দ্য গ্যাং – হার্বাট ক্যাসল

›› অনুবাদ  

অনুবাদ: ধ্রুব রায়চৌধুরী

….একটি কমবয়েসী মেয়ে গাড়ি থেকে নেমেই ফুটপাথের দিকে দৌড়ে গেলো – ‘মা, মা’ বলে ডাকতে ডাকতে। ছেলেটির পাশ দিয়েই সে গেলো। ছেলেটি তাকালো তার দিকে: সুতির ব্লাউজের ভেতর থেকে সুডৌল বুক দুটি বেশ ভালোই লাগলো। ভেতরে ব্রা নেই !….
….মুহুর্তের জন্যে সিলিয়ার চেহারাটা ভেসে উঠলো। বেলনের মুখের মতো বুকের বোঁটা, আট-সাঁট নিতম্ব লম্বাটে সেক্সি পা ৷ আর কিছ ভাবতে ইচ্ছে হোলো না ।…..
…..গ্রীক ইটালিয়ান মেয়েদের বিয়ে খুব অল্প বয়েসে হয়। সিলিয়ার আরও অল্প বয়েসে হয়েছিলো। ভিনসের সঙ্গে শতাধিক সহবাসের পর, সিলিয়ার ঋতু বন্ধ হয়ে যেতে বসে-বসে ভাবতো অনেক কিছু বয়েস তখন ষোলো বছর ন’মাস, কিন্তু বুদ্ধিতে বেশ পরিণত ।
ভিনস ওকে শোয়ার ঘরে তুলে নিয়ে গিয়ে ‘খেতো’। বেশ ভালো লাগতো এই খাওয়ার ব্যাপারটা— চার পাঁচবার চরম বিস্ফোরণ হোত। তারপর, দুহাত ভর করে পশুর মতো পেছনটা ঠেলে দিত ভিনসের দিকে। বড় বড় নিতম্ব দুটো নিয়ে ভিনস অশ্লীল রসিকতা করতো, তারপর…..
…..সিলিয়া চাকরি নিলো । লুকিয়ে পুরুষ সঙ্গীদের সঙ্গে প্রেম করতে শুরু করলো। বিভিন্ন চরিত্রের পুরুষ চিনতে লাগলো। উদার এবং কৃপণ, শৃঙ্গারে পটু এবং অপটু সবই চিনতে পারলো সে। কেউ কেউ আড়ালে বললোঃ খানকি মাগি। না পাওয়ার দুঃখেই এই বিশেষণ। আঠারো বছর বয়েসে সিলিয়া তার মাতাল স্বামী রত্নটিকে ফেলে রেখে চলে গেলো নর্থ হলিউডে।….
….সংক্ষিপ্ত বিকিনি পরে,ড্যানির এই গোষ্ঠিতে সিলিয়া নেচে মজলিস জমায়। মাইনে এক শো ডলার— সপ্তাহে। এর মধ্যে ড্যানির সঙ্গে শারীরিক যোগাযোগের হিসেবটাও আছে।
হ্যালো ড্যানি।
বেল এয়ারে একটা পার্টি আছে—তুমি যাবে তো ?
উ।
কী পোশাক পরে আছো এখন ?
কিছু পরে নেই !
বোঁটাটা আমার জন্যে একটু টিপে দাও !
উপস! তোমার ফোন আসার পর থেকেই রগড়ে যাচ্ছি-আসবে নাকী? না। আটকে গেছি !
স্বাভাবিক। পুরুষাঙ্গ সব সময়ে উচিয়ে থাকবে—এটা কখনও হতে পারে না। ড্যানি অবিশ্যি সন্দেহ করে সিলিয়া মাঝে-মাঝে একজন টিভি প্রোড্যুসারের সঙ্গেও বিছানা গরম করে ।….
