…..কিন্তু বিছানায় ? আ:, ভাবলেই জিভে জল আসে-মাখনের মত নরম একতাল মাংস। গত রাতের কথা বলি, আমি অ্যান মেরী পাশে শুয়ে আছি। অ্যান মেরী ঘুমের মধ্যে শিউরে উঠল। ও হাত বাড়াতেই শক্ত মাংস পিণ্ড ঠেকল। সঙ্গে সঙ্গে চমকে জেগে উঠল। পরক্ষণেই হেসে ফেলে আমার ওটাতে চাপ দিয়ে বলে উঠল যাও, ভাগো। যাবার আগে ওটা করায় সময় আমরা ঠিক পাবো না।’ তাই বলছি দেরী না করে এখনই বরং এক বার ।
অ্যাান মেরী আর আপত্তি করল না। আান মেরীর কোমল দেহটা জড়িয়ে ধরে চিৎ করে শোয়ালাম । মেরীর স্তন যুগল বেশ বড় বড়। ফর্সা ভরাট। স্তনের নিপল দুটো খাড়া হয়ে আছে। নিপল জোড়া গোল, খয়েরী বৃন্দ দুটিও অপূর্ব। মুখটা নামিয়ে আনলাম ডান স্তনের বোটায়, মৃদু চুমু খেলাম। হাত দুটো নেমে গেল মসৃণ দুই উরুর সন্দিস্তলে। হাতের আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম গহীন কুঞ্জবনে। শিউরে ওঠল মেরী। পা দুটো আরো ছড়িয়ে দিলো দুদিকে।
দেহটা উঠে গেল অ্যান মেরীর নরম দেহটার উপর, লিঙ্গটাকে দিয়ে দিল যথা স্থানে। আস্তে আস্তে হারিয়ে গেল পুরুষাঙ্গটা অ্যান মেরীর গোপনাঙ্গে ব-দ্বীপটায়।……..
……..হেলপা বলল, আমি শুনেছি, আমেরিকান মেয়েদের কোনো ছেলের সঙ্গে বিছানায় শুতে গেলে কোনাে না কোনাে অজুহাত দিতে হয়; যেমন আমি তােমায় ভালবাসি, তােমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না—এইসব আর কি। ছেলেরা ও চায় মেয়েরা এরকম কিছু বলুক ; না হলে তারা মনে করে মেয়েটা একটা বেশ্যা।”……..
…..হেলগা তার ঠোঁটদুটো আমার ঠোটের উপর চেপে ধরল নরম, ভেজা, কামনার, মপণ ঠোট। হেলপা মুখ ফাক করে জিভটা আমার জিভের সঙ্গে লাগালো। আমি আমার ডান হাতটা হেপলার জামার ভিতর দিয়ে ঢুকিয়ে দিলাম ; জামাটা সঙ্গে সঙ্গে খুলে গেল। আমার হাতের তালুতে হেলগার বুকের নরম স্পর্শ পেলাম।
হেলগা ঠে|ট দুটো সরিয়ে নিয়ে মাথাটা পিছন দিকে হেলাল, তার শরীরটা কেঁপে সােজা হয়ে উঠল—পা দটো সামনে এগিয়ে এল। তার বুকের স্তন দুটো পাকা টুসটুসে, নরম, ধবধবে সাদা। শীর্ষ দুটো সামান্য কালো রঙের ; অাঙ্গুলের ছোয়াতেই শক্ত উচু হয়ে উঠল। হেলগার সমস্ত পোশাকটাই খুলে গেল, সে পুরোপুরি পােশাকের বাইরে চলে এল ছোট্ট একটা বিকিনি ছাড়া তার শরীরে আর কিছু নেই। আমি নীচু হয়ে তার নরম উস্ন বুকের উপর মুখ নামিয়ে নিয়ে এলাম; হেলগা আর থাকতে না পেরে পা দুটো উচু করল। সামনে এগিয়ে এসে বোটা অামার মুখের উপর ঠেলে দিল। তার হাত দুটো আমাকে জড়িয়ে ধরে কাপতে লাগল । সে জোরে জোরে নিশ্বাস ফেলছে, মুখ দিয়ে আনন্দের দুর্বোধ্য শব্দ করছে ; হাত দুটো দিয়ে সে একবার আমাকে চেপে ধরছে আর একবার ছেড়ে দিচ্ছে।
