………আমি তার দিকে তাকাতেই সে একটি মিথুন মূর্তির দিকে আঙুল তুলে দেখাল। মূর্তিটি দেখলে সঙ্গমরতা বলে মনে হয় না নারী ও পুরুষকে। মনে হয় উনিশশো বিরাশির অলিম্পিয়াডের জন্যে অ্যাক্রোবেটিকস-এর অনুশীলন করছে।
মেয়েটি কেঁপে কেঁপে হাসতে লাগল। তার পরনে একটি নোংরা নীল শাড়ি কোমরে জড়ানো। আর আঁচলটা বুকের কাছে ফেলা। তার পিঠ উন্মুক্ত, দুটি দারুণ সুন্দর বুকের দু-পাশ উন্মুক্ত তার বুকের সৌন্দর্যের কাছে কোনার্ক-এর মৈথুনরত নারীদের বক্ষ সৌন্দর্যও ম্লান। এমন সুন্দর শরীরের এবং মিষ্টিমুখের নারী খুবই কম দেখেছি আমি। আশ্চর্য! তার মাথার চুল বব করে কাটা। যেমন করে ইংরিজি-শিক্ষিতা আধুনিকারা কাটেন।………..
………..রাতে আমার ঘুম আসছিল না। কেবলই এপাশ-ওপাশ করছিলাম খাটে! কী আশ্চর্য উজ্জ্বল চোখ মেয়েটির। কী সুঠাম বুক, কোমর। পিঠের শিরদাঁড়ার সমান্তরাল নদীখাতটি কী সাবলীলতায় এসে হারিয়ে গেছে সুন্দর নিতম্বের দুটি টিলাতে। বাইয়ানী! তুমি মানুষ নও।…….
…….বাইয়ানীর শক্ত হয়ে-যাওয়া জোড়া জোড়া কামার্ত দাঁতের দাগ-ভরা স্তনযুগলের আভাস ও ক্ষরিত-রক্ত ভুলুণ্ঠিতা নিঃসাড় শরীরের দিকে চেয়ে আমার মনে পড়ে গেল যে, বাইয়ানী–……..