…….দাত বের করে হাসলাে মেক্সিকানটা। মেয়েটার নিতম্বের দিকে ওর দৃষ্টি।…..
…..কাছে এগিয়ে এলাে মেয়েটা। অন্ধকারেই বুঝতে পারলাে জেফ, সম্পূর্ণ নগ্ন সে।
বিছানায় উঠে এলাে কনচিটা। ওর মসৃণ নগ্ন দেহের সংস্পর্শে বিদ্যুৎ খেলে গেলো জেফের শরীরে। ওর নরম স্তনে হাত রাখলো জেফ। উত্তপ্ত মসৃণ কামনা-দগ্ধ ত্বক।
এসো…এসো….’ ফ্যাসফ্যাসে গলায় বললাে কনচিটা। পাগলের মতাে চুমু খেলাে জেফের শরীরে। সক্রিয় হয়ে উঠলাে জেফের শরীর। কঠোর হাতের নিষ্পেষণে দলিত মথিত করলো কনচিটাকে। ডুবে গেলাে ওরা এক আদিম খেলায়।
একসময় শান্ত হলাে ওরা। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে এলো নিঃশ্বাসের গতি। পাশ ফিরে শুলো জেফ।
কনচিটাকে কিছু একটা জিজ্ঞেস করতে যাচ্ছিলাে ও। কিন্তু ঠিক তখনই বিছানা ছেড়ে উঠে দাড়ালো মেয়েটা।…..
…..‘মােটেও সতী মেয়ে নই, আমি বলে চলছে কনচিটা, ‘শহরের অনেকেই আমাকে বেশ্যা বলে। অথচ ওদের চরিত্রও আমার চাইতে একবিন্দু ভালাে না। আমার যখন ইচ্ছে হয়, পুরুষদের সাথে বিছানায় যাই। ওরাও তেমনি ইচ্ছে হলে মেয়েদের সাথে বিছানায় যায়। অথচ, নিজেদের ওরা বেশ্যা বলে না।…..
…..একটু পরেই ছুটে এলাে কারমেন। এতদিনে উনিশ পেরিয়ে বিশে পা দিয়েছে সে। মুখের সেই কিশােরী ভাবটুকু নেই। এখন সে ভরাট যৌবনবতী নারী। আগের চাইতেও সুন্দর হয়েছে দেখতে।…..
…..তখনাে ঘােড়ার উপর বসে ছিলাে কারমেন। ‘কি, নামতে মন চায় না? কুৎসিত দৃষ্টিতে ওর দিকে তাকালো একটা লােক। এগিয়ে গিয়ে ওর হাত ধরে ঝটকা মেরে নামিয়ে দিলাে ঘােড়া থেকে। অন্যহাত রাখলে কারমেনের বুকের উপর।
‘জানােয়ার !’লােকটার মুখে চড় কষালো কারমেন। দাত বের করে হাসলাে লােকটা।
দেখছিলাম ওখানে কিছু আছে কি না, বললাে সে, ‘দারুণ দু’টো জিনিস আছে বটে।’
ইতিমধ্যে দ্রুত হাতে কারমেনের ব্লাউজ খুলে ফেললাে কার্টার। বিবর্ণ হয়ে গেলাে ওর মুখ। ওর দুই কোমল স্তনের মাঝখানটা ফুটো করে দিয়েছে বুলেট।……