….স্টিরিওটা খোলার সময় বার্ট লক্ষ্য করলো সিলিয়ার পেছনটা। বেশ বড় এবং মাংসল । গানের সঙ্গে সঙ্গে সিলিয়ার শ্রোণি উত্থান উত্তেজিত করলো বার্টকে ।
সে ঘরে দাঁড়ালো। বক্ষবিতান দুলতে লাগলো শ্রোণির চলমান ছন্দে। বার্ট সামনে ঝুকে পড়লো । সিলিয়া বুঝতে পেরে হেসে উঠলো । নাচতে নাচতে জামা কাপড় খুলে ফেললো এক ফাঁকে। নিতম্ব তল- পেটের হিলহিলে কাঁপনি দেখে বার্ট ক্রমশ অন্য এক পৃথিবীর মধ্যে কেমন করে যেন ঢুকে পড়তে পড়তে লাগলো আস্তে আস্তে । মসৃন যোনিত্বকটা আরও বেশি মনে, বিশেষ ধরণের বলে মনে হোলো। বার্টের ঠোঁট শুকিয়ে আসতে, জিভ দিয়ে ঠোঁটটা চেটে নিলো । সিলিয়া তাকালো একবার। তারপর, ওর কাছে গেলো- কোচের দিকে। কাছে আসছে বার্ট ওর নিতম্বটাকে জড়িয়ে ধরলো দুহাতে, মুখটা শ্লোনির দিকে এগিয়ে যাওয়ার আগে ওপর দিকে তাকালো। সিলিয়ার চোখ আবেশে বুজে আছে। ঠোঁটটা ঈষৎ ফাঁক। শ্লথ। প্রত্যাশায় অধীর।
লোক কেন সিলিয়াকে টাকা দেয়— বার্ট’ বাঝতে পারলো । ওরা শোয়ার ঘরে গিয়ে ঢুকলো । বার্টের নিম্নাঙ্গের সঙ্গে সিলিয়া। ওর পেছনটা বার্টের মখের দিকে।
সামনের দিকে ঈষৎ ঝুকে বার্ট হাঁটু জোড়া ধরে সে ওপর-নিচ করতে লাগলো। আলমারির আয়নায় বার্ট- দেখলো, সিলিয়ার দোল খাওয়া বুক, সমস্ত শরীর। আয়নার দিকে দুজনেই তাকিয়ে রইলো। চামড়ার মধ্যে চামড়ার কলাকুশল এখনি দৃশ্যমান, পর মুহূর্তে অদৃশ্য…
বার্টের দিদ্বতীয়বার চরম বর্ষণ হোলো। প্রথম বর্ষণ হয়েছিলো
সিলিয়ার ঊর্ধ্বাঙ্গে। উঃ, এতো কামনা নিয়ে কেউ মরতে পারে ?
বার্ট সিলিয়ার নিতম্বে হাত রাখলো ।
সিলিয়া পেছন ফিরে বার্টের প্যান্টের সামনেটা দেখে অবাক হোলো : য়্যা! সর্বনাশ !….
….- সিলিয়া বাথ টাবের দিকে এগিয়ে গেলো । জামা কাপড়গুলো ছ:ড়ে ছড়ে ফেলে দিলো । জলের ফোয়ারায় চমৎকার ঝিরঝিরে শব্দ ।
সিলিয়া ডাকলো : এসো—একসঙ্গে চান করি !
সিলিয়া জলের ছিটে দিলো । নিরাপায় হয়ে বার্ট জামা-কাপড় খুলে ফেললো। তারপর সিলিয়ার পিঠে ভালো করে সে সাবান ঘষতে লাগলো । সিলিয়াও বার্টকে সাবান মাখিয়ে দিতে লাগলো। নিম্নাঙ্গে সাবান ঘষে, জল ঢেলে, অল্প স্বল্প নাড়াচাড়া করলেও বাটে’র উত্থান হোল না ঠিক মত । ঈষৎ শক্ত হোল শুধু । সিলিয়া কৌতুহলী হোলো : কী ব্যাপার- আমার ছোঁয়ায় আর কিছু হবে না ?
সঙ্গে সঙ্গে কাজ হোল । সিলিয়া সঙ্গে সঙ্গে চালিয়ে গেলো বিছানায় উঠে অবধি ।
তারপর ঠিক গত রাতের মতো চড়ে বসলো বার্টের ওপর ।
বার্ট আবার আলগা হয়ে পড়লো । আই এ্যাম সরি—
সিলিয়া পাশে গড়িয়ে পড়লো বাট লক্ষ করলো সিলিয়া কাঁদছে ।….
…বার্টকে ডাকলো । খেতে চলো।
বার্ট ঘাম-চোখে উঠে বসে আবার শুয়ে পড়লো, কিন্তু সিলিয়া ওর নিম্নাঙ্গে সড়সাড়ি দিলো।
বার্ট চুপচাপ শুয়ে রইলো আর সিলিয়া তেমনি খেলতে লাগলো ।
বিড়বিড় করে বার্ট বললো : আধ ঘন্টা পরে—
সিলিয়া মুখে দিলো, মুখের মধ্যে ক্রমশঃ কঠিন থেকে কঠিনতর হলো ।
তারপর যা হয়, সিলিয়া হয়ে পড়ে বার্ট কে বললো : একটু কড়া করে— সাধারণত বার্ট সিলিয়াকে ওপরে নিতো। পেছনটা থাকতো ওর মুখের দিকে, এবারে কিন্তু সিলিয়ার ওপরে বসে সূরু করলো । সিলিয়ার পেছনে চমকুড়ি দিলো। সিলিয়া আরো বেশি করে দিতে বললো । আঙুলের ডগাটা সিলিয়ার নিতম্বে — সে ঝাঁকনি দিতে দিতে আর একটি আগুল ঢুকিয়ে দিতে বললো – তারপর প্রচণ্ড দুলুনি, ঝাঁকানির মধ্যে ব্যাপারটা শেষ হোলো ৷…..
