয় মেয়েদের, মনে মনে ভাবছে ড্যান, বিয়ে করলে ভারতীয় মেয়েই বিয়ে করবে সে।
সিগারেটটা আধাআধি শেষ হয়ে এসেছে। নগ্ন দেহ দেখতে দেখতে জিভ দিয়ে ঠোট চাটছে ড্যান। সিগারেটটা আর শেষ করা হয়ে উঠল না ওর। পায়ে পায়ে ফের বিছানার দিকে এগিয়ে গেল। ন্যাংটো হয়ে নিবিড়ভাবে ঘুমুচ্ছে মেয়েটা। ওর উরুর পাশে বসল ড্যান। তারপর দু’হাতে জড়িয়ে ধরল ভারী উরুদ্বয় সহ ওর নিতম্ব। মুখ রাখল নিতম্বের দুটো মাংসের ভেলার নরম খাজে। বেশ কিছুক্ষণ মুখ ঘষল ওখানে।
ফের উঠে বসল ও। হাত রাখল নিতম্বের উপর। পেছন দিয়ে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিল মেয়েটার উরুসন্ধি স্থলে। সাথে সাথে ঘুমের ঘােরে পাশ ফিরে চিত হয়ে শুলাে অনীতা। শ্বাসের তালে তালে উঠানামা করছে বর্তুলাকার স্তনদ্বয়। দুহাতে আলতাে করে স্তন দুটো চেপে ধরল ভ্যান। তাকাল নীচের দিকে। নাভীর নীচে উন্মুক্ত হয়ে আছে যােনীদেশ। ঘন লােমাচ্ছাদিত। আলতাে করে ওখানে মুখ রাখল ড্যান। ঘষতে লাগল।
কিন্তু খুব বেশিক্ষণ এভাবে চালাতে পারল না ড্যান। স্পষ্ট বুঝতে পারল সময় হয়ে এসেছে ওর। সময় নষ্ট করে অনীতার উপর উপুর হয়ে শুয়ে পড়ল ও। যেন আগ্নেয়গিরির জোলামুখে ঢুকল সে। দুহাতে মেয়েটার কোমর আকড়ে ধরে শুরু করলসঙ্গম। প্রত্যাশিত সময়ের অনেক আগেই লাভাস্রোত বেরিয়ে গেল ড্যানের। ক্লান্ত হয়ে মেয়েটার বুকের উপর মুখ রেখে হামলে পড়ে থাকল ও। জেগে উঠলেও ঘুমের ভান করে পড়ে রইল অনীতা।………
………..ডিভানের কাছে একটা আরাম চেয়ার নিয়ে বসল কর্নেল। তাড়িয়ে তাড়ি দেখছে মেয়েটাকে। নিঃশ্বাসের সাথে সাথে ফুলে ফুলে উঠছে শার্ট পরা বুক। নিম্নাঙ্গে স্কার্ট। পায়ে কাপড়ের জুতাে। বন্য আনন্দে জিভ লকলক করছে কর্নেলের। পায়ের কাছে গিয়ে মেয়েটার জুতাে জোড়া খুলল। তারপর একে একে খুলে ফেলল নিজের সমস্ত জামা কাপড়। নগ্ন হয়ে হাঁটু গেড়ে বসল ডিভানের কাছে মেঝের কার্পেটের উপর। আস্তে আস্তে উপরের দিকে তুলতে লাগল নেভী র স্কার্টের ঝুল। হাঁটুর উপরে তুলে ফেলল স্কার্ট। বেরিয়ে এল ধবধবে ফর্সা একজোড়া সুগােল, নির্লোম মসৃণ উরু। উরুর উপর কুকুরের মত মুখ রাখল কর্নেল। কামড়ে দিল উরুর নরম কোমল মাংস। এবার আরাে উপরে স্কার্টের ঝুল তুলল সে। বেরিয়ে এল দু উরুর সন্ধিস্থল। সাদা প্যান্টিতে ঢাকা অনাঘ্রাতা যৌবন। ফিনফিনে প্যান্টির উপর দিয়ে হাত বুলাল কর্নেল।
