সুইট হাট – কাজী এহসান উল্লাহ

›› পেপারব্যাক  ›› ১৮+  

……….আমি চুপচাপ চেয়ে থাকি ওর দিকে। সােনিয়ার কোমরটা চিকন। পাছাটা খুব ডেভেলপড়। বুকের শালগম দু’টো ঢাকে না সােনিয়া। ঢাকার চাইতে দেখাতেই বেশি ভালোবাসে ও। আর আমি দেখার চাইতে হাতে নিয়ে খেলতেই বেশি ভালােবাসি। কিন্তু মেয়েটার চেহারা যত ইনোসেন্টই হােক না, নাম্বার ওয়ান হারামি, আমার কাছে আসতে চায় না। গত মাসে আপার জন্মদিনে ভিড়ের ভেতর আমার খুব ইচ্ছে ছিলো ওর বুকে হাত ছুয়ে দেখবো। কিন্তু মেয়েটা আমার চোখের দিকে তাকিয়েই য্যানো পুরাে প্ল্যানটা বুঝে ফেললাে। চট করে সরে গিয়ে মার কাছে………

………ছুটি হয়ে গ্যাছে স্কুল। এক সঙ্গে তিন চার শ’ মেয়ে হুড়মুড় করে স্কুলের মাঠে নেমে পড়েছে। একরকম গরুর পালের মতাে। সব এক ড্রেস। ভালাে করে না তাকালে চেনা মেয়েটাকেও খুজে নিতে কষ্ট। এক সঙ্গে এতোগুলো জিনিস আগে কখনও দেখিনি। সবগুলোকেই সুন্দর লাগছে। কোনটা রেখে কোনটা দেখবাে বুঝে উঠতে পারছিলাম না। কারো ভারী বুক, কারো উচু নিতম্ব। কারাে ঘাড় গর্দান সমান, কি মোটা। কারো ওড়না বেসামাল।…….

……..খুব হালকা রঙের নীল শাড়ি পরেছে হানি আপা। চুলগুলো ছেড়ে দেয়। ব্লাউজের বেশির ভাগই দেখতে পাচ্ছি। উচু ফর্সা বুক। বুকের গভীর ভাজটা যেখানে শুরু হয়েছে, তারও ইঞ্চি দুয়েক নিচ পর্যন্ত দেখতে পাচ্ছি। বিয়ের পর আরো সুন্দর হয়ে গেছে হানি আপা। মেয়েরা বিয়ের পরপরই সবাই সুন্দর হয়। আমার রক্ত গরম হতে শুরু করলো।…….

………আমি চুপচাপ ওর শরীরের জিওগ্রাফী মুখস্ত করতে থাকি। প্রত্যেক পাঁচ সেকেণ্ডে একবার করে আমার চোখ জোড়া ওর বুকের ওপর থেকে ঘুরে আসে। মাঝে মাঝে দৃষ্টিটা চট করে নেমে যায় নিচে। রিনির ভাঁজ করা দুউরুর জয়েন্ট এরিয়ায়। আমার মাথার তালু দপদপ করতে থাকে। রক্তের কণায় কণায়। উত্তাপ বাড়তে থাকে। এই মুহুর্তে আমার পালিয়ে যাওয়া উচিত। নইলে মাথায় রক্ত উঠে গেলে আমাকে কেউ থামাতে পারবে না।

একটা বালিশ টেনে হেলান দেয় রিনি। ওর বুকটা আরো পষ্ট হয়ে ওঠে। আমার মনে হলো রিনি চায় আমি ওর বুকের জিওগ্রাফীটা ভালো করে দেখি । আমার মাথা খারাপ করতে চায় য্যানো মেয়েটা। আমি যথাসম্ভব একটা কাম, মুড ধরে বসে থাকি । সহজ ভঙ্গিতে পাফ করি সিগারেটে।

