…….চ্যাংদোলা হয়ে পড়েছিল কাস্টমারের মকমলের বিছানায়। নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল। সে সময় গাড়ল কাস্টমার ঝাঁপিয়ে পড়ল শরীরের ওপর। একটা মাংসপিন্ড নিয়ে নাড়াচাড়া করল। রিমির মনে হচ্ছিল সে আর বাচবে না। গাড়ল গন্ডার ইয়া মোটা লম্বা রডের মতো নুনু ঢুকিয়ে বসে আছে। জান শ্যাষ। …….
……একবার এক কাস্টমারকে চূড়ান্ত মুহূর্তে বলেছিল, তোমার বউ কি ঢুকাতে দেয় না। নাকি বউয়ের মাং নাই।
অদ্ভুত ব্যাপার, কাস্টমার সাথে সাথে তাকে ছুড়ে ফেলে বসে রইল উলঙ্গ হয়ে। …………..বিছানার কোনায় একটা হনুমান বসে আছে মনে হচ্ছিল। সে তাকিয়ে ছিল তার ধনের দিকে। সেটা উত্তেজিত হয়ে একবার ওপরে একবার নিচে নামছিল। তারপর একসময় নেতিয়ে গেল। রিমি কাছে গিয়ে বলল-সরি, স্যার।………
….কাস্টমার বলল, সব কিছু খুলে বসো।
কেন?
আমি একটা গল্প লিখব।
মানে?
তোমাকে এক রাতের জন্য ভাড়া করেছি। তুমি দেখতেও খুব সুন্দর। তোমার শরীরের বর্ণনা আমার চাই।
আপনার বউ নেই?
আছে?
তাকে ন্যাংটা করে গল্প লেখেন।
মিষ্টিকুমড়ার মতো শরীর দেখে কী করব? ওই শরীর দেখলে তো গল্পই ভুলে যাবো।
…….. অনেকেরই চেহারা সুন্দর। কিন্তু বুক ঝুলে থাকে।…..
….ইংলিশে এদের বলে কলগার্ল, খাঁটি বাংলায় মাগি। এদের সুখ দেয়ার ক্ষমতা অসীম।
রিমি মালটাও খাসা। পাকা পেঁপের মতো টসটসে শরীর। তার সাথে শর্ত একটাই। ঘর অন্ধকার থাকবে। ………অন্ধকারে নায়িকা আর মাগির কোনো পার্থক্য নেই।……….
…….বিকেল থেকে নাপাক হয়ে গেছি। মাসিক শুরু হলে আমার তলপেট বিষায়। প্যাট শক্ত বালিশ হয়ে যায়।
শালী লাথি দিয়া তো তলপেট ফাটামু। আমারে চিনস। মাগি টেকা নেয়ার সময় এইসব মনে ছিল না? এখন ভনিতা করো।
স্যার, রাইগেন না। টেকা যখন নিছি কাম সমাধা হইব। পুটকি ফাইটা গেলেও কাম শ্যাষ করুম।………….
…..নুনু বের করে বারান্দায় বাতাস খেলেও দেখার কেউ নেই।
কলেজজীবনে নুনু খাড়া করে মেয়েদের দেহ নিয়ে ভাবতে ভালো লাগত। সে সময় শরীরের মধ্যে এক অদ্ভুত শিহরণ জাগত। বিয়ে করলে বউকে কিভাবে আদর করবে? সেই দৃশ্য চোখ বন্ধ করে কল্পনা করতে ভালো লাগে।……..
…….চলে যাওয়ার আগে রাব্বী তাকে পথ দেখিয়ে দিয়ে যায়। বলে, কী আছে তোমার? না বাড়িঘর, না পারিবারিক বন্ধন। তুমি তো জেনুইন রাস্তার মেয়ে। যা গুদ বেচে খা…..
……আমি ষোলআনাতে আঠারো আনা দিই। পুটকি দিয়া না হলে মুখ দিয়া পোষায়ে দিই।………রিমি মিটিমিটি হাসছে। ও ইচ্ছে করে শাড়ির আঁচল সরিয়ে দিল। ঠিক তখনই চমকে উঠল শিহাব। বুকটা সুন্দর ঢেউয়ের মতো হালকা কাঁপছে। লাউয়ের মতো তার বুক ঝুলে নেই।
লাউয়ের মতো ঝুলে থাকা বুক বিশ্রী। শক্ত ব্রা দিয়েও ফিট রাখা যায় না। আবার একেবারে বরইয়ের বিচির মতো পড়েও নেই। একবারে মাপমতো উঁচু হয়ে আছে।
শিহাবের শরীর শিরশির করছে। হিংস্র বাঘের মতো ঝাঁপয়ে পড়তে ইচ্ছে করছে। মাত্র তো দশ মিনিটের ব্যাপার।
শিহাবের উচিত রিমিকে একটা শক্ত ধমক দেয়া। কিন্তু সে তা পারছে না। মেয়ে মানুষ সত্যিই এক অদ্ভুত চিজ। সবগুলোরই দুইটা দুধ আর ফুটা আছে। তারপরও একেকটার স্বাদ একেক রকম।……….
……. বলতে বলতে সে ব্লাউজ খুলে ফেলল। সে ব্রা-জাতীয় কিছুই পরেনি। এই ক্ষীণ আলোতেও শিহাব দেখল তার বুকটা কাঁপছে। সাথে কাঁপছে ঠোঁট। অদ্ভুত সুন্দর বুকটা তাকে প্রবলভাবে কাছে টানছে। হঠাৎ এক মুহূর্তের জন্য শিহাবের মনে হলো এটা রিমি নয়, এটা কুলছুম। ………
……..কলেজে পড়ার সময় খোকন ফাঁকা বাড়ি পেয়ে মাগি ভাড়া করে আনল। মাগি কাপড় খুলে সামনে দাঁড়াতেই ওর মাল আউট। মাগি খোকনকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়ে বলল- যা পাজি ছেড়া। বয়স হইলে আসিস।
মন্ত্রী সাহেবের অবস্থাও মনে হয় তাই হবে। দোতলায় যেতে যেতে নায়িকা মনির চিন্তায় মাল পড়ে যাবে। ঘরের মধ্যে ঢুকে মাল আর বের হবে না। নুনুর মাথা দিয়ে বের হবে বাতাস।
……
…..বুড়া হারামজাদা করতে করতেই নেতায়ে পড়ছে। মাল বেশি টানছে। ভোঁদা টানবো ক্যামনে? …….আমার পুটকির সুড়সুড়ি তুলে দিয়ে ভোটা টান কইরা নাক ডাকতাছে।……রিমির কাপড়চোপড় খোলা।
রিমি বলল, নটীর পোলারে ছোডবেলায় কুত্তায় কামড়াইছিল। হোগা মারতে পারে না, কিন্তু কামড়ায়ে আমার বুনি ঝুলায় দিছে।