কইসন যাইবি তু, কইসন যাইবি রে – শচীন দাশ

›› গল্পের অংশ বিশেষ  

…..এসেই বোধহয় দেখেছিল কর্পুরাকে। এরপর কী ভেবেই ডেকে নিয়ে এসেছিল একজন কোয়াক ডাক্তারকে। এবং তার কথামতোই তারপর তার শুশ্রূষার হাতটি বাড়িয়ে দিয়েছিল ভগলু। কিন্তু কিশোরী মেয়ে কর্পুরা। দেহে অপুষ্টি থাকলেও বুক ততদিনে হয়ে উঠছিল ভারী। স্তন হয়ে উঠছিল গোলাকার। এবং গলার স্বরেও এসেছিল পরিবর্তন। ফলে পুরুষ দেখলেই লজ্জা। অচেনা আদমি চোখে পড়লেই লজ্জায় যেন গুটিয়ে যাওয়া। এই-ই চলছিল।…..