এই দর্শন নীতিতে অটল থাকাটা ক্রমে কঠিন হয়ে উঠলো আমার জন্যে। আমার দুপায়ের ফাকে রিনির একটা পা অনায়াসে ঢুকে পড়েছে। কোমল উষ্ণ নারী দেহের অস্থি অনুভব করছি। রিনির মুখটা এখন আমার খুব কাছে। ইচ্ছে করলেই ওর ঠাটে ছুঁয়ে দিতে পারি নিজ ঠোট। অথবা ওকে তালতো করে পেছনে চিত করে শুইয়ে দিয়ে চাপিয়ে দিতে পারি নিজের শরীরটা ওর নরম শরীরটার ওপর।

আমার হাতের সিগারেটটা নিভে গেছে আগেই। ফেলে দিলাম। বুকটা ধড়াস ধড়াস করে ব্লাড পাম্প করছে।

টেক ইট ইজ রিনির নিঃশ্বাস পড়লো আমার মুখে। কি বােঝাতে চাইছে ও? ও কি FANTA গ্রুপের মেম্বার নাকি ? ওর কি “ফাক এণ্ড নট টাচ এগেন’-নীতিতে বিশ্বাস করে নাকি ?

আমার মাথার ভেতর জৈবিক আকাখাটা সব বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে বিস্ফোরিত হলাে য্যানো। নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না আর। আস্তে করে একটা হাতে রিনির ঘাড় পেঁচিয়ে ধরলাম। কাছে টেনে আনতে চোখ বুজলে। রিনি। আমি ওর নরম ঠোট জোড়া নিজ কঠিন ঠোটে চেপে ধরলাম। কোমল, ভেজা উত্তাপ ওর পিচ্ছিল ঠোটে। রিনির উত্তপ্ত নিঃশ্বাস অছিড়ে পড়ছে আমার চোখে-মুখে। শরীরটা শিথিল করে আমার কাছে নিজেকে ছেড়ে দিলো রিনি। আমি অন্য হাতে ওর কোমর পেঁচিয়ে নিজের কোলের দিকে টেনে আনি। বাধা দ্যায় না রিনি। আমি ওর ঠোট চুষতে থাকি আর রিনি চুপচাপ চোখ বুজে থাকে। | রিনির শরীরট। খুব ভারী মনে হয়। এভাবে বেশিক্ষণ ওকে ধরে রাখতে পারবাে না। আস্তে করে ওকে বুকে নিয়ে খাটের ওপর বসিয়ে দিলাম। তারপর ধীরে ধীরে শুইয়ে দিলাম। ওর বুকের ওপর বুক চাপিয়ে দিয়ে ঠোঁটে ঠোট ছোয়ালাম। রিনি সাগ্রহে সাড়া দিচ্ছে। আমি এক ধাপ বাড়লে, সে দু’ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আমার গলা পেঁচিয়ে ধরলো ও, দুহাতে আমার বুকের নিচে ওর নরম বুক থেলে যেতে থাকে।

আমি এখনও অবাক হতে থাকি। রিনি যে এতোটা এগ্রেসিভ, জানতাম না। ও যে ইতিমধ্যে পাকা খেলোয়াড় হয়ে উঠেছে, জানলে এ্যাতো দিনে আমি ওর নিয়মিত পাটনার হয়ে উঠতাম।

আমার চুম্বক ঠোট থেকে নিজের ঠোট রবারের মতো টেনে ছড়িয়ে নিয়ে আচমক। আমার কাধে, গালে কামড় বসিয়ে দিতে লাগলো রিনি। আমি খুব ধীরে সুস্থে ওর পিঠের নিচে হাত ঢুকিয়ে টিস-টিস, করে বােতামগুলো খুলে ফেলতে লাগলাম। 