….সিলিয়া শধু টের পেলো না, ব্রা হীন টি সার্টে” বুকের কতখানি লোকের চোখে পড়ে। তাছাড়া—শার্টের ওপরের নকসা …

মস্তান রসিকতা করলো :
মালটা কড়া হে বাওয়া ! সে এবার সোজাসাজি সিলিয়ার বুকের দিকে তাকালো । ওয়েট্রেস বাধা দিলো : সনি ! কাঁ হচ্ছে ? আমি হ্যারল্ডকে
ফোন করবো
লোকটি তখন বড়ো-বড়ো বোঁটা- বুক দেখতে ব্যস্ত ।
বার্ট চোখে চোখ রেখে বললে— লোকটিও। শালা টা কে কাটিয়ে ‘মাল’টা হাতাতে হবে ।….
….সঙ্গে সঙ্গে ম্যানির মনে পড়ে গেলো আমির কথা। বহু বছর আগে তার ব্লাউজ খুলে দেখেছিলো চমৎকার এক জোড়া বুকে তখন ম্যানির বয়স সতেরো, মেয়েটির চোদ্দ, হাত-দেয়া থেকে নানাবিধ শৃঙ্গোরের মাধ্যমে ব্যাপারটা হোত—খুব অবাক হওয়া মেয়েটার সারা দেহে ছড়িয়ে পড়তো স্খলিত নির্ঝরিণী…
কিন্তু না, একেবারে প্রথমটার কথাটা তো ভালেই গিয়েছিলো।
অসুস্থ এক মহিলার সেবা-শশ্রুষা করতো সেই মেয়েটা । ম্যানিকে ডেকেছিলো মহিলা কে জানালার কাছে নিয়ে গিয়ে বসিয়ে দেবার কাজে একটু সাহায্য করার জন্যে ।
ফুটবল খেলে ফিরছিলো ম্যানি। পরণে ঘর্মাক্ত পোশাক ।
মেয়েটি ডাকতেই ম্যানি ওপরে উঠেছিলো। কিন্তু দেখা গেলো ম্যানি কি সাহায্য করবে—মেয়েটিই ম্যানিকে সাহায্য করলো ওই বাড়িরই একটি পেছনের কামরায় ঢুকিয়ে। মেয়েটি জড়িয়ে ধরে রেখেছিলো । ম্যানিরও কৌতূহল ছিল ।
মেয়েটির মেয়ে বললে ভুল হবে । তার বয়েস ছিল চল্লিশ । সেই বয়েসে ম্যানির পক্ষে, বেশ প্রাচীন মহিলা । মহিলা কাপড় খোলার পর ম্যানি সবিস্ময়ে দেখেছিলো ওপরটা আকর্ষনিয় মনে হলেও ভেতরটা ছিলো
একেবারে বাজে ।
বিশেষ করে বুক দুটি। এক দম আটোসাটো নয় । তবুও খারাপ হয়নি, বিছানায় কায়দা করতে ম্যানির একটু বেশ সময় লেগেছিল ।
মহিলা চিন্তা করেন নি, বা ম্যানিকে উঠে যেতে দেন নি। বরং তাকে
ওপর সেই অবস্থাতেই জড়িয়ে ধরে রেখে দিয়েছিলেন। তারপর চাকার মত নিতম্ব ঘূর্ণায়মান করে, মানির নিতম্বের জাঙ্গল দিয়ে বিলি কাটতে সূরু করেছিলেন। চোদ বছরের পক্ষে ব্যাপারটা ছিলো যথেষ্ট।
এবারে, মহিলা নিজের খুশি মত ধীরে ধীরে সহজ অনায়াস ভঙ্গিতে
ম্যানিকে দিয়ে কাজ গুছিয়ে নিয়ে ছিলেন। আর মানিও, ঠিক যেমনটি পেয়ে-ছিলো সেই রকমটিই দিয়ে গিয়েছিলো।
বিরক্ত ক্লান্ত মানি পরের দিন আসবে বলে সেদিনের মত চলে গিয়েছিলো।
আর আসেনি। আর একটি বাড়ির পেছনের পথ দিয়ে বাড়ি আসতো যাতে মহিলার সামনা সামনি না পড়তে হয় ।…..
