ত্রাহি – মনসুর আহমেদ

›› পেপারব্যাক  

……পরনে নীল ভেলভেটের স্কার্ট। একই রঙা ব্লাউজ জড়ান ওর গায়ে। এত দুর থেকেও মেয়েটির হৃষ্টপুষ্ট গড়ন আর উদ্ধত বুকটা লক্ষ বরল ও। ক্রমশ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে মেয়েটি। …..

…..কুটিরের কাছে পৌঁছতে হলে নদীটা পেরিয়ে যেতে হবে ওকে। নাভাজো মহিলার নিখাদ দৈহিক গড়নের কথা মনে পড়তেই রোমাঞ্চিত হল জেমস ডুরগন ।….

…..দরজায় ঠায় দাড়িয়ে ওর কীর্তিকলাপ দেখছে মেয়েটি। বকবক করে চলেছে অনর্গল। সুউচ্চ স্তন দুটো ওঠানামা করছে দ্রুত।….

…..জেমসের আগেই কুটিরে প্রবেশ করল মেয়েটি। লম্বা লম্বা পা ফেলে হাটছে ও। নাচের তালে ওঠানামা করছে ওর মসৃণ নিতম্ব। ভেতরে ভেতরে উত্তেজিত হয়ে উঠছে ডুরগান। সামনাসামনি বসে মেয়েটির সুডৌল স্তনযুগলের দিকে লোভাতুর দৃষ্টি হানছে ও মাঝে মাঝে। নাভাজো স্টাইলে খাচ্ছে মেয়েটি। মাঝে মাঝে আঙুল মুছে নিচ্ছে নীল ভেলভেটের স্কার্টে।…..

….আদিম হাসিতে চকচক করছে নাভাজো রমণীর ঠোট। ধীরে ধীরে হাই তুলে উঠে দাড়াল ও। পটপট করে খুলে ফেলল ব্লাউজের বোতাম।

মেয়েটির কাণ্ড দেখে মােটেও বিস্মিত হয় নি ডুরগান। ও জানে, খবরটুকু মূল্য দিয়েই কিনতে হবে ওকে।…..

…..‘দেরি করছ কেন? জলদি কাপড়গুলাে খুলে দাও। এই মুহূর্তে ওগুলো দরকার আমার।’ এস্ত হাতে নিজের কাপড় খুলতে লাগল জেমস। বিস্মিত ঢোক গিলে ওর আদেশ পালন করতে উদ্যত হল মেয়েটা।

কাপড়চোপড় খুলে ডুরগানের দিকে এগিয়ে দিল ও। সম্পূর্ণ উদোম। একফালি সুতাও নেই ওর শরীরে। লজ্জায় মাথাটা নুয়ে পড়েছে তার। তা ধরে রক্তিম আভা।….

…..হাঁটু ভাঁজ করে প্রকাণ্ড জুনিপারের কাণ্ডে শরীরের ভারটা ছেড়ে দিল মিড। মেয়েটির কাপড়ের বেশির ভাগ অংশই ছিড়ে ফেলেছে ও। লালসা-লােলুপ দৃষ্টিতে যৌবনপুষ্ট মেয়েটির শরীরের অনাবৃত অংশগুলো তারিয়ে তারিয়ে দেখছে সে। কিন্তু ইতোমধেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে, এই মুহূর্তে মেয়েটির গায়ে হাত দেবে না মিড। ডুরগানকে হত্যা করার পরই নিশ্চিন্তে উপভোগ করে সময় নিয়ে হত্যা করবে মেয়েটিকে। …..

Leave a Reply