অনুবাদঃ শ্রীইন্দু ভূষণ দাস
….কিন্তু হায়! এ যে দেখছি আর এক বিপদ! কুমীরের মুখ থেকে ছাড়া পেয়ে পড়লাম বাঘের মুখে ! ঢেঙার কবল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে লােকটা আমাকে তার বুকের মধ্যে জোর করে চেপে ধরলাে। আমার স্তন দুটি চেপে ধরে ক্রমাগত আমাকে বুকের সঙ্গে পিষতে আরম্ভ করলাে।…..
…..লােকটি এসে খপ করে আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে বুকে চেপে ধরে ঠেলতে ঠেলতে খাটের দিকে নিয়ে যেতে লাগলাে। আমি প্রাণপণ শক্তিতে বাধা দেবার চেষ্টা করলাম কিন্তু গায়ের জোরে ওর সঙ্গে আমি পেরে উঠবাে কেন? আমাকে ও জোর করে ঠেলে নিয়ে খাটের উপরে ফেলে আমার পােষাক খুলে ফেলতে চেষ্টা করতে লাগলাে। নিরুপায় হয়ে আমি তখন বলে উঠলাম— ও লােকটাকে তাহলে যেতে বলল ঘর থেকে।…..
…..দরজা বন্ধ করলাম। ট্রাউজার, হেলমেট, বুট সবই ঠিকমৃত লাগলেও মুস্কিল হলাে ‘টিউনিক’ নিয়ে। আমার উচু স্তন যুগলকে কিছুতেই যেন চেপে রাখতে পারছিলাম না ওদিয়ে। অবশেষে বুকে ব্যাণ্ডেজের মত করে কাপড় জড়িয়ে সে বিপদ থেকে রেহাই পেলাম। যেটকু বেমানান হয়েছিলো একটা মােটা ‘গ্রেটকোট চাপিয়ে সেট,কু সহজেই ঢেকে ফেললাম।….