খাটের উপর পা মেলে বসলাম। রিনির কোমর ধরে আকর্ষণ করতেই বুকে ধরা দিয়ে কাধে মুখ গুলো। আমি আনাড়ি স্টাইলে ওর কামিজটা খসিয়ে দিলাম। কালাে রঙের ব্রাটা দৃষ্টি কেড়ে নিলো। স্টাইপ খুলে দিতেই ওর বুকের একজোড়া নরম শালগম দুলে উঠলো। ফর্সা টকটকে ওদু’টোর ওপর কালো ব্রা লেপ্টে রয়েছে। অপুর্ব

আবার শুইয়ে দিলাম ওকে। বুকে বুক চাপিয়ে দিলাম আগের মতাে। পর মুহুর্তে মুখটা এগিয়ে নিলাম নরম পাহাড়ের দিকে। খুব আলতো করে চুমু খেলাম নরম এলাকার কালো শীর্যে। শিউরে উঠল। রিনি। আমি ক্ষুধার্ত জানােয়ারের মতাে মুখে ভরে নিলাম একটা। বাঁ হাতে ধরলাম অন্যটা। | হঠাৎ চমকে উঠলাম। রিনি আমার পেন্টের বেল্ট ধরে টান দিয়েছে আমি বিস্ময় কাটিয়ে ওঠার আগেই দেখলাম সুড়সুড় করে ওর একটা হাত ঢুকে যাচ্ছে আমার নিষিদ্ধ এলাকায়। | আমার পৌরুষ মুঠ করে ধরে ফেললো রিনি। আদর করছে। আর রাগে ক্ষোভে ফুসে উঠছে আমার পৌরুষ।

পাগল হয়ে গেলাম আমি। রিনির নাভির কাছে ডান হাত দিলাম। এটা ফিতা খুজে পেলাম। টান দিতেই ফস করে ডিলে হয়ে গালে। ত্রস্ত হাতে হাঁটুর দিকে নামিয়ে দিলাম সালোয়ার। বিস্ফারিত চোখে চেয়ে আছি রিনির নিষিদ্ধ এলাকার দিকে। ত্রিভূজ আকৃতির ছোট একটা এলাকা। অল্প অল্প গাছপালা গজিয়েছে ওখানে। নিচে ছোট্ট একটা মসৃণ •••একটা রহস্যময় ঝর্ণা। ঝিকমিক করছে স্বচ্ছ পানি। ফস করে চেইন খোলার শব্দ হলো। তারপর ফট করে একটা শব্দ হতে অনুভব করলাম আমার পেন্ট লুজ হয়ে গ্যাছে। রিনি ঠেলে হাঁটুর দিকে সরিয়ে দিলো ভারী জিনসের পেন্টটা। আরেকটা টানে আমার সেকেণ্ড ক্লথটা নিচে নামিয়ে দিলাে ও। তারপর শক্ত মুঠোয় ধরলো আমার পৗরুষ।

এখন আমার শরীরে টগবগ করে রক্ত ফুটছে। মাথার ভেতর দপদপ করছে একটা শীরা আমি নরম নারী দেহের কোমল উত্তাপে জ্বলন্ত অঙ্গারের মতো জ্বলজ্বল করছি য্যানাে।  নগ্ন বুকে চেপে ধরলাম নগ্ন কোমল শরীর। রিনির ঠোটের কাছে মুখ এগিয়ে নিলাম আবার। চোখে চোখে তাকালাম ওর । ঘামে সপসপ করছে রিনির মুখ। দু’জনেই দরদর করে ঘামছি।  রিনির মুখের দিকে তাকাতেই মুহূর্তের জন্যে সনির সঙ্গে ওর চেহারার মিলটা দেখতে পেলাম। রিনির চেহারাটা মুহুর্তের মধ্যে সনির চেহারা হয়ে গ্যালো। ……রিনি তখনও আমার পৌরুষ নিয়ে খেলছে। আমার পৌরুষ নিয়ে ওর নারীত্বের গায়ে ঘষছে। উত্তেজিত রাখতে চেষ্টা করছে আমাকে।…………

