বাঘের বাচ্চা – সুবিমলমিশ্র সংখ্যা

›› বই এর অংশ / সংক্ষেপিত  

সুবিমল মিশ্র প্রতিষ্ঠানবিরােধিতা প্রসঙ্গে কিছু নােটস; প্রতিষ্ঠানবিরােধী পাঠের প্রক্রিয়ায় গড়ে ওঠা বিপ্লব নায়ক

………যৌনতা : যৌনপ্রসঙ্গ: যৌনশিল্প :
মিশ্রণের অনাগত সব কৌশল অক্ষর ছবি দেখা যায় মাংসল কালাে কালাে টান (ফিল্টারের ভেতর দিয়ে গৃহীত অনুভূতিছবি)

এবং এইখানে যেন ক্লকওয়ার্ক অরেঞ্জ যেন অ্যানথনি বারজেস যেন স্ট্যানলি কুব্রিক বিশাল প্রেক্ষাগৃহের শূন্যতা মধ্যে প্রেক্ষাগৃহ যখন অন্ধকার মঞ্চ অন্ধকার কেউ নেই প্রেক্ষাগৃহে হয়তাে সবাই ওয়াকআউট করেছে একটি ছেলে এবং মেয়ে হিংস্র রতিক্রিয়া করে ছেলেটি কি মেয়েটিকে ধর্ষণ করেছে মেয়েটি কি ছেলেটিকে ধর্ষণ জাতীয় কিছু এবং প্রেক্ষাগৃহে DOLBY SOUND SYSTEM-এ বেটোফনের নাইন্থ সিম্ফনি, চতুর্থ মুভমেন্ট, ১০০ ডেসিবেল গড় তীক্ষ্ণতা বজায় রেখে

একে অন্যের সঙ্গে জড়িয়ে দলা পাকিয়ে যৌন বিস্তৃতিতে স্তনের ওপর মুখ পুরুষাঙ্গের ওপর মুখ জঙ্ঘার নরম মাংস মুঠোর মধ্যে খামচে ধরা বুকের লােম চামড়ার সঙ্গে চামড়া মাংসের চাপের সঙ্গে মাংসের চাপ একাধিক বাহু একাধিক মাংসপিণ্ডের ওপর দিয়ে উত্তেজনা-টান একাধিক উরু ভিজে গেছে নিঃসরণে কাউকে আলাদা করা যায় অক্ষর মাংসদের যৌথ এই রতিকলা যেন জড়ানাে পেঁচানাে এক অন্ধকার জিগসঅ পাজেল কোনাে বীর্য পৌঁছতে পারে কি না কোনাে অণ্ডের কাছে

J’AIME CES TYPES VICIEUX QU’ICI MONTRENT LA BITE…

I LIKE THE VICIOUS TYPES WHO SHOW THE COCK HERE…

যৌনতার অনুষঙ্গ সুবিমল মিশ্রের রচনায় বহুমাত্রিক ভাবে মিশে থাকে। যেমন, সরাসরি যৌনতার প্রসঙ্গ, যৌনতাকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে মধ্যবিত্ত মানসিকতার সঙ্গে দ্বন্দ্বযুদ্ধ, কোথাও কোথাও ভাষার যৌন গড়ন, ডিসকোর্সের মধ্য দিয়ে লেখক-পাঠক (সহ-উৎপাদক) সম্পর্কের তীব্রতাকে কখনাে কখনাে প্রায় যৌন স্তরে নিয়ে যাওয়া, ইত্যাদি।