আমি উঠে দাড়িয়ে আস্তে আস্তে জামা প্যান্ট খুলতে লাগলাম। হেলগা আমাকে জড়িয়ে ধরে আছে, তার হাত দুটো আমার শরীর বেয়ে একবার উপরে উঠছে, পরক্ষণেই নীচে নামছে ; মুখটা আমার তলপেট চেপে রেখেছে। আমি ওর বুকের সম্পদ দুটো নিয়ে আস্তে আস্তে মােচড় দিলাম। হেলগা মুখ দিয়ে একটা শব্দ বার করল। আমি জিভটা তার বুক থেকে শুরু করে নীচের দিকে নামাতে লাগলাম, হেলপার সারা শরীর কাঁপতে লাগল, চরম মুহুর্তের জন্য অপেক্ষা করছে সে।
হেলগার পিছনটা বেশ ভারী চওড়া। আমি আমার শরীর দিয়ে হেলগার আবেদনে সাড়া দিলাম। হেলগার শরীরটা মুহুর্তের জন্য শক্ত হয়ে গেল। তারপর তার শরীরটা একবার উচুতে উঠতে লাগল। আমার পিঠটা সে দুপা দিয়ে আটকিয়ে ধরল। আমি যেন আকাশে উড়ে যাচ্ছে হেলা ফোস ফোস করতে লাগল, মুখ দিয়ে তৃপ্তির নানা রকম শব্দ করতে লাগল, গলার ভিতর দিয়ে চাপা আওয়াজ বের হতে লাগল। আমার হাতের নীচ তার বুকের সম্পদ দুটো কাপছে আর ফুলে উঠছে। সে ঠোঁট নিয়ে আমাকে চুমু খাচ্ছে না, কাঁধ থেকে শুরু করে বুক অবধি চাটছে। তার শরীরের দোলনি আমাকে পাগল করে তুলল ; আমিও আমার শরীর দিয়ে তাকে সুখ দিতে লাগলাম। চওড়া ভারী সােফাটা কেপে উঠল। তারপর হঠাৎ করে সে প্রচণ্ড জোরে আমাকে চেপে ধরল, পিঠে নখ বসে গেল; হেলগার শরীরটা কাঁপতে কাঁপতে স্থির হয়ে গেল। তার শরীরের ভিতর থেকে একটা কথা বেরিয়ে এল, “ওহ ভগবান। হেলপা আস্তে আস্তে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ল, পা দুটো তখনও পিঠটা আটকে ধরে আছে ; বুকটা ফুলে উঠছে। সে আমার একটা হাত নিয়ে বুকের এক অংশের উপর রাখল ; তার নরম তলপেটটার কাঁপুনি আস্তে আস্তে থেমে গেল।
আমি তার পাশে শুয়ে পড়লাম। যা ঘটে গেল তাতে আমার অদ্ভুত একটা অনুভূতি হল। আমি যে চরম তৃপ্তি পেয়েছি সে বিষয়ে কোনাে সন্দেহ নেই । এবার যে আরাম আর উত্তেজনা স্বাদ পেয়েছি তার কোনাে তুলনা নেই….. কি জানি, আমার মনে হল হেলগাকে তৃপ্তি চরমে পৌছে দেবার কারণ আমি নই, বরং হেলগাই তার তৃপ্তির জন্য আমাকে ব্যবহার করেছে। দ্বিতীয়বার হেলগার সঙ্গে মিলিত হয়ে দেখব আবার এই অদ্ভুত অনুভূতি হয় কিনা। অবশ্য