……..বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলো ম্যানি। শোয়ার ঘরে সিলিয়া শুয়ে আছে। পরন্ত ঠোট—ঈষৎ বাঁকা। ভিজে ভিজে। মাঝে মাঝে জিভটা ঠোঁটের ওপর ঝালিয়ে নিচ্ছে।
ম্যানিও অবচেতন উত্তরে ঠোঁটের ওপর জিভ বোলাচ্ছে। মার্ক— নড়ে-চড়ে বসলো । রক্ত সেতু। রক্ত-বন্ধন ।
বার্ট দেখলো, বাবা আর ছেলে সিলিয়াকে লক্ষ করছে। বার্ট ও অনভব করলো ওরা যা অনভুব করছে, বার্ট ও চাইলো ওরা যা চাইছে। সংক্ষিপ্ত হলদে রঙ পোশাকে সিলিয়াকে আকাঙ্খা করার মতোই। এই সিলিয়া ই ওদের তিনজনকে এক করে দেবে। রক্ত মাংসের সিলিয়া ডেরিংগার ফার্নেসের মত জলজলে । উদ্ধত উন্নত স্তন, দীঘল পা, মসৃণ ঊরু, মাংসল, দুটি পায়ের সন্ধিতে সঞ্চিত উত্তাপ…
বার্ট গভীর একটি শ্বাস নিয়ে এগিয়ে এলো ।….
….তারপরই বার্টের মনে হোলো, যা ভাবছে তা একবার করে দেখলে কেমন হয়? মেয়েটির বয়েস গোটা পঁচিশ। গরম নিতম্বিনী। আকর্ষণীয় স্তনযুগল ।
সে মেয়েটির হাত ধরে টানলো। মেয়েটি চেচিয়ে উঠলো ।
সিলিয়া হালকা স্বরে বলে উঠলো : আরও দুজন আছে …
ফ্রকটা তোলার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি দম আটকে তাকিয়ে রইলো। বার্ট তার প্যান্ট ছিড়ে ফেলে নিতম্বের ওপর হাত চালালো : বড়ো ই দেখছি, য়্যা! তারপরই নিজের পোষাক খালে ফেললো ।
ভয়ে বেচারা কাঁপছে। জায়গাটা শুকনো খটখটে হয়ে গেছে ।
মেয়েটির ভয় দেখে বার্টের কামনা মুহুর্তের মধ্যে নিস্তেজ হয়ে পড়লো : তা ছাড়া সে একাই এই কাজ করছে, অন্যেরা এর মধ্যে নেই। মেয়েটির নিতম্বে কড়া করে একটা চিমটি কেটে সে গাড়ির দিকে ফিরে এলো।….
….শোয়ার ঘরে সিলিয়া বসেছিলো। সিলিয়াকে দেখেই বার্টের সেই মেয়েটির, তাঁর নিতম্বের কথা মনে পড়ে গেলো। সিলিয়াকে পেয়ে বার্ট তার কামনা অনেকখানি মেটাবার একটা উপায় খুঁজে পেলো। সিলিয়ার চেহারায় মূলতঃ সেই মেয়েটিকেই খুজে পাওয়ার চেষ্টা করলো সে।
কিন্তু, শরীর এমনিতে ক্লান্ত। বেশিক্ষণ পারলো না সে হয়ে গেলো অল্প সময়ের মধ্যে। সিলিয়া অবাক হোলো এতো তাড়াতাড়ি কেন ? বার্ট ঈষৎ লজ্জিত হয়ে বললো : তুমি এবার ওদের কাছে যাও—ওদের যেমন তোমাকে প্রয়োজন, তোমারও প্রয়োজন আছে—হেসে হেসে বার্ট বললো। সিলিয়া দরোজার দিকে এগোলো ।….
….বড়ো শোয়ার ঘরের বিছানায় মার্ক একা, এমন সময় ঢুকলো সিলিয়া । মার্ক? ফিসফিস করে সিলিয়া জিজ্ঞেস করলোঃ ঘুমিয়ে পড়লে নাকী ?
