অনুবাদঃ সুধাংশরঞ্জন ঘোষ
……….মাদাম ফরেস্টিয়ারের পরিধানে ছিল নীল কাশমীরী পােশাক। তাতে তাঁর সর; কোমর আর সুপষ্ট বক্ষস্থল ভালই দেখা যাচ্ছিল।……….
……..দুরয়ের খুব ভাল লাগছিল। মাদাম ফরেস্টিয়ারের নরম সুন্দর পােশাকের মধ্য দিয়ে তার যৌবনবতী সুন্দর দেহটার রেখাগুলাে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছিল সে।…….
…….শুধু তার ইচছা হচ্ছিল সে যেন তাঁর পায়ের তলায় গিয়ে শুয়ে পড়ে তাঁর বক্ষাবরণীর লেসগুলােকে চুম্বন করে, পাতলা সিলেকর ভিতর থেকে মাদাম মেরিলির নিটোল গাটা দেখতে পেয়ে এক দুবার | কামনার আঘাতে কাঁপতে লাগল তার হাতের আঙ্গুলগুলাে।………..
……..মাদাম ওয়ালটারের ছােট মেয়ের দিকে তাকিয়ে দুরয় ভাবল, সুসান দেখতে মোটেই খারাপ নয়। সে যেন এক সাজানাে সুন্দর পুতুলের মত-ছিপছিপে চেহারা, সরু কোমর, মােটা পাছা, চওড়া বুকের ছাতি। তার চুলগুলােও ভারী সুন্দর।………
……..কোন কথা বলতে পারছিলেন না, শুধু হাঁপাচ্ছিলেন মাদাম ওয়ালটার। চুম্বনের জন্য দুরয়ের মুখটা তাঁর দিকে এগিয়ে আসতেই তিনি দুটো হাত দিয়ে দরয়ের মাথার চুল ধরে তার মাথাটা জোর করে সরিয়ে দিলেন। চোখ বন্ধ করে তার মাথাটা নাড়া দিতে লাগলেন। মাদাম ওয়ালিটারের মুখটা না পেয়ে তার পােশাকের গায়ের উপর যেখানে সেখানে চুম্বন করতে লাগল, তরি পােশাকের ভিতর দিয়ে হাতটা গলিয়ে গাটা টিপে আদর করতে লাগল। দুরয় এবার উঠে তাঁর দেহটাকে আলিঙ্গন করার জন্য টানতে গেল।…….
……তিনি দুরয়কে কত ভালবাসেন। তাঁর মত বয়সের মেয়ের পক্ষে যা মােটেই শােভা পায় না, তাই করেছেন। ষোল বছরের কুমারী মেয়ের মত মদির কটাক্ষ হেনে তাঁর কুমারীত্বের বড়াই করেছেন। দেখা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দরয়কে যৌবনসুলভ আবেগের প্রবলতায় চুম্বন করেছেন, তাঁর ব্লাউজের তলায় বিরাট স্তন দুটো কেপেছে। …………