কোন মেয়ের সঙ্গে প্রথমবার মিলিত হলে সঠিক তৃপ্তি পাওয়া যায়না-এর জন্য একটু সময় দরকার। কোনাে মেয়ের কাছ থেকে পুরোপুরি আরাম পেতে গেলে জানতে হবে মেয়েটা কোন মুহূর্তে কিভাবে তার শরীর দিয়ে সাড়া দেবে। হেলগা নড়েচড়ে উঠ বসল, হাত দুটো মাথার উপর তুলল ; তার উচ্চ পরিপুর্ণ বুকের সৌন্দর্য দুটো বিনীত ভাবে নীচের দিকে নেমে এল।………
………তুমি কতক্ষণ আমার এখানে থাকতে পারবে ? হেলগা তার বুকটা আমার বুকের সঙ্গে ঠেকিয়ে জিজ্ঞেস করল।
“শুধু আজকের রাতটা। আমি বললাম । “তার মানে যেটুকু ফুর্তি করার আজই করতে হবে” সে বলল ।
…….আমি দাড়িয়ে ব্রেসিয়ারটা টান মেরে খুলে ফেললাম, তারপর উঠে বাঁদিকের বুকটার তলায় হাত দিলাম, নরম মাংস পিণ্ডটা হাতে ঠেকল। লগ। মুখ দিয়ে একটা শব্দ করে আমার হাতটা উচুতে তুলে চাপ দিল।
আমি ভেবেছিলাম গতবারের ঘটনাটা আমাকে হয়ত ভুলে যেতে হবে। হেলগা ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলতে লাগল। “তোমাকে আজ আবার পেয়ে গত রাতের সব ঘটনা মনে পড়ে যাচ্ছে। আমি তােমাকে আবার চাই এক রাতে যতখানি পাওয়া যায় তার চেয়েও বেশী।
আমি মেয়েটার সেই জান্তর খিদে আবার টের পেলাম ; দেহের খিদেটাকে বাগ মানতে পারছে না। ভিতরের খিদেটা সর্বস্ব গ্রাস করতে এগিয়ে আসছে। এবারের অভিজ্ঞতাটা গতবারের চেয়ে অন্যরকম হয় কিনা আমি তা দেখতে চাই। আগের বারের মত আমি উপলক্ষ্য থাকি কিনা সেটা পরখ করতে হবে। আমি আস্তে আন্তে হেলপার বুকে মোচড় দিতে লাগলাম, হেলপার হাতদুটো আমার শরীর বেয়ে ওঠা নামা করতে লাগল—তার সমস্ত দেহ কাপতে লাগল। আমাকে চেপে ধরে রেখে সে পিছন দিকে সরে গেল আমার হাতের তালুতে হেল্পলার বুক চেপে রয়েছে। হেলপা আমাকে একটা ছোট্ট শোবার ঘরে নিয়ে গেল। পাশের ঘর থেকে হলুদ আলাে এসে বিছানায় পড়েছে। হেলগা তার ব্লাউজ খুলে ফেলল, স্কার্টটা খুলে আমার পায়ের কাছে পড়ল। তার জিভটা আমার মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল। তার অদম্য ইচ্ছা বাহ্যিক সব কিছু ভুলে গিয়ে বুভুক্ষুর মত আমাকে ছিড়ে-খুড়ে একাকার করে দিল। সাধারণত এই রকম অবস্থায় মেয়েরা নিজেকে উজার করে দেয়। কিন্তু হেলগার ক্ষেত্রে সেই উজার করা ভাবটা নেই -কেমন যেন একটা মরীয়া ভাব। ধুর, গুলি মারাে এসব চিন্তার। হেলগার হাত ততক্ষণে আমার প্যান্টের বােতাম নিয়ে টানাটানি করছে । পরে এসব ব্যাপার নিয়ে ভাবা যাবে।