……..রিনি আমাকে আবার বুকে টেনে নিয়ে বললাে, শুয়ে থাকো। আমি রিনির নরোম বুকে মুখ গুজে চুপচাপ পড়ে থাকি। রিনির বুকে পাগল করা মিষ্টি একটা ঘ্রাণ। আমি ওর বুকে মুখ ঘষতে ঘষতে ঘ্রাণ নেই। রিনি এক সময় আমার চিবুকটা তুলে ধরে। তারপর ধীরে ধীরে ওর ঠোট জোড়া পুরে দেয় আমার ঠোটের ফাঁকে।

সামান্য একটা ছোঁয়া। নরম, ভেজা। এতেই য্যানাে আমার মাথাট। সম্পর্ণ হালকা হয়ে যায়। আমি অলস একটা হাতে ওর গলা পেচিয়ে ধরি। আমার ঠোট জোড়া শক্ত হয়ে চেপে বসে রিনির নরােম ঠোটে।

ধীরে ধীরে প্রাণ ফিরে আসে য্যানো আমার শরীরে। রিনি বেশিক্ষণ আমার শরীরের ভার ধরে রাখতে পারে না। দু’জনেই বিছানায় গড়িয়ে পড়ি। আমি বাচ্চাদের মতো মুখে ওর নরোম স্তন জোড়া খুজতে থাকি। যিনি নিজেই ওর পোশাক খুলে ছুড়ে ফেলে। ব্রেসিয়ারের হুকটা আমি খলে ফেলি ওর।  রিনির বুকের ফর্সা নরোম একটা শালগম মুখে নিয়ে খেলতে থাকি আমি। আমার হাতে কখন প্রাণ ফিরে আসে জানি না। আমি আস্তে করে ওর স্কার্ট খুলে পা গলিয়ে বের করে ফেলি। বাকি থাকে একটা পেন্টি। সেটাও খুলে নেই। নষ্ট হয়ে যাবো আমি। সােনিয়ার বােনের কাছেই নষ্ট হবো সােনিয়ার জন্য এই রিনীকেই আমি ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আজ আর ফেরবাে না নিজে নষ্ট হয়ে গেছি। সােনিয়ার ভালবাসা যখন নেই, নিজে পবিত্র থাকার দরকার কি? কার জন্য পবিত্র থাকবে?

রিনির একটা ত্রস্ত হাত আমার শার্ট পেন্ট খুলতে ব্যস্ত হয়ে যায়।

এক সময় আমি আর রিনি দু’জনে নগ্ন হয়ে দু’জনের দিকে তাকিয়ে থাকি। তারপর ঝাপিয়ে পড়ি পরস্পরের দিকে। আমার কঠিন বুকে চেপে ধরি রিনির নরম শরীর। ওর ঠোটে ঠোট ডুবিয়ে দিয়ে একটা হাত নিয়ে যায় নাভির কাছে। আমার হাতটা সহজেই খুজে নেয় ওর নাভির নিচের নরম এলাকাটা। কোমল উত্তাপ যেখানে।

রিনি আমার পৌরুষ হাতের মুঠোয় চেপে ধরে। আমার মগজের কোষে কোষে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। আমার কঠিন বাহুবন্ধনে মােচড় খেতে থাকে রিনির কোমল শরীর।

রিনিও আমার প্রথম নারী। আমার প্রথম পাপ। আমার শরীরের নিচে নারীর উত্তপ্ত কোমল শরীর। রিনি কোমর দিয়ে ধাক্কা দিচ্ছে আমার নিম্নাঙ্গে। আমি ওর কোমরের নিচ দিয়ে একটা হাত গলিয়ে দিয়ে টার্গেট স্থির করি। তারপর লক্ষ্য স্থলে পিস্টনের প্রান্ত স্থির করে চাপ দেই। তারপর সামান্য একটু গুঙ্গিয়ে ওঠে রিনি। আমি পশু হয়ে যাই। সজোরে কোমরে চাপ দিয়ে মিশে যাই রিনির শরীরের সঙ্গে। ঠোঁটে, স্তনে আদর করি ওর। আমার গলা পেচিয়ে ধরে রিনি। চোখ বুজে সহ্য করে নেয় আমার আগ্রাসন।

