অনুবাদঃ মাকসুদুজ্জামান খান
……সিমেন্টের হলওয়ে ধরে এগিয়ে যাবার সময় গার্ড তার দিকে প্রশংসার দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। সে লক্ষ করেছে, মেয়েটার চোখের দৃষ্টি আজ একটু নিভু কাঁধ আজো টানটান, বাদামি চুলগুলাে একটু এলােমেলাে হয়ে কাঁধের উপর ছড়ানাে। প্রস্তুত হবার সময় পায়নি, গুছিয়ে ওঠার আগেই চলে এসেছে, বােঝা যায়। জনসন বেবি পাউডার যে তার গায়ে লেগে আছে, টের পাওয়া যাচ্ছে গন্ধে, সাদা ব্লাউজের নিচে ব্রা ঠিক ঠিক দেখা যায়। হাঁটু পর্যন্ত নেমে এসেছে খাকি স্কার্ট তার নিচে খােলা…..
….রুম ৩০১। রােসিও ইভা গ্রানাডা বাথরুম মিররের সামনে নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সারাদিন এ মুহুর্তের ভয়ই পাচ্ছিল সে। বিছানায় তার জন্য জার্মানটা অপেক্ষা করছে । এত বড় মানুষের সাথে সে আর কখনাে থাকেনি।…..আস্তে আস্তে সে একটা আইস কিউব তুলে নেয়। তারপর বুকের নিপলের গায়ে বুলিয়ে নেয় সেটাকে। দ্রুত সেগুলাে শক্ত হয়ে গেল। এটা তার গিফট । যে কোন পুরুষকে টানার একটা অস্র। শরীরটার দিকে তাকায় সে। তারপর একটা চিন্তাই ঘুরেফিরে আসে। আর মাত্র কয়েকটা বছর যেন টিকে থাকে এটা ।…..
….রােসিও দরজায় এসে দাঁড়ানাের সাথে সাথে ছানাবড়া হয়ে যায় জার্মানের চোখমুখ । মেয়েটার পরনে একটা কালাে নেগলিজি। তার কাঠবাদামের মত চামড়ায় মৃদু আলাে ঠিকরে বেরুচ্ছে। ল্যাসি ফ্যাব্রিকের নিচ থেকে পেলব শরীর দেখা যায়।….
….এক মুহুর্তে আবারাে জড়িয়ে ফেলল তাকে। একহাত বা স্তনে চলে গেছে, অন্যটা উরুসন্ধিতে। কাচ থেকে দূরে সরিয়ে আনা হচ্ছে সুসান ফ্লেচারকে।….