এ গেম অব থ্রোনস (আ সং অব আইস অ্যান্ড ফায়ার এর ২য় খন্ড) – জর্জ আর. আর. মার্টিন

›› অনুবাদ  ›› উপন্যাসের অংশ বিশেষ  

রূপান্তরঃ অনীশ দাস অপু

…..কিন্তু প্রতি রাতে, ভাের হওয়ার আগে, ড্রোগাে ঢুকত তার তাঁবুতে। এবং অন্ধকারে ওর ঘুম ভাঙিয়ে উপগত হতাে যেভাবে সে তার স্ট্যালিয়ন ঘােড়ায় চড়ে, সেভাবে। ডেনেরিসকে সে সবসময় পেছন দিক থেকে নিয়েছে, ডােট্রাকিদের সঙ্গমের এটাই একমাত্র কায়দা, তাতে অবশ্য কৃতজ্ঞবােধই করেছে ডেনেরিস। তার লর্ড স্বামী যখন পেছন দিক থেকে ওর ওপর চড়াও হচ্ছিল, সে দেখতে পায়নি তীব্র ব্যথায় কুঁকড়ে গিয়ে নববধূটি বালিশে মুখ গুঁজে রেখেছে যাতে কান্নার শব্দ শােনা না যায়।
কাজ শেষ হতেই ড্রোগাে বিছানায় ধপ করে শুয়ে পড়ে নাক ডাকত। আর ডেনি ক্ষত বিক্ষত শরীর নিয়ে তার পাশে লম্বা হয়ে পড়ে থাকত, যন্ত্রণায় আর ঘুম আসত না।

এভাবে দিনের পর দিন গেছে, রাতের পর রাত। ডেনির মনে হচ্ছিল আর সে সহ্য করতে পারবে না। এভাবে যৌন নির্যাতন সহ্য করার চেয়ে মরে যাওয়াই ভাল, ভাবছিল সে। এক রাতে সে আত্মহত্যার সিদ্ধান্তও নিয়ে ফেলে…..

…….ডেনি যখন ড্রোগাের পােশাক খুলছে, টের পেল তাকে লক্ষ করছে অনেকগুলাে চোখ। ডােরিয়া তাকে তার স্বামীর সঙ্গে যা যা করতে বলেছিল সেইসব কাণ্ড করার সময় ও অস্ফুট গলার স্বরও শুনতে পেল। তবে লজ্জা পেল না ডেনেরিস। সে কি খালিসি নয়? ড্রোগাের চাউনিই ওর কাছে মুখ্য, অন্য কিছু নয়।।

সে যখন ড্রোগােকে শুইয়ে দিয়ে ওর শরীরের ওপর উঠে এল, তখন এমন একটা চাউনি দেখল যা আগে কখনাে দেখেনি। ড্রোগাে যেন ওর রূপ, সেভাবে চড়ে বসেছে ডেনেরিস। তারপর কোমর দোলাতে শুরু করল। এমন তীব্র গতি, চরম উত্তেজনার মুহূর্তে শীকার করে উঠল খাল ড্রেগাে ওর নাম ধরে ।…….

…..সের্সি দেখতে খুব সুন্দরী সন্দেহ নেই, কিন্তু শীতল… সে যেভাবে তার যােনি পাহারা দিয়ে রাখে যেন কাস্টারলি রকের সমস্ত সােনা দুই পায়ের ফাঁকে রেখে দিয়েছে।….

……আমি সপথ করে বলতে পারি আপনার হাত নয়, গর্ব করে সে দাবি করে সে ঠেসে ধরেছিল আপনার ডাসা দুই বুক, আপনার মিষ্টি মুখখানা এবং স্পর্শ নিয়েছিল আপনার দুই পায়ের ফাঁকের উত্তাপ।…….

…..‘ভয় নেই, খােকন, ফিসফিস করল লাইসা। এই তাে মা আছি এখানে। তােমাকে কেউ কিছু করতে পারবে না।’ সে রােব খুলে লাল স্তনের বড়সড় একটি বক্ষ উন্মুক্ত করে দিল তার খােকনের জন্য। রবার্ট খপ করে চেপে ধরল বুক, মুখ ডুবিয়ে দিল স্তনে, চুকচুক করে চুষতে লাগল । লাইস তার মাথার চুল নেড়েচেড়ে দিল।…..সে কি খারাপ মানুষ?’ জিজ্ঞেস করল লর্ড অব দা ইরি, মায়ের বুক থেকে ছুটে গেল মুখ, স্তন ভেজা এবং লাল।….

…..লিটলফিঙ্গারকে তিনি বেশ্যালয়ের কমনরুমে দেখতে পেলেন। পাখির পালকের গাউন পরা, কুচকুচে কালাে এবং লম্বা, অভিজাত চেহারার এক মহিলার সঙ্গে জমিয়ে গল্প করছে । গরম চুল্লির ধারে হিউয়ার্ড এক বক্ষ সুন্দরীর সঙ্গে জিনিস জব্দের খেলা খেলছে। চেহারা দেখেই বােঝা যায় সে খেলায় হারছে। সে খুইয়েছে তার বেল্ট, আলখাল্লা, মেইল শার্ট এবং ডান পায়ের বুট জুতাে। আর মেয়েটাকে কোমর পর্যন্ত জামা খুলতে হয়েছে। …..

Leave a Reply