……..প্রায়ান্ধকারে অস্পষ্টভাবে একজন মহিলার চেহারা দেখতে পেলল ও। দেখলাে জেনী উড বারান্দা পেরিয়ে এগিয়ে আসছে ওর দিকে।
ওর আধবােজা লাল ঠোটের ফাঁকে সেই মায়াবী হাসি। পরনে লাে-কাট সান্ধ্য পােক। ফলে শরীরের বিশেষ বিশেষ অংশ ও উদ্ধত ভাঁজগুলাে চোখে পড়ে। ওর তাকানাের মােহন ভঙ্গিতে যেন সম্মােহিতই হয়ে গেলাে জাফর।……….“তারপর হঠাৎ দু’হাতে জড়িয়ে ধরলাে ওকে। ও কোনাে বাধা দিতে পারলাে না। ওর মুখে অজস্র চুমাে খেয়ে যাচ্ছে জেনী।
জেনীর ঠোট দুটো ঠাণ্ডা। কিছুক্ষণ ঘনিষ্ঠভাবে দাড়িয়ে থাকলাে ওরা। জাফর ভাবছে, ওকে সজোরে দুরে সরিয়ে দেয়া উচিত। জেনী যেন ওকে দুর্বল মনে না করে। কিন্তু সব চিন্তা তালগােল পাকিয়ে গেলাে। দু’জনেই দু’জনার বুকের স্পন্দন আর উষ্ণ নিঃশ্বাস অনুভব করলাে। জেনীকে দুহাতে জাপটে ধরে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাে জাফর।
ইজি চেয়ারে বসে পড়লাে দুজনেই। চুম্বনে যে জেনী খুব দক্ষ, কিছুক্ষণের মধ্যেই বুঝতে পারলো জাফর। ওর স্তনের পরশ অনুভব করলো রােমশ বুকে। হঠাৎ ওর চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতেই চমকে উঠলাে জাফর। কী ভয়ানক ঠাণ্ডা সে চাহনি। ওখানে কোথায় ভালােবাসা! কোথায় আবেগ।…….
……নিতম্বের দিকে কাপড়টা ঠিক করে নিলে পােশিয়া। ওর পাছাটা খুব সুন্দর। যেমন মাংসল তেমনই তুলতুলে। অবশ্য জাফরের চোখে এটা নতুন কিছু নয়। আগেও দেখেছে।….
…….সবুজ একটা সিল্কের কাপড় হাতে নিলাে পােশিয়া। পা ঢুকালাে। ওঠালো ওপরে। পাতলা নাইট ড্রেসের ভেতরে ওর পাছাটা দেখা গেলাে। মাথার ওপর দিয়ে নাইটি খােলার সময় সুবর্ণ সুযােগটা এসে যাবে। স্নায়, সতেজ করে মাংসপেশী টান টান করলাে জাফর। কিন্তু মাথার ওপর দিয়ে নাইটি খুললে না পােশিয়া। কাঁধ গলিয়ে ফেলে দিলাে নিচে।……..এক পায়ের ওপর দাড়ালাে পােশিয়া। নাইট ড্রেস থেকে অন্য পা বের করে বাড়ালাে সামনে। জোরে দম নিলাে জাফর।…….