আমি উচু-নিচু হতে থাকি ঢেউয়ের মতো। সেই সঙ্গে রিনি শরীরটা মোচড়াতে থাকে। আবেশে চোখ বুজে থাকে রিনি। আমার শক্ত কঠিন ঠোট ওর নরম ঠোটটাকে ছিড়ে ফেলতে চায়।

নিঃশ্বাসের ঝড় বইতে থাকে দু’জনের। এক সময় রিনি আমাকে শক্ত করে ধরে রাখে আর আমি পশুর মতো ওর শরীরটাকে পিষে ফেলার চেষ্টা করি।

দুজনে এক সময় দুজনকে জাপটে শক্ত করে ধরে রাখি। রিনি আমার গালে, কাধে পাগলের মতাে কামড়াতে থাকে। তারপর এক সময় স্থির হয়ে যায়। ক্লান্ত হয়ে পরস্পরের আলিঙ্গনের মধ্যে হাঁপাতে থাকি আমরা।………

……….ধীরে মেয়েটাকে কাছে টানলাম। চুমু খেলাম ওর নাকের পাশে। পরমুহূর্তে ঠাটে ঠাট ডুবিয়ে দিলাম। এ্যালিসের শরীরটা নীপার মতো। হালকা পাতলা। এক হাতে ওর শার্টের বুকের কাছের বোতাম খুলে ফেললাম। ফর্সা দুটো স্তন বেরিয়ে পড়লো। এ্যাতো মসৃণ আর সুন্দর শালগম আর দেখিনি। আমি হাতের মুঠোয় চেপে ধরলাম। নরম। কোমল উষ্ণতার ছোঁয়া পেলাম হাতে।

আমি হাসলাম। সুযােগটা ভালই পেয়েছি। এ রকম জিনিস সামনে পেলে কে ছাড়ে । আমি ওর স্তনে মুখ নামিয়ে আদর করতে থাকি। খোঁচা খোঁচা দাড়ি ঘষে দেই ওর মসৃণ শালগমে।

উত্তপ্ত হতে থাকল আমার শরীর। এ্যালিসের শার্ট টাই খুলে ফেললাম। পুরো শরিরটা বুকে নিয়ে ঠোটে ঠোটে আদর বিনিময় হতে লাগলাম। এ্যালিসের আজ প্রথম পাপ। ওর জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা। আমি চাই এর মজাটা বুঝতে শিখুক মেয়েটা।

আমি ধীরে ধীরে উত্তেজিত করতে লাগলাম ওকে। নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এলো এলিসের। আমি ওর প্যান্টের চেইনটা আস্তে করে টেনে খুলে ফেললাম। বােতামটা খুলে দিতেই ঢিলে হয়ে গ্যালো প্যান্ট। ঠেলে হাটুর কাছে নামিয়ে দিলাম বাধাটা। ভেতরের পেন্টিটাও নামিয়ে ফেললাম। মসৃণ উরুর মধ্যিখানে চমৎকার একটা এলাকা। আমি এলাকাটা হাতে নিয়ে কচলে দিতে লাগলাম। কেঁপে কেপে উঠলাে এ্যালিসের লজ্জাবতী নরম শরীরটা।

আদর করতে করতে উত্তপ্ত করে ফেললাম ওকে। লক্ষ্য করলাম, ছটফট করছে ও। ফিসফিস করে বললাম, কি হলাে?’