মার্ক মাথা তুলে দেখলো ওকে। বাইরের ঘরের আলোর টুকরোতে বার্ট আর ম্যানিকে কথা বলতে দেখা যাচ্ছে। সিলিয়ার পরনে স্বচ্ছ নাইট
ডিন-মার্কের মাথায় বিদ্যুতে হিজিবিজি ঝিলিক দিয়ে উঠলো। সংক্ষিপ্ত ফিনফিনে নাইট গাউনে অঙ্গের সবটাই দেখা যাচ্ছে ! আমন্ত্রণের অবাক্ত আহবান ।
সিলিয়া আরও কাছে এলো । বাবা আর বার্টের গলা আর শোনা যাচ্ছে না। ওরা কী এদিকে কাণ পেতে আছে ? সিলিয়া দরোজাটা এঁটে দিতেই – মার্ক টেবল ল্যামপটায় সাইচ মেরে জেলে দিলো ।
ওরা একেবারে একা এখন। ফিন ফিনে পোশাকে সিলিয়া পরোপরি নগ্ন, উলঙ্গ। পোর্নো পত্রিকার পাতা থেকে জ্যান্ত হয়ে ওঠা একটা ছবি যেন! এতো সুন্দরী, এতো ঠাসা শরীর মার্ক আগে কখনো দেখেনি। সিলিয়া চট করে সরে এলো আরও কাছে, একেবারে একাত্ম হয়ে…
মার্ক— অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো সিলিয়ার দিকে। চমৎকার লম্বা কালো চাল- সেই মুহূর্তে ভীষণ ভালো লেগে গেলো । মনে মনে একটা অস্বস্তি অনভব করলেও মার্ক চোখ ফেরাতে পারলো না ফিনফিনে কাপড়ের আড়ালে স্পষ্ট বুকের বোঁটা থেকে, দু পায়ের সন্ধিতে মিশে যাওয়া টুকরো অন্ধকারের ছায়া থেকে।
খুব নরম, আলতো গলায় সিলিয়া প্রশ্ন করলোঃ ভালো লাগছে ? মার্ক হাসবার চেষ্টা করলো : উ। আরও কাছে এলো সিলিয়া। মার্কের শরীরে ঘাম ছুটেছে তখন, পলি একবার বলেছিলো নিউটাউনের এক বয়স্কা মহিলা তাকে, মানে তার সঙ্গে কীভাবে শৃঙ্গার করেছিলো একদা। সিলিয়া-ও কী তাই চায় নাকী? আর, ওর নিম্নাঙ্গ কী শক্ত হয়ে উঠবে শেষ অবধি ? সিলিয়া ততোক্ষণে বিছানার কাছে এসে পড়েছে। ছোট্টো করে, একটা কথা বলে সিলিয়া খুব দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতেই গা থেকে পোশাকটা খসে পড়লো। প্রথমে চোখে পড়লো বতুলাকার শ্রোণি, তারপর আবার ফিরে দাঁড়াতে, অপুর্বে এক মধুবন চোখে পড়ে গেলো! কঠিন হবে কী হবে না—মার্ককে আর ভাবতে হোলো না। এখন যে চিন্তাটা
এলো : এক সেকেড ও কী থাকতে পারবে আদৌ?
ভালো- সুন্দর । যা আশা করে- ছিলাম তার চেয়েও বেশি মাইক কাঁপা গলায় কথা বললো। সিলিয়া হাসলো। বিছানার ধারে রসলো। তারপর মুখটা বাড়িয়ে দিলো – মার্ক-ও এগিয়ে দিলো নিজের মুখটা। চুমু খেতে লাগলো ওরা।
ও—ওরা জানে?
মুখে থেকে কাঁধে জিভ বোলাতে বোলাতে সিলিয়া জবাব দিলো :
মানে। তোমরা সবাই আমার জন্যে, আমি তোমাদের সবার জন্যে—কেন, ব্যাপারটা কী তোমার নোংরা বলে মনে হচ্ছে।
বাপ ছেলেকে একসঙ্গে কখনও-আমি ফিসফিস করে কথাগুলো বলতে
বলতে সিলিয়া মার্ককে জড়াতে লাগলো—মার্ক ও চমৎকার সেই মসৃন চামড়ার ওপর হাত বোলাতে বোলাতে এক সময় নিতম্বের মাংস
মঠো করে ধরলো, কী চমৎকার, কী চমৎকার এই মসৃণ মাংসল— মার্ক অনু প্রবেশ করতে করতে হঠাৎ থমকে গেলো, খুব তাড়াতাড়ি হয়ে যেতে পারে, হলে সিলিয়া বিরক্ত হবে। তাড়াতাড়ি পাছার ওপর থেকে মার্কর হাত সরিয়ে নিলো, কয়েকটা লম্বা নিঃশ্বাস ফেললো। পলি বলেছিলো, লম্বা লম্বা শ্বাস ফেলে দম নিতে অনেকক্ষণ থাকতে পারবি। সিলিয়া বলে উঠলো : কী হোলো ? মার্ক” মাথা নেড়ে সিলিয়ার নিতম্বটা
আবার মুঠো করে ধরলো। সিলিয়া মার্কের মুখের দিকে একটু তাকিয়ে,
দুহাত দিয়ে ওর মাথাটাকে একটু ওপরে তুলে জিজ্ঞেস করলো : ঘাবড়ে গেছো? ভাবছো যদি অর্গাজম না হয় ?
