অনুবাদঃ অনীশ দাস অপু
……….ধীরে ধীরে সােফিয়ার দু’পায়ের মধ্যে হাত চালিয়ে দিল সে। গুঙিয়ে উঠল সােফিয়া, বহুদিন পরে ফ্রাঙ্কি ওকে স্পর্শ করল । প্লিজ… প্লিজ থেমাে না । কিন্তু থেমে গেল ফ্রাঙ্কি। দুই উরুর মাঝ থেকে হাতটা টেনে নিয়ে একটা আঙুল রাখল সােফিয়ার ঠোটের ওপর। ও যাতে কেঁদে না ফেলে।………ফ্রাঙ্কি গড়ান দিয়ে সােফিয়ার গায়ের ওপর উঠে এলাে। সােফিয়া বিস্মিত হয়ে আবিষ্কার করল ফ্রাঙ্কির পুরুষাঙ্গ দাঁড়িয়ে গেছে। সে সােফিয়ার ভেতরে প্রবেশ করল, পাঁচ-ছ’টা ধাক্কা দেয়ার পরপরই তার বীর্যপাত হয়ে গেল।……..
……অমন লাভ মেকিং-এর অভিজ্ঞতা জীবনেও হয় নি প্রিয়র্সের। ট্রেসির চুল মখমলের মতাে, নরম ত্বক, আশ্চর্য গর্বোদ্ধত দুটি ভরাট বক্ষ এবং ওর দুই উরুর সংযােগস্থলের গভীরতা অদ্ভুত উষ্ণ ও ভেজা। পিয়ার্স এমন দুর্দান্ত একটা শবীর পেয়ে এমন উত্তেজিত হয়ে উঠলেন যে উত্তেজনা এর আগে কেউ তাকে দিতে পারে নি। মিলন পর্ব শেষ হওয়ার পরপরই তিনি প্রস্তাব দিলেন ট্রেসিকে। হেসে উঠল ট্রেসি।……
……আপনার ছেলে-মেয়ে, ডিটেকটিভ ইন্সপেক্টর উইলার্ড ড্রিউ পার্লা ব্রাতে ঢাকা ট্রেসির সুগােল বক্ষের ওপর থেকে সরিয়ে নিল চোখ। বাথরােবের বেল্ট বাঁধে নি লেডি হেনলি ।…….
……ওদের লাভমেকিংটি হলাে অসাধারণ। লিসা পরমাসুন্দরী, মখমলের মতাে তার দেহ। ওরা সুইমিংপুলের ডেকের ওপর, নক্ষত্রে ভরা আকাশের নিচে প্রথমে প্রেম করল তারপর নেমে গেল পানিতে। তারপর ম্যাট লিসার সমস্ত গা শিশুর মতাে মুছে দিল, ওকে পাঁজাকোলা করে নিয়ে এল বেডরুমে। লিসা আর্তস্বরে ওকে বারবার ওটা করতে বলল, চালিয়ে যেতে অনুনয় করল। আর এ ব্যাপারটাই ছিল সবচেয়ে দারুণ । এতগুলাে সপ্তাহ অবিশ্বাস আর অনিশ্চয়তার মাঝে কাটানাের পরে লিসার কামনা এবং খিদে ছিল এক জৌলুসময় সারপ্রাইজ। যেন ম্যাট একটি দরজা খুলে দিয়েছে এবং লিসার শরীরের দখল নিয়েছে অন্য কোনাে নারী; প্রচণ্ড যৌনবেদনময়ী, খেয়ালী, উচ্ছল, বাঁধভাঙা এক রমণী ।
তীব্র সুখে গােঙাতে লাগল ম্যাট যখন লিসা ওর পুরুষাঙ্গ পুরে নিল মুখে এবং দুই পা ফাক করে বসে মিলিত হলাে ওর সঙ্গে। একের পর এক রেপাত ঘটে চলল লিসার। সে নখ বসিয়ে দিল ম্যাটের পিঠে, ওকে তীব্র শক্তিতে টানতে লাগল বুকের ওপর, যেন ম্যাটের গােটা শরীর গ্রাস করছে সে নিজের দেহ দিয়ে। উল্লসিত ম্যাট নিজেকে সম্পূর্ণ সঁপে দিল লিসার কাছে। লিসা এখন আর আগের সেই রক্ষণশীল, দুশ্চিন্তায় ভােগা মহিলা নয়, প্রচণ্ড কামকাতর এক মাদী জানােয়ারে রূপান্তর ঘটেছে তার।………