ঠিক তখুনি জ্ঞান ফিরে এল মেয়েটার। চোখ মেলে তাকাল চারদিকে। তারপর লাফিয়ে উঠে বসল ডিভানের উপর। চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে রইল কর্নেলের নগ্ন পশুর মত দেহটার দিকে। প্রত্যুত্তরে কুৎসিৎ অশ্লীল হাসি হাসল কর্নেল। লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে দরজার দিকে দৌড় দিল মেয়েটা। বিশাল মেহগনী কাঠের দরজা, লক করা। পাগলের মত কতক্ষন কবাট ধরে টানল টিনা। ব্যর্থ হয়ে দুমদুম করে কিলাতে শুরু কবুল দূরজার উপর।
বসে বসে তামাশা দেখছিল কর্নেল। এবার নগ্ন শরীরে উঠে দাঁড়িয়ে মেয়েটার দিকে এগােল। তখনাে সমানে দরজার উপরে কিলাচ্ছে মেয়েটা। খেয়াল করেনি কর্নেলকে। নিঃশব্দে ওর পেছনে গিয়ে দাঁড়াল কর্নেল। তারপর আত্মপ্রকাশ করল নিজের স্বরূপচুলের মুঠি চেপে ধরল মেয়েটার। টেনে হিচড়ে নিয়ে চলল বিছানার দিকে ধাক্কা মেরে ফেলল বিছানায়। ঝাপিয়ে পড়ল ক্ষুধার্ত পশুর মঞ্জআচড়ে, কামড়ে, হাত দিয়ে ধাক্কা মেরে কর্নেলের ভারী দেহটাকে নিজের উপর থেকে সরিয়ে দিতে চাইল মেয়েটা।
ওপুর হয়ে জাপটে ধরে মেয়েটার ঠোট, চিবুক কামড়ে ধরল ও। ব্যথায় আর্তনাদ করে উঠল। সাথে সাথে মেয়েটার গালে প্রচণ্ড জোরে দুটো চড় কষালাে কর্নেল। নীল হয়ে গেল টিনার মুখ । এবার দু হাঁটু দিয়ে টিনার পা ঠেলে ধরে, এক হাতে ওর মুখ চেপে ধরে চড়চড় করে ছিড়ে ফেলল সাদা কলেজ ড্রেসের শার্ট। সাদা বিকিনি দিয়ে বাঁধা কিশােরী মেয়েটার টেনিস বলে মত দু’টো বর্তুলাকার স্তন। ফালি ফালি হয়ে যাওয়া শার্টটা দূরে ছুঁড়ে ফেলল পশুটা। হ্যাচকা টান মারল বিকিনির কাঁধের দিকের ফিতে ধরে। ছিড়ে ফেলল বিকিনি, বেরিয়ে এল সুন্দর ফর্সা এক জোড়া বুক। দুহাত দিয়ে মেয়েটার দুহাত চেপে ধরে বুকের উপত্যকায় মুখ নিয়ে কামড়ে ধরল স্তনবৃন্ত, মুখের ভেতর পুরে পুরে নিল একটা স্তন, তারপর কামড়ে ধরল। ছিড়ে আলাদা করে নেবে বুক থেকে। ব্যথায় আর্তচিৎকার করে উঠল অসহায় মেয়েটা। বুকের উপর থেকে মুখ তুলে নিল কর্নেল। ফর্সা স্তনের চারদিকে লালচে লালচে কামড়ের দাগ স্পষ্ট হয়ে ফুটে উঠল। এবার নীচের দিকে টান মারল স্কার্ট। টান মেরে ছিড়ে ফেলল স্কার্টের কোমরের কাছের বােতাম। টেনে নামিয়ে দিল নীচে। এসময় একটু ফসকে গেল কর্নেলের একটা পা। মুক্ত পা দিয়ে কর্নেলের তলপেটে ধাক্কা মারল মেয়েটা। ব্যথা পেয়ে কঁকিয়ে উঠে ওকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াল কর্নেল। মুক্ত হয়ে ফের দরজার দিকে ছুটে গেল মেয়েটা। ওর পরনে এখন শুধু একটা সাদা প্যান্টি।