কে বললো আমি ভাবছি, ঘাবড়ে গেছি — আমি অনেক মেয়ের সঙ্গে
এর আগেও— আসলে টাইমিংটা ঠিক করে নিচ্ছি— ধ্যাৎ। ওসব নিয়ে এত চিন্তার কী আছে ? আমাদের হাতে প্রচুর সময় আছে পরস্পরের জানার, বোঝার জন্যে- আজ রাত থেকে তো সবে শুরু- এরপর
আরও কতো রাত আছে– সিলিয়া এবার মার্কে’র মাথার নীচে হাত রাখলো। মাক কিঞ্চিৎ বিব্রত, এমন সোজাসুজি ভাবে কেউ কিছু করতে পারে সে আশাই করেনি, কিছু করার আগেই সিলিয়া তাকে ঠিক জায়গায় কায়দা করে ফেলল ।
তারপর নিম্নাঙ্গের মুখে হাত দিতে দিতে মাকে”র ঠোটের ভেতর দিয়ে জিভ চালাতে লাগলো ।
মার্ক কাৎরে উঠে বলতে চাইলো- আর নয়, মনে হোল তখনি বোধহয় তার দম শেষ। সিলিয়া সহসা থেমে গেলো—ঘাড় উচু করে মার্কে’র দিকে তাকিয়ে রইলো, হেসে উঠলো আর মাক সবিস্ময়ে তার জীবনে এই প্রথম দেখা এক জোড়া সমৃদ্ধ স্তন যুগলের দুলুনি দেখতে লাগলো। সেই অবস্থাতেই উঠে পড়ে সিলিয়া ছোট্ট করে একটু নেচে নিলো মেঝের ওপর চলমান প্রতিটি শারীরিক অংশ সেই নাচের তালে তালে উঠলো— হেসে উঠলো সে, মার্ক’ উত্তেজিত, আরও উত্তেজিত হয়ে উঠলো। সিলিয়া আবার বিছানার ওপর ঝাঁপ দিয়ে পড়লো, মার্কের মুখেটা নিজের বুকে দুটোর মধ্যে গুজে ধরলো শক্ত করে–মার্ক— সে দুটিকে চমু খেতে খেতে শৃঙ্গার করতে করতে সিলিয়ার শরীরের সর্বত্রে তার হাত দুটোকে নিয়ে গেল । সিলিয়া তাকে সাহায্য করল এই কুশলতায়, এক ফাঁকে তার আঙুল গুলো নিতম্বের মাঝখানে চেপে ধরলো শক্ত করে। ফিস ফিস করে বলল, আর একটু জোরে। মার্ক যতো জোরালোভাবে চাপ দিল, সিলিয়া তাকে আরও জোরে চাপ দিতে বললো। এক সময় মার্কের মনে হোল নিতম্বটি বোধহয় সেই চাপে দু-টুকরো হয়ে যেতে পারে। এক হাতের আঙুল দিয়ে নিতম্বের মাঝখানে চাপ দিতে দিতেই মার্ক- সহসা অন্য হাত দিয়ে আবিষ্কার করলো সিলিয়ার কামজ প্রস্ততি ।
কিন্তু ব্যাপারটা অন্য রকম ভাবে ঘটে গেল। শেষ মুহূর্তে সিলিয়া মোচড় দিয়ে উঠে বসে মার্ক কে কায়দা করে গভীর করে নিলো। মার্ক— সব সময়েই এই ভাবে আকৰ্ষিত হতে চেয়েছে, কিন্তু কেউ তাকে এই ভাবে করতে পারে নি, মামি একেবারেই পারে নি কেননা জিভের মধ্যে
দিলেই ওর দম বন্ধ হয়ে যেতো, গলা আটকে যেতো। সিলিয়া মার্ক কে আমুল, জিভের অনেক ভেতরে নিয়ে যেতে এতো মনোযোগী হোলো যে মার্কের সতর্কীকরণ তার একেবারেই কানে ঢুকলো না ।
মার্ক— ভাবলো সিলিয়া বোধহয় এবার অশ্বস্তি বোধ করে ছেড়ে দেবে কিন্তু না সে আরও জোরে কায়দা করে মার্কের কামনা অনবরত ঈপ্সিত হয়ে চললো।
একবারের জন্যেও সিলিয়া মুখে সরালো না। মার্ক মনে মনে ভাবলো এই জিনিসটা এই ভাবেই হয় তাহলে। সিলিয়া তার জিভের মধ্য থেকে নিজের জিভটা বাইরে নিয়ে এলো।
সিলিয়া উঠে বসার পর মার্ক বলল, দুঃখিত।
কেন ?
মার্ক ভেবেই পেল না সিলিয়া সমস্তটা কেমন করে সামলে ফেললো— চুমু খাওয়ার সময় কেমন যেন অদ্ভুত একটা মজা পেলেও, কিন্তু এক মিনিটের জন্যে, সিলিয়ার হাতটা ততক্ষণে আবার মার্কে’র…মার্ক বঝলো, ঠিক অন্য মেয়েদের মতই প্রথমবারেরটা চটজলদি হয়ে যাওয়ার পর দ্বিতীয়বারের জন্যে হে জাগতে থাকে, কিন্তু হাতের কাছে কেউ না থাকলে আর হয়ে ওঠে না।
তবে, সিলিয়া সম্পর্কে সে সব অসুবিধে নেই। হাত দিয়ে সে আবার সিলিয়াকে অনভব করে গেল। ইচ্ছে হোল বার বার সেখানে চুমু খায়— তারপরই মনে হোল, সিলিয়া তাতে ওকে মানসিক ভাবে অসুস্থ বলে মনে করবে না তো ?
