……আর একদণ্ড ও দাঁড়ায়নি মিলি। রাজাহসের মতো ভারী নিতম্ব জোড়া দুলিয়ে, হাই হিল জুতাের শব্দের কড় তুলে, গটগট করে চলে গিয়েছিলো। পেছনে যুবকটির একটি বিদ্রুপ মেশানো মন্তব্য শুনে, তার কানদুটো ঝা ঝা করে উঠেছিলো।…..
……..মিলির দুঃখের কাহিনী শুনে ওর দেহের ওপর বার বার চোখ বুলিয়ে ভদ্রলােক ওকে কাছে টেনে নিল। ঠোঁটে চুমো দিয়ে বললো, বলো, কি কাজ তুমি করতে পার। মিলি তার বুকের ওপর থেকে পৌঢ লোকটির হাতটা নামিয়ে এক দৌড়ে রাস্তায় এসে নামল।…..
…..মিঃ রায় হাসলেন, সেই সঙ্গে রাগলেনও। পেটে ভাত নেই, সতীত্ব দেখাতে এসেছ ! দুহাত দিয়ে তাকে মাটি থেকে টেনে তুললেন খাটের ওপর। তারপর আস্তে আস্তে মিলির নরম দেহের ওপর ভারী দেহটা হুমড়ি খেয়ে পড়ল। তার ফকের ওপরই তাকে ধর্ষণ করতে লাগলেন তিনি।…….
…..একটা শাড়শির মতো হাত মিলির কোমরে। সেটা এক টানে ওর প্যান্টের বােতাম খুলে ফেললে। ভয়ার্ত মিলির নড়বারও জো নেই। একটা হাত ধীরে ধীরে ওর তলপেট বেয়ে জংঘার কাছে নেমে এলো। এবারে ত্রিকোনাকৃতি ডিবিতে এসে সেটি থামলো। মানুষের রুচি কি কুৎসিৎ আগেও মিলির সে অভিজ্ঞতা হয়েছে। এই হাতের দুটো আঙ্গল পটাপট টানে মিলির গুপ্তস্থানের অবাঞ্ছিত লোমগুলো টেনে টনে ছিড়তে লাগলো। একটিবারও উহ আহ করবার উপায় তার রইলো না। গালে আগুন পড়বার সময়কার মতােই দাঁতে দাঁতে চেপে রইল সে। একটু পরে প্রচণ্ড বেদনা দিয়ে পিস্তলের লম্বা নলটা ওর গুহ্যদ্বারে ঢুকিয়ে দেয়া হলো। ব্যথায় ককিয়ে উঠলো মিলি। কিন্তু শব্দ হলো না। বার বার নলটা যাতায়াত করছে। কি জানি গুলি বেরিয়ে যায় কিনা। ভয়ে সিটকে গ্যাছে মিলি। চোখ বেয়ে তপ্ত অশ্রু বেরিয়ে এলো। তবু সে বেঁচে গেছে-আসল স্থানটা ব্যথায় শিলাখণ্ড হয়ে আছে। ওটাতে অত্যাচার চলেনি।……..
……পিস্তলটি কেড়ে নিল সে। চিলের মতো ছো মেরে মিলিকে কোলে তুলে নিলো । হাসতে লাগলো বুনো পাগোলের মতো। চোখ দুটে। বুনো হায়েনার মতো জলছে । কামড়ে কামড়ে সে মিলির গাল গুপ্ত স্তন জোড়া রক্তাক্ত করে দিল। গাড়ীর মাঝে তাকে চিৎ করে ফেলে প্যান্টটা অনায়াসে সরিয়ে দিল। : না না। আহ ভয় কি সুন্দরী। মেয়েরা সবাই এটা দেখে ভয় পায় খুব বড়। তবে লাগবে না। । নানা প্রাণপণ বাধা দেয় মিলি তাকে। অসুরটা ওর বুকে পড়ে এতো জোরে একটা চাপ দিলে। যে হাড়গােড় ভেঙ্গে গুড়িয়ে গেল।…..
……..রমেনের মূখে অদ্ভুত অনিন্দ দেখা দিয়েছে। চোখে এক কুৎসিৎ দৃষ্টি। চাবুকের আঘাতে মেয়েটির ফ্রকের কিছু অংশ ছিড়ে গিয়েছিল। পনের বছরের কিশােরী মেয়ের পূরু স্তনের অনেকটা অংশ এখন প্রকাশ পাচ্ছিল। রমেন সেদিকে শ্যেন দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল, যেন সে গিলে খাচ্ছিল। এরপর সে একট। অদ্ভুত কাজ করল। এক রকম জোর করে মেয়েটির ফ্রকের বােতাম খুলে তার দেহ থেকে সেটা টান মেরে খুলে ফেলল। এবার চাবুক চালালো।…….
