…….দরােজা খুললাে এভেলিন শার্জ। খালি পা মেয়েটির কোমর থেকে আঁটসাঁট স্কাট ঝুলছে। বুকে শুধুমাত্র ব্রেসিয়ার। উইন্টারকে দেখেই দু’হাত দিয়ে ওর গলা জড়িয়ে ধরলাে। ওর বুকে এভেলিনের বুকের উচু পাহাড়ের চাপ বাড়তে থাকে। মেয়েটির ঠোটে দীর্ঘ একটা চুমু একে দিয়ে সিধে হয়ে দাড়ালাে উইন্টার ।………
…….বেডরুমে ঢুকে বাতিটা নিভিয়ে কম পাওয়ারের ছোট্ট একটা নীল বাতি জ্বালিয়ে দিলে উইন্টার । কোনাে কথা না বলে পােশাক খুলতে আরম্ভ করলো। নিজেরটা শেষ করে দাড়িয়ে থাকা মেয়েটার দিকে এগুলাে। আপত্তি করলো না এভেলিন। এক এক করে ওর শরীর থেকে সব খুলে ফেললাে উইন্টার । জাপটে ধরলে একজন আরেকজনকে। এভেলিনের নরম ঠোটটা চুষতে আরম্ভ করলে দুজনেই এক সময় গড়িয়ে পড়লে বিছানায়। পিষে ফেলছে ওরা একজন আরেকজনকে। দুত শ্বাস-প্রশ্বাসের ঝড় উঠলো রুমে। তারপর একসময় প্রশান্ত বৃষ্টি। ক্লান্ত হয়ে পড়লাে দুজনেই।……
……..ওর নীল জীনস পরা ভারী নিতম্বে হাত দিয়ে একটা চাপ দিলে কেউ, ঝট করে ঘুরে তাকালো নোরা। আগন্তুককে দেখেই মুখের রাগের ভাবটা সাথে সাথে মুছে গেলাে ওর। কালাে চুলওয়ালা দীর্ঘদেহী লােকটা ইমরান। এ, টি, ওর প্যারিস এজেন্ট।…..
……..ওড়নার মতাে পাতলা স্বচ্ছ একটা নাইটগাউন পরেছে এভেলিন। ওর ফর্ষা শরীরের লােভনীয় বাঁকগুলো স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।
‘কিছু মনে করাে না,’ বলে হাসলো ও। এভেলিনকে পাজাকোল করে বেডরুমে নিয়ে গেলো। রক্তের কণায় কণায় একটা আদিম নেশা জেগে উঠেছে ওর। নরম কোমল দেহটা বুকের সাথে পিষে ফেলতে ইচ্ছে করছে। | এক রাউণ্ড রেসলিংয়ে পর ক্লান্ত হয়ে পাশাপাশি শুয়ে রইলাে ওরা। বেড সুইচ টিপে বাতি জ্বাললো এভেলিন।………