এবার টেবিলের উপর রাখা লিকলিকে একটা বেত তুলে নিল কর্নেল। এগােল মেয়েটার দিকে। খাঁচায় পােরা ইদুরের মত কামরার ভেতর ছুট লাগল অসহায় মেয়েটা। কিন্তু কর্নেলের সাথে পারবে কেন! একসময় ওকে জাপটে ধরে ফেলল কর্নেল। ঠেলতে ঠেলতে নিয়ে গেল কামরার এক কোণে। দেয়ালের সাথে ঠেলে ধরে টান মেরে খুলে ফেলল মেয়েটার প্যান্টি। এক হাতে বুক আর অপর হাতে লজ্জাস্থান ঢেকে রেখে থরথর করে বলির অবােধ মেষ ছানার মত কাঁপতে লাগল মেয়েটা অবস্থায় বেত দিয়ে ওকে মারতে শুরু করল কর্নেল। ব্যথায় আর্তচিৎকার করতে লাগল মেয়েটা। বেশ কিছুক্ষণ পর থামল কর্নেলের বেত্বততক্ষণে নেতিয়ে পড়েছে টিনা। তম্বী কিশােরীর ফর্সা নগ্ন দেহে শুধু লালচে দাগ। পাশবিক বর্বরতার সাক্ষী।
এবার কাছে গিয়ে নগ্ন দেহটাকে পাজাকোলা করে তুলে নিল কর্নেল । বাধা দিল না মেয়েটা। বাধা দেয়ার শক্তি নেইও। বিছানায় না নিয়ে নগ্ন দেহটাকে মেঝেতে কার্পেটের উপর শুইয়ে দিল কর্নেল। উবু হয়ে বসল পাশে। মেয়েটার সারাদেহে অত্যাচারের চিহ্ন দেখে অভূতপর্ব উত্তেজনা। জেগে উঠল কর্নেলের। প্রথমে নির্লোম পেলব উরুর উপর মুখ রাখল সে। চাটতে শুরু করল তৃষ্ণার্ত চাতকের মত। সুগােল মসৃণ উরুর উপর গাল ঘষল। তারপর উপর দিকে উঠল তার মুখ । দুউরুর সন্ধিস্থলে নাকমুখ ঘষল কর্নেল। চাটছে জিভ দিয়ে। তারপর টিনার নিতম্ব জড়িয়ে ধরল কর্নেল। তলপেটের কাছে নিয়ে গেল মুখ। সরু ফুটোর মত নাভীদেশ চেটে দিল। চিত হয়ে থাকা নগ্ন কুমারী দেহের উপর হামাগুড়ি দিয়ে এগােল। এবার কটিদেশ জড়িয়ে ধরে মুখ রাখল দু’স্তনের খাজে। মুখ দিয়ে কামড়ে ধরল বাঁ দিকের স্তন, ডান হাত দিয়ে আঁচড়ে দিল ডান দিকেরটা। জোরে জোরে মােচড়াতে লাগল। অবােধ জানােয়ারের মত বােবা ব্যথায় কাতরাচ্ছে মেয়েটা। অতঃপর পুরােপুরি উপুর হয়ে টিনার কুমারী দেহের উপর শুয়ে পড়ল কর্নেল। দুউরুর ভেতর দিয়ে ঢুকিয়ে দিল ওর বিরাট লিঙ্গ । জাপটে ধরে নরম কোমল দেহটাকে পিষে ফেলতে চাইল নিজের পশু কঠিন দেহের নীচে। নরম অধরের উপর চেপে রাখল ঠোট। কাজ সেরে টিনার রক্তাক্ত নগ্ন দেহের উপর থেকে উঠে পড়ল কর্নেল। বসল গিয়ে আরাম চেয়ারে। আয়েস করে পাইপ ধরাল। তাকাল মেঝের দিকে। চোখ বন্ধ করে নিথর অবস্থায় কার্পেটের উপর পড়ে আছে মেয়েটা। ভেজা ভেজা নাক, মুখ । গােলাপি স্তন, ক্ষীণ কটি, নির্মোল পেলব উরু দেশ। সুগঠিত একজোড়া ফর্সা পা। দেখতে দেখতে আবার উত্তেজিত হয়ে উঠল কর্নেল। কাছে গিয়ে ধাক্কা মেরে উপুর করে শুইয়ে দিল মেয়েটাকে। নিতম্বের খাজে হাত বুলাতে লাগল। এমন সময় নক্ হলাে দরজায়।……..