……রমেন তার সম্মতি পাওয়া মাত্র তার পরনের শেষ পােশাক অর্থাৎ পাজামাটা খুলে ফেলল এবং নিজে বিবস্ত্র হয়ে মেঝের ওপর তাকে ধর্ষণ করতে থাকে। মিলি চমকে উঠল। নিজের লোমহর্ষক অভিজ্ঞতাটি মনে পড়ল। অত বড় পূরুষাঙ্গ মেয়েটি কি করে সহ্য করবে। ঠিকই সে সহ্য করতে পারছিল না। রমেনের কোমর দোলানর সঙ্গে সঙ্গে কাতরে উঠছিল সে বারবার।
কান্না জড়িত কণ্ঠে বলল, দয়া করে আমাকে ছেড়ে দিন, আমাকে যেতে দিন। আমি মরে যাবো।
কেন তবে রাজি হয়েছিলে তখন? এখন একটু লাগবে বৈকি। সহ্য করে। শেষে আরাম পাবে। বলে চরম সুখের জন্যে লড়াই করতে প্রস্তুত হল রমেন। ………..এ ক্ষেত্রে মেয়েটি সত্যিই কোন যৌনসুখ পেয়েছিল কিনা মিলি তা জানে না। তবে অনেকক্ষন পরে তাকে কাঁদতে কাঁদতে ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে দেখা গেল।
এমনি ভাবে দোষ দেখিয়ে পরে আরো দু জন ছাত্রীকে নিদারুন চাবুক পেটা করে তাদের প্রাণেরভয় দেখিয়ে রমেন সেই অল্পবয়সী। চৌদ্দ পনের বছরের কিশােরী মেয়েদের ওপর পাশবিক অত্যাচার করত।……..
……..তাতে কি এসে যাচ্ছে, রমেন বলল, বিজ্ঞানের উৎকর্যের জন্যে যদি তার মৃত্যু হর, ক্ষতি কি? তাছাড়া এটা তো একটা এক্সপেরিমেন্ট মাত্র মামুলি এক্সেপরিমেন্ট ! সঙ্গমের এক্সপেরিমেন্ট। সিম্পাঞ্জী ও তো প্রাণী? আমি দেখতে চাই জানােয়ার আর মানুষের সঙ্গমে নতুন কোনাে প্রাণীর সৃষ্টি হয় কিনা। আর হলে পরে সে কি ধরণের প্রাণী হতে পারে সেটাই দেখার বিষয়। এ জন্যে হয়ত সুতপার দেহের ওপর বার কয়েক অত্যাচার করা হবে। আমি জেনে নিয়েছি সুতপার মাসের অসুখ হয়েছে আজ থেকে দিন দশেক আগে। এ সময়ে ওর সঙ্গে বার পাঁচেক সঙ্গম করলে ওর পেটে বাচচা আসতে বাধ্য। অবশ্য যদি জানােয়ারের শীর্ষে মানুষ সুতপার যোনিগর্ভে ভ্রুণের জন্মানোর কোন সম্ভাবনা থেকে থাকে। আর সেটাই হবে আমাদের একমাত্র এক্সপেরিমেন্ট বুঝলে ডঃ সেন এখন বল, তুমি রাজি আছো তো।……
…….বিভাস মিলিকে ঠেলতে ঠেলতে একটা সোফার ওপর ফেলে দিল। রমেন বলল, তুমি যা করতে যাচ্ছি সেটা কোনাে শাস্তিই নয়। তার চাইতে লোহা পূড়িয়ে ওর যােনিতে ঢুকিয়ে দিই, যাতে করে ও ওর মনের মানুষের সঙ্গে সঙ্গম করতে না পারে!
সে পরে, হবে আগে তো একটু সুখ করে নিই। বলে সে মিলিকে নগ্ন করে সোফার উপরই তাকে ধর্ষণ করল। মিলি দুহাত দিয়ে তাকে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করল কিন্তু, বিভাসের শক্তির কাছে ব্যথ, হল সে। বিভাস চরম সুখে পৌছান না পর্যন্ত তাকে ছাড়ল না।
ও দিকে রমেন আগুনে লোহার শিক পুড়িয়ে নিয়ে দাড়িয়েছিল সােফার সামনে। বিভাস তাকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াতেই রমেন মিলির সদ্য সঙ্গম সমাপ্ত যােনির ভেতরে গরম লােহার শিকটা ঢুকিয়ে দিল যন্ত্রণায় চিৎকার করে উঠল মিলি। সাড়া বাড়ীটা তার সেই চিৎ কারের শব্দে কেপে উঠল। পর মূহুর্তেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলল সে।……..
