আততায়ী প্রেম – পাল, এস, বাক

……মার্সেল সত্যিই নিখুত সুন্দরী। মার্সেলার যৌবন জল-টলমল পদ্মদীঘির জল। পীনোন্নত স্তন, ক্ষীণ কটি এবং সুঠাম শরীর নিয়ে এই আসেন। সােবরের রাজহংসী বলে মনে হয় তাকে।……

থিসিয়স – আঁদ্রে জিদ

…….তার অন্য প্রজাদের মত তার বুকে একটি মাত্র স্তন ছিল। ছােটাছুটি এবং কুস্তিতে দক্ষ এই রমণী র মাংসপেশীগুলো ছিল আমাদের অ্যাথলিটদের মতই কঠিন।……..সত্যিকারের কুমারী মেয়ে এই একবারই পেয়েছি। পরে যদিও ও আমার সন্তান হিপ্পোলিটাসকে একটি মাত্র স্তন দিয়ে দুধ খাওয়াতে, তাতে আমার কোন ক্ষতিবৃদ্ধি ছিল না।…….

……..দানব মিনােট-এর ক্ষুধা মেটাবে। মিনােসের স্ত্রী প্যাসিফী এক ষাড়ের সঙ্গে যৌনমিলনের ফলে এই দানবশিশুর জন্ম দিয়েছিল।…….

…..ওদের অধিকাংশ মেয়েরই বুক খােলা। কেউ কেউ হাল্কা ধরণের বডিস পরেছে বুকে। সেই বডিসেরও আবার এমনই কাটিং, যা লক্রো ঢাকার পক্ষে যথেষ্ট নয়। অর্থাৎ বডিস পরলেও দুই স্তনের সবটাই দেখা যাচ্ছে। পুরুষদের মধ্যে মেয়েদের ও কোমর ও পাছায় আটসাট বেল্ট ও কসলেট।…….

…….আমি আমার ভুলের জন্য অনুতপ্ত। কিন্তু পিসিয়স, আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি, ষাড়ের সঙ্গে সঙ্গমের মুহূর্তটা ছিল আমার জীবনের এক ঐশ্বরিক মুহূর্ত। কারণ, তুমি ভেবে দেখাে, ষাড়টা সাধারণ ষাড় ছিল না। দেবতা পােসিডন স্বয়ং তাকে পাঠিয়েছিলেন। ওই ষাড়টাকে দেবতার কাছে বলি দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু ষাড়টা এততাই সুন্দর যে মিনােস ওকে বলি দিতে চাইলােনা। তাই পরবর্তীকালে আমি সবাইকে বুঝিয়েছি যে ষাড়ের জন্য আমার দৈহিক কামনা আসলে দেবতার প্রতিশােধের একটা রূপ। তুমি তো জানাে আমার শাশুড়ী ইউরোপাকে একটা ষাড় চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল এবং সেই ষাড়ের ভেতরে ছিল দেবতা জিউস স্বয়ং। জিউসের ঔরসে ইউরোপার গর্ভে আমার স্বামী মিনােসের জন্ম হয়। তাই এই পরিবারে ষাড়কে বিশেষ সম্মান দেওয়া হয়।……..

…..এই না বলে রাণী আমার যত্ন করতে শুরু করলাে এবং সমস্ত ব্যাপারটা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছলে যখন মদের গন্ধভরা নিঃশ্বাসের সঙ্গে রাণীর স্তনের তীক্ষ্ণ গন্ধ মিশে আমার যথেষ্ট অসুবিধের সৃষ্টি হল…..

………সে এর মধ্যেই পােষাক বদলেছে। এখন তার পরনে ঘাবর প্যাটার্ণ স্কাট আর আঁটসাট উৰ্বাবরনীর বদলে হাল্কা ঢিলে পােষাক, যার আড়ালে সে সম্পূর্ণ নগ্ন।…….