………..দুগ্ধফেননিভ ডিভানে বসে বসে অপেক্ষা করতে থাকল কর্নেল। হঠাৎ করে খুলে গেল ভেতরের রুমের দরজা। দরজা খুলে যে ঢুকছে তাকে দেখে হাঁ হয়ে গেল কর্নেল। স্কীণ টাইট একটা চামড়ার ট্রাউজার পরেছে মেয়েটা, কালাে রং এর। গায়ে তেমনি স্কীনটাইট কালাে স্পাের্টস গেঞ্জি। গায়ে একটা বাঘের চামড়ার জ্যাকেট। টাইট পােশাকের দরুন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে দেহের বাঁক আর বন্ধিম রেখাগুলাে, উঁচু হয়ে আছে লােভনীয় স্তন জোড়া। গেঞ্জির উপরিভাগ দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বুকের উপরের অনেকটুকু অংশ, স্তনদ্বয়ের উপর দিকের খাজ। বুক খােলা স্লীভলেস জ্যাকেটটা যেন অনেক গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে ঐ স্তনদ্বয়ের সৌন্দর্য। সম্বিত ফিরে পেতেই উঠে দাঁড়িয়ে মাথার হ্যাট উঁচু করে সম্মান দেখাল কর্নেল।…………
……….সােফা ছেড়ে এবার কর্নেলের পাশে ঘণিষ্ঠ হয়ে বসল লিডিয়া। একটা হাত তুলে নিল কোলের উপর। ওর কোমল দেহের স্পর্শ পেয়ে ভেতরে ভেতরে চঞ্চল হয়ে উঠল কর্নেল । দেখুন এ ব্যাপারে অমিকে ছাড়া যেমনি আপনি অচল,’ বলল লিডিয়া মিষ্টি কণ্ঠে, তেমনি আপনাকে ছাড়াও বেশ অসুবিধেই হবে আমার। মনে হয় আপনার ভাবাভাবির কোন কিছু নেই।’
‘আমি রাজী,’ বলে কোলের উপর থেকে হাতটা নিয়ে আলতাে করে ওর কোমর জড়িয়ে ধরল কর্নেল। সাহস পেয়ে আরাে উপরে উঠে গেল হাত। এবারও কোন বাধা দিল না ফেয়টা। জ্যাকেটের ভেতর দিয়ে হাত চালিয়ে দিয়ে ওর স্তনজোড়া স্পর্শ করল কর্নেল। তারপর গেঞ্জির ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিল বুকের ভেতর। ভেতরে ব্রা পড়েনি মেয়েটা। হাত দিয়েই কর্নেল বুঝল বিশাল সুগঠিত স্তনদ্বয়ের উপর কোন ফলস আবরণ নেই। হাতের মুঠোয় পুরে নিল ও স্তনবৃন্ত। কিছুক্ষণ স্তন দুটো নিয়ে খেলা করল কর্নেল। সমর্থনের ভঙ্গীতে চুপ করে বসে থাকল লিডিয়া।
এবার বুকের উপর থেকে সরিয়ে মেয়েটার কোমরের কাছে হাত নিয়ে এল কর্নেল। স্কীণ টাইট ট্রাউজারের ভেতর উঁচু হয়ে আছে দুউরুর সন্ধিস্থল। সাবধানে ট্রাউজারের বােম খুলল কর্নেল। টান দিয়ে নামাল জিপার। ভেতরে প্যান্টি। ইলাস্টিক প্যান্টির ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিল। কর্নেলের আঙ্গুলগুলাে সর্পিল গতিতে ঘােরাফেরা করতে লাগল লােমাবৃত ফুলে থাকা ত্রিকোণ মাংসপিণ্ডটার উপর।
এমন সময় হঠাৎ করে নিজেকে বিচ্ছিন করল লিডিয়া। যথেষ্ট হয়েছে, কর্নেল, ট্রাউজারের জিপার টেনে বন্ধ করতে করতে বলল ও। শুনেছি অসম্ভব কামুক লােক আপনি, কিন্তু এতটা জানতাম না। কর্নেলের ফ্যাকাশে চেহারার দিকে তাকিয়ে মিষ্টি হাসল ও। ভয় পাবেন না। এবারের মত ক্ষমা করা গেল।’……
…….ভেতরে ঢুকে মেয়েটার দিকে ভাল করে তাকাল পিটার। উরু পর্যন্ত কাটা একটা চিয়াংসাম পরেছে ও। লােভনীয় ফিগার,মেয়েটার। পিটারকে বসতে বলে নিজেও বসল মুখােমুখি। চিয়াংসামের (কোটা জায়গা দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে মেয়েটার ধবধবে ফর্সা, সুগােল নির্লোম উরু। অনেক কষ্টে ওখান থেকে চোখ সরিয়ে আনল পিটার ড্যান আছে নাকি?’ জিজ্ঞেস করল ও।……….
……‘মন থেকে যা এল বললাম,’ বলে আলতাে করে মেয়েটার নগ্ন উরুর উপর হাত রাখল ও। বাধা দিল না অনীতা। পিটারও বুঝল সম্মতি আছে। ব্যায়াম করা পেশীবহুল শরীর ওর। ভুরিঅলা ড্যান যদি চান্স পায় তাে তার দোষ কি?