……..একটি মেয়ে তাকে বলল ধরা যখন সে পড়েছে, তখন তাকে করতেই হবে। তাছাড়া কোন উপায় নেই। কাজ না করলে এমনি বেত চলবে। তাতেও যদি তার শিক্ষা না হয় তাহলে উলঙ্গ করে প্রথমে তার স্তন জোড়া এবং যৌনীর ওপর চাবুক পেটান হবে। তারপর ঐ নিগ্রোর মত দেখতে সাওতাল যুবকটিকে লেলিয়ে দেবে তোমাকে উপভোগ করার জন্যে। ওর গায়ে যা শক্তি আর ওর সেই পুরুষাঙ্গট। ঘ। মােটা এবং দীর্ঘ, সেটা নিতে গিয়ে তােমার জীবনটা প্রায় শেষ হয়ে যাবে। তাই বলছি, তার চাইতে কাজ করা ভাল নয় কি।
চোখ দুটো জানুয়ারের মত বল জল করে উঠল। জোর করে সে তার ক্রকট। খুলে নিল গা থেকে। ছুরির ফলা দিয়ে তার দেহের শেষ সূতো জাঙ্গিয়াটা কেটে দিল। মিহিরের চোখ দুটো আর এক বার জ্বল জস করে উঠল তার নগ্ন দেহ দেখে। দেওয়ালের হুক থেকে চাবুকটা টেনে নিল মিহির এবার।
জামার নিচে এমন সুন্দর দেহটা টেরই পাওয়া যায় না। যার এমন শরীর আর এমন রূপ, সে কিনা পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছিল ? সতীপনার বাতিক আছে বলে মনে হচ্ছে? কি ঠিক বলেছি না।
মিলি কোন জবাব দিল না। মিহিরের ক্ষুধার্ত চোখ দুটো যেন তার সর্বাঙ্গ চাটছে। এই চাবুকের ঘায়ে তোমার লাগবে না, চামড়ায় দাগ পর্যন্ত পড়বে না। পালি সুড়সুড়ি দেব তোমায়। এই সুড়সুড়ির তাড়নায় তুমি নিজেই পুরুষ খুজবে, তখন তোমার দেহে অনা জালা দেখা দেবে।
মিহির তার পাছায় চাবুক মারতে লাগল। শ’দুয়েক ঘা মারার পর তখনও মিলি চুপচাপ fড়য়ে আছে। পেছনটা তার জালায় অসাড় হয়ে আসছে। মিহির বিরক্ত হয়ে চাবুকটাড়ে মারল দেওয়ালের দিকে। তবু তুমি মুখ ফুটে কথা বলবে না? মিলি এবারও নিরুত্তর। মিহির রাগে উত্তেজনায় তাকে এবার চিৎ করে ফেলল একটা চৌকির ওপর। দু’হাটু দু’দিকে টেনে সে একটা অবস্থান তৈরী করে ফেলল। তার যােনী চেরা পথটা অসম্ভব বেশী ফাঁক হয়ে গেল। জরায়ু বেরিয়ে যাবার উপক্রম হল। এক সময় মিহির চাবুকটি যােনীর মধ্যে প্রবেশ করলো এবং মুচরাতে লাগলো।
মিলি কাতরে উঠল। তার চাইতে আপনি আমাকে মেরে ফেলুন। যন্ত্রণায় হৃদয় বিদারক চিৎকার করে উঠল সে।
তাের ঈশ্বরকে ডাক কুত্তি! এমন সময়ে ঈশ্বরকে ভুলে গেলি?
মিহির তাকে চুল ধরে টেনে বসাল চৌকির ওপর। তার স্তন আচড়ে দিল ধারাল নখ দিয়ে। নরম চামড়া ফেটে রক্ত পড়তে লাগল। তা সত্ত্বেও দু’হাতে সে তার দুটো স্তন মূচড়ে ধরল সাংবাতিক জোরে, যেন ছিড়ে ফেলবে।
ঈশ্বর।
হো হো হো করে হেসে উঠলে। মিহির। মিহিরের হাসিরের শব্দে গুহার দেওয়াল থর থর করে কেঁপে উঠল। উল্লাসে সে ফেটে পড়ল। যৌন ক্ষুদায় তখন সে উন্মত্ত। ডাক কুত্তি তাের ঈশ্বরকে আগে ডাক। বলে সে তার স্তন জোড়া আরও জোরে মোচড়াতে থাকল। সেই অবস্থায় সে নিজেকে উলংগ করে ফেলল।
মিলি তার সংঙ্গম উদ্যত অতি দীর্থ পুরুষাঙ্গ দেখে চমকে উঠল। নিগ্রোদের মত মােটা এবং লম্বায় প্রায় দশ বারো ইঞ্চি। উঃ সেটা নেবার কথা ভেবে আর এক দফা ভয়ে আঁতকে উঠল সে।
কি হলো? ভয় পেয়ে গেলে। মিহির খিস্তি করলখুব সুখ পাবে, একেবারে সুখের স্বর্গে তোমাকে পাঠিয়ে দেবে। পখর কয়ে দেখবে না।
না, না-এ সর্বনাশ আমায় করবেন না। মিহির তার কোন আপত্তি শুনল না। সে তার শক্ত হয়ে ওঠা পুরুষাঙ্গটা হাতের মুঠোয় শক্ত করে চেপে ধরল এবং অপর হাত দিয়ে মিলির পা দুটো…। | সেই মুহুর্তে যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে মিলি জ্ঞান হারিয়ে ফেলল। মিহির সেই অবস্থায় তাকে ধর্ষন করল। এবং তার বীর্যপাত ঘটলো প্রায় ঘণ্টা খানেক পরে।……..
Well Written
I want To Read This Novel Writer Bakul Choudhury Has Written About Present Day Circumstances
Want to read Military yauno jiban