আমি তাকে আস্তে একটা ধাক্কা মারলাম, হেলগা বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে পরল। আমি তাড়াতাড়ি জামা-প্যান্ট খুললাম । হেগল। চোখবুজে আছে, বুকটা ওঠানামা করছে। বন্দুক আর ছুরিটা জামা প্যান্টের ভাঁজে রেখে তার পাশে শুয়ে পড়লাম আমার একটা হাত যখন হেলগার নাভির নীচে চলে গেল, হেগ মুখ দিয়ে শব্দ করে উঠল ; চোখ তখনও বন্ধ করা; আমার হাতের আঙ্গলগুলো সে নাভির নীচের অংশে চেপে ধরে রেখেছে—তার গোল, মাখন রঙের তলপেটটা কাঁপতে লাগল। সে উপুর হয়ে আমার উপর বসল, আমার পা-দুটো দ্বিধা বিভক্ত করল, তার সুন্দর, পরিপুর্ণ বুকদুটো পাকা আপেলের মত ঠোটের সামনে ঝুলতে লাগল। আমি জিভ দিয়ে আপেল দুটোর স্বাদ নিলাম – সে বুকটা মুখের উপর চেপে ধরল। কামনার আগুনে জ্বলতে জ্বলতে সে আমার কোমরের সমান্তরাল রেখায় নেমে এল আমি তাকে চিৎ করে জোরে তার শরীরের ভিতর ঢুকলাম—তার শরীরের বন্য দোলানীর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমি চাপ দিতে লাগলাম। কিছু পরে তার শরীরটা শক্ত হয়ে গেল। তার দেহের ভিতর থেকে চাপা আর্তনাদ বেরিয়ে এল। সে হাত-পা এলিয়ে একট, সরে গেল – আমি কিন্তু থামলাম না, সঙ্গে সঙ্গে সে আমাকে আবার জড়িয়ে ধরল।
‘আবার, আবার……”হেলগা ফিস ফিস করে বলতে লাগল, “আমাকে ছেড়াে না। আমি তাকে ছাড়লাম না ; আমি আবার যখন তাকে চরমে নিয়ে গেলাম হেলপা তখন চোখ বন্ধ করে রেখেছে। চরম সুখে হেলগ ছটফট করতে লাগল। আমার মধ্যে সেই পুরানো অনুভুতিটা ফিরে এল। আমি এখানে উপলক্ষ্য – হেলগা তার চরম তৃপ্তির জন্য আমাকে ব্যবহার করেছে, আমার ভূমিকা এখানে গৌণ। হেলগা শেষবারের মত আবার চরমে পৌছাল তলপেটটা কাপতে লাগল—মুখ দিয়ে নানারকম তৃপ্তির শব্দ বের হতে লাগল ; তারপর শুর ব্লা শক্ত হয়ে বেঁকে গেল। একট, পরেই শরীরটা আবার সােজা হল, বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ে সঙ্গে সঙ্গে চোখ বুজল তারপর ঘুমিয়ে পড়ল।………
………ছেলেটার বয়স হবে বাইশ তেইশ আর মেয়েটার বয়স আঠার, উনিশ হবে। দুজন দুজনাকে জড়িয়ে ধরে চুমাে খাচ্ছে । মেয়েটা ছেলেটার বুকের উপর এলিয়ে পড়ল, ছেলেটা তখন তাড়া তাড়ী উঠে যেয়ে দরজা ভাল করে বন্ধ করল এবং মেয়েটাকে হিড় হিড় করে টানতে টানতে বিছানার উপর নিয়ে গেল।
উজ্জ্বল আলাের নীচে ওরা দুজন। মেয়েটার কোমর ধরে শুন্যে তুলে ফেলল ছেলেটা। “ওহ, মাই সুইট হাট!