উরু থেকে হাত আরাে উপরে উঠালাে ও। প্যান্টির উপর দিয়ে হাত বুলােললা ত্রিকোণাকৃতি মাংসপিণ্ডটার উপর। প্যান্টির ইলাস্টিকের ভেতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিল। ওর হাতের আঙ্গুলগুলাে সরীসৃপের মত ঘুরে বেড়াতে লাগল মেয়েটার উরু সন্ধির চারদিকে। একটা আঙ্গুল দিয়ে আস্তে করে খোঁচা দিল।
প্যান্টির ভেতর থেকে হাত বের করে তলপেটের পেলব মসৃণ তুকের উপর দিয়ে বুলােতে বুলােতে নিয়ে এল বুকের উপত্যকায়। ওর হাতের
স্পর্শ পেয়ে খাড়া হয়ে উঠল মেয়েটার স্তনাগ্র। হাতের থাবা দিয়ে পিটার চাপতে লাগল ওর ভরাট স্তনজোড়া।
এবার অনীতার সামনে হাঁটু গেড়ে বসল ও। তাকাল ওর চোখের দিকে। দেখল দুচোখে স্পষ্ট আমন্ত্রণ। আর প্রশ্রয়ের হাসি। চিয়াংসামের কোমরের ফিতেয় হাত রাখল ও। ফিতে দিয়ে বাঁধা ডাবল হার্টের ফুলটা খুলে ফেলল। যত্নের সাথে খুলল চিয়াংসামের টিপ বােতামগুলাে। নিজেই দু’হাত গলিয়ে চিয়াংসাম খুলে ছুড়ে ফেলল ও। অনীতার পরণে এখন লাল ব্রা আর প্যান্টি। | সােফা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল ও। কাঁচা হলুদের মত গায়ের ত্বকের সাথে আগুন রং প্যান্টি আর ব্রা কেমন যেন একটা ধাধা লাগা পিটারের চোখে। দুর্দান্ত দেহ বল্লরী মেয়েটার। মসৃণ পেলব বাহু।ব্রোর বাঁধন ছিড়ে ফুসে বেরিয়ে আসতে চাইছে পিনােন্নত পয়ােধর সিংহীর মত চিকন কোমর। সরু ফুটোর মত নাভী দেশ। কলা গাছের মত মসৃণ নির্লোম, একজোড়া পেলব উরু। বিশাল, ভারী নিতম্ব আর সুগঠিত একজোড়া পা।
অনীতা এগিয়ে এসে এক এক করে খুলে দিল পিটারের শার্টের বােতামগুলাে। শার্টটা খুলে ছুঁড়ে ফেলল ঘরের এক কোণে। মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকাল পিটারের চিতানাে বুক আর পেশীবহুল বাহুর দিকে। নিজের হাতে প্যান্টের বােতাম খুলে জিপার নামিয়ে ওটা খুলে নিল মেয়েটা। অর্ধ নগ্ন দুই মানব মানবী জড়িয়ে ধরল পরস্পরকে। মেয়েটার আঠালাে ঠোটের উপর দীর্ঘক্ষণ চুমাে খেল পিটার। একটু সরে এসে কাঁধের উপর ব্রা’র স্ট্রাপে হাত রাখল ও। খুলে নিল স্ট্র্যাপ। টান মেরে খুলে ফেলল ব্রা। ফুসে বেরিয়ে এল একজোড়া ফর্সা ধবধবে স্তন। ঝুকে স্তনের লালচে বোটায় চুমু খেল পিটার । ফের হাত রাখল তলপেটে, নীচে আরাে নীচে। খামচে ধরল। সজোরে আবার ওকে জড়িয়ে ধরে ঠেলতে ঠেলতে এনে শুইয়ে ফেলল ডিভানের উপর, চিত করিয়ে।
নিজেও কাত হয়ে শুয়ে পড়ল নগ্ন দেহটার পাশে। নিজের আণ্ডার ওয়্যারটা খুলে ফেলল সেই সাথে। টেনে নামিয়ে দিল অনীতার হলাস্টিকের প্যান্টিটা। এক পা দিয়ে আঁকড়ে ধরল মেয়েটার বিশাল থামের মত উরু। এক হাত পিঠের নীচে দিয়ে বগলের ভেতর দিয়ে বুকের উপর এসে থাবার ভেতর নিয়ে নিল একটা স্তন। অন্য হাত ঘুরে বেড়াতে লাগল দুউরুর সন্ধিস্থলে তলপেটে, নাভীতে, স্তনদ্বয়ের উপত্যকায়। মুখ দিয়ে চেটে চলেছে। মেয়েটার গাল, ঠোট, চিবুক, ঘাড় আর বগলের রােমাবত খাজ।
তারপর উল্টোদিকে কাত হয়ে শুলাে পিটার। বিশাল নিতম্ব সমেত দু হাতে জড়িয়ে ধরল পেলব উরুদ্বয়। নাক মুখ ঘষতে থাকল। শীৎকারে কেঁপে কেঁপে উঠতে থাকল মেয়েটার নগ্ন দেহ। | এবারে অনীতার শরীরের ওপর উঠে এল পিটার। নানানভাবে ওকে শৃঙ্গার করে উত্তেজনার চরমে তুলে দিয়ে শেষে নরম শরীরে প্রবেশ করল সে। সঙ্গম শেষে বাথরুমে ঢুকল পিটার । বাথরুম থেকে গা ধুয়ে শার্ট আর ট্রাউজার পরে দ্রস্থ হয়ে সােফার উপরে বসল। এরপর নগ্ন দেহে ছন্দ তুলে বাথরুমে গেল অনীতা।………
………দু’হাতের তেলােতে করে মুখটা টেনে এনে চুমু খেলো সীমার ঠোটে। কোমল অধরের উপর চেপে ধরল ঠোট চুমু খেতে লাগল ওর কপালে, গালে, ঠোটে, চিবুকে, গলায়। মাইকের উপর উপুর হয়ে শুয়ে ছিল সীমা। ওর ভারী কোমল স্তন জোড়া মাইকের বুকের উপর। দুহাত ওর পিঠের উপর এনে, শাড়ীর আঁচল সরিয়ে দিয়ে খুলে দিল মাইক ওর রক্ত লাল ব্লাউজের ভেতরের বােতামগুলাে। একটু উবু হয়ে হাত গলিয়ে ব্লাউজ খুলে একপাশে রেখে দিল সীমা নিজেই হাত দিয়ে খুলে নিল লাল ব্রা’র স্ট্র্যাপ। টান মেরে খুলে ফেলে এক পাশে নামিয়ে রাখল ওটা। ব্রা খুলতেই লাফিয়ে বেরিয়ে এলাে ফর্সা এক জোড়া উদ্ধত স্তন।
মাইকের কোমরের কাছে বসল সীমা। মাইক শুধু চুপ করে শুয়ে শুয়ে দেখছে। ব্রা খুলে শাড়িটাও খুলে ফেলে দিল সীমা। পরনে শুধু লাল পেটিকোট। একটু অবাক হলাে মাইক সবকিছুই লাল রং এর। এবার মাইকের দিকে মনােযােগী হলাে সীমা। উবু হয়ে বসে একটা একটা করে খুলল জামার বােতাম। জামাটা মাইক নিজেই হাত দিয়ে খুলে ফেলল। মাইকের পাজামার গিটে হাত রাখল সীমা। মাইক হাত রাখল সীমার পেটিকোটের গিটে। কিন্তু আগেই গিট খুলে ফেলল ও। কয়েক সেকেণ্ড পর মাইকও খুলে দিল ওর পেটিকোটের গিট। দুজনেই উঠে দাঁড়াতে শরীর আবরণ মুক্ত হলাে ওদের। প্যান্টি পরেনি সীমা। দুজনেই পুরাে নগ্ন। দাঁড়িয়ে আছে মুখােমুখি, যেন সৃষ্টির আদম মানব মানবী! তাকিয়ে আছে দুজনে দুজনের চোখের দিকে। গভীর ভাবে। পর মুহূর্তেই তৃষ্ণার্ত চাতক চাতকীর মত ঝাপিয়ে পড়ল। দুহাতে গলা জড়িয়ে ধরে ওর নরম আঠালাে ঠোট জোড়ায় ডুবিয়ে দিল মাইক তার কঠিন ঠোট জোড়া। দুহাতে মাইকের কোমর জড়িয়ে ধরল সেও। চুমু খেতে খেতেই মাইকের হাত দুটো আদর করতে লাগল সীমার পুরাে নগ্ন দেহে। ওর স্তন দুটো নিষ্পেষিত হচ্ছে। মাইকের কঠিন বুকের সাথে। ওর নরম কাঁধে বুলাতে বুলাতে পিঠের উপর চলে এলাে দুহাত। যেখানে থেকে নেমে গেল ক্ষীণ কটিতে। দুহাত দিয়ে ওর কোমর চেপে ধরল মাইক নিজের কোমরের সঙ্গে। এক হাতে কোমর চেপে ধরে অপর হাত বুলাতে লাগল ভারী বিশাল বর্তুলাকার নিতম্বের উপর, থামের মত নিলােম পেলব উরুতে।