যৌনতার প্রসঙ্গকে সরাসরি ডিসকোর্সের অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা আধুনিক সাহিত্যে খুব একটা নতুন কিছু নয়। লরেন্সের লেডি চ্যাটার্লিজ লাভারস থেকে শুরু করে হেনরি মিলারের লেখা পশ্চিম ভিক্টোরিয়ান সমাজের মূল্যবােধ (সামাজিকহায়ারার্কিকে চরম ‘Sanctity’ দিয়ে অধিষ্ঠিত করে তার প্রাধান্যে স্বতঃস্ফূর্ততা, জঙ্গমতা ও সচেতনতার অন্য সমস্ত উপাদানকে দমন করে রাখার মূল্যবােধ)-এর বিরুদ্ধে জেহাদ ঘােষণা করে যৌনতাকে সেই করসেট-মুক্ত করে সহজ-স্বাভাবিকতা হিসাবে তুলে ধরার প্রাথমিক ধাক্কা শুরু করেছিলাে। ধরা যাক যেন অস্টেন-এর উপন্যাসের চরিত্রদের দীর্ঘ সান্ধ্যভ্রমণকালীন কথােপকথন, বল নাচ ও ডিনার পার্টি থেকে বার করে এনে তাদের প্যাশন ও রােমান্সের পিছনের সেক্সয়াল ফ্যানটাসিকে উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে– জেন অস্টেন-এর বিশ্বের পরিপ্রেক্ষিতে এটা যেমন একটি আলােড়ন, তদানীন্তন মূল্যবােধের জগতে লরেন্স থেকে মিলার সেইরকমই একটি আলােড়ন। এই আলােড়ন যুক্ত হয়ে এসেছিলাে, শক্তি পেয়েছিলাে, সামাজের আরও নানা স্তরে ভিক্টোরিয়ান মূল্যবােধের আক্রান্ত হওয়ার থেকে। বাংলা সাহিত্যে আমরা যখন হারি আন্দোলনের লেখকদের লেখাপত্রের মধ্য দিয়ে হেনরি মিলার, লেনী ব্রুস, অ্যানায়েস নিন-এর লেখার প্রভাবে যৌনতার প্রসঙ্গকে সরাসরি ডিসকোর্সে ঢুকে আসতে দেখি, তখন কিছুটা প্রচলিত মূল্যবােধে ঝাকুনির ফলাফল ছাড়া, মূলতঃ তাকে একটি ‘বিদেশী প্রভাব বলেই মনে হয় এই কারণে যে পশ্চিমের থেকে বহুল ভাবে আলাদা আমাদের দেশীয় পরিপ্রেক্ষিতে কোনাে নির্দিষ্টকরণ আমরা সেখানে পাই না। পশ্চিমের থেকে আমাদের দেশীয় পরিপ্রেক্ষিতের পৃথকত্ব এখন আরও প্রকট হয়েছে। শােভা দে-র লেখায় যেভাবে যৌনতা ব্যবহৃত হয় তাকে আমরা কি চোখে দেখবাে? যৌনতাকে নিয়ে খােলাখুলিভাবে লেখা, নারী ও পুরুষ উভয়ের যৌনতার ভাষাকে তুলে আনা এগুলাে তাে শােভা দে-তেও আছে, কিন্তু শােভা দে কি তাহলে হেনরি মিলার? পার্থক্য যেখানটায় ঘটে যায় তা হলাে এই যে হেনরি মিলার-এ যেখানে আমরা দেখতে পাই প্রচলিত মূল্যবােধ, সমাজকাঠামাের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের দৃষ্টিভঙ্গি; সেখানে শােভা দে-র লেখা ক্ষমতাগর্বী, ক্ষমতা-লােভী, ক্ষমতার জন্য কুকুর হয়ে যাওয়া এক শ্রেণির মানুষের, সমাজের দশ শতাংশের, মূল্যবােধহীন, স্বকীয়তাহীন, ভোেগলালসায় পশ্চিমের