………অন্তরা থেকে আড়ােগে নামছে এখন বিন্দিয়া, প্রেমিক যেমন সযতনে প্রেমিকার মসৃণ স্তনসন্ধি থেকে কস্তুরীগন্ধী নাভিমূলে মুখ নামায়।……..
………আসলে চাঁদুর খিদে-তৃষ্ণা সব লােপ পেয়ে যায় স্নিগ্ধাকে দেখলেই। গলা শুকিয়ে আসে। এমন অসুখ আর কোনওদিনও করেনি আগে। মুখ তুলে চাইতেই চোখে পড়ল খয়েরি ব্লাউজের মধ্যিখানে গ্রীষ্মদিনের, পূর্ণবয়স্কা দুটি ছটফটে তিতিরের মতাে মুঠিভরা দুটি স্তনের সন্ধির আভাস। সারা শরীর ওর শিরশির করে উঠল। অথচ ইংল্যান্ডে কত স্বল্পবাস ইংরেজ মেয়ে দেখেছে পথে-ঘাটে, বন্ধুত্বও হয়েছে কতজনের সঙ্গে। কেন যে এমন ঘটছে।……
……চাঁদু প্রমাদ গুনল। কালই হয়তাে ভগাদা বলবেন, কী কোমর মাইরি মেয়েটার ! কী বুক ! কোথায় লাগে মির্জাপুরের মুন্নিজান!………