এতদিন তুমি কোথায় ছিলে ? ‘সেসব কথা পরে হবে, এখন আর আমি সহ্য করতে পারছি নে।
“এস আমরা কাজে নেমে পড়ি। ‘পট পট শব্দে মেয়েটা তার গায়ের বস্ত্র খুলে ফেলল। পিঠে দু’হাত বাকিয়ে ব্রা’র হুকটা খুলে ফেলল। মেয়েটার ঐ দুটো যেন লাফিয়ে বের হয়ে পড়ল, ফর্সা ধবধবে বড় বড় দুটো স্তন। থর থর করে কাপছে ওজনের ভরে। এতক্ষণে ও দুটো কত কষ্টে বাধা ছিল। স্তনের বোটা দুটো ঈষৎ নিম্ন মূখী। নিপলটা একটু সুচালাে। নিপলের চারপাশে খয়েরী রং এর প্রলেপ। উজ্জ্বল আলােতে চক চক করে উঠল।
‘ওহ, হার্ড বিউটিফুল আর। মুখ গুজে দিল ছেলেটা ও দুটোর মাঝখানে। ও দুটোর মাঝে নরম যায়গায় নাক চেপে ধরল। স্তন দুটো মাখনের মত নরম। স্তনের বােটা দুটো একটু শক্ত হয়ে গেল। টান টান হয়ে দাড়াল। ছেলেটা একটা নিপল মুখে পুরে ফেলল। তার পর পাগলের মত ক্ষুদার্থ, তৃষ্ণার্থ শৃগাল যেমন খাওয়ার জন্য ছুটাছুটি করে আর খাওয়া পেলে যেমন করে ঠিক তেমনই ভাবে চুষতে লাগলো, কামড়াতে লাগলো, চাটতে লাগলাে। ছেলেটার নাক দিয়ে তখন ঘন ঘন নিঃশ্বাস বইতে লাগল। আর মেয়েটা উন্মাদের মত ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরলাে। মাঝে মাঝে ওর মাথাটা নিজের বুকের কাছে টেনে নিচ্ছে। কখনও ওর মাথায় চুমাে খাচ্ছে। ওরও উষ্ণ নিশ্বাস পড়তে শুরু হয়েছে। ওর বুক যতই চুষছে ততই সির সির করে ওঠছে।
ছেলেটা যে ভাবে ওর বুক চুষছে, চাটছে, আর কামড়াচ্ছে তাতে ওকে বন্য হিংস্র পশুর মতই মনে হচ্ছে। মাঝে মাঝে হিংস্রতা বেড়ে যাচ্ছে। একটু বেশী জোরে কামড় দিচ্ছে। সামান্য ব্যথা পেলেও মেয়েটার খুব একটা খারাপ লাগছে না। কারণ ও ওতাে এখন আর স্বাভাবিক নেই, উত্তেজিত। মেয়েটা বুঝতে পারছে ওর নিম্নাঙ্গে এতক্ষণে হড় হড় হয়ে গেছে। চিন চিন করছে। শক্ত কিছু দিয়ে প্রচণ্ড আঘাত যাওয়ার অপেক্ষায় ওটা এখন ওটার ভিতর আসকুখো কীট যেন কুরছে। ও গুলোকে আঘাত করতেই হবে।
ছেলেটা মেয়েটাকে আচমকা তলে খাটের উপর বসিয়ে দিল। মেয়েটার । নীচের দিকে ঝুলছে। পায়ের লােম গুলােতে একবার হাত বুলালো ও। ধব ধবে মোটা মোটা নরম দুটো উরু চেপে ধরল। খামচে দিল উরু দুটোতে রক্ত জমে গেল।
মেয়েটা বুঝল ছেলেটা পাগল হয়ে গেছে। মেয়েটার পেন্টি ধরে টানা টানি করছে। মেয়েটাও পেন্টি খুলতে সাহায্য করল। এক রাশ কাল পশম উকি দিল। ছেলেটাও বুঝলো মেয়েটাও বেশ উত্তেজিত এখন। ছেলেটা আংগুল ঢুকিয়ে দিল। মেয়েটা বােধ হয় সেটাই চাচ্ছিল।