অক্ষম অনুকরণের মধ্য দিয়ে বিকৃত ওপরতলার গাড়মারাকে ‘আধুনিকতার মিথ’-এ পরিণত করে যা প্রচারমাধ্যমের ঘাড়ে চেপে মধ্যবিত্ত ও অন্যান্য অংশকেও মগজ বিকিয়ে দেওয়া শিকড় বিচ্ছিন্ন অবউপনিবেশের ক্লীব জীবে পরিণত করতে চায়। এই পরিপ্রেক্ষিতে, প্রত্যহ টিভি-র ষােলােকলাপূর্ণ চ্যানেল সমূহে নাচা-গানার নামে যে যৌন সুড়সুড়ি ও যৌন চচ্চড়ির সামনে জিভ বার করে বসে থাকে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তরাও সেখানে শুধু যৌনতার প্রসঙ্গকে বিবরণের মধ্য দিয়ে সরাসরি আনা, বিবরণ দিয়ে কোনাে আঘাত সৃষ্টি করা এই কালাে-গহ্বর পরিবেশে সম্ভব নয়, তা এই পরিবেশে ওই শিকড়বিচ্ছিন্ন অবউপনিবেশের ক্লীব জীব তৈরির প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত { দ্বারা প্রভাবিত হয়ে যেতে বাধ্য। এই প্রক্রিয়ার বিরােধিতা করতে গেলে বিদেশী অনুকরণ আজ আরও অপ্রাসঙ্গিক এই কারণে যে পশ্চিমে একসময় যা প্রতিবাদী মূল থেকে জন্ম নিয়েছিলাে আজ এই অবউপনিবেশ তৈরির রসদ হিসাবে তা আমদানি হচ্ছে। Sex-awareness থেকে শুরু করে Free Sex-কে কেন্দ্র করে আমাদের দেশের উচ্চবিত্ত উচ্চ-মধ্যবিত্তদের মুখে প্রগতির লেবেল লাগানাে কথার সঙ্গে ভেতরে অবদমনজাত ঠোট-চাটা যে অশ্লীল শীৎকার, ডেবােনেয়ার থেকে সানন্দার যে রবরবা বাজার, তা প্রমাণ করে পশ্চিমী অনুকরণ আজকে বিরােধিতার বদলে উল্টোটা হয়ে ওঠার সম্ভাবনা নিয়েই আছে বেশি। সুতরাং যৌনতাকে বিষয় করতে গেলে; স্থিতাবস্থা, আধিপত্যকারী শক্তির বিরুদ্ধতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বর্তমান সমাজপরিস্থিতির স্থানাঙ্কে তার বিশ্লেষণ শিল্পী-সমাজবিজ্ঞানীর চোখে রাজনৈতিক অনুষঙ্গে জরুরি এবং সে কাজ সহজ নয়। যেমন গদার একবার বলেছিলেন, তার নিজের মতাে করে, যে যৌনতাকে বিষয় করা অত্যন্ত দুরূহ কারণ তা করতে হলে সমাজবিজ্ঞানীসুলভ যে নিস্পৃহতা ও দূরত্ব থেকে বিষয়টির বিশ্লেষণ করা জরুরি তা প্রায় অসম্ভব এক কাজ। প্রায় অসম্ভব কারণ এইসমাজ, এই সমাজে নিজের অবস্থান, বারবার জড়িয়ে ফেলে, পিছনে টানে। সুবিমল মিশ্রের লেখায় যৌনতার প্রসঙ্গ যেভাবে এসেছে সেখানে আমরা এই প্রায় অসম্ভব কাজটি সম্পাদন করার একটা তাগিদ ফুটে উঠতে দেখি। পরীজাতক গল্পে যৌনতার গা থেকে ফুল-পাখি-গুনগুন-স্যানিটারী ন্যাপকিন মার্কা সমস্ত মিথ ছিড়ে ফেলা হয়েছে তীব্র আক্রমণে। এই গল্পে ক্রোধ, আক্রমণের আবেগ যতাে তীব্র, বিশ্লেষণ ততােটা নয়, তাই কিছুটা প্রাধান্য পেয়ে যায় নাটকীয়তা। কিন্তু এর পরেই আসে সতীত্ব কি রাখবাে অপর্ণা যা আক্রমণের আবেগের নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরক বিস্তারে শল্যচিকিৎসকের মতাে মনােযােগ দিয়ে ফালাফালা করতে চায় যৌনতা বিষয়ক মধ্যবিত্ত চিন্তাকে, নাটকীয়তা নির্বাসিত, শল্যচিকিৎসার ছুরির ফলা বরাবর লেখক-পাঠক সংযােগ। রামায়ণ চামারের হয়ে উঠতে চাওয়া গল্পে দারােয়ানের বৌয়ের দৃষ্টিকোণ যুক্ত করার চেষ্টা থাকে, শ্রেণিদৃষ্টিভঙ্গি। শােষিত শ্রেণির দৃষ্টিভঙ্গি যুক্ত করার প্রয়াস, ব্যর্থতাকে সচেতনভাবে সারসংকলিত করতে করতে, আঙুলের ফাক দিয়ে সাদা ময়দার লেই বেরিয়ে আসে, বিবিটি তখন বাবুর পেটের উপর চেপে বসেছে, উদোম। কণ্ঠপালক ওড়ায় লেখক তার সৃষ্ট নারীচরিত্রদের মুখােমুখি যৌনতার এক স্তরান্তরের ডিসকোর্স। এইভাবে বহুমাত্রিক এবং সামাজিক, তীব্র আক্রমণাত্মক এবং সমাজবিজ্ঞানী সুলভ নৈব্যক্তিক, জাপটানাে এবং দূরত্বরক্ষাকারী, বিশ্লেষণ জারিত হয় বিষয় =আঙ্গিক-এর নীলিমরেখা বরাবর, অনবরত। হাড়মড়মড়ি, যেখানে যৌনতাকে শ্রেণিদৃষ্টিভঙ্গির প্রেক্ষিতে বিচার করতে করতে একই সঙ্গে বিচারের শ্রেণিদৃষ্টিভঙ্গির বিচার হওয়ার আপেক্ষিকতা গড়ে ওঠে। যম-যমীর গল্প হয়ে ওঠে এক Phallic Symbol, অস্তিত্বের শূন্যতায় প্রাচীন গুহামানবের আঁকা ছবি যার তেজস্ক্রিয়তা যৌনতার প্রকৃত রূপকে রেখে দেয় অনাবিষ্কৃত, বর্তমানেও, শুধু একটার পর একটা মিথ ধ্বংস হয়ে যায়, অনাবৃত করে দিয়ে আর একটি মিথকে। Mis pasos en esta calle Resuenan en otra calle donde oigo mis pasos pasar en esta call donde Solo’es real la niebla. My steps along this street resound in another street in which I hear my steps passing along this street in which only the mist is real, যৌনতার প্রসঙ্গকে এইভাবে ব্যবহার করে যৌনতীব্রতাঅম্বিত ভাষা-শিল্প-Discourse গড়ে তােলা, যা হাতিয়ার হয়ে ওঠে চলতি অবউপনিবেশীকরণের ধারার বিরােধিতার, মধ্যবিত্ত ভােগলালসায় পক্ষাঘাতগ্রস্ত মগজের শক্‌-ট্রিটমেন্টের, তা সুবিমল মিশ্রের ডিসকোর্সের সামগ্রিক বিরােধিতার ধারার সঙ্গে জারিয়ে যায় ভাষা = যৌনতা, রাজনীতি – যৌনতা এই অম্বয়দ্বয়ের মধ্য দিয়ে এবং সামগ্রিকতায়। তার রূপ দাঁড়ায় এই স্থিতাবস্থার বদলের জন্য লড়াইয়ের অনেক পথের একটা হয়ে ওঠা।………