তলপেটের নিচের দিকটায় আসতে, সিলিয়া ঊরুটি ছড়িয়ে দিল। আর একটু এগোল মার্ক। মামির মত কিছু নেই, মাক বুঝল সিলিয়ার মত বড় মেয়েরা এখানে নিশ্চয়ই সুগন্ধি কিছু ব্যবহার করে । সে-সিলিয়া ওকে বলে দিলো কী দিয়ে কী করতে হয়, কী ভাবে করতে হয়। মুহূর্তের মধ্যেই সিলিয়া উত্তেজনায় থর থর করে কেপে উঠলো।
মার্ক’ খুশি হোল–ওর মুখে এমন এক জায়গায় রয়েছে যে সিলিয়া কিছ, দেখতে পাবে না। তবুও সিলিয়ার সেই ভয়ানক শিহরণ দেখে খুব ঘাবড়ে গেল, কোন মেয়েকে এই ভাবে যে তৃপ্তি দেওয়া সম্ভব সে কল্পনাও করে নি।
সেই সঙ্গে এর ক্ষমতা আর ততো সীমিত ছিলো না, নিতম্বের উদ্দাম উথালি-পাথালির সঙ্গে তাল রেখে হিসেবহীন অন্তরঙ্গতা করে নিজের ক্ষমতা ধরে রাখা খুবই কঠিন। ব্যাপারটা যেন শেষ হতে চাইলো না..
একটু পরেই পরম স্বস্তির শব্দ-গুঞ্জন শুনতে পেল মার্ক” । পেট পার করে ওপর দিকে চোখ রেখে সবিস্ময়ে সে দেখলো সিলিয়ার স্তনদুটি থির থির করে কাঁপছে, মাথাটা একবার সামনে আর একবার পেছনে যাচ্ছে, ঠোট দুটো ফাঁক। গুঞ্জন ছন্দোময় ঐকতানে ওঠা নামা করছে চরম বিক্ষোরণের কাছে, খুবেই কাছের এক সীমানায় সিলিয়া এসে পড়েছে ! সঙ্গে সঙ্গে মার্কেরও কঠিন হয়ে উঠলো—সেই মুহুর্তে ইচ্ছে হোলো সিলিয়ার সঙ্গে অজ্ঞান, অচেতন না হওয়া অবধি এক গভীর শঙ্গারে রত হয়, কিন্তু এতক্ষণে সিলিয়ার স্তনযুগল ঘূর্ণির মতো বেগে মার্কের মুখের জিভের ওপর, দাঁতের ওপর ওপর চক্রাকারে বিবর্তন করে যাচ্ছে তারপর আচমকা থেমে গেলো সেই ঘূর্ণি। মার্ককে টেনে তুলে জড়িয়ে ধরলো সিলিয়া, এবং মার্কে’র সঙ্গে আরও আরও গভীর ভাবে একাত্ম হলো ।
হাঁটু দুটো ঠিক করতে করতে সিলিয়া বললো, তাড়াহুড়ো করার কিছ নেই। বলতে বলতে সে দোল দিতে লাগলো, ঝাঁকনি দিতে লাগলো । মার্ক জোরালো দীর্ঘ ক্ষেপণ করে যেতে লাগলো নিশ্চিন্ত উদাসীন ভঙ্গিতে। মধ্য কূঞ্জের এতো গভীরে যাওয়ার রোমাঞ্চ, পুলক মার্ক এর আগে এমনভাবে অনুভব করে নি। মাঝে মাঝে টেনে নিয়ে, আবার ভেতরে—এইভাবে মাক এগিয়ে চললো । মাঝে মাঝে মনে হোলো এই বুঝি শেষ হোলো, তারপর কীভাবে যেন দীর্ঘ মাত্রিক সেই অনুভব আরও অনেকক্ষণ ধরে এগিয়ে চললো…
সিলিয়ার মুখটা দেখতে লাগলো সে। খুব নরম আলতো একটা হাসি ঠোঁটের ওপর ভেসে উঠেছে। একবার ওপরে টানা’র সঙ্গে সঙ্গে হাসিটা অদৃশ্য হোলো, দ্বিতীয়বারে ঠোঁটের ফাঁক দিয়ে অস্পষ্ট একটা গুঞ্জন শোনা গেলো— তারপর, টানার চেষ্টা করতে গিয়ে মার্ক আর পেরে উঠলো না—সিলিয়া দুই পা দিয়ে মার্কে র পাছা, কোমর সাঁড়াশির মতো জড়িয়ে রেখে, নিচে থেকে পরপর কয়েকটা জোরালো ধাক্কা দিলো তলপেট, নিতম্বকে উচ করে করে । কোনো মেয়ে যে এতো উপভোগ
করতে পারে মার্কের ধারণা ছিলো না—সে প্রচণ্ড ভাবে আছড়ে পড়লো সিলিয়ার দেহতটে, এবং একই সঙ্গে দুজনেরই প্রচণ্ড বিস্ফোরণ হোলো। ঘনিষ্ঠভাবে জড়িয়ে রইলো ওরা অনেকক্ষণ। সিলিয়া বাথরুমে গেলো । চুপ করে শুয়ে রইলো মার্ক। মামির সঙ্গে পচিশ থেকে তিরিশবার সে তথাকথিত অঙ্গাঙ্গ হয়েছে—কিন্তু অঙ্গাঙ্গ কাকে বলে এই প্রথম সে টের পেলো ।…..