দু উরুর মাঝে মাথা রাখল। মুখটা এগুয়ে নিল। মাঝ খানে একটা বাদামী আকারের ত্রিভূজ। সমস্তটাই ভিজে চপ চপ করছে। মেয়েটা ওর চুল আঁকড়ে ধরে মাথার পিছন ধরে ধাক্কায় দু’উরুর মাঝে পিশে ফেলতে চাইল। মেয়েটা আর সহ্য করতে পারল না। ছেলেটার গলা ধরে খাটের উপর বসালো—এবার তোমার টা আমি দেখবো।
ছেলেটার লিঙ্গটা তখন জাঙ্গিয়ার সরিয়ে প্যান্টের চেনের ফাক দিয়ে মাথা গলিয়ে তড়াক তড়াক করে লাফাচেছ। মেয়েটা দু’হাতে ওটাকে চাপ দিচেছ। ছেলেটার সারা দেহ কেপে কেপে উঠছে।
মেয়েটাকে চেপে ধরল। প্লিজ’ আমি আর থাকতে পারছি না। লাফিয়ে মেঝেতে নামল। হাতে আঁকড়ে ধরল মেয়ে টাকে। চিৎ করে শুয়ায়ে ফেলল। একটা পা উচিয়ে ধরল। প উচাতেই মেয়েটার দু উরুর সন্ধি স্থল রেখাটা স্পষ্ট হলাে।
ছেলেটা আর এক মুহূর্ত অপেক্ষা করল না। নিচ থেকে পায়ের উপর ভর দিয়ে বার বার কোমর এগুয়ে দিচ্ছে। মেয়েটা ওর ঘাড়ের কাছটাতে কামড় বসাচ্ছে। উষ্ণ নিশ্বাস ফেলছে। বার বার কোমর ওচিয়ে আনছে। গতি বাড়িয়ে দিল। বুঝতে পারল মেয়েটা তার চরম মুহুর্তে এসে পোঁচেছে। ছেলেটা ওর চরম তৃপ্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করল। মেয়েটার দু’পা কাধে তুলে নিল। পাছাটা পর্যন্ত উর্ধমুখী। ছেলেটা দু’হাত ওর কোমরের নীচে ধরে আরাে কাছে টেনে নিল। এবার জোরে জোরে কোমরে চাপ দিতে লাগল। মেয়েটা এবার কোকিয়ে ওঠল। প্লিজ নামাও – আমার পা তােমার কাধ থেকে নামাও। একে বারে বুক পর্যন্ত উঠেছে। ছেলেটা তখন পাগল হয়ে উঠেছে। দিগবিদিগ জ্ঞান শুন্য। না তােমার পা নামাব না। তােমার সেক্স আমি মিটিয় ছাড়ব। না হয় আমি পুরুষ মানুষই নয়। আজ ছাড়ো। আমার•••লাগছে। কিন্তু কে কার কথা শােনে। এখন চরম মুহূর্ত। আর একটু পরেই তো•••
খুব আরাম লাগল। নিজেও কোমর দুলিয়ে ওকে শান্তি দিচিছল।’ এক সময় ছেলেটা শান্ত হয়ে গেল। মেয়েটার বুকের উপর ধপাস করে শুয়ে পড়ল। মেয়েটা ওকে জড়িয়ে ধরে রাখল দু’জনেই তৃপ্তি পাচ্ছে।
ওরা দুজনেই চরম ভাবে তৃপ্ত। | প্রায় একই সাথে দু’জনেই নিশেষ করেছে ওরা দুজন দুজনের ঠোট মুখে নিয়ে হাপাচ্ছে।………
……..তিনজন লিসাকে বিরাট ঘরটার মাঝখানে ধরে নিয়ে এসেছে। একজন তার হাত দুটো পিছমােড়া করে ধরে রেখেছে আর বাকি দু’জনে তাকে উলঙ্গ করছে। চোখ দিয়ে জল পড়ে লিসার পাল দুটো ভিজে গেছে, মুখটা লাল হয়ে উঠেছে। …….হাত-পায়ে জোর কর, আমি লিসার মাথার উপর দিয়ে ব্লাউজটা লাগিয়ে দিলাম। সে আমার দিকে তাকাল। পরক্ষনেই আমাকে চিনতে পারল।
…..সে ফিস ফিস করে বলল ; তারপর তাড়াতাড়ি ব্লাউজটা দিয়ে বুকটা ঢাকল ।
এখন লজ্জা করার সময় নয়,” আমি রূঢ় গলায় বললাম। দেরী হয়ে যাচ্ছে। তাড়াতাড়ি জামা-প্যান্ট পরে নাও।”…….