গলায় বেল্টের দাগ নেই
– অশােক অধিকারী

…….তারপর ওই ভরা যুবতী যখন সম্পূর্ণ সুস্থ হল চাচা বললেন : “তােমাকে আমি ইচ্ছা করি। মেয়েটি অবাক হয়ে জানতে চাইল কি?
দেখন চাচা বললেন : রতি যাঞ্চা চাহি।
মেয়েটি লজ্জায় মরে গেল।
দেখন চাচা বললেন
উপকার করি যদি দাম নাহি চায়,
হয় মিথ্যে কথা বলে না হয় ভাড়ায়।
মেয়েটি কি করবে বুঝতে পারল না।
দেখনচাচা সযত্নে তার হাত ধরলেন,
বললেন জননী জায়ার মাঝে ভেদাভেদ নাই
একজন স্তন্যদাত্রী অন্যজন মাই।
বলে অত্যন্ত সহজ ভংগিতে তার বুকের কাপড় খসিয়ে দিলেন।”………

সুবিমল মিশ্র’র মৃত্যুর ২ যুগ পর সুবিমল মিশ্রকে খুঁজে পাওয়া গেলাে তারই প্রতিপক্ষদের ডুগডুগির মেলায়
– কামরুল হুদা পথিক

……..ব্লু ইউটিউবে সার্চ করে বডি ম্যাসেজের একটা ভিডিও ক্লিপ দেখছিলাে। ভােরে ঘুম ভেঙ্গেই কেনাে তার এই ইচ্ছা হলাে তা ঠিক বােঝা গেলাে না। ব্লু ক্লিপটা দেখার পর তার নিজের ইচ্ছাটাও ফুলে উঠছিলাে। একটা হােয়াইট নাইটি তাকে সুড়সুড়ি দিচ্ছিলাে। ক্লিপে প্লে করছিলাে এক স্প্যানিশ সিক্সটিন এর সাথে অপর এক এইটিন ভারজিন। ক্যামেরা ১৮ এর ব্যাক ব্রা আর পেন্টি অন্যদিকে ১৬ এর স্তন আর জংঘায় মুভ করছিলাে তৈরি হচ্ছিলাে আমাদের বাণিজ্যিক আর্টফ্লিম। অতঃপর ব্লু নিজেই ডুয়েট ক্যারেকটারের ভূমিকায়। তার হাত বডি লােশন দিয়ে শুরু করে নিজের ব্রেস্ট মেসেজ। ম্যাসেজ নেমে আসে ক্রমশঃ নিম্নমুখী। যেখানে অপেক্ষায় নিজেরই উরুসদ্ধি। ব্ল’র হাত হয়ে পড়ে এইটিন আর তার দেহ হয়ে পড়ে সিক্সটিন ভারজিন। ইহাকে বাণিজ্যিক ক্যারেক্টারে পরিচালক হােমাের লেটেস্ট ভার্সনে বলতে চান SELFY…….

……Channel Tune এ Live talk show চলছে। ব্লু র শরীরময় ঘুরছে ক্যামেরা। ব্ল্যাক শর্ট স্কার্ট ছেড়ে ফর্সা উরুর দিকে ক্যামেরা ঢুকে যেতে চাচ্ছে, শাদা নেটের টপএর ভেতর অন্তর্বাসকে জুম করে ১০ সেকেন্ড ক্যামেরা দাঁড়িয়ে থাকে। একটি উচু লাল আসন থেকে ঝুলে থাকা রু’র দু’পায়ের ভাজ। সামনে কুলেশ্বরী নাগীন-এর ফেসিয়াল আর রাঙ্গানাে চুল থেকে তামাকের পাইপের ধোঁয়ায় সম্পাদক কৈল্যাণ ঘােষকে প্যান করে টক-শাে-এর মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায় ব্লু। ইয়েল হট যেন সুবিমল এর মতন চাবুক মারছেন আজকের সমাজ-সভ্যতা-পুজি-বাণিজ্য-যৌনতার কোলাজমন্তাজের-এক অনবদ্য নির্মাণকলায়।……..

Please follow and like us:

Leave a Reply