….সিলিয়া যখন বসার ঘরে এলো বার্ট ম্যানিকে বলছিলো : আমরা এমনিতেই মরেছি কিন্তু মরার আগে একটা কিছু করে যেতে হবে আমাদের–
সিলিয়াকে দেখে বার্ট থেমে গেলো : তোমাকে বেশ খুশি দেখাচ্ছে । ভালো হয়েছিলো তো ?
কথাটা বলেই ম্যানির চিকে হাত দিলো সে, জানালো, আমার কামরায় চলে এসো-
বিছানায় মিনিট পনেরো থাকার পর সিলিয়ার ঘুম এসে গিয়েছিলো।
এমন সময় কামরায় পায়ের আওয়াজ পাওয়া গেলো। ম্যানি জেনেও সে জিজ্ঞেস করলো, বার্ট ?
না। বার্ট বললো এবার আমার ‘দান’। বিছানায়, জামা কাপড় খুলে,
সিলিয়ার পাশে শুতে ম্যানি বলে উঠলো, আমার দাঁতটা মেজে আসা উচিত ছিলো— ম্যানি ঠিকই বলেছে কথাটা। মুখের মধ্যে তামাক আর মদের কর্কশ গন্ধ ৷
আজ, একই রাতে- আমাদের তিন জনকে আনন্দ দেবে ঠিক করেছো ?
আজকের রাত বিশেষ রাত, এরপর হয়তো আর সম্ভব হবে না। ম্যানির হাত সিলিয়ার শ্রোনিদেশে— তলপেটের কাছটা ক্রমশ শক্ত। ঠোঁটের ওপর একটা চুমু দিয়ে ম্যানির হাত সিলিয়ার বুকের ওপর নেমে এলো, তারপর মাথাটি নিচ, ক’রে একটি বোঁটা আলতোভাবে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করতে ব্যস্ত হোলো।
সিলিয়া ভাবতে লাগলো : গ্যাং। পরিবার ।…..
….অফিসার কনাইতে ভর দিয়ে আধ-শোয়া থেকে আস্তে আস্তে
পিঠ মাটিতে রেখে চিৎ হলেন। চোখ দুটি বুজে এলো। অফিসার বয়েসে তারুণ্যে—সামান্য ভূড়ু থাকলেও বেশ পেশিবহুল চেহারা । সিলিয়া এবার দ্রুত কাজ সার করলো ডান হাতে, বা হাতটা উপরে ওপর বিলি কাটতে লাগলো । অফিসার যেন দারণ এক উত্তেজনায় থর থর করে কাঁপতে লাগল। কামনা বাসনার এক বিস্ময়কর পরিস্থিতি তাকে ক্রমশ এক চরম আনন্দের সীমানায় নিয়ে এলো । সিলিয়া হঠাৎ বার্ট কে বললো :
কাল রাতে তোমাকে পাইনি—এখন তোমাকে চাই! পরনের জিনস সঙ্গে সঙ্গে খুলে ফেললো সে-সাদা জাঙিয়া টা টানতে যাবে বাট বাধা দিলো : একটু দাঁড়াও- বার্ট ম্যানির দিকে, আর অফিসারের দিকে তাকালো। অফিসার তখনও সেই অবস্থায় অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে সিলিয়ার দিকে।
সিলিয়া বার্টের বারণ শুনলো না, জাঙিয়াটা একটানে খুলে ফেললো : এখুনি চাই -মার্ক কে ডাকো বার্ট মার্ক’কে ডাকার জন্যে গেলো । দ্রুত পা এগিয়ে ফিরে দাঁড়ালো : অফিসারের একটা ব্যবস্থা করে
দাও— ভদ্রলোক সত্যি কথাই বলেছিলেন নিজের সম্বন্ধে—কাজেই তাঁর কিছু প্রাপ্য আছে—….