‘প্লিজ, যা করবে একটু তাড়াতাড়ি করো, এটা রাস্তা।’ অধৈৰ্য্য স্বরে বললাে এ্যালিস।

আমি হেসে বললাম, কি করবাে? ‘ধুর। বলে নিজেই এক হাতে আমার পেন্টের চেইন খুলে ফেললো এলিস।

আমি বের করে ওর হাতে ধরিয়ে দিলাম। ওর হাতের কোমল ছোঁয়া পেতেই ফুসে উঠলো য্যানো আমার•••।  নিজে থেকেই আমার কোলে উঠে পড়লো। লাজুক মেয়েটা। আমার কোমরের দু’দিক দিয়ে দু পা রেখে সামনে ঝুকে এলাে ও।

আমি বললাম, এভাবে নয়। তুমি বসো সিটে। তাহলে আরাম পাবে।’

বাধ্য মেয়ের মতাে সঙ্গে সঙ্গে দু’পা দু’দিকে মেলে সিটে হেলান দিলাে এলিস। আমি হাটু মুড়ে ওর দুপায়ের ফাকে বসলাম। তারপর এগিয়ে এলাম নিজেকে। লক্ষ্য করলাম এলিসের আমি দু’হাতে ওর কোমর ধরে নিজের কোলের দিকে টানলাম। এলিস নিজেই ঠিক করে •••।

আমি মৃদু চাপ দিলাম। কিন্তু সফল হলাম না। আরেকটু প্রেসার বাড়াতেই…। এ্যালিস আমাকে হেল্প করলাে। নিজের কোমরটা আরেকটু সামনে ঠেলে দিলাে। ঠিক একই সময়ে আমি চাপ বাড়ালাম। তারপর এ্যালিস আমার কোমর জড়িয়ে ধরলো। আমি ওর মাখনের মতো কোমল কোমর পেচিয়ে ধরলাম। দুজনেই এক সঙ্গে ধাক্কা দিলাম পরস্পরের কোমরে। সম্পুর্ণ মিশে গেলাম ওর শরীরের সঙ্গে। ঠোটে ঠোট নামিয়ে আনলাম আবার। আমি পিষে ফেলতে লাগলাম এ্যালিসের নগ্ন শরীর। কথা বলছে না এ্যালিস। আমার কোমরের প্রত্যেকটা চাপ চোখ বুজে গ্রহণ করছে ও। আমার ঠোট কামড়ে ধরছে মাঝে মধ্যে।

ওর শরীরটাকে থেতলে ফেলতে ইচ্ছে করে আমার। আমার এক হাত ওর নরম বুক দলে-কচলে নিষ্পেষণ করতে থাকে। পাগল হয়ে আমার চুল ছিড়ে ফেলতে চেষ্টা করে এ্যালিস। শরীরটা মােচড় খেতে থাকে ওর। আমার পিঠে ওর তীক্ষ্ণ নখ বসে যায়। নখ দিয়ে পিঠের চামড়া খামচে তুলে ফেলতে চেষ্টা করে। সেই সঙ্গে কামড়াতে শুরু করে এখানে ওখানে। একবার আমার একটা খুব জোরে কামড়ে দিলো ও।

এক সময় সব পাগলামি থামিয়ে দু’হাতে আমার কোমর নিজের দিকে টেনে ধরে এলিস। এক সঙ্গে নিজের কোমটা চেতিয়ে ধরে আমার দিকে।

আমি তিন-চার বার জোরে জোরে •••দিয়ে তার পর সজোরে (ঠসে ধরি…ওর কোমল শরীরের ভেতরে কোথাও বিস্ফোরিত হয় আমার পৌরুষ। | আমি আর এ্যালিস শক্ত করে পরস্পরকে নিংড়ে ফেলতে চেষ্টা করি। দুজনেই পরস্পরের সঙ্গে সেটে যাই। আমাদের দু’টো শরীর এক হয়ে যায়। | দুজনেই ক্লান্ত হয়ে যাই আমরা, পৃথিবীর আদিম খেলা খেলতে গিয়ে।……….

 

Please follow and like us:

Leave a Reply