………আজ আমাদের ফুর্তি করার দিন কি বলো। আমার মুখের কাছে মুখ এনে ফিস ফিস করে বলে উঠল, “কেন, কি ভাবে ?” “আমার তোমার দেহ একাকার করে। লিসা চোখ বড় বড় করে বলে উঠলাে মাই গড, না বাবা আমি ও সবকে ব ভয় পাই। ও কাজে আমার কোন অভিজ্ঞতা নেই। আমি মনে মনে খুব খুশী হলাম । “তাহলে অনকোরা জিনিসটাই পেয়েছি।”
এখন আমার কাজ ওকে উত্তেজিত করা, তানা হলে ওকে কাজে লাগানো যাবে না। হাসি মুখে ওকে আমার বুকের সাথে ঝাপটে ধরে আদর করতে লাগলাম। মৃদু মৃদু চাপ দিতে লাগলাম আমার বুকের সাথে। আস্তে আস্তে ওর পিঠের উপর হাত নাড়া চড়া করতে করতে পাছার উপর হাত এনে আমার নিম্নাঙ্গের সাথে চেপে ধরলাম। বুঝতে পারলাম লিসার শরীর যেন আমার শরীরের উপর এলিয়ে দিল। আমি আবারো ওর ভারী পাছাটা খামছে ধরে চাপ দিতে লাগলাম, ওর মুখে কোন কথা নেই। একের পর এক আমার বুকের সাথে মুখ ঘসছে। এক সময় আমার হাতটা ওর স্তনের উপর চলে গেল। খাড়া খাড়া হয়ে রয়েছে স্তন দুটো। হাত লাগাতেই লিসার সারা শরীর কেপে উঠল। আমার হাতটা ওর বুকের ওপর দ্রুত খেলতে লাগলাে। একটা হাত আস্তে আস্তে ওর নাভির নিচে দুই উরুর মাঝে যেয়ে স্থির হলো। হাত দিয়ে বুঝলাম লিসার অবস্থা বেসি সুবিধাজনক নয়। সন্ধি স্থলে ভিজে চপ চপ করছে। আমার আঙ্গুলগুলাে খেলা করতে লাগলাে।
লিসা চট করে একট, সরে গিয়ে বললো, “আমি আর দাড়িয়ে থাকতে পারছিনে।” ও আমার দিকে এক দৃষ্টিতে চেয়ে রই।। আমি ওর চাহনি দেখে বুঝতে পারলাম, আমার সব কথায় এখন লিসা রাজি হবে। আমিও সুযােগটা কাজে লাগালাম। আমার। শরীরের সমস্ত পােশাক খুলে ফেললাম। ওকে বললাম — আর দেরী। করে যন্ত্রনা বড়ানোর কি দরকার ? তােমার শরীরের “বসন’ খুলে ফেল।” ও দুরু দুরু বুকে পোষাক খুলতে শুরু করল। ‘অন্তবাস খােলার সময় ওর হাত কাপছিল থর থর করে। ও সত্যিই ভিষণ ভয় পাচ্ছিল। এগিয়ে এসে দুহাতে আমাকে জড়িয়ে ধরে। আলিংগন করে বলে উঠল ‘ আঃ নিক, তুমি আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছো – আমিতো মরে যাব। ওর ঠোটে, ঘাড়ে, গলায়, বুকে চুমু দিতে দিতে বা-হাত টা ওর পিঠের দিকে ব্রার উপর গেল। ব্রার ক্লিপটা নাড়া-চাড়া করতেই খুলে গেল। ও নিজেই ব্রাটা মেঝেতে ফেলে দিল। ওর স্তন দেখে আমি হা হয়ে পেলাম। জীবনে অনেক মেয়ের সাথে মেলামেশা করেছি, অনেক মেয়ের স্তন দেখেছি কিন্তু এমনটি আর কোন দিন আমার চোখে পড়েনি। নীচের দিকে একটুও টলেনি বরং উপরের দিকে মুখ করে খাড়া হয়ে রয়েছে। স্তনের বােটা সুচালাে হয়ে আছে। এমন অবস্থা কোন বৃদ্ধ লােকেও যদি দেখে তবে সেও লাফ দিয়ে উঠবে। এমতাবস্থায় আমার অবস্থাও