অন্যায় অভিসার – নিক কার্টার

›› অনুবাদ  ›› ১৮+  

অনুবাদঃ প্রফুল্ল কুমার পাত্র

…..আমি কেবিনের দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলাম। ভেতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করলাম। জিনের দিকে তাকিয়ে ওর মুখে খানিকটা আতঙ্কের ভাব লক্ষ্য করলাম। একটু আগে লারসেনের হাতে খুন হতে যাচ্ছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওর মুখে মৃদু হাসি লেগেছিল। ও সাদা ব্ল্যাকটা খুলে মেঝেতে ফেলে দিলাে। ওর স্তনযুগল প্রায় স্পষ্টই আমি দেখতে পাচ্ছিলাম।

‘দেখা যাক তুমি এখন বিছানায় ঠিক কত পরিমাণে ভাল ও আমার দিকে তাকিয়ে বললাে।

আমি আমার পােশাক খুলে ফেললাম। ওর আর্থরাহন দেহের চড়াই উত্রাই আমাকে উত্তেজনার মুখে নিয়ে যাচ্ছিল। বৃহৎ স্তনদুটো দেখলাম। অপুর্ব পা দুটো আমার মাথায় আগুন জালিয়ে দিলাে। ও আমার জন্যে অপেক্ষা করতে লাগলাে। আমি ওর দিকে এগিয়ে গেলাম। পরস্পরকে জড়িয়ে ধরলাম। সবলে আমরা ওপরের দেহ থেকে সমস্ত আনন্দ নিংড়ে নিতে লাগলাম। ওর সমস্ত শরীরটা দুত গরম হয়ে উঠলো। গরম নিঃশ্বাস পড়ছিল আমার গায়ে। বাইরে ঠাণ্ডা বাতাস বয়ে যাচ্ছিল।

‘আলােটা নিভিয়ে দাও। ও ফিসফিস করে বললাে। আমি আলােটা নিভিয়ে দিলাম। তারপর সংকীর্ণ বাক্সটায় ওর পাশে শুয়ে পড়লাম। পরস্পর তীব্রভাবে বিভিন্ন জায়গায় চুম্বন করতে লাগলাম। একটা সময়ে আনন্দের চরম শিখরে পৌছে গেলাম। ওর শীৎকার আমাকে পাগল করে তুলছিল। আমাদের পরিপুর্ণ সুখ কানায় কানায়। জাহাজ এগিয়ে যাচ্ছে। লারসেনের ভাগ্য কি ঘটলাে কে জানে।…..

…..জিনের হাতটা আমার কোমর জড়িয়ে ধরলাে। ও আমার বুকের ওপর ঠোটটা ঘষতে লাগলাে। আমি ওর দিকে দেখে ওকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেলাম। ওর ঠোঁটটা গরম হয়ে উঠেছে। ‘আমরা এই জায়গা ছেড়ে গেছিলাম এ প্রমাণ করা অসম্ভব। ও আমাকে বললাে। আমি ওকে এবারে গভীরভাবে জড়িয়ে ধরলাম। ওর বুকের উপর হাত রাখলাম। এত সত্ত্বেও নিজের ওপর আমি পুরােপুরি বিশ্বাস রাতে পারছিলাম না। ও আমাকে পরম আবেগে জড়িয়ে ধরলাে, বললাে-“ওরা আসার আগেই তুমি আমাকে শান্ত করে দাও। …..