এবার দুহাতে পাজাকোলা করে তুলে নিল নগ্ন দেহটা। বুকের উপর নিয়ে এল ওকে। প্রথমেই মুখের কাছে মুখ এনে চুমু খেল ওর ঠোটে, চিবুকে, গলায়, বগলের খাজে। অতঃপর ওর বুক নিয়ে এল নিজের মুখের কাছে। মুখ ডুবিয়ে রাখল কিছুক্ষণ দু’স্তনের খাঁজে। আলতাে করে কামড় দিল জেগে ওঠা কঠিন স্তনাগ্রে। গিরি শৃংগের মত খাড়া দুটো স্তন নিয়ে খেলা করতে লাগল মাইকের মুখ। এবার ওর পেটটা নিয়ে এল মুখের কাছে। চুমু দিল ফুটোর মত নাভীতে, গাল ঘসলু ওর তলপেটের নরম ত্বকে। মুখ নিয়ে এল দু’উরুর সন্ধিস্থলে। মাংসল উরু দুটোর মাঝে ডুবিয়ে দিল মুখ। ঠোট আর জিভ দিয়ে চাটতে লাগুণ সীমার নির্লোম পেলব উরুর মসৃন ত্বক। কেঁপে কেঁপে উঠল ও। ২% | এবার বিছানার উপর শুইয়ে দিল মাইক সীমাকে চিত করিয়ে । পাশে কাত হয়ে শুয়ে জড়িয়ে ধরল ওকে এক পা তুলে দিল দুউরুর উপরে। আরেক হাতে বেস্টন করে নিল ওর সরু কোমর। মাথা রাখল ওর বুকের উপত্যকায়, দু’স্তনের উপর। দুহাতে মাইকের মাথা নিজের স্তন জোড়ার উপর ঠেসে ধরল সীমা। মাইক গাল ঘসতে লাগল বুকে। হাঁটু দিয়ে ঘষছে
পেলব মাংসল উরুদ্বয়।
চুড়ান্ত সময় বুঝতে পেরে উপুর হয়ে ওর উপর হামলে পড়ল মাইক। ভারী বুকের খাঁজে মুখ রেখে, দুহাতে ওর কোমর জড়িয়ে ধরে সবেগে লিঙ্গ ঢুকিয়ে দিল ওর গুহায়। সবশেষে ওর নগ্ন বুকের উপর মুখ রেখে পড়ে থাকল মাইক। ঘুমিয়ে গেল।
খুব ভােরে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল মাইকের। জেগে দেখে পাশে উপুর হয়ে ঘুমােচ্ছে সীমা নগ্ন দেহে। সারা পিঠে এলােমেলাে হয়ে আছে ওর চুল। সমুদ্রের বিশাল ঢেউয়ের মত ছড়িয়ে আছে ওর নগ্ন নিতম্ব। কাত হয়ে ওর নিতম্ব জড়িয়ে ধরল ও। নিতম্বের খাজের উপর ঘষতে লাগল নাক আর মুখ। হাত বুলােতে লাগল ওর পেলব নির্লোম মাংসল উরুতে। ফের অবস্থা সঙ্গীন হয়ে উঠল। আবার মিলিত হলাে ও সীমার সঙ্গে। ঘুম ভেঙ্গে সীমাও সাড়া দিল। তারপর উঠে গােসল করতে গেল।……..
……….টর্চার সেলে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় একটা টি এর মত থামের সাথে হাত দুটো বেঁধে রাখা হয়েছে সীমারকে ভেতরে থেকে দরজা লক করে দিল কর্নেল। ওদেরকে দেখেই শিউরে উঠে চোখ বন্ধ করে ফেলল অসহায় মেয়েটা।
‘আপনি শুরু করুন, কর্ণেল, একটা চেয়ারে বসতে বসতে বলল লিডিয়া। শুরুটা আমি উপভােগ করতে চাই।’
দেয়ালের সাথে ঝােলানাে হান্টারটা টেনে নিল কর্নেল। শঙ্কর মাছের লেজের চাবুক। কর্নেলের চোখে শুধু ঘাের। সপাং করে বাড়ি বসাল সে। ব্যথায় নাক মুখ কুঁচকে উঠল সীমার। ব্যথায় আর্তচিৎকার করতে পারছে না ও। মুখ বাঁধা আছে কাপড়ে। সপাং সপাং করে চাবুক মারতে লাগল কর্নেল। লালচে লম্বা লম্বা দাগে ভরে গেল সীমার বাহু, হাত, স্তন, বুক, পেট, উরু পা সব। এক সময় ক্ষান্ত দিয়ে মুখের বাঁধন খুলে দিল কর্নেল, ‘আমার সাথে মিথ্যে বলেছিস, হারামজাদী। এখনও সময় আছে, সত্যি কথা। বল। কথা দিচ্ছি আরামে মৃত্যু হবে তাের।……..
