অনুবাদঃ তানজীম রহমান, ওয়াসি আহমেদ
…..ক্লোজেট থেকে পাতলা একটা বাথরােব বের করে মারির দিকে এগিয়ে দিলাে কাওরু। “আপাতত এটা পরতে বলাে।”
টলতে টলতে উঠে দাঁড়ালাে মেয়েটা, এখনও ধাক্কা সামলে উঠতে পারেনি। গায়ে জড়ানাে তােয়ালেটা সরাতেই বেরিয়ে পড়লাে নগ্ন শরীর। মারি চোখ সরিয়ে নিলাে সেদিক থেকে। মেয়েটা ছােটখাটো গড়নের, কিন্তু দেহের ভাঁজে ভাঁজে লুকিয়ে আছে অপরুপ লাবণ্য। সুডৌল স্তন, কোমল ত্বক, দুই পায়ের মাঝখানে ছায়ার মতাে এক চিলতে কেশ। মারি’র বয়সেরই হবে বােধহয়, চেহারায় এখনও খুকী খুকী ভারয়ে গেছে।…..
…..মারি কিছুটা অস্বস্তি নিয়ে কাঁধ ঝাকালাে। “আমার বড় বােন দেখতে খুব সুন্দর। যতােটুকু মনে পড়ে, আমাকে সবসময় ওর সাথে তুলনা করা হতাে। সবাই জানতে চাইতাে দুই বােন এতাে আলাদা কেন। কথাটা সত্য: ওর তুলনায় আমি কিছুই না। আমি সাইজে ছােটখাটো, আমার ব্রেস্টও ছােট। জটপাকানাে চুল, এত্তোবড় একটা মুখ। চোখে দেখি না ঠিকমতাে, চশমা পরে দূরের জিনিস দেখতে হয়।”…..