…..আমি জেগে পাহারা দিচ্ছি। মরিয়ম নিঃশব্দে আমার কাছে এলাে।

-“নিক আমি তােমাকে চাই। ও মৃদু গলায় বললাে। ইতিমধ্যেই ও ছদ্দবেশ খুলে রেখেছে। তারপর ওর বড় কার্টটা খুলে বালির ওপরে ফেলে দিলাে। ওর বাদামী মুখটা চাঁদের আলােয় চকচক করছিল। ওর দেহটা অপুর্ব দেখাচ্ছিল। আমরা পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে  চুমু খেতে লাগলাম। আমার হাতটা ওর বুকের ওপর খেলা করতে লাগলাে। ওর স্তনের বোঁটা শক্ত হয়ে উঠছিল। আস্তে আস্তে ও উত্তপ্ত হতে লাগলাে। ও ওর হাত আমার পেছনে ঘষতে লাগলাে। আমি আমার হাতটা প্রথমে ওর বুকে রাখলাম তারপর আস্তে আস্তে নামাতে লাগলাম। আমার হাত ঠিক ওর যােনির ওপরে এসে উন্মত্ত হয়ে উঠলাে। ওর হাতটাও আমার সমস্ত দেহের মধ্যে উন্মাদের মতাে ঘুরতে লাগলাে। আমি উপুড় হয়ে ওর দেহকে চেপে ধরলাম। আমার পুরুষাঙ্গ ওর নরম যােনির মধ্যে প্রবেশ করতেই ও তীব্র সুখানুভূতিতে অস্ফুট শব্দ করতে লাগলাে। ওর পাছা আন্দোলিত হতে লাগলাে। আমরা এক চরম আনন্দে ভেসে বেড়াতে লাগলাম।……

…..ও এরপর পোষাকটা খুলে ফেললো। তারপর বিছানার ওপরে এসে বসলো। আমি আস্তে ওর পাশে গিয়ে বসে জড়িয়ে ধরলাম। ওর স্তনে হাত দিলাম । চুমু খেলাম। আমার দিকে আরো ঘনিষ্ঠভাবে টেনে আনলাম। ওর হাত দুটো আমার কাঁধের ওপর চেপে বসলাে।

—“আমাদের আজ রাতে বালিয়াড়ীতে নজর রাখতে হবে না। আমি বললাম, মরিয়ম বিছানায় শুয়ে পড়লো। ওকে চুমু খেতে লাগলাম পাগলের মতাে। দুটো স্তনে হাত রাখলাম। ওর দেহটা ক্রমশঃ গরম হয়ে উঠতে লাগলো।

মরুভূমিতে ও কুমারীত্বের ব্যাপারে ভয় পেয়েছিলে আজ রাতে ও একেবারে অন্যরকম। আমরা এরপর এক অপূর্ব সানন্দের দিকে ক্রমশঃ এগােতে লাগলাম। আমি ওর দেহের ওপর উপুড় করে পড়লাম। ও নিজেও সাড়া দিতে লাগলাে। ও অস্ফুটস্বরে গোঙ্গালােগলাে। আমরা চড়ান্ত নাটকের শেষ দৃশ্যে পৌছে গেলাম। ….আমি উঠে গিয়ে ওর পাশে বসলাম। ও নরম কুশনের ওপর শুলাে। আমরা দুজনে পরস্পর পরস্পরকে জড়িয়ে ধরলাম। আমার উধাংশ ক্রমশাও,একেবারে নগ্ন করে দিলাে। আমার বুকের ওপর ওর সুউচ্চ স্তন দুটো চেপে ধরলাে।

আমরা উভয়েই উভয়কে ক্রমশঃ নগ্ন করতে লাগলান মরিয়ন কোচের ওপর কম্বল পেতেছিল। ও সেই মরুভুমির আমেজটা ফিরিয়ে আনতে চাইছিল। ও আমাকে একেবারে নগ্ন করে দিলাে। কেডরমর্দিকে একবার এগিয়ে গিয়ে আলােটা জালিয়ে দিলাে। আমি ওকে বিমার ওপরে সজোরে চেপে ধরে উমত্তের মতাে চুমু খেয়ে যেতে লাগলাম। আমরা ভুলেই গিয়েছি আজকের রাতটাই আমাদের শেষ রাত। অামরা এক চরম আনন্দের দিকে ক্রমশঃ এগিয়ে যেতে লাগলাম।…..

Leave a Reply