……..এবার দু’হাতে ধাম ধাম করে কয়েকটা চড় কষাল মাইক ওর দু’গালে। নেতিয়ে পড়ল মেয়েটা। মুখের উপর মুখ নিয়ে সজোরে কামড় দিল ওর নরম অধরে। দুহাটু গেড়ে বসল ওর পেটের উপর। শার্টের কলার ধরে টান মারল প্রচণ্ড বেগে। চড় চড় করে ছিড়ে মাইকের হাতে কলার সহ উঠে এল কালােলা শার্টের একটা টুকরাে। আরাে কয়েকটা টান মেরে ছিড়ে ফেলল শার্টের বাকী অংশটুকু। দেহের উপরাংশ নগ্ন হয়ে গেল ওর। ফর্সা বুকের উপর শুধু কালাে ব্রেসিয়ারের বাঁধন। বিশাল দুটো স্তন বন্দী হয়ে আছে ব্রার। ভেতর। টান মেরে ছিড়ে ফেলে দিল ব্রা। বেরিয়ে এলাে উদ্ধত লােভনীয় স্তন জোড়া।
এবার পেটের ওপর থেকে উঠে সরে বসল মাইক। ফের নড়ে উঠল মেয়েটা। সাথে সাথে প্রচণ্ড জোরে চড় কষাল আরেকটা। শান্ত হয়ে গেল ও। ফর্সা নির্লোম পেলব উরুদ্বয় বেরিয়ে পরেছে স্কার্ট সরে গিয়ে। টান মেরে ছিড়ে ফেলল মাইক স্কার্টের কোমরের কাছের খানিকটা অংশ। চড় চড় করে ছিড়ে ফেলে দিল বাকীটুকুও। ফর্সা উরুসন্ধিস্থলে বেস্টন করে আছে সাপের মত চিকন কালাে প্যান্টি । দু হাতে টান মেরে ছিড়ে ফেলল প্যান্টিটা। বেরিয়ে এল রােমাবৃত ফর্সা মাংসল যােনী । সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় চিত হয়ে পড়ে আছে ও বিছানার উপর। অপরূপ দেহবল্লরী, কিন্তু তিলে তিলে ধ্বংস করবে মাইক এ যৌবন।
সময় নষ্ট না করে ঝাপিয়ে পড়ল ক্ষুধার্ত নেকড়ের মত। ওর কঠিন দেহের নীচে জাপটে ধরে দলিত মথিত করতে লাগল মেয়েটির কুসুম পেলব নগ্ন দেহটা। মুখ দিয়ে কামড়ে ধরল ওর বাঁ দিকের স্তন, ডান হাত দিয়ে খামচাতে লাগল ডান দিকেঁটা। ওর স্তন জোড়া নিয়ে ব্যস্ত মাইক, হঠাৎ একটা পা ছুটিয়ে নিয়ে ওর অণ্ডকোষ বরাবর আঘাত করল লিডিয়া। ভাগ্যিস জায়গা মত পড়েনি, নইলে দফা রফা হয়ে যেত। প্রচণ্ড ব্যথা পেয়ে ওকে ছেড়ে দিল মাইক। লাফিয়ে উঠে বসল মিডনাইট ডার্লিং।…..
……সারা শরীরে লালচে দাগ পড়ে গেল। পাগলের মত প্রচণ্ড আক্রোশে পেটাচ্ছে মাইক, হঠাৎ খেয়াল হলাে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছে মেয়েটা। বেল্টটা ছুড়ে ফেলে দিল মাইক। চিত হয়ে পড়ে আছে ও। ভি এর আকারে পা দুটো দুদিকে সরানাে। থামের মত মােটা মাংসল উরুদ্বয়ের কাছে সরে এল মাইক। মাঝখানে শুয়ে দু’উরু দু’হাতে জড়িয়ে ধরে মুখ রাখল ওর উরুর সন্ধি স্থলে। কামড়ে দিল ফুলে উঠা ব-দ্বীপ। দু হাত দিয়ে টিপছে, আঁচড়াচ্ছে ওর পেলব নির্লোম উরুদ্বয়, ভারী নিতম্ব।
মিডনাইট ডার্লিং এর দেহের উপর গড়াতে গড়াতে নাভির কাছে নিয়ে এল মাইকের মুখ । কামড়ে ধরল তলপেটের নরম মাংস। এবার উঠে বসে উপুর করে শােয়াল দেহটা। কামড়াতে লাগল নিতম্বের নরম উষ্ণ ও কোমল মাংস, কুকুরের মত। অতঃপর উঠে গিয়ে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ল ওর উপর। অজ্ঞান অবস্থায় ধর্ষণ করল ওকে।……….