তাই। ওকে কোলে তলে খাটের উপর শুয়ায়ে দিয়ে ওর বুকের দিকে চেয়ে রইলাম। আমার হাত ওর বুকের উপর নাড়া চাড়া করতে লাগল। মুখটা নিচে করে ওর পাতলা ঠোট দুটো মুখে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করলাম। চুষতে চুষতে আমার মুখটা ওর খাড়া স্তন দুটোর দিকে চলে গেল। আমি লিসার স্তনের বোটাটা আমার মুখে পুরে জিভ দিয়ে নাড়াতে লাগলাম। লিসা আমার মাথার উপর হাত রেখে বুকের সাথে চেপে ধরে বলে উঠল -“নিক আমি আর পারছি না– আমাকে•••। আমি বোধ হয় মরে যাব।”
ওর আহবানে আমি আর দেরী করলাম না। ওর পা দুটো দুদিকে ছড়িয়ে দিয়ে পাছা উচু করে কোমরের নিচে একটা বালিশ দিলাম। আমি ওর দু উরুর মাঝে এগিয়ে গেলাম। প্রথমে একটা চাপ দিলাম কিন্তু কোন কাজ হলো না। তাতে আমি বুঝতে পারলাম ও সত্যিই জীবনে কারও সাথে এই কাজে লিপ্ত হয়নি। তারপর আবারও লিসার পা দুটো দুদিকে আরো সরায়ে জোরে চাপ দিলাম এবার ঠিকমত কাজ হলাে কিন্তু লিসার অবস্থা আর দেখার মত রইল না। ওর মুখে রক্ত জমে গেছে-‘তবুও দাতে দাত চেপে ধরে পড়ে আছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর পারল না – “কুকিয়ে উঠল,” তখন ওকে দেখে আমার ভীষণ মায়া হলাে। আমি আর বাড়াবাড়ি করলাম না। | ‘আমি স্নান করে পরিষ্কার হয়ে আসছি,” সে বলল। ‘ভীষণ অস্বস্তি লাগছে।’……
………“আমি একজন মেয়ে যে চায় তােমার মত লোক আমাকে চুমু খাক,” সে বলে হাতদুটো দিয়ে সে আমার ঘাড় জড়িয়ে ধরল। জামাটা বুকের কাছে ফাক হয়ে গেল। নরম, উষ্ণ, উন্নত ; বুক দুটো আমি হাত দিয়ে স্পর্শ করলাম। আমার হাতের স্পর্শ পেয়ে শীর্ষ দুটো শক্ত হয়ে উটল; ঠোটদুটো ব্যাকুলভাবে আমার ঠোট দুটোর উপর নেমে এল। জামাটা পুরো কাধ থেকে খুলে নীচে পড়ে গেল–আমার শরীরের উপর বুকটা চেপে রাখল ; এখনও সে হাটু গেড়ে সােফার পাশে বসে রয়েছে। আমি তাকে তুলে আমার উপর শোয়ালাম। আমার শরীরের প্রতিটি খাঁজের সঙ্গে তাকে খাপ খাইয়ে নিলাম। লিসা প্রথমে একটু দ্বিধা করল, তারপর আমি যখন তার শরীরের মধ্যে ঢুকলাম তখন সে তার সুন্দর লম্বা পা দুটো দ্বিধা বিভক্তি করল–আরও জোরে সে আমার শরীরের মধ্যে মিশে গেল আমার স্পর্শ পাওয়ার জন্যে বুক দুটো উচু হয়ে উঠল।
“ওহ নিক, নিক, “ফিস ফিস করে বলতে লাগল
সে”, “থেমােনা থেমােনা••আজ রাতে না, কালও না, যাবার আগে পর্যন্ত না।”
আমি তাকে আদর করতে লাগলাম, সেও সমান প্রত্যুত্তর দিতে লাগল। দুদিন দুরাত কেটে গেল—মাঝখানে আমরা খেতে উঠেছিলাম—কিন্তু সেটুকু ছাড়া বেশীরভাগ সময় আমরা পরস্পরের মধ্যে মিশে গিয়েছিলাম—আমাদের আলাদা অস্তিত্ব ছিল না।…….